![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
.....অজানা কে জানতে ভালোবাসি!! যা আমি জানিনা, তা আমি বলিনা! আমি যা নিজে মানিনা, তা অন্যকে নসীহত করি না!
ছবিটা পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে কথিত মঙ্গলশোভাযাত্রার। এখানে মুখে দাড়ি, মাথায় টুপি দিয়ে এক হিংস্র দানব প্রতিকৃতি তৈরী করা হয়েছে। আয়োজকদের দাবি, এটার মাধ্যমে রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিকৃতি ফুটিয়ে তোলাই উদ্দেশ্য।
তবে তারা যাই দাবি করুক, দাড়ি-টুপি হচ্ছে ইসলাম ও মুসলমানের গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন, তাই তার অবজ্ঞা ইসলামকে অবজ্ঞা করারই সামিল।
যারা এ ধরনের মূর্তি বানায় তাদের উদ্দেশ্য বলতে হয়, অনেক জামাত-শিবিরের লোক আছে, যারা শার্ট-প্যান্ট-দাড়িবিহীন। তাহলে ঐ আকৃতিতে মূর্তি বানানো হলো না কেন??
অনরুপ, অনেকে সন্ত্রাসীদের প্রতিকৃতি হিসেবে দাড়ি-টুপি বুঝায়। তাদের উদ্দেশ্যেও বলতে হয়, বড় বড় খুনি-সন্ত্রাসীদেরই তো দাড়ি নেই, তাহলে তারা কেন শার্ট-প্যান্ট-দাড়িবিহীনকে সন্ত্রাসীদের পোষাক বলে না?
আসলে রাজাকার-যুদ্ধাপরাধী-সন্ত্রাসী কিছু না, রমনায় পহেলা বৈশাখ আয়োজক ছায়নট+চারুকলা আসলে ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দুবাদী। এরা ইসলামের প্রতি বিদ্বেষটাই রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের নামে চালায়। তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত ইসলাম বিদ্বেষীদের এ অনুষ্ঠান বর্জন করা এবং তার সকল আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং পাড়াপ্রতিবেশীকে এ অনুষ্ঠান সম্পর্কে সচেতন করা এবং বলা, “যদি মুসলমান থাকতে চাও, ঈমানদার থাকতে চাও, জাহান্নামের আগুন থেকে বাচতে চাও তবে অবশ্যই এ পহেলা বৈশাখকে না বলো”
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ভাই, আপনি অমুসলিম হলে কোন কথার দরকার নাই!
পোস্টটা মুসলিম ভাইদের জন্য।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:২৮
বোকা_ছেলে বলেছেন: boishakh k na bolar kichu nai.... na bolbo boishakh jevabe palito hoy take......
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: বৈশাখ কে "না বলা" বলতে আপনি কি বুঝেছেন সেটা আগে দেখার বিষয়। তবে, শেষের অংশের সাথে একমত। ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
কাফের বলেছেন: রাজাকার শিরমণি প্রায় সব গুলারই দাড়ি আছে এবং টুপি পরে।
সব রাজাকারদের প্রতিকৃতি বানানো সম্ভব না।
তাই নিহ্নিত রাজাকার শিরমণিদের প্রতিকৃতি বানানো হয় এবং এই পিশাচ দের কাছ থেকে এবং সব ধরনের বিপদ থেকে মানুষ যেন নিরাপদের থাকে তাই যার যার নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী আল্লাহ্ বা ভগবাভানের কাছে সবার জন্য মঙ্গল প্রথনা করে মঙ্গল যাত্রা করে এখানে খারাপটা কি?
যুদ্ধের সময় সব রাজাকার না হলেও অনেক রাজাকার দাড়ি রেখে টুপি পরে হত্যা ধর্ষণ লুটপাট করেছে এতে কি ইসলামের চরম অবমাননা করা হয় নাই?
পহেলা বৈশাখ আসলেই কিছু ছাগলের বিগার বাইরা যায়!
এরা সব জাগায় ইসলাম ইসলাম বইলা ইসলামকে পচাইতাছে!
দাড়ি রেখে টুপি পরে রাস্তায়া দাড়িয়ে পেশাপ করলে চুরি বাটপারি ডাকাতি খুন ধর্ষন বোমাবাজি করলে ইসলাম অবজ্ঞা বা অবমাননা করা হয় না! আর দাড়ি টুপি ওয়ালা রাজাকারদের প্রতিকৃতি বানালেই ইসলাম অবজ্ঞা করা হয়ে যায়!
