নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
ইচ্ছে কথাটা শুনলেই আমার কানে সুদূর থেকে ভেসে আসে গুনগুন একটি প্রায় ভুলে যাওয়া তবুও অভুল কবিতার স্বর। ইচ্ছে হয়ে ছিলি মনের মাঝারে। হ্যাঁ রবিঠাকুরের কবিতার লাইন। আমার মায়ের মুখেই শোনা সে বাণী তারপর সঞ্চয়িতাতে পড়া।
খোকা মাকে শুধায় ডেকে--
"এলেম আমি কোথা থেকে,
কোন্খানে তুই কুড়িয়ে পেলি আমারে।'
মা শুনে কয় হেসে কেঁদে
খোকারে তার বুক বেঁধে--
"ইচ্ছা হয়ে ছিলি মনের মাঝারে।
রবিঠাকুরের এই কবিতার মত সকল শিশুই বুঝি মায়ের ইচ্ছের এক জীবন্ত পুতুল।
ছিলি আমার পুতুল-খেলায়,
প্রভাতে শিবপূজার বেলায়
তোরে আমি ভেঙেছি আর গড়েছি।
তুই আমার ঠাকুরের সনে
ছিলি পূজার সিংহাসনে,
তাঁরি পূজায় তোমার পূজা করেছি।
একজন মায়ের কাছে তার শিশুটি পূজার সিংহাসনের ঠাকুরের চাইতেও বুঝি বেশি পূজোনীয়। এ কবিতা যারা পড়েনি, যাদের কোনো অক্ষর জ্ঞানও নেই তাদের কাছেও একজন সন্তান একজন মায়ের কাছে কতখানি তা বোধ হয় বলে দেবার অপেক্ষা রাখে না। তবু তবুও দ্বন্দ, তবুও বিরোধ, কত শত অভিমান, কত শত সুন্দর হারিয়ে যাওয়া ছেলেবেলা কিংবা কিশোর কাল।
দেখছিলাম সুচিত্রা ভট্টাচার্য্যের "ইচ্ছের গাছ" গল্প অবলম্বনে বাংলা ম্যুভি "ইচ্ছে"। ভাবছিলাম নিজের কিশোরীকাল। কত শত ইচ্ছের দাম পাইনি আমিও মায়ের ইচ্ছের কাছে। কত শত রাগ, ক্ষোভ, অভিমান ক্রোধ কিংবা ভালো লাগা বা ভালোবাসা বুকে চেপে রেখে বড় হয়ে গেছি। মায়ের ইচ্ছের কাছে বলি দিয়েছি নিজের ভালোলাগা বা নিজের ভালোবাসার কতকিছুই। লুকিয়েছি আড়াল করেছি। কিছু তার জানায় কিছু তার অজানায়। মা বাবার এমন অবুঝ ইচ্ছে বা ভালো বুঝবার নামে অবুঝপনায় হারিয়ে যায় কত শত শিশু ও কিশোরের শৈশব বা কৈশোর যা জানা হয় না আমাদের। আমরা বড় হয়ে উঠি মায়েদের ইচ্ছের সাথে সাথে নিজের ইচ্ছের অনেক কিছুই গলা টিপে মেরে।
আমাদের শৈশবকাল যেন ছিলো অভিভাবকের বড় বেশি ইচ্ছেই মোড়া। মায়ের ইচ্ছেই পড়াশোনায় ফার্স্ট হতে হবে। হতে হবে সবার সেরা। মায়ের ইচ্ছেই নুপুর পায়ে নাচতে শেখা, বাবার ইচ্ছেই মায়ের কেনা হারমোনিয়ামে কোন গান শিখবো ভাবতে গিয়ে রবিঠাকুরের গান ডিসাইড করে দেওয়া। মায়ের শাসনে শিখে যাওয়া পা মেলে বসতে নেই,হাম হুম করে খাবার খেতে নেই। কেমন করে সুন্দর আর সভ্য থাকতে হয় শিখতে গিয়ে সংযত করে নিয়েছি নিজেকে অনেক বেশিই। ঠিক একই ভাবে বন্ধুরা সবাই যখন দল বেঁধে পিকনিকে গেছে কিংবা কোনো জন্মদিন বা বিয়ের অনুষ্ঠানে সেখানে নিজের ইচ্ছের কোনো মূল্য পেতে শিখিনি আমি। কোথায় পড়বো, কোনটা শিখবো, বাড়ি থেকে মেপে মেপে ঠিক কয় পা দেবো, বন্ধুরা কি হবে কে হবে সবকিছুই পইপই করে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিলো আমাকেও আমার ছেলেবেলায়। আমার নিজের পছন্দের কোনো মূল্য ছিলো না। আমি কাকে বন্ধু হিসেবে পেতে চাই তাতেও বড় বাঁধা ছিলো আমার জীবন মায়ের ইচ্ছের কাছে।
এই বুঝি আমাদের বাংলাদেশের মায়েদের চির চেনা চিত্র। তারা স্বপ্ন দেখে, নিজেদের চাইতেও বেশি বড় করে গড়তে চান সন্তানকে। এই আশা এবং আকাঙ্খার কাছে একটি সন্তান তার শিশুজীবন বা কৈশোর জীবন তাদের শৈশব ও কৈশোরকে মন ভরে উপভোগ করতেই হারিয়ে ফেলে। নিজে তারা শৈশব ও কৈশোরে কতখানি নিয়ম ভেঙ্গেছেন সেসব বেমালুম ভুলে গিয়ে আরও বেশি নিয়মের বেড়াজালে আটকে দেন তাদের সন্তানদেরকে।
হ্যাঁ এ কথা সত্যি শিশু ও কিশোর অভিজ্ঞতার অভাবে বা বয়সের অপরিপক্কতায় অনেক ভুলই করতে পারে যার জন্য তার দরকার আছে অভিভাবকের সঠিক গাইডেন্স বা অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মা বাবার উপদেশ বা পরামর্শের। তাই বলে আমাদের দেশের আমাদের সমাজের বেশিভাগ বাবা মায়েরাই ভুলে যান তাদের এই কড়া শাসন বা ভালোর নামে করা অতিরিক্ত শক্ত আচরণের কারনে তারা একটা সময় সন্তানের ভালোবাসা না হারালেও শ্রদ্ধা হারাতে পারে।
ইচ্ছে ম্যুভিতে যেন দেখা যায় আমাদের আজকালকার সমাজের শ্বাসত একজন বাঙ্গালী মায়ের প্রতিযোগীতামূলক মানসিকতা। সন্তানকে স্কুলে সবার সেরা বা ফার্স্ট হতেই হবে তাই সাত সকালে অবুঝ শিশুটির ঘুম না ভাঙ্গতেই কবিতা মুখস্ত করানোর দৃশ্যটি। তারপর স্কুলের গেটে পৌছে দেওয়া। বার বার পরীক্ষায় যেন ভুল না করে এবং পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়ে ভুল উত্তর বলায় সবার সামনে মারধোর করা।
এমন দৃশ্য বা এমন বাবা মা আমাদের আশেপাশেই আমরা দেখেছি। তাদের জন্য একটি কথা বলার আছে এখানে শিশুটির স্বাভাবিক বিকাশ নষ্ট হয়। সে একটি সুন্দর সকালের স্মৃতি বঞ্চিত এবং পরীক্ষা ভীতি নিয়ে পরবর্তীতে এক অসুস্থ্য মানসিকতা বা বিষন্নতার শিকার হতে পারে।
ইচ্ছে ম্যুভিটাতে ছেলেটি যখন একটু বড় হয়। মানব জীবনের স্বাভাবিক ধর্ম হিসাবেই তার মনে একটি ভালোবাসার সূচনা হয়। মেয়েটির লেখা চিঠিগুলি নিজের কাছে লুকিয়ে রেখে বা মেয়েটির জন্য যে দায়িত্বটি সে নিয়েছিলো সেই দায়িত্ববোধ, তার সন্মান সব ধুলোয় লুটিয়ে দেয় তার মা মেয়েটিকে সকলের সামনে অপমান করে এবং সাথে তার ছেলেটিকেও। মা এখানে শুধু তার নিজের সন্তানের মঙ্গল চেয়েছেন। এই বয়সে কোনো মেয়ের সংস্পর্শ তাকে অধঃপাতে ডুবাবে এমনই মানসিকতায় তিনি ভুলেই গেছেন নিজের কিশোরীকাল। যে বয়সে তিনিও একদিন প্রেমপত্র লিখেছিলেন। ভুলে গেছেন নিজের সন্তানটির মান সন্মান। ছেলেটিকে অবুঝ ভেবে তিনি নিজেই সবচেয়ে বড় অবুঝপনাটাই করেছেন।
