নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতি যুগে একদল সত্যের অনুসারী থাকে। আমি সে দলে আছি।

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

সকল মানুষের মধ্যে কিছু কিছু ভুলত্রুটি আছে যা মানুষ নিজে বুঝতে পারে না, সেই ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়া এই অধমের দায়িত্ব

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন নকীবের পোষ্টে ("কুরআনে বর্নিত বিশেষ দুআগুলোসহ কুরআন ও হাদিসে উল্লেখিত...";) উদাসী স্বপ্নের মিথ্যাচার ও আমার কিছু কথা।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫



উদাসী স্বপ্ন বলেছেন, : এত কিছু করার দরকার কি! উটের মুত খেলেই তো হয়ে যায়। স্বয়ং নবী নিজে খাইতে বলছে।.....

মি. উদাসী স্বপ্ন,
নবীজী উটের মূত্র খাইতে বলেছেন কোন শ্রেণির লোকদের আপনার কি জানা আছে ? যারা মুসলমানদের জয়জয়কার দেখে উপর দিয়ে মুসলমান সেজে ছিলো, কিন্তু ভিতরে ভিতরে ছিলো মূর্তিপূজারী। আর দেবদেবী পূজারিদের জন্য পশুর মূত্র ভালো প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। আপনি একটু ইন্ডিয়ার দিকে খেয়াল করলে বিষয়টি বুঝতে পারবেন। তাছাড়া হাদিসে বর্ণিত উকলা ও উরাইন গোত্রের লোকদের উট মূত্র খাওয়ার ফলে তাদের ইসলাম বিরুদ্ধাচারন এবং নাফরমানীর জজবা বেরে গিয়েছিলো বহুগুণে। ফল স্বরূপ ঐ নাফরমান লোকদের রোগ ভালো হওয়ার পর তারা রাখাল কে মেরে উটগুলো লুট করে পালিয়ে যেতে চেয়েছে। কিন্তু পরক্ষণে মুসলমানদের হাতে বন্ধি হয়ে বিচারে সন্মুখীন হতে হয়েছে। চুরি, মানুষ হত্যা এবং বিশ্বাস ঘাতকতার দায়ে তাদের নগদে হাতকাটা এবং মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হয়েছে। উটের মূত্র যদি মুসলমানদের জন্য প্রযোজ্য হতো তাহলে বোতল ভরে পান করত, ঘরে রাখত, বাজারে উষ্ট্রের মুত্র উটের দুধের চাইতে ভালো দামে বিক্রি হত, এবং কি অনেকে পবিত্র মনে করে গায়ে ছিটাতো। যেখানে সাহাবারা নবীর প্রতিটি কথাকে অক্ষরে অক্ষরে পালন করত, নবীর সুন্নত পালন করার জন্য জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করত সেখানে উষ্ট্রের মুত্র প্রত্যাখান করা আশ্চার্য এবং বিচিত্র বটে। এই গ্রেট অফারটি তারা সহজে এড়িয়ে গেল, ভাবতেই কিযে কষ্ট হয়! হায় প্রকৃতি!!!

আপনি যে ওয়েব সাইটের ছয় নম্বর হাদিস বর্ণনা করেছেন, সে ওয়েব সাইটের মেডিসিন বিভাগের পাঁচ নম্বর হাদিসের দিকে তাকালে দেখতে পাবেন, সেখানে উটের মুত্রের উল্লেখ নেই। অর্থাৎ এখানে হাদিস দুটির বর্ণনার মধ্যে একটি পার্থক্য রয়েছে।

আবার উনি (উদাসী স্বপ্ন) বলেছেন; আবার কারো পেট ছুটলে বা ডায়রিয়া হইলে মধু গিলায় দেও। হাদিস অনুসারে পুরা পেট খালি করে দিবে। ন্যাস্টিকদের স্যালাইন কেন যে খাওয়ায় বুঝি না। এখন সুন্নত পালন করতে গিয়া যদি কেউ মারা যায় তাইলে মরনের পর জান্নাত আর ৭২ হুর তো আছেই। পালন করতে কি সমস্যা? সহী ধর্ম তো!!

এবার জেনে নিই হাদিসে কি লেখা আছেঃ
"রাসূলুল্লাহ (সা.)- এর কাছে কোন এক সাহাবি তার ভাইয়ের অসুখের বিবরণ (উদরে সমস্যা বা পেটে সমস্যা বা অন্ত্রে সমস্যা) দিলে তিনি তাকে মধু পান করানোর পরামর্শ দেন। দ্বিতীয় দিনও এসে আবার সাহাবি বললেন- অসুখ পূর্ববৎ বহাল রয়েছে। তিনি আবারো একই পরামর্শ দিলেন। তৃতীয় দিনও যখন সংবাদ এল যে, অসুখের কোন পার্থক্য হয়নি, তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন- আল্লাহর উক্তি নিঃসন্দেহে সত্য, তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যাবাদী। উদ্দেশ্য এই যে, ওষুধের কোনো দোষ নেই। রোগীর বিশেষ মেজাজের কারণে ওষুধ দ্রুত কাজ করেনি। এর পর রোগীকে আবার মধু পান করানো হয় এবং সে সুস্থ হয়ে উঠে।"

এখানে জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিটি পেটের সমস্যা কে সরাসরি ডায়রিয়া হিসেবে দেখিয়েছেন। পেট বা উদরে সমস্যা বলতে কি শুধু ডায়রিয়া কে বুঝায়? পেট বা উদরে বা অন্ত্রে অনেক ধরণের ওসুখ থাকতে পারে। আর ডায়রিয়ার আরবি কি উনি কি ভালোভাবে জানেন? বুঝুন এবার অবস্থা!

আলোচিত হাদিস।

আবার উনি লিখেছেন- "পুরো পেট খালি করে দিবে..."
হাদিসে কোথায় পেট খালি করার কথা লিখা আছে, দেখাতে পারবেন কি?

এবং তার ভাষ্যঃ স্যালাইন নাস্তিকের আবিস্কার!! এমন ঠাডা পড়া মিছা কথা মানুষ কেমতে বলে! মাথায় আসেনা।

এবার আসুন জেনে নেই স্যালাইন কে আবিস্কার করেছে-
খাবার স্যালাইনের আবিস্কারক হলেন ডাঃ রফিকুল ইসলাম এবং উনি সর্বজন নন্দিত (একটু গুগুল কে জিঙ্গেস করলেই বলে দিবে)এখানে দেখুন।।। অপর একটি দুর্বল রেফারেন্সে দেখলাম হেমন্ত নাথ নামক এক ভদ্র লোক স্যালাইন আবিস্কারের প্রচেষ্টা চালান। এবার বুঝুন মিথ্যাচারের ঠেলা।

এছাড়া তিনি (উদাসী স্বপ্ন) মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন-
“এছাড়া হারাম প্রানীর হাবিজাবি দিয়া এই যে ভ্যাক্সিন বানায় শিশুদের জন্য এটা তো সত্য ধর্মে হারাম। বুঝি না সত্যি ধর্মের মাসলম্যানরা কেন যে শিশুদের টিকা দেয়। কারন নবী তো টিকার অল্টারনেটিভ দিয়েই দিছে হাদিসে প্রতিদিন ৭ টা খেজুর খাইলে সব রোগের থিকা শেফা পাওয়া যাইবো। এখন আবার যদি কোনো নাস্তিক জিগায় যদি শিশু জন্মগত ডায়বেটিস থাকে বা যার দাঁত গজায় নাই? উত্তরে বলা উচিত তুই সত্য নবীর থিকা বেশী জানস? কালা জিরা তো সর্বরোগের অসুখ।”



