![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব
আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমার গলায় সব সময় একটা তাবিজ বাঁধা থাকত। মা আমার পর এই তাবিজটার যত্ন নিতেন। আমার বুঝ হওয়ার পর থেকে আমি এই তাবিজটা গলায় লটকিয়ে থাকতে দেখতাম। এই তাবিজের কারণে স্কুলে সহ পাঠীরা আমার নামের আগে আলাদা একটা বিশেষণ লাগিয়ে দেয়, "তাবিজ সাহু" কেউ "মাধুলি সাহু" আবার কেউ "কবজ সাহু" বলে ডাকত। রুপালি কালারের তাবিজটাতে বড় অক্ষরে লেখা ছিল আল্লাহু।
বাচ্ছা বয়সে মাঝে মাঝে কৌতূহল জাগত এটার ভিতরে কি আছে। কিন্তু মায়ের মাইরের ভয়ে তাবিজের এক পাশে লাগানো মোমের প্রলেপটি খোলার সাহস পেতাম না। একটা পর্যায়ে এসে তাবিজ আমার জীবনের অনুষঙ্গ হয়ে গেল। নবম শ্রেণিতে আমার ক্লাস রোল এক। অষ্টম শ্রেণিতে আমার তিন ছিল, রেশমা নামের মেয়েটির ছিল এক । মেয়েটিকে আমার ক্লাস সেভেনে থাকতে ভাল লাগা শুরু করে। অষ্টমে এসে ক্রাস খাই। নবমে তাকে কল্পনার রাজ্যে আশ্রয় দেই। রেশমার সাথে আমার ভাল খাতির ছিল। এটা অনেকের কাছে ভাল লাগত না। বিশেষ করে রোল দুই জাহিদের। সে সব সময় আমার উলটা পাল্টা চলত।
ইতর টাইপের কারণে রেশমা তার ধারে কাছেও ঘেঁষত না। কিন্তু অন্যান্য মেয়ের সাথে তার ছিল গলায় গলায় ভাব। এই বয়সে অনেক মেয়ে তাকে প্রুপোজও করেছে কিন্তু রেশমার কারণে আমলে নেয়নি। রেশমার আরো কাছে যাওয়ার জন্য আমি লেখা পড়ায় অধিক মন যোগ দেই। বিকালে খেলাধুলার পরিমান কমিয়ে দেই, বন্ধুদের সাথে আগে থেকে কম আড্ডা দিতে থাকি। ফলে বার্ষিক পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করি। এতে জাহিদের কপালে চিন্তার ভাজ পরে। তার পরিবার থেকে হাল্কা বকাঝকা খেয়েছে। রেশমার মন অধিক পরিমাণ খারাপ হলেও তার শান্তণা এই যে, আমার এক আর তার দুই হয়েছে আর জাহিদের তিন। জাহিদ তার আগে আসতে পারেনি এতে সে হাঁপ ছেড়ে বেচেছে, সেটা সে একদিন আমাকে কথায় কথায় বলেছিল। সে এক একদিন জিঙ্গেস করল,
রোল কেমতেরে এক হল?
কেমতে আবার, পড়া লেখা করে।
আমার বিশ্বাসস হয়না।
তাহলে তোর কি মনে হয়?
কিছুই না!
বলে রেশমা আমার গলার দিকে এক নজরে তাকিয়ে থাকে। আমি কিছুটা লজ্জা প্রবণ হই। পরে আবিস্কার করি সে আমার গলার দিকে তাকিয়ে নয় তাবিজের দিকে তাকিয়ে আছে। রেশমা হয়ত আমার রোল এক হওয়ার বিভিন্ন কারণ বিশ্লেষণ করেছে, সে কারণ গুলোর সম্ভাব্য একটি হিসেবে তাবিজ কে চিহ্নিত করেছে।
আমি দ্রুত তাবিজটাকে কাপড় নিচে ঢেকে রাখলাম যাতে না দেখা যায়, কারণ মা বলেছিলেন ফকির বাবার শর্ত দিয়েছেন, এই তাবিজে বদ নজর লাগলে হারিয়ে যাবে।
ইদানিং জাহিদের গলায়ও তাবিজ শোভা পাচ্ছে। তারটা পরিবারের কেউ দেয়নি নিজেই দিয়েছে। এ নিয়ে বন্ধুরা অনেকে হাসাহাসি করেছে। আমি তাকে সার্পোট দিছি, আমার সাথে একজন কে পাওয়া গেছে।
নাইনে উঠে লেখা পড়ায় চাপ বেশি হয়েছে, বিষয় ভিত্তিক হওয়ার কারণে। জাহিদের ইচ্ছা ছিল কর্মাস নিবে কিন্তু রেশমা সায়েন্স নেওয়ার কারণে সেও সায়েন্স নিয়েছে। আমার অবস্হা ছিল তাই। রাতে পড়তে বসে রেশমা কে নিয়ে প্রায় কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে যেতাম। এক দিন একটি চিঠি লিখি রেশমাকে নিয়ে। পরদিন স্কুল থেকে ফেরার পথে চিঠিটা তার হাতে দিলাম। সে জিঙেস করল কি? আমি বললাম হ্যান্ড নোট, রাতে পড়তে বসে পড়বি, পড়ে আমাকে জানাবি। তার মুখটা একটু লাল আর হাসি হাসি দেখলাম।
তার পরদিন স্কুলে যাওয়ার পথে রেশমার জন্য অপেক্ষা করলাম, উদ্দেশ্য এক সাথে যাব। রেশমা যথা সময়ে আসল। আমার লজ্জা লজ্জা করছিল তারও একই অবস্হা। আমি কেমন আছো জিঙেস করতেই একটা হাসি দিল, তাতে আমার দিল পুড়ে যাচ্ছিল। তার পর সে বলল,
লিখছ কি তুই?
হ... আমি, ভাল হয়নি।
জানিনা। তবে একটা কথা তোর গলায় এই মাদুলিটা কবে থেকে বেঁধেছিস?
জানিনে, তবে বুঝ হওয়ার পর থেকে গলায় দেখছি।
তার মানে ছোটকালে তুই রুগুথা, বেরাম্মা আছিলি, রুগির মুখে ভালবাসার কথা ফুটছে। বলে রেশমা খিল খিল হাসি দিল, আমি কিঞ্চিত লজ্জা অপমানবোধ করলাম। সেদিনকার মত এখানেই শেষ।
তারপর তিন দিন পর্যন্ত আমার শরীরে জ্বর ছিল, চর্তুথ দিন সুস্হবোধ করলে স্কুলে যাই, গিয়ে শুনি হঠাৎ তার মামাত ভাইয়ের সাথে বিয়ে ঠিক হয়েছে তাই সে তিন দিন ধরে স্কুলে আসে না। স্যারদের সবাই কে দাওয়াত করছে বিয়েতে যাওয়ার জন্য। আমাদের ক্লাসের সব ছেলে-মেয়েদের কে দাওয়াত করে রেশমা কার্ড পাঠিয়েছে। কার্ডের কভারে লেখা ছিল,
প্রিয়,
তাবিজ সাহু, তাবিজ জাহিদ এবং তার সহ পাঠীরা।
আমি এক নজর তাকালাম তারপর ক্লাস না করেই বাড়িতে আসলাম। বিকেলে মাঠে পায়চারি করতে থাকলাম। একবার ভাবছি রেশমার সাথে দেখা করব। গিয়ে বলব, এই দেখ আমি তাবিজ ফেলে দিছি, তাবিজ ছাড়া সু্স্হ আছি। সাঁজের আগ মহুর্তে জাহিদ কে দেখলাম আমার দিকে হেটে আসতে। কাছে এসে আমার হাত ধরে বলল,
জানিস দোস্ত আমার তাবিজটা না নদীতে ফেলে দিয়েছি। এখন নিজে থেকে হাল্কা হাল্কা লাগছে। আর তুই আমারে ক্ষমা করে দিস। রেশমার কাছে আমি বলেছি, ছোট কালে তোর হাঁপানি ছিল, তাই তোর গলায় সেই জন্য তাবিজ বাঁধা।
আমি হু.... বলে পাশ কাটালাম, তারপর দেখলাম জাহিদ তাদের বাড়ির দিকে হন হন করে চলে যাচ্ছে।
কি মনে করে আমিও মাধুলিটা গলা থেকে খুলে ফেললাম....
