নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
হাসান মাহবুব বা আমাদের হামা। তার সাথে মানে তার লেখার সাথে পরিচয় সেই ২০০৮ থেকে। ২০০৮ থেকে ২০১৯ অনেক অনেক দীর্ঘ সময়। এই এতগুলো বছরে হামা ব্লগে বা ফেসবুকে এবং তার আগের প্রকাশিত বইগুলোতে যা যা লিখছে তাদের মাঝে আমার মতে তার সর্বশ্রেষ্ঠ লেখাটাই আমি কিছুদিন আগে পড়ে শেষ করেছি। এবং বইটা শেষ করবার আগেই প্রথম পাতাটা থেকেই এই লেখার ফ্যান হয়ে পড়েছিলাম। পারলে তখনই এ কথা তাকে জানাই। এক এক পাতা ওলটাই আর আমার মুখে হাসি ফুটে ওঠে। সে যাইহোক এক কথায় অসাধারণ লেগেছে আমার তার লেখা "ছহি রকেট সায়েন্স শিক্ষা"।
"ছহি রকেট সায়েন্স শিক্ষা" বইটা শুরুর প্রথম থেকেই আমি অবাক হয়ে ভাবছিলাম আমার ছেলেবেলা। হামা কি আমার চোখেই তার ছেলেবেলা দেখেছে! কি আশ্চর্য্য! আমি আমার ধ্যান ধারণা লাইফ স্টাইল কোনো দিক দিয়েই তো হামার সাথে আমার কিছুই মিল খুঁজে পাইনা! সত্যি বলতে হামাকে একটু কাঠখোট্টাই লাগে আমার, দারুন বাস্তববাদী মানুষ মনে হয় আর আমি তো ভাসি রূপকথার জগতে। তবে এই লেখাই কি করে এত মিলগুলো এসে গেলো! পড়তে গিয়ে আমি যেমনই ভেবেছি তেমনি হাসতে হাসতে মরেছি তার কৌতুকচ্ছলে বিশাল সিরিয়াস কথা বলে ফেলা দেখে। কৌতুক হলেও ব্যপারগুলো ছিলো তাৎপর্য্যমন্ডিত এবং ভাবগাম্ভীর্য্যপূর্ণ!
অন্যান্য অনলাইন লেখকদের মত আমি হামাকে আমার অদেখা বা চোখের সামনে কখনও দেখিনি বলবো না কারণ দু, বছর আগে এক রোজার বিকেলে হামাকে আমি হন্তদন্ত হয়ে স্কয়ার হসপিটালের সামনে দিয়ে হেঁটে যেতে দেখেছিলাম। তবে হামা আমাকে দেখেনি কারণ তাকে দেখেই আমি জানলা নামিয়ে চিৎকার করে ডেকে উঠতে গিয়েও শেষ মুহুর্তে আত্ম সম্বরণ করেছিলাম। যাইহোক কাজেই হামা বা হাসান মাহবুব নামের এই লেখক আর অন্য দশজন মানুষের মত শুধুই ব্লগ বা ফেসবুকে অদেখা কোনো লেখক নয় আমার কাছে।
সত্যি বলতে বইটার প্রচ্ছদ আর নাম দেখে আমি এটা শিক্ষামূলক ছোটদের বই নাকি ভূতের বই সেটা নিয়ে দ্বন্দে ছিলাম। যদিও প্রচ্ছদ এঁকেছেন আমার অনেক প্রিয় একজন মানুষ নির্ঝর নৈশব্দ ভাই্য়া তবুও এই ভূত ভূত ছবি আর উদ্ভুতুড়ে নাম দেখে আমি কিছুই মেলাতে পারছিলাম না আমার আশা এবং আকাংঙ্খার সাথে। তারপর