সব ভ্যাকসিন ইসলাম ধর্মে হারাম এই কথা হেতায় পাইলো কই? এন্টিবায়োটিক, ভ্যাকসিন ইত্যাদি নেওয়া যাবে যদি সেগুলোতে কোন নাফরমানী (দেব দেবীর নামে হত্যাকৃত প্রাণীর রক্ত কিংবা কুরআনে যে সমস্ত পশুকে হারাম করেছে সে সমস্ত পশুর রক্ত মাংস না থাকে। এবার আসি মূল পয়েন্টে, বাংলাদেশে বহুল আলোচিত পোলি একটি ভাইরাস জনিত রোগ। আর ভাইরাসের প্রতিষেধক কি দিয়ে তৈরী হয় জানেন তো? সংশ্লিষ্ট ভাইরাস কে মৃত করে এন্টি বডি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

এখন ধরুণ, একজন ব্যক্তির শরীলে ডেঙ্গুর জীবানু আছে অথবা রুবিয়ানা আছে, এখন এই ব্যক্তির শরীর জীবানু বা ভাইরাস থাকার কারণে নাপাক হয়ে যাবেনা। এমন কি তার জন্য ইসলামের ইবাদতের হুকুম রহিত হয়ে যাবেনা।তাই উক্ত রোগের প্রতিকার হিসেবে যদি সংশ্লিষ্ট ভ্যাকসিন দেয়া হয় সেটিও নাজায়েয হবেনা
এবং,
হাদিসে খেঁজুর খেতে বলা হয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য, ঔষধ হিসেবে নয়। কালিজিরাও অনুরুপ, কেননা হাদিসে এসেছে কালোজিরা মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের প্রতিষেধক । যেহেতু কালিজিরা মৃত্যু ঠেকাতে পারেনা সেহেতু কালিজিরা মৃত্যু ঘটানোর জন্য মানব দেহে প্রভাবকে আটকিয়ে রাখতে পারেনা। মানে কি? মানে হলো প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করলেও ঘটনা সংঘটনের পর যেমন রোগ, শোক, বয়সজনিত অসুখ) রোগের প্রতিরোধ করতে পারেনা।

উনি জন্মগত রোগের কথা বলেছেন, যে ব্যক্তি জন্মের আগে কালোজিরা খেতে পারেন না, তার তো প্রতিষেধকের প্রশ্নই আসেনা। এখন একজন ব্যক্তির পক্ষে কি জন্মের আগে কালিজিরা খাওয়া সম্ভব? অবশ্যই না।
এবার বুঝুন, কোন খানের জল কোন খানে মেশায়!


উনি লিখেছেনঃ মাঝে মাঝে শরীর রোগের বিরুদ্ধে ফর্টিফাইড করতে চাইলে মাছির দুইটা ডানা ছিড়ে খেয়ে ফেলতে পারেন।
কোরআন বা হাদিসের কোথায় লেখা আছে- " মাঝে মাঝে শরীর রোগের বিরুদ্ধে ফর্টিফাইড করতে চাইলে মাছির দুইটা ডানা ছিড়ে খেয়ে ফেলতে পারেন।" দেখাতে পারবেন?

পানিতে বা তরল দ্রব্যে মাছি বসার সমন্ধে যে হাদিস রয়েছে সে হাদিস টি বহুল আলোচিত। সেখানে লেখা আছে যদি কারো ঘরে তরল দ্রব্যের মধ্যে উড়ন্ত মাছি বসে সে দ্রব্যে মাছিকে ডুবিয়ে পান করতে হবে। কেননা তার এক পায়ে জীবানু থাকলেও অন্য পায়ে রয়েছে
রোগ প্রতিষেধক।

বহুল আলোচিত হাদিস।।
এই হাদিসটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। এই হাদিস সম্পন্ধে একটি প্রবন্ধ।

তার ভাষ্য (উদাসী স্বপ্রের)
“আর কোনো চিন্তা নাই মাসলম্যানদের এখন। বেশী বেশী যুদ্ধ করে বিধর্মী নারী শিশুদের সাথে নিশ্চিন্তে আজল পদ্ধতিতে ধর্ষন করুন। এইডস হইলে ওপরের চিকিত্সা তো আছেই। নবীর পথে জীবন গড়ুন।। ”

এইডস হওয়ার জন্য যে সমস্ত কারণ রয়েছে যেমন, শুকুরের মত যৌনচার, পরকীয়া, পর পুরুষ কিংবা পর নারীর সাথে পশুর মত অবাধে মেলামেশা, এগুলো ইসলামে নিষিদ্ধ। আর ইসলামের প্রথম যুগে এধরণের রোগের আবিভার্বও ঘটে নাই। ইতিহাসে তার প্রমাণও নাই।

তাছাড়া,
মুসলমানরা যদি যুদ্ধের পর আজল পদ্ধতিতে ধর্ষন করত তাহলে মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া কিংবা ভারতে কোন ভিন্নধর্মী নারীর উদরে সন্তান পয়দা হইত না। আর মুসলমান বিজিত অঞ্চলে কোন বিধর্মী থাকারও কথা ছিলো না। যদি তার (উদাসী স্বপ্রের) কথা সত্য হয় তাহলে বলতে হবে- মুসলমানদের আজল কামিতার ফসল (অন্য ধর্মের লোক) এখন ঘরে তোলার (মুসলমান হওয়ার) সময় হয়েছে।

আরে ভাই আলোচনা করুন আর সমালোচনা করুন তথ্য ঠিক রেখে করুন। তথ্য আংশিক কিংবা বিকৃতি বা মনগড়া কেন?

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

কে ত ন বলেছেন: উদাসী্স্বপ্ন হল একটা পারভার্টেড ব্লগার। সুস্থ বিতর্ক নয়, তার আসল উদ্দেশ্য হল ইসলাম প্রচারকারী ব্লগারদেরকে পচানো, বা সাম্প্রদায়িকভাবে উস্কে দেয়া। তার অসুস্থ বিকৃত মন্তব্য গায়ে মাখতে গেলে ব্লগের শান্তি শৃঙ্খলা বিনষ্ট হবে। রাস্তায় ময়লার ভাগাড় দেখলে আমরা যেমন এড়িয়ে যাই, এসব ব্লগারদের এড়িয়ে গেলেই ব্লগের পরিবেশ সুন্দর থাকবে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আশাকরি তিনি মন্তব্য প্রদানে যত্নবান হবেন। এবং ইচ্ছাকৃতভাবে ইসলাম বিদ্বেষ পরিহার করবেন।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: উদা একটা মানসিক রুগী, ব্লগের আগাছা। মডু আবার ওকে চারাগাছ মনে করে সার পানি দিচ্ছে। X(

ব্লগারেরাও ওর পোস্ট মাছির মত পড়ে। (আলোচিত অংশে আছে.) একবার ও ব্লগ থেকে বিতাড়িত হয়েছিল। লজ্জা না থাকলে যা হয়....