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পাঠ ও ম ন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ,
ব্লগে প্রথম আপনার থেকে অনুপ্রেয়ণা পেয়ে ছিলাম, আজো অনুপ্রাণিত হলাম।
দাদা অনেক দিন পর দেখলাম এত দিন কই ছিলেন?
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
ওমেরা বলেছেন: ত্রিভুজ প্রেমের গল্প ভাল হয়েছে। এটা কি আসলেই সত্য ঘটনা ভাইয়া ?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পাঠ ও মতামতের জন্য ধন্যবাদ,
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
এটা বাস্তব নাকি কল্পনা ভাববেন সেটি আপনার বিষয়। আপনি কল্পনা মনে করলে কল্পনা আর বাস্তব মনে করলে বাস্তব।
শুভ কামনা জানবেন।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: কিছুদিন অনেক ব্যস্ততায় গেল। এখন একটু ফুসরত, তাই ব্লগে।
আমাকে মনে রাখার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
ফিরে আসার জন্য স্বাগতম জানাচ্ছি। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত থাকবেন এবং আমাদের সঙগ দিবেন।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
বিজন রয় বলেছেন: আপনাকেও স্বাগতম ও ধন্যবাদ।
অবশ্যই। কিন্তু আমার সঙ্গ আপনাদের পছন্দ হয় কিনা জানি না। দ্বিধায় থাকি।
এই ব্লগটাকে অনেক ভাললাগে, সেই সাথে আপনাদেরকেও।
ভাল থাকুন ছায়া।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ব্লগ হল একটা পরিবারের মত। এখানে নতুনরা পুরাতনদের সঙ্গ চায়। তাদের অনুপ্রেরণায় নতুনরা উৎসাহিত হয়। অনেক নতুনরা এসে ভাল করছে। ব্লগার ফরিদ উদ্দিন আহমদ চাঁদ গাজীর উৎসাহে ব্যান খাওয়ারর পর ও ব্লগি করে যাচ্ছেন। এটা উদাহরণ মাত্র।
ভাল থাকুন সব সময় এই কামনা করি।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
সুমন কর বলেছেন: ক্লাস নাইনে এ অবস্থা !! কাহিনী মজার ছিল। ভালো লাগল।
ছোট বাচ্চাদের গলায় সব সময় একটা তাবিজ থাকে, এটা ব্যাপার না !
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হলাম।
আসলে তাবিজ, কবজ, মাদুলি ইত্যাদি আমাদের বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সংস্কার বা কু সংস্কারের অংশ হয়ে গেছে। মানা না মানা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
শুভ কামনা জানবেন।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আসলে ক্লাস নাইনে পোলাপাইন বেশি ইমোশনাল, আবেগী এবং বেশি প্রেমে পরে।
এখনকার পোলাপাইন আরো একধাপ এগিয়ে।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
শায়মা বলেছেন: আহালে ভাইয়াটা!!!!!!!!!!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বইন আসলে এমনই হয়, ভাইদের কষ্ট বুঝে।
শুভ কামনা জানবেন।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যদি বাংলায় বলি তাহলে এই ট্যাবলেটের নাম ছ্যাকামাইসিন......সমস্যা নেই, জীবনটা কারো জন্য কখনো আটকে থাকে না।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: : ধন্যবাদ ভাই পাঠ করে মন্তব্য করেছেন। আসলে আমাদের ছোট বয়সের মনের চাওয়া পাওয়ার ধরণ এ রকমই থাকে। বেশির ভাগ অপূর্ণতা রয়ে যায়। আপনার কথা অনুযায়ী সেকামাইসিন খেতে বাধ্য।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) ,
এর মধ্যে সত্যের ছায়া আছে তো ? থাকলে পরে আরেকটা তাবিজ নিতে পারতেন, রমনী বশীকরন তাবিজ ।
১নং মন্তব্যে "বিজন রয়" এর মন্তব্য পড়েও মজা পেলুম আপনার গপ্পোটি যেমন মজার তেমনি । অকালে পেঁকে গেলে যা হয় আর কি ...........