আসি উৎসর্গে। আমি আগেই জেনেছিলাম হামার আদর্শ প্রিয় মানুষ আমাদের ব্লগের আরেকজন সুপরিচিত ব্লগার ওরফে হামার কাজিন ভাইয়া রানা। সে কথা হামাই মনে হয় আমাকে অনেকদিন আগে বলেছিলো। এই উৎসর্গে সেই কথাটাই আমার মনে পড়ে গেলো। আমার ধারণা এই প্রিয় কাজিনভাইয়াকে দেখেই হামা গান লিখতে শুরু করেছিলো এবং গাইতেও।
যাইহোক এখন আসি কেনো এই বইটা আমার ভীষন প্রিয় একটা বই হয়ে গেলো-
বইটা খুলতেই প্রথমে সূচিপত্রে দেখলাম ২২ টি গল্পের মত নাম। যাইহোক সূচনাতে গিয়েই চমকে গেলাম! চমকানো শব্দটির কারণ "ঢোলকলমী" ঢোলকলমী পোকা।এই পোকার কথা আমার বেশ মনে আছে যদিও হামার বইটা না পড়লে আমার কখনও মনে পড়তো কিনা জানিনা। কিন্তু এখানে পড়েই আমার মনে পড়ে গেলো। হামা লিখেছে এই পোকার কথা প্রথমে সে পড়েছিলো সংবাদপত্রে। আমিও সেখানেই পড়েছিলাম। হামার মত আমিও খুব ছোটবেলায় পড়ার বই এর আগে গল্পের বই পড়তে শিখে যাই। আর অবশ্যই সেটা ছিলো রূপকথা আর হামা পড়তো সংবাদপত্র। এটুকুই প্রভেদ ছিলো হয়তো আমাদের। হামা লিখেছে নিজেকে নিরাপদ দূরত্বে রেখে ভয়ংকর বিপদের বর্ণনা পড়ার মত আনন্দ আর কিছুতে নেই। হা হা হা এমন করে কে আর ভাবতে পারে হামা ছাড়া! তারপর জ্বীন এসে মিষ্টি খাওয়া! আরে আমিও তো এমনই সব শুনেছিলাম আমার ছেলেবেলাতেও! তারপর কুষ্টিয়ার ভাষায় -কিয়ামতের আলামত বুইজলি? এসব তো আমারই দেখা সেই সময়গুলো। সূচনাতেই পেয়ে গেলাম ঢোলকলমী, জ্বীনভূত, ফ্লাইং সসার আর গরু। আসল মজাটা শুরু হলো এরপর থেকে।
১। প্রথম অধ্যায়েই শিরোনাম পড়েই আমি হাসতে হাসতে শেষ। এরপর আমি পুরোটাই মজে গেলাম গল্পে। তখন রাত ১টা বাঁজে। পড়ছি " মোরা একটি গরুর জন্যে কলম ধরি" সত্যি বলতে এমন যুক্তিপূর্ণ মজা আমি আসলেই মনে হয় আর কখনও পড়িনি।এই অধ্যায়টি পড়তে গিয়ে আমি এত জোরে হাসছিলাম যে কেউ শুনলে আমাকেই এই রাত দুপুরে জ্বীন ধরেছেই মনে করে বসতো! আসলেও তো একজন লেখকের বেসিক গড়ে ওঠার পেছনে গরুর দারুন অবদান! গরু এক ট্রানজিসন পয়েন্ট! গরুর রচনার মধ্য দিয়েই সূচনা থেকে উপসংহার পাওয়া যায়। এই মুখস্থবিদ্যা আর এই বিদ্যার তেজ লেখক যেভাবে দেখিয়েছে তাতে আমি মুগ্ধতার সাথে হাসতে হাসতে মরেছি! সারাজীবন তাইলে এই ছিলো......
