![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব
সেই জন্মের পর থেকে দেখছি মুস্লিম উম্মাহ শান্তি কামনা করে হজ্জের সময় মোনাজাত করা হয়। সারা বিশ্বের মসজিদ গুলোতে মুসলমানদের কল্যান কামনা করে দোয়া চলে। দেশের আনাচেকানাচে বিশেষ মোনাজাত চলে। কোথাও কোথাও আখেরি মোনাজাতের হিরিক পরে। ইস্তেমায়, তাব্লিগ জামাতে বিদায়ী মোনাজাতে দেশী-বিদেশি আলেমরা কান্দা চোখের পানিতে রোল দেন। বাড়িতে, মসজিদে, মাদ্রাসায়, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সময়-অসময়ে মৌসুম ভিত্তিক দোয়ার আয়োজন চলে! রমজানে দোয়া ভিত্তিক কর্মসূচি চলে।
শীতকালে তাম্বুরা টানিয়ে ওয়াজ শেষে মোনাজাত না দিলে ওয়াজ অপূর্ণ থেকে যায়!
আচ্ছা এত এত বছরে এত এত দোয়া যে হয়েছে তার কি ফল পাইছি? আর এই দোয়াই বা কই যায়? দিন দিন মুসলমানদের শান্তি আসেনা বরং অশান্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সত্যি কথা বলতে কি ইসলামে দোয়া বলতে আলাদা কোন প্যাটার্ন এর বাধ্য বাধ্যতা নেই। ইসলাম হলো একমাত্র কর্ম ভিত্তিক ধর্ম। কোরান হলো সেই কর্মের ম্যানুয়াল।
যারা এই কোরান ভিত্তিক ম্যানুয়াল পালন করতে পারছেনা তারা এই দোয়া ভিত্তিক খিস্তিখের (দোয়া ভিত্তিক সমস্যার সমাধান) প্রচলন করছে।
দোয়াই যদি সব কিছু হত তাহলে হামজা (রা: ) শহীদ হতেন না। ভন্ড মুসাইলামার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে অগণিত কোরানে হাফেজ সাহাবী জীবন উৎসর্গ করতেন না।
সমাজে বা রাষ্ট্রে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কোরানের কর্মসূচি ভিত্তিক যে সমস্ত ম্যানুয়াল রয়েছে তা অবশ্যি আপনাকে কর্ম দ্বারা পালন করতে হবে।
সবচেয়ে বড় কথা হলো দোয়ার কোন গ্যারান্টি নেই। যে জিনিষের গ্যারান্টি নেই তার পিছে আমরা খালি খালি কেন ছুটতে যাব। তাই আসুন দোয়ার পিছনে না ছুটে কোরানের ম্যানুয়াল ভিত্তিক কর্মসূচির পিছনে ছুটি।
মুসলমানদের বিপদের সময় হুজরা খানায়, বায়তুল্লায় কিংবা তাম্বুরা টানিয়া যে দোয়া করবেন, সে দোয়ার বরকতে আসমানী জমিনী, হাওয়াই, কাফেরি বিপদ যে কাটবেনা তা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় (দীর্ঘ দিনের পর্যাবেক্ষণ)।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ওয়াজের ভালো দিক আছে, তাহলো অনেক গুলো মানুষ একত্রিত হয়। এতে কমিউনিটি সাধিত হয়। এতে সামাজিক সম্প্রতি বৃদ্দি পায়।
কিন্তু দেশে ওয়াজের নামে যা হচ্ছে তা ওয়াজের মূল অর্থ বহন করেনা।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভাই আমার মনের কথা বলছেন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ইসলামের ম্যানুয়াল যদি সঠিক ভাবে পালন করা হত তাহলে আর দোয়ার রেওয়াজ গড়ে উঠত না।
সত্যি কথা বলতে কি, আমি বাবা-মায়ের দোয়া ছাড়া আনুষ্ঠানিক দোয়া পছন্দ করিনা।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলিম বিশ্বে ভয়ংকরভাবে অসমতা দেখা দিয়েছে সমাজে; মানুষ মানুষের থেকে সাহায্য না পেয়ে আকাশের দিয়ে তাকাচ্ছে, আকাশের দিকে হাত তুলছে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আজ মুসলমান নিজেরা শত পথে বিভক্ত।
সিয়ায়ায়, ইরাকে, ইয়ামেনে একে অপরের উপর 'আল্লাহু আকবর' বলে ফায়ারিং করছে। এখানে কার আল্লাহ কোন জন কে জানে। আর আল্লাহ কার সাথে আছেন তা তারা নিজেরা ঠাহর করতে পারছেনা।
