নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনা ও ধর্ম ব্যবসায় করি । সেই লাভ ........

এক হতভাগা

মূর্খ মানব

এক হতভাগা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেভাবে আমি একটা মেয়ের জালে ফেঁসে যাচ্ছি ..................

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

সময়টা ২০১৩ সালের জুলাই মাস , ফেইসবুকে একটা ফ্রেন্ড রিকুইস্ট আসলো । নাম তাঞ্জিলা রহমান মিথিলা (রুপক নাম) ঢাকার একটা মহিলা কলেজে পরে । ছবিতে দেখতে ভালো লাগলো কিছু দিন চ্যাট করলাম । এরপর ফোনে কথা বলা । কিছু দিন পর দুজনের মধ্যে দুর্বলতা কাজ করলো একে অপরের প্রতি । সিদ্ধান্ত হলো ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ আমরা দেখা করবো টিএসসি তে , দেখার পর ভালবাসা হবে কি হবে না সিদ্ধান্ত । যেহেতু আগে থেকেই মেয়েটার প্রতি দুর্বলতা ছিলো তাই দেখা হওয়ার পর মেয়েটাকে তেমন ভালো না লাগলেও ( কিছুটা শর্ট ও শ্যাম বর্ণ) দূরে সরে আসিনি । তাকে জানালাম তোমাকে ভালবাসতে আমার সমস্যা নাই কিন্তু ভবিষ্যতে আমার পরিবার তোমাকে মেনে নিবে না । মেয়েটার উত্তর ছিলো পরিবার মেনে না নিলে দুজন আলাদা হয়ে যাবো যত কষ্ট হোক কিন্তু এখনকার সময়টা নিজেদের মত করে চলবো ।

মিথিলা তার পরিবারের দিক থেকে সুখি ছিলো না, নানা কারনে মানুষিক ভাবে কিছুটা বিপর্যস্ত ছিলো । আমি তাকে নানা ভাবে সহযোগিতা করলাম । অনেক কাজে সঠিক দিক নির্দেশনা দিলাম । মিথিলাও আমাকে অনেক কিছুতে সহযোগিতা করলো । অনার্স ও মাস্টার্সে ফার্স্ট ক্লাস পেলো । মিথিলা তার জীবনটাকে অনেকটা গুছিয়ে নিতে পারলো । তবে এর মাঝেও আমি বহুবার চেষ্টা করেছি তার কাছ থেকে সরে আসতে । অনেক বার ব্রেক আপ করেছি কারন আমার পরিবার যেহেতু মেনে নিবে না সুতরাং কেন সম্পর্কটাকে গভীর করতেছি ! কিন্তু বার বার ফিরে এসেছি তার অনুরোধে । কখনো ফিরে এসেছি তার পরীক্ষা খারাপ হবে তাই অথবা অনেক অসুস্থ হয়ে পরেছে তাই । এভাবেই কেটে গেলো ৩ বছর ।

শেষ ২ বছর ধরেই মিথিলা নানা ভাবে চাপ দিচ্ছিলো লিভ টুগেদার করার জন্য । আমি নানা অজুহাতে সেটা পাস কাটিয়ে গেছি । কিন্তু দিন শেষে আমিও ত একটা ছেলে কত দিন পাস কাটিয়ে চলবো ! তাছাড়া তার প্রতি আমারও ত দুর্বলতা আছে । একদিন রিতিমত মরার ভয় দেখিয়ে বাধ্য করলো মিথিলার সাথে লিভ টুগেদার করার ।

আমি যে ফাঁদে পরেছি সেটা বুঝতে পারলাম লিভ টুগেদার করার কিছু দিন পর থেকে । মিথিলা ভুলে গেলো আগের সব কিছু । পরিবার রাজি না হলে আলাদা হয়ে যাবো .......... পরে যে যার মত বিয়ে করে ফেলবো এসব কোন কিছুই সে মনে করতে চায় না । তার একটাই কথা আমাকে ছাড়া অন্য কোথাও বিয়ে করা সম্ভব না । যদি বলি সব জানার পরেও জোর করে লিভ টুগেদার করলে কেন ? কবি সেখানে নিরব !!!!! গত রাতে অনেক গুলো ঘুমের ওষুধ খেয়ে মিথিলা এখন হসপিটালে ভর্তি ।

পরিবারের সাথে সম্পর্কের শিথিলতা কতটা খারাপ প্রভাব পরে একটা মেয়ের উপর সেটা মিথিলাকে না দেখলে বুঝা যায় না । মিথিলা আমার ভালোবাসা কোনভাবেই হারাতে চায় না কারন সে পরিবার থেকে তেমন ভালোবাসা পায় নি । সে অতটা সমাজবদ্ধ মানুষ না । আত্মহত্যা করে ফেলবো এটা তার মুখের বুলি । নিজের জীবনের প্রতি তার তেমন মায়া নাই । আমাকে বিয়ে করার জন্য সে যা করতেছে রীতিমত পাগলামি !! এ সব কিছুই পরিবার বিচ্ছিনতার কুফল ।