এখানে ইসলামের অবজ্ঞা কোনো বিষয় না, তোমাদের আব্বাদের প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন করা হয় তাই তোমাদের জ্বলে!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: কজন কাফির হয়ে আপনি কিভাবে বুঝবেন ইসলামকেকিভাবে হেয় করা হচ্ছে??
"দাড়ি রেখে টুপি পরে রাস্তায়া দাড়িয়ে পেশাপ করলে চুরি বাটপারি ডাকাতি খুন ধর্ষন বোমাবাজি করলে ইসলাম অবজ্ঞা বা অবমাননা করা হয় না! " -অবমাননা হয় না একথা কোত্থেকে আবিষ্কার করলেন? এটা খুব নিকৃষ্ট মানের অবমাননা।
"সব রাজাকারদের প্রতিকৃতি বানানো সম্ভব না।
তাই নিহ্নিত রাজাকার শিরমণিদের প্রতিকৃতি বানানো হয় এবং এই পিশাচ দের কাছ থেকে এবং সব ধরনের বিপদ থেকে মানুষ যেন নিরাপদের থাকে তাই যার যার নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী আল্লাহ্ বা ভগবাভানের কাছে সবার জন্য মঙ্গল প্রথনা করে মঙ্গল যাত্রা করে এখানে খারাপটা কি?"
-এখানে খারাপটা কি তা আপনার বুঝে আসবে নাহ। ইসলামে কোনরকমের মূর্তি বাবানো নিষিদ্ধ। আল্লাহ্ সুবাহানা তা'আলার কাছে যদি মঙ্গল প্রার্থনা করতেই হয় তবে মুসলমানরা সালাতের মাধ্যমে তা করে। মঙ্গল যাত্রা টাইপের বিদ'আতের মাধ্যমে নয়। ইসলামে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সকল কিছুর বিধি-বিধান আছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত। তাই, আমরা মানুষেরা মনমত কিছু চাইলেই সে অনুযায়ী করতে পারি না। করলে কাফিরদের মতই আমাদের পরিনতি হবে জাহান্নাম!
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১২
নিয়েল হিমু বলেছেন: আজকেত্তে রাজাকারের প্রতিকৃত হিসাবে এইটা ইউজ করা হক । ধর্ম
বলে কথা ।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
Zonaet España বলেছেন: ভাই কাফের, বড় চমৎকার কথা বলিয়াছেন। শত হইলেও নামের মর্যাদা রাখিয়াছেন। আশা করি, আল্লাহ্ও আপনার জন্য সঠিক জায়গাখানা বরাদ্দ করিয়া রাখিয়াছেন।
এখন বলি, রাজাকারেরাতো জুতা পরে তাহা হইলে আপনি কেনো দেশপ্রেমের এতো চুলকানি লইয়া জুতা পরেন। রাজাকারেরাতো জাইংগা পরে তাহা হইলে আপনি কেনো দেশপ্রেমের এতো চুলকানি লইয়া জাইংগা পরেন। রাজাকারেরাতো হাগু দেয় তাহা হইলে আপনি কেনো দেশপ্রেমের এতো চুলকানি লইয়া হাগু দেন।
আশা করি কি বলিতে চাহিয়াছি বুঝিয়াছেন। আপনার রাজাকারেরা কি পরিবে কি না পরিবে, কি করিবে কি না করিবে তাহাতে আমাদের কোন মাথা ব্যাথা নাই। আমাদের মাথা ব্যাথা কেউ আমাদের ধর্ম নিয়া কিছু করিয়াছে কিনা বলিয়াছে কিনা। আপনারা আপনাদের রাজাকদের ধরিয়া ধরিয়া দুইবার করিয়া ফাঁসি দেন তাহাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। কিন্তু আমাদের ধর্ম লইয়া কিছু করিবে তাহা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ হইবে না। তা না হইলে দেশদ্রোহীদের ফাঁসির মতো ধর্মদ্রোহীদেরও যে ফাঁসি হইবে না তাহা বলিতে পারি না।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: দারুণ বলেছেন। তারপরও মেসেজটা হয়তো ক্লিয়ারলি বুঝবে না। এদের জাতটাই এরকম!
