নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
কক্সবাজার থেকে ফেরার পর পরই কাওসারের চাকরিটা বাতিল হয়ে যায়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ব্যাপক অনিয়মের কারণ দেখিয়ে তা বাতিল করা হলো। কাওসার ভেঙে পরল। তার অহমিকা চূর্ণ হলো।প্রিয়া আশংকায় দিন কাটালো মাস খানেক।তারপর নিষ্চিৎ হতে পারল বড় ধরণের জটিলতা হয়নি।তবে কাওসারের প্রতি তার বিশ্বাসটা নষ্ট হয়ে গেল।তারপরও তাকে ক্ষমা করেছিল।মনকে প্রবোধ দিয়েছিল প্রচন্ড প্রেমের তাড়ণায় কাওসার এমনটি করেছে।নিজেকে সে ক্ষমা করতে পারছিলনা ।তার অসাবধানতার সুযোগেই এমনটি হল। এখন হাজার চেষ্টা করলেও সে আর বিশুদ্ধটি নেই।
এরপর সবকিছু কেমন দ্রুত ঘটতে থাকলো অনার্স রেজাল্ট হলো। ।অনার্স শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি প্রজেক্টে কাজ জুটে যায়।রাজা ভাই তাকে সহ তাদের ব্যাচের কয়েকজনকে ওখানে কাজ করার সুযোগ দিলেন।পুরো বিশ্ববিদ্যালয় জীবন রাজা ভাইয়ের কথা শুনেছে প্রিয়া।এইবার সরসরি সক্ষাৎ ও কাজ করার সুযোগ।রাজা ভাইয়ের চেহারা দেখলে ই মনে হত অনেক কাছের কেউ ।হয়ত পাশের বাড়ির নিকটপ্রতিবেশি।কার্জনের সবচেয়ে প্রভাবশালী লোকটি যার প্রেমে ফিদা অনেকেই।
আজ মেসেজ পড়ে বিশ্বাস হচ্ছিল না।তবে তার ব্যাংকে চাকরি করার ব্যাপারে তার কোন আগ্রহ নেই।ভালই তো ছিল।তবে প্রজেক্টের ফরেইনার অ্যামেরিকান মেয়ে কোঅরডিনেটর জেসিকা রবার্টসের রাজার সঙ্গে দহরম মহরম সহ্য হত না প্রিয়ার।এতগুলো ছেলে থাকতে তার ও পছন্দ রাজা।
একদিন সবার সামনে বলে বসলো হুয়াট ইজ দা ইংলিশ ওয়ার্ড অব রাজা। সবাই বললো কিং।সুন্দর করে জেসিকা বলল কিং, আই এম ইউর কুইন।রাজা প্লিজ ইউ উইল কল মি দা কুইন। ওকে।
প্রিয়া একাধিকবার জেসিকাকে রাজার সঙ্গে হাগ করতে দেখেছে।রাজাকে দেখলে ই তার জড়িয়ে ধরা লাগবে।অবশ্য প্রিয়ারও ইচ্ছা হয়। কিন্তু তা বাস্তবে রুপ নেয় না কখনো।কল্পনাতেই থাকে। তার গা জ্বলছিল।অন্য কারো সঙ্গে জেসিকা তা করতো না।ওটা দেখে প্রিয়ার মাথা ঘুরতো।
জেসিকা দারুন সুন্দরী।লম্বা গড়ন ,সোনালী চুল,স্লিম ,নীল চোখ সবমিলিয়ে অসাধারণ।রাজা বলতো চাকুরী রক্ষা করি।আর জেসিকা কুইন হয়ে রাজার হাতটি ধরে।প্রিয়াকে যদি কোন মানুষ হত্যা করার সুযোগ দেয়া হত তাহলে সোনালী চুলের সাদা চমড়ার বানরটাকে সে হত্যা করতো।সবার সামনে তার আহলাদ বেড়ে যায়। পারলে রাজার কোলে ওঠে বসে থাকে।রাজা হয়ত মনে মনে ব্যাপারটা পছন্দ করতো না। কিংবা হতে পারে এটা প্রিয়ার মনের ভুল। কারণ রাজাকে সে ভালবেসে ফেলেছে। প্রিয়ার সবচেয়ে বিরক্ত লাগতো সন্ধ্যায় কাজ শেষ করে যখন হলে ফিরে যাবে এই মুহুর্তে রাজাকে জেসিকা ডেকে নিয়ে বাড়ান্দার আড়ালে দাড়াতো। একটা সিগারেট ধরাতো। দূর থেকে হাসির আওয়াজ পাওয়া যেত।জেসিকা রাজার কাঁধে হাত রেখেছে। সামনের দিকে ঝুকেছে। কি যে দুঃসহ।