মুসলমানদের নিজেদের সমস্যা নিজেদের করতে হবে। ট্রাম্প-পুতিন এসে তাদের সমস্যার সমধান করবেনা। অমুসলিমদদের নিকট করুণার আশায় যারা দোয়ার কর্ম সূচি চালু রেখেছে তারা ইস্লামের।মর্ম বাণী বুঝতে অক্ষম।
উপর থেকে বোমা পড়লে নিচে 'আল্লাহ হু আকবর' বলে স্লোগান দিলে বোমা ড্যামেজ হয়ে যাবেনা।
বোমাকে ড্যামেজ করতে হলে বা আকাশ নজরদারি করতে হলে প্রযুক্তির আশ্রয় নিতে হবে।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমরা ইসলামকে লাইফস্টাইল হিসেবে গ্রহণ করতে পারিনি। এটাকে রিচুয়ালের মধ্যেই ফেলে রাখছি। আর দুয়ার সাথে সাথে তার জন্য কাজও করতে হবে। নাইলে সেই দুয়ার কোন মূল্য নেই। দুয়া করে বেকার বসে থাকার কথা ইসলামে কোথাও নেই। কোন ফেরেশতা এসে আমাদের অভাব পূরণ করে দিয়ে যাবে না।
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট এর জন্য।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আনুষ্ঠানিক দোয়ার রেওয়াজ মানুষ কে ধর্মীয় ভাবনায় পিছনে রেখেছে।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
জুন বলেছেন: সেদিন আমার এক পরিচিত ফোনে জানতে চাইলো ডেভোলাপার তাদের বাড়ির কাজ তাড়াতাড়ি শুরু করবে এমন কোন দোয়া জানা আছে কি আমার মনে মনে বলি এতই যদি কামেল হইতাম তাহলে কি নিজেই এত সমস্যার মধ্যে থাকি
ইসলাম হলো একমাত্র কর্ম ভিত্তিক ধর্ম। কোরান হলো সেই কর্মের ম্যানুয়াল। এটাই আসল কথা শাহাদাত হোসাইন
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দোয়া কোন সমস্যার সমাধান নয়। কর্ম হলো সমস্যার সমাধানের এক মাত্র পথ।
মা-বাবা কে শ্রদ্ধা-ভক্তি, ভালবাসা এবং হক আদায় করলে তাদের অন্তর থেকে সদা সর্বদা যে দোয়া নির্গত হয় সেটাই আসল দোয়া।
আনুষ্ঠানিক কোন দোয়া আজ পর্যন্ত ফায়দা দিয়েছে বলে বাস্তব কোন প্রমাণ নেই।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
এম আর তালুকদার বলেছেন: ধর্মকে অনেকে ব্যবসা হিসেবে নিয়েছে। এই ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সচেতনতার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ইসলামের সত্য বাণী আমাদের উপলদ্ধি করতে হবে।
ইসলামে আনুষ্ঠানিক যাজক প্রথার স্হান নেই। যে কেউ কর্মের গুণে ( আমল দ্বারা) যাজক (মুমিন) হতে পারে।
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
এম আর তালুকদার বলেছেন: Click This Link
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
মুসলমানরা ক্ষমতার লড়াই, দুনিয়াবি স্বার্থ, পরস্পর কে শ্রদ্ধা না করা ইত্যাদি কারণে এক হতে পারছেনা।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: খুব সত্য কথা লিখেছেন।ধর্মের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান নয়। কিন্তু ধর্মের এই যথেচ্ছ অপব্যবহারের কারনে মুস্লিম বিশ্বে এত অশান্তি। একদিকে অপশাষন অপরদিকে তাব্লিগি হুজুরদের দোয়া মাহফিলের ভন্ডামি দেশটাকে একেবারে শেষ করে দিচ্ছে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বিপদের সময় বা সমস্যা মোকাবেলায় আনুষ্ঠানিক দোয়া প্রথা মানুষ কে চিন্তা, মননে এবং কর্মে পিছনে রাখে।
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯
বিষাদ সময় বলেছেন: মুসলামদের অশান্তির হাজার কারণের এক কারণ হলো 'দোয়া' কে ট্রেডিশনে রুপ দেয়া!