তারপর আসলো ইংলিশ গরু রচনা লিখতে গিয়ে বিপত্তি এবং এই ইংলিশ নিয়ে বিরাগ ভাজনতার যুক্তি দেশপ্রেমী বাঙ্গালীত্ব! যুক্তিগুলি আমার এতই মনে ধরলো যে আমি বইটা না শেষ করে উঠতেই পারছিলাম না।
২। অধ্যায় ২ এ সাফল্য আর সংঘাতে প্রথমেই চোখ আটকে গেলো রবিঠাকুর আর কাজী নজরুল বিদ্রোহী কবির মাঝে তুলনামূলক যুক্তিতে বিদ্রোহী কবির প্রতি লেখকের আকৃষ্টতা দেখে। তার রবিঠাকুরের প্রতি বিরাগভাজনতার কারনগুলির মজাদার বর্ণনাতেও আমি আপ্লুত হলাম। বিদ্রোহী কবির কোনো বই না পেয়ে লেখক যে ম্যাকগাইভার মামা পড়েছে। লেখকের সেই ম্যাকগাইভারমামাকে তো আমি চিনি। মানে তার মামা কিন্তু আমারট ম্যাকগাইভারভাইয়াকে তো তখন টিভিতে দেখতাম! কিন্তু সবচেয়ে মজার ব্যপারটাই আসলো যখন জানলাম লেখক সুলেমানী খোয়াবনামা প্রিয় বই পড়েছিলো কিছু শিক্ষামূলক ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শনে। আর তার খালাম্মার স্বপ্নকে দুই এ দুই এ চার মিলিয়ে দেবার ঘটনাটা রীতিমত ক্রিয়েটিভ! আরও মজার ব্যপার হলো আমারও এই ক্রিয়েটিভ খোয়াবনামা জীবনের এক আশ্চর্য্য রহস্যময় বই মনে হয়েছিলো! আমিও দারুন অবাক হতাম এই খোয়াবনামা পড়ে! আর স্বপ্নের সাথে মিলিয়ে এর মানে খুঁজে বেড়াতামও। এখনকার বাচ্চারা তো সেই খোয়াবনামার নামও কোনোদিন শুনেছে কিনা সন্দেহ! এরপর আসলো জীবন অতিষ্ঠ করা স্যার! উফফ আমার জীবনেও এমন শয়তান স্যারগুলি ছোটবেলাতেই এসেছিলো। যাইহোক যদিও তাতিন মানে এই বই এর নায়ক তাতিনের স্যারদের থেকে অবশ্য তাতিন নানা সময়ে নানা বিষয়ে শিখেছিলো যা তার লেখাতেই ফুটে উঠেছে। আমিও শিখেছি কিন্তু শয়তানীর অবদানগুলিও কি ভোলা যায়!
আমাদের ছোটবেলায় কেনো যেন বাবা মায়েদের প্রিয় পেশা ছিলো ডক্টর। ছেলেমেয়ার সবাই বলতো বড় হয়ে ডক্টর হবে। এখানেও তাতিনের মায়ের সেই ইচ্ছটাটাই ছিলো যা তাতিনের মোটেও পছন্দের ছিলো না। যাই হোক ট্যালন্টপুলে বৃত্তি পাওয়ার ব্যপারটাও যতখানি আনন্দের সেই বয়সে খেলা ছেড়ে সেই বৃত্তি পাওয়ার পিছে ছোটার জন্যটাও নিরানন্দের! সব মনে পড়ে যায়.....ঠিক এই বই এর তাতিনের মত বিতর্ক জিনিসটা আমার মোটেও পছন্দের ছিলো না আমার ছেলেবেলায়। সাইদূরস্যারের সাথে এইখানে আমিও একমত। যদিও ভারচুয়াল জীবনে হামাকে আমি যত বিতর্কে অংশ নিতে দেখেছি তাতে এই কথা তার নায়ককে মানায় না। তবে সবচেয়ে মজার সাইদুর স্যারের কবিতা লেখা শেখানোর ব্যপারটা! হা হা হা আহারে এত ভালো স্যারটার চাকরীটা গেলোই আনারস নিয়ে অনর্থ বাঁধিয়ে! তবে হ্যাঁ ছেলেবেলার এই আনারস ভীতি আমার এখনও কাজ করে।
৩। বই এর ৩ৃয় অধ্যায়ে এসে মনে পড়ে যায় ছোটবেলায় আমার দেখা হারিকেন আর কুপির কথা। পোকানাশক এই আলোগুলি পোকার মতই আমাকে আকৃষ্ট করতো আমার ছেলেবেলায়। আর মাদাম তুসোর মোমের মানুষদের কথা জানবার অনেক আগে থেকেই আমিও গলে পড়া মোম দিয়ে মানুষ বানাতাম! সবচেয়ে হাসি পেয়েছে আলোকিত মানুষ নিয়ে লেখকের বর্ণনা পড়ে। যাইহোক শেষ মেষ লেখক গরুর রচনা স্টাইল কাজে লাগিয়ে আলোকিত মানুষ হবার পুরষ্কার জুটিয়ে নিয়েছিলো এবং আলোকিত মানুষ হয়েই ছেড়েছিলো ঠিকই। তবে তারপর এই অধ্যায়ে তার সবুজ চোখের এলিয়েনের বকাঝাকাগুলো! হা হা হা হা ।
৪। "শুভ প্রকল্পায়ন" এই অধ্যায়টি আমার বিশেষ মজা লেগেছে। কম্পিউটারকে সেই যুগে পর্দানশীন বানিয়ে রাখা এবং সেই কম্পিউটারের জ্ঞানে জ্ঞানী হয়ে অজ্ঞানদের মাঝে জ্ঞান বিতরণ করা আর সাথে সেই ভাবসাব সবই ভীষণ ভীষন মজার!!! তারপর আসলো আতিক ভায়ের আশ্চর্য্য রকেট কম্পপিউটার লার্নিং সেন্টার! রকেটের গতীতে অংবং শিখানো! আমার মনে অংবং কথাটা পড়ে একটা প্রশ্ন এসেছিলো!। অংবং কথাটা লেখক কি আমার থেকেই শিখেছিলো কিনা! একটু ভাবনায় পড়েছিলাম। পরে ভেবে দেখলাম এই কথাটা আমার সৃষ্ট না আমিও কোথাও থেকেই শিখেছিলাম। কাজেই .....
