নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সায়েমা খাতুনঃ নৃবিজ্ঞানী, গবেষক ও লেখক
দেশবাসী সন্তান হারাবার যন্ত্রণা ভোগ করেছে!
শুনেছি, ৩ রা আগস্টে সেনাপ্রধানের সাথে বাহিনী সদস্যের বৈঠকে শহীদ মীর মুগ্ধের প্রতিবেশী রাজশাহীর এক নারী সেনা কর্মকর্তা তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, দেশের সব মাকে ছাত্রদের মৃত্যু স্পর্শ করেছে এবং সব মা কাঁদছেন।সন্তানদের চাইতে মূল্যবান কোন সম্পদ সমাজের নেই।সকল সভ্যতার সবচাইতে মূল্যবান সম্পদ ঐ সভ্যতার তরুণ প্রজন্ম। এটা কোন কবির কবিতা নয়। এটা যে কোন সমাজ, যে কোন সভ্যতার অস্তিত্বের সবচাইতে বড় সত্য!জানতে ইচ্ছা করে সেই নারী সেনার নাম। তিনি আমাদের হয়ে সেদিন দেশবাসীর হৃদয়ের কথা বলেছিলেন।সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত জনতার বুকে গুলি চালানোর আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছেন।আওয়ামী-হিন্দুত্ববাদী হাইব্রিড ফ্যাসিবাদ যখন বাচ্চাদের গায়ে হাত দিয়েছে, তখন প্রতিটি বাচ্চার, প্রতিটি তাজা তরুণের গোটা গোষ্ঠী, গোটা কমিউনিটি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে যুদ্ধের বার্তা!যে বাচ্চাকে মা পিঁপড়ার ভয়ে কখন মাটিতে রাখে নাই, যার সুস্থ-সুন্দর দেহ-মনের জন্যে অগণিত বিনিদ্র রজনী গেছে, সেই বাচ্চাদের রাস্তায় আবর্জনার মত ফেলে দেয়া হয়েছে।ক্ষমা অসম্ভব!অশ্রু তখন অগ্নি হয়ে ঝরেছিল!
জুলাই-অগাস্টে এখন পর্যন্ত জানা কেবল শহীদ শিশু-কিশোরের সংখ্যা ৬৬। এনবিসি নিউজ জানাচ্ছে আগস্ট ৩০ পর্যন্ত পাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে খুন হয়েছে ১,০০০ তরুণ প্রাণ, ৪০০ তরুণ হারিয়েছে চোখের দৃষ্টি, হাজার হাজার তরুণ আহত হয়েছে, পঙ্গু হয়ে গেছে।এঁরা দেশের তরুণ জনগোষ্ঠী, যাদের জন্ম মোটামুটিভাবে ১৯৯৭-২০১২ সালের মধ্যে বলে জনমিতিক গণনায় প্রজন্ম-জেড বা Gen-Z ডাকা হয়, যেমন আমাদের প্রজন্মকে বলা হয় Gen-X, যাদের জন্ম ১৯৬৫-১৯৮০র মধ্যে। জেন এক্স তার সমগ্র বুদ্ধি, সাহস, যোগ্যতা এক করেও যে পাহাড় ডিঙ্গাতে পারেনি, সেটাই পরম প্রিয় গেঞ্জিরা করে দেখিয়ে দিয়েছে।
যখন ৭ জানুয়ারিতে আরেকটি প্রহসনের নির্বাচনে চতুর্থবারের মত আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে দেখলাম, মাফিয়া রাষ্ট্র যেন পাকাপাকি ভাবেই জেঁকে বসলো আমাদের বুকের উপর।কোন পরিত্রান নেই, কোন আশা নেই এই নিকষ অন্ধকারে।রাত তখন ছিল সবচেয়ে গভীর।১৫ বছর ধরে আওয়ামী উন্মত্ত ফ্যাসিবাদী ট্রেনে ছুটে চলা অন্ধকার যুগের টানেলের শেষে কোন আলোর দেখা মিলছিল না।আমরা অনেকে বলাবলি করেছিলাম, এর শেষ কিভাবে হবে, কে করবে? সামরিক ক্যু অথবা জনতার অভুত্থ্যান - এই দুটির কোন একটি যদি কোনদিন হতে পারে, কেবল তখনই সম্ভব হবে দেশের উপর চেপে বসা এই জগদ্দল পাথর নড়ানো।কিন্তু, এমন কোন সম্ভাবনা, শুধু স্বপ্নেই ছিল জুলাইয়ের ১৫ তারিখ পর্যন্ত।