নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জিয়া শামস সাকিব, বাড়ি শিবপুর, নরসিংদী । পড়াশুনার উদ্দেশ্য আমি থাকি এখন সিলেটের দক্ষিন সুরমায় । পড়াশুনা করছি নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজে, MBBS পঞ্চম বর্ষে । তবে আমি আব্বা এবং আম্মার চাকরীসূত্রে জন্মগ্রহণ এবং বড় হয়েছি সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় ।

জিয়া শামস সাকিব

medical student, north east medical college, south surma, sylhet.

জিয়া শামস সাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের প্রাচীরে আরেকটি আঘাত: ISIS ৷ আল কায়েদার কথা মনে আছে কি ?

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

দেশের এই পরিস্থিতে গুলশানের ঘটনা এবং ISIS নিয়ে কিছু কথা হয়তো সবার জানা উচিত। তাই পোস্ট টা লিখলাম।

আমার এক ফ্রেন্ড রিয়াদ সৌমিক নাম। মাত্র কয়েকদিন আগে ওর নাম দিয়ে ফেসবুকে একটা ফেইক আইডি খোলা হয়। তারপর সেই আইডি থেকে কিছু আপত্তিকর জিনিস করা হয়।

কে করেছে??

আমরা জানি না!!

কেন করেছে??

হয়তো সৌমিক এর সাথে শত্রুতা করে!! সে সৌমিকের নামে বিভিন্ন খারাপ জিনিস করবে তাতে সৌমিক বিপদে পড়বে।

এটা আক্রমণের এক রকমের টেকনিক।

অনেক মেয়েদের নামে ফেইক আইডি খোলা হয় এবং দেখা যায় ফেইক আইডি গুলা স্পেশিফিক মেয়ের তো না ই, এমন কি অন্য কোন মেয়েও চালায় কিনা সন্দেহ, কিন্তু খোজ নিয়ে দেখা যাবে চালায় ছেলেরা।

আপনি যদি বলেন, "না না, ওরা ছেলে না! আমি নিজের চোখে দেখেছি আইডির নাম female, প্রোফাইলে একটা মেয়ের ছবিও আছে!"

তাহলে আমি বলবো, আপনি foolish।

মূল কথায় চলে যাই।

ISIS কোন ইসলামী দল না।

কথা টা আমি নিজে বানিয়ে বলি নাই, ফেসবুকে বা পত্রিকায় সেকুলার কারো কাছে শুনি নাই, শুনেছি অনেক ইসলামিক স্কলার দের মুখে।

ইসলাসিক স্কলার রা বলতেছে, ISIS কোন ইসলামী সংগঠন না, এটা একটা ফেইক সংগঠন ইসলামের নামে। আমরা মুসলিমরা বলতেছি They are not Muslim। কিন্তু আমাদের কথা, ইসলাসিক স্কলারদের কথা বিশ্বাস করবেন না।

আর ISIS বললো, তারা মুসলিম, তারা ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে। আর আপনি চট করে তাদের কথা বিশ্বাস করে ফেললেন??

সাধারণ মানুষের চিন্তার দুর্বলতা সম্পর্কে তারা আইডিয়া রাখে বলেই তারা এমন Strategical way বেছে নিয়েছে।

এখন প্রশ্ন করবেন, "তারা সন্ত্রাসী করলে, ইসলামের নাম নিবে কেন??"

that is just like a fake Facebook ID

"ইসলামের নাম নিয়ে সন্ত্রাসী করা" তাদের উদ্যেশ্য না। তাদের উদ্যেশ্য ইসলামের সাথে জঙ্গি বাদ যুক্ত এই ধারণা টা সবার মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া।

আপনি হয়তো বলবেন, "ISIS এর আর খেয়ে দেয়ে কাজ নাই, তারা শুধু শুধু ইসলাম কে ভিক্টিম করার জন্যে নাটক করতে যাবে কেন??"

কিছুদিন আগে হিন্দু পুরোহিত কে হত্যা করা হয়েছে। কোন কিছু শিওর হওয়ার আগেই অনেকের মনে সন্দেহ আসছে, "এটা অবশ্যই কোন মুসলিমের কাজ। সে হয়তো ধর্ম মানে না, তবে সে অবশ্যই মুসলিম!"

