![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব
আমি সময় পেলেই হাঁটি। হাটতে আমার ভালো লাগে। আমাদের বাড়ির পাশেই বাজার, বাজারের সাথে স্কুল এবং তার অল্প কিছু দূরে মেঘনার শাখা নদী। পূর্বে পাশে বিশাল বিল। এই বিলের সর্বশেষ মাথা এসে ঠেকেছে আমাদের বাড়ির কাছে। ন্যাংটাকালে এখান থেকে দক্ষিণ দিকে তাকালে শুধু শস্য ক্ষেত ছাড়া কিছুই দেখা যেত না। পূর্ব দিকে প্রায় দুই ঘন্টা হাটলে মূল মেঘনা নদীতে যাওয়া যেত। এখন বিলের মাঝে বাড়ি ঘর উঠেছে এবং কোথাও কোথাও চলাচলের জন্য রাস্তা তৈরি করে বার্লিন দেয়ালের মত আলাদা আলাদা স্টেট তৈরি হয়েছে। প্রাকৃতিক এই অবকাঠামো কারণে আমাদের এলাকায় উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠতে অনেক সময় লেগেছে। ফলে বাধ্য হয়ে ছোট বেলায় হাটতে হয়েছে প্রচুর। বাড়ির পাশে বাজার এবং স্কুলের মাঠ থাকার কারণে শৈশব কেটেছে ফুটবল এবং ক্রিকেট খেলে। এখনো গ্রামে গেলে জুনিয়র পোলাপাইনের সাথে ফুটবল ক্রিকেট খেলি। খেলায় দৌড়ের গতি কিছুটা কমলেও পোলাপাইনের সাথে তাল মিলাতে তত একটা সমস্যা হয়না।
2014 সালের শুরুতে কপালের ফেরে ঢাকা চলে আসি। ঢাকাতেও সময় পেলে হাটি। দশ বিশ টাকার রিক্সা ভাড়া হেঁটে পকেট ভাড়ি করছি। রিক্সাওয়ালা যখন বলে, মামা যাইবা? তখন আমি মাথা ঝুলিয়ে ‘না’ সূচক জবাব দেই আর মনে মনে হেসে উঠি। যাক; আমিও তাহলে মানুষ কে বঞ্চিত করতে পেরেছি।
অফিসে দুপুরে খাওয়ার পর পাঁচ দশ মিনিট না হাটলে আমার ভালো লাগেনা। হাঁটার সময় ভালো করে খেয়াল করলে বিচিত্র সব জিনিষ চোখে পড়ে। আপনার চোখ সচরাচর যা দেখে তা যদি একটু গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে পৃথিবীটা আপনার কাছে মিনিংলেস মনে হবে। আজকেও বের হলাম কিছুক্ষণ হাঁটব। হাঁটার এক পর্যায়ে আকাশ থেকে বৃষ্টি নেমে এল। বৃষ্টি নামলে আমার খুব ভালো লাগে। বৃষ্টিকে খুব কাছ থেকে উপভোগ করার জন্য আমি ভবন বা ঘরের ভিতরে না গিয়ে একটু বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকি, যাতে বৃষ্টির পানিকে হাত দিয়ে ছোঁয়া যায়। এতে করে নিজের ভিতর পরিশুদ্ধ ভাব চলে আসে। আজকে নির্মাণধীন বিল্ডিংয়ের উপরে যে নিরাপত্তা টিনের ছাদ দেয়া হয় সেখানে দাড়ালাম। উপর থেকে ঝপঝপ বৃষ্টির পানি পড়ছে। আমার সাথে আরে দশ-পনের জন লোক সেখানে দাঁড়ানো। দুইজন কে দেখলাম খুব আরাম করে সিগারেট ফুঁকছে। কেউ কেউ ফোনে কথা বলছেন। আমি আকাশ এবং চারিদিক দিকে তাকিয়ে বৃষ্টির আসল রূপ দেখে নিচ্ছি। আমাদের থেকে খানিক দূরে ফুটপাতের উপর চারদিকে খোলা একটি ফাস্টফুডের দোকান। দোকানের উপর পলিথিনের ছাঁদ দেয়া, যাতে আপাতাকালীন সময় কাজ দেয়। সেখানে কিছু ছেলেকে দেখলাম পিঁয়াজু, সিঙ্গারা এবং কেউ কেউ নুডলস খাচ্ছে। দুপুরে হোটেলে ভাত খেতে গেলে ৯০-১৫০ টাকা লাগে কিন্তু পিঁয়াজু, সিঙ্গারা কিংবা নুডলস খেলে লাগবে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। পিঁয়াজু সিঙ্গারা খেয়েই তারা দুপুরের খাবার পর্বটা চালিয়ে নিবে। তাদের হাতে ফাইল দেখে মনে হলো চাকুরির ইন্টারভিউ দিতে এসেছে।
রোডে ওপারে একটি ভবনের নিচে গাড়ি পাকিং করার যে প্রবেশ পথ রয়েছে সেখানে তিন চারজন ছেলে মেয়েকে দেখলাম পরস্পর দুষ্টুমি, মাস্তি- মজা করছে। বেশভূষা দেখা মনে হলো উচ্চ বিত্তের সন্তান। দুনিয়ার কোন চিন্তা-চেতনার লেশ তাদের স্পর্শ করেনি। যেন পৃথিবীটা তাদের জন্য পারফেক্ট।