ছেলে মায়ের অবুঝ ইচ্ছের বলি হয়েছে। কিশোর ছেলেটি হার মেনে নিয়েছে। তবুও যৌবনে সে ফের নতুন ভালোবাসায় জড়িয়েছে এবং নিজের ইচ্ছে প্রতিষ্ঠিত করতে মাকে বুঝিয়েছে, অবজ্ঞা করেছে কিন্তু মা তার জিদ ছাড়েননি। তিনি শুধু এক তরফাভাবে নিজের দিকটাই ভেবেছেন তিনি ছাড়া তার ছেলের ভালোটা তার ছেলে নিজেও বোঝে না এমন ভাবনাতে তিনি একের পর এক ভুল করে গেছেন। নিজের অজান্তেই ছেলের সাথে এক অসুস্থ্য প্রতিযোগীতায় নেমেছেন। তিনি ছেলের ভবিষ্য যশঃ, মান, খ্যাতির মোহে মোহাছন্ন হয়ে পড়েছিলেন।
মোহাছন্ন ছিলেন তিনি সন্তানের ভালোবাসাতেও। সেই ছোট্ট ছেলেটির জুতো মুছে ঝকঝকে করে রাখার দৃশ্যটি কিংবা টিফিন বক্সে পরম যতনে টিফিন ভরে দেওয়া, রোজ রোজ বসে ছোট থেকে বড় হওয়া অবধি ছেলের পাওয়া সকল সার্টিফিকেট, প্রাইজের হাত বুলোনো এসব দেখেও তাকে মোহাবিষ্ঠা এবং ছেলেই যার ধ্যান জ্ঞান সকল স্বপ্নাবিষ্ঠা একজন কিছুটা অপ্রকৃতিস্থাও মনে হয়েছে আমার কাছে। মা আসলে ছেলেকে বড় করার বদলে, যথার্থ মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার বদলে বড় বেশি নিজের ইচ্ছের গন্ডিতে বেঁধে ফেলেছিলেন যার জালে তিনি নিজেও বন্দী হয়ে পড়েছিলেন। যার দামও তাকে দিতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত এই ম্যুভিতে গল্পের লেখিকা খুব ভালোভাবেই বুঝাতে পেরেছেন, পৃথিবীর সকল মায়েদের বিশেষ করে আমাদের বাঙ্গালী মায়েদের সন্তান পালনে ভুল সংশোধনের জন্য আসলেই নিজেদেরকে কোথায় কখন সংশোধন করা উচিৎ।
ইচ্ছে ম্যুভিটির লিঙ্ক-
ইচ্ছে
এই ম্যুভীর প্রতিটি কলাকুশলীকে পারলে আমি নিজেই এওয়ার্ড দিতাম। তবে মায়ের যত ভালোবাসা, আশা, আকাংখা, রাগ, ক্ষোভ, ভুল বা জিদ যথার্থভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য আমি এই ম্যুভির মাকে দিলাম বিশেষ পুরষ্কার আর ভালোবাসা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: এই ম্যুভি প্রতিটা মা বাবার দেখা উচিৎ।
শিশুর শৈশব, কিশোরের কৈশোর...... বড় হবার সাথে সাথে নিজের ভালো বুঝতে দেওয়া এবং সবার উপরে নিজের গন্ডিতে বেঁধে ফেলে অনর্থক কিছু বোঝা না চাপিয়ে দেবার জন্য মা বাবাদের জানার প্রয়োজন আছে। যা এই ম্যুভিতে শিক্ষনীয়।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্যতিক্রমী ও শিক্ষা মূলক চলচ্চিত্র মনে হচ্ছে। অভিভাবকের ও শেখার আছে। শিক্ষিত মা শিক্ষিত জাতি উপহার দিতে পারেন। মায়ের কাছে থেকেই সন্তানেরা বেশি শেখে। কমেন্ট কী ঠিক আছে?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: শিক্ষিত মা ঠিক আছে কিন্তু প্রবলেমটা আসলে আমাদের সমাজের বাঙ্গালী মায়েদের সন্তান নিয়ে অতিরিক্ত আশা আকাঙ্খা। তারা ভালোবাসার নামে বা তাদের ভালো করার নামে তাদের উপর বোঝা চাপিয়ে দেয়। সন্তানের ভালো লাগা বা মন্দ লাগার কোনো মূল্যই দেয় না।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এক কথায় চাপিয়ে দেয়া হয় অনেক কিছুই যা অনুচিত। ভালো ভেবে ই করা কিন্তু ভুল তো ভুলই । সে যেই করুক। সকল মায়ের এই উপলব্ধি হোক। সন্তানের ইচ্ছা অনিচ্ছার যথার্থ মূল্যায়ন হওয়া উচিৎ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: এই ম্যুভি দেখে নিশ্চয় বাঙ্গালী মায়েদের উপকার হবে।
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১১১৪ জন ভিজিটর !!!
দারুন মুভির হবে মনে হচ্ছে। এরকম মুভি আরো হওয়া উচিত।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন: ১১১৪ ভিজিটর দিয়ে কি হবে?
তারা ম্যুভি দেখবে???
হা হা হা
এই রাত দুপুরে সবাই শুধু ঢু মারবে ....... তারপর ঘুম......
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৬
মা.হাসান বলেছেন: ধীর গতির মুভি দেখা কারো কারো জন্য কঠিন।
আমার একবার ম্যালেরিয়ার সময় খুব পানির পিপসা পাচ্ছিলো। বারে বারে পানি চাইছিলাম। কয়েকবার পানি দেবার পর আমার নানী আমাকে পানি দিতে নিষেধ করলেন। ওনার ধারণা ছিল- এত পানি খেতে চাওয়া অস্বাভাবিক। বেশি পানিতে ক্ষতি হতে পারে । পরে ডাক্তার বলার পর পানি চালু হয়েছিল। আমার নানীর উদ্দেশ্য খারাপ ছিল না, উনি আমাকে ভালো বাসতেন নিঃসন্দেহে। তবে ঐ বিষয়ে তিনি অভিজ্ঞ ছিলেন না এই যা।
প্রায় সব মা ই সন্তানকে ভালোবাসেন। যেটা তারা ভালো মনে করেন সেটাই বাচ্চাদের জন্য চান। আগের দিনের চেয়ে এখনকার দিনের মায়েরা তুলনামূলক বেশী শিক্ষিত। অনেককেই নিজের স্বপ্ন দমন করে বেড়ে উঠতে হয়েছে। তারা চান না তাদের বাচ্চাদেরকে ওরকম ভাবে বড় করতে। সময়ে আরো পরিবর্তন হবে।
সময় থাকলে এই পোস্টটি দেখার অনুরোধ করবোঃ
আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার, যায়না
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২২
শায়মা বলেছেন: সব মা সন্তানকে ভালোবাসেন। নিজের চাইতেও বেশি। ঠিক বলেছো ভাইয়া নিজেদের যে স্বপ্ন দমন করে তাদের বেঁচে থাকতে হয় সেই স্বপ্নটা সন্তানের মাঝে দেখতে গিয়ে ভালোবাসার অত্যাচারে প্রায়ই জীবন অতিষ্ঠ হতে পারে।
আবার ঠিক উল্টোটাও আছে ভাইয়া,
আজকাল দেখি আর ভাবি......
