নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অলস আমি...

শ্বাস-প্রশ্বাসে স্বাধীনতা, চিন্তায় মানবতা...

মোহাম্মাদ আবু সাইদ

.....অজানা কে জানতে ভালোবাসি!! যা আমি জানিনা, তা আমি বলিনা! আমি যা নিজে মানিনা, তা অন্যকে নসীহত করি না!

মোহাম্মাদ আবু সাইদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন পহেলা বৈশাখ পালন করলে আপনি কাফির-মুরতাদ হয়ে যাবেন?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৩৬

কোন বছরের পহেলা দিবস পালন করা মজুসী বা অগ্নি উপাসকদের একটি একান্ত উৎসবের দিন। পরবর্তীতে অবশ্য অন্যান্য মুশরিক ধর্ম যেমন: বৌদ্ধ, হিন্দু ও উপজাতিরাও এ দিবসটিকে উৎসব ও পূজার দিন হিসেবে গ্রহণ করে। তাই পহেলা বৈশাখ দুটি কারণে হারাম ও কুফরী:



১) এটি মজুসীদের অনুকরণ

২) এটি হিন্দু, বৌদ্ধ ও উপজাতিদের পূজা ও উৎসবের সাথে সদৃশ্য



এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইসলাম কি কাফিরদের সাদৃশ্যপূর্ণ আমল করার অনুমতি দেয়?? পবিত্র কুরআন হাদীস এ সম্পর্কে কি বলে???



১) পবিত্র কুরআন পাকে আছে:

“যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন (নিয়মনীতি, অন্য ধর্ম) তালাশ করে, তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবেনা এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভূক্ত হবে।” (সূরা আলে ইমরান-৮৫)



2) পবিত্র হাদীস পাকে আছে:

عن جابر رضى الله تعالى عنه عن النبى صلى الله عليه وسلم حين اتاه عمر فقال انا نسمع احاديث من يهود تعجبنا افترا ان نكتب بعضها فقال امتهوكون انتم كما تهوكت اليهود والنصرى لقد جئتكم بها بيضاء نقية ولو كان موسى حيا ماوسعه الا اتباعى.

অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণনা করেন যে, একদিন হযরত ওমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু নবী পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা ইহুদীদের থেকে তাদের কিছু ধর্মীয় কথা শুনে থাকি, যাতে আমরা আশ্চর্যবোধ করি, ওটার কিছু আমরা লিখে রাখবো কি? নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তোমরাও কি দ্বিধাদন্দ্বে রয়েছো? যে রকম ইহুদী নাছারারা দ্বিধাদন্দ্বে রয়েছে? অবশ্যই আমি তোমাদের নিকট পরিপূর্ণ, উজ্জ্বল ও পরিষ্কার দ্বীন নিয়ে এসেছি। হযরত মুসা আলাইহিস্ সালামও যদি দুনিয়ায় থাকতেন, তাহলে তাঁকেও আমার অনুসরণ করতে হতো।” (মুসনদে আহমদ, বায়হাক্বী, মিশকাত)



3) হাদীস শরীফে বর্ণিত রয়েছে,

عن عمرو بن شعب عن ابيه عن جده ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ليس منا من تشبه بغيرنا.

অর্থ: “হযরত আমর বিন শুয়াইব তাঁর পিতা থেকে এবং তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ঐ ব্যক্তি আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়, যে বিজাতীয়দের সাথে সাদৃশ্য রাখে।” (মিশকাত)



৪) ইহুদীরা আশুরা উপলক্ষে একটি রোজা রাখত। নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিষয়টি অবহিত হয়ে মুসলমানদের রোজা রাখার অনুমতি দিলেন, যেহেতু রোজা মুসলমানরাও রাখে। কিন্তু ইহুদীদের সাদৃশ্য না রাখার জন্য দুইটি রোজা রাখতে বলবেন। তাই আশুরা উপলক্ষে ১টি রোজা রাখা মাকরুহ।



৫) “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (আবু দাউদ, মিশকাত শরীফ)



এরকম পবিত্র কুরআন হাদীসের বহু জায়গায় কাফির-মুশরিকদের অনুরসরণ-অনুকরণ করতে সরাসরি নিষেধ করা হয়েছে। এবং যে এরুপ করবে সে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র আদেশ অমান্য করে ইসলামচ্যূত মুরতাদ হয়ে যাবে।



কিন্তু এখানে অনেকে বলতে পারে: “আমরা যে কম্পিউটার, গাড়ি, প্লেন ইত্যাদি কাফিরদের তৈরী জিনিস ব্যবহার করছি সেগুলো কি হালাল?? ঐগুলো কেন বর্জন করি না”।



কাফিরদের তৈরী জিনিস ব্যবহার করা কি হারাম??



নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিশরের সূতি কাপড় পরিধাণ করতেন, ইয়েমেনী চাদর ব্যবহার করতেন এবং রোম-পারস্যের যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করতেন, যেসব দেশে ঐ সময় মুসলমানরা থাকত না, সবাই কাফির ছিলো। অর্থ্যাৎ তিনিই নিজেই কাফিরের তৈরী জিনিস ব্যবহার করেছেন। তাহলে বিষয়টি আসলে কি??

মূলত এখানে দু্ইটি বিষয় আছে: ১) কাফিরের তৈরী জিনিসপত্র, ২) কাফিরদের নিয়মনীতি বা সংস্কৃতি

যারা এ দুটি বিষয়ের পার্থক্য ধরতে পারে না তারাই এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকে। এখানে মনে রাখতে হবে হাদীস শরীফে আছে:

“নিশ্চয়ই দুনিয়ার সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে তোমাদের জন্য, আর তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে আখেরাতে মহান আল্লাহ’র সন্তুষ্টির হাসিলের জন্য।”

অর্থ্যাৎ সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে মুসলমানদের জন্য, এমনকি কাফিরাও মুসলমানদের খাদিম। সেজন্য খাদিম মনিবকে অনেককিছু বানিয়ে দিতে পারে। মুসলমান সবকিছু গ্রহণ করবে এমন কোন কারণ নাই। যেগুলো শরীয়ত সম্মত সেগুলোই গ্রহণ করবে, যে জিনিস শরীয়ত সম্মত নয় (যেমন মদ) সেগুলো গ্রহণ করবে না।

অপরদিকে মাল-সামানা ব্যবহার করতে পারলেও সংস্কৃতি বা নিয়মের ব্যাপারে কাফিরদের থেকে কোন কিছুই গ্রহণ করা যাবে না। এবং কেউ যদি গ্রহণ করে তবে উপরক্ত আয়াত শরীফ ও হাদীস শরীফ অনুসারে সে মুরতাদ ও কাফির বলে গণ্য হবে।



তাই ইসলামী শরীয়ত অনুসারে পহেলা বৈশাখ পালনকারী মুরতাদ বা ইসলামচ্যূত হয়ে যাবে আর মুরতাদের শাস্তি হচ্ছে:

১) তার জীবনের সমস্ত নেক আমল বাতিল হয়ে যাবে

২) হজ্জ করলে তা বাতিল হয়ে যাবে

৩) স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে, এরপর সন্তান হলে জারজ সন্তান হবে।

৪) ওয়ারিস সত্ত্ব বাতিল হয়ে যাবে

৫) মারা গেলে জানাজা পরা যাবে না, কেউ ঐ ব্যক্তির জানাজা পরলে সেও মুরতাদ হয়ে যাবে।

৬) তাকে মুসলিম উপায়ে কবর দেয়া যাবে না, কুকুর বিড়ালের মত মাটির নিচে পুতে রাখতে হবে।



এখানে স্মরণীয় মহান আল্লাহ বলেন, “তোমরা যা জানো না, তা আহলে যিকির (ওলী আল্লাহগণ) দের থেকে যেনে নাও।” তাই বিভিন্ন বিষয় শরীয়ত সম্মতভাবে জানতে হলে কোন ওলী আ্ল্লাহদের থেকে জেনে নিতে হবে। কিন্তু যারা ধর্মব্যবসায়ী, দলের জন্য ফতওয়া ঘুরিয়ে ফেলে, নিজেরাই ঠিক মত আমল করে না, বেপর্দা চলে, রাজনীতি করে তাদের থেকে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হবে না।



অন্যদিকে, যেহেতু পহেলা বৈশাখ পালন করে কোটি কোটি মুসলমান মুরতাদ হয়ে যাবে, তাই মুসলমান হিসেবে আমাদের ঈমানী দায়িত্ব হচ্ছে এ কুফরী কাজ সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করা।

কারণ পবিত্র কুরআন পাকে আছে:

“তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানুষের(কল্যাণের) জন্য তোমাদেরকে বের করা হয়েছে। তোমরা মানুষকে সৎ কাজেরআদেশ করবে এবং অসৎকাজ থেকে নিষেধ করবে।" (সূরা আল-ইমরান, আয়াত-১১০)



তাই আসুন একজন মুসলমান হিসেবে আমরা এই হারাম ও কুফরী কাজ থেকে নিজে দূরে থাকি এবং নিজ পরিবার পরিজন, পাড়াপ্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধবকে দূরে রাখি।



(পোস্টটি মুসলিমদের সচেতনতার জন্য, অন্য কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতসূচক কিছু পোস্টে নেই।)

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫৮

দিশার বলেছেন: ভাই তালি পারে কি ভাবে সহি ইসলামী উপায়ে বৈশাখী উদযাপন করা যাবে ?

