নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Dr. Fahim Ahasan Al Rashid, MBBS

আমি সাজিদ

Dr Fahim Ahasan Al Rashid blog

আমি সাজিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটেনশন ও এওয়ারনেসের মধ্যকার ব্যালেন্স নিয়ে আপনার ভাবনা কি?

৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৪৭

শুধুমাত্র একটি বিষয় কেন্দ্রিক ভাবনা ও চিন্তাই এটেনশন। বাংলায় মনোযোগ। সবাই জানি। আধুনিক সমাজে বলা হয় 'ফোকাসড থাকা'। ফোকাসড থাকো, গোল ওরিয়েন্টেড থাকো। মানে তো দাঁড়ায় এটেনশনটা স্পেসিফিক। আপনি আমার লেখা এই যে মনোযোগ দিয়ে পড়ছেন আর ভাবছেন, শেষে আমি কি দাঁড় করাতে যাচ্ছি এটাই তো। এওয়ারনেসটা কি তাহলে? আমার এই লেখা পড়ার সময়ে, একই সময়েই আপনি আজকের দিনের ব্লগের অন্য লেখাগুলো নিয়েও সচেতন। আপনার এই মনের একটা অংশ আমার লেখাটিকে আজকের অন্য লেখাগুলোর সাথে তুলনা করছে। তো কি হচ্ছে? আপনি পড়ছেন, আমার কথা মনোযোগ দিয়ে বুঝতে চেষ্টা করছেন, একই সাথে সামগ্রিকভাবে আমায় তুলনা করছেন। শেষেরটা এওয়ারনেস। সচেতনতা। আজকাল যাকে অনেকসময় মাইন্ডফুলনেসও বলা হয়।

শুধুমাত্র এটেনশন দিয়েই আপনি প্রতিদিনের কাজ করতে পারবেন না। অতোটা মানসিক শক্তি আমাদের নেই। কোন মানুষের নেই। তাহলে? বিধাতা ও এডাপটেশন আমাদের আরেকটি অস্ত্র দিয়েছেন। এওয়ারনেস। মাইন্ডফুলনেস। রিফ্লেক্স। উপস্থিত চিন্তা। যাই বলুন না কেন। এই হলিস্টিক এপ্রোচের কারণে প্রতিদিনের সব কাজে আমাদের একই মনোযোগ দিতে হয় না।

এই পর্যায়ে এসে অনেকেই একটু দ্বিধাগ্রস্ত পোস্টের বিষয়ে? আবার কি হল? দ্বিধা শব্দটা যে পড়লেন, দ্বিধায় পড়তে কি মনোযোগ দিতে হয়েছে? মনে হয় না। ভেবে দেখুন প্রতিদিন মনোযোগ দিয়ে যদি প্রতিটি অনুভূতি প্রকাশ করতে হতো কেমন হতো ব্যাপারটা?

একটু সহজ করা যায় না? ধরুন আপনি রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছেন। সাথে আপনার তিন বছরের পরী মেয়েটা। হাত ধরে একদম ওয়াকওয়ে ধরে হেঁটে যাচ্ছেন দুজন। এটা ব্যস্ততম দিন। হঠাৎ রাস্তায় আপনার আগের অফিসের কলিগের সাথে দেখা হয়ে গেল। হাত মেলাতে গিয়ে আর উচ্ছ্বাসে ( বানিয়ে বললাম) মেয়েকে ধরা হাতটা ছেড়ে দিলেন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মেয়েটা পাশের রাস্তায় নেমে গেল। গাড়ি আসছে অন্য পাশ থেকে।

আপনি কার উপর দোষ দিবেন? এটেনশন? না। এওয়ারনেস। আপনি মুহূর্তের মধ্যে ছুটে গিয়ে রাস্তায় গাড়ির সামনে থেকে মেয়েকে তুলে নিলেন। রিফ্লেক্স। আবারও এওয়ারনেস!


পুরো জীবনটাতে প্রতিটা ক্ষেত্রে এওয়ারনেস ছাড়া শুধুমাত্র এটেনশন আপনাকে লুজার করতে পারে। এটেনশন ছাড়া শুধুমাত্র এওয়ারনেস আপনাকে লুজার করতে পারে। জীবন মানে তো দুটোর ইন্টারপ্লে। তাই না, কি বলেন?

