নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিন যাপন

দিন যাপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীবাদ

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৯



নারীবাদ ইসলাম এর সাথে সাংঘর্ষিক। নারীবাদের লক্ষ্য হলো নারী ও পুরুষের অধিকার নিশ্চিত করা ও পুরুষ তন্ত্রতের অবসান ঘটানো। কিন্ত ইসলামের বিধানে সমাজ ও রাষ্ট্রের নেতৃত্ব পুরুষের হাতে দেয়া হয়েছে। ইসলাম পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বের ক্ষেত্রে পুরুষ তান্ত্রিক ব্যবস্থার কথা বলেছে।কোনও নারী নবী বা রসূলের নাম কোরআনে নেই। ইসলামে কোনও খলিফার পদ ও কোনো নারী কে দেয়া হয় নি। রাসূল সাঃ কোনও নারীকে বিচারক বা গভর্নর পদে নিয়োগ দেননি কখনও। সূরা নিসার ৪নং আয়াতে আছে Men are the protectors and maintainers of woman, because Allah has given the one more (strength) than the other, because they support them from their means. Therefore the righteous woman are devoutly obedient, and guard in ( the husband) absence that Allah would have them guard. As to those women on whose part you fear disloyalty and ill conduct, admonish them (first) ,(next), refuse to share their beds.(And last) beat them (lightly), but if they return to obedience, seek not against them means (of annoyance). For Allah is most High, great ( above you all)
অর্থ পুরুষ গণ নারীদের রক্ষক এবং প্রতিপালক এই কারণে যে, আল্লাহ তাদের এক কে অন্যের উপর মর্যাদা দান করেছে , আর এই জন্যে যে পুরুষরা সিও ধন সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পূণ্যবান স্ত্রীরা অনুগত থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা ( অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সুউপদেশ দাও। এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ করো এবং তাদেরকে ( সঙ্গত ভাবে) প্রহার করো ( হালকা) , অতঃপর যদি তারা অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপরে নির্যাতনের বাহানা খোঁজো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্ব শ্রেষ্ঠ।
উপরের আয়াত থেকে দেখা যাচ্ছে যে পরিবারের কর্তা হলো পুরুষ। আয় রোজগারের বাধ্যবাধতা পুরুষের উপর। নারী মূলত গৃহস্থালির কাজ ও সন্তান পালনের কাজ করবে। তবে স্বামীর অনুমতি সাপেক্ষে বাইরে কাজ করতে ও পারে। নারী নেতৃত্ব বিরোধী সহি হাদিস ও আছে। By the Hadith of Abu bakrah who said that when the prophet heard that the Persian had appointed the daughter of chosroes as their queen, he said no people who appoint a woman as their leader Will ever prosper. ( Reported by al Bukhari, 13/53) পারস্যে একজন নারীকে শাসক হিসেবে রানী বানানো হয়েছিল। নবীজি (সা) বলেছেন যে যারা নারীকে তাদের নেতা বানায় তারা কখনো সমৃদ্ধি অর্জন করবে না। সূরা বাকারা ২৮২ নং আয়াতের অংশ বিশেষ "অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। "সূরা বাকারার ২২৮ এর শেষের অংশ হলো "নারীদের রয়েছ বিধি মোতাবেক অধিকার। যেমন আছে তাদের উপর পুরুষের অধিকার । আর পুরুষের রয়েছে তাদের উপর মর্যাদা এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।"
নারীদেরকে সবসময়ই ধর্মের বর্ম দিয়ে দমন করার হয়েছে এবং হচ্ছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.