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:০১

দিশার বলেছেন: বাংলাদেশে তো দেখি আপনার কথা মত জারজে ভরা. কোটি কোটি মানুষ এত বছর ধরে বৈশাখী পালন করে আসতেসে ! হাহাহা

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: মেজরিটি পিপল ভুল কিছু ফলো করলে তা রাইট হয়ে যায় না।
জাহান্নামীদের সংখ্যা মেজরিটিই হবে! আমার কথামত এখানে কিছুই নাই!

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৩৬

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে না জাইনা এইসব বালছাল লিখতে আসেন দেইখা মানুষজন ইসলাম সম্পর্কে ভুল বুঝে। আগে নিজে ইসলাম ঠিকমত বুঝেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ভাই, আপনি নিজের মতন ইসলাম আবিষ্কার করে থাকলে ভিন্ন কথা! যেসব তথ্য-উপাত্ত দেয়া হয়েছে তা বাইবেল থেকে দেয়া হয় নাই। লুচ্চামি করতে ইসলাম বাধা দিলেই গায়ে লাগে!?

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:০১

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ঐটারে ছাইড়া এইটারে বান।

এর মাথায় মাল উঠছে।

বাদশা আকবরের চাইয়া বড় মুসলমান অইতে চায়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: বাদশা আকবর মুসলমান নাকি??? ইতিহাস জানুন! ইসলাম ধ্বংস করতে বাদশা আকরব কি না করেছে জেনে আসুন!

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:১৮

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: ভাই কত বছর ধরে পহেলা বৈশাখ পালন করে আসছে ?একটু জানাবেন কি ৪০০ বছর । আর মঙ্গল শোভা যাত্রা।কবে চালু হয়েছে বলবেন কি ? মাত্র ১৯৯০ সাল থেকে । পহেলা বৈশাখ ছিল লেনদেনের একটা ending of a fiscal year . আর বাদশাহ আকবর দীন ইলাহি হেরেম খানা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ নারী দিয়ে পুর্ণ করে ইসলামের অবমাননা করেও মুস্লিম থাকতে পারে তাইলে ভাই এই দুনিয়ার তাবত লোকই জান্নাতে যাইবে । আর এখানে কিছু হাদিস কোরানের রেফারেন্স দেয়া হয়েছে এবং এই লেখা কে যারা বালছাল বলে তারা কেমন তা আল্লাহই ভাল জানেন । লেখক ভাই আল্লাহ আপনাকে উত্তম বদলা দান করুক ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: জাযাক'আল্লাহু খাইরান! অন্তত একজন পেলাম যিনি সত্যে বিশ্বাসী!

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২৫

নাসরীন রহমান বলেছেন: পহেলা বৈশাখ আমাদের CULTURE not RELIGION. Don't confuse PEOPLE.

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: আপনি অমুসলিম হলে অসুবিধা নাই। মুসলমানের কালচার এগুলা হতে পারে নাহ!

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

অপরিপক্ক বলেছেন: ইসলাম কমপ্লিট ধর্ম। যা কালচার, তাই ধর্ম। তবে লেখকের কথাটা এত এক্সপ্লিচিট হওয়াটা উচিত হয়নি, আল্লহু আ'লাম।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আচ্ছা, এটা যে অগ্নি উপাসকদের অনুষ্ঠান তার রেফারেন্স দেবেন কি ??

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: আবার পড়ুন পোস্টটা!

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

মামুন রশিদ বলেছেন: এইডা গারদ থেকে বেরুল কিভাবে ? শীঘ্রই তাকে পাগলা গারদে পাঠানো হোক ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: তাই নাকি??
যুক্তি আর তথ্য-উপাত্ত গুলো দেখেন নি??

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০১

নেবুলাস বলেছেন: বাংলাদেশের মুসলিম সংস্কৃতি আজ আমরা ভুলতে বসেছি বলেই আজ আমাদের এই দশা। আজ আমরা (মুসলমানরা) মঙ্গল শোভাযাত্রা করি, প্রদীপ জ্বালাই কতো কি করি। কিন্তু এগুলো কোনোটাই মুসলিম ইতিহাসের কোথাও খুজে পাওয়া যায় না। তাই মুসলমানদের উচিত মুসলিম সংস্কৃতির বিপরীত সকল কিছু ত্যাগ করা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ! ব্লগে প্র্যাক্টিসিং মুসলিম কাউকে পাওয়া গেল তাহলে!

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

বোকা_ছেলে বলেছেন: গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: ভাই কত বছর ধরে পহেলা বৈশাখ
পালন করে আসছে ?একটু জানাবেন কি ৪০০ বছর । আর মঙ্গল
শোভা যাত্রা।কবে চালু হয়েছে বলবেন কি ? মাত্র ১৯৯০ সাল
থেকে । পহেলা বৈশাখ ছিল লেনদেনের একটা ending of a
fiscal year . আর বাদশাহ আকবর দীন ইলাহি হেরেম
খানা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ নারী দিয়ে পুর্ণ করে ইসলামের
অবমাননা করেও মুস্লিম থাকতে পারে তাইলে ভাই এই দুনিয়ার
তাবত লোকই জান্নাতে যাইবে । আর এখানে কিছু হাদিস
কোরানের রেফারেন্স দেয়া হয়েছে এবং এই
লেখা কে যারা বালছাল বলে তারা কেমন তা আল্লাহই ভাল
জানেন । লেখক ভাই আল্লাহ আপনাকে উত্তম বদলা দান
করুক ।

sohomot

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

কাফের বলেছেন: প্রথমত পহেলা বৈশাখ কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান না।

হিন্দুদের পুজার সাথে পহেলা বৈশাখের সাদৃশ্য কোথায়?
এখানে তো পুজা করা হয় না

ইসলাম কাফিরদের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ আমল করার অনুমতি দেয় না
৪) ইহুদীরা আশুরা উপলক্ষে একটি রোজা রাখত। নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিষয়টি অবহিত হয়ে মুসলমানদের রোজা রাখার অনুমতি দিলেন, যেহেতু রোজা মুসলমানরাও রাখে। কিন্তু ইহুদীদের সাদৃশ্য না রাখার জন্য দুইটি রোজা রাখতে বলবেন। তাই আশুরা উপলক্ষে ১টি রোজা রাখা মাকরুহ।

এখানে রোজা রাখার পুরা নিয়মটাইতো সাদৃশ্যপূর্ণ! পার্থক্য শুধু একটার বদলে দুইটা রাখা! এখানে যদি পাঁচ বেলা খাইয়া রোজা রাখা হইতো বা অন্য কোনো পদ্ধতিতে রোজা রাখা হতো তা হলে সাদৃশ্য আছে বলা যেত না।

কাফিরা মুসলমানদের খাদিম আর মুসলিমরা মনিব!!
কিন্তু মনিবরাতো বর্তমানে খাদিমদের লাথি খাইতাছে জনাব?

সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে মুসলমানদের জন্য!!
শুওর কাদের জন্য মুসলিমদের শুওর কি কাজে লাগে?


এই পাগলের কথা মতে মুসলিমদের জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার কোনো দরকার নাই ওগুলা কাফিরদের দিয়ে করাইয়া নিতে হবে! মুসলিমরা যেহেতু মনিব তারা শুধু গ্রহণ করবে!!

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

নিয়েল হিমু বলেছেন: ওয়াজ মাফিল ও কুলখানির আয়োজন করা যাইতে পারে ?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: না, পহেলা বৈশাখ কে কেন্দ্র করে কোন বিশেষ কিছু আয়োজন করা যাবে নাহ!

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: গোয়েন্দা প্রধান ঠিকই বলেছেন, for collection tariff, akber introduce the bangli calender as ending fiscal year. কিন্তু কথা হইলো এটা উ্যসব নয়, দন্ডি।

পরবর্তীতে উ্যসবে পরিনত হয়।

কেউ যদি উ্যসব করতে চায় তাইতে আপনেগো গাও জ্বলে। পর্দা নিয়া ফতোয়া দিয়া ফাডায়া হালান কিন্তু যে বেটি অর্ধন্যাংটা হইয়া খোয়া ভাঙ্গে তার প্রতিকার করেন না। পরের বাড়ীতে খাইয়া খাইয়া প্যাট মোটা করেন তো তাই ক্ষ্যাতের কৃষক পান্তা খাইলে বিবমিষা অয়।

মঙ্গল শোভা যাত্রা, মঙ্গল প্রদীপ এইসব ঢং -য়ের আমরাও প্রতিবাদ করি। তার মানে এই না যে, আমি আনন্দ করতে পারুম না।


ঐ মিছিলে ঢোল বাজে পূজার ঢংয়ে এইটা আমিও আপনার মতো কই। প্রতিবাদ করি। তারমানে ধর্মের ঢব্জা দিয়া ঐ নিষেধ করার আপনে অথরিটি না। আমারে অভিশাপ দেওয়ার আপনে কেথা ??