ভিডিও কৃতজ্ঞতা - ইউটিউব। খুব পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ড থিম।ছবি - গুগল।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা এই দুটোর মাঝে সমন্ময় করতে পারে না, তাদেরকে কোন ক্যাটেগরীতে ফেলা হয়?

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৪

আমি সাজিদ বলেছেন: খুব কম মানুষই দুটোর সমন্বয় করতে পারেন। এবং খুব কম মানুষই দুটোর সমন্বয় ধরে রাখতে পারেন। যারা করতে পারেন না, করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারাও মানুষ। যারা করেছেন তারাও মানুষ। তফাৎটা দৃষ্টিভঙ্গী - কাজ ও অন্য গুণাবলিতে।

জীবন যাপন নয় বোধহয় অনুশীলনের বিষয়৷

আপনি কি ভাবেন?

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৬

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: জীবনে চলার পথে আমাদের মাল্টিটাস্কিং এর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়,যার ফলে অ্যাটেনশনের চেয়ে অ্যাওয়ারনেস বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি কাজই গুরুত্বপূর্ণ। কোনোটার গুরুত্ব বেশি আবার কোনোটার কম। এখন যদি বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজে সব অ্যাটেনশন দিয়ে দিই তাহলে বাকি কাজ পণ্ড হয়ে জীবনে জটিলতা আসার সম্ভাবনা প্রবল হয়ে যায়। আর তাই সমান না হলেও সব বিষয়ে অ্যাটেনশন দেয়া জরুরি এবং এটাই অ্যাওয়ারনেসের বৈশিষ্ট্য একই সাথে স্মার্টনেসেরও।
চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৩

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এই প্রযুক্তির সময়ে সিলেকটিভ বিষয়ে এটেনশন দেওয়া ও সেটা সাস্টেইন করা বেশ কঠিন হয়ে যায় অনেক সময়। আবার অনেক সময় অতিরিক্ত এটেনশনের কারনে এওয়ারনেসও কলাপ্স করে। সাথে বাঁচার চিন্তা খাওয়ার চিন্তা তো আছেই।

মাল্টিটাস্কিং এ এটেনশন ভাগ হয়ে যায়৷ পারফরম্যান্সেরও কি ঘাটতি থাকে? আমার মনে হয় এটা প্রফেশন টু প্রফেশন ভ্যারি করে। আপনার মত কি?

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: এজন্যই বুঝি প্রত্যেকটা মানুষের দুটা সত্তা।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৪

আমি সাজিদ বলেছেন: কেমন? একটু বুঝিয়ে বলেন।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৩

ওমেরা বলেছেন: এটেনশন ও এওয়ারনেসের সমন্ময় সব সময় করা যায় না । তবে মনে করি যারা সচেতন তাঁরাই সতর্ক থাকে বা উল্টো করে বল্লে যারা সর্তক থাকে তারা সচেতন আছে বলেই।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৭

আমি সাজিদ বলেছেন: জ্বি আপু। সবসময় করা যায় না। মানুষের রাগ ক্ষোভ ঘৃনা ঈর্ষা আছে যা মনকে এই মুহুর্তে থাকতে দেয় না। ভাবনার রাজ্যে নিয়ে যায়। আবার এগুলোই কিন্তু মানবজাতিকে এতোদূর এনেছে।

সচেতনতা নাকি সতর্কতা , কোনটাকে স্থায়ীভাবে প্রভাবিত করা যায়? এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৬

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: মাল্টিটাস্কিং এ এটেনশন ভাগ হয়ে যায়৷ পারফরম্যান্সেরও কি ঘাটতি থাকে? আমার মনে হয় এটা প্রফেশন টু প্রফেশন ভ্যারি করে। আপনার মত কি?
এক্ষেত্রে আমি মনে করি যে এটা পেশার চেয়ে ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে বেশি। যে নিজের কাজ সম্পর্কে সচেতন এবং স্মার্ট সে সবকিছুকেই তাদের গুরুত্ব অনুযায়ী যতটুকু মনোযোগ দরকার ততটুকু মনোযোগ দিয়ে কাজটাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে। এখানে বিশদ ব্যাখ্যা করা দরকার আসলে। যেমন ধরুণ কোনো কাজ করতে আমার বিশ মিনিট লাগবে আবার কোনো কাজ এক ঘন্টা লাগবে। এখন বিশ মিনিটের মধ্যে বিশ মিনিটই যদি আমি পরিপূর্ণ মনোযোগ দেই তাহলে কাজটি করতে আমার বিশ মিনিটই লাগবে অথবা কম সময়ও লাগতে পারে। এখন আমি এখানে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বা কম মনোযোগ দিলে হয় অন্য কাজে সময় কম পড়বে অথবা কাজটা পারফেক্ট হবে না। স্মার্ট ওয়ার্কারগণ যে পেশাতেই থাকুন না কেন তারা কাজের গুরুত্ব অনুসারে প্রয়োজনীয় অ্যাটেনশন দেন।যার ফলে এদের পারফর্মেন্স এর ঘাটতি দেখা যায় না। তবে এরকম লোকের সংখ্যা খুবই কম।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৪