তবে রাজা প্রিয়াকে বিশেষ স্নেহ করত। রাজার ইংলিশ কমিউনিকেশন স্কিল দূর্দান্ত।যে কাউকে মুগ্ধ করার মত। হয়ত প্রিয়ার কথা ভেবেই রাজা অমন কাজ বাদ দিয়ে ব্যাংকের চাকুরীটা নিল।প্রিয়ার বরাবরই বিদেশের বিশেষ করে আমেরিকার প্রতি বিশেষ দূর্বলতা ছিল।
রাজাকে প্রিয়া তার মার কাছে নিয়ে যায়।মা ও রাজাকে খুব পছন্দ করেছে।প্রিয়ার দিন ভালই কাটছিল।রাজার সঙ্গে পূর্ণিমার চাঁদটা শেয়ার করতো,করতো জোনাকির আলো,রাতের আঁধার কখনো বা পড়ন্ত বিকেল।রাজা সে সত্যি রাজা।প্রিয়া নিজেকে রানীই ভাবতো।রাজার সঙ্গে ঘনিষ্টতার কারণে তার চারদিকের মানুষ গুলো তাকে কেমন যেন সমীহ করতে থাকলো।রাজা একটু গুছিয়ে ওঠলে রাজার সঙ্গে তার বিয়ে।
কাওসারের জন্য তার মায়া হয়।ঘৃণাও লাগে।তার স্বাস্থ্যের অবনতি হয়েছে। চাকরী বাকরী নেই। দেখতে কেমন ভবঘুরের মতন। কাওসার তার জীবনের দুর্ভাগ্য।
একদিন বাড়ি থেকে প্রিয়ার মা ফোন করে। প্রিয়া তাড়াতাড়ি বাসায় আস। বাসায় গেলে বাসার থমথমে পরিবেশ দেখে প্রিয়া আতকে ওঠে।ব্যাপারটা কি?তারপর যখন জানতে পারে সবকিছু তার চেহারা বিবর্ণ হয়ে যায়। দুচোখে অন্ধকার দেখে প্রিয়া।আত্মহত্যা মহাপাপ না হলে তা সে করত। কাওসার তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া সবকিছু বাসায় বলেছে। প্রিয়া আর তার ঘনিষ্ট ছবিও সে সঙ্গে করে নিয়ে এসেছে।প্রিয়া তাকে বিয়ে না করলে সব কিছু এলাকার লোকজনের কাছে জানিয়ে দিবে ।জানিয়ে দিবে রাজাকেও।
কক্সবাজারে ঘটে যাওযা পাশবিক ঘটনার ছবিও আছে। প্রিয়ার কানে একই শব্দ বাজে কাওসারের কণ্ঠে এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এন্ড ওয়ার।তার আর অন্য কোন পথ খোলা নেই হয় মৃত্যু না হয় কাওসারকে বিয়ে। রাজার কথা ভাবতে ভাবতে শোকে পাথর প্রিয়া।নিজের অসাবধনতার কারণে আজ তার এমন পরিণতি বরণ করতে হচ্ছে।
রাজা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় প্রিয়া। রাজা কল করলে তা আর রিসিভ করে না। ছোট্ট একটা মেসেজ পাঠায় প্রিয়া।
রাজা আমাকে ক্ষমা কর। যার জন্য সব ছেড়েছে আজ সে রাজাকে ছেড়ে চলে গেল।রাজার চোখে পানি।রাজার বুকে ব্যাথার সাগর।রাজা আজ বড্ড অসহায়।দারুণ দুখী।
