নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইদুল ইসলাম

শাহেদ সাইদ

এখনও বেঁচে আছি

শাহেদ সাইদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়া ও স্বাধীনতা ঘোষণা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৫

সত্তরের দশক পর্যন্ত যে দুজন মানুষ বাংলাদেশের জনগণকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছেন তাঁদের একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর অন্যজন জিয়াউর রহমান। আওয়ামী লীগের ঘোরতর সমর্থকরা আমার সঙ্গে একমত নাও হতে পারেন। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে এক পঙ্ক্তিতে অন্য কারো নামের উচ্চারণ তাঁরা পছন্দ করেন না। তাঁদের জন্য বলে রাখি, আমি নিজেও বিশ্বাস করি, এ দুজনের মধ্যে কোনো তুলনা চলে না। বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের নন, বিশ্বের সর্বকালের সেরা নেতাদের অন্যতম আর জিয়াউর রহমান যতবড় নেতা তার চেয়ে বেশি ভাগ্যবান। তবে আমাদের বেড়ে ওঠার সময় জিয়াউর রহমানের একটি বিশাল প্রভাব ছিল এ দেশের মানুষের ওপর। জিয়াউর রহমানের নামে অনেক গল্পগাথা চালু ছিল। ওই বয়সে তার কতটুকু মিথ আর কতটুকু সত্যি তা বিবেচনা করার বোধবুদ্ধি ছিল না। আমি যে বছর (১৯৭৬) ক্যাডেট কলেজে ঢুকি, জিয়া তখন ক্ষমতায় নবাগত। দেশ থেকে আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী ইতিহাস অন্তর্হিত হয়েছে। দেয়ালে দেয়ালে শোভা পাচ্ছে জিয়ার পোস্টার। ভালো ছাত্র হিসেবে স্কুলে আমার নাম থাকলেও ক্যাডেট কলেজের বিশাল লাইব্রেরি আমাকে ফাঁকিবাজের তকমা এঁটে দিয়েছে। আমার বন্ধুরা পড়ার ফাঁকে ফাঁকে কালেভদ্রে লাইব্রেরিতে আসে আর আমি বিভিন্ন অজুহাতে লাইব্রেরিতে পড়ে থাকি, ক্লাসের পড়া এগোয় না। সে সময় পত্রিকার বেশ উল্লেখযোগ্য অংশ জুড়ে থাকত স্বাধীনতা ঘোষণাসহ জিয়ার আরো অনেক কৃতিত্বের কথা। স্বাধীনতার ঘোষণা বিষয়টি সম্পর্কে আমার বিন্দুমাত্র ধারণা ছিল না। তবে বিভিন্ন প্রচারণার কারণে এ সময়ই আমি প্রথম জিয়াউর রহমান নামটির সঙ্গে পরিচিত হই। তখন থেকে আমার লেখাপড়ার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ জুড়ে ছিলেন জিয়াউর রহমান। ক্যাডেট কলেজ লাইব্রেরিতে পুরনো পত্রিকাগুলো বাঁধাই করা থাকত। এই পত্রিকা ঘাঁটতে গিয়ে আমি ১৯৭২ সালের দৈনিক বাংলার স্বাধীনতা দিবস সংখ্যাটি পেয়ে চমৎকৃত হই। এ সংখ্যায় 'একটি জাতির জন্ম' নামে আমার প্রিয় নেতার একটি লেখা ছাপা হয়েছিল। লেখাটি এক নিঃশ্বাসে পড়তে গিয়ে আমার নিঃশ্বাস আটকে যাওয়ার অবস্থা। কারণ তিনটি, প্রথমত,

জিয়া লিখেছেন, 'এল ১লা মার্চ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদাত্ত আহ্বানে সারা দেশে শুরু হলো ব্যাপক অসহযোগ আন্দোলন।

দ্বিতীয়ত, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ঘোষণা আমার কাছে গ্রিন সিগন্যাল বলে মনে হলো।

আর তৃতীয়ত, কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষণার ব্যাপারে তিনি কিছু বলেননি।
'

জিয়ার এই নিবন্ধটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের একটি নতুন দিগন্ত আমার সামনে উন্মোচন করে দেয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠার সময় সেটা নয়। আমি মনে মনে সেদিন থেকেই বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা মেনে নিই। ৭ মার্চের ভাষণটিও আমার কাছে তাৎপর্যময় হয়ে ওঠে। স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার বিষয়টি অস্পষ্ট থেকে যায়। তবে বুঝতে পারি, স্বাধীনতা ঘোষণার প্রসঙ্গটি সঠিক ও তথ্যনির্ভর নয়। কারণ জিয়ার রচনায় এর কোনো উল্লেখই নেই।

