নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আকাশটা হয়তবা আয়না লক্ষ্য বছর ধর আমি তোমার মুখ দেখি না...

সাজিল

নিজেকে নিয়ে খুব বেশী কিছু বলার নেই। পৃথিবীর পাঠশালার একজন ছাত্র আমি।ঘুরে বেড়াই পাখির মতন উড়ে উড়ে।

সাজিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

হোটেল ইকোছড়ি ইন । এখানেই ছিলাম।



হোটেলের বারান্দা থেকে তোলা ।



আমার জানালা দিয়ে দেখা দূরের স্কুল...



যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে। আমার মেয়ে একা একা চলছে ......ঝুলন্ত ব্রীজের উপর থেকে।



আলুটিলা পাহাড়ের উপর আমি।



হোটেলের বারান্দায়। আমার বউয়ের ভীষন ভাব!!



আলুটিলা থেকে পুরো খাগড়াছড়ি শহর দেখা যায়।



হে অরন্য! ভালবাসি তোমাদের



আলুটিলা গুহায় নামার সিড়ি



সিড়ি দিয়ে উঠার সময়



হার্টিকালচার পার্কে। এই ছবিটা আমার ৫ বছর বয়সী মেয়ের তোলা।



সাজেকের পথে ..



আমাদের পাইলট লিটন চাকমা। এই গাড়ীতে করে আমারা গিয়েছিলাম সাজেক।



পাহাড়ি আকা বাকা পথ ।



পাহাড়িদের ঘরবাড়ী। যেন এক শিল্পকর্ম ।



পাহাড়ের কোলে আমাদের চাদের গাড়ী।



আজ আকার ক্লাস, ক্লাস রুমে হবে না। আজ ক্লাস হবে জলাপাহাড়ে। পাহাড়ের বুকে স্কুল।



নিঃসঙ্গতার একশ বছর । বুনো পাহাড়ি পথ ।



এই পথ বেয়ে বেয়ে চলে যাওয়া যাচ্ছে সাজেকের চুড়োয়।



দূর থেকে ভেসে ভেসে আসা। অদ্ভুত এক গান পাহাড়ি ভাসা।হারিয়ে যাওয়া ছেলেবেলার কুয়াশা।



দূরে দেখা যাচ্ছে মিজোরামের পাহাড় ।পাহাড় যেন দেখায় তাহার আহাড় ভরা বুক।




নেলী খালার কথা মনে আছে ? আর তার সেই জলপাই রঙের চিঠি ? যে চিঠিটা হাতে পেয়ে জাহাজের কেবিনের মত চিলেকোঠায় বসে সারাদিন বইয়ের পাতায় আর কল্পনাময় পৃথিবীতে এডভেঞ্চাচার করা আবীর ও বাবু চলে গিয়েছিল পার্বত্য চট্টগ্রামের সীমান্তবর্তী নুলিয়াছড়িতে। তারপর পাহাড়ের কোলে হারিয়ে যাওয়া সোনার খনির গুজব আর সাথে যুক্ত হল জলদস্যুর ভূত। আমার পড়া অন্যতম সেরা একটা কিশোর উপন্যাস ‘নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়’। শৈশব-কৈশোর পেরিয়ে আমার মত তিরিশোর্ধ হয়েও মনের গহীনে হারিয়ে যাওয়া সেই দুরন্ত রহস্য-রোমাঞ্চপ্রিয় বালকটিকে নতুন করে খুঁজে পাবার জন্য বার বার ইচ্ছে করে ইট-কাঠের বিবর্ণ এই শহরটা পেছনে রেখে ছুটে যেতে পাহাড়ের কোলে, অরণ্যের বুকে। যেখানে ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ঘরে ফেরে চিল আর পাহাড়ের কোল বেয়ে নেমে আসে হারিয়ে যাওয়া দিনের সূর্য।