বৃ্ষ্টি কিছুটা কমে এসেছে, দু’চার জন পথচারী রাস্তায় নেমে যে যার গন্তব্যে চলে যাচ্ছে অর্ধভেজা অবস্থায়। আমার ভিতর তাড়া নেই, তাই মানুষের জীবন যুদ্ধের সাক্ষী হচ্ছি। কিছুক্ষণ পর রাস্তার ওপারে তাকালাম। তাকিয়ে দেখলাম এক বৃদ্ধ মহিলা মাস্তি-মজা করার পোলাপাইনের নিকট হাত পেতে বলছে; বাবা দুপুরে খাওয়ার জন্য আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু টাকা দাও। পোলাপাইনের মাস্তি-মজার ভিতরে বৃদ্ধা মহিলাটি ডান হাত দেয়াতে তারা কিছুটা বিরুক্ত হয়েছে। এটা তাদের চেহারায় অভিব্যক্তিতে ফুটে উঠেছে। তাদের মধ্য থেকে একজন বলল; খুচরা নেই, অন্য আরেকজন বলল সরকার কিযে করে! আরেকজন বলে উঠল; গুলশান জোনে সরকার ভিক্ষাবৃত্তি নিষিদ্ধ করেছে, এটা আপনার জানা উচিত?
মহিলাটি আশাহত হয়ে ফাস্টফুডের দোকানের দিকে হাঁটা শুরু করলেন। সেখানে পিঁয়াজু-সিঙ্গারা ভক্ষনরত চাকুরী প্রত্যাশী ছেলেদের নিকট হাত পাতলেন। কিছুক্ষণ পর দেখলাম বৃদ্ধা মহিলার হাতে নুডলসের প্লেট, নুডলসের উপরে ঘরে তৈরি সসের লাল প্রলেপ দেয়া। মহিলাটি চামচ রেখে হাত দিয়ে তৃপ্তি সহকারে খাচ্ছে। এ দৃশ্য দেখে আমার ভিতর দার্শনিক ভাব চলে এসেছে। কিছুক্ষণ পর মন থেকে একটি কথাই বের হয়ে এসেছে, লেভেল মেনটাইন করে চলতে হয়, না হলে আশাহত হয়ে খালি হাতে ফিরতে হবে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দার্শনিক হতে পারলে ভালো লাগত।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লিখেছেন ।
গরীবের সাথে লেভেল কেও মেইনটেইন করতে পারবে বলে মনে হয়না !!!
কারণ গরীবের সহায় মহাশক্তিধর স্বয়ং আল্লাহ, তাই তার পাল্লা অনেক ভারী,
যদিও অনেক দু:খ কষ্টের পর তার ফল মিলে , ততদিন হয়তবা টিকে থাকাই দায় ,
সে জন্যই আল্লাহ বলেন তিনি ধৈর্যশীলদের সাথে অাছেন, আর গরীবেরা জীবনের
শেষ দিন পর্যন্ত আল্লার দিকে তাকিয়ে ধৈর্য ধারণ করে থাকেন । এর সুফল একদিন
মিলবেই এখানে ও সেখানে দু জায়গাতেই , এর অন্যথা হবেনা কারণ এ বিষয়ে
আল্ল্লাহ সহায়তা করবেন ।
শুভেচ্ছা রইল
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ,
অনেক দিন পর আমার ব্লগে মন্তব্য করেছেন।
" যার কেউ নেই তার আল্লাহ আছেন"- সমাজে এরকম একটি কথা প্রচলিত আছে।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমরা সবই জানি ও বুঝি
তার পরেও লেভেল মেইনটেন করিনা,
আমরা সবই জানি ও বুঝি
তার পরেও লেভেল মেইনটেন করিনা,
কারণ আমাদের দেশে বিএ পাশের চাকুরীর জন্য
ম্যাট্র্রিক পাশ এমপি/মন্ত্র্রীর সুপারিশ প্রয়োজন হয়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মগজহীনরা দেশের মাথা হচ্ছে। ব্যবসায়ী বড় লোকের ইয়াবায় আসক্ত ছেলেরা হবে মেম্বার অব পার্লামেন্ট! জাতি পাবে ইয়াবা বদির মত কিছু লোক।
বারাকা ওবাবা বাংলাদেশে থাকলে বড় ঝোর অফিসের করণিক হতে পারতেন। কেনিয়ায় থাকলে মেষ পালক।
তখন তার নাম হত 'বারিক্কা'।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার দর্শন!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার দর্শন!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার কিছুকিছু লাইন মনের ভিতর নাড়া দিয়ে গেল। অনেক সুন্দর লিখেছেন।
সমাজ থেকে শ্রেণি বৈষম্য হঠাতে না পারলে, মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব না।
ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম-
কত নির্মম বাস্তবতা!