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার বলেছেন। এটেনশন ন্যারোরিং একটা স্কিল বটে৷আমি অনুভব করি এটা চর্চার বিষয়। আমি একই সময়ে দুটি কাজের কথা মিন করেছি। যেমনটা একটু পরের মন্তব্যে আপনি করেছেন, ম্যাথ করতে করতে রবীন্দ্রসংগীত শোনা। আপাত দৃষ্টিতে বিষয়টা স্বাভাবিক ও সহজ মনে হতে পারে। কিন্তু এই সহজ কাজগুলো আরও অনেকভাবে ভাগ বসায় মস্তিষ্কে। যেমন - খেতে খেতে খবরের কাগজ পড়া, টিভি দেখা। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে - আরও বড় পরিসরে মাল্টিটাস্কিং ছাড়া এনগেজড হতে পারা যায় না৷ এমনভাবে ভেবে দেখেছেন?

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩১

শায়মা বলেছেন: সাজিদভাই্য়ু তুমি কি এটেনশন সিকারদের কথা বলবা না!!!!

এটেনশন সিকাররা এওয়ারনেস হারায়...... এটাই মনে হয় চাঁদগাজী ভাইয়ার উত্তর!!!!

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৮

আমি সাজিদ বলেছেন: বেশ মজার কথা বললেন।
এটেনশন সিকিং এর পেছনে সাইকোলজি কি?

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩১

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: ভিডিওটার কথা বলতে ভুলে গেছি। সিনেমা প্যারাডিসো আমার সবচেয়ে পছন্দের সিনেমার একটা। এর ব্যকগ্রাউন্ডে ইনিও মরিকোনির মিউজিক অসাধারণ। পরিচালক জিউসেপ টরনাটোরের এই ছবিটা আর ম্যালেনা আমি কতবার যে দেখেছি তার হিসেব নেই। এই ছবির শেষে যে চুমুর দৃশ্যগুলোর একটা মন্টাজ আছে সেটা আমার খুবই প্রিয় একটা দৃশ্য।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:২০

আমি সাজিদ বলেছেন: সিনেমা প্যারাডিসো আমারও খুব প্রিয় সিনেমা। মরিকোনির আরেকটা সৃষ্টি আমার ভালো লাগে। ওয়ান্স আপন এ টাইম ইন আমেরিকা সিনেমাটা দেখেছেন?

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৭

শায়মা বলেছেন: ৫. ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৬০

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: মাল্টিটাস্কিং এ এটেনশন ভাগ হয়ে যায়৷ পারফরম্যান্সেরও কি ঘাটতি থাকে? আমার মনে হয় এটা প্রফেশন টু প্রফেশন ভ্যারি করে। আপনার মত কি?

আমি কোনোদিনই একটা কাজ এক সময়ে করিনা। দু/তিনটা একসাথে করি। শুধু জবের ক্ষেত্রে মানে ক্লাস নেবার সময় সেটাই করতে হয়। কারণ তখন মালটি টাস্ক করতে গেলে আমাকেই মাল্টি বানায় দিতে পারে আর কি। যদিও আমি রুল মেনে চলতে পছন্দ করি সবখানেই।

তবে মাল্টি টাস্কে এটেননশন ভাগ হয়। আবার হয় না।
যেমন যদি তুমি ছবি আঁকার সময় গান শোনো তাহলে নো প্রবলেম। কারণ কানের গানে তোমাকে ফুল এটেনশব দিতে হচ্ছে না। কিন্তু কিছু লেখার সময় যদি গান শোনো তাহলে জীবনেও সেটা মন দি্য়ে লেখা হবে না।