এখানেও সেইম কোয়েশ্চান আসতে পারতো, "মুসলিম রা কেন হিন্দু পুরোহিত হত্যা করতে যাবে?? মুসলিমদের ধর্মে যে কাউকেই অযথা হত্যা করা হারাম।"

কিন্তু প্রশ্ন টা আসে না। প্রশ্ন ঠিক ই ISIS এর ক্ষেত্রে আসে।

অথচ ISIS এর ক্ষেত্রে প্রশ্ন টা না করে পুরোহিতের ঘটনায় প্রশ্ন টা করে হত্যার শেকড় খুঁজলে হয়তো অনেক কিছু বের হয়ে আসতো।

ISIS এর খেয়ে দেয়ে কাজ আছে কিনা জানি না, তবে ISIS is now a strong weapon against Muslim।

সিরিয়ায় মুসলিমদের উপর অত্যাচার চলছে, মায়ানমারে মুসলিমদের উপর অত্যাচার চলছে! সেখানে ISIS এর কোন তৎপরতা নেই!

কিন্তু ঢাকায় হামলা হলে ISIS দায় স্বীকার করার জন্যে মরিয়া হয়ে উঠে!!

এত কিছুর পরও কি কারো মনে একটুও খটকা লাগে না??

আমাকে ফাঁসানোর জন্যে যদি আপনি "জিয়া শামস সাকিব" নামে একটা আইডি খোলেন, তাহলে হয়তো ঢাকায় হামলার পর আমার আইডি থেকে দায় স্বীকারের বুদ্ধি করতে পারেন। আমাকে ফাঁসানোর এটাই সবচেয়ে সুন্দর উপায়।

তবে আপনি করার সাহস পাবেন না।

কারণ ফেসবুকের ফেইক আইডি দিয়ে আপনি উদ্যেশ্যে হাসিল করতে পারবেন না। আমি একটা পোস্ট দিয়ে যদি বলি, আপনার আইডি ফেইক, তাহলে সবাই বিশ্বাস করবে।

আর ISIS এর সুবিধা এখানেই। মুসলিম রা যদি বলে ISIS ফেইক, অনেক মানুষ মানবে না। ISIS মানুষের Immaturity সম্পর্কে জেনেই Strategical way তে আগাচ্ছে।

গুলশানের ঘটনার পর যে যার মত করে স্ট্যাটাস দিয়ে যাচ্ছে। যতটা পারছি পড়ছি।

বেশির ভাগ পোস্টের মূল টপিক দেখলাম, সন্ত্রাসীরা আল্লাহু আকবার বলেছে, সূরা পড়তে বলা হইছে।

আমার নামে কেউ ফেইক আইডি খুললে, সে তো আমার ছবিই দিবে।সে নিশ্চয় ফুল ফলের ছবি দিবে না।

রিয়েল আইডিতে কখনো কখনো ফুল ফলের ছবি থাকে, বাট ফেইক আইডিতে কখনোই ফুল ফল থাকে না Always মানুষের ছবিই থাকে।

"সন্ত্রাসীরা আল্লাহু আকবার বলেছে", এটা নিয়ে সবাই আলোচনা করছে, বাট "সন্ত্রাসীরা কেউ ইশার নামাযের সময় নামায পড়ে নি", এটা নিয়ে ফেসবুকে কাউকে কিছু বলতে দেখলাম না।

সন্ত্রাসীরা এত অস্ত্র পেলো কোথায়?? কে তাদের এত মদদ দেয় সেটা নিয়ে কারো কোন পোস্ট চোখে পড়লো না।

It seems that, সবাই অপেক্ষায় ছিলো, একটা প্রমাণের যে ইসলাম জঙ্গি ধর্ম। এই প্রমাণ পেয়েই এখন সবাই Excited" Yes!! at last we got!! আর কিছু নিয়ে চিন্তা করবো কেন?"

And, in that perspective, সন্ত্রাসীরা ১০০ পার্সেন্ট সফল।

তারা মানুষকে এই ম্যাসেজটা দিতে চেয়েছিলো, "আল্লাহু আকবার বলে হত্যা করা হয়েছে" এবং সেটা ভালোভাবেই দিতে পেরেছে।

সবশেষে একটা প্রশ্ন!

ISIS কেন মুসলিম দের ভিক্টিম বানাতে চাইছে??

