![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব
ক্ষমতার মোহ মানুষ কে পশুতে পরিণত করে। ক্ষমতা লোভী মানুষ একটা দেশ এবং জাতির জন্য ভয়ংকর হতে পারে। কেননা ক্ষমতা সৃষ্টি হয় ভয় দেখানোর জন্য। যার ক্ষমতা আছে তার উচিৎ সুযোগ কাজে লাগানোর- এটা তৃতীয় বিশ্বের দায়িত্বশীল নেতা বা আমলাদের দর্শণ! কারণ ভয় যদি না থাকত তাহলে ক্ষমতার অস্তিত্ব থাকবেনা। ক্ষমতাবান নেত্রী, আমলারা মানুষের মাঝে ভীতি ছড়িয়ে দিয়ে ক্ষমতার চূড়ান্ত রুপায়ন করেন। এক্ষেত্রে পেশী বা বন্দুকের নল একমাত্র ভরসা। ক্ষমতার ধরণ একেক জনের কাছে একেক রকম হতে পারে। সেটা পাড়ার বখাটে কিংবা পাতি নেতা থেকে শুরু করে ট্রাম্পের দিকে তাকালে বুঝা যায়। ক্ষমতা বিষয়টা অমানবিক মধ্যযুগীয় এবং বর্বতার মধ্যে পড়ে।
গনতন্ত্রে ক্ষমতার চর্চা করা নিষিদ্ধ। একটি প্রকৃত গনতন্ত্রিক দেশের মালিক জনগন। এবং সেখানে সাংবিধানিকভভাবে সবার অধিকার সমান। গনতন্ত্রে সরকারী পিয়ন থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি কেউই ক্ষমতার অধিকারী না। তারা সকলেই কিছ সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করে মাত্র। হাসিনা/খালেদা কিংবা হামিদ সাবরা যদি নিজেদের অর্পিত দায়িত্বকে ক্ষমতা মনে করেন তাহলে সেখানে গণতন্ত্র থাকার কথা না।
অনেকের প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে তারা যে রাষ্ট্রের জন্য কাজ করে তার বিণিময় কি পাবে? সোজা কথায়- তারা রাষ্ট্রের যে দায়িত্ব পালন করেন তার জন্য তারা মাসিক মাইনে পান এবং সে মাইনে দিয়ে তারা পড়নের শাড়ি, পায়ের জোতা এবং ভাতের হাড়িতে চাউলের যোগান দেন। অর্থাৎ তারা রাষ্ট্রীয় চাকুরে, জনগণের গোলাম।
তার মানে- গনতন্ত্রের দর্শণে কেউই ক্ষমতাশালী/শক্তিশালী না। ক্ষমতাশালী নেতারা জনগণের ভোটে সাংবিধানিকভাবে কিছু দিনের জন্য পারিশ্রমিকের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করেন। কেউ প্রশ্ন রাখতে পারেন শামীম ওসমান, এম্পি বদি কিংবা ইলিয়াস আলীদের খুটার জোর কোথায়? ঐ যে নেত্রীর আস্হা ভাজন। নেত্রী চাইলে তাদের ব্যবহার করে জনগণকে ক্ষমতার দাপটে তটস্থ রাখতে পারেন। এখানে নেত্রী থেকে যান ধোয়া তুলশি পাতা। এটা বাড়তি সুবিধা!
অতি পরিতাপের বিষয়, বর্তমানে দেশ জনগনের হাতে নেই। স্বাধীন তার পর থেকে দেশে কতিপয় নেতা/নেত্রী বিভিন্নভাবে ক্ষমতাশালী হয়ে কলোনিয়াল সিস্টেমে দেশ পরিচালনা করেছে। যারাই ক্ষমতায় এসেছে তারা বিভিন্ন ভাঁওতাবাজির উদাহরণ দিয়ে আকারে ইঙ্গিতে বুঝাইতে চাইছে এই দেশ আমার, আমার বাপের কিংবা আমার স্বামীর। এখানে আমরাই সব, বাকী সব ছাগলের তিন নম্বর বাচ্ছা। তোদের জন্ম হয়েছে কেবল আমাদের গোলামী এবং চাটুকারিতা করার জন্য। আমাদের ক্ষমতা খাটানোর অধিকার আছে। তোদের প্রজা হিসেবে থাকতে হবে। তাদের আকারে ইঙ্গিতে, হুংকারে প্রতক্ষ্য ক্ষমতার দাপট দৃশ্যমান হয়েছে বা হচ্ছে। জনগণ সব সময় তাদের ভয় করে, তোয়াজ করে। তানা হলে যে, তাদের গুম, খুন হত্যা বা ধর্ষণের শিকার হতে হবে।
প্রকৃত গণতান্ত্রিক দেশে সকল মানুষের সমান অধিকার নিচ্চিত থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে সেটা কি আদৌ ছিল কিংবা আছে?
ছবি: নেট
১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: স্বাধীনতার পর থেকে এখানে নামে মাত্র জনগণের শাসন চলছে। যে যেভাবে পেরেছে বিভিন্ন বুলি আওড়িয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে।
এথেকে উত্তরণে জন্য তরুন প্রজন্ম কে এগিয়ে আসতে হবে।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: স্বাধীনতার পর থেকে এখানে নামে মাত্র জনগণের শাসন চলছে। যে যেভাবে পেরেছে বিভিন্ন বুলি আওড়িয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে।
এথেকে উত্তরণে জন্য তরুন প্রজন্ম কে এগিয়ে আসতে হবে।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোষ্টে কিসের যেন আলামত দেখতে পারছি। অতি দ্রুত পাঠক সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে!