মুসলামদের না মুসলমানদের?
সেই জন্মের পর থেকে দেখছি মুস্লিম উম্মাহ শান্তি কামনা করে হজ্জের সময় মোনাজাত করা হয়।
পোপ ফ্রান্সিস, দালাইলামা সারা বিশ্ব মানুষের শান্তি কামনা করে প্রার্থনা করেন। এমনকি সাম্প্রতিক তারা রোহিঙ্গাদের জন্য প্রার্থনা করেছেন ।
কিন্তু আমরা মুসলিম উম্মাহ ছাড়া আর কারো জন্য দোয়া করিনা বা করতে পারিনা। আমার মনে হয় মুসলিম অশান্তির এটাই মূল কারণ।
ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: টাইপো নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ।।।
পোপ ফ্রান্সিস, দালাইলামা সারা বিশ্ব মানুষের শান্তি কামনা করে প্রার্থনা করেন। এমনকি সাম্প্রতিক তারা রোহিঙ্গাদের জন্য প্রার্থনা করেছেন ।
কিন্তু আমরা মুসলিম উম্মাহ ছাড়া আর কারো জন্য দোয়া করিনা বা করতে পারিনা। আমার মনে হয় মুসলিম অশান্তির এটাই মূল কারণ।
ধন্যবাদ।
ধর্ম গুরুরা (সব ধর্মের) কোন কিছু ঘটার আগে বা সময় খুব উপভোগ করেন ফল লাভের আশায়। ফল ফলের উপর নির্ভর করে তাদের পবর্তী কার্যক্রম। মানব বিপর্যায়ের সময় ধর্ম গুরুরা মানুষের পাশে থেকে লজিস্টিক সার্পোট দিয়েছে এমন নজির নেই। তারা মানবতার ধ্বংসের পর সেখানে গিয়ে মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ত্রাণ কর্তার ভূমিকায় হাজির হন। উদ্দেশ্য নিজ ধর্মের অনুসারী বৃদ্ধি করা। যেন, মানুষ কে সাহায্য করতে হলে ঈশ্বরের অনুসারী বৃদ্ধি করতে হবে!
জিম্বাবুয়েরর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট একটি উক্তি করেছেন; ইউরোপিয়ান যখন আমাদের দেশে প্রবেশ করে তখন তাদের হাতে ছিল বাইবেল, আমাদের হাতে রাজ্য। এখন আমাদের হাতে বাইবেল তাদের হাতে রাজ্য!
ধর্ম ভিত্তিক সংগঠনের কার্যক্রমের আসল জিনিশ পড়তে হলে আপনাকে নজরুলের 'মৃত্যু ক্ষুদা' পড়তে হবে।
এই বঙ্গ এবং ভারতীয় উপমহাদেশ এক সময় বৌদ্ধ ধর্মের খুব প্রভাব ছিল। অনেক রাজাও ছিল বৌদ্ধ। এই বৌদ্ধদের অত্যাচারে হিন্দু এবং অন্যান্য ধর্মের মানুষের অবস্হা ছিল ত্রাহি ত্রাহি।
অনেক হিন্দু ঐতিহাসিক লিখেছেন; বৌদ্ধদের এহেন অবস্হা থেকে রক্ষা করতে ঈশ্বর ভারত বর্ষে মুসলমানদের পাঠিয়েছেন।
এই উপ- মহাদেশে বৌদ্ধদের প্রভাব এবং সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণ নিশ্চয় আপনার জানা আছে।
যা হউক, সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান আমাদের কাম্য।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দোয়া কবুল হওয়ার কছিু শর্ত আছে। যার মধ্যে অন্যতম হালাল রুজি দ্বারা আহার করা। শুরুতেই যদি গলদ থাকে কবুল হবে কিভাবে। তারপরও মুসলিম হিসেবে আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে, চাইতে হবে। দোয়া সাথে সাথে কবুল হতে পারে, পরে কবুল হতে পারে, সারাজীবনে কবুল নাও হতে পারে, পরকালে কাজে আসতে পারে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মাইদুল ভাই প্রতি বছর কোটি কোটি মুসলমমান দোয়া করেন মুস্লিম উম্মাহের শান্তি কামনায়। তারা একজনেও কি শর্ত পূরণ করতে পারছেনা?