আবার রান্নার সময় যদি টিভি দেখো তবে দুইটাই মন দিয়ে করা যাবে। মানে টিভিতেও মন দিতে পারছো আবার রান্নাতেও। ভুল হবার সম্ভাবনা কম আছে।

স্মার্ট ওয়ার্কারগণ যে পেশাতেই থাকুন না কেন তারা কাজের গুরুত্ব অনুসারে প্রয়োজনীয় অ্যাটেনশন দেন।যার ফলে এদের পারফর্মেন্স এর ঘাটতি দেখা যায় না। তবে এরকম লোকের সংখ্যা খুবই কম।

বাহ! এটাই উত্তর! সবাইকে জানতে হবে কোথায় কখন কতটুকু ইম্পর্ট্যান্স দিতে হবে কোন কাজে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:২৮

আমি সাজিদ বলেছেন: গানটি বোধহয় শতবার শোনা। এজন্য নতুন করে মনোযোগ দিতে হচ্ছে না। ছবিও শতবার এঁকেছেন। ছবি আঁকার খুঁটিনাটি আপনার জানা। এজন্যই দুটো একসাথে করতে পেরেছেন। একটা এক্সপেরিমেন্ট করে দেখেন তো - একদম নতুন একটা গান শুনবেন যা আগে শুনেন নাই। একই সাথে ছবি আঁকবেন। ব্যালেন্স থাকবে?

বলেছেন - "সবাইকে জানতে হবে কোথায় কখন কতটুকু ইম্পট্যান্স দিতে হবে কোন কাজে।"

এটা আপনি অনেকের চেয়ে ভালো করতে পারেন বলেই আপনি ভালো মাল্টিটাস্কার। ব্লগে তার প্রমাণ আমরা অনেকবার পেয়েছি।

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৯

শায়মা বলেছেন: তমালভাইয়া তুমি তো দেখছি ভালোই গবেষক!

আচ্ছা তোমার প্রফেশন কি ভাইয়া?

তুমি কি এইচ আর এ কাজ করো?

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৯

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: @শায়মা আপু, আপনার মন্তব্যে এসেছে-

"মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন,মাল্টিটাস্কিং এ এটেনশন ভাগ হয়ে যায়৷ পারফরম্যান্সেরও কি ঘাটতি থাকে? আমার মনে হয় এটা প্রফেশন টু প্রফেশন ভ্যারি করে। আপনার মত কি?"

এই প্রশ্নটি আসলে আমি করিনি। লেখক করেছেন আমার প্রতি। এই প্রশ্নের উত্তরই আমি এই লাইনটার পরে দিয়েছি। আপনার কথার সাথে একমত। লেখার সময় গান শোনা যায় না। আমি বহুবার গণিতের সূত্রের জায়গায় রবীন্দ্রসঙ্গীতের লাইন লিখে ফেলেছি নিজের অজান্তে। একবার হোমওয়ার্ক করতে গিয়ে একটা উপপাদ্যের সাইডনোটে লিখে ফেললাম [তুমি আমারো সাধেরও সাধনা]। সেটা আর খেয়াল করিনি তাড়াহুড়ায়। পরের দিন স্যার ওটা দেখে হাসতে হাসতে আমার পিঠে দুটো কিল মারলেন।

১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫৫

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আমি এখন কিছুই করি না। ছাত্রজীবন শেষ হয়েছে ছয় মাস হলো। এর মধ্যে কিছুদিন একটা কলেজে শিক্ষকতা করেছিলাম।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩০

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি অনেকদূর যাবেন। শুভকামনা।

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:০৫

শায়মা বলেছেন: তমালভাইয়া ভাগ্যিস স্যার ছিলো সেটা। ম্যাডাম হলে সাধনা বের হয়ে যেত।

তোমার গান শুনতে চাই ......নিশ্চয় রবীন্দ্র সঙ্গীত গাও আমার মত!!!