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
মুদ্দাকির বলেছেন: পহেলা বৈশাখকে না বলা যাবেনা, কিন্তু এর হাবিজাবি গুলাকে না বলতে হবে, যেমন মঙ্গল শোভা যাত্রা, বিভিন্ন মূর্তি বানায়া ঘুইরা বেড়ানো, সারাদিন ভইরা ভাদাইমমার মত গান আর গান, নারী পুরুষ অবাদে ঘেষা ঘেষি ......... ইত্যাদি
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৯
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ। মূল বিষয়গুলোতে একমত হবার জন্য!
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
কাফের বলেছেন: "দাড়ি রেখে টুপি পরে রাস্তায়া দাড়িয়ে পেশাপ করলে চুরি বাটপারি ডাকাতি খুন ধর্ষন বোমাবাজি করলে ইসলাম অবজ্ঞা বা অবমাননা করা হয় না! " -অবমাননা হয় না একথা কোত্থেকে আবিষ্কার করলেন? এটা খুব নিকৃষ্ট মানের অবমাননা।
তাহলে বিশ্বের অধিকাংশ দাড়ি টুপি ওয়ালা লোকই দাড়ি টুপি ও
ইসলামের নিকৃষ্ট মানের অবমাননা করে!!
ইসলামে কোনরকমের মূর্তি বাবানো নিষিদ্ধ।
ইসলামে মূর্তি বাবানো নিষিদ্ধ না মূর্তি পুজা করা নিষেধ আমি
শিওর না।
তবে আপনার ছেলে মেয়েকে খেলনা পুতুল কিনে দেন নাই তো? পুতুল গুলাও কিন্তু এক ধরনের মূর্তি। এবং সম্ভবত ৯০% মুসলিমের ঘরে এই খেলনা মূর্তি আছে!! ঘরে এই খেলনা মূর্তি রাখা কি ইসলাম অবজ্ঞা নয়? তাহলে আপনি বা আপনারা ইসলাম অবজ্ঞা বা অবমাননা কম করছেন নাকি?! কোন মুখে অন্যদের বলেন?
ইসলামে প্রতিকৃতি বানানো নিষেধ হবে কেন? মক্কায় তো শয়তানের প্রতিকৃতি আছে হজ্ব করতে যেয়ে পাথর নিক্ষেপের মাধ্যেমে শয়তানের প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন করতে হয়!!
আমি নিজে কিছু দিন মাদরাসায় পড়েছি আমার বাবা মা আত্মীয় সজন সবাই মুসলিম তাই ইসলাম বা মুসলিমদের প্রতি আমার আলাদা দরদ আছে আমি চাইলেও অস্বীকার করতে পারবো না। কিন্তু আপনাদের মত অতি চুলকানি ওয়ালা লোক মুসলিম ও ইসলামের তো বটেই সমাজের জন্যেও ক্ষতিকর সব কিছুতেই চুলকানি আপনাদের!!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৫
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ".তাহলে বিশ্বের অধিকাংশ দাড়ি টুপি ওয়ালা লোকই দাড়ি টুপি ও ইসলামের নিকৃষ্ট মানের অবমাননা করে!! "
-বিশ্বের কয় কোটি দাঁড়ি টুপি ওয়ালা লোককে পর্যবেক্ষণ করেছেন আপনি? নিজের মনে যা আসে তা-ই সত্য ভাবেন নাকি?!!
মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ এটা তো সবাই জানে, কোন প্রানীর মূর্তি বানানোও নিষিদ্ধ। না, ওসব আজাইরা খেলনা পুতুল কাউকেই কিনে দেই নাই। আর কারো বাসায় দেখলেও তা সরিয়ে ফেলার জন্য বলি। এবং আলহামদুলিল্লাহ, অনেক ক্ষেত্রেই বুঝানোর পর তারা তা সরিয়ে ফেলেছে। মুসলমানদের প্রতি নির্দেশ আছে, "তোমরা নিজে যা করনা, তা অপরকে নসীহত করো না।" সুতরাং, আমি যেটা ফলো করিনা সেটা কাউকে বলিও না।
মক্কায় ওটা কোন মূর্তি নয়। ওটা জাস্ট একটা ইট-সিমেন্টের স্তম্ভ টাইপ জিনিস যেটাকে শয়তানের ঘর বলা হয়।
আপনি মাদ্রাসায় পড়েছেন? আপনার বাবা-মা সবাই মুসলিম
?? ইসলাম বা মুসলিমদের প্রতি আপনার আলাদা দরদ আছে??!