১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
লেখক(উদা) বলেছেন: আমি একজন ইসলামোফোব, মানুষের অজ্ঞতা নিয়ে চুলকাইয়া মজা পাই মর্ষকামীদের মতো। এগুলো আমার মানসিক সমস্যা। সামনের বছর এক কাউন্সিলর দেখাবো।।

তথ্যসূত্র: Click This Link (৩০নং প্রতিউত্তর) :P



০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উনার ঐ পোষ্টটি আমি আগে পড়েনি। ইসলাম নিয়ে তার বিদ্বেষ আছে। তবে উনি যা বলেন তা বিকৃত। তাকে ইতিমধ্যে ব্লগারা পরিহার করেছেন।

আপনাকে ধন্যবাদ।।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

তানভির জুমার বলেছেন: রাস্তায় ময়লার ভাগাড় দেখলে আমরা যেমন এড়িয়ে যাই, এসব ব্লগারদের এড়িয়ে গেলেই ব্লগের পরিবেশ সুন্দর থাকবে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এদের পোষ্টগুলোকে যাষ্ট ইগনোর করেন। এদের উদ্দেশ্যে আলোচিত হওয়া।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের সাথে সহ মত।
মডুদের উচিত উনার আইডি ব্যান করা।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আশাকরি মডুরা নিয়ম অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

সনেট কবি বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের সাথে সহ মত।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

আরোগ্য বলেছেন: ভালো লিখেও মানুষ সেফ হতে পারেনা আর উদাসী স্বপ্ন তার অলীক কল্পনা দিব্যি প্রচার করে বেড়ায়। দুঃখজনক।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বিষয়টি মডুরা ভালো বলতে পারবেন।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উদাসী্স্বপ্ন কি ইসলাম ধর্মের অনুসারী ?
আমার কেন যেন খটকা লাগছে !!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উনি যে ধর্মের অনুসারী হউক না কেন উনার উচিত ইসলাম বিদ্বেষ পরিহার করা।

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কে আমি একেবারে অজ্ঞ তাই মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ভালো করেছেন।।

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উদাসী ইসলাম ধর্মের অনুসারী ছিল। এখন নাস্তিক। তাকে জবাব না দিয়ে এড়িয়ে গেলেই ভাল। কারণ, তাকে আস্তিক করতে হলে স্বয়ং আল্লাহকে এসে প্রমাণ দিতে হবে...

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: তাকে আস্তিক বানানোর ইচ্ছা আমার নেই, কারো থাকার কথা না। সে যা ইচ্ছে হতে পারে। আমার আপত্তি হলো তার মিথ্যাচারে।

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @বিচার মানি তালগাছ নাই, এইডা ঠিক না। আল্লাহর আসতে হবে না খালি কিছু প্রশ্নের সহী জবাব দিলেই আমি খুশি

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার প্রশ্নের জবাব চক্ষু বুঝিলে পাইবেন।

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর আমি নাস্তিক নই, ঈশ্বরে বিশ্বাস করি। বর্তমানে ওডিন আর লোকির উপাসনা করছি

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপ্নি যা ইচ্ছা হতে পারেন এতে কারো আপত্তি থাকার কথা না। মুসলিম একটি কমিউনিটি (উম্মাহ), এখান থেকে যে কেউ বার হলে হতে পারে, এতে অন্যের সমস্যা থাকার কথা না। জানিনা আগে মুসলমান ছিলেন কিনা।

আপনি ইসলাম নিয়ে ঘাটাঘাটি করেন ঠিক আছে, তবে বিকৃত ভাষা, মনগড়া ব্যাখ্যা, আংশিক কিংবা তথ্য বিকৃতি করবেন না।

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন:
পাঠকের প্রতিক্রিয়া আন্নে লেখছেন যে ব্লগারেরাও ওর পোস্ট মাছির মত পড়ে। আর আপ্নে নিজে যে লুচ্চার মত হের পোস্টে পাদের প্রতিক্রিয়া জানাইতাম যান, হেইডা তাইলে কী???

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ঠান্ডা হউন ম্যান। এভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো একটু গরম হয়ে যায়।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মনগড়া আংশিক মিথ্যা প্রমান করেন। আপনার পোস্টের যুক্তি গুলো খন্ডাই নাই এখনো কারন এগুলো প্রচন্ড বাচ্চা দের যুক্তি। নিজেকেই হাস্যস্পদ করতেছেন। এখন মাহিরাহি সনেট কবি আপনাদের মতো পুচকা পিচকি যুক্তি খন্ডন এটা একটু আন্জাররেটেড


তারপরও চান্স দিলাম আরও কিছু এ্যাড করেন যাতে করে সব একবারে ডিবাঙ্ক করতে পারি। আর লোকজনও একটু দেখুক খেলা জমুক

ভালো কথা যেহেতু আমি ধর্ম ত্যাগ করছি আর তার দলিলও আছে, তাই রিদ্দা করা ফরজ এখন আপনাদের।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার কথা শুনে হাসি আসলো। কে বাচ্ছাদের মতো কথা বলে আর যুক্তি দেয় ইতিমধ্যে ব্লগারা তা বুঝে গেছে। খেলা জমে আলোচিত হওয়ার খুব সখ। এগুলো এখন পাব্লিক বুঝে। এখন ব্লগে আলোচিত হলে মানুষ তাদের কে এড়িয়ে চলে। মানুষ বুঝে গেছে ব্লগে যারা আলোচিত হতে চায় তারা নবী মুহাম্মাদ কে গালাগালি করে হতে চায়।

১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

কানিজ রিনা বলেছেন: উদাশীর বিকৃত মস্তিস্ক,লোকটা ছেলে মেয়ে
নিয়ে দিন কাটাইতো,কিন্তু উদাশীর মস্তিস্ক
বলবে লোকটা মেয়েছেলে নিয়ে দিন কাটাইতো
এই হোল উদাশীর বিকৃত মস্তিস্ক ব্লগে এত
এত গালাগালি শুনেও লজ্জা হায়া কিছু নাই।
বেলজ্জিত অপরকেই লজ্জা শিখাতে আসে।
আসলেও সে কি ইসলামের বিদ্বেশ ছড়ানোর
ঠিকাদারী পেয়েছে? হয়ত ঠিক। কারন সে
কি কাজ করে যে সে নাকি মিলিয়ন মিলিয়ন
টাকা পায়। সারা দিনতো দেখি ব্লগেই কাটায়।
তাহলে এটাই সত্য সে ইসলামে বিদ্বেশ ছড়িয়ে
মিলিয়ন মিলিয়ন টাকা পাচ্ছে।

সে নাকি প্রকশল পাস দিয়েছে আর এই
পাশে সে জঘন্য ভাষা আয়ত্ব করেছে।
ফিলোসফার যে দার্শনিক, দর্শন আয়ত্ব
করাই দার্শনিক তাও জানেনা। বিজ্ঞানই
দর্শন তার মাথায় আসেনা। জ্যতির বিজ্ঞান
কি বিজ্ঞান না। তাকে এসব
বোঝাবে কে। তার সাবজেক্ট নাকি ফিজিক্স
ছিল তাই সর্ব জ্ঞানের অধিকারী তিনি।
তাহার দারুন অহংকার।
খুব ভাল লাগল তার মিথ্যাচারের উপর
পোষ্ট দিয়েছেন ধন্যবাদ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এতো কিছু জানতাম না। আপনি অনেক কিছু জানিয়ে দিলেন। আশাকরি তিনি আর তথ্যের বিকৃতি ঘটাবেন না।

১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: উদাসী চিরকাল ধর্ম নিয়ে উদাসী থাকবে।

মনগড়া তথ্য পরিবেশন করে সে আমাদের টলাতে পারবেনা।

+++++++++++

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উনি কি থাকবেন আর থাকবেন না ওটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।

আপনার অত্ম সচেতনতার জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @Shopnodana123,


আমি বোলতা, মাছি না।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: হাহা... ভাই।

১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

তারেক ফাহিম বলেছেন: উদাসীকে এড়িয়ে গেলেই হয় X(

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এটাই ভালো, ধন্যবাদ।।।।

১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ইহাকে গননার বাইরে রাখা ছাড়া গত্যন্তর নাই। ধারাবাহিকভাবে মিথ্যাচার করিয়া যাইতেছেন তিনি। পোস্টে +++