১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:১১

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আমার রবীন্দ্র সঙ্গীত,নজরুল গীতি ভালো লাগে।আমি শ্রোতা। গায়ক নই আপু। গান গাই না। আমার দৌড় শুনতে শুনতে গুনগুন করা পর্যন্ত।

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:২৮

শায়মা বলেছেন: লোনলি মানুষ বা জবলেস মানুষ বা বয়স্ক মানুষ বা অবহেলিত মানুষ এটেনশন সিকার হয়ে থাকে এটা মেইন সাইকোলজী। তবে আরেক শ্রেনী আছে হনু....... বা শো অফ ( আমার মাঝেও আছে অনেকেই বলে বাট পাত্তা দেই না...... আপনার মাঝে আপনি হারা হয়ে থাকি)
অনকেই প্রশংসা পছন্দ করে ক্রিটিসাইজ না একদমই না। এই অতি প্রশংসা পাবার জন্য এটেনশন সিকিং এ অনেক টাইম ওয়েস্ট করার সাথে সাথে কিছু পাগলামী ভুল আচরণ করে।


ইউনিক হবার জন্য অনেক বেশি চেরেষ্টা পরিশ্রম ও কত্ত করে থাকে তারা ....... হায় হায় এ সব তো দেখছি সব আমার দিকেই চলে আসছে। না বাবা আর বলবো না ......

সেই সন্ধ্যা থেকে একটা প্রিরের্কডেড ক্লাস রেকর্ড করতে গিয়ে সবার থেকে ভালো হতেই হবে ভাবতে ভাবতে এখন রাত পোহাতে চললো আমার এখনও মনের মত হলো না !!!!!!!!!!!!!

:((

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০৮

আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো বলেছেন।

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: এটেনশন ও এওয়ারনেস নিয়ে চমতকার লিখেছেন। এটেশন থেকে এটেনশন সিকারদের দৌরাত্বদের নিয়ে কিছু লিখবেন।

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:১০

আমি সাজিদ বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য৷ ওদের নিয়ে আমার জানার পরিধি খুব একটা বড় নয়। আমি বাস্তব জীবনেও এমন ব্যক্তিদের এড়িয়ে চলি।

১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:০৫

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: মাল্টিটাস্কিং এ অভ্যস্ত না হলে পারফর্মেন্স কমে যাবেই। আমার কথাই বলি, গান শুনতে শুনতে ম্যাথ করা। এই ব্যাপারটায় আমি পারদর্শী নই বলেই এমন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছি। গান শুনতে গিয়ে আমার ম্যাথে যতখানি গুরুত্ব দেয়ার দরকার ছিলো ততটা গুরুত্ব দেইনি বলেই ভুলটা হয়েছে। আবার আপনার উদাহরণ ব্যবহার করে যদি বলি লোকটি যদি বিহ্বল হয়ে তার মেয়ের হাত ছেড়ে না দিয়ে এক হাতেই করমর্দন কিংবা মেয়ের হাত ধরে রেখেই কোলাকুলি করতেন তাহলে মেয়েটি রাস্তায় নেমে আসত না কিংবা গাড়ির সামনে পড়তো না। এভাবে শুভেচ্ছা বিনিময় করলে অপর লোকটি মাইন্ড করতেন না। এটাই হচ্ছে আসল কথা। যতটুকু গুরুত্ব দরকার ততটুকু আগে নিশ্চিত করা। এরকম পার্ফেক্ট মাল্টিটাস্কিং স্কিল সবার থাকে না। আর তাই বেশির ভাগ লোকের পারফর্মেন্স এ ঘাটতি দেখা যায়। আর স্মার্ট ওয়ার্কারদের এই ঘাটতি হয় না।

১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:২৬

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: মরিকোনির মিউজিক দেয়া কয়েকটা সিনেমা দেখা হয়েছে। ওয়ান্স আপন এ টাইম ইন অ্যামেরিকা, ওয়ান্স আপন এ টাইন ইন দ্যা ওয়েস্ট, দ্যা মিশন, দ্যা হেইটফুল এইট, ডলারস ট্রিলজি বিশেষ করে 'দি গুড দি ব্যাড অ্যান্ড দি আগলি' দেখেছি।

০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৩৩

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার সব সিনেমা।

১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: স্কুলের বইয়ে পড়েছিলাম যে বিজ্ঞানী আইজাক নিউটন তার প্রেমিকার হাতের আঙ্গুল ধরে ভালোবাসা প্রকাশের সময় হঠাৎ ওনার মনোযোগ (attention) বিজ্ঞানের একটা থিউরির দিকে চলে যায়। ফলে উনি চিন্তার গভীরে তলিয়ে গিয়ে ওনার প্রেমিকার হাতের আঙ্গুলকে সিগারেট মনে করে আগুন জ্বালাতে উদ্যত হন। আর তারপর কি হয়েছিল এটা তো বুঝতেই পারছেন। গালে দুই একটা পরেছিল কি না জানি না। তবে ঐ প্রেমিকার আশা তাকে ছাড়তে হয়।