আসল কথা হলো কতগুলো বিষয় আছে যেগুলো দোয়া দ্বারা সাধিত হয়না কর্মের মাধ্যমে সাধিত হয়। খলিফা ওসমান (রা যখন বিদ্রোহী দ্বারা শাহাদাৎ বরণ করেন তখন তিনি ইবাদত/ কুরান পাঠের অবসস্হায় ছিলেন।
তিনি যদি বাস্তব পরিস্হিতি উপলদ্ধি করে সিরিয়ার সৈন্য বাহিনী মদিনায় মোতায়েন করতেন তাহলে মিসরের তুলনামূলক অধিকতর দুর্বল সৈন্য বাহিনী ওসমান কে শহীদ করতে পারতো না। ( মুয়াবিয়া এব্যাপারে ওসমান কে সর্তক করেছিলেন) কারণ তখনো ওসমানের (রা হাতে এক বিশাল ক্ষমতাধর মুস্লিম সেনা বাহিনী ছিল। যারা হু দিলে এই বিদ্রোহীরা উড়ে যেত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: (রা: ) হবে। কেন জানি ইমো দেখায়।
সকল সাহাবিদের আল্লাহ বেহেস্তে উচ্চ মর্যাদা দান করুন। আমিন।।।।
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
রাখালছেলে বলেছেন: ধর্ম ব্যবসা ছাড়া কিছু না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আসলে ঠিক তাই নয়।
এটা রেওয়াজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।
ধন্যবাদ।।।
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দোয়াও লাগবে আবার কর্মও লাগবে। কারণ, আল্লাহ বলেছে, আল্লাহর কাছে চাইতে হবে। আমাদের সমস্যা হলো, আমরা দোয়াটা শেষ করেই বের হয়ে আবার ধান্দাবাজি শুরু করি...
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কর্ম ছাড়া দোয়া নিষ্ফল।
সহমত।।।
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আসলে দোয়া কবুল হবে কি হবে না সেটা আল্লাই একমাত্র বলতে পারেন। কারণ তিনিই অন্তর্জামী, সর্বশ্রেষ্ট শ্রোতা, সব বিষয় ও কর্মফল, অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত সম্পর্কে অবগত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পবিত্র কোরানে আছে-
আল্লাহ বলেছেন; আমি সেই জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পর্যন্ত ভাগ্য পরিবর্তণ করিনা যতক্ষণ পর্যন্ত না সে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তণ না করেন। ( রেফারেন্স মনে নেই)
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সহমত, ফিরে এসে মন্তব্য রাখার জন্য ধন্যবাদ।।।
১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩১
ইউনিয়ন বলেছেন: কর্ম করতে হবে সাথে আল্লাহর সাহায্যও লাগবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সেটাই।।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন "তোমরা চাও আমার কাছে"
রাসুল বলেছেন "আল্লাহর কাছে বেশী বেশী চাইতে হবে"
তবে আমরা বিপদে পড়লে বিপদ থেকে উত্তরণ চাই বিপদ থেকে মুক্তি পেলে নিমিষেই ভুলে যাই।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চাওয়ার কতগুলো ক্ষেত্র আছে। সব চাওয়াকে একই কাতারে ফেললে সমস্যা। সবচেয়ে বড় কথা হলো-
সমাজে বা রাষ্ট্রে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কোরানের কর্মসূচি ভিত্তিক যে সমস্ত ম্যানুয়াল রয়েছে তা অবশ্যি আপনাকে কর্ম দ্বারা পালন করতে হবে।
কর্ম ছাড়া দোয়া নিষ্ফল। কর্মের সাফল্য লাভের জন্য আল্লাহর কাছে চাইতে হবে।
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কর্মও দোয়া দুই দরকার। আল্লাহ বলেছেন, "আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার এবাদত করার জন্য"। আর এবাদত মানেই কর্মও প্রার্থনার সমষ্টি। সুতরাং কোনটাকেই বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। আমরা তা করতে অক্ষম। অামাদের কোন কর্মই সাধন হবেনা দোয়া ব্যথিত। আমি মুসলমান এ আমার বিশ্বাস।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দেশ লুণ্ঠন হতে থাকলে আপনি ঘরে বসে দোয়া করলেন; যেন লুণ্ঠন না হয়!
অথচ আপনি লুণ্ঠন প্রতিরোধে কিছুই করলেন না, তাহলে কি আপনার দোয়া নিষ্ফলে যাবেনা?