কিন্তু আমার দিকটা মিথিলার ঠিক বিপরীত !! ফ্যাশান ডিজাইন এ গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি , পরিবার থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি । আমার জীবনে পরিবারের অবদান বলে শেষ করা যাবে না এবং পিতা মাতার এক মাত্র ছেলে আমি । সবাই একসাথে বসে খাবার খাওয়া , বোনদের সাথে হাসি ঠাট্টা এক কথায় পুরোই পারিবারিক জীবন আমার । আমার পরিবার কোন ভাবেই তাকে মেনে নিচ্ছে না , আমিও পরিবারকে চাপ দিতে পারছি না । অন্য দিকে মিথিলা আমাকে ও আমার পরিবার কে ক্রমাগত হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছে যে কারনে মিথিলার প্রতিও আমার ভালোবাসার চেয়ে ক্ষোবের পরিমান দিন দিন বারছে ।

মিথিলা তার কথা থেকে সরে আসলেও আমি সরে আসি নি । আমি আগেই বলেছি আমি আমার পরিবারকে অনেক ভালোবাসি তাদের অমতে কিছুই করবো না । আমি আজ নানা মুখি চাপে বিপর্যস্ত ।
যদি কোন অভিজ্ঞ লোক এই লিখাটা পড়ে থাকেন তাহলে ভালো একটা suggestion দিবেন ।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

বাবা ভাউয়ালী বলেছেন: ভাবিয়া করিও বিয়া,

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ নয় তবে একজন পেশাদার সমাজকর্মী।
সমাজকর্মী হিসেবে আমি আপনার যে সমস্যা নিরুপণ করতে পেরেছে তা নিম্নরুপ:

১। নিজের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ।
২। পারিবারিক সমস্যা।
৩। প্রেম ঘটিত সমস্যা।
৪। সামাজিক অনুঘটক।
৫। মনস্তাত্বিক আকর্ষণ ।
৬। মিথিলার নব সৃষ্ট সমস্যায় মানষিক চাপ ইত্যাদি।

এখানে ২ নম্বর সমস্যাটাই আপনাকে বেশি ভোগাচ্ছে। আপনি যদি মিথিলাকে সত্যিই বিয়ে করতে চান বা সত্য সত্য ভালো বাসেন তাহলে, আপনার পরিবার কে বিষয়টি খুলে বলুন। প্রয়োজনে কাছের বন্ধু বান্ধবের সাহায্য নিতে পারেন। তারা আপনাকে এ বিষয়ে হেল্প করতে পারবে। মিথিলার বর্তমান অবস্থা খুলে বলুন। শারীরিক সম্পর্কের কথাটাও আকারে ইঙ্গিতে বুঝাতে পারেন।

তাদের কে বলুন; ছেলে/মেয়েদের সিদ্ধান্তের কোন মুল্য না দিয়ে নিজের ইচ্ছাকে বড় করে দেখলে অনেক সময় খারাপ ফলাফল হতে পারে। অভিমান করে অনেক মেয়ে/ছেলে আত্মহত্যা করে, যে সময় উভয় ফ্যামিলিকে অনেক সমস্যা ফেস করতে হয়। যেটা মিথিলা করতে চাচ্ছে।

৬ নম্বর সমস্যার সমাধানে আমি এমন কোন পথ বাতলাতে পারছিনা এটা আপনার আর মিথিলার মন মানষিকতার উপর নির্ভর করছে। কারণ, মিথিলার বক্তব্য অবগত নই।

বাকি সব সমস্যা সমাধান করা খুব একটা কঠিন নয়। এটা চাইলে আপনি নিজে নিজে করতে পারেন।

তবে, আপনার, আপনার পরিবারের এবং মিথিলার কাউন্সিলি করা দরকার। প্রয়োজন ভালো মনরোগ বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারেন।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

এক হতভাগা বলেছেন: ভাই মিথিলাকে বিয়ে করার প্লেন আমার কখনো ছিলো না পরিবারের কথা ভেবে । আমার পরিবার স্বপ্ন দেখে আমাকে তারা দেখে শুনে তাদের মত করে বিয়ে দিবে। আমি তাদের এক মাত্র ছেলে , আমার ত আর ভাই নাই যে তাদের স্বপ্ন পূরণ আমার ভাই করবে । আমি ত আমার পরিবার কে বাধ্য করতে পারি না । এই জটিলতা গুলো মিথিলা বুঝতে চায় না ।

ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্বের জন্য । আশা করি এটা আমার জীবনে কাজে লাগবে ।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

শায়মা বলেছেন: পরিবারের সাথে সম্পর্কের শিথিলতা কতটা খারাপ প্রভাব পরে একটা মেয়ের উপর সেটা মিথিলাকে না দেখলে বুঝা যায় না । মিথিলা আমার ভালোবাসা কোনভাবেই হারাতে চায় না কারন সে পরিবার থেকে তেমন ভালোবাসা পায় নি । সে অতটা সমাজবদ্ধ মানুষ না । আত্মহত্যা করে ফেলবো এটা তার মুখের বুলি । নিজের জীবনের প্রতি তার তেমন মায়া নাই । আমাকে বিয়ে করার জন্য সে যা করতেছে রীতিমত পাগলামি !! এ সব কিছুই পরিবার বিচ্ছিনতার কুফল ।


এখানটায় পড়ে মিথিলাকে কিছুটা বুঝা যায়। আর তুমিও এটা বুঝেছো মানে মিথিলার মনের খবরটা এটা দেখে আমিও অবাক হলাম!!!!!!

তবে আমার সাজেশন তোমার ফ্যমিলীকেও বলো, উপরে বাবা ভাউয়ালী বলেছে, ভাবিয়া করিও কাজ! আমিও সেটাই বলবো, যা ইচ্ছা তাই করে না ফেলতে চাইলেও জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই আমরা সেটা করে ফেলি ভাবার বেশি সময় থাকেনা...... কিন্তু ভেবে করপ আর না ভেবে করো একটাবার সেটা করেই ফেললে সেপথেই পা বাড়াতেই হবে.......

পিছু হটা মানেই কাপুরুষতা......:(

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই মিথিলাকে বিয়ে করার প্লেন আমার কখনো ছিলো না পরিবারের কথা ভেবে । আমার পরিবার স্বপ্ন দেখে আমাকে তারা দেখে শুনে তাদের মত করে বিয়ে দিবে। আমি তাদের এক মাত্র ছেলে , আমার ত আর ভাই নাই যে তাদের স্বপ্ন পূরণ আমার ভাই করবে । আমি ত আমার পরিবার কে বাধ্য করতে পারি না । এই জটিলতা গুলো মিথিলা বুঝতে চায় না ।

ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্বের জন্য । আশা করি এটা আমার জীবনে কাজে লাগবে ।


হা হা হা জটিলতা মিথিলা কেনো বুঝবে! তুমিই নিজের জটিলতা যখন বুঝতে শেখোনি তা আবার অন্যের কাছে আশা করো কেমনে ভাইয়া????


:( :( :(

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

এক হতভাগা বলেছেন: আপু আমি ত সব বুঝে মিথিলাকে ছেড়ে দিতে চাচ্ছি কিন্তু সে ত ছাড়ছে না আমাকে । বলতে পারেন লিভ টুগেদার হলো যে ? সেটার জন্য ত আমি দায়ি না । আমার কষ্ট হলো একটা মেয়ে কেন আমাকে ফাঁদে ফেলে আমার পিতা মাতার আশা নষ্ট করবে । মিথিলা কে মেনে নিতে আমার আপত্তি নাই কিন্তু আমার পিতা মাতা কে কষ্ট দিয়ে তাকে চাই না ।

আপু আপনার মন্তব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮

সাহরাব বলেছেন: সত্যিটা শুনতে খারাপ লাগলেও বলতে বাধ্য হচ্ছি সব দোষ কিন্তু আপনার, মিথিলার নয় !! মিথিলার এই পরিণতির জন্য আপনিই দায়ী, মিথিলা নয়। তাই একমাত্র আপনিই এর সমাধান। মিথিলা একমাত্র আপনাকেই বিশ্বাস করে তার সর্বস্য উজাড় করে দিয়েছে, তাই তাকে আর যাই হোক ছেড়ে যাবেন না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

এক হতভাগা বলেছেন: ভাই আপনি হয়তো পুরো লিখাটা পড়েন নি !! সে তার সর্বস্য উজাড় করে দেয়ার আগে জানতো যে আমার অনেক পিছু টান আছে তবু কেন দিলো । আর আমাকে ত তার সর্বস্য বাধ্য হয়ে নিতে হয়েছে ।

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: তাহলে আপনি নম্বর-৬ এ আছেন।

এই সমস্যার সমাধান আপনাকে দিয়ে হবে না। মিথিলার বক্তব্য জানা দরকার। মিথিলাকে দীর্ঘ মেয়াদী কাউন্সিলিং করা দরকার। তাকে ফলোআপ করতে হবে। তার চাল চলন রেকর্ড করতে হবে। প্রয়োজনে তাকে চিকিৎসা দিতে হবে। সেটা আপনি করতে পারবেন না। কারণ, আপনি নিজেই তার সমস্যা, আপনি তার নিকট সমস্যা উপস্থাপন করলে সেটা সে সমস্যা মনে করবে না। বরং সে আপনাকে সমস্যা সমাধানের একমাত্র পথ ভাববে, আপনাকে ঘনিষ্ঠভাবে পেতে চাবে।