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জাষ্ট ইগনোর করুন।
ধন্যবাদ।।

১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



উহার পোস্ট এবং কমেন্টে মিথ্যাচারের পরিমান ৮০% এর উপরে বৈ নিচে না বলে অাপাত দৃষ্টিতে প্রতীয়মান হয়। গভীর পর্যবেক্ষন করিলে ইহা ৯০% ছাড়াইয়া যাওয়া বিচিত্র নহে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উনারা ব্লগে বিনোদন খুঁজতে আসেন। যা ইচ্ছে উল্টো পাল্টা বকেন।

২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আপনার পোষ্টে আমাদের ধর্ম ইসলাম সম্পর্কে অনেক যুক্তিযুক্ত ধারণা পেলাম। ধন্যবাদ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোষ্টে মন্তব্যের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ।

২১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহাদাৎ ভাই,

আমি ব্যক্তি আক্রমণের বিরোধী। অবশ্যই সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে। ধর্ম বিশ্বাসে বা ধর্ম আবেগে - এই সহজ সত্যটি যার উপলব্দিতে নেই, তার সঙ্গে এমন আলোচনা অবান্তর।

শুভকামনা জানবেন ।



০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ।।

২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমি স্কুল লাইনের ছাত্র হাদিস কোরান সম্পর্কে তেমন ধারণা নাই, আপনার কথাগুলো ভালো লাগলো।
ভুল হলে শুধরে দেয়া যারা জানেন তাদের কর্তব্যবোধ থাকে। ভালো লাগলো।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: thanks

২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সমস্যা হলো আমাদের দেশে যে কোরান হাদিস পড়েও নাই বা বুঝেও নাই সেও আলেম। ফলে দেওয়ানবাগীর মতো ধর্ম ব্যাবসায়ীর সৃষ্টি। একটা কোরানের আয়াত বা হাদিসের তাফসীর করতে কি কি গুনের অধিকারী হইতে হয় এবং তা যদি স হী ভাবে না করে সেটা যদি নিজের মতো করে বর্ননা দেয়া শুরু করে তাহলে গ্রুপিং তো হবেই। আবার এরাই চিৎকার করবে এত ফ্যাড়কা কেন? কারন এরাই সুযোগ করে দিচ্ছে দেওয়াবাগীর মতো ভন্ডদের দাড় করাতে। স হী ইসলামের চর্চার জন্য এখন মাদ্রাসা যাবারও দরকার নাই। বরংচ আপনি যদি চান বায়তুল মোকাররম বা হাট হাজারী মাদ্রাসার লাইব্রেরী তে যেসব বই আছে টার চেয়ে হাজার গুন বেশী অথেনটিক বই অনলাইনেই পাবেন। তাই এ যুগে যদি কেউ অজ্ঞ থাকে আমার মনে হয় দোষটা তারই।

মুত্র পান প্রসঙ্গে:

সহী বুখারীর এই লিংকে ৫৮৯ ও ৫৯০ নম্বর হাদিস দুটি যেটির কথা পোস্ট দাতা বললেন একই শুধু বর্ননার এদিক ওদিক এবং বর্ননাকারী একই: আনাস সাহেব। একটিতে শুধু দুধের কথা বর্ননা করেছেন আরেকটাতে দুধ আর মুত্র ওষুধ হিসেবে পান করতে বলেছেন।

পোস্ট দাতার ব্যাখ্যা হলো "নবী মোহাম্মদ তলে তলে জানতেন যে তারা মূর্তিপুজাড়ী এবং উড়াইন ও উকলা গোত্রের লোক"। কথা হলো দুটো হাদিসই আপনাদের সম্মুখে হাজির যেখানে কোনো গোত্রের নাম নেই (যদিও মুসলিমে শুধু উড়াইন গোত্রের নাম আছে এবং সেই হাদিস অনুযায়ী তারা ঐ সময় পর্যন্ত মুসলমান ছিলো) এমনকি যদি উনি তলে তলে জানতেন তাহলে তার যে ক্রিতদাস রাখাল তাকে কেনো মৃত্যু মুখে ঠেলে দিলেন? এতো জেনে শুনে কারো কাচে মৃত্যু পাঠানো? এরকম কথা তো নবী মোহাম্মদের শানে লাগার কথা। আর এরকম উদ্ভট লজিক কোথায় পেয়েছেন? তাফসীর বা হাদিসের এরকম ব্যাখ্যার কোনো গ্রন্থে না সীরাতে?

আসুন তার আগে স হী মুসলিমে দেখে নেই আসলে সেখানে কি বলা আছে: আনাস ইবনে মালিক বর্নিত কিছু লোক যারা কিনা উড়াইনা গোত্রের নবী মোহাম্মদের সাথে দেখা করতে মদিনা আসে কিন্তু মদীনার আবহাওয়া তাদের জন্য উপযুক্ত ছিলো না। তাই নবী মোহাম্মদ তাদের বললেন যে যদি তোমরা পছন্দ করো সদকা করা উটের কাছে গিয়ে তার দুধ ও মুত্র পান করো। তারা তাই করলো এবং সুস্থ বোধ করলো। তারপর তারা রাখালের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে হত্যা করলো এবং ইসলাম ত্যাগ করলো এবং নবীর উটগুলোকে তাড়িয়ে দিলো। যখন নবীর কাছে এই খবর এসে পৌছালো তখন তাদেরকে খুজে বের করার জন্য লোক পাঠালেন এবং টাদের পাকড়াও হলে স্বয়ং তাদের হাত ও পা কাটলেন এবং চোখ উপড়ে ফেলেন। এরপর তাদেরকে পাথুরে মাটিতে নিক্ষেপ করলেন যতক্ষন না তারা মারা যায়।

হাদিসের বোল্ড করা অংশে দেখুন স্পস্ট লেখা তারা ইসলাম ওখানেই ত্যাগ করে তার মানে নবীর আগে জানার কথা না যে তারা মূ্তি পুজাড়ী ছিলো বা তাদের মনে কি আছে।

আসেন ব্যাপারটা সম্বন্ধে অন্যান্য স্কলারদের বইয়ে দেখি। বুখারীর এই লিংকের ভলিউম ১ বই ৪ হাদিস ২৩৪ নম্বরে বলা আছে তারা উকলা অথবা উড়াইনা এবং এটার বর্ননা দিয়েছেন আবু কিলাবা তাও আনাস মারফত এবং হাদিসের শেষে বলেছেন যে মোহাম্মদ তাদেরকে শাস্তি দিয়েছে চুরি হত্যা এবং ইসলাম ত্যাগ করে আল্লাহ ও তার নবীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য।

এখন এই হাদিসগুলো থেকে স্পস্ট যে নবী মোহাম্মদের কাছে তারা যখন আসে মুসলমান ছিলো এবং তাদের মনে কি ছিলো সেটা তার জানা ছিলো। আর তাই নীরিহ রাখালের কাছে পাঠিয়েছিলেন যাতে তারা দুধ ও মুত্র পান করতে পারে।

এখনো বিশ্বাস হয় না তাহলে তাবারীর এই লিংকে গিয়ে ৯৭, ৯৮ পৃষ্ঠায় পাবেন যে মুহাম্মদ বিন উমার< আল আকাদী বর্নিত বানু উড়ায়নার বিরুদ্ধে অভিযানে কুর্জকে ২০ জন অশ্বারহী সহ পাঠান যাদের সদস্যরা তার রাখাল হত্যা করেছে এবং তার উট তাড়িয়ে দিয়েছে হিজরী ৬ সালে।


এখন ইবনে ইশাকের ৬৭৭-৬৭৮ নম্বর পেজে দেখুন: Some men of Qays of Kubba of Bajila came to the apostle suffering from an epidemic and enlarged spleens, and the apostle told them that if they went to the milch camels and drank their milk and their urine they would recover, so off they went. When they recovered their health and their bellies contracted to their normal size they fell upon the apostle's shepherds Yasar and killed him and stuck thorns in his eyes and drove away his camels.

