![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক যাযাবর প্রেমী মানুষ। আমি যাযাবরদের ভালোবাসি। আমি মনে করি কোন পুরুষ'কেই গৃহে না থেকে বেরিয়ে পরা উচিত। আমি অনেকটাই মুক্ত মনের মানুষ না। কিন্তু যারা নিজেদের মুক্ত মনের মানুষ বলে দাবী করে, তাদের দেখলে আমার হাসি পায়। দিনে দিনে ভন্ড কম দেখিনিতো। আমি নিজেওতো একটু ভন্ড টাইপের, তাই চিনিতে ভুল করিনা বন্ধুরা। তবে আমি সমাজের উঁচু তলার চেয়ে নিচু তলার মানুষদের সাথে মিশতে আরাম বোধ করি। নিজেও উঁচু তলার না কিনা। ভালোবাসি মানবতাকে, গাল ভরা বুলি না।
ক্ষুদ্র ঋণের জন্য আমাদের ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যার দুনিয়ার বিখ্যাত নোবেল প্রাইজ পেলেন! ঋণের বিষয়গুলোর সাথে সুদ জড়িত থাকে আর ক্ষুদ্র ঋণ বা যে কোন ঋণ সুদ নিয়েই সাধারণত চলে। আর নোবেল প্রাইজের অর্জিত বা প্রদানকৃত তার সম্পত্তির জমাকৃত অর্থের সুদ নিয়েই দেয়া হয়ে থাকে। কথা আসলে এটা না, কারণ অন্য ক্ষেত্রেও কিন্তু দেয়া হয়। কথা হচ্ছে- আসলে ক্ষুদ্র ঋণ কতোটা কার্যকর? একজন লোক মাত্র ৫০০০ টাকা ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করে সে আসলে সপ্তাহে কতো টাকা আয় করে? এখন সপ্তাহে যদি ৫০০০ এর জন্য ৫০০ টাকা কিস্তি দেয়া হয় বা অন্তত ৩০০ টাকা-আসলে ৫০০০ টাকা বিনিয়োগে কী এই টাকা কিস্তি দিয়ে একজন প্রান্তিক লোক চলতে পারে? যে লোক মাত্র ৫০০০ টাকা বিনিয়োগে সপ্তাহে ৫০০/৩০০ টাকা ফেরত দিতে পারে সে লোকের আসলে ঋণের কোনই প্রয়োজন নাই। দেখা গেছে এ ধরণের লাভের কর্মে জড়িত লোকেরা এই ঋণের জন্য আবেদন করেনা! মূল সমস্যা হচ্ছে-ঋণ প্রদানের শুরুতেই প্রথম কিস্তি নিয়ে নেয়া হয়! কেউ যদি কোন কারণে প্রথম সপ্তাহে তার কাজ শুরু না করতে পারে তখন আরেক কিস্তি চলে যাবে! মূলত তখন পূঁজি থাকল কতো? এভাবে হিসেব করলে দেখা যায় একজন লক শেষ পর্যন্ত লাভবান থাকেননা, লাভবান হয় ঋণদাতা প্রতিষ্টান। যে জন্য ঋণের কিস্তির টাকা না পেলে চালের টিন খুলে নেয়া বা গোয়ালের গাভী বিক্রি করে টাকা আদায় সহ কতো ঘটনা যে আছে তার ইয়ত্তা নাই।
বলা হয়, ক্ষুদ্র ঋণ নারীর ক্ষমতায়নে সহায়তা করছে। ভুয়া জাস্ট ভুয়া। বরং-কিছু অমানুষ পুরুষ নারীর ঋন প্রাপ্তির এই সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে নারীর হেনস্তাকে ঘরের ভেতর থেকে বাহিরে বের করেছে। অনেক মহিলাই স্বামির চাহিদা পুরন করতে ঋন এনে শোধ করতে না পেরে বাবার বাড়ি ধরনা দিয়ে ঋণ শোধ করেছে!
ক্ষুদ্র ঋণের ধারনা মন্দ না কিন্তু আদায় কৌশল অত্যন্ত নিম্ন ও আমানুষিক। যা আসলে খুব কম কাজেই আসে। ব্যাপক হারে ঋণ প্রদানের কারণে সাধারণ মানুষগুলোকেও ঋণের ফাঁদে ফেলা হচ্ছে। মহাজনী সুদ থেকে ওরা প্রাতিষ্টানিক সুদি ব্যাপারে জড়িয়ে গেছে! অর্থাৎ, যে লাউ সে কদুই।
মূলত কিছু লাভ পাওয়া যেতে পারে- যদি প্রাথমিক আদায় কৌশলে একটা নির্দিষ্ট সময় নীতি পালন করা হয়। তা না হলে গ্রাম বা শহরের সাধারন মানুষগুলোও একদিন ঋণ খেলাপির খাতায় তাদের নাম দেখে পালিয়ে বেড়াবে!
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৪
ছণ্ণ্ ছাড়া বলেছেন:
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
ছণ্ণ্ ছাড়া বলেছেন:
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
কৃষকের সন্তান সারোয়ার বলেছেন: কৈ'র তেলে কৈ ভেজে ওরা সোয়াবিনের ব্যবসা করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
সঞ্জিব বলেছেন: