![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক যাযাবর প্রেমী মানুষ। আমি যাযাবরদের ভালোবাসি। আমি মনে করি কোন পুরুষ'কেই গৃহে না থেকে বেরিয়ে পরা উচিত। আমি অনেকটাই মুক্ত মনের মানুষ না। কিন্তু যারা নিজেদের মুক্ত মনের মানুষ বলে দাবী করে, তাদের দেখলে আমার হাসি পায়। দিনে দিনে ভন্ড কম দেখিনিতো। আমি নিজেওতো একটু ভন্ড টাইপের, তাই চিনিতে ভুল করিনা বন্ধুরা। তবে আমি সমাজের উঁচু তলার চেয়ে নিচু তলার মানুষদের সাথে মিশতে আরাম বোধ করি। নিজেও উঁচু তলার না কিনা। ভালোবাসি মানবতাকে, গাল ভরা বুলি না।
পৃথিবীতে বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ ইশ্বরে বিশ্বাস রাখে! প্রতিটা মানুষের ইশ্বরে বিশ্বাস একরকম নয়। কেউ আকারে বা কেউ নিরাকারে ইশ্বর বিশ্বাস লালন করেই দুনিয়াতে বেঁচে বর্তে আছে। ইশ্বরে অবিশ্বাস স্থাপন করার ইচ্ছে নিয়ে যারা নিজেদের নাস্তিক পরিচয়ে প্রচার করেন-তারা নিজেদের মুক্ত মনা পরিচয় দেন এবং বাক-স্বাধীনতায় এতোই বিশ্বাস করেন যে, অন্যেরোও যে বাক-স্বাধীনতা আছে তা অনেক সময় ভুলে যান।
আমাদের প্রেক্ষাপটে বলি, আমাদের আঃলীগ বা বিএনপি কেউ কারোও মতাদর্শ মেনে নেয়না। তা নিয়ে দেশে খুনোখুনীতো হয়ই। আমার কথা হলো-সাধারণ একটা রাজনৈতিক মতাদর্শ নিয়ে যদি মানুষ হত্যা হতে পারে তবে বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষের ইশ্বর বিশ্বাসে আঘাত করলে চুমু পাবার কথা তো নয়!
তার মানে এই না-আমি হত্যায় সমর্থন দেই। দেশে আইন আছে, আইনের প্রয়োগও আছে। কেউ যদি আইন না মানে তবে তাকে যে কোন ভাবেই আইনের আওতায় আনা সরকারের দায়, প্রশাসনকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী করে মাসে মাসে বেতন দেয়া হয় সে জন্যই।
কিন্তু যারা এতো এতো মানুষের মনে বিশ্রী ভাষায় আঘাত হানে তাদেরকেওতো জামাই আদরে রাখা ঠিক না। তাদেরকেও ভাবতে হবে- বাক স্বাধীনতার মানে যা খুশী তা বলা না। যদি তাই হয় তবে, গালাগালি করাও বৈধ হয়ে যাবে! রাস্তায় আমরা খিস্তি খেউর শুনলে আর প্রতিবাদ করলে বাক-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ স্থাপনকারী হিসেবে গ্রেফতার হতে পারি!
অথচ তারা বড় বড় বুলি আওড়িয়ে ''জবাইয়ের শ্লোগান দেয়''
যেখানে- নিজেদের ভাবে অতি পবিত্র! সেখানে পবিত্রতা বা অপবিত্রতায় তাদের বিশ্বাস করারই তো কথা না!
মন্তব্যঃ কারণ, পেশাবেরও (মূত্র) নাকী কী এক ঔষুধি গুণ আছে!
©somewhere in net ltd.