নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মালয়েশিয়াতে আজকের Covid 19 স্ট্যাটাস (২২-০৬-২০২০)- নতুন আক্রান্ত ১৬ জন, নতুন মৃত্যু নেই।

২২ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৬



মালয়েশিয়াতে কভিড১৯ এর বিগত ২৪ ঘন্টার সারসংক্ষেপঃ

* আজকে মালয়েশিয়াতে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি

* এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ১২১ জন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি।

* আজ নতুন রোগী রেকর্ডভুক্ত হয়েছেন মাত্র ১৫ জন ।

* আজকের নতুন আক্রান্ত ১৫ জনকে ধরে মালয়েশিয়াতে ভাইরাস আসার পর থেকে এ পর্যন্ত সর্বমোট রোগী রেকর্ডভুক্ত হয়েছেন ৮,৫৮৭ জন।

* আজ সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন ২১ জন রোগী ।

* আজকের ২১ জন সহ এ পর্যন্ত সুস্থ হযে বাড়িতে ফিরে গেছেনঃ ৮,১৭৭ জন।

* বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে সক্রিয় রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২৮৯ জন ।

* ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেনঃ ০২ জন ।
* ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে intensive care units (ICU) তে ভেন্টিলেশন লাগছে না কোন রোগীরই।

মোট পজিটিভ কেসকে বিবেচনায় নিলে আজকের হিসাবে মালয়েশিয়াতে রিকভারি রেট হচ্ছে ৯৫.২৩%।

বিগত কয়েক দিনের নতুন রোগী সনাক্ত হবার প্রবণতা নিম্নরূপঃ
২১ জুন নতুন রোগী ১৬ জন।
২০ জুন নতুন রোগী ২১ জন।
১৯ জুন নতুন রোগী ০৬ জন ।
১৮ জুন নতুন রোগী ১৪ জন।
১৭ জুন নতুন রোগী ১০ জন।
১৬ জুন নতুন রোগী ১১ জন ।
১৫ জুন নতুন রোগী ৪১ জন।
১৪ জুন নতুন রোগী ০৮ জন।
১৩ জুন নতুন রোগী ৪৩ জন।
১২ জুন নতুন রোগী ৩৪ জন
১১ জুন নতুন রোগী ৩১ জন।
১০ জুন নতুন রোগী ০২ জন ।
০৯ জুন নতুন রোগী ০৭ জন।
০৮ জুন নতুন রোগী ০৭ জন।
০৭ জুন নতুন রোগী ১৯ জন।
০৬ জুন নতুন রোগী ২৫ জন।
০৫ জুন নতুন রোগী ১৯ জন।
০৪ জুন নতুন রোগী ২৭৭ জন।
০৩ জুন নতুন রোগী ৯৩ জন।
০২ জুন নতুন রোগী ২০ জন।
০১ জুন নতুন রোগী ৩৮ জন।
৩১ মে নতুন রোগী। ৫৭ জন।
৩০ মে নতুন রোগী ৩০ জন।
২৯ মে নতুন রোগী ১০৩ জন।
২৮ শে মে নতুন রোগী ১০ জন।
২৭ মে নতুন রোগী ১৫ জন।
২৬ মে নতুন রোগী ১৮৮ জন।
২৫ মে নতুন রোগী ১৭২ জন।
২৪ মে নতুন রোগী ৬০ জন।
২৩ মে নতুন রোগী ৪৮ জন।
২২ মে নতুন রোগী ৭৮ জন।
২১ মে নতুন রোগী ৫০ জন।
২০ মে নতুন রোগী ৩১ জন।

বাংলাদেশের করোনা আপডেট

করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৮ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মোট মারা গেলেন এক হাজার ৫০২ জন। একই সময়ে করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে আরও তিন হাজার ৪৮০ জনের দেহে। ফলে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল এক লাখ ১৫ হাজার ৭৮৬ জনে।

সোমবার (২২ জুন) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

দেশজুড়ে ৬২টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার তথ্য তুলে ধরে বুলেটিনে বলা হয়, করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ হাজার ২৮৭টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৫ হাজার ৫৫৫টি। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো ছয় লাখ ২৭ হাজার ৭১৯টি। নতুন নমুনা পরীক্ষায় করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে আরও তিন হাজার ৪৮০ জনের মধ্যে। ফলে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল এক লাখ ১৫ হাজার ৭৮৬ জনে। আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন আরও ৩৮ জন। এ নিয়ে মোট মারা গেলেন এক হাজার ৫০২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও এক হাজার ৬৭৮ জন। সব মিলিয়ে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা এখন ৪৬ হাজার ৭৫৫ জন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: কানাডার করোনা পরিস্থিতি কি?

২২ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মন্দ নয়।

২| ২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার দেওয়া তথ্য থেকে বিষয়টি পরিষ্কার মালয়েশিয়ার অবস্থা খুবই ভালো। যদিও এর আগেও দেখে এসেছি মালয়েশিয়ার করোনা রোধে সন্তোষজনক অবস্থান।
তবে বাংলাদেশের অবস্থা উদ্বেগজনক। প্রতিবেশী ভারতের অবস্থাও খুবই ভয়াবহ।

শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় ভাই।

২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মহান আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের দেশ থেকে করোনাভাইরাস দূর করে দিন।

৩| ২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


আপনার নিয়মিত এ পোষ্টগুলি
করুনার প্রতি মানুষের সচেতনতা
বাড়াবে।
করোনা নিয়ন্ত্রনে মালএশিয়া মুল কি
কর্মসুচী গ্রহন করেছিল ও এখন কি
করছে তা জানতে পারলেভাল হত ।

শুভেচ্ছা রইল

২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মূলত মানুষের স্বাভাবিক চলাচল কে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছিল। করোনার প্রকোপ যখন বেশি প্রকট ছিল তখন মানুষ বলতে গেলে ঘরের বাইরে খুব একটা যেতে পারেনি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হয়েছিল কঠিনভাবে। এটাই ছিল মূলত প্রধান মূল মন্ত্র । । বাকিগুলো নিয়ম কানুন মেনে চলা, সরকারের আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ইত্যাদি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.