এই যে নয়ন বন্ড , এই যে আবরার বা আবরারের খুনীরাই........ সোনার টুকরো ছেলে হবার কথা ছিলো যাদের তারাও যেমন বিপথে গেলো তাদের মায়েদের বা বড় করে তোলার প্রক্রিয়ায় কি ভুল ছিলো?
ভেবে ভেবে কুল কিনারা পাইনা ......
আসলেই জানিনা আমরা কোনটা ভালো আর কোনটা আসলেও মন্দ।
সব কিছুর মাঝে পরিমিতবোধ বা সু পরিচালনা কি সবখানেই করা সম্ভব?
তোমার নানীর গল্পটার মত অনেক গল্পও আছে আমাদের। অতি ভালোবাসাও অনেক ভুলের কারণ হয়ে যায়।
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২১
দ্যা প্রেসিডেন্ট বলেছেন: শায়মা,
ইদানিং ফিল্ম টিল্ম দেখতে ভয় হয়, কবে জানি আমল আখলাক নষ্ট হয়
ভালো আছো তো তুমি?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: আমল আখলাক কি জিনিস ভাইয়া?
এক্সপ্লেইন করো । সত্যিই জানিনা।
আমি ভালো আছি তবে ভাবনায় আছি।
ফিল্ম টিল্ম আমারও দেখা উচিৎ না মনে হচ্ছে!
তাই আমি মনে হয় আনন্দময় জীবন ছেড়ে ভাবুক বা চিন্তুক হয়ে যাবো!
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শায়মাশুভ রাত্রি এখন ঘুমোবো
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: শুভ রাত....... ভাবীজিকে এই ম্যুভি দেখতে বলো! যেন ছেলেটার সাথে কোনোভাবেই কোনো ভুল না হয়।
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৬
দ্যা প্রেসিডেন্ট বলেছেন: তোমাগো দাদী এখনো আমায় সন্দেহ করে। টিভির সামনে বেশিক্ষণ বসতে দেখলেই রিমোটটা কেড়ে নিয়ে আওয়াল ছে আখের তক সব সব চ্যানেলগুলো চ্যাক করে দেখে তারপর রিমোটটা হাতে দিবে। মাঝেমধ্যে চ্যানেলওয়ালাদের কারণে রিমোটটা আর পাইনা৷
মসজিদের ইমাম বলেছিলেন, মুরব্বি মহিলাদের দিকে তাকানো পাপের কাজ না, সেই সুবাধে আমি মুরব্বি হওয়ায় সুন্দরীদের দেখে নিতে চাইতাম কিন্তু সেখানেও তোমার দাদী বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় বোন। বড্ড কষ্টে আছি। তোমার পোস্টে বেশি কমেন্ট করলে তোমাকেও চিরুনী অবিযানের ভেতর নিয়ে আসতে পারে।
আমল আখলাকের সজ্ঞাকে আমি প্রথমে নির্দিষ্ট ক্যাডাগরিতে সীমাবদ্ধ ভাবতাম, যেদিন তোমার দাদী আমার জীবনে রোলার হয়ে আসলো সেদিন থেকে সবকিছুরই সজ্ঞা আপেক্ষিকে রূপ নিলো। তারপরও বড্ড আরামেই আছি।
ভালো থাকার দু'আ থাকলো৷
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: চিনে ফেলেছি!
আমাদের দাদীকে নিয়ে আসো দেখি সামনে দেখি ঘাড়ে কয়টা মাথা?
চিরুনি আছে নাকি তার ? মাথায় তো চুলই নেই!
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৮
ল বলেছেন: মনে হলো মুভিটা দেখা হয়ে গেলো .।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৫৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
ম্যুভিটার আরও কিছু দেখার আছে।
আসলে আমি ম্যুভি রিভিউ লিখতেই চাইনি।
আমি চেয়েছিলাম আমার ফিলিংসটা লিখতে।
তবুও আমার মনে হয় সবারই দেখা উচিৎ এই ম্যুভিটা।
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:০৭
দ্যা প্রেসিডেন্ট বলেছেন: ভয় পেয়েছি, তোমার এখানে আর কমেন্ট করা যাবে না
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:১২
শায়মা বলেছেন: ভয় পেয়েও আবার কমেন্ট!!!
দাদীআম্মা বুঝি ঘুমাচ্ছেন???
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২৮
কিরমানী লিটন বলেছেন: ছবি খুব কম দেকা হয়। তবে আপনার লিখা পড়ে মুভিটা দেখার আগ্রহ বেড়ে গেলো। অনেক শুভকামনা আপনার জন্য....
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩০
শায়মা বলেছেন: এটা সকল বাবামায়েদের দেখা উচিৎ ভাইয়া।
তুমি কি বাবা হয়েছো???
তাহলে অবশ্যই দেখবে।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:২১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
মুভিটি দেখিনি। এখন আগ্রহ বাড়লো। দেখবো। +++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১০
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই দেখো ভাইয়া!
মাঝে মাঝেই আমার কাছে কিছু মা বাবা আসেন। ছেলেমেয়েরা তাদের মত করে চলছে না। কথা শুনছে না । তারা পড়েছেন ১৪ থেকে ১৮ ঘন্টা আর ছেলে বই ছুঁয়েও দেখেন না। সারাদিন আছে ফোন, কম্পিউটার গেম আর পার্টি নিয়ে। এক ফোটা না পড়েও স্কুলে কেমনে এত ভালো নাম্বার পাচ্ছে এটাও তাদের চিন্তা!
এই অতি চিন্তা আর অতি ভালোবাসাতেও বাচ্চারা মানসিক কষ্টে আছে!
এই কষ্টের সমাধান কোথায়???
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৩৯
কিরমানী লিটন বলেছেন: জ্বী আপু, আমি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। অবশ্যই দেখবো। শুভকামনা আবারও.....
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তাহলে তো অবশ্য দেখব্য!
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:১৭
উম্মে সায়মা বলেছেন: দেখতে হবে তো মুভিটা!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই দেখতে হবে আপুনি!
দেখে এসে আমাকে জানিও!
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
লেখাটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম ছেলে মেয়ে নাতি পুতিদের জন্য ।
বড়ই উপকারে লাগবে । কাহাতক আর প্রশ্নের উত্তর দেয়া যায় ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৫
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=sN05c2GkN6c
ভাইয়া এই যে ম্যুভি লিঙ্ক ।
এই প্রশ্নের উত্তর ছেলেমেয়েদের জন্য না বাবামায়েদের জন্য!
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৩৩
সোহানী বলেছেন: তোমার রিভিউ পড়ে এখনিই দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে। কিন্তু এখানে বাংলা সিডি পাওয়া বেশ কঠিন কাজ। ইউটিউব এ আসার অপেক্ষায় থাকতে হবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৯
শায়মা বলেছেন: আপু তুমি নিশ্চয়ই বাঙ্গালী মায়েদের মতন নিজের ইচ্ছে বাচ্চাদের উপর চাঁপিয়ে দিয়ে বাচ্চাদের নিজেদের ইচ্ছেটাকে মেরে ফেলো না।
আপু এটা পুরোনো সিনেমা।
আমি মাঝে মাঝে এদিক ওদিক দিয়ে দু একটা দেখি আর কি। এমন করেই হঠাৎ দেখা আর অবাক হয়ে যাওয়া।
এই নাও লিঙ্কটা
https://www.youtube.com/watch?v=sN05c2GkN6c
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২০
শায়মা বলেছেন: এই নাও লিঙ্ক
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটাতো মায়ের দোষ নাগো! এটা সমাজের বিষফল!
শিক্ষা, বোধ, চেতনায় ভোগবাদী পূজিবাদী সমাজ তার কর্পোরেট মন্ত্রের বিষাক্থ ছোবল!
