নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই বাছাই শেষে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা জাতীয় কাউন্সিলে পাঠান। তারপর মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট প্রকাশ করা হয়। যদি কোনও ব্যক্তি মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকেন, সেটা কেউ অভিযোগ করলে বা মন্ত্রণালয়ের নজরে এলে সেগুলো বাতিল করা হবে। প্রমাণ হওয়ায় ভুয়া আট হাজার জনকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’

মেহেরপুরে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশের আগে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর খাটি আর ভুয়ার প্রশ্ন তুলে কার্যত মুক্তিযুদ্ধকে কাঠগড়ায় তোলা হল ।
আমার কাছে একটি প্রশ্ন বারবার ঘুরে ফিরে আসে যে সেক্টর কম্যান্ডাররা তাদের অধিনে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের হিসাব কেন রাখেননি ? ব্লাডি সিভিলিয়ান বলেই কি অবজ্ঞা করা হয়েছে ? শেখ সাহেব কেন তড়িঘড়ি করে সব যোদ্ধাদের আত্মসমর্পণ করিয়ে এক অজানা ভবিষ্যতে ঠেলে দিলেন ? লক্ষ্য করে দেখবেন ৭৫ থেকে ৮১ পর্যন্ত সব ক্যু তে সেনাবাহিনী জড়িত ছিল । এসবের জবাব দেবার কেউ নেই । আমার ভয় কদিন বাদে মুক্তিযুদ্ধ ব্যাপারটি গুম হয়ে যাবে ।

আপনারা কি বলেন , খোলাসা করুন ।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: বাতিল করে, শাস্তিও দেওয়া উচিত...

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: এর উত্তর আমার কাছে নেই ।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মাত্র ৮ হাজার!!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: কিভাবে বলব ভাই ? লীগ যা বলছে তাইই বিশ্বাস করতে হবে।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২

এম ডি মুসা বলেছেন: আমাদের এখানে একজন আছে কিন্তু তাকে তো বাদ দেওয়া হয়েছে কিনা আমি জানিনা.. আমাদের এলাকার সত্তর সাহেব তিনি আমাদের ইউনিয়নের এবং তিনটি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধার কমান্ডার ছিলেন। অথচ তাকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয় নাই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: এরকম অনেক ঘটনাই রয়েছে যার নিস্পত্তি হয়নি ।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

এম ডি মুসা বলেছেন: জেলা পর্যায়ে উপজেলা পর্যায়ে কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধার, বেঁচে থাকতে লিস্ট করা উচিত ছিল। অনেক লোক সঠিক তথ্যের অভাবে ভুয়া মুক্তিযুদ্ধ সার্টিফিকেট তৈরি করে সুবিধা নিতেছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: খুবই এলো মেলো অবস্থায় আছে মুক্তিযুদ্ধ প্রকল্প ।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

রানার ব্লগ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ টা সেনাবাহিনী তাদের যুদ্ধ বানিয়ে ফেলেছে।

বিরশ্রেষ্ট, বির উত্তম, বির প্রতিক, বির বিক্রম প্রায় সব তাদের লোক অথচ মুক্তিযুদ্ধ ছিলো গনমানুষের যুদ্ধ। যুদ্ধ পরবর্তিতে রাজনৈতুক পট পরিবর্তনে মুক্তিযোদ্ধারা পথ হারিয়ে হারিয়ে গেছে আর খবিশ রাজাকার আল বদর পরগাছার মতো আমাদের শুষে খাচ্ছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: একদম সঠিক বয়ান হয়েছে , ধন্যবাদ রানার ।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮

কথামৃত বলেছেন: আসলে, কে মুক্তিযুদ্ধা আর কে রাজাকার এই নিয়ে আমি সংসয়ে আছি। যেমন: আমাদের এলাকায় মুক্তিযুদ্ধারা একটি ব্রিজ ভেঙে দিয়ে পাকিস্তানিদের চারটি গাড়ি আটকে দিয়েছিল। তখন সেনারা গ্রামবাসীকে জিম্মি করে কয়েকজনকে গুলি করে মেরে ফেলে। এলাকার এক মাতব্বর (তার নাম নিচ্ছি না) গিয়ে কালভার্টের জায়গায় মাটি দিয়ে বরাট করে রাস্তা বানিয়ে দেয়। গ্রামবাসীরা রক্ষা পায়। সম্প্রতি তিনি রাজাকারের তালিকায় স্থান পান এবং জেলে আছেন। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধে নাম দিয়েছে কিন্তু যুদ্ধে যান নি এমন ৮ জন আছে মুক্তিযুদ্ধার সকল সুবিধা ভোগ করছেন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের সকল সরকারই মোটেও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ নিয়ে কাজ করেননি ।

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:১০

কামাল১৮ বলেছেন: ৭৩ সানে যখন আমার সহ যোদ্ধাকে রক্ষিবাহিনী ধরে নিয়ে প্রচুর নির্যাতন করে।তখন আমি আমার মুক্তি যুদ্ধের সার্টিফিকেট ছিড়ে ফেলে দেই।তারপর আর কখনো তা ফেরত চাই নাই। আমাকে ধরার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু পারে নাই।অস্ত্র উদ্ধারের নামে তারা এই সব করেছে এবং করেছে এক রাজাকারের প্ররোচনায়।সে ছিলো আমাদের এক ঘনিষ্ট আত্মিয়।তাকে বাচিয়ে রাখা ছিলে ভুল।
আরেক জন ক্ষেতাব প্রাপ্ত মুক্তি যোদ্ধা, আওয়ামি লীগ ক্ষমতার আসার আগ প্রর্যন্ত সে জানতোই না সে ক্ষেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।এই দেশে অনেক কিছু ঘটেছে।মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে।বিশেষ করে রাজাকাররা যখন ক্ষমতায় আসে।
শেখ মুজিব নিজেও মুক্তি যোদ্ধাদের ভালো চোখে দেখে নাই।যার জন্য সে তাজুদ্দীন আহমেদকে মন্ত্রী পরিষদ থেকে বাদ দেন।শেখের কাছে গুরত্ব পায় মুজিব বাহিনী।

২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: বহুবিধ প্রশ্নসংকুল অধ্যায় সামনে খোলা এই মুক্তি যোদ্ধা প্রসঙ্গটি । যাদের লোটার দরকার তারা দুহাতে লুটেছে সহযোদ্ধাদের পিছনে ফেলে । আমার মত বালককে গ্রামে নির্বাসিত জীবন বেছে নিতে হয়েছে বেচে থাকার উদ্দেশ্যে । আমরা অনেক অত্যাচারের সাক্ষী ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.