আরেকজন বিজ্ঞানী (নাম মনে নাই) প্রতি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তার লাঠিটা দরজার পাশে হেলান দিয়ে রেখে ঘুমাতে যেতেন। একরাতে উনিও নিউটনের মত একটা জটিল বৈজ্ঞানিক বিষয় নিয়ে চিন্তা করার কারণে ওনার মনোযোগ ( attention) এতো বেশী কেন্দ্রীভূত হোল যে উনি ওনার লাঠিটাকে বিছানায় শুইয়ে নিজে গিয়ে দরজার পাশে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে রাত পার করে দিলান। আশা করি আপনার বর্ণিত সূত্র সমূহ এই ধরণের ঘটনার সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবে। এই বিজ্ঞানিদের অনুসরণ না ক'রে আমাদের আসলে attention আর awareness এর মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে হবে। তবে আমাদের কিছু কিছু awareness মনে হয় স্বয়ংক্রিয়। যেমন হাতে কাঁটা ফুটলে আমাদের হাত স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজেকে বাঁচাতে চেষ্টা করে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: দুই বিজ্ঞানীর কথা শুনে আনন্দ পেলাম। তারা বোধহয় এই ধরনের বিশেষ মুহুর্তগুলোর জন্যই সাধনা করেন।
আমরা সাধারন মানুষ। কঠিন এই পৃথিবীতে ভালোভাবে বাঁচতে আমাদেরকে এটেনশন ও এওয়ারনেসের মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে হবে।

কিছু কিছু জিনিস সক্রিয়। যেমন হাত মুহুর্তের মধ্যে গোলাপের কাঁটা থেকে সরিয়ে নিতে এত প্রসেসিং এর দরকার হয় না। এই ধরনের বিষয়গুলো মানুষের বড় অস্ত্র।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৬

মা.হাসান বলেছেন: কঠিন লেখা , আমার মত আম পাবলিকের জন্য খুব কঠিন। অ্যাওয়ারনেস এবং অ্যাটেনশন একসাথে পাওয়া না গেলে গ্রুপে কাজ করা যায়, যেখানে এক গ্রুপ অ্যাওয়ার থাকবে , আরেক গ্রুপ অ্যাটেনশন থাকবে। যেমন অপারেশনের সময় এক গ্রুপ অ্যাটেনশন থাকবে রোগীর কন্ডিশন নিয়ে , আরেক গ্রুপ অ্যাওয়ার থাকবে রোগীর পেটের মধ্যে কোনো ছুরি-কাচি রয়ে গেলো কি না। রয়ে গেলে তার জন্য আলাদা বিল পাঠাতে হবে, এগুলোতো এমনি এমনি আসে না, কিনতে হয়।

আরো সাম্প্রতিক উদাহরণ দেই হরতালের সময় পুলিশের অ্যাওয়ার থাকবে- নাশকতা হতে পারে। আর হেলমেট বাহিনী অ্যাটেনশন থাকবে - নাশকতাকারীদের সাইজ করার জন্য।

এর চেয়ে বেশি বুঝি নাই। ভুল হয়ে গেলে সংশোধন করে দেয়ার অনুরোধ রইলো।

০২ রা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি বরং এভাবে ভাববো, বিষয়টা আমি যেভাবে প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম সেভাবে তুলে ধরতে পারিনি। অপারেশনের সময় ওটি নার্সরা ও সার্জনের এসিস্টেন্টরা গজ মবের হিসেব রাখে। সার্জন অনেক সময় ভুলে যায়। এমন ঘটনা তো অনেক। মানুষের হাতে মিলিয়ন ডলার নার্ভ নামের একটা নার্ভ আছে, মিডিয়ান নার্ভের একটা শাখা। রিস্ট ও হাতের একটা অপারেশনের জন্য যদি এই নার্ভটি সার্জন ড্যামেজ করেন ভুলে, রোগী পরে মামলা করতে পারবেন। কারন এটা ইঞ্জুরড হলে বুড়ো আঙ্গুল ও হাতের একটা অংশ এক্টিভলি মোটেও কাজ করতে পারে না।

হরতালের পুলিশ ও হেলমেট বাহিনীর উদাহরনটা পছন্দ হয়েছে। হাতুড়ি বাহিনীর কথা বললেন না যে, ওদের ভূমিকা কি? সমন্বয় সাধন করা?