উত্তর হলো, This is part of international politics

international politics এর স্বার্থে মুসলিমদে ভিক্টিম করা হচ্ছে।
মুসলিমদের ভিক্টিম করার plan টা লিগ্যাল করার একটা হাতিয়ার হিসেবে intentionally create করা হয়েছে ISIS
এই প্ল্যান এ, অসংখ্য সাধারণ মানুষ মরবে,অপরাধী চরিত্রে ভিক্টিম হবে মুসলিম রা। সেটার জের ধরে আরো মানুষ মরবে। মাঝখান থেকে যারা প্ল্যান মেইকার তারা সফল। মৃত্যু তাদের কাছে সস্তা।
যদি বুঝেন, খুবই ভালো। যদি বুঝেন না কিন্তু জানতে চান, অথেনটিক স্কলারদের মুখ থেকে জানুন আর যদি বুঝতে না চান, তবে নিজের মত করে মত দিতে থাকেন, কাহিনী নিজের favour এ থাকলেই হলো!!
কালকে জঙ্গি সন্ত্রাসীদের কয়েকটা ছবি দেখলাম।
কাউকেই দেখে প্র্যাক্টিসিং মুসলিম বলে মনে হলো না।
ছেলে গুলা নিজেরাও হয়তো জানে না, তারা কতটা বিপদগামী।
তাদের brain wash করা হয়েছে।
তবে যারা brain wash করেছে, তারা ঠিক প্ল্যান মতই করেছে।
যেই ছেলেগুলা ইসলাম সম্পর্কে জানে না, তাদের খুব সহজেই brain wash করা যাবে। ISIS তাদেরকেই বেঁচে নিয়েছে। যারা জানে, তাদের কে brain wash করা সম্ভব না।
বাঁচতে হলে জানতে হবে। সত্য টা বুঝতে হবে। সচেতন হতে হবে। সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। না হলে আরো তরুণ ISIS এর দ্বারা brain washed হবে।
নাহ, আমাদের এটা নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নেই।
আমরা আরো জোর দিয়ে প্রমাণ করতেছি, সন্ত্রাসীরা মুসলিম।
(কালেক্টেড-আব্দল্লাহ আব্দুল আজিজ ৷)

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি বলেছেন-ইসলামী স্কলাররা বলেছে তারা মুসলিম নন। হাজার ইসলামি স্কলার হাজার মতের। সুতরাং ইসলামী স্কলাররা কি বলল সেটা বড় কথা নয়। আপনি লিখেছেন তাদের ব্রেইন ওয়াশ করা হয়েছে। কথা সত্য। কি দ্বারা ব্রেইন ওয়াশ করা হল। নিশ্চয়ই কুরআন-হাদিস দ্বারা। কুরআনের বক্তব্য পরিস্কার,সুস্পষ্ট ও কাটছাট নয়, বিভিন্ন ব্যখ্যার অবকাশ রাখে। এ কারনেই কুরআনের ব্যখ্যকে জঙ্গিরা তাদের মত করে করেছে।
কুরআনের কোন ব্যখ্যটি অথেনটিক? নিশ্চয়ই কুরআনের বিধান প্রনেতা কর্তৃক যেটাকে অথেটিকেট করা হয়। সে অথেটিকেশনের সুযোগ নেই।
আমার সৃষ্টিকর্তা এত বেকুফ নন যে এমন কিতাব দিবেন যার বিভিন্ন ব্যখ্যা সম্ভব, আর বিভিন্ন ব্যখ্যা থেকে বিভিন্ন ফেরকা তৈরি হবে।
জঙ্গিরা যে ব্যখ্যা করে সে ব্যখ্যা ঠিক নয় বলার মূল কর্তৃপক্ষ আপনি নন। কুরআন যদি সৃষ্টিকর্তার হয়,তাহলে নিশ্চয়ই সৃষ্টিকর্তা।
বিষয়টি ব্যখ্যা করা হয়েছে নিম্নের লিঙ্কে:কুরআনের আইন কি সৃষ্টিকর্তার আইন?

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৫

জিয়া শামস সাকিব বলেছেন: বিবেক ও সত্য ভাই : হাজার ইসলামী স্কলার হাজার মতের হলেও মানুষ হত্যা করার মাসলা মাসায়েল এর ব্যাপারে সবাই এক ৷৷ আর আমরা স্কলার কাকে বলব ?? যে সুষ্ঠু এবং প্রকৃত ব্যাখ্যা দিতে পারবেন তাকেই তো ৷ মনগড়া ব্যাখ্যা যিনি দিবেন তিনি আর যাই হোক স্কলার তো আর নন ৷৷
জি এবং সৃষ্টিকর্তাই কিন্তু আমাদেরকে দেখিয়ে দিয়েছেন কোন পথে প্রকৃত সুখ এবং শান্তি ৷ এবং এই শান্তি স্থাপনে আমাদেরও অনেক দায়িত্ব রয়েছে ৷৷ সেগুলো হল সেই কথাগুলো নিজে মানা এবং প্রচার করা ৷ যেন সবাই শান্তিতে থাকতে পারে ৷
আরো কিছু জানবার সুযোগ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ৷৷