গত দুদিনের ছুটিতে চলে গেলাম খাগড়াছড়ি। শ্যামলী পরিবহনের নাইট কোচে উঠতেই ক্লান্তির কারনেই কিনা জানি না রাজ্যের ঘুম চলে এল চোখে! ভোরে ঘুম ভাংতেই দেখি পৌছে গেছি মাটিরাঙ্গা! মাটির মতই সুন্দর আকাবাকা অরণ্য ঘেরা রাস্তা দিতে পথ চলল প্রায় ঘন্টা খানেক। কোথাও উচু কোথাও বা নীচু।খাগড়াছড়ি নামতেই শীত যেন জেকে বসল। শাপলা চত্বরে নেমেই একটা অটোরিক্সায় করে চলে গেলাম ‘হোটেল ইকোছড়ি ইনে’। শহর থেকে প্রায় ৩/৪ কিমি দূরে একট ছোট্ট টিলার উপর। হোটেলের লবিতে প্রবেশ করতেই সারারাতের জার্নির ক্লান্তি এক লহমায় দূরে চলে গেল। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই অরণ্য ঘেরা পাহাড়। হোটেলে ফ্রেশ হয়ে একটু রেস্ট নিয়ে চলে গেলাম নগরীর শাপলা চত্বরে । একটা অটোরিক্সা ঠিক করে চলে গেলাম আলুটিলা গুহা ও ঝুলন্ত সেতুতে। আলুটিলার উপর থেকে শহরটা পুরো দেখা যায়। ল্যান্ডস্কেপ ভিউ অবশ্য বান্দরবান আর খাগড়াছড়ির অনেকটা একই রকম। তবে খাগরাছড়ির আসল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে খাগড়াছড়ি অনেক বেশী বুনো আর অকৃত্রিম। এখানে বুনো জঙ্গল আর পাহাড় যেন মিশে গেছে। । আর শীতের বাতাসে সর্বত্র যেন ছড়িয়ে আছে একটা ভাললাগাময়।
পরদিন খুব ভোরে রওনা দিলাম সাজেকের উদ্দেশ্যে। খাগরাছড়ি থেকে প্রায় ৭০ কিমি দূরে রাঙ্গামাটির জেলায় সাজেক। যে সাজকের কথা খুব শুনেছি, পড়েছি ব্লগে -পত্রিকায়। বুনো গন্ধ, আকাবাকা পাহাড়ি রাস্তা, জন ডেনভারের গান আর পাহাড়ি মেয়েদের ভুবন ভোলানো হাসি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের গাড়ী। গেছে। পথে বাঘাইহাট আর্মি ক্যাম্প থেকে অনুমতি নিতে হয়। সাজেক যাওয়ার শেষ ৩/৪ কিমি পথ ভীষন রোমাঞ্চকর। পুরো খাড়া পাহাড় বেয়ে উঠতে হয়। পাহাড়, মেঘ, আড়িপাতা ঝর্না , বুনো পাখির ডাক সব কিছু ছাপিয়ে উঠে গেলাম সাজেকের চুড়োয়। আহ সাজেক! মেঘ আর বুনো পাহাড়ের মিতালী নাকি খুনসুটি! পাহাড় যেন দেখায় তার আহার ভরা বুক। সাজেক যাওয়ার পথে পাহাড়ি আদিবাসী, আর্মি জোয়ান সবাইকেই আমার ভীষন অমায়িক মনে হয়েছে। প্রকৃতি বোধহয় মানুষের আচরনের উপর ভীষন প্রভাব ফেলে।

পাহাড়ি রাস্তায় সূর্য সোনার পাতের মত ঝলমল করে উঠে। ঠিক যেন ভ্যানগগের আকা কোন নিসর্গ দৃশ্য। কোথাও কোন চিৎকার নেই , মানুষের সাক্ষাৎ নেই, প্রকৃতি যেন সবুজ চাদর পড়ে আছে। দূরে দূরে বাড়িঘর । বইছে পৌষের শীতল হাওয়া। এই সময়ে বোধহয় সবারই আমলকান্তির মত রোদ্দুর হতে ইচ্ছে করে । এই সময়ে কেমন যেন ঘোর লাগে।
প্রতিবারই যখন পাহাড়ে যাই তখন এক ধরনের নতুন ধরনের উপলব্ধি হয়, ভাললাগা জন্মায় ।মনে হয় মানুষ হিসেবে যেন আরেকটু বড় হলাম, নিজেকে আরেকটু চিনতে শিখলাম। নিজেকে কেবলি এক মানুষ- নগ্ন এক মানুষ- সাধারন এক মানুষ - অতি সামান্য এক মানুষ মনে হয়। ক্রোধে, ঘৃনায় , ভালবাসায়, মমতায়, ক্ষুদ্রতায়, মহত্বে পুরিত এক মানুষ মনে হয় ।যে মানুষটিকে কতকাল দেখা হয়নি। অরণ্য ঘেরা পাহাড়ের এই শান্ত ,নিঝুম স্তন্ধতার ভিতর এক ধরনের হাহাকার উঠে। প্রকৃতিকে দেখা এক অর্থে নিজেকেই দেখা। নিজেকে হারালেযে খুজে নিতে হয় প্রকৃতির ভিতরেই। মনে হচ্ছিল কতকাল দেখিনি আমাকেই, দেখা হয়নি নিজেকেই, কতকাল যে লিখা হয়নি কবিতা। এই অরন্য, এই পাহাড় এই মেঘপুঞ্জি ভালবাসি তোমাদের...ভালবাসি...