আমাদের নির্বাচনে ভারতের নির্লজ্জ হস্তক্ষেপ, দেশের মাটির ভেতর দিয়ে যাওয়া ট্রানজিট ট্রেন শুরু হওয়ার প্রস্তুতি, এবং এই অজুহাতে ভারতের প্রশাসনিক ও সামরিক উপস্থিতির সম্ভাবনায় দেশবাসী যে ভয়ংকর ক্ষুব্ধ ও ক্রুদ্ধ হয়ে উঠছিল। সে আলাপ টুঁটি চেপে বন্ধ করবার হাজার চেষ্টাও ভেঙ্গে পড়ছিল।দেশে এবং বিদেশে যে যার জায়গা থেকে এই প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে ভারতীয় শক্তির তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রনে টিকে থাকা আওয়ামী ফ্যাসিবাদী রেজিমকে উৎখাত করবার জন্যে সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগ করেছিলো। কিন্তু, সত্যিই কেউ জানতো না কিভাবে এই রাক্ষস-খোক্কস - দুইভাইকে একসাথে বধ করতে হবে।ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোন প্লাটফর্ম ছিল না।
এটা ছিল আমাদের জীবদ্দশায় পাওয়া সব চেয়ে বড় অগ্নিপরীক্ষা।কিভাবে বাংলাদেশের ভেতর ঢুকে পড়া হিন্দুত্ববাদী ভারতকে এবং ভারতের ভূতে পাওয়া আওয়ামী লীগের দুইমাথাওয়ালা দানব এক সাথে বধ করা যাবে? দেশে-বিদেশে ক্রমাগত এই দানবের স্বরূপ উন্মোচনে বহু লেখক, কার্টুনিস্ট, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, স্কলার, অধ্যাপক, ছাত্র, শ্রমিক, আমজনতা এই দুইমাথা দানবের ন্যারাটিভকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিচ্ছিলেন।তাঁরা প্রতিটি শব্দ উচ্চারণের জন্যে জানের ঝুঁকি নিয়েছেন, তাঁদের জীবন-জীবিকা-কেরিয়ার-পরিবার ধ্বংস হয়ে গেছে।ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী অলিগার্ক স্টাবলিসমেন্টের গোটা দক্ষিণ এশিয়ায় গরীবের আম্রিকা-ইসরায়েল হওয়ার খায়েসকে তাঁরা নিতান্তই খালি হাতে চ্যালেঞ্জ করেছেন।এর পরিণামে দেশে গুম-খুন-গ্রেফতার-হয়রানির স্বীকার হয়েছেন, অনেকে দেশে ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, রিউফিউজি হয়েছে অনিশ্চিত জীবনকে বরণ করেছেন।দুঃখ-শোক সয়েছেন অসীম সাহসে।
২০২৪ সালের শুরু থেকেই দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় ঊর্ধ্বগতির সাথে পাল্লা দিয়ে একের পর এক আসতে থাকলো পুলিশের আইজি বেঞ্জির, রাজস্ব কর্মকর্তা মতিউরের অবিশ্বাস্য পরিমাণ সম্পদের পাহাড়ের খবর, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পিওনও বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে শত শত কোটি টাকার মালিক বনার খবর, জুলাইয়ে কোটা আন্দোলনের শুরুর আগে সাবেক প্রধান মন্ত্রী নিজেই হাসতে হাসতে তার বাড়ির পিওনের ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়ার কথা বলেন, যে কিনা হেলিকপটার ছাড়া চলে না।এই সবই যে বারুদের স্তূপ তৈরি করা হচ্ছে, তা কিন্তু একটা গাট ফিলিংস থেকে বোঝা যাচ্ছিল। যে কোন দিন আগুন ধরে যাবে, বোঝা যাচ্ছিল।কিন্তু কেউ জানতাম না, কবে এবং কিভাবে!