এজন্যই তো নামখানা "কাফের"।
আপনার কাজেই পরিচয়। ইসলামকে নিজের মত করে পরিবর্তন-পরিবর্ধন বা কাট-ছাট করার অধিকার কোন মানুষের নেই। সো, প্লিজ ভাই! আপনি কাফের, আমাদের সমস্যা নাই। তবে, কাফের হয়ে ইসলাম সম্পর্কে মন্তব্য করতে আসবেন না!
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০০
কাফের বলেছেন: Zonaet España বলেছেন: ভাই কাফের, বড় চমৎকার কথা বলিয়াছেন। শত হইলেও নামের মর্যাদা রাখিয়াছেন। আশা করি, আল্লাহ্ও আপনার জন্য সঠিক জায়গাখানা বরাদ্দ করিয়া রাখিয়াছেন।
এখন বলি, রাজাকারেরাতো জুতা পরে তাহা হইলে আপনি কেনো দেশপ্রেমের এতো চুলকানি লইয়া জুতা পরেন। রাজাকারেরাতো জাইংগা পরে তাহা হইলে আপনি কেনো দেশপ্রেমের এতো চুলকানি লইয়া জাইংগা পরেন। রাজাকারেরাতো হাগু দেয় তাহা হইলে আপনি কেনো দেশপ্রেমের এতো চুলকানি লইয়া হাগু দেন।
হিন্দুরা শার্ট পরে প্যান্ট পরে জুতা পরে আপনি মুসলিম হইয়া এগুলা পরেন ক্যান? হিন্দুরা ভগবানের নাম নিয়া গরু পালে চাল পিয়াচ রসুন ইত্যাদি ভগবানের নাম নিয়া ফলায় আর আপনারা তা খান! আপনারা কি মুসলিম আছেন এখোনো?
ধরেন আপনে দাড়ি রাখা টুপি পরা একটা লোক, কোনো কারনে চুরি করলেন এবং ধরা পরলেন এখন আমি যদি বলি দাড়ি টুপি পরা একটা লোক চুরি করছে। আমি কি এখানে ইসলামের অবমাননা করলাম? নাকি আপনার বাহিরের চেহারা ও পোশাক পরিচ্ছেদ সহ আরেক জনের কাছে আপনাকে চোর হিসাবে পরিচয় করাইয়া দিলাম?
রাজাকারের বেলায় তাই। রাজাকারের প্রতিকৃতিতে ইসলামের কোনো অবমাননা করা হয় না।
যদি আপনাদের মাথা বিচি ছারা অন্য কিছু থেকে থাকে তাহলে আশা করি বুঝতে পারবেন কি বলছি।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: দাড়ি রাখা টুপি পরা একটা লোক, কোনো কারনে চুরি করলেন এবং ধরা পরলেন এখন আমি যদি বলি দাড়ি টুপি পরা একটা লোক চুরি করছে। আমি কি এখানে ইসলামের অবমাননা করলাম? নাকি আপনার বাহিরের চেহারা ও পোশাক পরিচ্ছেদ সহ আরেক জনের কাছে আপনাকে চোর হিসাবে পরিচয় করাইয়া দিলাম?
-এইখানে যা করেছেন তা ওকে! কারন, সে যে ভদ্র সেজে চুরি করেছে তা জানানো সঠিক। এইসকল লোককে ঘৃণা করাটাই স্বাভাবিক। কারন, চোর চুরি করবি কর। ইসলামী বেশভূষা নিয়ে কেন?? ভিতরে তো মুসলমানের কিছুই নেই।
এদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত চুরি + ইসলাম অবমাননার দায়ে।
কিন্তু, এজন্য আপনি ঐ চোরের ভন্ডামির কারনে পরের দিন হতে দাঁড়ি-টুপি ওয়ালা চেহারা একে নীচে চোর লিখে প্রচার করতে পারেন নাহ। এটা ঐ চোরের ছদ্মবেশ ছিল। দাঁড়ি-টুপির দোষ নয়।
আপনার বিবেক কি বলে??