প্রত্থম কয়েক বছর আপনেরা কিছু কন নাই। এর পরে পাকি তবলীগীরা যহন এইদিকে দৃষ্টি আকষর্ণ করলো তখন আপনেগো টনক নড়লো। কেননা আপনেগো মাথায় তো গু ভরা, নিজে ত্থিকা ডিসিসন নিতে পারেন না, ব্যাখ্যা করতে পারেন না।
এক দল আছেন আপনেরা, পাকি তবলীগীগো ইশারা মতো চলেন, আরেক দল আছেন কলকাত্তাইয়া পার্টি, এরা কলকাত্তায় যেই ভাবে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালায়, মঙ্গল শোভাযাত্রা বাইর করে, গুণী জনে উত্তরীয় পরায় তার অনুকরণ করে । দুই দল হালাই ধাপ্পা বাজ।

মনে আছে এক বৈশাখে একদল তবলীগ পার্টি আমার দোকানে আইয়া এই গুলা কুফরী বইলা বয়ান দিতেছিলো। আমি মাত্র রমনা বটমূল হইয়া গদিতে গিয়া বইছি। মিজাজ বিলা অইয়া গেল। ঘাড়টা ধইরা দোকান থিকা বাইর কইরা দিছিলাম।

আমারে আরও কইছিল, আমগো জাতির পিতা একজনই, হযরত ইব্রাহিম (আ:)। আমি কইছিলাম, মুজিবেরে আমরা কেউ কেউ জাতির পিতা কইতো, এর লিগ্যা এহন ঐ ফতোয়া মারতাছেন। পুঙ্গির পোলা, যখন কায়েদে আজম (জাতির পিতা) মো: আলী জিন্নাহ্ কও তহন এই ফতোয়া আছিল কই ??

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: কেউ যদি উ্যসব করতে চায় তাইতে আপনেগো গাও জ্বলে। পর্দা নিয়া ফতোয়া দিয়া ফাডায়া হালান কিন্তু যে বেটি অর্ধন্যাংটা হইয়া খোয়া ভাঙ্গে তার প্রতিকার করেন না। পরের বাড়ীতে খাইয়া খাইয়া প্যাট মোটা করেন তো তাই ক্ষ্যাতের কৃষক পান্তা খাইলে বিবমিষা অয়।


-কার কথা বলছেন, বুঝলাম নাহ??
পরের বাড়িতে খাইয়া খাইয়া প্যাট মোটা করি?? মানে কি? পরের বাড়িতে খাবো কেন? আলেমদের মিন করলেন নাকি? আমি একজন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া ছাত্র। কোন আলেম নই। আর আপনাকে আমি সম্মান করি বিধায় বাসায় দাওয়াত দিয়ে এনে খাওয়ালাম। এরপর কেউ আপনাকে এমন "পরের বাড়ীতে খাইয়া খাইয়া প্যাট মোটা করেন" কথা বললে কি তা উচিত হবে।

ঐ মিছিলে ঢোল বাজে পূজার ঢংয়ে এইটা আমিও আপনার মতো কই। প্রতিবাদ করি। তারমানে ধর্মের ঢব্জা দিয়া ঐ নিষেধ করার আপনে অথরিটি না। আমারে অভিশাপ দেওয়ার আপনে কেথা ??

-ধর্মের ঢব্জা?? আমার মুসলমান হিসেবে যে দায়িত্ব ছিল সেই দায়িত্ব পালন করলাম মুসলিম ভাইদের সাবধান করে। বাকীটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আপনি জিনা-ব্যভিচার করতে পারেন। আমার কাজ এর খারাপ দিকগুলো এবং শাস্তি তুলে ধরে আলোচনা করা। এরপরেও আপনার ইচ্ছা!