এটার মিথিলার ঘনিষ্ঠ বন্ধু বান্ধবরা করতে পারে। আপনি তাদের সাথে কথা বলতে পারেন। তবে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হয়,
ধরি মাছ না ছুঁই পানি এই নীতি অবলম্বন করলে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

এক হতভাগা বলেছেন: ভাই শাহাদাৎ আমার মনে হয় আপনি সমস্যাটা পুরোটাই ধরতে পেরেছেন এবং সঠিক suggestion ।

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনি একজন মনরোগ বিশেষজ্ঞ মতামত নিন। আপনার পছন্দের মানুষটির কাউন্সেলিং বেশি দরকার!

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অনেক বার ব্রেক আপ করেছি কারন আমার পরিবার যেহেতু মেনে নিবে না সুতরাং কেন সম্পর্কটাকে গভীর করতেছি ! কিন্তু বার বার ফিরে এসেছি তার অনুরোধে । কখনো ফিরে এসেছি তার পরীক্ষা খারাপ হবে তাই অথবা অনেক অসুস্থ হয়ে পরেছে তাই । এভাবেই কেটে গেলো ৩ বছর ।


এই ধরণের মেয়েগুলো নিয়ে মাঝে মাঝে মন খারাপ হয়। এরা অসহায়। পারিবারিক স্নেহ, ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত। এরা মানুসিক হতাশায় ভুগে। সবশেষ, পাগলে রোগ চিনে ধরতে পারে না।। অর্থাৎ ভালো মন্দ না ভেবে নিজের জীবন কে নিয়ে বাজি ধরে। সেই বাজিতে প্রায় সবাই হেরে যায়।

বর্তমানে এদের ঠিকানা হওয়া উচিত- রাষ্ট্র ভবন বা গণভবনে।

********মিথিলারা বেঁচে থাকুক********

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

শায়মা বলেছেন: ফাঁদে ফেলা!!!!


হা হা

বোকা হলেই ফাঁদে পড়ে। তুমি কি মেনে নিচ্ছো ভাইয়া তুমি একজন বোকা???

মিথিলার নাম্বারটা দাও.....তাকে বলে দেই বোকা বন্ধুর চেয়ে চালাক শত্রুও ভালো এই কথা যে সে মনে রাখে আজীবন.....:)

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

এক হতভাগা বলেছেন: আমি যদি ব্রেক আপ করতাম সে ঘুমের ওষুধ খেয়ে কয়েক দিন পড়ে থাকতো !! ঠিক মত খাবার খেত না । কয়েকদিন পর হসপিটাল নিতে হতো । তার প্রতি আমারও ত দুর্বলতা আছে , এত কিছু হয়ে যাওয়ার পর আমি বাধ্য হই আবার তার কাছে ফিরে যেতে । আর সেটা যদি হয় আমার বোকামি তাহলে আমি বোকাই ।

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

শায়মা বলেছেন: :(

তাহলে তোমার মত বোকাকে তার স্বইচ্ছায় বিসর্জন দেওয়াই শ্রেয়!!!!!!!

এত বড় বোকাকে ভালোবাসাটাও মিথিলার বোকামী!:(

সৃষ্টিকর্তা তাকে জ্ঞান দিক। তাহার মঙ্গল করুন।


:( :( :(


মিথিলার জন্য আমার প্রাণ থেকে দোয়া থাকবে। নিশ্চয়ই সে সেই শক্তি অর্জন করবে খুব শিঘ্রীই তোমাকে চিরতরে ভুলে যাবার ভাইয়া!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

এক হতভাগা বলেছেন: তাহলে আপু আমার কি করা উচিত ছিলো যখন দেখি ৩ দিন অসুস্থ হয়ে পড়ে আছে ........ তার যা হওয়ার হোক আমার পথে আমি !! এমন ভাব নিলে ভালো হতো ???????? তার পরিবার কে জানানোর সুযোগ আমার ছিলো না , না হয় সেটাই করতাম ।

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

শায়মা বলেছেন: ভেবে দেখো একবার
কত উষা, কত জ্যোৎস্না, কত অন্ধকার
পুষ্পগন্ধঘন অমানিশা, এই বনে
গেছে মিশে সুখে দুঃখে তোমার জীবনে—
তারি মাঝে হেন প্রাতঃ, হেন সন্ধ্যাবেলা,
হেন মুগ্ধরাত্রি, হেন হৃদয়ের খেলা,
হেন সুখ, হেন মুখ দেয় নাই দেখা
যাহা মনে আঁকা রবে চিরচিত্ররেখা
চিররাত্রি চিরদিন? শুধু উপকার!
শোভা নহে, প্রীতি নহে, কিছু নহে আর?