(আমিই উত্তর দেয়ার ফলে বিরক্ত হলে দুঃখিত)
৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২৪
Zonaet España বলেছেন: ভাই কাফের দেখি বোকার মতো কথা বলেন! আমিতো বলি নাই রাজাকারেরা আমার বেশভূষা ধারন করলে আমার সমস্যা আছে। আমিতো বলি নাই হিন্দুদের উৎপাদিত পন্য খেতে আমার সমস্যা আছে। এইটাতো আপনাদের সমস্যা। রাজাকারেরা দাঁড়ি রাখলে আপনাদের কাছে দাঁড়ি রাখা একটি ঘৃণিত কাজ হয়ে যায়। রাজাকারেরা টুপি রাখলে আপনাদের কাছে সেটা ঘৃণিত কাজ হয়ে যায়। আমি আমার মতো ধর্মকে বানাই না, পরিবর্তন, পরিমার্জন করি না। আমার ধর্ম যা ছিলো তাই আছে তাই থাকবে। এবং সত্যিকারের মুসলমানেরা তাই মানে বা মানার চেষ্টা করে। আমার ধর্ম আমাকে হিন্দুদের উৎপাদিত পন্য খেতে বারণ করে নি। তাই কেনো আমি শুধু শুধু তাদের উৎপাদিত পন্য বর্জন করবো! কিন্তু আমার ধর্ম আমাকে বারণ করেছে আল্লাহ্ ব্যাতিত অন্য অন্য কারো নামে উৎসর্গীকৃত কোন বস্তু খেতে। তাই আমরা তেমনিভাবে সেটা খাবো না। খুব সহজ হিসেব। আপনি আপনার প্রথম কমেন্টে বলেছেন: (....... সব ধরনের বিপদ থেকে মানুষ যেন নিরাপদের থাকে তাই যার যার নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী আল্লাহ্ বা ভগবাভানের কাছে সবার জন্য মঙ্গল প্রথনা করে মঙ্গল যাত্রা করে এখানে খারাপটা কি?)। এখানে ভালোটা কি আমি সেটাই বুঝতে পারছি না। আপনি কোথায় দেখেছ মানুষ (মুসলমান) তার বিশ্বাস অনুযায়ী আল্লাহ্র কাছে মঙ্গল কামনা করে মঙ্গল যাত্রা করে?? যদি কোথাও দেখে থাকেন তাহলে মনে রাখবেন, আপনি তাকে চিনতে ভুল করেছেন। সে আমাদের দলভুক্ত নয় সে আপনাদের দলভুক্ত। বাংলাদেশের এক লোক চুরি করেছে তাই আমি বলবো বাংলাদেশীরা চোর!!! এই হলো আপনার যুক্তি। কিন্তু আমরা বলবো, বাংলাদেশের ওই ব্যাক্তি চোর। কেউ দাঁড়ি-টুপি রেখে চুরি করলে আপনারা বলেন দাঁড়ি-টুপ ওয়ালারা চোর। আমরা বলি দাঁড়ি-টুপি রাখা ওই ব্যাক্তিটি চোর। আসলে সকলের মস্তিষ্কের অনেকখানি তাদের কথাবার্তায় ফুটে উঠে।
এখন শেষ কথায় আসি। মুর্তি! হিন্দুরা যখন তাদের ঘরে মুর্তি বানায় বা মুর্তি পূজা করে তখনতো আমরা তাদের কিছু বলি না এবং তাদের কাজে কোন বাধা দেই না। যদিও আমাদের ধর্মে মুর্তি হারাম। তাহলে কেনো আপনাদেরটা নিয়ে আমাদের এতো চুলকানি! কারন হলো উদ্দেশ্য। হিন্দুরা যখন মুর্তি বানায় বা মুর্তি পূজা করে তখন তাদের এই উদ্দেশ্য থাকে না যে, ইসলামে মুর্তি হারাম তাই তাদের হেও করার জন্য, তাদের ধর্মকে অবমাননা করার জন্য আমরাও মুর্তি বানাবো বা মুর্তি পূজা করবো। তাদের উদ্দেশ্য সৃষ্টিকর্তাকে খুশি করানো। কিন্তু আপনি যখন কোন দাঁড়ি-টুপি লাগানো একটি মুর্তি বানিয়ে ঘুরেন তখন সেটা আর কোন উদ্দেশ্যই না ইসলাম কে অপমান করা ছাড়া। এখন আপনি যদি বলেন এটা আমার অধিকার। আমি যাই খুশি তাই করতে পারি। আপনারা দাঁড়ি-টুপি রাখেন বলেতো আমি আমার মুর্তির ডিজাইন পরিবর্তন করতে পারবো না। তাহলে আপনিও মনে রাখুন, ইসলামকে মানা আমার অধিকার, কর্তব্য। এবং আমার ধর্মে আছে কেউ ইসলাম ইসলামকে হেও করলে তাদের কর্ম অনুসারে শাস্তি দিতে। তাই আমিও আমার ধর্ম পালনের অধিকার হাতছাড়া করবো কেনো।