প্রত্থম কয়েক বছর আপনেরা কিছু কন নাই। এর পরে পাকি তবলীগীরা যহন এইদিকে দৃষ্টি আকষর্ণ করলো তখন আপনেগো টনক নড়লো। কেননা আপনেগো মাথায় তো গু ভরা, নিজে ত্থিকা ডিসিসন নিতে পারেন না, ব্যাখ্যা করতে পারেন না।
এক দল আছেন আপনেরা, পাকি তবলীগীগো ইশারা মতো চলেন, আরেক দল আছেন কলকাত্তাইয়া পার্টি, এরা কলকাত্তায় যেই ভাবে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালায়, মঙ্গল শোভাযাত্রা বাইর করে, গুণী জনে উত্তরীয় পরায় তার অনুকরণ করে । দুই দল হালাই ধাপ্পা বাজ।

- এইখানে কিছুই বুঝলাম নাহ!

মনে আছে এক বৈশাখে একদল তবলীগ পার্টি আমার দোকানে আইয়া এই গুলা কুফরী বইলা বয়ান দিতেছিলো। আমি মাত্র রমনা বটমূল হইয়া গদিতে গিয়া বইছি। মিজাজ বিলা অইয়া গেল। ঘাড়টা ধইরা দোকান থিকা বাইর কইরা দিছিলাম।

-আল্লাহ্‌ আপনার জন্য প্রতিদানের ব্যবস্থা করে রেখেছেন। :)


আমারে আরও কইছিল, আমগো জাতির পিতা একজনই, হযরত ইব্রাহিম (আ:)। আমি কইছিলাম, মুজিবেরে আমরা কেউ কেউ জাতির পিতা কইতো, এর লিগ্যা এহন ঐ ফতোয়া মারতাছেন। পুঙ্গির পোলা, যখন কায়েদে আজম (জাতির পিতা) মো: আলী জিন্নাহ্ কও তহন এই ফতোয়া আছিল কই ??

-মুজিব সজিব যাকেই জাতির পিতা বলেন না কেন! যা ভুল তা ভুলই থাকবে। ভুল করলেই তা ধরিয়ে দেয়া হয়। আলী জিন্নাহ কে আবার? পাকিস্তানি জালিম শয়তান টা নাকি? একে আবার জাতির পিতা বলা হয়তো নাকি? নাউযুবিল্লাহ!


(নীচু লোকের হাতিয়ার অশালীন বাক্য - হযরত আলী (রাঃ), তাই যথাসম্ভব ভদ্রতা বজায় রাখার চেষ্টা করবেন)

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০১

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ইরানে একই মুডে নওরোজ অয়। ঐ হানে ফতোয়া মাইরা আহেন দেহি ??

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: ইরান কেন? যেখানেই হোক! নওরোজ পালন হারাম!

১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: দিশার বলেছেন: ভাই তালি পারে কি ভাবে সহি ইসলামী উপায়ে বৈশাখী উদযাপন করা যাবে ?

-@দিশার দেনা পাওনা পরোশোধ করি দিতি পারেন। আর বেশি আন্তরিক হলিপরে যার সাথে এক বছর কাল ব্যাবসা কইরলেন তাক মিষ্টি মুখ করাতি পারেন। (তার সাথে ঢোল খন্জনীর তালে নৃত্য করার কোন কারন দেখি না।)


দিশার বলেছেন: বাংলাদেশে তো দেখি আপনার কথা মত জারজে ভরা. কোটি কোটি মানুষ এত বছর ধরে বৈশাখী পালন করে আসতেসে ! হাহাহা

-@দিশার ভাই লেখক বড্ড সরা সরি কথা গুলো বলেছে। জারজ টারজ সরাসরি বলা ঠিক না। কোটি কোটি মানুষ তো এক সময় ভাবতো দুনিয়াটা থালার মতন। (তাই বলে কি পৃথীবিটা বর্তুল আাকারের, পরিবর্তে এখনো থালার মতন মানতে হবে??)

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে না জাইনা এইসব বালছাল লিখতে আসেন দেইখা মানুষজন ইসলাম সম্পর্কে ভুল বুঝে। আগে নিজে ইসলাম ঠিকমত বুঝেন।

@সীমানা ছাড়িয়ে -ভাই লেখাটাকে সরাসরি বাল ছাল বলা কতটুকু যৌক্তিক? যেখানে পবিত্র কোরআনের আয়াত আছে এবং হাদিস ও। লেখক যদি ইসলাম না বুঝে, তারে বুঝান- কোনটা আসল ইসলাম। আপনে আমারে ৩টা কারন বলেন যা দিয়া আপনি পহেলা বৈশাখ পালকে হালাল বানাবেন।

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ঐটারে ছাইড়া এইটারে বান।

এর মাথায় মাল উঠছে।

বাদশা আকবরের চাইয়া বড় মুসলমান অইতে চায়।

@অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট -ভাই আকবরের চেয়ে বড় মুসলমান হওয়া যাবেনা এমন কোন কথা ইসলামে নেই, আর তা ছারা আকবর ইসলাম ত্যাগ করে, "দীনে এলাহী" নামে নতুন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছিলন। তারপরেও আকবরের বৈশাখ পালেনর কোন অংশে মংগল শোভা যাত্রা আছে?