ঝরঝরে লেখা হয়েছে । অনেকের জীবনেই হয়তো এমন কাহিনী আছে ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৫
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
বিজন রয় আমার খুব প্রিয় এক জন মানুষ, তার অজান্তেই আমি তার ফেসবুক টান লাইন রিভিউ করি।
আমি যা ছোটখাটো লিখি তার মধ্যে একটা ম্যাসেজ দিতে চেষ্টা করি। হয়ত সেটা সবার পছন্দ নাও হতে পারে কিন্তু আপনাদের উৎসাহ আমাকে অনুপ্রাণিত করে।
ভাবছি সত্যের ছায়া হওয়ার জন্য আরেকটা মাধুলী নিব।
শুভ কামনা জানবেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো তাবিজ সাহু র গল্প।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর ভাই। পাঠ ও মন্তব্য করেছেন।
শুভ কামনা জানবেন।
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৬
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: গল্পটা কিন্তু ভাল লিখেছেন। পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়।
তবে বিভিন্ন পোস্টে আপনার উল্টাপাল্টা মন্তব্য দেখলে আপনার সম্পর্কে বিরূপ ধারনা হতে বাধ্য।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ব্লগে হয়ত দু'চারজনে ভাল ম ন্তব্য করে না, তার মধ্যে আমিও এক জন। আমি জানি আমার মন্তব্য সবাই পছন্দ করেনা, তাই বলে নীরব পাঠক কিংবা চুপ করেও থাকি না। মতামত দেওয়ার চেষ্টা করি, একটু উল্টাভাবে। বর্তমানে বিষয়টা অনেকে সজভাবে নিয়েছে। তারা জেনে গেছে আমি এ ধরণের। হয়ত আপনিও এক দিন আমাকে বুঝতে পারবেন।
আশা করি সাথে থাকবেন, সামনে আরো ভাল বিনোদন আছে।
আমার মন্তব্যে যদি কেউ ব্যক্তিগতভাবে কষ্ট পেয়ে থাকে সে জন্য আমি দু:খিত।
শুভ কামনা জানবেন।
১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩০
পলাশমিঞা বলেছেন: বিয়ের আগেও আমার গলায় একটা ছিল।
মেয়েরা জিজ্ঞেস করলে বলতাম মেয়েদের বদনজরে না পড়ার জন্য গলায় লটকিয়েছি!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :< সেটা কি এখন আছে, থাকলে কি কাজ দেয়? প্লিজ ভাই জানাবেন। ২য় পর্বটা লিখতে চাই।
১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫১
পলাশমিঞা বলেছেন: আমার গলায় সত্যি তাবিজ ছিল এখন কোথায় জানি না। বিয়ের পর বউর গলায় দিয়েছিলাম একবার।
আগে আমার সমস্যা ছিল। ফুঁ তাবিজে কাজ হয় তবে যেকোনো কেউ দিলে হবে না।
(দয়া করে হাসবেন না। আমি মাঝে মাঝে ফুঁ দেই, আমার মেয়ে স্ত্রী এবং এখন নাতনিদেরকে। কোরআন পড়ে অথবা হাজারি তছবি পড়ে। আমি নিজেও পানিতে ফুঁ পান করি। কাজ হয়)
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: : এমন কাজের একটা জিনিষ আপনার সংগ্রহ করা উচিৎ ছিল। আমাদের সাংস্কৃতিক অংশ হিসেবে তাবিজ একদিন সংগ্রহ হবে। সেদিন আমরা হয়ত থাকব না।
আপনার ফুঁ কাজ করে জেনে আশ্চর্য হলাম। কখন লাগলে আপনার দ্বারাস্হ হব না করতে পারবেন না। ছোট কালে একটি বইয়ে ফুঁ এর মন্ত্র পড়েছিলাম। সেটি মোটামুটি এ রকম-
আচাতন কুচাতন
গিলাবালির মা
আকাতলি মাকাতলি
শুশুতলি ফাঁ।।
এই মন্ত্র কি কাজে লাগে জানতে পারিনি।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৮
পলাশমিঞা বলেছেন: "উত্তম গুত্তম বিহানে উঠে মুত্তুম" এই মন্ত্র কাজ করে এবং ইহা অনেক পরীক্ষিত।
ফুঁর জন্য আমি কিন্তু আজুরা আদায় করি। বেশি নয় মাত্র ১ শো পাউন্ড!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: : "উত্তম গুত্তম বিহানে উঠে মুত্তুম" এই মন্ত্র কাজ করে এবং ইহা অনেক পরীক্ষিত।
ফুঁর জন্য আমি কিন্তু আজুরা আদায় করি। বেশি নয় মাত্র ১ শো পাউন্ড!