আপনি আপনার অধিকার ভোগ করবেন এবং আমিও আমার অধিকার ভোগ করবো।
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২৯
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: সেরা অংশঃ
বাংলাদেশের এক লোক চুরি করেছে তাই আমি বলবো বাংলাদেশীরা চোর!!! এই হলো আপনার যুক্তি। কিন্তু আমরা বলবো, বাংলাদেশের ওই ব্যাক্তি চোর। কেউ দাঁড়ি-টুপি রেখে চুরি করলে আপনারা বলেন দাঁড়ি-টুপ ওয়ালারা চোর। আমরা বলি দাঁড়ি-টুপি রাখা ওই ব্যাক্তিটি চোর। আসলে সকলের মস্তিষ্কের অনেকখানি তাদের কথাবার্তায় ফুটে উঠে।
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৫
কাফের বলেছেন: মক্কায় ওটা কোন মূর্তি নয়। ওটা জাস্ট একটা ইট-সিমেন্টের স্তম্ভ টাইপ জিনিস যেটাকে শয়তানের ঘর বলা হয়।
আমি বললাম পাহাড় আপনি বললেন মাটির টিবি
এইসকল লোককে ঘৃণা করাটাই স্বাভাবিক। কারন, চোর চুরি করবি কর। ইসলামী বেশভূষা নিয়ে কেন?? ভিতরে তো মুসলমানের কিছুই নেই।
এদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত চুরি + ইসলাম অবমাননার দায়ে।
এই কথা গুলাই রাজাকারের ক্ষেত্রেও বলেন
কিন্তু, এজন্য আপনি ঐ চোরের ভন্ডামির কারনে পরের দিন হতে দাঁড়ি-টুপি ওয়ালা চেহারা একে নীচে চোর লিখে প্রচার করতে পারেন নাহ। এটা ঐ চোরের ছদ্মবেশ ছিল। দাঁড়ি-টুপির দোষ নয়।
দাঁড়ি-টুপির দোষ আমি বলি নাই। যদি বুশের প্রতিকৃতি দাঁড়ি টুপি সহ বানানো হয় সেটা দাঁড়ি টুপি অবমাননা কিন্তু লাদেনের প্রতিকৃতি দাঁড়ি টুপি সহ বানালে সেটাকে অবমাননা বলতে পারেন না যেহেতু তার দাঁড়ি টুপি আছে
@ Zonaet España
রাজাকারেরা দাঁড়ি রাখলে আপনাদের কাছে দাঁড়ি রাখা একটি ঘৃণিত কাজ হয়ে যায়
দাঁড়ি রাখা একটি ঘৃণিত কাজ আমি বলছি নাকি?! আমার নিজেরও দাঁড়ি আছে
আপনার কথা মতই দাঁড়ি-টুপি রাখা ওই ব্যাক্তিটি (রাজাকার) আমাদের কাছে ঘৃণিত। প্রতিকৃতিতে দাঁড়ি-টুপি আসছে কারণ শীর্ষ রাজাকারদের দাঁড়ি-টুপি আছে। প্রতিকৃতি বানানো হয় রাজাকারের প্রতি ঘৃণা প্রকাশের জন্য উদ্দেশ্যহীন বা ইসলামকে অপমান করার জন্য নয়। আর শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারী ৯০% ই তো মুসলমান! যদি একটা বিরালের প্রতিকৃতিতে দাঁড়ি টুপি থাকতো তাহলে ইসলাম কে চরম ভাবে হেও করা হতো। এই সাধারণ ব্যাপারটা বুঝার চেষ্টা করেন।
আপনাদের প্রতি মন্তব্যর প্রতি মন্তব্যে আরো অনেক কিছু বলতে পারি কিন্তু এত ধর্য্য এবং আজাইরা টাইম নাই।