সাফল্যের অর্থনৈকিত সংগায়ন নীতি নৈতিকতার বাঁধ ভেঙ্গে ফেলেছে।
তাইতো সম্রাট কাহনে আমাদের চোখ কপালে! অথচ সেই সাফল্যের পেছনেই ছুটছে বেহুশ সকলে!
ভাল মানুষ, সৎ মানুষেরা যখন নিত্য অবহেলীরত অপমানিত লাঞ্চিত হয়, তখন সেই জ্ঞান প্রজ্ঞাম বিবেক আর সততা
প্রেমের পথে কে থাকতে চায়!
মায়েরাওতো এই জগতের বাইরে নয়। নিজের জীবনের কষ্ট, অপূর্ণতা, আর পাশের সচ্ছল জীবনের চোখ টাটানো ঝলক
বদলে দেয় অজান্তেই। আর নিজেই নিজের সুকুমার, সুন্দর স্বপ্নগুলোকে হত্যা করে! খুব যে ভাল লাগে তা নয় কিন্তু। যাতনা যে তাকে ছুঁয়ে যায়না তাও নয়। কিন্তু সমাজিক বাস্তবতায় নিরুপায় কাঠিন্যে বাঁধা অসহায় মাতৃত্ব!
সামাজিক জীবনে সুস্থতার বিকাশ চাই। আর তার পেছনের চলক হলো রাজনৈতিক সুস্থতা।
অবৈধ অর্থ পেশী শক্তি আর বাহুবলের রাজনীতির সমাপ্তি হয়ে শুভ সুন্দর আর জ্ঞান প্রজ্ঞা মেধার রাজনীতির জয় জয়কার না হলে এই আত্মঘাতি পথেই চলবে জাতি!
ধ্বংস হবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম! মেধাবীরা অবহেলিত অপমানিত হবে। তাই সেই আত্ম বিকাশের মানবতার, সুস্থ সুন্দর পথে হাটার আগ্রহ মানুষ আরো বেশী করে হারিয়ে ফেলবে।
অর্থনৈতিক দাসত্ব থেকে মুক্তি চাই আগে। সামাজিক শ্রেনী বৈষম্যের সংস্কৃতি থেকে মুক্তি চাই আগে।
রাজনৈতিক দুবৃত্তপনার কবল থেকে মুক্তি চাই আগে। যখন মায়েরা দেখবে তার ছেলের সুকুমার মেধার মূল্যায়ন আছে, সম্মান আছে, বেঁচে থাকার পেরেশানীহীণ জীভনের নিশ্চয়তা আছে - আশঅ করি কেই সেই রেজাল্ট ভাল করার ইদুর দৌড়ে দৌড়াবে না। একজন সুস্থ সুন্দর সুকুমার মনের মানূষ বানাতেই উজার করে দেবে তাদের মাতৃত্ব।
আর গাইবে - ইচ্ছে হয়ে ছিলি তুই আমার মনের মাঝারে
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার কমেন্ট পড়ে আমার মাথা আপাতত
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: মায়েরাওতো এই জগতের বাইরে নয়। নিজের জীবনের কষ্ট, অপূর্ণতা, আর পাশের সচ্ছল জীবনের চোখ টাটানো ঝলক
বদলে দেয় অজান্তেই। আর নিজেই নিজের সুকুমার, সুন্দর স্বপ্নগুলোকে হত্যা করে! খুব যে ভাল লাগে তা নয় কিন্তু। যাতনা যে তাকে ছুঁয়ে যায়না তাও নয়। কিন্তু সমাজিক বাস্তবতায় নিরুপায় কাঠিন্যে বাঁধা অসহায় মাতৃত্ব!
অসহায় নি্র্বোধ মা তাই সন্তানকে বলী দিয়ে বসেন। সামাজিক বাস্তবতার নিরুপায় কাঠিন্নে বাঁধা মা টি চায় সন্তানকে অনেক বেশি উঁচুতে দেখতে। যেই স্বপ্ন পূরণ করতে সন্তানকে দিতে হয় জলাঞ্জলী।
১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইচ্ছের গল্পে++++++++++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৪
শায়মা বলেছেন: এই নাও লিঙ্ক
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইচ্ছে মুভিটা দেখেছি।
খুব সুন্দর মুভি।
আপনি খুব সুন্দর করে লিখেছেন। পড়তে ভালো লাগে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: আরও কিছু অনুভূতি ছিলো ভাইয়া।
ভাষায় আনতে পারিনি।
২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দেখুম নে সময় পেলে।
সুন্দর রিভিউ আপি ধন্যবাদ
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: এই নাও লিঙ্ক
আপুনি!!!!!!!!!!!!
তোমাকে তো দেখতেই হবে!!!!!!!!!!!
তোমার দুই ছেলে না!!!!!!!
তোমার তো বেশি দরকার।
২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: দেখতে হবে মুভিটা
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
শায়মা বলেছেন: এই নাও লিঙ্ক
এখন অবশ্যই দেখো ভাইয়ামনি!
২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: একসময় মুভির পোকা ছিলাম। এখন আর সময়-সুযোগ হয়ে ওঠে না। তোমার রিভিউ ভাল লাগল! দেখার ইচ্ছে রইল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪০
শায়মা বলেছেন: এই নাও লিঙ্ক
এইবার দেখো ভাইয়া!!!!
ভাইয়া তোমাদেরকে মনে পড়ে!!!!!!
সবাই কোথায় যেন ছিন্ন হয়ে গেলো!
কঙ্কাবতীর সাথে যেই গ্রুপের সখ্যতা হয়েছিলো।
২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: মুভিটা আজকেই দেখবো।
সুন্দর পোস্ট, ধন্যবাদ
২৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মুভিটা দেখেছি। বেশ চমৎকার গল্পের মুভি।
নিজেদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে মা-বাবা কখনো কখনো সন্তানদের রোবট ভেবে বসেন। সন্তানদের পড়ালেখার বাইরেও একটা লাইফ আছে এটা ভুলে যান। এখানে তুমুল ভালোবাসাও থাকে, কিন্তু
সন্তানদের কাছে সেই ভালোবাসা যন্ত্রণা হয়ে যায়। এবং সন্তান'রা একটা বয়সে কথা শুনে না।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: সন্তানদের কাছে সেই ভালোবাসা যন্ত্রণা হয়ে যায়
একদম ঠিক তবুও বাবা মা ভাবেন অবুঝ বাচ্চারা বুঝতেই পারছে না।
২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বেশ আগে ছবিটি দেখেছি।অনেক ভাল লেগেছে।
আপনার লেখাটাও খুব ভাল হয়েছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
আমিও অবাক এবং মুগ্ধ হয়েছি!
২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
করুণাধারা বলেছেন: ইচ্ছে হয়ে ছিলি মনের মাঝারে!
এই ইচ্ছে যখন নিজের সন্তানের রূপ ধরে আসে, তখন সব মা- বাবার ইচ্ছে হয় সেরা হবার। নিজের সন্তানটিকে পৃথিবীর সেরা সন্তান হিসেবে গড়ে তোলার- লেখাপড়ায়, খেলাধুলায়, গানের বাজনায়... সন্তানের ইচ্ছের দাম মোটেও দেয়া হয় না!
আমি এখন যখন হিসেবের খাতা খুলে ধরেছি, তখন দেখছি পাওয়ার চাইতে দীর্ঘশ্বাসের সংখ্যা অনেক অনেক বেশি! পাওয়া অর্থ সন্তানের সাফল্য, যা দেখে মা হিসেবে উৎফুল্ল হয়েছি। এই সাফল্য আনতে সন্তানকে কত দীর্ঘ শ্বাস ফেলতে হয়েছে, কখনো ভাবি নি। ভাবতে চাইনি কতটা কষ্টর পথ পার হয়ে সন্তান মা-বাবার ইচ্ছে পূরণ করে।
তাই বলে একেবারে ছেড়ে দিয়ে রাখলে তো আবার চলবে না। মেয়েদের অবশ্যই শেখাতে হবে, "হুম হাম করে খাওয়া চলবে না, পা গুছিয়ে বসতে হবে... ইত্যাদি ইত্যাদি, যেগুলো তুমি বললে। এই বেসিকটুকু না শেখালে লোকে বলবে, "জংলি মেয়ের মাও নিশ্চয়ই জংলি"। কিন্তু ছেলেদেরকে কেন এসব শেখাই না!