প্রিয়ার সঙ্গে রাজা যোগাযোগের শত চেষ্টা করে ও ব্যর্থ হয়।মনের দুঃখে রাজা বদলী হয়ে সিলেট চলে যায়।পারলে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেত।প্রিয়ার ছিন্নপত্র তার কাছে অসহ্য ঠেকে।প্রচন্ড অভিমানে তার কষ্ট কষ্ট খেলা চলতে থাকে।ইতিমধ্যে প্রিয়ার পুরোনো প্রেম সম্পর্কে জেনে তার দুঃখ আরো বেড়ে যায়।যার জন্যে রাজা সব ছেড়েছে।আজ সেই প্রিয়া তাকে ছেড়ে চলে গেছে।মনকে প্রবোধ দেয় রাজা ।জীবনে কোন কিছুই অবশ্যম্ভাবী নয় ।নাথিং ইজ মাস্ট ফর লাইফ।এন্ড এ হুর ইজ নাথিং ফর হিম।মন মানে না।প্রিয়াকে কেন্দ্র করে যাদের সে বঞ্চিত করেছে সেগুলো ভেবে নিজের উপর ঘৃণা জন্মে রাজার।রাজা পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে থাকে। প্রেমের প্রায়শ্চিত্ত করতে থাকে।ভালবাসার চেয়ে বড় কোন পাপ বোধ করি পৃথিবীতে নেই।
লালটকটকে শাড়ী পরে বউ এর সাজে প্রিয়া।বাসর ঘরে মধুর ক্ষনের অপেক্ষায়।কাওসার শেরওয়ানী পড়ে বাসর ঘরে প্রবেশ করল। বাসর ঘরে তার লালটুকটুকে অপরূপ বউকে দেখছে।প্রিয়ার মাথার ঘুমটা খুলে দিল।তারপর তার চিবুকে ধরে কপালে আলতো করে চুমু খেল।আজ পূর্নিমা রাত।রূপালী আলোর জোয়ার ওঠেছে।চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙেছে।জানালা দিয়ে ঠিকরে আলো ঢুকছে ঘরে।রাজার ভাষায় হুয়াট এ বিউটিফুল নাইট টু ডাই।
এমন সময় সময় কল এসেছে প্রিয়ার মোবাইলে রিসিভ করতে পারেনি। তার বান্ধবী রিক্তার মোবাইল থেকে পরক্ষণেই মেসেজ এসেছে । কিছুক্ষন আগে রাজাভাই মারা গেছেন। হার্ট এটাক করে তার মৃত্যু হয়েছে।ছাদে ওঠে চাঁদের আলো দেখছিলেন।
চাঁদের আলোয় সারা পৃথিবী আলোকিত।রূপালী আলোয় উদ্ভাসিত।রাজা মুগ্ধ হয়ে চাঁদের আলো দেখছে। চাঁদের রূপের আজ বড্ড বাড়াবাড়ি।এমন সুন্দর জোৎস্না রাতে মরে যেতে ইচ্ছে হয়।মুগ্ধদুনয়নে অপার বিস্ময়ে বলে ওঠে রাজা হুয়াট এ বিউটিফুল নাইট টু ডাই। মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে রাজা। পৃথিবীর সব শোক দুঃখের উর্ধ্বে ওঠে আজ সে সত্যি রাজা হয়ে যায়। প্রিয়া আর কোনদিন তাকে বঞ্চিত করতে পারবে না।
জগৎজুড়ে চলছে খেলা প্রেম অপ্রেমের
সত্য মিথ্য মিথ্যা সত্য
মায়ার বাঁধন প্রেমের বাঁধন
নানা ঢং এ বাঁধিছে নিত্য।
--------------------------------------------------------------
প্রেম অপ্রেমের গল্প এটাতে সবগুলো লিংক আছে।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ১ম ভাল লাগা
+++++
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার ১ম ভালো লাগায় অনেক ধন্যবাদ ।
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: শেষটা এভাবে হবে ভাবিইনি!