আপনার মন্ত্র ভবিষ্যৎে নাতিদের উপর প্রয়োগ করে দেখব।
ভাল কথা, একশত পাঊন্ড দেয়ার যোগ্যতা আমার নেই। রাতে বন রুটি আর কলা খেয়ে শুয়ে পড়ছি।
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৬
পলাশমিঞা বলেছেন: চিন্তার কারণ নেই ভাই, আল্লাহ আছেন।
ধাধসপুরে বারবেলা পড়েল আমার আজুরার খবর পাবেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার আরজুরার প্রতি নজর রাখলাম, আশা করি খুব সহজে নাগাল পাব।
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
পলাশমিঞা বলেছেন: নিশ্চয় পাবেন।
এক সাহেবকে নিয়ে হয়তো পোস্ট করেছিলেন? কিছু মাথামোটা আছে ইসলাম ধর্ম নিয়ে আজেবাজে লেখতে এবং বলতে তারা খুব পছন্দ করে।
এই জন্য তাদের মাথার মাঝখানে ঠাঠা পড়ে!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি একজন সাধারণ মানুষ। আমার মন্তব্যের এবং পোষ্টের কারণে আমার প্রতি মানুষের রাগ থাকতে পারে কিন্তু কারো প্রতি আমার রাগ নেই। যারা রাগ করে করুক গে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। তাদের কারণে আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টি ভঙ্গি চেঞ্জ করতে পারি না। আশা করি সবাই সত্যের পথে ফিরে আসবে।
এরা ধর্ম কে জোর করে ব্লগের বিরুদ্ধে দাড় করাতে চায়। আমার কথা হল মানুষ শিক্ষিত হলে নিজে থেকেই আধুনিক হবে। কাউকে জোর করে কিছু চাপানোর দায়িত্ব নিতে হবে না।
১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সেই পিচ্চিবেলায় ভাল পড়াশুনার জন্য " তাবিজ কিনে" আব্বার হাতের সেই চড়ের কথা আজো মনে পড়ে।।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আসলে আমাদের ছোট বেলায় এ ধরণের অভিজ্ঞতা অনেকের আছে।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা জানবেন
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১১
পলাশমিঞা বলেছেন: ওরা বিকৃত বিবেকের মানুষ।
প্রয়োজন হলে ডাকবেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ, অনুপ্রেরণা এবং সাহস দেয়ার জন্য।
আশা করি পাশে থাকবেন।
১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২১
পলাশমিঞা বলেছেন: একটা কথা বলি, মুসলমানরা ভাই বইন। ভাই কখনও ভাইকে বিপদে ফেলে দৌড় দেয় না। এতে আমি বিশ্বাসি।
আমি কখনও পিছ দেখাই না। এই ব্লগে আমাকে গালি দিয়েছিল। বলেছিলাম নাম ঠিকানে দে তোকে রাস্তায় কবর দেব।
পরে ক্ষমা চেয়েছিল। সেই থেকে পলাশমিঞা নিক বানিয়েছিলাম।
দেশ ধর্ম নিয়ে যারা বাড়াবাড়ি করে তাদেরকে আমি দুই চোখে দেখতে পারি না।
আমাদের ধর্ম, আমাদের ঈমান, আমাদের দেশ, মা বোন নিয়ে উল্টা পাল্টা কিছু বললে আমাদের কলিজায় লাগে।
আমি কি মিথ্যা বললাম?
আমি রাজনীতি করি না। আব্বা কড়া নিষেধ করেছেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: না আপনি কোন মিথ্যা বলেন নি। মানুষ কে সু-শিক্ষা আর মৌলিক অধিকারের বাইরে রেখে দু'চারটা বেঁফাস মন্তব্যের নাম বিজ্ঞান মনষ্কা, প্রগতিশীলতা নয়। যারা বিজ্ঞান মনষ্কা বলে কান জ্বালাপোড়া করছে তাদের বিজ্ঞানে কি এমন অবদান আছে, তারা মানব সেবায় কি এমন আবিস্কার করছে! কিছুই না, দু'চারটা বেফাঁস মন্তব্য ছাড়া!