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
Zonaet España বলেছেন: ভাই কাফের বলেছেন, " আমি বললাম পাহাড় আপনি বললেন মাটির টিবি"। আসলে আপনি পাহাড় এবং টিবির মধ্যে পার্থক্য বুঝেন না। মাটি দিয়ে তৈরিকৃত যেকোন বস্তুই পাহাড় না আবার যেকোন বস্তুই টিবি, টিলা না। তাদের আকার, আকৃতি, গঠন, অবস্থান বেধে নামের পরিবর্তন হয়। আপনি যেকোন যায়গায় পানি দেখলেই বলতে পারেন এটা সাগর, অথবা নদী, অথবা পুকুর। এগুলোর আকার, আকৃতি, গঠন, অবস্থানগত কারনে বিভিন্ন নাম আছে। আপনার সংজ্ঞা অনুযায়ী কয়েকদিন পর আমাকে ডোবাকে মহাসাগর বলতে হবে অথবা মহাসাগরকে পুকুর বলতে হবে। তাই আপনি আগে জানুন কোনটা মুর্তি আর কোনটা ঘর।
দাঁড়ি-টুপি রেখে চুরি করলে কেনো শুধু শুধু ইসলাম অবমাননা হবে। আমাদের ধর্মে তো এমন কোন নিয়ম নেই। আপনার কথা অনুযায়ী কোন মহিলা শাড়ি পরে খারাপ কাজ করলে তারও ডাবল শাস্তি হওয়া উচিৎ। একবার খারাপ কাজ করার জন্য আবার শাড়ি পরে আমাদের মা-বোনদের সম্মানহানির জন্য। আমি আপনাকে আগেই বলেছি আমরা ধর্ম বানাই না। ধর্মে যেটা না সেটা না-ই ধর্মে যেটা হ্যাঁ সেটা হ্যাঁ-ই।
ভাই, ৯০% আর ১০০% এর কথা না। কথা হলো কে মুসলমান আর কে মুসলমান না। আপনি কেমনে ভাবলেন ইসলাম না মানলে কেউ মুসলমান থাকে!!!
যদি একটা বিশাল আকারের কাদের মোল্লা/ নিজামি/ সালা উদ্দিন কাদেরে মুর্তি বানাইতেন তাহলে কোন কথাই ছিলো না। লেখক যে ছবিটি দিয়েছেন সেটা কোন রাজাকারেরা ছবি? বরং সেটা দাঁড়ি-টুপি ওয়ালা একটা দৈত্যের(আপনি বলেছেন কোন বিড়ালের ছবি হলে ইসলাম অবমাননা হতো) ছবি। তার মানে আপনাদের উদেশ্য রাজাকার না, ইসলাম।
আপনার শেষ কথাটি আমার সাথেও সম্পূর্ণভাবে যায়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৯
মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ইসলাম না মানলে তার আর কাফেরের মধ্যে পার্থক্য থাকে নাহ! মঙ্গল শোভাযাত্রায় যারা যায় তাদের মুসলমান দাবি করাটা গ্রহনযোগ্য নাহ।
-কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি ভোগ করবে জীবন্ত বস্তুর মূর্তি নির্মানকারীরা।।
(বুখারী -৫৯৫০, মুসলিম -২১০৯)
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৩৪
নিয়েল হিমু বলেছেন: পহেলা বৈশাখকে না বলো ইসলামের ঝান্ডা সমুন্নত রাখো । আমি আছি আফনার লগে ভাই । ইসলামি সচেতনতা সৃষ্টি কর্তাম হবে আগে জনমনে । দলে দলে মানুষ্কে ইসলামের ছায়া তলে আনতে হবে । বিভিন্ন কম্পানীর পীর দের পিছে হিন্দু রথ যাত্রার মত যাত্রা করলে সমিস্যা নাই আমি জানি তাই আমি নিয়মিত যোগ দেই এবং সবাইকে নিয়ে যাই কিন্তু জন্মের পরেত্তে আইজ পর্যন্ত কথিত মঙ্গল বুধ কোন যাত্রাতেই যাই নাই । যাবও না । কিয়ের বাংলা সংস্কৃতি বাংলা হবে আপগান আমরা হব তালে বান নেতা মোদের তেরে বীন তারেক রহমান ।।