যাইহোক এই অধ্যায়ের বিশেষ আকর্ষন হঠাৎ একদিন এই লার্নিং সেন্টারে গরু ঢুকে পড়া! হা হা হা এইখানে লেখক সুক্ষভাবেই গরুগাধাদের সাথে কম্পিউটারের ছাত্রছাত্রীদেরকে যোগ করে দিয়েছেন। সেটা ভেবেই আমি হাসতে হাসতে রাত আড়াইটায় হার্ট এটাক করে ফেলতাম! গরুটাকে দেখা মাত্রই লেখক চিনে ফেললো রচনার সেই গরু! হা হা হা তার জীবনে গরুটার প্রভাব লেখক কোনোভাবেই অস্মীকার করবেন না । এই সমাজে তার অনেক কিছুই দেবার আছে। আতিক ভাই যখন বললো এই সেন্টারে যদি গরুদেরকে কোনোভাবে শেখানো যায় তাহলেও কেল্লা ফতে মানে গরু এসেও এখানে কম্পিউটার শিখতে পারে। তার জন্য কোর্স কারিকুলাম। এইখানে এসে আমার এতই মজা লেগেছিলো সেই কথাটা তক্ষনাৎ জানাতে আমি লেখকের নাম্বার থাকলে সেটা এসএমএস করে জানিয়ে দিতাম বা ফোন করে ঘুম ভাঙ্গিয়েই বসতাম সেই মাঝরাতে ...
৫। এরপর আরও কয়েকটি অধ্যায় আছে। সবকটিই চিন্তার খোরাকের সাথে সাথে অসম্ভব মজার। অধ্যায় নয় থেকে শুরু হলো স্লাইড শো নামে লেখকের নানা বিষয়ে নানা রকম পান্ডিত্যপূর্ণ প্রেজেনটেশন। সেখানে নানা রকম অডিয়েন্সের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। ইন্টারনেটের উপকারিতা ও সাথে যে অপকারীতা ও তার থেকে বাঁচবার প্রতিকার দেওয়া হয়েছে তা পরে হাসতে হাসতে মরো আর বাঁচো যাই করো না কেনো তবে সত্যিই উপকারী! অডিয়েন্স অভিভাবক থেকে শুরু করে স্কুলের বাচ্চা, মফস্বলের বোকা সোকা ছেলেমেয়েরা নানা মানুষেরা। তবে নার্গিসের মোটাত্ব নিয়ে হাঁটার উপদেশ হা হা হা । প্রেজেন্টেশনের সময় অডিয়েন্সকে যাই বুঝাক না কেনো লেখক এলিয়েনদেরকে কথা বার্তা প্রশ্নে নট এলাউড করে দিয়েছে। এক্কেবারে মিউট থাকার নিয়ম ।
শেষ মেষ নায়ক তাতিন ফ্রিডম৭১ রকেট রিসার্চ সেন্টার দিয়ে যে কোর্সগুলোর ব্যাবসা শুরু করলো তাতে তার অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু নিয়ম ছিলো -
শুধু মানুষ আর গরু সম্প্রদায় আবেদন করতে পারবে।
এলিয়েনরা পারবে না
মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য বিশেষ ছাড়.........