চমৎকার
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুগলী ফিনিশিং ।কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: নীল-দর্পণ বলেছেন: শেষটা এভাবে হবে ভাবিইনি!
চমৎকার
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: মিস হইয়া গেলোতো
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কি মিস হলো রাজা নাকি গল্প । এ ই প্রথম কোন গল্পের ইতি টানলাম।
৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: শেষ করে দিলেন ! চলতে থাকতো !
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আজ পরযন্ত কোন গল্প শেষ করিনি তাইএটি শেষ করে শেষ করার অভ্যাস করলাম ।কমেন্টে ধন্যবাদ ।
৭| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: কবিতাটা যেন পূর্ণতা এনে দিয়েছে গল্পে +++++
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
৮| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++++
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: +++++এ ধন্যবাদ । শুভকামনা থাকলো
৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৩
মৃন্ময় বলেছেন: জগৎজুড়ে চলছে খেলা প্রেম অপ্রেমের
সত্য মিথ্য মিথ্যা সত্য
মায়ার বাঁধন প্রেমের বাঁধন
নানা ঢং এ বাঁধিছে নিত্য।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১০| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুর্দান্ত একটি সিরিজ শেষ হল। ধন্যবাদ ভাই। +++++
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুস্বাগতম। কমেন্টে ধন্যবাদ ।শুভকামনা থাকলো ।
১১| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:০১
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সিরিজ শেষ তাইমন খারাপ হয়ে গেলো ।
১২ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সিরিজ শেষ করতে পারার আনন্দ উপভোগ করছি।কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।
১২| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
এরিস বলেছেন: কয়েকদিন অনিয়মিত থাকার কারণে ধারাবাহিকভাবে পড়ে যেতে পারিনি। শেষটা পড়ে পুরো কাহিনী বুঝতে পারছিনা।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।ভাল থাকবেন সবসময়।
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
রাইসুল সাগর বলেছেন: চমৎকার গল্প।
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর এক কথায়...
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা।
১৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: চমৎকার ++++++++++++++
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্লাসে ধন্যবাদ। গল্পের সঙ্গে Click This Link কবিতাটি সামঞ্জস্য পূর্ণ
১৬| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
বোকামন বলেছেন:
খুব ভালো হয়েছে সিরিজটি :-)
৭ম +
শেষের কবিতাটি চমৎকার।+++
কবি শুভকামনা জানবেন নিরন্তর.....
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবি কমেন্ট ও প্লাসে ধন্যবাদ। সিরিজটির সঙ্গে মিল রেখে ই বর্তমান কবিতা Click This Link পড়ার দাওয়াত।
১৭| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫
তানভীর- বিন- হাসান বলেছেন: দারুণ ভাই। দারুণ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: এমন সুন্দর জোৎস্না রাতে মরে যেতে ইচ্ছে হয়। - কেন?
এমন সুন্দর জোৎস্না রাতেই তো মানুষের অনন্তকাল বাঁচার সাধ জাগে।
"জগৎজুড়ে চলছে খেলা প্রেম অপ্রেমের
সত্য মিথ্য মিথ্যা সত্য
মায়ার বাঁধন প্রেমের বাঁধন
নানা ঢং এ বাঁধিছে নিত্য।"- এ লাইনগুলো খুবই মনে ধরেছে।