আসলে পোস্টের সারমর্ম হচ্ছে - চোখ কান খোলা রাখা ও চোখ কান বন্ধ রাখার মধ্যের বিষয়গুলো এবং সেটার সাথে জীবনে চলার পথে কোন মিল খুঁজে পাওয়া যায় কিনা তা।

আপনি বুঝেছেন। বেশ স্বচ্ছ আপনার ধারনা।

২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: Attention এবং Awareness এর সমন্বয় করা লেখা,পড়া বা ছোটখাট দৈনন্দিন ব্যক্তিগত কাজের জন্যেও যেমন প্রযোজ্য। সামগ্রিক জীবন দর্শনেও এটার গুরুত্ব আছে।জীবনে সফল হওয়ার জন্যে আমাদের অনেকেরই একাডেমিক অথবা প্রফেশনাল লাইফে একটা টার্গেট থাকে।ঐ অবস্থানে পৌছানোর জন্য আমাদের সকল এটেনশন ঐদিকে এতটাই নিবদ্ধ থাকে যে চারপাশের সমাজ আমাদের কাছে ব্লার মনে হয়।এক্ষেত্রে ব্লগে পোস্ট পড়া সম্পর্কিত আপনার উদাহরণটা পছন্দ হয়েছে।

০২ রা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

আমি সাজিদ বলেছেন: কল্পদ্রুম ভাইয়া, হ্যা, সামগ্রিক জীবন দর্শনের সাথেও এর মিল খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম। ব্যক্তিজীবন ও প্রফেশনাল লাইফে সাফল্যের জন্য জীবনের একটা বড় অংশ সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ও অনুভূতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আসলে কেমন ফল দেয়, ফল দিলেও সামগ্রিক চিন্তা ভাবনা ও জীবন মানের উপর কেমন প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে আমার কম ও নেতিবাচক ধারণা ।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এওয়ারনেসের চর্চা আমাদের নবীজী তেইশ বছর করেছেন, আরেক ধর্মপ্রচারক গৌতম করেছেন৷ সে সময় তাদের কি বিষয়গুলো প্রভাবিত করেছিল? মন্তব্য আশা করছি।

২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি কম্পিউটারের মতো একসাথে একাধিক জানালা( Windows) খুলে কাজ করি।
সেটা না করলে জীবনে এতো কিছু করতে পারতাম না।
আর যোগ্যতা থাকার পরও পাজি লোকদের ষড়যন্ত্র এবং মনোযোগের অভাবে আরো অনেক কাজ করতে পারিনি, যেগুলি ভবিষ্যতে করবো।

২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এওয়ারনেস শুধুই সচেতনতা না। ইংরেজি এই শব্দটার ব্যাপ্তি অনেক বড় ও বিশাল। এর সাথে লার্নিং, এড্যুকেশান, পার্সেপশান ইত্যাদি অনেক কিছু জড়িত। সোশ্যাল কমিউনিকেশানে এটাকে এডভোক্যাসিসহ নলেজ বিল্ডিং এর ভিত্তি হিসাবেও দেখা হয়।

যেমন, এইডস রোগটাকে নিয়ন্ত্রণের জন্য রক্তের সন্চালন, রক্তের মান নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদির দিকে নজর দেয়া উচিত। এটা এটেনশান বা ফোকাল পয়েন্ট; যেটা মূল বিষয়। কিন্তু এর সাথে সচেতনতা অটোম্যাটিক্যালী চলে আসে যেটা ব্যাতিত এই এটেনশান মূল্যহীন। তাই এর সাথে রাস্ট্র, সমাজ, ধর্ম, সংস্কৃতিসহ বহু আনুষাঙ্গিক বিষয় বিবেচনা করতে হয়। এখানেই এওয়ার্নেসের ব্যাপকতা, যেটাকে আবার মাস-এওয়ার্নেস হিসাবেও দেখা হয়।