এখানে স্পস্ট মুত্রের কথা লেখা আছে।

আর তাদের শাস্তির ব্যাপারে এবং যখন তারা নবী মোহাম্মদের কাছে এসেছিলো উনি ঘুনাক্ষরেও জানতেন না তারা মোনাফেক। বরংচ অন্যান্য মুসলমানদের মতোই আচরন করেছেন। এবং তাদের শাস্তির মূল কারন চুরি, খুন ও ইসলামত্যাগ করার জন্য এসব খুব পুংখানুপুংখ লেখা আছে ইবনে সা'দের কিতাবাল তাবকাত আল কবীর, ভলিউম২, পৃষ্ঠা ১১৪-১১৫

তার মানে উপরোক্ত দলিল সমূহ প্রমান করে যে উটের মূত্র মুসলমানদের জন্য ওষুধ হিসেবে পান করতে বলেছেন। এর প্রমান স্বরূপ এই লিংকে গেলে জানতে পারবেন যে ইবনে আল কাইয়িম বর্নিত ইবনে সীনার আল কানুন বইতে লিখেছেন যে বেদুঈন উট যাকে নাজীব বলে পরিচিত তার মুত্র পান করা সবচেয়ে বেশী উপকারী। জাদ আল মাদের ৪/৪৭, ৪৮।

এবং এরই ধারাবাহিকতায় মিডল ঈস্টের বিজ্ঞানীরা একই গবেষনা করে বের করেছেন যেটা কিনা বিবিসিতে প্রকাশিত হয়েছিলো। এবং সৌদীর আরবে ইসলামিস্ট হুজুররা যে নিয়মিত এই মুত্র পান করছে তার খবর ভিডিও স হ এখানে পাবেন।


ডায়রিয়া প্রসঙ্গে:

আমি যেখান থেকে হাদিসটি পড়েছি সেটার লিংক: যেখানে লুজ মোশন মানে বাংলায় এটিকে ডায়রিয়া বলে। আমি এই আরবী হাদিসটি গুগল ট্রান্সলেট করলে সেখানে একই দেখায়। আমি আরবী অল্প বিস্তর জানি তারপরও গুগলট্রান্সলেট করলাম আপনারাও আরবীটা গুগল ট্রান্সলেট করেন। উত্তর পেয়ে যাবেন।

স্যালাইন কে আবিস্কার করছে:

স্যালাইনের উইকিপিডিয়ার লিংক অনুযায়ী: William Brooke O'Shaughnessy, a recent graduate of Edinburgh Medical School, proposed in an article to medical journal The Lancet to inject cholera patients with highly oxygenated salts to treat the "universal stagnation of the venous system and rapid cessation of arterialisation of the blood" seen in severely dehydrated cholera patients.

জার্নাল লিংকটি এখানে।এটা অনুযায়ী কলেরার চিকিৎসার জন্য প্রথম স্যালাইনের বুদ্ধিটা দেন উইলিয়াম ব্রুক। উনি কলকাতায়ও কিছুদিন ফিজিশিয়ান হিসেবে কাজ করেছেন এবং সেখানকার ওপর তার একটা ভালো বই আছে। বই টির দ্যা বেঙ্গল ডিসপ্যানসেটরী। ব্যাক্তিগত ভাবে উনি কোনো ধর্ম পালন করতেন না যদিও তার পুরো পরিবার ক্যাথলিক ছিলো। আর যখন স্যালাইনের ধারনাটা দেন তখন তিনি সবেমাত্র মেডিক্যাল কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করেছেন। সালটা ১৮৩১। এখন আপনি যে বাঙ্গালীর কথা বলছেন তিনি প্রথম আবিস্কারক নন, সরি টু সে।

ভ্যাক্সিনেশনের ফতোয়:

ইন্দোনেশিয়াতে ফতোয়া জারী করা হয়েছে যে ভ্যাক্সিনেশন হারাম। ফতোয়া জারী করা হয় এই বছরের আগস্ট মাসে। কারন তাতে হারাম পশুর উপাদান থেকে বানানো হয়েছে।

ড: আব্দুল মজিদ খাতমের ব্যাখ্যা কেন ভ্যাক্সিনেশন হারাম মুসলমানদের জন্য এবং উনি এসব ভ্যাক্সিনের তদন্ত দাবী করেছেন।

তো আবার অনেকে জান বাচাইতে মত ও দেয় ভ্যাক্সিনেশন করতে। কথা হলো কিছু ইসলামিস্টরাই দিতেছে এই ফতোয় যে ভ্যাক্সিনেশন না করতে যার প্রমান উপ্রে দিলাম। কি আর কইতাম!

এইডস তখনকার আমলে হইতো কিনা

এইডসের প্রাইমেট জীবানু এসআইভির ডেটিং ১ লক্ষ বছর আগের নেচারের এই পীয়ারড রিভিউ জার্নাল অনুসারে। আর এইচআিভি শুধু যৌনকর্মের মাধ্যমেই ছড়ায় না আরো বেশ কয়েকভাবে ছড়ায় যার একটা হলো ভ্যাজিনাল বা স্পার্ম ফ্লুইড, সীমেন, বুকের দুধ, রেকটাল ফ্লুইড, সেমিনাল ফ্লুইড। তো শুধু ধর্মীয় অনুশাসন দিয়ে আপনি কোনোভাবেই এটা ঠেকাতে পারবেন না। আর নবী ও তার স হযোগীরা যেভাবে দাসীদের সাথে বিবাহ ব হির্ভূত যৌনকর্ম করতো যুদ্ধ গেলে এবং আইএসআইএস, আল কায়েদা, তালেবান, বোকো হারাম যুদ্ধ বন্দিনীদের সাথে ঠিক একই কাজটা করতেছে।

আর কি কইতাম।

তো ভাই....এখন বলেন কোথায় ভুল হইছে?

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনি বলেছেন, "সহী ইসলামী ইসলামের চর্চার জন্য এখন মাদ্রাসা যাবারও দরকার নাই।"

এই ধরণের লজিক কই পান একমাত্র উপরওয়ালা জানেন। ।
হাহা... ধরুণ, আপনি হাডুডু খেলা খেলতে চান, সেটা অনলাইনে কিন্তু বাস্তবে নয়।

আপনি বলেছেন, "বরংচ আপনি যদি চান বায়তুল মোকাররম বা হাট হাজারী মাদ্রাসার লাইব্রেরী তে যেসব বই আছে টার চেয়ে হাজার গুন বেশী অথেনটিক বই অনলাইনেই পাবেন। তাই এ যুগে যদি কেউ অজ্ঞ থাকে আমার মনে হয় দোষটা তারই।"


এখানে আপনি মাদ্রাসা আর মসজিদে না গিয়ে অনলাইনমুখী হতে বলেছেন! আমি বলব আগে মাদ্রাসা মসজিদমুখী হউন তারপর অনলাইন্মুখী। এজন্য হাটাজারী মাদ্রসা কিংবা বায়তুল মোকাররম নয়, চাইলে যেকোন মাদ্রাসা মসজিদে যেতে পারেন।
কাউকে মাদ্রসা মসজিদ বিমুখ করা মানে নাফরমানীতে ধাবিত করা।