কোটা আন্দোলনই সেই আগুন জ্বালাবে, এমন হিসাব বা ভবিষ্যৎবানী কেউ করেনি। আওয়ামী আমলের অগণিত আন্দোলনের মত এটিও হয়তো দমন করে ফেলা হবে।এমনটাই ছিল অনুমান। কোটা আন্দোলনকারীরাও সম্ভবত দেশব্যাপী একটা গণআন্দোলন ছড়িয়ে যাবে বলে কল্পনা করেনি। বরং, আমি দেখেছি, অনেকে ২০১৮ সাল থেকেই কোটা আন্দোলনকে একটা সংকীর্ণ স্বার্থের পেটি বুর্জোয়া আন্দোলন হিসাবে গণ্য করেছেন, যেখানে তারা কোন বৈপ্লবিক রূপান্তরের সম্ভাবনা দেখতে পান নাই।বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্যে লাইব্রেরীর সামনে লাইন দেয়া নিয়ে হাসাহাসি করতে দেখেছি। "এদের দিয়ে কিসের দেশের জন্যে কোন আন্দোলন সম্ভব?" - এমনটাই ছিল তাঁদের হাসির অর্থ!সেই বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে যোগ্যতা দিয়ে একটা চাকরী পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা কিভাবে দেশের আমূল রূপান্তরের একটি রিয়েল লাইফ বিপ্লব হয়ে যেতে পারলো, সেটা সম্ভবত রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনেক দিন ধরে পড়ানো হবে। আমাদের নতুন রাজনীতির টেক্সট লিখতে হবে। রাজনীতির খোল-নলচে বদলে দিয়েছে ওরা!
১৬ জুলাই রংপুরের এক অসীম সাহসী তরুণের চরম আত্মত্যাগ ইতিহাসের এমন এক মোড় ঘুড়িয়ে দিল, যা অচিন্তনীয়।শহীদ আবু সাঈদের নির্ভয় মৃত্যু বরণ এমন একটা বাঁধ ভাঙা সাহসের সৃষ্টি করলো, যে ঘরে ঘরে তরুণদের আর আটকে রাখা গেল না।গেঞ্জিরা প্রচলিত ডান-বাম সব হিসাব-নিকাশ ভেঙ্গে-চুরে এক নতুন শক্তি নিয়ে নিজেদের এমনভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে, যা কেউ দেখেনি, একদম নজীর বিহীন।এটা এক বিন্দু অতিশয়োক্তি নয়।এঁদের ভাষা, ভাবনা, চিন্তা, পরিকল্পনা, পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবার কৌশলগুলো লক্ষ্য করলে দেখা যায়, এটা একদম আনকোরা এক শক্তির জন্ম হয়েছে, যা আমরা আগে কখনও দেখিনি। কোন গ্রন্থে পড়িনি।আমাদের এখন তাঁদের নতুন ভাষায় আলাপ করতে শিখতে হচ্ছে।
শক্তিশালী গোদি মিডিয়ার ২৪/৭ এর প্রোপাগান্ডার সাথে, মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার মিথ্যাচারের সাথে, এঁরা কেবল ফেসবুক দিয়ে লড়াই করেছে।যে ফেসবুককে বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠী সদা-সর্বদা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছে, যখনই কেউ কোথাও দাঁড়াতেই পারছে না, মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার শক্তির সামনে দাঁড়িয়ে ফেসবুকে কেউ সামান্য একটা আওয়াজ তুলেছে, তাকে ফেসবুক বিপ্লবী বলে মস্করা করা হয়েছে। গেঞ্জিরা ফেসবুকের চরিত্র ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছে।অবাক হয়ে দেখলাম, সব ফাতরামি দূর করে, ফেসবুককে করেছে ওদের জঙ্গের ময়দান!ফেসবুক থেকে ওরা আমাদের নির্দেশ দিয়েছে টুইটটারে লড়াই করতে, আমরা টুইটারে গেছি।ফেসবুকে আমরা ওদের নির্দেশ নিয়েছি। তাঁদের নেতৃত্বে, একটা নিয়মতান্ত্রিকসুশৃঙ্খল আর্মির মত তারা ছক সাজিয়েছে, আমরা তাঁদের সেই নির্দেশের অনুসরণে যার যা জায়গা থেকে কাজ করেছি।আমি নিজে প্রতিদিন তাঁদের নির্দেশের প্রতীক্ষায় থেকেছি। এমন এক অদৃশ্য অধরা নেতৃত্ব তৈরি করেছে, যে কাউকে এরেস্ট করে কোন লাভ হবে না।একটা মাস্টারলেস, হেডলেস সোসাইটির মত, এমন এক কালেক্টিভ কন্সাসনেস গড়ে তুলেছে, যেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে, কোন ব্যাক্তি নেতার মৃত্যু, বা গ্রেফাতার এক আন্দোলনকে থামাতে পারতো না। এইসব যুদ্ধ কৌশল তোদের কে শেখাল!