নাসরীন রহমান বলেছেন: পহেলা বৈশাখ আমাদের CULTURE not RELIGION. Don't confuse PEOPLE.

@নাসরীন রহমান -আপু কালচার পালন করতে গিয়ে ধর্ম পদদলিত হলে সেটা পালন করা কতটুকু যৌক্তিক?!

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ইরানে একই মুডে নওরোজ অয়। ঐ হানে ফতোয়া মাইরা আহেন দেহি ??

@অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট-ভাই ইরান একটি সিয়া দেশ। বোধ করি আপনি ভালোই জানেন সিয়া এবং সুন্নী কালচার এক না। ভাই আপনার ১৪ তম মন্ত্যবের কিছু ব্যাপরে আমি একমত, অতি সত্যি কিছু কথা আপনি বলেছেন সেখানে।

যেমনঃ এক দল আছেন আপনেরা, পাকি তবলীগীগো ইশারা মতো চলেন, আরেক দল আছেন কলকাত্তাইয়া পার্টি, এরা কলকাত্তায় যেই ভাবে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালায়, মঙ্গল শোভাযাত্রা বাইর করে, গুণী জনে উত্তরীয় পরায় তার অনুকরণ করে । দুই দল হালাই ধাপ্পা বাজ।
১০০% স হ ম ত।

সম্পুর্ন পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো দেখার পর আমার কাছে, যারা লজিক দিচ্ছেন এবং যারা এন্টি লজিক দিচ্ছেন তাদের কথায় যে অসংগতি মনে হয়েছে তা নিয়ে আমি একটু আলোচনা করেছি। আশাকরি কেউ মনে কষ্ট নিবেন না।

@নেবুলাস আপনাকে ধন্যবাদ।

পোষ্ট দিয়ে লেখকের নিরব ভুমিকাটা ভালো লাগেনাই, এতে ক্যাচাল বাধে এবং একটি কপিপেষ্ট প্রকাশনা, বলেও মনে হতে থাকে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকাতে মাঝে মাঝে ব্লগে আসাতে গ্যাপ পড়ে যায়। আমি আসার আগেই আপনি নিজ থেকেই চমৎকারভাবে আলোচনা করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

জাযাক'আল্লাহু খাইরান।

১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৩৭

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আহা, আসিয়াছিনু পোস্টের সমালোচনা করিতে, কিন্তু কমেন্ট দেখিয়া বাহির হইয়া গেনু।

অনেক বড় বড় জ্ঞানীর সাথেও অনেক সময় যুক্তির টক্কর লাগা যায়, কিন্তু অপরপ্রান্তে অন্য কিছু মানুষ থাকে, যাদের সাথে লাগতে যাওয়া মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

Zonaet España বলেছেন: কাফের বলেছেন, সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে মুসলমানদের জন্য!!
শুওর কাদের জন্য মুসলিমদের শুওর কি কাজে লাগে?

শুওরকে বানানো হইছে মুসলমানদের গু(সমাজের ময়লা) খাওনের জন্য। কিন্তু আপনাদের মতো কিছু মানুষ এতো নিকৃষ্ট হয়েছেন যে যাদের সৃষ্টি গু খাওয়ার জন্য আপনারা ধরে ধরে তাদেরকেই খান।

১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৩

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: মেং গো পিপল : ধন্যবাদ।

সব কিছু সাদা চোখে দ্যাখতে অইবো।

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪২

নেবুলাস বলেছেন: @মেংগো পিপোল সুন্দর যুক্তি উপস্থাপনরে জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

@ Zonaet España ভাই কি খোচাটাই না দিলেন।

২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৯

মেংগো পিপোল বলেছেন: অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: মেং গো পিপল : ধন্যবাদ।