অবশেষ গরুর রচনার মত উপসংহারের শেষে লেখক লিখেছেন ধন্যবাদ আবার আসবো! হা হা হা এমন একটা লাইন অনেক আগে তার একটা লেখাতেও পড়েছিলাম এবং মাঝে মাঝেই মনে করে আমি হাসি। হা হা যাই হোক আবার আসো হামা। আরও এমন মজার মজার বই নিয়ে। আমার এই বইটা এতই ভালো লেগেছে যে আমি আমার পরিচিত কয়েকজনকে ইতিমধ্যে বইটা পড়তে দিয়েছি।
একটা কথা বলি শেষে এসে... আমি হামার লেখার বিশাল কোনো ভক্ত ছিলাম না, নিশ্চয়ই আমার নিজের অপারগতার কারণেই। এমনকি একবার আমি অনেক অনেক রাগ করেছিলাম মনে মনে তার উপরে। তবে সেই রাগ আমার মাটি হয়ে গেছিলো একেবারেই তার এক চমকে। এই বইটাও তার আরেক চমক আমার কাছে। দারুন মজার আর ভালোলাগার একটা বই। সত্যিই দারুন ভালো লেগেছে আমার।
হামা তোমার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা! তুমি আরও আরও আরও বড় লেখক হও। একদিন অনেকদিন পরে যেন আমি বলতে পারি এই আমাদের হামা। হাসান মাহবুব। এক দারুন গল্পকার..... সে আমার অনেকদিনের চেনা একজন মানুষ....
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা এটাকে কি রিভিউ বলে ভাইয়া?
আমার পড়ে যা মনে হয়েছে যতখানি ভালো লেগেছে সেটাই বলতে চেয়েছি আমি।
বইটার মধ্যে অনেক কিছুই আমার মনে হয়েছে আমার চোখে দেখা...... সে ঢোল কলমী হতে শুরু করে কম্পিউটারের পর্দানশীনগিরী সব! হা হা হা
তাই আমি আমার মুগ্ধতাই লিখেছি।
হামা ভাইয়া লগ ইন করতে পারে না মনে হয় ব্লগে ঠিক মত আর তাই অনিয়মিত!
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত দ্বিতীয় অধ্যায় পর্যন্ত শেষ করলাম আপু। তাতেই লেখকের সুধা রসের সন্ধান পেলাম জাদুকরী লেখার কেরামতিতে।
আগামীকাল আবার পড়াশোনা করে আসবো।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ভাইয়া। সত্যি অনেক মজার বইটা। শেষেরদিকের প্রেজন্টেশনগুলো আরও মজার !
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
হাবিব বলেছেন: বইটা আমি কিনেছি এবং পড়েছি। অসাধারণ বই
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
শায়মা বলেছেন: হুম!!
দারুন মজার!!!
শুধু মজারই না কনসেপ্টের গভীরতায় রসিকতাগুলি আরও মজার!
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৪
করুণাধারা বলেছেন: পড়িনি, কিন্তু তোমার রিভিউ পড়ে পড়ার ইচ্ছা হচ্ছে। আশা করি রকমারিতে পেয়ে যাব...
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই পড়ো আপু!
অনেক অনেক মজার!!
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি উনার লেখার সাথে পরিচিত; হঠাৎ করে উনি স্বর্ণ প্রসব করেছেন, নাকি আপনি ইউনিভার্সিটির ক্লাশ পালিয়ে, নতুন করে পুনরায় ১০ম শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছেন?
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া জানি, হামাভাইয়ার সাথে তোমার যুদ্ধবাজী দেখেছিও। তাই বলে তার কোনো সৃষ্টি ভালো কিছু হলে সেই সুবাদে বলবে না !!!!!!!
আমি ইউনিভার্সিটি নাকি ক্লাস টেন তুমি বইটা পড়েই না হয় বলো??
না পড়েই বলে লাভ নেই।
এই বইটা একটা চমক। একদমই ভিন্ন কনসেপ্টে লেখকের ভিন্ন রকম বুদ্ধিমত্তার একটি লেখা ।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৪
ক্লে ডল বলেছেন: মেলা থেকে কিভাবে যে বইটা নিতে ভুলে গেলাম! আপনার লেখা পড়ে এখন নিজের চুল নিজেরই ছিড়তে ইচ্ছা হচ্ছে!
আমি হামা ভাইয়ের গল্পের একনিষ্ঠ ভক্ত!!