সম্ভবত ক্লাস এইটে পড়ার সময় আমি প্রথমবার জিয়াকে দেখি। কোনো একটি কারণে তিনি আমাদের ক্যাডেট কলেজ পরিদর্শনে এসেছিলেন। আমাদের কলেজে ভিআইপিদের স্বাগত জানানোর জন্য ছাত্রদের রাস্তার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুভেচ্ছা স্বাগতম করতে হতো না। তবে চাটুকারিতা সে সময়ও ছিল। জিয়া আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার আগে জিয়ার দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা নকল করে দেখাতে বলা হয় উঁচু ক্লাসের একজন বড় ভাইকে। জিয়া খুব সংক্ষিপ্ত একটি ভাষণ দিয়ে বিদায় নেন। আমার কাছে একজন রাষ্ট্রপতিকে চাক্ষুষ দেখার চেয়ে সে ভাষণ গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।

জিয়াকে দ্বিতীয়বার দেখি ১৯৭৯ সালের ১ ডিসেম্বর উলশী যদুনাথপুর প্রকল্পের খাল খনন অনুষ্ঠানে । জিয়ার খাল খনন কর্মসূচির বিপ্লবের সূচনা এখানেই। প্রতিটি ক্লাসের তিনজন করে ছাত্র পাঠানো হয়েছিল আমাদের কলেজ থেকে। আমাকে কেন পাঠানো হলো, আমি জানি না। কলেজে বাগান করার সময় মাটি কোপানো ছিল আমার জন্য সবচেয়ে বিরক্তির কাজ। খাল কাটার কাজে আগ্রহী হওয়ার কোনো কারণই ছিল না। তবু খালকাটা দলে নিজের নাম দেখে উল্লসিত হলাম।

কারণ এই অজুহাতে অন্তত ক্যাম্পাসের বাইরে যাওয়া হবে। যদুনাথপুর যাওয়ার পর মনটা অন্য রকম হয়ে গেল, বিভিন্ন স্কুল-কলেজ থেকে শুধু নয়, বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ জড়ো হয়েছে অনুষ্ঠানে। অনেকের আসার কারণ রাষ্ট্রপতিকে একনজর দেখা। তিনি হেলিকপ্টার থেকে নেমে বেশ খানিকটা পথ হেটে পৌঁছান অনুষ্ঠানে। আমাদের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় সম্ভবত ক্যাডেট কলেজের ইউনিফর্ম পরে কোদাল হাতে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, এই ড্রেস পরে কা জ করতে পারবে? আমরা ১৮ কিশোর বিপুল উতসাহে অনেকটা মাটি খুঁড়ে ফেলি। খাল খনন নিয়ে পরবর্তী সময় অনেক সমালোচনা এবং নিষ্ঠুর রসিকতা হয়েছে। তবে অনেক পরিবেশবাদী মনে করেন, খাল খনন কর্মসূচি সঠিকভাবে পরিচালিত হলে সেচব্যবস্থা নিয়ে কৃষককে দুশ্চিন্তা করতে হতো না।



ততদিনে জিয়ার সুনামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সমালোচনাও ডালপালা মেলেছে। সার্কের বীজ অঙ্কুরিত হয়েছে বাংলাদেশের মাধ্যমে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডল বাংলাদেশ সম্পর্কে নতুন করে আগ্রহী হয়ে উঠলেও দেশে অন্তর্ঘাত বেড়েছে। শাহ আজিজুর রহমানের মতো একজন চিহ্নিত রাজাকার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় স্বাধীনতাবিরোধীরা ডানা বিস্তার করতে শুরু করেছে। সামরিক বাহিনীতে একের পর এক বিদ্রোহ ঠেকাতে ঠেকাতে নিষ্ঠুর হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন জিয়া। ১৭টি বিদ্রোহ দমনের পর শেষ পর্যন্ত ১৮ বারে তিনি নিহত হলেন ৩০ মে ১৯৮১ সালে।