তারা আগে মানুষের শিক্ষার কথা বলুক, মৌলিক অধিকারের কথা বলুক এতেই তারা মানুষের মনে প্রবেশ করতে পারবে।
আমি কোন রাজনৈতিক দল করিনা। সমাজ কর্মী এবং বালাদেশ মানবাধিকার কাউন্সিলে কাজ করছি।
সাহস এবং অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য শুভ কামনা জানবেন।
১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫০
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি শুরুতে বলেছিলাম, বেশি বাড়াবাড়ি করলে কুত্তামরা মরবে। কতটা মরেছে?
তাদের মন্তব্য পড়লে মাথা নষ্ট হয়। আমিতো অনেক সহ্য করেছি। কয়েকজনকে দেখিয়েছিলাম, ওরা আমাকে মারতে চেয়েছিল, বলেছিল, তুই কী, এসব আমাকে দেখাবার আগে ওকে গুলি করে মারলে না কেন?
ওরা বেশি বাড়াবাড়ি করে। বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম নিয়ে!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমরা সামগ্রিক অব্যবস্থাপনা এবং ক্রাইসিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। আশা করি এক সময় ঠিক হয়ে যাবে। মানুষ শিক্ষিত হলে নিজে থেকে সব কিছু বুঝে যাবে। তার নিজের পথ নিজে বাছাই করে নিবে। কোনটা ধর্ম আর কোনটা বিজ্ঞান নিজে থেকেই পৃথক করতে সমর্থ হবে।
ধন্যবাদ।
২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন সবারই জীবনে কম বেশী ঘটনা থাকে, এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,
ফিরে এসে সুন্দর মতামত রেখেছেন।
শুভ কামনা জানবেন।
২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব চমৎকার হয়েছে গল্পটা । ক্লাশ নাইন তো লাইন দেয়ারই সময় শুরু । এ রকম হয় , এটা এ সময়ে যাদের হয়না তাদের সার্বিক শারিরিক ও মানসিক গ্রৌথের অভাব বলেই ধরে নেয়া যায় । ক্লাশ নাইন টেনের এমন ঘটনা অতি স্বাভাবিক ব্যপার । এ সময়ে যাদের এটা ঘটেনা তাদের সত্যিই একটা বড় তাবিজের দরকার !!!
তাবিজের প্রভাব কাটানোর লক্ষ্যে সুন্দর গল্পটির জন্য অভিনন্দন রইল ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ব্লগে আপনার মন্তব্য পোষ্টের পূর্ণতা দেয়। আপনার আলাদা পর্যাবেক্ষন এবং সুন্দর ধারা বিশ্লেষণ সবাইকে আকৃষ্ট করে।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা জানবেন।
২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আগে ওউগ্গা লাইক লন ভাইজান!!!
তয় রেশমারে না পাউয়ার সব দুষ মাদুলির উপর উডাইয়া হেতারে হালাইয়া দেওন ঠিক অয় নাই !!!!!!!!!
কিছু টাইপো আছে (যেমন:- মমটুকু, জড় ইত্যাদি)।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, টাইপো নজরে এনেছেন। আপনার লাইকে অনুপ্রাণিত হলাম।
আসলে মানুষ কোন কিছুটা হতাশ হলে অনেক কিছু করে..। হয়ত সে সময় তাবিজ কে হতাশার কারণ মনে হয়েছে সেই জন্য ফেলা দেয়া.... (হে,, হে.)
শুভ কামনা জানবেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দারুন লাগল। তাবিজ কবজ ব্যাবহার না করাই উত্তম।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হলাম।
মানুষের অসুস্থ হলে বা শারীরিক সমস্যা হলে ডাক্তার কাছে যাওয়ার কোন বিকল্প নাই। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষ দারিদ্রতা, অজ্ঞতা এবং কু-সংস্কারের কারণে তাবিজ, কবজ, মাদুলী ইত্যাদি ব্যবহার করে।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ,
শুভ কামনা জানবেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
২৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আহা প্রেমের এই করুণ পরিণতি।
ভাবছি আমিও একটা তাবিজ নিব কিনা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপুনি।
তাবিজ কিনবেন ভালো কথা, আগে বলে নিবেন, বিফলে মূল্য ফেরত।
২৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
হা হা হা হি হি হি!!!
ভাই গল্পোটা পড়ে অনেক হেসেছি।
ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেলো। যদিও প্রেম করা হয়নি...