ধন্যবাদ আবার আসবো
হা হা হা!! হ্যাঁ। হামা ভাই আবার আসুন! বারবারই আসুন!!
আপাত দৃষ্টিতে তাঁকে কাটখোট্টা মনে হলেও আমার কাছে কিন্তু মনে হয় তিনি অনেক বেশি কোমল মনের মানুষ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বইটি নিয়ে লেখার জন্য।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ আবার আসবেন এই লাইনটা পড়েছিলাম অনেক আগেখামার একটা গল্পে।
সেই থেকে আমার প্রায়ই এটা মনে পড়ে আর হাসি পায় আমার।
এটা হামার এক যুগান্তকারী লাইন!
হা হা হা
সব বই এই এই লাইন জুড়ে দেওয়া উচিৎ তার! হা হা হা
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্ট গুলো পড়ছি মনোযোগ দিয়ে। কমেন্টে যায় পাঠ চেনা ।
রিভিউ আগেই পড়া।
পোস্টে প্লাস।+
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা কেমন পাঠক চিনলে ভাইয়ু!!!!!!
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: বইটা সংগ্রহ করেছি কিন্তু এখনও পড়া হয়নি।
তবে দ্রুত'ই পড়বো।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬
শায়মা বলেছেন: না পড়লে সংগ্রহ করে কোনো লাভ নেই ভাইয়া। শিঘ্রী পড়ো!!!
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টীর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। লিখেছেনও খুব সুন্দর করে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭
শায়মা বলেছেন: হা হা কি লিখেছি জানিনা তবে মন থেকে লিখেছি!!!!!!
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
হাসান মাহবুব ভাই ভালো লিখেন এটা আমার জানা। কিন্তু সহিহ রকেট সাইন্স এতো চমৎকার লিখেছেন তা আপনার রিভিউ পড়ে বুঝতে পারলাম। যোগ্য লোকের হাতে সোনার বার পড়লে যেমন তা সোনায় সোহাগা হয়, ঠিক তেমনি গুনী পাঠকরা বইয়ের রিভিউ লিখলে এমনই ঝলমলে হয়।
খুউব ভালো একটা বুক রিভিউ পড়লাম অনেকদিন পর।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শায়মা বলেছেন: আসলেই এই বইটা আমার দারুন লেগেছে ভাইয়া!
আমি চাই সব্বাই পড়ুক!
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
গরল বলেছেন: ভালো রিভিউ, রিভিউ দেখে পড়তে ইচ্ছা হল, তবে ব্লগে উনার বই এর কিছু অংশ পড়েছিলাম বোধ হয়।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শায়মা বলেছেন: অনেক লেখাই লিখেছে হাসান মাহবুব কিন্তু এই লেখা আমার কাছে অনন্য!
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে, পড়ে দেখবো!
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া তোমার এই লেখাটাও অনন্য!
http://www.somewhereinblog.net/blog/chandgazi/30274331
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: পড়তে হবে বোন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: হুম পড়ো ভাইয়া!
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: রিভিউ পড়ে ছহি রকেট সায়েন্স কেনার ইচ্ছা জাগিল মনে !
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৯
শায়মা বলেছেন: কিনিলেই হইবে? পড়িতে হইবে না?
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমাদের এ ব্লগের সকলের অতি প্রিয় হাসান মাহমুদের সাহিত্য কর্ম নিয়ে আপনার নিপুন হাতে গড়ে তুলা
এই সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনাটি পাঠান্তে তাকে আরো ভাল ভাবে জানার সুযোগ হল । ব্লগে তার লেখা পাঠের
বাইরে তাঁর কোন বই এখনো পুরাটা পড়ার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারিনি । তাকে সর্বাঙ্গিনভাবে জানার
অভাব কিছুটা মিটে গেছে আপনার লেখাটি পাঠে । পরিস্কার ভাবে বুঝা গেল হাসান মাহবুব তাঁর লেখায়
বিভিন্ন মাত্রিকতা সংযোজন করে এখনকার বাংলা গল্পের ক্ষীণ স্রোতটিকে বেগবান করেছেন। তাঁর গদ্য ছন্দিত,
অনুপ্রাসের অভিযোজনে রসমাধুর্য, আকর্ষণীয় ও সুখপাঠ্য। আপনার মত এত মনোযোগী পাঠক হতে না পারলেও
তাঁর লেখা আমার মত অন্য সকলেরই বিশেষ মনোযোগ আকর্ষন করে তা হলপ করে বলতে পারি । এই গুনী
লেখকের প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী । আপু'নি তোমার জন্যও রইল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ঐ সো মাচ ভাইয়া!