আপনার দেয়া ছবি আর প্রথম প্যারার বর্ণনা ঠিক আছে। কিন্তু পরের ছোট দুই প্যারায় বিষয়টাকে জটিল করেছেন। সহজ বিষয়কে জটিল করার দরকার কি? এক অর্থে এটেনশান দিয়েই আপনি প্রতিদিনের কাজ কিন্তু করতে পারবেন। কারন, সৃষ্টিকর্তা আপনার সচেতনতার মূল ভিত্তি তৈরী করেই দিয়েছেন। এটার জন্য আলাদা করে কিছু না শিখলেও চলে। যেমন, একটা ছোট পাখি খাওয়াতে মনোযোগ দিচ্ছে, বা ফোকাসড; একই সঙ্গে সে কিন্তু আসন্ন যে কোনও বিপদ, যেমন বড় কোন পাখি বা অন্য কোন প্রাণীর হামলা সম্পর্কেও সচেতন। এটাই এ'দুটার মধ্যেকার ব্যালেন্স। প্রাণীকূলের মধ্যে মানুষই একমাত্র এই মূল ভিত্তিকে ছাপিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। যেটার কারনেই এওয়ার্নেসের ব্যাপকতা। তবে এই ব্যাপকতার চর্চা না করেও কাজ করা যায়, যেটা আগেই বলেছি।

প্রথম প্রতিমন্তব্যে আপনার খুব কম মানুষই দুটোর সমন্বয় করতে পারেন এই কথাটা পুরাপুরি ঠিক না। কারন, আগেই বলেছি, এটা বাই ডিফল্ট প্রতিটা প্রাণীর মধ্যে বিল্ট-ইন আছে। মানুষ শুধুমাত্র চর্চা করে এটাকে শাণিত করতে পারে মাত্র!!

আর বাচ্চা মেয়েটার যে উদাহরন দিয়েছেন, সেটাতে রিফ্লেক্স এবং এওয়ার্নেসের ভূমিকা যতটা তার চেয়েও বেশী আমার মতে, প্রায়োরিটি। ব্যাখ্যা করে মন্তব্য আরো বড় না করি! :)

২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৭

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এওয়ারনেস একটা বড় আম্ব্রেলা সন্দেহ নেই। এর মধ্যে অনেক কিছুই অন্তর্ভুক্ত।


আমি আসলে বুঝাতে চেয়েছি যে, এই সহজাত দক্ষতা আমাদের আছে এইসময়ে তা হারানো খুব সহজ। নতুন প্রজন্মের মধ্যে এডিএইচডির মাত্রা বেড়ে গেছে। প্রাপ্তবয়স্করাও প্রচুর ডায়াগনোসড হচ্ছে৷ গতিময় জীবন অনেককে এই ব্যালেন্সটা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে৷

দ্বিতীয় ব্যাপারটা- স্পেশাল পারপাসে এটার চর্চা কতোটা বিস্তৃত হতে পারে, মানুষ কিভাবে নিজের ভাবনা ও পারিপার্শ্বিকের ভাবনার মধ্যে পার্থক্য করে জীবনের চলার পথে যেকোন পরিস্থিতি মানিয়ে নিতে পারে, সেটা নিয়েও কিছু প্রশ্ন আমি রেখে দিয়েছি লেখায়। যা বুঝাতে চেয়েছি স্বল্প শব্দে তা বুঝাতে পারিনি। সেজন্যই হয়তোবা আপনার ওরকম মনে হচ্ছে।

ওই ঘটনাকে প্রায়োরিটি বলা যায়। কিন্ত প্রায়োরিটি লিস্ট আপ টু ডেট রাখতে ইনটেনশান খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, অন্তত আমার মনে হয়৷

২৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুটোরই প্রয়োজন আছে, তবে এ্যাওয়েরনেস, বা পারিপার্শ্বিকতা সম্বন্ধে সচেতনতা, জীবনে ব্যক্তিগত সাফল্য অর্জন এবং নেতৃত্ব দানের সক্ষমতার জন্য একটি অতি আবশ্যকীয় 'পার্সোনালিটি ট্রেইট'।

চমৎকার পোস্ট, ভিডিও ক্লিপের আবহ সঙ্গীতটাও অতি চমৎকার! + +

২৭ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

আমি সাজিদ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ স্যার৷
বলেছেন - জীবনে ব্যক্তিগত সাফল্য অর্জন এবং নেতৃত্ব দানের সক্ষমতার জন্য একটি অতি আবশ্যকীয় 'পার্সোনালিটি ট্রেইট'

আমিও পুরোপুরি একমত। আশা করি ভালো আছেন। সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন এই কামনা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.