কচ । আর যাহা আছে তাহা প্রকাশের নয়
সখী। বহে যাহা মর্মমাঝে রক্তময়
বাহিরে তা কেমনে দেখাব।
দেবযানী । জানি সখে,
তোমার হৃদয় মোর হৃদয়-আলোকে

চকিতে দেখেছি কতবার, শুধু যেন
চক্ষের পলকপাতে; তাই আজি হেন
স্পর্ধা রমণীর। থাকো তবে, থাকো তবে,
যেয়ো নাকো । সুখ নাই যশের গৌরবে।
হেথা বেণুমতীতীরে মোরা দুই জন
অভিনব স্বর্গলোক করিব সৃজন
এ নির্জন বনচ্ছায়াসাথে মিশাইয়া
নিভৃত বিশ্রব্ধ মুগ্ধ দুইখানি হিয়া
নিখিলবিস্মৃত। ওগো বন্ধু, আমি জানি
রহস্য তোমার।
কচ। নহে, নহে দেবযানী।
দেবযানী । নহে? মিথ্যা প্রবঞ্চনা! দেখি নাই আমি
মন তব? জান না কি প্রেম অন্তর্যামী?
বিকশিত পুষ্প থাকে পল্লবে বিলীন—
গন্ধ তার লুকাবে কোথায়? কতদিন
যেমনি তুলেছ মুখ, চেয়েছ যেমনি,
যেমনি শুনেছ তুমি মোর কণ্ঠধ্বনি,
অমনি সর্বাঙ্গে তব কম্পিয়াছে হিয়া—
নড়িলে হীরক যথা পড়ে ঠিকরিয়া
আলোক তাহার। সে কি আমি দেখি নাই?
ধরা পড়িয়াছ বন্ধু, বন্দী তুমি তাই
মোর কাছে। এ বন্ধন নারিবে কাটিতে।
ইন্দ্র আর তব ইন্দ্র নহে ।

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

শায়মা বলেছেন: হে ব্রাহ্মণ। তুমি চলে ষাবে স্বর্গলোকে
সগৌরবে, আপনার কর্তব্যপুলকে
সর্ব দুঃখশোক করি দূরপরাহত ;
আমার কী আছে কাজ, কী আমার ব্রত।
আমার এ প্রতিহত নিষ্ফল জীবনে
কী রহিল, কিসের গৌরব? এই বনে
বসে রব নতশিরে নিঃসঙ্গ একাকী
লক্ষ্যহীনা। যে দিকেই ফিরাইব আঁখি
সহস্র স্মৃতির কাঁটা বিঁধিবে নিষ্ঠুর;
লুকায়ে বক্ষের তলে লজ্জা অতি ক্রূর
বারম্বার করিবে দংশন। ধিক্‌ ধিক্‌ ,
কোথা হতে এলে তুমি, নির্মম পথিক,
বসি মোর জীবনের বনচ্ছায়াতলে
দণ্ড দুই অবসর কাটাবার ছলে
জীবনের সুখগুলি ফুলের মতন
ছিন্ন করে নিয়ে, মালা করেছ গ্রন্থন
একখানি সূত্র দিয়ে। যাবার বেলায়
সে মালা নিলে না গলে, পরম হেলায়
সেই সূক্ষ্ম সূত্রখানি দুই ভাগ করে
ছিঁড়ে দিয়ে গেলে। লুটাইল ধূলি-’পরে
এ প্রাণের সমস্ত মহিমা।


তোমা-’পরে
এই মোর অভিশাপ— যে বিদ্যার তরে
মোরে কর অবহেলা, সে বিদ্যা তোমার
সম্পূর্ণ হবে না বশ— তুমি শুধু তার
ভারবাহী হয়ে রবে, করিবে না ভোগ;
শিখাইবে, পারিবে না করিতে প্রয়োগ।




কচ। আমি বর দিনু, দেবী, তুমি সুখী হবে।
ভুলে যাবে সর্বগ্লানি বিপুল গৌরবে।


তোমার দেবযানীও সকল গ্লানি ভুলে যাক। তোমাকে ভুলে যাক!