আপনি বলেছেন,
সহী বুখারীর এই লিংকে ৫৮৯ ও ৫৯০ নম্বর হাদিস দুটি যেটির কথা পোস্ট দাতা বললেন একই শুধু বর্ননার এদিক ওদিক এবং বর্ননাকারী একই: আনাস সাহেব। একটিতে শুধু দুধের কথা বর্ননা করেছেন আরেকটাতে দুধ আর মুত্র ওষুধ হিসেবে পান করতে বলেছেন।

পোস্ট দাতার ব্যাখ্যা হলো "নবী মোহাম্মদ তলে তলে জানতেন যে তারা মূর্তিপুজাড়ী এবং উড়াইন ও উকলা গোত্রের লোক"। কথা হলো দুটো হাদিসই আপনাদের সম্মুখে হাজির যেখানে কোনো গোত্রের নাম নেই (যদিও মুসলিমে শুধু উড়াইন গোত্রের নাম আছে এবং সেই হাদিস অনুযায়ী তারা ঐ সময় পর্যন্ত মুসলমান ছিলো) এমনকি যদি উনি তলে তলে জানতেন তাহলে তার যে ক্রিতদাস রাখাল তাকে কেনো মৃত্যু মুখে ঠেলে দিলেন? এতো জেনে শুনে কারো কাচে মৃত্যু পাঠানো? এরকম কথা তো নবী মোহাম্মদের শানে লাগার কথা। আর এরকম উদ্ভট লজিক কোথায় পেয়েছেন? তাফসীর বা হাদিসের এরকম ব্যাখ্যার কোনো গ্রন্থে না সীরাতে?

আসুন তার আগে স হী মুসলিমে দেখে নেই আসলে সেখানে কি বলা আছে: আনাস ইবনে মালিক বর্নিত কিছু লোক যারা কিনা উড়াইনা গোত্রের নবী মোহাম্মদের সাথে দেখা করতে মদিনা আসে কিন্তু মদীনার আবহাওয়া তাদের জন্য উপযুক্ত ছিলো না। তাই নবী মোহাম্মদ তাদের বললেন যে যদি তোমরা পছন্দ করো সদকা করা উটের কাছে গিয়ে তার দুধ ও মুত্র পান করো। তারা তাই করলো এবং সুস্থ বোধ করলো। তারপর তারা রাখালের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে হত্যা করলো এবং ইসলাম ত্যাগ করলো এবং নবীর উটগুলোকে তাড়িয়ে দিলো। যখন নবীর কাছে এই খবর এসে পৌছালো তখন তাদেরকে খুজে বের করার জন্য লোক পাঠালেন এবং টাদের পাকড়াও হলে স্বয়ং তাদের হাত ও পা কাটলেন এবং চোখ উপড়ে ফেলেন। এরপর তাদেরকে পাথুরে মাটিতে নিক্ষেপ করলেন যতক্ষন না তারা মারা যায়।

হাদিসের বোল্ড করা অংশে দেখুন স্পস্ট লেখা তারা ইসলাম ওখানেই ত্যাগ করে তার মানে নবীর আগে জানার কথা না যে তারা মূ্তি পুজাড়ী ছিলো বা তাদের মনে কি আছে।

আসেন ব্যাপারটা সম্বন্ধে অন্যান্য স্কলারদের বইয়ে দেখি। বুখারীর এই লিংকের ভলিউম ১ বই ৪ হাদিস ২৩৪ নম্বরে বলা আছে তারা উকলা অথবা উড়াইনা এবং এটার বর্ননা দিয়েছেন আবু কিলাবা তাও আনাস মারফত এবং হাদিসের শেষে বলেছেন যে মোহাম্মদ তাদেরকে শাস্তি দিয়েছে চুরি হত্যা এবং ইসলাম ত্যাগ করে আল্লাহ ও তার নবীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য।

এখন এই হাদিসগুলো থেকে স্পস্ট যে নবী মোহাম্মদের কাছে তারা যখন আসে মুসলমান ছিলো এবং তাদের মনে কি ছিলো সেটা তার জানা ছিলো। আর তাই নীরিহ রাখালের কাছে পাঠিয়েছিলেন যাতে তারা দুধ ও মুত্র পান করতে পারে।

এখনো বিশ্বাস হয় না তাহলে তাবারীর এই লিংকে গিয়ে ৯৭, ৯৮ পৃষ্ঠায় পাবেন যে মুহাম্মদ বিন উমার< আল আকাদী বর্নিত বানু উড়ায়নার বিরুদ্ধে অভিযানে কুর্জকে ২০ জন অশ্বারহী সহ পাঠান যাদের সদস্যরা তার রাখাল হত্যা করেছে এবং তার উট তাড়িয়ে দিয়েছে হিজরী ৬ সালে।


এখন ইবনে ইশাকের ৬৭৭-৬৭৮ নম্বর পেজে দেখুন: Some men of Qays of Kubba of Bajila came to the apostle suffering from an epidemic and enlarged spleens, and the apostle told them that if they went to the milch camels and drank their milk and their urine they would recover, so off they went. When they recovered their health and their bellies contracted to their normal size they fell upon the apostle's shepherds Yasar and killed him and stuck thorns in his eyes and drove away his camels.

এখানে স্পস্ট মুত্রের কথা লেখা আছে।

আর তাদের শাস্তির ব্যাপারে এবং যখন তারা নবী মোহাম্মদের কাছে এসেছিলো উনি ঘুনাক্ষরেও জানতেন না তারা মোনাফেক। বরংচ অন্যান্য মুসলমানদের মতোই আচরন করেছেন। এবং তাদের শাস্তির মূল কারন চুরি, খুন ও ইসলামত্যাগ করার জন্য এসব খুব পুংখানুপুংখ লেখা আছে ইবনে সা'দের কিতাবাল তাবকাত আল কবীর, ভলিউম২, পৃষ্ঠা ১১৪-১১৫

তার মানে উপরোক্ত দলিল সমূহ প্রমান করে যে উটের মূত্র মুসলমানদের জন্য ওষুধ হিসেবে পান করতে বলেছেন। এর প্রমান স্বরূপ এই লিংকে গেলে জানতে পারবেন যে ইবনে আল কাইয়িম বর্নিত ইবনে সীনার আল কানুন বইতে লিখেছেন যে বেদুঈন উট যাকে নাজীব বলে পরিচিত তার মুত্র পান করা সবচেয়ে বেশী উপকারী। জাদ আল মাদের ৪/৪৭, ৪৮।

এবং এরই ধারাবাহিকতায় মিডল ঈস্টের বিজ্ঞানীরা একই গবেষনা করে বের করেছেন যেটা কিনা বিবিসিতে প্রকাশিত হয়েছিলো। এবং সৌদীর আরবে ইসলামিস্ট হুজুররা যে নিয়মিত এই মুত্র পান করছে তার খবর ভিডিও স হ এখানে পাবেন।