আমরা অধিকাংশ মা-বাবাই ছেলেমেয়েদের ঠিকমতো বিকশিত হতে দেই না। যখন এটা বুঝতে পারি, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই আশা করছি, তোমার পোস্ট পড়ে সবাই সন্তানদের তাদের মত বিকশিত হতে দেবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: আমি এখন যখন হিসেবের খাতা খুলে ধরেছি, তখন দেখছি পাওয়ার চাইতে দীর্ঘশ্বাসের সংখ্যা অনেক অনেক বেশি! পাওয়া অর্থ সন্তানের সাফল্য, যা দেখে মা হিসেবে উৎফুল্ল হয়েছি। এই সাফল্য আনতে সন্তানকে কত দীর্ঘ শ্বাস ফেলতে হয়েছে, কখনো ভাবি নি। ভাবতে চাইনি কতটা কষ্টর পথ পার হয়ে সন্তান মা-বাবার ইচ্ছে পূরণ করে।
আপুনি এই কথাটা শুনে মনে হলো মায়ের কষ্টও কম না।
আমরা অধিকাংশ মা-বাবাই ছেলেমেয়েদের ঠিকমতো বিকশিত হতে দেই না। যখন এটা বুঝতে পারি, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই আশা করছি, তোমার পোস্ট পড়ে সবাই সন্তানদের তাদের মত বিকশিত হতে দেবে।
আপুও আমিও তাই চাই এই ম্যুভি দেখে বা পোস্ট পড়ে মা বাবা যেন শিশু কিশোরদেরকে একটু হলেও নিজের মত আনন্দ নিয়ে বাঁচতে দেয়।
২৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন: গতরাতেই পড়েছিলাম। মুভিটি দেখে বিস্তারিত মন্তব্য করা যাবে নিজের ইচ্ছেমত....
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩১
শায়মা বলেছেন: তাড়াতাড়ি দেখো ভাইয়া।
তবে আমার ধারণা তুমি তোমার ছেলের মহা বন্ধু!!!
২৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মুভিটাতো দেখা লাগে। প্রথমেতো মনে করেছিলাম এবার হয়তো আবার কোন এক গল্পে মনোনিবেশ করতে হবে হারিয়ে যেতে পারবো একাকার হয়ে। কিন্তু এই ইচ্ছের বদলে মুভির রিভিউটিও যে মন্ধ পেয়েছি তা কিন্তু বলিনি। আমার ৪ বছর ছূঁই ছুঁই জুনিয়রের জন্য হয়তো কোন গাইড লাইন পেয়ে যাবো।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
শায়মা বলেছেন: একদম ভাইয়া!!
গাইডলাইন অবশ্য নিজেকেই বানাতে হবে!
কারণ এই ম্যুভি সবাইকে ভাবাবে কে কি ভুল করেছে বা করছে।
পারলে আমাদের বাবামাকেও ধরে দেখাতে হবে!
২৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
অন্যরকম করে একটি ছবির রিভিউ করে গেলেন নিজের ইচ্ছে পুরন বা না পুরনের "পুর" ভরে দিয়ে, যেমন করে পিঠেয় পুর ভরেন বাঙালী মায়েরা, হয়তো আপনিও।
"ইচ্ছে" ছবিটা দেখার ইচ্ছে পুষে রাখলুম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা পিঠেয় পুর ভরা!
হ্যাঁ ভাইয়া এই সিনেমা দেখতে গিয়ে আমার অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সব এক হয়ে গেলো। মনে পড়ে গেলো মায়ের ইচ্ছের বেড়াজালে বন্দী জীবন।
আশে পাশে দেখছি নতুন প্রজন্ম। বড় বেশি অবাধ্য বা লজিক্যাল। তারা আমাদের মত ভীতু না বা আমার মত মা থাকতেন ডালে ডালে আর আমি পাতায় পাতায় তেমনও না। তারা নিজেদের ফ্রিডম অব স্পীচে বিশ্বাসী। তবুও অশান্তি, তবুও অনুযোগ!
নিজেদের ইচ্ছের জালে বন্দী করবার আপ্রাণ চেষ্টা।
৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মা বাবা পাগল হয়ে গেছেন, সন্তানদের একদিনে ডাক্তার বানায়ে ছাড়বেন। এই প্রতিযোগিতা একটি অসুস্থ প্রতিযোগিতা। আর স্কুল কলেজগুলো হয়ে গেছে বেষ্ট বিজনেস সেন্টার।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: কি আর করবে একদা এক কালের রোমান্টিক বাবা মায়েরাও ছেলেমেয়েদের বেলায় যে বেরোমান্টিক হয়ে যায়!!!!!
৩১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০২
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: আপুনি, মুভিটা আমিও দেখেছি। সন্তানদের ভালোর নাম বাঙালী মায়েদের ইচ্ছে চাপিয়ে দেবার বাড়াবাড়ি যথার্থরূপে চিত্রায়িত হয়েছে। তোমার লিখাটা পড়ছিলাম আর মুভির দৃশ্যপটগুলো চোখের সামনে আসছিলো। অনেক সুন্দর লিখেছো !
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১০
শায়মা বলেছেন: মাটার জন্যও কষ্ট হয়েছে আমার। আহারে নিজের ইচ্ছের বলী সন্তানটার জন্য সেই ছোট্ট বেলায় ভোর হতে না হতেই নাস্তা রেডি, টিফিন বক্স, জামা আয়রন, ছোট্ট জুতোগুলো ধুয়ে মুছে চক চক !!!
৩২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২১
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: হ্যাঁ, আপুনি কষ্টতো হবেই।মুভিটা দেখবার পর মনে হয়েছে 'মা' হওয়াটা বেশ টাফ!! মায়ের মমতার তো তুলনা কখনোই সম্ভব না। কিন্তু ছেলে বড় বড় হবার সাথে সাথে যে তার মানসিক পরিবর্তন আসছে, ব্যক্তিত্ববোধ জন্মাচ্ছে সেসময়গুলো খুব সতর্কতার সাথে মায়ের ভূমিকা পালন করতে হবে। নয়তো সন্তানের মধ্যে ইগো, রাগ জন্মাবে যেগুলো মা -সন্তানের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করবে।ফলশ্রুতিতে, সম্পর্কে অনেকখানি দূরত্ব সৃষ্টি হবে। তার মাশুল হিসেবে কী হতে পারে তা তো মুভিতে দেখিয়েছে ই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: মায়ের অবশ্য কোনো মানসিক সমস্যা ছিলো মনে হয়েছে নইলে ছেলের সাথে টেক্কা দিয়ে আবার প্রাক্তন প্রেমিকাকে ফিরিয়ে আনা কেনো? সে কিছু অসুস্থ্য গেম খেলেছে।
৩৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমার প্রায়ই মনে হয় বাঙ্গালী বাবা-মায়ের কাছে তাদের সন্তানেরা কোন পরিপূর্ণ আলাদা মানুষ নয়, শুধুই নিজেদের অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণের মেশিন। এদেশের শতকরা ৯৯ভাগ দম্পতিকে সন্তান নেওয়ার কাউন্সিলিং করা প্রয়োজন।
মুভিটি ওয়াচলিস্টে থাকল আর পোস্টে ভাললাগা রইল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৬
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই দেখো ভাইয়া। আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমার প্রায়ই মনে হয় বাঙ্গালী বাবা-মায়ের কাছে তাদের সন্তানেরা কোন পরিপূর্ণ আলাদা মানুষ নয়, শুধুই নিজেদের অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণের মেশিন। এদেশের শতকরা ৯৯ভাগ দম্পতিকে সন্তান নেওয়ার কাউন্সিলিং করা প্রয়োজন।
একদম ঠিক বলেছো ভাইয়ামনি।
৩৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: মায়ের অবশ্য কোনো মানসিক সমস্যা ছিলো মনে হয়েছে নইলে ছেলের সাথে টেক্কা দিয়ে আবার প্রাক্তন প্রেমিকাকে ফিরিয়ে আনা কেনো? সে কিছু অসুস্থ্য গেম খেলেছে। - এটিই আস্ত একটি পোষ্ট! এখানেই সিনেমার মূল সূত্র। বর্তমান সমাজ চিত্রের মূল সূত্র। - শায়মা তোমার মন্তব্যর অপেক্ষা করছি আমি।
আর আমি এক গ্লাস রুহ আফজা বানচ্ছি, রুহ আফজা বানানোর নতুন কোনো রেসিপি জানা থাকলে জানাইও তো।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫২
শায়মা বলেছেন: স্যরি!!!