এক্ষেত্রে আপনার উচিৎ হবে লুণ্ঠন প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্হা নেয়া এবং সাফল্য লাভের জন্য প্রভুর কাছে অনুনয় বিনুনয় করা।
কিন্তু সবাই মুস্লিম উম্মাহের মঙ্গল কামনা করে। এই কামনা কিভাবে হবে, কে করবে, কোথায় কারা কারা অংশ গ্রহন করবে, আমার ভূমিকাই কি হবে? তার কার্যত কোন পদক্ষেপ নেই। সবাই আকাশে হাত পাতছে। হাত তখনি পাততে হবে যখন আপনি সকল প্রকার চেষ্টা করে ব্যর্থ হবেন অথবা কাজ আরম্ভ করার আগে কাজের মঙ্গলের জন্য দোয়া করবেন।
শুধু আনুষ্ঠানিক দোয়া করে কোন কিছুর সসমাধান করা যাবেনা।
১৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমিওতো এই দোয়ার কথাই বলছি। আপনি আপনার পোস্টে যে ছবিটি কোড করেছেন তা দেখে আশ্চার্য না হয়ে পারলামনা। আপনি জবাবে বলছেন, কোন কর্মের প্রস্তুতিতে প্রার্থনা করা চাই বা ব্যার্থ হলে ও ব্যার্থতার গ্লানি মুছে নতুন করে উজ্জীবিত হওয়ার জন্য প্রার্থনা চাই। এমনি চাই কিন্তু দোয়া যে একটা এবাদত তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। ট্রেডিশনাল দোয়া এড়ানোর সুযোগ কোথায়?
ভাল থাকবেন আমি আপনার জন্য দোয়া করলাম। আপনাকে ভাল রাখা না রাখা স্রষ্টার মর্জি আর আপনার কর্ম হবে তার প্রতিফল। আপনি অবশ্যই ভাল থাকবেন আল্লাহ আপনাকে উত্তম ভাবে ভাল রাখুন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সুজন ভাই,
আপনি দোয়াকে যে অর্থে দোয়া ব্যবহার করেছেন আমি সে অর্থে ব্যবহার করেনি। আমি বলতে চেয়েছিলাম; মুসলমানরা সমস্যা সমাধানে কর্মপন্থা অবলম্ভন না করে শুধু দু'হাত উঠিয়ে সমস্যার সমাধান করতে চায়। এই যুগে সেটাই ঘটছে।
রাসূল (সা খন্দকের যুদ্ধে পরামর্শ করে প্রতিরক্ষা ব্যুহ খনন করেছিলেন। তিনি নিজে মাটি কাটায় সামিল হয়েছিলেন।
বদরের ময়দানে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র বাহিনী নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করেছেন। এবং তিনি আল্লাহর সাহায্য চেয়েছিলেন। এখানে দেখা যাচ্ছে তিনি আগে কর্ম করেছেন, পরে দোয়া করেছেন।
যাকাতের হক দোয়া দ্বারা আদায় হয়না।
জিহাদের হক দোয়া দিয়ে হয়না।
আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমিন।।।
১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ।।।
১৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলাম ধর্মকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করছেন, যা বিভক্ততে সাহায্য করছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এতে মারাত্মক সমস্যা হওয়ার কথা না।
২০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কিছু কথা বলতে মানা ব্রো!!!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কিন্তু এভাবে আর কত দিন।
২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩
হিজবুল আমিন (রূপস) বলেছেন: অনেক দিন পর একটা ভালো বিশ্লেষনমুলক লেখা পড়লাম। আসলে কোরানকে কেন্দ্র করেই তো মুসলমান চলবে। তারপর হাদিস, ইজমা ও কিয়াস। দোয়া কবুল হবার কিছু শর্ত আছে। তারমধ্যে খাস নিয়ত, আল্লাহর উপর ভরসা , মসজিদমুখি হওয়া ও অবশ্যই হালাল রিজিক এর মাধ্যমে জীবনকে পরিচালিত করা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ মতামত রাখার জন্য।
২২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এত সুন্দর পোষ্ট কেমনে মিস করছিলাম ভাবছি!!
খুব ভালো লাগলো কথাগুলো...
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
জাহিদ অনিক বলেছেন: শীতকালে তাম্বুরা টানিয়ে ওয়াজ শেষে মোনাজাত না দিলে ওয়াজ অপূর্ণ থেকে যায়! - ওয়েল সেইড। শীতকাল তো ওয়াজের মৌসুম।