আপনি, এর আগে নতুন নকিবের পোষ্টে হাদিস কুরআনের উল্টাপাল্টা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এখন নিজেকে সত্য প্রচার করতে আবার হাদিসের রেফারেন্স টানছেন! যাক তাও ভালো। এবার আমি বলি, হাদিসে আছে, তাদের মুত্রপান করতে বলা আছে, আমি একশত পারসেন্ট মেনে নিলাম এবং এটা সত্য ( হাদিস বর্রণনার তারতম্য যা হউক)। এখানে কাদের কে বলা হয়েছে? হতে পারে তারা "ক" অথবা "খ" গোত্রের লোক। এই গোত্রের অবস্থান মদিনা থেকে কতটুকু দূরে হতে পারে? উত্তর সমগ্র আরবের বাইরে নয়, কেননা নবীর আমলে ইসলামী শাসনব্যবস্থা আরবের বাইরে যায়নি । মুসলিম রেফারেন্স অনুযায়ী উড়াইনা গোত্রের আবাস মদিনা থেকে কতটুকু দূরে হতে পারে একটু জেনে নিবেন। এখন তাদের মদিনার আবহাওয়া ভালো লাগেনি নাকি মদিনার শাসন ব্যবস্থা? উড়াইন গোত্রের আবাস যেহেতু আরবে অবস্থিত সেহেতু মদিনার আবহাওয়া তাদের অনুকূলে না থাকার যথেষ্ট কোন কারণ নেই। আর সে সময় মদিনা কোন যাত্রিক জীবনযাত্রা ছিলোনা৷ ছিলো না সৃষ্ট কৃত্রিম কোন বায়ু দূষণের কোন প্রভাব।

নবী যদি তাদের মনের অবস্থা না জানতে পারেন, তাহলে উটের মুত্র আত দুধে তাদের রোগ সারবে সেটি কিভাবে জানলেন! যেখানে মিডল ইস্টের বিজ্ঞানীদের আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে গবেষণা করে বের করতে হয় উটের মুত্র ঔ বিশেষ লোকদের বিশেষ রোগের কাজ করে। সুবাহাল আল্লাহ বলবেন না।।।।।

আসলে তারা ছিলো মূর্রতি পূজারি। তারা ইসলামের জয়জয়কার দেখে পা চাটতে এসেছিলো। অথবা মদিনার সামরিক সক্ষমতা চাক্ষুষ দেখতে এসেছিলো।

উটের মুত্র যদি মুসলমানদের জন্য রোগ প্রতিষেধক হতো তাহলে সাহাবারা নিয়মিত পান করত বা উক্ত অসুখ হলে পান করতো। কিন্তু সাহাবাদের পান করার এমন কোন হাদিস আমি পাইনি। আপনি যে হাদিসের রেফারেন্স দিয়েছেন সেখানে তাদের (আগন্তুকদের) বলা হয়েছে উটের মুত্র পান করতে, এটা তাদের জন্য খাস হলেও সকল মুসলমানদের জন্য নয়।

আর আপনি তাদের শাস্তির ব্যাপারে হাদিসের যে বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন, তা আমার পোষ্টে আলোকপাত করা হয়েছে।

আপনি সৌদি আরবের হুজুরেরা নিয়মিত উটের মুত্র পান করে এই রেফারেন্স আপনি দিয়েছেন। ইস্লামে সৌদরা কোন রেফারেন্স না, রেফারেন্স হলো কুরআন এবং হাদিস।

স্যালাইন কালা চোরে আবিস্কার করুক সেটা বিষয় না, বিষয় হলো স্যালাইন আবিষ্কারক স্ব- ঘোষিত নাস্তিক কিনা। স্যালাইন আবিষ্কার আমি যার কথা বলেছি সেটিই সব চাইতে গ্রহণ যোগ্য। ধারণা বা প্রচেষ্টা অনেকে দিতে বা চালাতে পারেন।

ভ্যক্সিনেশঃঃ এই ব্যাপারে ইন্দোনেশিয়ার আলেমগণ যে ফতুয়া দিয়েছে সে ফতুয়া আমার পোষ্টের বর্রণনার সাথে আংশিক মিলে যায়। (আমারটা ভালোভাবে দেখুন)। আর বাকী অংশ অন্যান্য ইসলামী স্কলারদের সাথে।

আর তারা যেহেতু ২০১৮ সালে ফতোয়া দিয়েছে, সুতরাং রেটিফিকেশন না করে গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক নয়।



এইডসের প্রাইমেট জীবানু এসআইভির ডেটিং ১ লক্ষ বছর আগের নেচারের এই পীয়ারড রিভিউ জার্নাল অনুসারে। আর এইচআিভি শুধু যৌনকর্মের মাধ্যমেই ছড়ায় না আরো বেশ কয়েকভাবে ছড়ায় যার একটা হলো ভ্যাজিনাল বা স্পার্ম ফ্লুইড, সীমেন, বুকের দুধ, রেকটাল ফ্লুইড, সেমিনাল ফ্লুইড। তো শুধু ধর্মীয় অনুশাসন দিয়ে আপনি কোনোভাবেই এটা ঠেকাতে পারবেন না। আর নবী ও তার স হযোগীরা যেভাবে দাসীদের সাথে বিবাহ ব হির্ভূত যৌনকর্ম করতো যুদ্ধ গেলে এবং আইএসআইএস, আল কায়েদা, তালেবান, বোকো হারাম যুদ্ধ বন্দিনীদের সাথে ঠিক একই কাজটা করতেছে।


এটা এক লক্ষ বা পাঁচ লক্ষ বছরের আগে হলেও সমস্যা নেই। আর থাকার কথা না। আমি বলেছি, সাহাবা কিংবা সে সময়ের নারীদেফ এইডস হওয়ার প্রমাণ নেই। অবৈধ যৌনকর্মের ছাড়া যদি অন্যভাবে ছড়ায় তাহলে যে ব্যক্তি তার শিকার হয় সে কোনভাবেই এর জন্য দায়ী না। এটা হতে পারে অজ্ঞতার ফল।

২৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১৯

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @Shopnodana123,


আমি বোলতা, মাছি না।

** আপ্নেরে বোলতার সার্টিফিকেট দিল কে? মনে মনে মনকলা খাইলে তো হইব না।

২৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজব যুক্তি সেই হিসেবে চিন্তা করলে সকল সাহাবীই তো একসময় মূর্তিপূজক ছিলো। কিন্তু আপনে যে বলতেছেন মোহাম্মদ আগে ভাগে জানতো যে তারা মুর্তিপূজক এইটা কুন বইতে পাইছেন এইটা আমারে একটু বলেন! পৃষ্ঠা নম্বর বইলেন যাতে সুবিধা হয়।

আর মোহাম্মদ মুত খাইতে মূর্তি পূজকদের কইছে, মুসলমানদের কয় নাই এইটা কুন তাফসীরে পাইছেন.. তাফসীরের নামটা বলেন এবং কে লেখছে সেটাও বলেন।

তাইলে মাইনা নিমু আপনে সত্যবাদী যুধিষ্ঠির আর আমি চিট বাটপার

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: "কিন্তু আপনে যে বলতেছেন মোহাম্মদ আগে ভাগে জানতো যে তারা মুর্তিপূজক এইটা কুন বইতে পাইছেন এইটা আমারে একটু বলেন!"