দাসত্ব সবলের, দুর্বলের নাই কেহ! এ কলঙ্ক, এ বড় লজ্জা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দাসত্ব সবলের, দুর্বলের নাই কেহ! এ কলঙ্ক, এ বড় লজ্জা।- হাজার কথার এক কথা বলেছেন।
ধন্যবাদ।।।
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাস যখন পিজি'র মোড়ে বা হানিফ ফ্লাইওভারে জ্যামে দাঁড়িয়ে থাকে তখন আমি টং আর ভ্যানের দোকানিদের ব্যস্ততা দেখে সময় পার করি। জীবন যুদ্ধ...
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কেউ স্বীকার করুক আর নাই করুক দেশে নিরব দুর্ভীক্ষ চলছে। অনেকে বেলা-অবেলা উপোষ থাকে।
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০
জুন বলেছেন: লেখাটি খুব আপন আপন মনে হলো । দেখার চোখ আপনার চমৎকার, তার চেয়েও ভালো আপনার অনুভব করার ক্ষমতা শাহাদাত হোসেইন ।
অনেক ভালোলাগা রইলো ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) ,
একদিন এই আপনিই যখন লেবেল পরিবর্তন করে ফেলবেন তখন আর এক ধরনের দার্শনিক চিন্তা আপনাকে ভর করবে ।
তবে, এখন এই লেখার উপরে সহ-ব্লগার জুন এর মন্তব্যখানি আমারও মন্তব্য বলে ধরে নিতে পারেন ।
আর ভবিষ্যতের জন্যে বলি ---- আপনার অনুভব করার ক্ষমতা যেন সব লেবেলেই এমন থাকে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।
আমাদের কাছে নির্মম সত্য হলো দারিদ্রতা। দারিদ্রতার দুষ্ট চক্র আমাদের ঝেঁকে বসেছে। এর থেকে বের হয়ে আসতে না পারলে শ্রেণি বৈষম্য আরো বাড়বে।
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
ধন্যবাদ ভাই শাহাদাৎ হোসাইন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশে ক্যাপিটালিজম এর কারণে সমাজের বৃহৎ একটা অংশ পিছনে পড়ে যাচ্ছে।
ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন দিবানিশি।
১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫
মাহিরাহি বলেছেন: বিত্তশালীদের মন পড়ে থাকে বিত্তে।
দিন কাটে শয়তানের নৃত্যে।
সব বিত্তশালীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। খারাপ বিত্তশালীদের জন্যছড়া লেখার ব্যর্থতম চেষ্টা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উচ্চ বিত্তের সন্তানেরা যে বয়সে গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে আনন্দ ফূর্তি করে সে বয়সে গরীব ঘরের বেকার ছেলেরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎের কথা ভেবে বালিশ ভিজায়।
১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪
Subroto বলেছেন: চমৎকার দর্শন! বাস্তবতা
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
ভালো লাগলো।
আমিও কিন্তু প্রচুর হাঁটি। এই হাটাহাটি বিষয় নিয়ে একটা লেখা দিব আগামীকাল।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৬
ইউনিয়ন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। মানুষের ব্যবধান প্রতিফলিত হয়েছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ।
মানুষের শ্রেণি বৈষ্যমের ব্যবধান ঘুচে যাক।
১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: ভাল লিখেছেন শাহাদাৎ ভাই, জীবনমুখী লেখা। লেখায় একটা গভীর পর্যপবেক্ষণ ক্ষমতা মানবতার জন্য আকুলতা দেখতে পাচ্ছি। সে অর্থে বলতে গেলে আপনি নিশ্চয়ই একজন দার্শনিক।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বলেন কিরে... ভাই! আপনার মন্তব্যে লজ্জা পেলুম।
অনুপ্রাণিত মূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
"এ দৃশ্য দেখে আমার ভিতর দার্শনিক ভাব এসেছে। "
-মনে হয়, আপনি দার্শনিক হয়ে গেছেন