ছিলাম না কম্পিউটারের সামনে বেরোমান্টিক ভাইয়া!
কি কমেন্টের অপেক্ষা করছো বেরোমান্টিক ভাইয়া ???
রুহ আফজা!!!!!!
জীবনেও খাই ই ই না আবার বানাবো!!!!!!!
৩৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: অযত্নে যেমন বাগানের গাছপালা নষ্ট হয়ে যায়, অতি যত্নেও তাই। যেমন গাছে বেশী পানি দেওয়া, সার দেওয়া ইত্যাদি। ঠিক তেমনি, পিতা মাতার অতি যত্নে সন্তানেরা নষ্ট হয়ে যায়। তাদের মাঝে স্বাভাবিক ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে না, বয়সের সাথে সাথে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে না, বন্ধুদের সামনে আত্মসম্মানে ঘা লাগলে তারা তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ না করলেও, ভেতরে ভেতরে তাদের মনটা বিদ্রোহী এবং অভিভাবক বিদ্বেষী হয়ে ওঠে।
ছবিটা খুব ভাল হয়েছে বুঝতেই পারছি, তবে লেখাটাও কিন্তু দারুণ হয়েছে, বিশেষ করে নিজের কিছু অভিজ্ঞতার প্রতি আলোকপাত করার জন্য।
"আসলে আমি ম্যুভি রিভিউ লিখতেই চাইনি। আমি চেয়েছিলাম আমার ফিলিংসটা লিখতে" - সেটা অনেকটাই উঠে এসেছে আপনার লেখাতে। খুব সুন্দর লিখেছেন, তার চেয়ে বড় কথা, আপনার দেয়া লিঙ্কগুলো ধরে ধরে অনেকেই হয়তো এ ছবিটা দেখে নেবেন এবং তাতে তাদের সন্তানেরা কিছুটা হলেও উপকৃত হবে।
পোস্টে প্লাস + +
০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: সেটাই ভাইয়া!
আমিও চেয়েছি কেউ যেন আর মান্ধাতার আমলের মত শাসনেই শিশু শিক্ষা না মনে করে। কেউ যেন আর অতি আদরে বাঁদর বা সন্তানের শত্রু হয়ে না পড়ে।
এই ম্যুভিতে মায়ের আদরের সাথে সাথে কিছু কিছু বাড়াবাড়ি ছিলো হয়তো যেমন সবার সামনে ছেলের প্রেমপত্র ডিসক্লোজ করে দেওয়া বা ঐ মেয়েটার সন্মানের কথা অন্ধের মত একেবারেই না ভাবা। ছেলের প্রেমকে বার বার নষ্ট করে দেবার কুটকচালি খেলা খেলা।
তবুও আমাদের মায়েরা কি এমনই করেন না? ছেলে বা মেয়ে কারো প্রেমে পড়েছে শুনলেই নিজের ছেলে বা মেয়েকে রেখে ঐ ছেলে বা মেয়েটিকেই বস্তি, ছোটলোক, যাচ্ছেতাই বানানোর সোজা হিসেব কষে দেওয়া?
এসবই ভুল। বিশেষ করে আজকালকার লজিক্যাল ছেলেমেয়েদের কাছে এটা কত বড় ভুল। এই ধরা পড়ে যাবারা ব্যাপারটা বাবামাকে বুঝতে হবে।
৩৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: নন্দিতা রায় আর শিবপ্রসাদের ভক্ত হয়ে গেছি । 'ইচ্ছে' মুভিটা চমৎকার লেগেছে। আপনার রিভিউ টা অসাধারণ ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
ম্যুভিটা আসলে সুচিত্রা ভট্টাচার্য্যের ইচ্ছের গাছ গল্প থেকে নেওয়া।
৩৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মায়ের অবশ্য কোনো মানসিক সমস্যা ছিলো মনে হয়েছে নইলে ছেলের সাথে টেক্কা দিয়ে আবার প্রাক্তন প্রেমিকাকে ফিরিয়ে আনা কেনো? সে কিছু অসুস্থ্য গেম খেলেছে। - এখানেই সিনেমার মূল সূত্র। বর্তমান সমাজ চিত্রের মূল সূত্র।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৯
শায়মা বলেছেন: সেটাই তো বললাম! মাটাও অনেক ভুল করেছে। এমন ভুল অনেকেই করে।
৩৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৪
নীল আকাশ বলেছেন: ভৃগুদার মন্তব্য পরে এত রাতে মাথা কেমন যেন ঘুরতে শুরু করে দিল!!!
বাপরে বাপ! জীবন কেন এত জটিল!!!!
আপ্নার কথা মতো এটা মুভি রিভিউ না হলেও, আপনি একদিক দিয়ে সার্থক।
মোটামুটি সবাই কেই মোটিভেট করে ফেলেছেন এটা দেখার জন্য!!!
হুম, বৌ নিয়েই একসাথে দেখব।
তবে আমি খুব ভালো ভাবে বিশ্বাস করি, এখনও এই দেশে আমাদের বাবা মা'রা নিজের চেয়েও সন্তানদের
ভালোর জন্য নিজের সব কিছু ত্যাগ করে দিতে পারেন। আমি আমার বর্তমান অবস্থার জন্য
আমার বাবা এবং মায়ের কাছে চির ঋণী।
শুভ রাত্রী।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৫
শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই ছলে বলে কৌশলে মোটিভেট করাটাই আমার উদ্দেশ্য ছিলো ভাইয়া! সেটাই করেছি। কারণ আসলেই আমি চাইনা বাচ্চারা মা বাবার অতি ইচ্ছের শিকার হয়ে নিজেদের ইচ্ছেগুলো জলাঞ্জলী দিয়ে তাদের সুন্দর আনন্দময় শৈশব কৈশোর নষ্ট কররে ফেলুক!
৩৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৪
অন্তরন্তর বলেছেন: বেশ কিছুদিন আগেই দেখেছি কিন্তু তোমার মত করে ফীল করিনি। ছবিটা একটু অন্যরকম লেগেছিল এবং অভিনয়টা ছিল অসাধারন। সব মিলিয়ে খুব ভাল লেগেছিল। তোমার রিভিও পড়ে মনে হল আসলেই ত ওভাবে আমি চিন্তা করিনি। ভাল থেকো।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এভাবেই তো চিন্তা এসে গেলো। মন দিয়ে দেখেছি। কত বার যে দেখেছি আর কেঁদেছিও। ভয় পেয়েছি দুঃখ পেয়েছি তাহলে কোনটা ভুল কোনটা সঠিক সেটাও ভেবেছি। মা বাবাদেরকে কোন উপদেশ দেবো ভেবে কনফিউসডও হয়েছি।
৪০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শায়মা
আনন্দ ধারা বহিছে ভুবনে
টাইগাররা জিতে গেছে। মুশফিক ম্যাচ উইনিং ইনিংস খেলেছেন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২
শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড!!!
বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দ ধারা!!!!
৪১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শায়মা,
বাংলাদেশের সেরা খেলা গুলো আমার দেখা হয়ে যায় । তুমি তো এখন ব্যস্ত থাকো কর্মক্ষেত্রে ন্যস্ত থাকো । আগের মত কমেন্টো করো না । কিসের এতো ব্যস্ততা শুনি । তুমার জন্য তো হাহাকার লেগে যায় । তোমর উপস্থিতি কামনায় ।
আমি না আসলে কেউ জিজ্ঞাসাও করবে না ।
কবি গুরুর সৃষ্টি সবি অসাধারণ । দারুন।কেমন করে যেন মনের কথা প্রাণের কথা সবি বলে গেলেন গানে কবিতায়। তোমার পোস্টে কবি গুরুর বিচরণ আমাকে মুগ্ধ করে । যথার্থ জায়গায় তার লেখাগুলো তুমি নিয়ে আসো। এ ক্ষেত্রে তোমার মত দক্ষ লোক খুব কমি আছে ।।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ রবিঠাকুর নিয়ে আমি বলতে গেলে থিসিস করেছি আরেকজন আছে জানা আপু....
৪২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জানা আপু অনেক কম পোস্ট করেন । তোমরা দুজনই আমার খুব পছন্দের ।
থিসিস করলে তাহলে ইন্টারপ্রিটেশন করো । কনক্লোশন এন্ড রিকমেন্ডশন একটা চ্যাপ্টার লিখেতে পারো। কেমন আমাদের রবীন্দ্রনাথ এমন আর কি । মন্দ হবে না । তোমার উপলব্ধি পাঠক বুঝতে পারবে ।। জানা আপুর এত সময় হবে কী না কে জানে। জানা আপু বোধ হয় তো তোমার মত সুন্দর গানও গাইতে পারেন। তোমরা দুজনই অসম্ভব রূপবতীও বটে ।বলতে গেলে রূপে গুণে পরিপূর্ণ !!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
শায়মা বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ নিয়ে অনেক লেখাই আছে .....
৪৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শায়মা বলেছেন: Click This Link
৪৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শায়মা বলেছেন: Click This Link
৪৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৪৪ নম্বরে দেয়া আপনার পোস্টটাতে (কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও রবীন্দ্রনাথের গান বা রবীন্দ্রসঙ্গীতের নানা পর্যায়) গিয়ে দেখলাম, সেটা এ যাবত ৪০৮৭২ বার পঠিত। আবার দেখলাম, ভুল দেখছি না তো? নাহ, ঠিকই তো আছে!
অবিশ্বাস্য! একটা পোস্ট এতবার পঠিত হতে পারে? আমার মনে হয়, এটা মনে হয় এ ব্লগে সর্বাধিক পঠিত পোস্ট হিসেবে গণ্য হতে পারে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: আমিও জানিনা ভাইয়া কতবার পঠিত হয়েছিলো।
খেয়ালও করিনি।
আজ দেখলাম। আরও মনে হয় আছে এক লাখ পঠিত বা এমন কিছু.....
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৭
শায়মা বলেছেন: Click This Link
এটা ১৭৭ জন প্রিয়তে নিয়েছিলো ১৪০ লাইক
৪৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: খায়রুল আহসান ভাইয়া
://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29350338
এই লেখাটা দেখো ১৫৫ জন প্রিয়তে নিয়েছে
৪৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তুমি ঢং কইরোনা তুমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিয়ে লেখো পাঠ করো আর আমি তারে ধারণ করি ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: আমি ঢঙ্গী। সবাই জানে।
তবে তুমি নিজে পড়ে নিজেই লেখো।
৪৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪২
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: কি দারুন উপস্থাপন
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!
৪৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৭
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন:
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: এত খুশির কারণ কি ভাইয়ু???
৫০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০২
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: চলচ্চিত্রে যারা একসময় নায়ক নায়িকার অভিনয় করে পালিয়ে বিয়ে করত তারাই আজ অবিভাবক হয়ে নতুন নায়ক নায়িকাদের বাধা দেয়!
শুধু অভিনয়েই নয় বাস্তবেও এমনটা হয়!
হা হা হা
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: মানুষ এক আজব জীব!
৫১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৬
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: হিংসে হয়! এই পৃথিবীতে ৭০০ কোটি মানুষ তবুও বাবা মা সন্তান কে জোর করে হলেও বিয়ে দিয়ে নাতী নাতিনের মুখ দেখতে চাওয়ার এক আজব ইচ্ছে!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শায়মা বলেছেন: জোর জারি মানুষের নিজস্ব সত্ত্বাকে নষ্ট করে দেয়!
৫২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: 'ইচ্ছে' নিয়ে আপনার রিভিউটা পড়লাম ।
আমি সিনেমাটা দেখিনি কিন্তু সুচিত্রা ভট্টাচার্যের ‘ইচ্ছের গাছ’ গল্পটা আমি জানতাম । কয়েক বছর আগে গৌতম চক্রবর্তী আনন্দবাজারে সিনেমা সমালোচনায় "ইচ্ছে " সম্পর্কে লিখেছিলেন, "এই মুহূর্তে সব চেয়ে ট্র্যাজিক বাংলা ছবির নাম ‘ইচ্ছে’। এই ট্র্যাজেডি কোনও গল্পের বা নায়কের নয়। ট্র্যাজেডি একটা সময়ের। আমাদের চার পাশে প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে সন্তানের ওপর মা-বাবার ‘ইচ্ছে’র বোঝা চাপিয়ে দেওয়ার সেই জরদ্গব এবং কুৎসিত কাহিনি।" আপনার লেখায় এই থিমটাকেই অনেক সুন্দর করে আমাদের দেশের কনটেক্সটে বলেছেন ।
আমার বন্ধুদের কথা মনে পড়ছে ।অনেকেরই মা ইচ্ছে গল্পের ছেলেটার মায়ের মতোই ছিল । স্কুল ছুটির আগে থেকেই গেটে এসে অপেক্ষা করতেন ।বিকেলে স্কুল ছুটির পর তাদের স্ন্যাক খেয়েই আমাদের কিছু বন্ধু আবার প্রাইভেট পড়ার প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতো। এসএসসির দশটা সাবজেক্টই প্রাইভেট পড়তো । স্কুলের কোনো কালচারাল ফেস্টিভ্যালে, স্পোর্টসে এদের দেখা যেত না । এরা আমাদের সাথে স্টেডিয়ামে আবাহনী মোহামেডানের ফুটবল খেলা কখনো দেখতে যায়নি । নির্মান ক্রিকেটে স্কুলের হয়ে খেলবার কথা ভাবেনি। এরা ছিল মহা আদর্শস্থানীয় ছাত্র স্কুলের। এতো গেলো আমাদের দেশের অবস্থা । কিন্তু আমাররিকায় ছেলে মেয়েদের স্কুলের ব্যাপারটা অন্য ধরণের- সমস্যাটাও অন্য ধরণের । যেমন এখানে স্কুলে বলে 'ফলো ইওর হার্ট' । মানে যা পড়তে ভালো লাগে সেটাই পড়তে হবে । আমি এই কথাটা শুনি সব সময়ই । এই বলার ডেঞ্জারটা হলো অনেক সময়ই ছেলে মেয়েরা মোটিভেটেড হতে পারে না স্কুলের টিচারদের দিয়ে ।এখানকার রিসার্চগুলো বলছে ইদানিং আমেরিকান ছেলে মেয়েরা সাইন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, রিসার্চ এসব বিষয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে । এশিয়ান আমেরিকান ছেলে মেয়েরাই এসব বিষয়ে বেশি ভালো করছে । আমি স্কুলের এই 'ফলো ইওর হার্ট' কথাটার ব্যাপারে খুব স্কেপ্টিক । একটা লাইফ লিড করতে চাইলে একটা ভালো সাবজেক্ট পড়তেই হবে ।সেটা পড়ার কষ্টও করতেই হবে । এখানে একজন মানুষ এখন প্রায় ৯০/৯৫ বছর বাঁচে । জব করে ৬৫ থেকে ৭০ বছর । তাহলে আরো যে ২৫ /৩০ বছর বেশি সময় একজন মানুষ বাঁচবে সেই সময়টার ফিনান্সিয়াল সিকিউরিটি পাবে কেমন করে যদি ভালো একটা জব না পায় । ছেলে মেয়েদের এই ব্যাপারটা বোঝানো একটা চ্যালেঞ্জ সেটা মানছি অবশ্য । খুব বেশি চাপাচাপি করে ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার ব্যাপারে বিরক্ত করাটা যেমন ভালো না তেমন 'ফলো ইওর হার্ট' বলে একটা স্কুল ছেলে বা মেয়েকে না জেনে কোনো একটা ক্যারিয়ারের দিকে ঠেলে দেওয়াও মনে হয় উচিত কোনো কাজ না । কোনটা যে ঠিক সেটা জানিনা তাও কবুল করছি ।
দেশের বাইরে থাকার কারণেই সুচিত্রা ভট্টাচার্যের ‘ইচ্ছের গাছ’ গল্পটাতে বলা বিষয়গুলোর প্রোজ এন্ড কন আর সাথে জড়ানো জটিলতা ভালো করে বুঝতে পেরেছি । সিনেমা যেহেতু দেখা হয়না খুব তাই সে নিয়ে মন্তব্য নেই । কিন্তু আপনার রিভিউটা পরে আপনার পয়েন্টগুলো জানা হলো । কিছু বিষয়ে একমত কিছু বিষয়ে কিছুটা দ্বিমত থাকলো । আবেগ দূরে রেখে একটা জটিল মনস্তাত্বিক গল্প থেকে করা সিনেমা নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চমৎকার লেখা আপনার । লেখায় ভালো লাগা ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া শেষ পর্যন্ত আসলে !!!!!!!