অনেক সুন্দর গল্পো
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
ছোট বেলায় সবারক্ষেত্রে এরকম কমবেশি ঘটনা ঘটে। আপনার ঘটেনি জেনে আশ্বস্ত হলাম আপনি ব্যতিক্রম।
তবে, ছোট বেলায় এই সমস্ত প্রেম না করাই ভাল।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা জানবেন।
২৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
নতুন নকিব বলেছেন:
''অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: গল্পটা কিন্তু ভাল লিখেছেন। পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়।
তবে বিভিন্ন পোস্টে আপনার উল্টাপাল্টা মন্তব্য দেখলে আপনার সম্পর্কে বিরূপ ধারনা হতে বাধ্য।''
-মন্তব্যটি পেয়েও আপনি বিরক্ত হননি, দেখে ভাল লাগল।
গল্প আমি পড়ি নি।
আপনার শুভ দিন কামনা করছি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: যে যা ধারণ করবে এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমি কারো ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তগত করতে অনীহা। কিন্তু যারা আমাদের সমাজ ও পরিবার কাঠামো ভাঙ্গার জন্য কথা বলবে তাদের বিরুদ্ধে আমার ব্যক্তি সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও কথা বলে যাবে।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ,
শুভ কামনা জানবেন।
২৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১০
শূন্যনীড় বলেছেন: ভালোবাসা লেগে থাকুক ছেলে বেলায়।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।
শুভ কামনা জানবেন।
২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
''কিন্তু যারা আমাদের সমাজ ও পরিবার কাঠামো ভাঙ্গার জন্য কথা বলবে তাদের বিরুদ্ধে আমার ব্যক্তি সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও কথা বলে যাবো।''
-ধন্যবাদ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৬
মেটাফেজ বলেছেন: হেলু ভোদাইয়ের ছায়া আমাকে একবার খেঁচে দে না
৩০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০১
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: গল্পসহ অনেকের মতামত পড়ে দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। রেশমার নামে বাল্যবিয়ের মামলা দিলেই কাজ হয়ে যেত। তারপর আপনারা আর কিছুদিন প্রেম নদীর কূলে বসে বসে শ্বান্ত, শীতল নদীর পাড়ে নির্মল হাওয়ায় বসে থাকতেন (এ কথা বলতেই আমার ব্রহ্মপুত্র নদের কথা মনে পড়ে গেল)।
রেশমাদের জন্য দোআ রাখবেন। ভাল থাক ওরা, ভাল থাকবেন আপনি।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনি যেভাবে বলেছেন, এতে মানুষ অভ্যস্থ হয়ে গেছে।
আর, আপনি মজা করেছেন এটা আমি বুঝতে পারছি।
[বিদ্র: আমার নামের নিকটা নকল করে শাহাদাৎ হোসেইন (বেকুবের ছায়া) নামে অনুরুপ একটি নিক বানাইছে।
৩১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: নিক বানাইছে শুনে আরও মজা পাইলাম। বেকুব বলবেই না বা কেন? সুযোগতো আপনিই নষ্ট করে ফেলছেন। যাক, মজা করছি বুঝতে পারায় খুশি হলাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনি আমার বিপদে মজা করছেন। এইটা করতে পারলেন!
৩২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪২
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: একজনের বিপদে আরেকজন তো মজাই করে। এটাইতো নিয়ম ভাই। হা হা হা।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপ্নে পারেনও বটে কিন্তু আমি পারিনা। তবে আমি নিচ্ছিত এটা আপনার মনের কথা নয়।
শুভ কামনা জানবেন।
৩৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮
তার ছিড়া আমি বলেছেন: তাবিজের বিষয়টা এক রকম ব্যবসায়িক লাগে। ইসলামে তাবিজের কোন বিধান নেই।
আপনার কাহিনীটা বেশ ভাল লেগেছে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ,
ইসলামে জাহেলিয়াতের স্হাহা নেই। তাবিজ জাহিলিয়াত এর আওতাভুক্ত।
শুভ কামনা জানবেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ................. মাদুলিটা ফেলে দিয়ে খুব অন্যায় করেছেন। ফেলেছেন বলেই আজ ব্লগার হয়েছেন, না হলে আজ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন।
কাহিনীতে মজা আছে, সংস্কারের দর্শন আছে।