সব কিছু সাদা চোখে দ্যাখতে অইবো।

২০. ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪২ ১
নেবুলাস বলেছেন: @মেংগো পিপোল সুন্দর যুক্তি উপস্থাপনরে জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দুইজনকেই আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই। আমার মতে কেউ যদি পহেলা বৈশাখ পালন করতে চায় নিজের ইচ্ছায় তাহলে তাকে অযথা বাধা দিয়ে লাভ নেই। আর কেউ যদি পালন করতে না চায় তাকেও জোড় করাটা উচিৎ হবে না।

মানুষ এখন অনেক সচেতন একটু চিন্তা করলেই সত্য মিথ্যার ফারাক খুব সহজে-ধরতে পারবে-সাবই। ভালো থাকবেন সকলে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: সেটাই! ইদানিং যার যার মতন করে ইসলামকে আপডেট করার ফলে এখন সত্যটা প্রচার করার প্রয়োজন। তাই, পোস্ট করেছিলাম এই নিয়ে। এসব জানার পর বাকীটা যার যার নিজ ইচ্ছা! :)

আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। খুব গঠনমূলক আলোচনা করেছেন।

২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

কাফের বলেছেন: @Zonaet España ঃ জী জনাব! শুওরকে বানানো হইছে মুসলমানদের গু(সমাজের ময়লা) খাওনের জন্য! আর আপনারা করবেন উটের মুত্রপান!! (হাদিস অনুযায়ী!!)


তা এই হাদিস কি নিজে বানাইলেন? না হলে এটার রেফারেন্স দেন হাদিস কোরআন থেকে।



২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ!! লেখকের চেতনাকে সাধুবাদ!! আল্লাহ আমাদের সহায় হন!!

আমাদেরি প্রিয় জাতি এই সকল অনুষ্ঠান এমন ভাবে ভালবেসে ফেলেছেন যে, এই সকল অনুষ্ঠানাদির বিপক্ষে "টু" শব্দ করাটাও তাঁরা পছন্দ করছেন না, তাই মনে হচ্ছে এই দুয়া করাছাড়া কিছু করার নাই আসলে!!

رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: কি হলো মুসলিমদের! ইসলাম কে যার যার মতন আপডেট করে নিয়েছে। :(

২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

Zonaet España বলেছেন: কাফের, কোরান হাদিস মুর্খদের জন্য না। এটা জ্ঞানীদের জন্য। তাহলে মুর্খরা? হুম, তারা জ্ঞানীদের কাছ থেকে জেনে নিবে। শুধু মুর্খদের জন্য সব প্রাণিদের আলাদা বর্ননা দিতে হয়।

কোরানে বলা হয়েছে সব জীব সৃষ্টি করা হয়েছে মানুষের কল্যানের জন্য। কিন্তু সব প্রাণীর আলাদা বর্ননা দিয়ে বলে নাই কোন প্রাণী কিভাবে মানুষের উপকার করবে। সেটা আমরা দেখতেছি এবং আবিষ্কার করতেছি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: উটের মুত্রপান!! কাফের কি হাদিস বানালেন!

২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

কাফের বলেছেন: জী জ্ঞানী মহাশয়! উটের মুত্রের গুনাগুন আবিস্কার করতে থাকেন! /:)

আর শুওরকে বানানো হইছে মুসলমানদের গু(সমাজের ময়লা) খাওনের জন্য! এইটা কোন হাদিসে পাইছেন জনাব? যদি রেফারেন্স দিতেন

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১১

মোহাম্মাদ আবু সাইদ বলেছেন: Zonaet España বলেছেন: কাফের বলেছেন, সবকিছু সৃষ্টি হয়েছে মুসলমানদের জন্য!!
শুওর কাদের জন্য মুসলিমদের শুওর কি কাজে লাগে?

শুওরকে বানানো হইছে মুসলমানদের গু(সমাজের ময়লা) খাওনের জন্য। কিন্তু আপনাদের মতো কিছু মানুষ এতো নিকৃষ্ট হয়েছেন যে যাদের সৃষ্টি গু খাওয়ার জন্য আপনারা ধরে ধরে তাদেরকেই খান।


-এখানে মন্তব্যকারী তো হাদিসে উল্লেখ থাকার কোন কথা বলেন নাই!


কাফের বলেছেন: @Zonaet España ঃ জী জনাব! শুওরকে বানানো হইছে মুসলমানদের গু(সমাজের ময়লা) খাওনের জন্য! আর আপনারা করবেন উটের মুত্রপান!! (হাদিস অনুযায়ী!!)

-আপনিই "(হাদিস অনুযায়ী)" ট্যাগ লাগিয়ে দিলেন নিজ মন্তব্যের সাথে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.