আমি পোষ্টে কোথাও বলিনি "মোহাম্মদ আগে ভাগে জানত যে তারা মুর্তিপূজক" আপনি চাইলে পোষ্টি আবার পড়তে পারেন। আমি নিজ থেকে বলেছি যে ".... যারা মুসলমানদের জয়জয়কার দেখে উপর দিয়ে মুসলমান সেজে ছিলো। কিন্তু ভিতরে ভিতরে তারা ছিলো মূর্তিপূজারী"
আপনি পোস্ট দাতার ভাষ্য কে নবীর ভাষ্যের সাথে মিলিয়ে ফেলছেন। পোষ্ট দাতার এরুপ বলার যথেষ্ট কারণ আছে; যেমন-
উল্লেখিত গোত্রদ্বয় কে মুহাম্মদ (সা.) এর মাধ্যমে চিকিৎসা ও থাকা খাওয়া সু-ব্যবস্থা করার পরেও তারা পল্টি মেরেছে। নবী (সা.) এর আমলে কোন মানুষ (সাহাবী) ইসলাম গ্রহণ করে আবার রাতারাতি কোন কারণ ছাড়াই কাফের হয়েছে এরকম উদাহরণ বিরল বা একেবারেই নেই। আর উক্ত গোত্রদ্বয় যাওয়া সময় রাখাল কে হত্যা করেছে। নবীর আমলে এক মুসলমান আরেক মুসলমান কে অহেতুক হত্যা করেছে এমন নজিরও নেই। তাছাড়া রাসূলের অন্য কোন সাহাবী বা বিশিষ্ট সাহাবীরা অথবা নবীর আমলে উক্ত গোত্র ব্যতীত যেকেউ উষ্ট্রের মূত্র পান করেছে বলে এখনো শুনিনি। আবার একই হাদিস একবার এসেছে মূত্রপানের কথা আরেকবার মুত্রপানের কথা উল্লেখ নাই, মানে হাদিস যিনি বর্রণনা করেছেন তিনি দুই রকম কথা বলেছেন । এখানে হাদিসের মধ্যে কনফ্লিক্ট বা দ্বন্দ রয়েছে। যার যেটা ইচ্ছে যেটা গ্রহণ করতে পারবে।

সকল সাহাবীই তো একসময় মূর্তিপূজক ছিলো- কথা সত্য। ইসলাম গ্রহণের পর তারা মূর্তিপূজা পরিত্যাগ করেছে।

২৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আটক উটের মুত্র খাওয়ার চল ছিলো খ্রিস্টপূর্ব ২০০ বছর আগে থেকেই। আরবের বর্বর বেদুঈনগুলো এটা খেতো । ইহুদী শালারাও খেতো। মুত খাওনের সকল ইতিহাস এখানে পাবেন। মোহাম্মদ ছিলো মাস্টার অব টুকলি। সব কিছু টুকলি দিয়া তার মিথ্যা ধর্ম বানাইছে এই পেজে বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স আছে পড়ে দেখতে পারেন। আর নবীর হাইটেক গবেষনাগার কি দরকার! তার না আল্লাহ জিব্রাইল কুরান আছে হে হে হে


আর সাহাবীদের মুত খাওয়া না তাবেঈ তাবেঈ তাবেঈনদের মুত খাওয়া সহ বাকি রেফারেন্সে আসতেছি। আগে আমারে এটা দেন যে মূর্তিপূজক সন্দেহ না, মোহাম্মদ এই গায়েবী খবর জানতো যে তারা মুসলমান বেশ ধইরা আইছিলো আর মুত কেবল মুর্তিপূজকদের জন্য কুন বই আর লেখক কিডা ? দেন দেখি

মুতকা মুত, পানি কা পানি এখনই হইয়া যাইবো

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি কোথাও বলিনি মুহাম্মাদ গায়েবী খবর জানত..।

বাকী সবের উত্তর ২৬ নং এ দেয়া আছে।

২৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তো এইখানে পোস্টদাতা এই তাফসীর বা এই খবর কই পাইলো সেটা বলেন। সে কি নবীর সময় জন্মাইছিলো না হাদিস সংগ্রাহক বা তাফসীর কারক বা তাবেঈ তাবেঈন ছিলো? ঐ লোকেরা মুসলমান ছিলো এটা সকল তাফসীর এবং হাদিসেই আসছে। খালি আপনার পোস্টদাতাই এই মিথ্যা খবর দিতেছে বা বানায় বলতেছে আর আপনিও সেটা শুনে নাচতেছেন। বলি ইসলামের ব্যাখ্যা কি বটতলার হুজুর রাও দেয়া শুরু করতে নাকি? পোস্ট দাতার নাম আর কি যোগ্যতা আছে এরকম ব্যাখ্যা দেবার সেটা বলেন। নাম তো মরেশালা সত্যের ছায়া রাখছেন. মাইরি...

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: তারে নামে মুসলমান ছিলো। এটা আমি আগেও বলেছি।

আপনি ব্যক্তিগত আক্রমণ করতে উদ্যত হয়েছেন। আপনার সাথে আর কোন কথা বলতে ইচ্ছা রাখিনা।

২৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনারা সত্যি আজব। যেখানে ইসলামে মনগড়া ব্যাখ্যা দিতে বারন আছে, তাফসীর সীরাত হাদিসের বাইরে যদি যেতেই হয় তাহলে ইজমা কিয়াস ফিকহ এর স্মরনাপন্ন হতে বলছে সেখানে আপনি শুদ্ধ তাফসীর হাদিস ছেড়ে কোথাকার কোন পোস্টদাতা তার কথার ওপর ভিত্তি করে এত বড় পোস্ট লিখে ফেললেন? আপনার ঈমান তো দেখি কঠিন কান্ডজ্ঞানহীন!

২৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অনেক দেরি হলো আপনার এই লেখায় মন্তব্য করতে ।আমি ভুলেই গিয়েছিলাম লেখাটার কথা ।পড়েছিলাম কিন্তুআগেই ।
কিছু মানুষ আছে যারা কুরআন বা হাদিসের বাংলা অনুবাদ পরেই সেটার কারণ বা কনটেক্সট না জেনেই হাবিজাবি মন্তব্য করে সব সময়ই ।এরা আবার নিজেদের প্রচন্ড জ্ঞানী বিজ্ঞানীও ভাবে । আপনার লেখাটা একটা সুন্দর উত্তর হয়েছে এদের পান্ডিত্যের বিরুদ্ধে । কিন্তু ব্লগের তারা বুঝবে সেটা সেই আশা অবশ্যই করছি না ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি ধন্যবাদ।।

৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে যদি কালিমালিপ্ত অন্তর আলোকিত হয়, আর সেটা হতে পারে পবিত্র ক্বুর'আন পাঠ, ক্বুর'আনের বাণী নিয়ে ভাবনা এবং গবেষণার দ্বারা।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি সঠিক কথা বলেছেন।
ধন্যবাদ।।

৩১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আপনার যুক্তি গুলো যথেষ্ট একজনের বোঝার জন্য । এর বেশি নয় ।

আমি বুখারী তে পড়েছিলাম একটা হাদিস । তার আগে বলে নেই ঘটনা । অনেকেই বলে দাড়িয়ে প্রশ্রাব করা জায়েজ এটা হাদিসে আছে । কিন্তু কেউ পুরো হাদিস বলে না ।

বুখারী তে ব্যাখ্যা সহ দেয়া আছে । যদি কেউ অসুস্থ বা বসতে পারছে না তবেই একমাত্র সে দাড়িয়ে প্রশ্রাব করতে পারবে ।

আসলে আজ সবাই এক লাইন শুনে বা জেনে সেটা ব্যাখ্যা করে বসে ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জি ধন্যবাদ, পাঠ ও মূল্যবান মতামত প্রদান করার জন্য।

৩২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২১

বলেছেন: আমি কিন্ত সবার মন্তব্য পড়লাম।
কানিজ রীনা র মন্তব্য সবচেয়ে ভালো জবাব।।


একদল লোক ধর্ম সম্পর্কে আজেবাজে কথা বলবেই আর ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই ভালো।

মঙ্গল করো মঙ্গলতম হে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১০

তারেক ফাহিম বলেছেন: অনেক দিন হল ভাই'র প্রেরণা পাই না।

কেমন আছেন প্রিয়? অনেকদিন আপনাকে ব্লগে দেখি না।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দোয়া করবেন ভাই, সবার আমি ছাত্র। আমি ভালো আছি। হয়ত শিগ্রই ফিরব-ইনশাআল্লাহ্।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.