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

হুজ্জাত বলেছেন: ""সিরিয়ায় মুসলিমদের উপর অত্যাচার চলছে, মায়ানমারে মুসলিমদের উপর অত্যাচার চলছে! সেখানে ISIS এর কোন তৎপরতা নেই!
কিন্তু ঢাকায় হামলা হলে ISIS দায় স্বীকার করার জন্যে মরিয়া হয়ে উঠে!!""
ওইখানে মুসলমানদের অত্যাচার করা হচ্ছে সেখানে কিছু করছেনা, এরা ইসলাম প্রচার নয় ইসলাম ধ্বংসের খেলায় নেমেছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৭

জিয়া শামস সাকিব বলেছেন: হুজ্জাত ভাই : জী ভাই একমত ৷৷ আসুন আমরা আল্লাহর কাচে দোয়া করি যেন উনি সবাইকে সঠিক পথ দেখান ৷ আমীন ৷৷

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: "সন্ত্রাসীরা আল্লাহু আকবার বলেছে", এটা নিয়ে সবাই আলোচনা করছে, বাট "সন্ত্রাসীরা কেউ ইশার নামাযের সময় নামায পড়ে নি", এটা নিয়ে ফেসবুকে কাউকে কিছু বলতে দেখলাম না। সন্ত্রাসীরা এত অস্ত্র পেলো কোথায়?? কে তাদের এত মদদ দেয় সেটা নিয়ে কারো কোন পোস্ট চোখে পড়লো না। It seems that, সবাই অপেক্ষায় ছিলো, একটা প্রমাণের যে ইসলাম জঙ্গি ধর্ম। এই প্রমাণ পেয়েই এখন সবাই Excited" Yes!! at last we got!! আর কিছু নিয়ে চিন্তা করবো কেন?" And, in that perspective, সন্ত্রাসীরা ১০০ পার্সেন্ট সফল। যেই ছেলেগুলা ইসলাম সম্পর্কে জানে না, তাদের খুব সহজেই brain wash করা যাবে। ISIS তাদেরকেই বেঁচে নিয়েছে। যারা জানে, তাদের কে brain wash করা সম্ভব না। একজন মানুষকে হত্যা করা পুরো দুনিয়ার মানষকে হত্যা করার সমান---- এই কথাগুলিই আসল। আপনার এই কথাগুলি কপি করতে পারি?

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জিয়া শামস সাকিব বলেছেন: দেশপ্রেমিক : অবশ্যই ৷ আমি ই তো এক বন্ধুপ্রতীম ছোট ভাইয়ের কাছ থেকে ধার এনেছি কথাগুলো ৷
ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ ৷৷

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

নতুন বলেছেন: ISIS আমেরিকার তৌরি.. সিরিয়াতে আমেরিকাই ব্যবহার করছে তাদের নিজেদের সাথে`..

আর যখন বিশ্বের সমাজ্রের রাজনিতির জন্য কোন দেশকে টা`গেট করা হয় তখন এই রকমের ঝামেলা তৌরি করা হয়।

কিন্তু আমাদের জনগন যদি কথায় কথায় ওমুকের ফাসীচাই/কল্লাচাই এবং নাস্তিক/গে/কাফের কোপানো জায়েয় মনে না করতো তবে এই জঙ্গী জঙ্গী নাটক আমাদের দেশের উপরে আসতো না।

এখনো সময় আছে... জনগনকে সচেতন হতে হবে এবং এই জঙ্গী জঙ্গী নাটকে সাহাজ্য করা বন্ধ করতে হবে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১০

জিয়া শামস সাকিব বলেছেন: নতুন ভাই : জী ভাই ৷ কিন্তু আমরা যদি এই কথা বলি তাহলে আমাদেরকেও হয়তোবা জঙ্গী বলে পরিচয় করাবে সবার কাছে ৷৷ তারা এতই শক্তিশালী ৷৷ তাদের এই নাটক অতিসত্বর যেন বন্ধ হয় ৷৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.