আমিও বর দিলাম তাকে.....:)

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

এক হতভাগা বলেছেন: আপু আমি কবিতা খুব কম বুঝি । তবে শেষ লাইন দুটো বুঝেছি

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

ভাবুক কবি বলেছেন: আমি মোটেই অভিজ্ঞ না, তাই এ বিষয়ে ভাল মন্তব্য আমার দ্বারা হবেনা।

১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

রাতুল_শাহ বলেছেন:
হায় রে প্রেম , হায়রে সম্পর্ক........
মেয়েটির পরিবার সম্পর্কে কিছু বলেন নাই।
মেয়েটির বক্তব্য শোনা দরকার। আপাত দৃষ্টিতে দোষ আপনারই বেশি।
পরিবারের সাথে এই ব্যাপারটি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন, তাদের পরামর্শই অধিকতর ভালো হবে।

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লিভ টুগেদার পর্যন্ত সব কিছুই হয়েছে দুজনের পারস্পরিক সম্মতিতে। তাই না? নিশ্চয় আপনার মতো একজন এ্যাডাল্ট পারসনকে জোর জবরদস্তি করে এসব করানো হয়নি। তাই নিজের দোষ বা ভুল যাই বলুন, সেটা আগে নিজের কাছে স্বীকার করে নিন। তারপরে সমস্যার সমাধান।
এই পোস্টে যেহেতু একপাক্ষিক বক্তব্য পড়লাম, মেয়েটির বক্তব্য জানি না, সেহেতু আপনাকে সাজেশন দেওয়া সম্ভব নয়। বড় জোর এটুকু বলা যায় যে, এক বা একাধিক বিশ্বস্ত মধ্যস্ততাকারীর সাহায্য নিতে পারেন, যেমনটি ৬ নং মন্তব্যে শাহাদাৎ সাহেব বলেছেন।
আর একটা কথা। ব্যক্তিগতভাবে আমি মানুষের জীবনের প্রশ্নে 'ধরি মাছ না ছুঁই পানি' নীতির পক্ষপাতি নই। এ ধরণের সমস্যায় অতীতে অনেক মেয়েকে আত্মহত্যা করতে দেখেছি ও শুনেছি। এখনো আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। তাই ব্যাপারটা যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করা উচিৎ।
ধন্যবাদ ভাই এক হতভাগা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

এক হতভাগা বলেছেন: সম্পর্কের কোন ব্যপারেই আমি advance ছিলাম না । মিথিলার জীবনে আমি supporter হিসেবে ছিলাম কখনো বিয়ে প্রসঙ্গ জোরালো হয়ে আসে নি । বিয়ে প্রসঙ্গে সম্পর্কের শুরুতেই তাকে পরিষ্কার করে সব বলেছি । কিন্তু তবু সে এক প্রকার বাধ্য করেই ................

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে আমার মনে হলো, আপনি নিজেই ততটুকু নিশ্চিত নন যে আপনি মিথিলাকে কতটুকু ভালবাসেন। আপাতঃদৃষ্টে মনে হচ্ছে যে মিথিলা আপনার জন্য অপরিহার্য নন, যদিও বা তিনি বিশ্বাস করেন যে আপনি তার জন্য অপরিহার্য। এ জন্যই তিনি আপনাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাচ্ছেন, কিন্তু তার জন্য আপনার ফিলীংস ততটা গভীর নয়। তাকে আপনার পেলেও চলে, না পেলেও চলে। এমতাবস্থায়, আপনার প্রথম কর্তব্য, আপনি নিশ্চিত হতে চেষ্টা করুন আপনি তাকে চান কিনা এবং তাকে আপনি অপরিহার্য মনে করেন কিনা। যদি করেন, তবে কথাটা আপনি আপনার মা বা বাবা যার নিকট আপনি অধিকতর ফ্রী, তাঁর কাছে কিংবা উভয়ের কাছে পাড়ুন। তাদেরকে রাজী করানোর চেষ্টা করুন। কোন মাতাপিতাই তার সন্তানকে জীবনে অসুখী দেখতে চান না। প্রথম প্রথম না-রাজী বা গররাজী থাকলেও, আপনার চেষ্টায় আন্তরিকতা থাকলে তাঁরা কিছুদিন পরে রাজী হয়ে যাবেন ইন শা আল্লাহ।
আর আপনি যদি তা মনে না করেন, তবে মিথিলাকে দৃঢ়্ভাবে জানিয়ে দেন যে আপনি এ সম্পর্ক অব্যাহত রাখতে চান না। তার জন্য আপনার ভালবাসা যথেষ্ট নয়, এটা যদি সত্যিই মনে করে থাকেন, তবা তাও অনেস্টলী তাকে জানিয়ে দেন। এতে তিনি সাময়িকভাবে আঘাত পাবেন, কিন্তু আপনার সাথে বিয়ে হলে তাকে সারাটা জীবন এর চেয়ে বেশী এবং বড় আঘাত সয়ে যেতে হবে। এ জীবনে কোন ব্যথাই চিরস্থায়ী নয়, আর ব্যথাতুরের প্রতি স্রষ্টা এবং মাদার নেচার এর একটা সহজাত সহমর্মিতা থাকে।
আরো ভাল হয়, আপনারা উভয়ে যদি কোন ভাল মনস্তত্ববিদের পরামর্শ নেন। আপনাদের উভয়ের কল্যান কামনা করছি।