যেভাবে যাওয়া যায়ঃ

ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি শ্যামলী ও শান্তি পরিবহনের বাস যায়। শ্যামলীর ভাড়া ৫২০ টাকা। নাইট কোচ। রাত ১১টা ও ১১ঃ৪৫ টায় গাড়ী ছাড়ে। সকাল ৭টার ভিতর বাস খাগড়াছড়ী পৌছে যায়।খাগড়াছড়িতে মোটামুনি মানের বেশ কিছু হোটেল আছে। হোটেল অরনয় বিলাস, হোটেল ইকোছড়ি ইন, পর্যটন এর মোটেলো আছে। ইকোছড়ি ইন শহর থেকে ৩/৪ কিমঃ দূরে। কিন্তু হুব সুন্দর। ভাড়া ১০০০-১২০০,১৫০০ টাকা। অরণ্য বিলাস শহরের ভিতরেই। শাপলা চত্বরের কাছে। ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা । সাজেক যাওয়ার জন্য চাদের গাড়ী ভাড়া ৫০০০ এর মত ১২-১৪ জন বসতে পারেন। আমরা ৩ জন ছিলাম চাই মহেন্দ্র ৩ হুইলারে গিয়েছিলাম ভাড়া নিয়েছিল ২৮০০ টাকা ।

সাজেক থেকে ফিরাবার রাস্তা





পাহাড় আকা কতই সোজা , হারিয়ে গেছে আমার সেই ড্রইং খাতা

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর ছবিগুলো দেখে গেলাম.... ;)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

সাজিল বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা :)

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ছবিগুলো সুন্দর। +++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

সাজিল বলেছেন: অনেক অনেক ভালবাসা :)

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

মোঃ আবু হেনা সাজ্জাদ বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

সাজিল বলেছেন: শুভকামনা রইল আপনার প্রতি । ধন্যবাদ :)

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

মোঃ হৃদয় শেখ বলেছেন: ছবি গুলো তার সাথে প্রতিটার বিবরন বিষণ সুন্দর হয়েছে :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

সাজিল বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ :)

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

সুলতানা রহমান বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর! বর্ণনাও ভাল! খাগড়াছড়ি একবার গিয়েছিলাম কিন্তু ওখানে যাওয়া হয়নি। +

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

সাজিল বলেছেন: সময় করতে পারলে ঘুরে আসবেন। ভাল থাকবেন সবসময়। :)

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

কথাকাহন বলেছেন: ছবির শিরোনামগুলো দারুন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

সাজিল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। শুভ কামনা রইল

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ভাল লাগল পড়ে। কিন্তু সাজেকের ছবি পেলাম না।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২

সাজিল বলেছেন: একদম শেষে আমার একা ছবিটা এবং সপরিবারের যে ছবিয়াত আছে এই দুটো সাজেকের। আরো অনেক ছবি আছে সাজেকের।তবে সাজেকে আমার ক্যামেরায় তোলা অদিকাংশ ছবিই আমার গিন্নির। তাই আপ্লোড করিনি। ভাল থাকবেন।

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর ছবি ও বর্ণনায় সুখপাঠ্য ভ্রমণ কাহিনী।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

সাজিল বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন শামছুল ভাই :) অনেক ধন্যবাদ :)

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

রানা আমান বলেছেন: ছবি এবং লেখা মুগ্ধতা নিয়ে উপভোগ করলুম । তবে আমার যতদুর মনে পড়ে উপন্যাসের সেই নুলিয়াছড়ি ছিল কক্সবাজার এর কাছে , নেলী খালার নুলিয়াছড়ির সেই বাড়ির জানালা থেকে সাগর দেখা যেত, কাছেই ছিল হিমছড়ি ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