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অতি দ্রুত পাঠক সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে!
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: Good
১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:০৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: thanks for comment
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ক্ষমতা খূব খারাপ জিনিশ। মানুষকে লোভী করে তোলে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:১৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ক্ষমতালোভীরা এক দিকে গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের কথা বলছে অন্য দিকে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য গণন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করছে।
৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সরকারের উচিৎ ছিল নিচের ছবিটির বাড়ির মালিককে গুলশানে একটা দশতলা করে দেয়া, তাহলে তার ঘরে পানি উঠতো না, তার ঘরের চাল ছনের থাকতো না!
হ ভাই, ক্ষমতা একেকজন একেক ভাবে ব্যবহার করে। কেউ গ্রেনেড গুলিতে বিরোধী পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়! আবার কেউ গরীব দুঃখি অসহায় মানুষকে সাহায্য করে বুকে টেনে নিয়ে বারবার ভোটে জয়ী হতে চায়। বড়ই বিচিত্র সব ক্ষমতার ব্যবহার!!
১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:২৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সরকারের দায়িত্ব মানুষের মৌলিক অধিকার নিচ্ছিত করা এবং জনগণের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করা। কিন্তু স্বাধীনতার পর সব সরকার কলোনিয়েল সিষ্টেম চালু রেখে দেশে দুইটা শ্রেনী তৈরী করে জাতির মাঝে বিভাজন সৃষ্টি করে রেখেছে। এই দুই শ্রেণির একটি হলো সরকারের চাটুকদার এবং তারা সরকার সৃষ্ট বেনিফিশিয়ার। এরা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে গুলশানে অলিশান বাড়ি করছে, কেউ সুইসে টাকা পাচার করছে আবার কেউ ব্যাংকের টাকা মেরে খেয়ে সরকারী ব্যাংক কে দেউলিয়া বানাইছে। জাতি তাদের আধিক্য প্রত্যক্ষ করছে।
আরেক শ্রেণি হলো দরিদ্র শ্রেণি, এরা জীবন ধারণের জন্য প্রতিটি ক্ষণে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। এদের কাছে রাষ্ট্রীয় সেবা অলীক। অথচ সরকার তাদের কথা বলে মুখে ফেনা তুলছে কিন্তু তাদের কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:২৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সরকারের দায়িত্ব মানুষের মৌলিক অধিকার নিচ্ছিত করা এবং জনগণের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করা কিন্তু স্বাধীনতার পর সব সরকার কলোনিয়েল সিষ্টেম চালু রেখে দেশে দুইটা শ্রেনী তৈরী করে জাতির মাঝে বিভাজন সৃষ্টি করে রেখেছে। এই দুই শ্রেণির একটি হলো সরকারের চাটুকদার এবং তারা সরকার সৃষ্ট বেনিফিশিয়ার। এরা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে গুলশানে অলিশান বাড়ি করছে, কেউ সুইসে টাকা পাচার করছে আবার কেউ ব্যাংকের টাকা মেরে খেয়ে সরকারী ব্যাংক কে দেউলিয়া বানাইছে। জাতি তাদের আধিক্য প্রত্যক্ষ করছে।
আরেক শ্রেণি হলো দরিদ্র শ্রেণি, এরা জীবন ধারণের জন্য প্রতিটি ক্ষণে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। এদের কাছে রাষ্ট্রীয় সেবা অলীক। অথচ সরকার তাদের কথা বলে মুখে ফেনা তুলছে কিন্তু তাদের কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪৯
ইঞ্জিন মাধব ও ঘাওড়া মজিদের যৌথ প্রযোজনা বলেছেন: আমি সেক্স, মাইয়ামানুষ, রেপ এইসবের ইঞ্জিনিয়ার। আমারে সংক্ষেপে ইঞ্জিন মাধব ডাকলে আমি খুশি থাহি । আমি নিশ্চিত, আমার ইঞ্জিনে চাদ্গাজি গু দেয়, তাই তার পিছনে আমি ঘাওড়া মজিদরে লেলায় দিসি , এইবার সে বুঝব মজা । বেকুবের লাহান ঘাওড়া মজিদরে দিয়া আমার আসল ইঞ্জিনে মানে আমার আসল ব্লগে দাগ ফালাইছিলাম মানে দুই একটা কমেন্ট দিসিলাম, পরে বুঝবার পাইরা মুছে ফালাইছি । আমি খুব সরল সোজা মানুষ । তাই আপ্নেগোরে এত সব কয়া দিলাম। ব্যাকআপ হিসাবে এই আইডিটা খুলি রাখলাম ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাকিস্তানে যেভাবে চলেছিল, ১৯৭১ সালের আগে, দেশ সেভাবেই চলছে। আগে ব্যবসা বাণিজ্য পাকীরা করতো, এখনো পাকীদের বাংগালী ভাই-বেরাদররাই করছে; জনতা এখনো দাস ও বাজার মাত্র।