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: মেয়েটা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্থ ।পরিবার থেকে ভালবাসা পায়নি এই মেয়েটা ।সে সেই ভালবাসাটুকু আপনার পরিবার গিয়ে পাওয়ার স্বপ্ন দেখছে ।এটা মেয়ের অপরাধ না ।এই মেয়েটির প্রতি একটু ভালবাসার হাত বাড়িয়ে দিন,আপনি তার সাথে লিভ টুগেদার করেছেন এর অর্থ হলো তার প্রতি আপনার পছন্দ আছে ।এই মেয়েটি কিন্তু একান্তই শুধু আপনার পরিবারে যেতেই আপনাকে ফাঁদে ফেলেছে ।আপনি এখন তাকে বিয়ে না করলে সে আত্মহত্যা করবে এটাই স্বাভাবিক ।এর জন্য হয়তো আপনি দায়ী থাকবেন না কিন্তু আপনার বিবেক দায়ী থাকবে ।সারাজীবন যতোই সুখে থাকেন আপনাকে ধেয়ে বেড়াবে সেই মেয়েটির মৃত্যু ! আপনার বারবার মনে হতে পারে-একটা অসহায় মেয়ে আপনার কাছে একটা সংসার চেয়েছিল,আপনি তাকে তা দিতে পারেননি ।সেই মেয়েটি তায় পরিবারের কাছ থেকেও কিছু আশা করেনি ।মৃত্যুটাই তার জন্য শুধু খোলা ছিল ।হয়তো আপনি একটু সহযোগিতা করলে এই অভিমানী মেয়েটি আরো কিছুকাল পৃথিবীর আলোতে থেকে যেতে পারতো ।

অবশ্য এটা আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত ।নাক গলানোর জন্য দুঃখিত ।

১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০২

জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনি শিউর তো আপনি তাকে ভালবাসেন ?
লিভ টুগেদার কোন ভাবেই আপনার জন্য মিথিলার ফাঁদ ছিল না । ওটাও ভালবাসা ছিল ।
আপনাকে কাছে পাবার একটা চেষ্টা মাত্র ।

সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভেবে দেখবেন প্লিজ, ভালবাসেন তো ?

নাকি একটা মেয়ে যে তার পরিবারের ভালবাসা পায় নি তার জন্য শুধুই দয়া করছেন ? আর ভাবছেন এই মেয়েটার আমি ছাড়া আর কেউ নেই !

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: Nothing to say.

কারণ, অাপনি ব্যক্তিগত ভাবে কেমন ছেলে সেটা অামি জানিনা। দোষটা কার এটা বোঝা যাচ্ছেনা। এজন্য বাইরে থেকে সমাধান দেওয়া সম্ভব নয়। তবে অাপনি অাপনি অাপনার নিকতম কাওরো সাথে বিষয়টা সেয়ার করতে পারেন।

যেহেতু অাপনি লিভটুগেদার করেছেন সেহেতু, কোন মন্তব্য নেই।

তবে অনেক মেয়ে এভাবে প্রতারনার ফাঁদও পাতে। তবে অাপনিও দোষী।

যাহোক, বিষয়টি অাপনার পরিচিত কারো সাথে সেয়ার করে সমাধানের চেষ্টা করেন।

বিষয়টিকে হালকা ভাবে দেখার সুযোগ নেই।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বিষয়টি আসলে অনেক গভীরে গেছে তাই আপনি তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে সিদ্ধান্ত নিন। মেয়েটির সাথে আবারও খোলাখুলি কথা বলুন

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: ভাইয়া, খুব সম্ভবতঃ আমার ছোট হবে, তাই তুমি করে বললাম, তোমার লেখা পড়ে খুব পরিচিত একজনের জীবনের কথা মনে পড়ে গেল, শুধু পার্থক্য হচ্ছে তারা তোমার পরের স্টেজে আছে। পরের স্টেজটা কি আমি জানি. আমি বুঝতে পারছি কি অসম্ভব মানসিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছ।

You are a victim of emotional blackmailing.

আমি এখন একটু ব্যস্ত। Give me your email address, I will contact you later.

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫

এক হতভাগা বলেছেন: [email protected]

২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

এক হতভাগা বলেছেন: উপরে যারা যারা মন্তব্ব করলেন অনেকের মন্তব্যই ভালো লেগেছে আবার কারও কারও মন্তব্য পড়ে মনে হলো শুধু মেয়ে বলে মিথিলা অনেকের সিম্পেথি পেলো !!!! সাধারণত আমাদের সমাজে এসব ঘটনাতে ছেলের দোষটাই বেশি খোঁজা হয় । মেয়েদের সাত খুন মাফ !!! আমার ও আমার পরিবারের অবস্থান থেকে একটু ভেবে দেখবেন ।

আমি চেষ্টা করবো পরবর্তীতে আপডেট রাখতে ঘটনা কোন দিকে মোড় নিলো । আপাতত গতরাতে মিথিলা তার মোবাইল ও সিম কার্ড ভেঙ্গেছে !!!!

