নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে অবিচল

সত্যের সন্ধানে অবিচল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধুমাত্র বুদ্ধির জোরে,মাত্র ১ ঘন্টা পরিশ্রমে নববর্ষ উদযাপন করুন হোটেল সোনারগাঁতে বুফে লাঞ্চের মাধ্যমে:

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

সকাল ৮ টা: কাওরান বাজার থেকে ১০০ ডাব কিনুন প্রতি পিস ৪০ টাকা। মোট খরচ ৪০০০ (১০০*৪০)। একটি ভ্যান ভাড়া ২ ঘন্টার জন্য ৫০০ টাকা। স্ট্র ১০০ টি ৫০ টাকা।

দুপুর ১২ টা: হুজুগে বাংগালী শাহবাগ/ভার্সিটি এলাকায়। প্রচন্ড রোদে ডাব গুলো নিয়ে চলে আসুন শাহবাগ মোড়। প্রতি পিস ডাব ১০০ করে মোট বিক্রি ১০,০০০ টাকা (১০০*১০০). উল্লেখ্য ডাব বিক্রি করতে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা লাগার কথা।

লাভ ক্ষতির হিসেব:
ডাব বিক্রি ১০০০০.০০ টাকা
- ক্রয় +ভ্যান+স্ট্র ৪৬০০.০০
-নিরাপত্তা চাদা ৫০০ টাকা (♥♥♥)
-ঢাবির পোলাপাইনের কম বিল দেয়াতে ক্ষতি ৫০০.০০ টাকা
মোট খরচ ৫৬০০.০০ টাকা
লাভ ৪৪০০ (১০,০০০-৫৬০০) টাকা

ব্যাস হয়ে গেল।
Uber এ ফোন দিন। এসি প্রাইভেট কারে
সোনারগাঁ হোটেল পর্যন্ত চলে যান ২০০/আপ্নার দুরত্ত অনুযায়ী ভাড়ায়।
বুফে লাঞ্চ ৩৫০০+ভ্যাট ৫২৫.০০=মোট ৪০২৫ টাকা ।
আরো ১৭৫ টাকা আছে?
১০ টাকার MB কার্ড কিনে সোনারগাঁ হোটেলে খাওয়ার পিক ফেসবুকে আপলোড দিন।
১০০ টাকা রিক্সা ভাড়া করে হাওয়া খেতে চলে আসুন বাসায়।
আরো ৬৫ টাকা আছে?
৫০ টাকা রিস্কা অলা ভাইয়ের নববর্ষের বখশিস/গার্লফ্রেন্ডের মোবাইলে ফ্লেক্সি দিন।
একটি ফেয়ার এন্ড লাভলী মিনি প্যাক কিনুন শেষ ১৫ টাকায়। কারন শাহবাগ মোড়ে রোদে পোড়াতে আপনার সৌন্দর্য হানি হতে পারে।

বি:দ্র:
১. এটি শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব। ৫০ টাকার ডাব ১০০ টাকা। অন্য কোথাও চেস্টা করবেন না।
২. চাদার পরিমান কম বেশি হতে পারে। এই সময় রেট কত জানা নেই ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


সুস্থ ধারার যে কোন সাংস্কৃতিক চর্চাকে আমাদের উৎসাহিত করা প্রয়োজন। এটি বিদেশি বা স্বদেশী যাই হোক না কেন। আমরা যে নীতি ও আদর্শ বিশ্বাস করি তা আমাদের নিজস্ব ব্যাপার, এতে সমাজের কিছু যায় আসে না। সমস্যা দেখা দেয় তখনই যখন আমরা নিজের ইচ্ছাকে জোর করে সমাজে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করি। এটা অন্যায়। এতে সমাজে বিভাজন দেখা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ বেড়ে যায় ফলে সমাজে শান্তি বিনষ্ট হয়। একুশ শতকের বিশ্বায়নের এ যুগে জোর করে নিজের পছন্দ-অপছন্দ অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। মানুষ তা শুনতে বাধ্য নয়।

কালচার/সাংস্কৃতিক চর্চাটা আসে মানুষের ভালবাসা ও দীর্ঘ দিন থেকে সমাজে প্রচলিত অভ্যাস থেকে। এজন্য জোর করে কোন কালচার/সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়া যায় না, আবার জোর করে মানুষের নিজস্ব কালচার/সংস্কৃতি থেকে বের করে আনা যায় না। সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা ও বিনোদন মানুষের বুদ্ধিভিক্তিক জ্ঞানকে বিকশিত করে, পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক দৃঢ় করে। সমাজকে পরিশুদ্ধ করে। পৃথিবীর উন্নত ও সভ্য দেশগুলো এভাবেই আজ এগিয়ে যাচ্ছে আরো উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথে। তারা নিজেদের মতামত কারো উপর চাপিয়ে দেয় না; বরং অন্যের পছন্দ অপছন্দকে সম্মান দেয়, সহযোগিতা করে। এতে সমাজে পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা অটুট থাকে।

.............শুভ নববর্ষ।
......................ব্লগে স্বাগতম।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২১

তার ছিড়া আমি বলেছেন: কঠিন আইডিয়া, তবে আমার মনে হয় কাউকে ছোট করা হচ্ছে।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

সুমন কর বলেছেন: ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.