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হাসান মাহমুদের < হাসান মাহবুবের , নামের বানান প্রমাদের জন্য দু:খিত ও ক্ষমাপ্রার্থী
১০ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
শায়মা বলেছেন: আমিও একই ভুল করেছিলাম ভাইয়া!
তাড়াতাড়ি এডিট করেছি।
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমাদের এ ব্লগের সকলের অতি প্রিয় হাসান মাহবুবের সাহিত্য কর্ম নিয়ে আপনার নিপুন হাতে গড়ে তুলা
এই সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনাটি পাঠান্তে তাকে আরো ভাল ভাবে জানার সুযোগ হল । ব্লগে তার লেখা পাঠের
বাইরে তাঁর কোন বই এখনো পুরাটা পড়ার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারিনি । তাকে সর্বাঙ্গিনভাবে জানার
অভাব কিছুটা মিটে গেছে আপনার লেখাটি পাঠে । পরিস্কার ভাবে বুঝা গেল হাসান মাহবুব তাঁর লেখায়
বিভিন্ন মাত্রিকতা সংযোজন করে এখনকার বাংলা গল্পের ক্ষীণ স্রোতটিকে বেগবান করেছেন। তাঁর গদ্য ছন্দিত,
অনুপ্রাসের অভিযোজনে রসমাধুর্য, আকর্ষণীয় ও সুখপাঠ্য। আপনার মত এত মনোযোগী পাঠক হতে না পারলেও
তাঁর লেখা আমার মত অন্য সকলেরই বিশেষ মনোযোগ আকর্ষন করে তা হলপ করে বলতে পারি । এই গুণী
লেখকের প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী । আপু'নি তোমার জন্যও রইল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
১০ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
শায়মা বলেছেন:
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় হাসান মাহবুব এর লেখা অনেকেই পাঠ করে থাকেন। তাছাড়া প্রত্যেক মন্তব্যকারী দারুন সব কমেন্ট করেছেন। হাবিব স্যার বইটি পড়েছেন। তিনি কেমন লাগলো বলেন নি। অন্যদের তোমার রিভিউ পড়ে বইটি পাঠ করার আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে।
আর সবার ভালো লাগা এক নয় কথাটি মিথ্যে নয় ।
হাসান মাহবুব ভাই আর শায়মা দুজনকেই অভিনন্দন। হামা কে বইটি লিখার জন্য আর তোমাকে নিস্বার্থভাবে রিভিউ লিখার জন্য।
আর হ্যা বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না....সৈয়দ মুজতবা আলী।।
১০ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ!
১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইউ আর কর্ডিয়ালি ওয়েলকাম, শায়মা।
১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !
২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এইটা কিন্তু মোবাইল দিয়ে করা ১ম কমেন্ট । হা তোমাকেই করছি। দারুন ভালো লাগছে। মুক্তির আনন্দ। আমাদের বিজয় হলো। তুমি কি বলো?
১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন:
পেরেছি!!!!!!!!!!
আমি পেরেছি!!!!!!!!!!!
একটু আগে কাভাভাইয়াকে ফেসবুকে কমেন্ট দিলাম আমার এখনও হচ্ছে না ! আর এখন ট্রাই করতেই এসে গেলো!!!!!!!!!!
কি মজা!!!!!!!!!
সামু ছাড়া জীবন্মৃত আমি!!!!!!!!
২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি কবিতা লিখে পোস্ট করে ফেলেছি তুমি পড়ে নিও।
১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৭
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়ু!!!
যদিও এখন কিছু পড়ার সময় নেই। মানে ছবি নিয়ে বিজি আছি!
২২| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছবি নিয়ে ব্যস্ততা কি কমেছে? তারপর কেমন আছো??
২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
শায়মা বলেছেন: তুমি আমার ছবি আবারও আমার পারমিশন ছাড়া কবিতায় ইউজ করেছো! ইউ হ্যাভ টু পে ফর ইট!
২৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১২
সেতুর বন্ধন বলেছেন: আপনার পোস্ট মানেই হিরকখন্ড। যার বইয়ের রিভিউ লিখেছেন সেও যে একজন জিনিয়াস, বুঝাই যাচ্ছে। রতনে রতন চিনে।আমাকে একটু পরামর্শ দিবেন আমি দুই বছর ৫ মাস ব্লগে থেকেও প্রথম পাতায় স্হান পাচ্ছি না। শুভ ব্লগিং।
২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৫৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!
কেমন আছো??
তুমি এতদইনেও কেনো পাওনি!
আচ্ছা দাড়াও আমি দেখি তো!
২৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পারমিশন দিয়ে দাও প্লিজ। আর না হলে তো ছবি ডিলিট করা লাগবে।আর জরিমানা হলে সেটা কত? How much I have to pay? I mean punishment .
২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:১৩
শায়মা বলেছেন: জরিমানা দাও।
২৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ওকে আমি উইল পে পর ইট। ছবিটি অনেক সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে চোখ দুটো। আমার অঙবঙ কবিতা একটা সটান্ডারড লেভেলে নিয়ে গেছে তোমার আকা ছবি।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: আমার ছবি সুন্দর!! আমি জানি!!
২৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: হাই সুইট হাট........................
কী খবর?????????????
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন: এতদিন কি ব্যান খেয়েছিলে!
আর এত আগের পোস্ট কই পেলে!!!!
২৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৩৬
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: আপু কেমন আছেন ?
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!
তুমি কেমন আছো??
২৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুস্বাদু বুক রিভিউ
বহিখানা চুপটি করে সংগ্রহ করিয়া পড়িবার আশা ব্যক্ত করিলাম মশা থুক্কু শামা
০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে পড়ো পড়ো ! তারপর রিভিউ লেখো!
২৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: রিভিউ পড়ে বইটি পড়ার ইচ্ছে জাগছে, আপুনি।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
শায়মা বলেছেন: পড়ো ভাইয়া!
আমার অনেক মজা লেগেছিলো!
৩০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মাহের ইসলাম বলেছেন: এত সহজ ভাষায় এবং সাদামাটা কিন্তু অর্থপূর্ণভাবে যে কেউ গভীর কথা বলতে পারে, ধারনা ছিল না।
আপনি আগে কেমন ভক্ত ছিলেন , জানি না। তবে, এখন যে দারুন ভক্ত হয়েছেন, তা পরিষ্কার বুঝতে পেরেছি।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা আগে তার লেখা অনেক অনেক কঠিন ছিলো। কিছু কিছু সহজও ছিলো তবে এটা অসাধারণ!!
৩১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অগ্রিম ঈদ মুবারক।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক~!!~~!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
মা.হাসান বলেছেন: আপনি আসলেই দশভূজা। কত সহজেই বিশাল বইটির রিভিউ করে ফেললেন। আমি ওনার আর অন্য কোন বই অাগে পড়িনি, এটাই প্রথম। খুবই ভালো লিখেছেন । রিভিউ করার আগ্রহ ছিল, কিন্তু বইটির প্রতি সুবিচার করতে পারবোনা এই আশঙ্কা থেকে আর রিভিউ করা হয়নি। আপনার রিভিউ দেখে আমার ইচ্ছাটা আবারো চাঙ্গা হয়ে গেল। তবে আমার হাত মাত্র দুটো।
বইয়ের ফ্ল্যাপে -'খেলার এ পর্যায়ে পানি পানের বিরতি ' বা ভিতরে নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডট কম এর মত অসাধারণ কিছু পাঞ্চ লাইন আছে যা সম্ভবত সব পাঠককেই অন্যভাবে ধাক্কা দেবে।
উনার সাথে আমার দেখা করার খুব আগ্রহ ছিল। মেলায় ব্লগারদের সম্মেলনের দিন হাজির হয়ে উনার স্টলের সামনে বেশ কয়েকবার ঘুরাঘুরি করেছি। আপনিও আসেন নি, উনি ও ছিলেন না। ভবিষ্যতে কোনদিন দেখা হলে অটোগ্রাফ আদায় করে নেব (দুজনের কাছ থেকেই)।
এই গুণী লোকটি ব্লগে এত অনিয়মিত কেন আপনার কি কোন ধারনা আছে?