সাজিল বলেছেন: হ্যা।। ঠিকই বলেছেন। আসলে বাস্তবে নুলিয়াছড়ী নাম কোন জায়গা নেই। ভাল থাকবেন :)

১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

রমিত বলেছেন: ছেলেবেলায় 'নূলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়' পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম। নেলী খালা, মেজর জাহেদ, আবীর-বাবু ললি-টুনি, আবীরের বিপ্লবী বড় ভাই, বদমাস পাচারকারী নিকুঞ্জ পাকড়াশী, গোয়েন্দা মুৎসুদ্দি প্রতিটি চরিত্র এখনো আমার কাছে জীবন্ত। নিজেকে আবীর বা বাবু ভাবতে চাইতাম। কখনো কখনো মেজর জাহেদ হতে চাইতাম। আবার কখনো বা নেলী খালার বাবার মত বিদেশে চাকুরী করতে চাইতাম।
পাহাড়ের উপর বাড়ী, জানালা খুললেই একরাশ সৈন্ধব তাজা হাওয়া এসে ঘর ভরিয়ে দেবে এমন একটি ঘরের সখ আমার এখনো আছে। আসলে কিছু কিছু গল্প-উপন্যাস-কবিতা এমনভাবে মনে দাগ কাটে যে তা একেবারে জীবনের অংশ হয়ে যায়।

আপনার ফটো ব্লগ ভালো লেগেছে। সাগর, পাহাড়, নদী, মরুভূমী, বরফ সবই দেখা হয়েছে, তবে সাজেকের ঐদিকে যাওয়া হয়নি। আপনার লেখা পড়ে যাওয়ার ইচ্ছা জাগলো।

সুন্দর পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০

সাজিল বলেছেন: সময় করতে পারলে ঘুরে আসবেন ভাই। ভাল থাকবেন সবসময়। ভালবাসা রইল :)

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সুন্দর ছবি আর অল্প কথায় বর্ণনা ভাল লাগল । আসুভ কামনা ।

১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: মিস্টার সাজিল আমার মন্তব্যের শেষাংশের শুভ কামনা কথাটি কেন ভুল আসল বুঝতে পারলাম না ,সরি ভাই সাজিল । ভুলের মাশুল হিসাবে আমার ব্লগে আপনাকে স্বপরিবারে দাওয়াত , অনেক আয়োজন ।শুভ কামনা ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

সাজিল বলেছেন: আপনার ব্লগে গিয়েতো আমার খিদে পাইসে খুব। ভাল থাকবেন । আপনার প্রতিও শুভ কামনা রইল :) ভাল থাকবেন সবসময় :)

১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৩১

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সুন্দর ছবি । নিউ ইয়ারের শুভ কামনা।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩২

সাজিল বলেছেন: আপনাকেও নিউ ইয়ারের শুভ কামনা। ভাল থাকবেন। :)

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বছর খানেক আগে আমার দ্বিতীয়বারের মত বেড়িয়ে আসলাম খাগড়াছড়ি থেকে। সাজেকটা যাওয়া হয় নাই।
চমৎকার পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

সাজিল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ মরুভূমির জলদস্যু । আপনার ব্লগের একজন ভক্ত আমি। আপনার খাগড়াছড়ি যাবার ব্লগটা আমি পড়েছি। সময় করতে পারলে ঘুরে আসবেন সাজেক থেকে। ভাল থাকবেন।

১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর সব ছবি
কবে যাব পাহাড়ে আহা রে ..।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

সাজিল বলেছেন: চলে যাননা সময় করে এখনই!! ভাল লাগবে। ভালবাস রইল।

১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড়, বাভারিয়ার খনি রহস্য শাহরিয়ার কবিরের এই লেখাগুলো আমাকে মুগ্ধ করে রাখতো।
আপনার বর্ণনা, ছবি ব্লগ সবই ভালো লেগেছে। শুভ কামনা রইল ভাই

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

সাজিল বলেছেন: আমাকেও মুগ্ধ করে রাখতো। কিন্তু আমাদের দূর্ভাগ্য ৯৫ এর উনি আর লিখলেন না। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালবসা রইল আপু।

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: সুন্দর +++্

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৩

সাজিল বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.