যাইহোক আসলেই মা বাবা সন্তান জেনারেশন গ্যাপ ইচ্ছে অনিচ্ছে বা জোর জবরদস্তি বা স্রোতে গা ভাসিয়ে দেওয়া!
খুব খুব কনফিউজিং ব্যাপার। তবে আমাদের দেশের মাবাবাদের ইচ্ছের কাছে ছেলেমেয়েরা কাঠের পুতুল হয়ে যায়। একদিকে এই কাঠ পুতুলমী করাটা ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়ক বটে অপরদিকে কাঠ পুতুল হতে হতে সেই মান্ধাতার আমলের চক্করে পড়ে নতুন কিছু আর হওয়া হয় না কারো।
ভালো জব না পেলে কি খাবে?
সেই কথাটা ভেবেই তো কাঠপুতুল থেকে আর মানুষের নতুন মানুষ হয়ে গড়ে ওঠা হয় না।
ভালো জব না পেলে না খাবে। সবাইকেই কি গাড়ি বাড়ি করতেই হবে? তাই যদি হয় তো বাবা মা কেনো সন্তানের ভবিষ্যৎ ভেবে বাড়ি করে সম্পদ গড়ে?
আবার তার সন্তানেরা তাদের সন্তানদের জন্য?
আসলে মানুষ এক চক্করে ঘোরে। ঘোর কেটে গেলেই সবাই হয়ে যাবে গৌতম বুদ্ধ। এই চক্কর থেকে জীবনের মানে কি গান গাইতে থাকবে। ভাববে হয়তো বাউল ফকিরের মত " খাঁচার ভেতর অচিনপাখি কেমনে আসে যায়!"
তাই কি খাবে কি হবে ভেবে মানুষ নিজের জীবনটাও এক রকম কষ্টের গন্ডিতেই বেঁধে রাখে সাথে বাঁধে সন্তানদেরকেও। কারো মনের আনন্দেই কারো তাই থাকা হয় না!
৫৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: লিঙ্ক Unavailable দেখায়
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=sN05c2GkN6c
এটা কপি পেস্ট করো ভাইয়া!
৫৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৯
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: ফাইনালি পিসি থেকে বলছি কিন্তু অপেরা মিনির ভিপিএন এডিশন ছাড়া আর কোন ব্রাউজারই কাজ করছে না ফাইনালি পিসি থেকে বলছি কিন্তু অপেরা মিনির ভিপিএন এডিশন ছাড়া আর কোন ব্রাউজারই কাজ করছে না
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৭
শায়মা বলেছেন: ওহ মোবাইল থেকে এখনও প্রবলেম হচ্ছে!!
৫৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪১
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: ওহ! কমেন্ট ডাবল হয়ে গেল ! দুঃখিত
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: নো প্রবলেম!
৫৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২০
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: মোবাইলে ইউসি ব্রাউজার, অপেরামিনি দিয়ে চলে আর কন ব্রাউজার সাপর্ত করছে না।
পিসি তে অনলি অপেরা মিনি ব্রাউজার এর ভিপিএন ভার্সন দিয়ে ব্যবহার করা যাচ্ছে, ফায়ার ফক্স বা ক্রম অন্যান্য ব্রাউজার দিয়ে কাজ ই হচ্ছে না ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
শায়মা বলেছেন: হুম!
এখনও ঝামেলা রয়েই গেছে।
৫৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: Howdy!
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!
কোথায় ছিলে???
কেমন আছো???
৫৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
মায়ের ভালোবাসা মায়ের ইচ্ছে সন্তানকে বড় করে দেখতে পাওয়া । সেই উন্মাদনা থেকে সন্তানকে এক ভয়ংকর প্রতিযোগীতার মানসিক চাপে ফেলে দেয় । বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনায় সন্তানকে সেরা দেখতে চায় কিন্তু বড় সেই জন যে উপলব্ধির জ্ঞান অর্জন করে । সেই জ্ঞান প্রতিযোগীতামূলক শিক্ষায় থাকে না, সে জ্ঞান সন্তানকে দিতে হয় প্রতিযোগীতা থেকে বের করে এনে, এতে সন্তান হয় উদার দৃষ্টিভঙ্গির ।
সুন্দর লেখা ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪
শায়মা বলেছেন: খেলার পুতুল নিয়ে খেলতে খেলতে অনেক সময়ই কিশোরী বা সদ্য তরুনী মা বুঝতেই পারেন না সন্তান রক্তমাংসের এক জীবন্ত পুতুল। যার নিজেরও কিছু ইচ্ছে অনিচ্ছে আছে।
৫৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৪
জেন রসি বলেছেন: দেখেছিলাম। তবে কাহিনী মনে নেই।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
শায়মা বলেছেন: থাকবেই না কারন তুমি তো আর এমন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাওনি। তুমি বলেছিলে তোমার মা বাবা কোনোদিন একটা থাপ্পড়ও তোমাকে দেয়নি। কাজেই বুঝা যায় তুমি এক মহানন্দের জীবন কাটিয়েছো। এই ছেলের মত দিন রাত অষ্টপ্রহর পিছে লেগে থাকা মায়ের পাল্লায় যারা পড়েছে তারাই জানে এই জীবনের কষ্ট। এই কষ্ট যেন আর কোনো ছেলে মেয়ে না পায় তাই মাবাবাদের সচেতন হতে হবে। ইমোশন্যাল ব্লাক মেইলিং, অযথা অতিরিক্ত চাওয়া পাওয়া এসব আসলে ভালোবাসার সন্তানটির উপর এক কষ্টের বোঝা চাপিয়ে দেয়। কাজেই এইসব ভাবনার সময় এসেছে...... তাই ইচ্ছে ম্যুভিটা অনেক মা বাবারই কাজে লাগবে।
৬০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপু, মুভিটি দেখা হয় নাই, আপনার লেখা হতে মুভিটি দেখার ইচ্ছে হচ্ছে
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই দেখো আপুনি!
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+