২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমি কোন বিজ্ঞ নয় যে এই ব্যাপারে সাজেশন দিব। গল্পটি পড়লাম ।গল্পে এমন ভাবে উপ্থাপ্তিত হয়েছে সব দোষ ই মিতিলার , মিথিলা আপনাকে ভাল বেসেছে এখানে সেই ভুল করেছে যদি ভাল বাসা ভুল কিছু হয়ে থাকে। তারপর আপনার বক্তব্যে যা বুঝতে পাড়লাম আপনার কোন দোষ নেই কেননা আপিনি শুধুই মিথিলার খুশির জন্য এ কাজ গুলো করেছেন তাকে ভাল বেসে নয়।আমি এ বুঝতে পারছিনা ভালবাসা এত হিসাব করে কেমন করে হয়!

ভাল বাসায় হিসেব থাকলে সে ভাল বাসা হয়না। আর সে বিষয়গুলো মিথিলার আগেই বুজার দরকার ছিল। মেয়েটি সত্যিই আপনাকে ভাল বেসে নিজেকে সর্ম্পণ করেছে নাকি ছলনা করেছে সে আপনি ভাল বুঝেন। আপনি যখন তাকে গ্রহন করলেন ।পরক্ষনে নিজের হিসেবের গড়মিলে তাকে প্রত্যাক্ষান করা ঠিক হবে? এবার আপনাকে একটি কথা বলি ; যদি আপনি কোন কালেও মিথিলা কে ভাল বেসে না থাকেন তাহলে মিথিলাকে নিয়ে ভাবনার কারণ কি?ছেড়ে দিন মিথিলার ভাগ্য মিথিলাকে মেনে নিতে ।

২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

স্পর্শ বলেছেন: প্রত্যেক মানুষের মাঝেই দু’টি দিক আছে। তার বুদ্ধি, বিবেক বা চিন্তাশক্তি এবং তার কিছু ইমোশন বা ফিলিংস। এই দু’টি দিক ব্যবহার করেই আমরা যেকোন জিনিস বিবেচনা করি। তবে সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে যুক্তির চেয়ে বেশি ইমোশনই প্রাধান্য পায়। আর মনের এই অনুভূতিগুলো যখন কৈশোর, তারুণ্য এবং যৌবনে প্রবল হয়; ঠিক তখনি আমরা পাই লিভ টুগেদারের ধারণা, বিবাহ পূর্বক দায়বদ্ধতাযুক্ত সম্পর্কের পরিবর্তে দায়বদ্ধতাহীন প্রেম বা ভালবাসা টাইপ সম্পর্ক তৈরির অনুমোদন। গান, ম্যাগাজিন, ইন্টারনেট, নাটক, সিনেমায় অতিরিক্ত গ্ল্যামার দিয়ে এটাই বার বার ফুটিয়ে তোলা হয়।

তবে খেয়াল করি, এই প্রত্যেকটি সম্পর্কই শুধুমাত্র মানুষের জৈবিক আকাঙ্ক্ষা এবং ফ্রিডম এর উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে। একটা মানুষের কিছু দৈহিক এবং মানসিক চাহিদা থাকে। কিন্তু সমাজ এই চাহিদাকে পূরণের জন্য থিওরেটিকালি বিয়েকে একমাত্র মাধ্যম বললেও, সমাজের মানুষের চিন্তা ভাবনায় তার উন্মেষ ঘটানোর কোন চেষ্টা চালাচ্ছে না। বরং তার উল্টোটাকেই নীরবে সায় দিয়ে চলেছে। বেশির ভাগ ছেলেমেয়েরাই এই ধারণা নিয়ে বড় হচ্ছে, ‘আমার ইচ্ছা হলে আমি সম্পর্ক করব, ইচ্ছা হলে ভেঙ্গে দিব’। মানুষকে বিশ্বাস দেয়া হয় লিমিট নির্ধারণ তার-ই হাতে। কোনটা ঠিক, কতখানি বেঠিক এটা নিজের চাইতে বেশি বুঝার আর কেউ নেই। তাই যা গতকাল ছিল নোংরা, নষ্টামি আর বেহুদাপনা; আজ তাই-ই প্রেমের মুখোশ পরে হাজির হয়। কথা বলা, বন্ধুত্ব একসময় হাত ধরা, কিস করা বা বিছানায় শোয়াতে পরিণত হওয়া।


আমার মতে মেয়েটার মাঝে ইমোশনাল কাজ করছে বেশি তাকে প্রথমে তার থেকে বের করে নিয়ে আসুন তাকে বুঝান অন্যের মাধ্যমে না হয় আপনি ।তার ইমোশনাল থেকে বাস্তবে বের না করতে পারলে কোন ঔষধে কাজ হবে না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.