তাঁরা কোন অপবাদ, কোন কলঙ্ক গায়ে মাখতে ভয় করেনি। যেদিন তারা নিজেদের রাজাকার কলঙ্ক বরণ করলো, সেই আত্মত্যাগ প্রায় মৃত্যুর সমান ছিল।নিজের পরিচয়, আত্মসম্মানকে তারা বাজি রেখে সর্বোচ্চ ঝুঁকি বরণ করলো।ওদের প্রতিটি কথা ও কাজ আমাদের গর্বিত করেছে, হাসিয়েছে, কাঁদিয়েছে। এই উত্থানের প্রতিটি দৃশ্য ছিল অসীম সাহসে, অতুলনীয় আত্মত্যাগে, মর্যাদায় মহাকাব্যিক।
যে মনুষ্যত্ব আমরা জাতি হিসাবে হারিয়ে ফেলেছিলাম, দণ্ডে পলে পলে দাসত্বের রজ্জুতে অন্তরে-বাহিরে মনুষ্যত্বের প্রাণীতে পরিণত হয়েছিলাম, এই অরুণ প্রাতের তরুণ দল আমাদের জাতিকে সেই মনুষ্যত্ব ফিরিয়ে দিয়েছে। আমাদের দেশকে রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত করে নতুন সূর্য উদয় দেখিয়েছে। এঁদের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স, উইট, মস্করা করার শক্তি, দেশের গোয়েন্দা প্রধানকে দেশ বাসীর সামনে ন্যাংটা করে দেয়ার অপূর্ব সব কৌশল, মুভ করার ক্ষিপ্রতা, আক্রমণ শানানো, এবং সততা ও নিষ্পাপতা সন্তানের মুখের মতই সুন্দর ও সম্ভাবনাময় পরিপূর্ণ! ভাবিনি এই দিন দেখে যেতে পারব!সম্পূর্ণ নিরস্ত্র কিশোর-তরুণ কেবল যার যা আছে, লাথি-সোটা হাতে নিয়ে র্যাব, ডিবি, ডিজিএফআই, এসএসএফ, ছাত্র লীগ, পুলিশ, আর্মি, বিজিবি, র' - ৯ টা বিশেষায়িত সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে, আমাদের রাজপথে লড়াই করে বাংলাদেশকে ভারতীয় আগ্রাসন এবং মাফিয়া শাসনযন্ত্রকে অচল করে দিল। একটা বিভক্ত, বিভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট দেশকে ঐক্যবদ্ধ করে এক সংগ্রামের তরঙ্গে নাচালো, আমাদের আবারও একবার বাঁচার মত বাঁচার সুযোগ করে দিল।আমরা এখনও সেই স্বর্ণতরুণদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে বেঁচে আছি।তোমাদের শহীদী মর্যাদা চিরভাস্বর হয়ে থাকবে!এই যে আমরা লিখতে পারছি, বলতে পারছি, সে শুধু তোমাদের অমূল্য দান।আমাদের মনুষ্যত্ব তোমরা ফিরিয়ে দিয়েছো। আজকের সূর্য তোমাদের জন্যেই উঠেছে। সালাম! স্যালুট! অভিবাদন!
বৃহস্পতিবার
৫ আগস্ট, ২০২৪
উইস্কন্সিন, যুক্তরাষ্ট্র
#সায়েমারলেখা
#secondindependencebangladesh
#QuotaReformMovement
#Bangladeshstudents
২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই গদিটা যে বাপের সম্পদ মনে করে বসেছিল। একজন মা হয়ে কি করে এতোগুলো মায়ের বুক খালি করতে হুকুম দেয়! একজন মানুষ সবকয়টা কাজ যে ভালো করবে তাইনা। কিন্তু খুন! শুধুই ক্ষমতার জন্য!!
৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৩
এইচ তালুকদার বলেছেন: শেখ হাসিনা একজন মেগলোম্যানিয়াক এবং মানুষিক ভাবে অসুস্থ। বাধ্য না করা হলে উনি ১০ হাজার মানুষ হত্যা করে হলেও ক্ষমতায় থাকতে চাইতেন।
৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
জটিল ভাই বলেছেন:
বিজয়ের পরও লাশের হিসেব করতে গিয়ে চোখ ভিজে উঠে
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৬
প্রহররাজা বলেছেন: এই আবেগটাই দরকার ছিল আন্দোলনকারীদের, কয়েকটা লাশ ফেলে মানুষের আবেগ নিয়ে খেলে সরকার উৎখাত করে ইউনুস দাদুর পথ মসৃণ করে দিয়েছে।