বিভিন্ন সমালোচনা সত্ত্বেও ঈরসণীয় জনপ্রিয়তা নিয়ে মৃত্যুবরণ করেন জিয়া। এদিকে জিয়ার উত্তরসূরি রাষ্ট্রপতি সাত্তার সেই লগ্নেই বুঝতে পেরেছিলেন বিএনপিতে জিয়ার কোনো বিকল্প নেই। বিভিন্ন মাপের দলছুট নেতার সমন্বয়ে গড়া বিএনপিতে ভাঙন ঠেকাতে একসময় খালেদা জিয়াকে রাজনীতিতে টেনে আনা হয়। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তার ব্যতিক্রম হওয়াটাই হতো অস্বাভাবিক।নতুন প্রজন্মের নেতা এবং তাদের মেন্টরদের যোগ্যতার ঘাটতি পুরনের জন্যেই তারা বারবার জিয়াকে বিতর্কে টেনে এনেছে।জিয়া বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসাবে স্বীকার করলেও হীনমন্য কয়েকজন নেতার পরামর্শে তারা নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্তির মধ্যে রেখেছে।একই ভাবে স্বাধীনতা যুদ্ধে জিয়ার গৌরবময় অবদানকে খাটো করার আওয়ামী প্রচেস্টা এখনও অব্যহত রয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে যেমন বিশ্বাসঘাতক জেনেও পাকিস্তানিদের সাথে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সংলাপ চালিয়ে যেতে হয়েছিল, জিয়াকেও তেমনই পাকিস্তানি অধিনায়কের আদেশ মেনে সোয়াত জাহাজের অস্ত্র খালাসের কাজে রওনা হতে হয়েছিল।(সূর্যাস্তরে আগে এই দায়িত্ব ছিল মেজর মীপ শওকত আলীর)।পথিমধ্যে ক্যাপ্টেন চৌধুরী খালিকুজ্জামানের মুখে পাকিস্তানিদের ক্র্যাকডাউনের কথা শুনে তিনি প্রতিকুল পরিবেশেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছিলেন। বিদ্রোহ করেছিলেন সে রাতেই। কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন ২৭ মার্চ ১৯৭১। এটি স্বাধীনতার কত নম্বর ঘোষণা তা নিয়ে বাহাস করা যেতে পারে। তবে এই ঘোষণা যে মুক্তি যোদ্ধাদের সংগঠিত করার পাশপাশি মুক্তিপাগল জনতাকে অকুতোভয় করে তুলেছিল সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।



জেড ফোর্সের ব্রিগেড মেজর এবং জিয়ার ঘনিষ্ঠ সহচর অলি আহমদকে দেওয়া একটি পারফরম্যান্স এপ্রাইজাল (সামরিক বাহিনীতে প্রচলিত Annual Confidential Report)কিছুদিন আগে আমার হাতে আসে। তৎ কালীন কর্নেল মীর শওকত আলী অলি আহমদ সম্পর্কে লিখেছেন : His achievements during war was commendable- he in fact was the first officer who took risk and on his own initiative informed General Ziaur Rahman regarding declaration of Independence on night 25/26 March, 1971. অর্থাৎ যুদ্ধের সময় তাঁর (অলি আহমদের) অর্জন প্রশংসনীয়। বস্তুত তিনিই (অলি আহমদ) প্রথম অফিসার যিনি একাত্তরের ২৫-২৬ মার্চ মধ্যরাতে জেনারেল জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষণার কথা জানিয়েছিলেন।

এই প্রতিবেদনের শেষে চূড়ান্ত অনুমোদনকারী হিসেবে জিয়াউর রহমান স্বয়ং স্বাক্ষর করেছেন। এরপর স্বাধীনতা ঘোষণা সম্পর্কে আর কোনো সন্দেহ থাকে কি? এই ডকুমেন্টটি দেখার পর আমি বুঝতে পারি, একটি জাতির জন্মে তিনি কেন স্বাধীনতা ঘোষণার কথা লেখেননি। জিয়ার এই পরিমিতি বোধের জন্যই অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি সত্ত্বেও জিয়াকে আমি শ্রদ্ধা করি।



পাদটিকাঃ

বছর দুই আগে একটি অনুষ্ঠানে অলি আহামেদকে এই এসিআরের প্রসঙ্গে জানতে চাওয়ায় তিনি বলেছিলেন, জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষণার কথা জানিয়েছিলেন। কথার মানে এই নয় যে আমি অন্য কোথাও স্বাধীনতা ঘোষণা শুনেছিলাম। আসল কথা হচ্ছে আমি তাঁকে আমাদের বিদ্রোহের খবরটা রেডিয়োর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে অনুরোধ করেছিলাম। জিয়াকে ফাঁসির ঝুঁকি মাথায় নিয়েই স্বনামে স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে হয়েছিল। বলেছিলাম তিনিতো একটি জাতির জন্মে এ বিষয়ে কিছু লেখেন নি। অলি বললেন সে জন্যেই তো তিনি জিয়াউর রহমান।তাঁর হাতে স্থাপিত কয়টি ভিত্তি প্রস্তরে তার নাম লেখা দেখাতে পারবেন? তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন নামের বদলে পদের নাম লিখতে। আজকাল স্কুল ক লেজে বাস উপহার দিলেও লেখা হয় হাসিনা কিম্বা খালেদার উপহার। তখন লেখা হত রাস্ট্রপতির উপহার।



মন্তব্য ১০১ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (১০১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৫

হিমু বলছি বলেছেন: ‌দারুন একটা লেখা। আপনি নিয়মিত লিখবেন আশা করি।

এক নিঃশ্বাসে পড়লাম।

মুক্তিযুদ্ধের এমন নির্মোহ ইতিহাস বর্ণনা করা আসলেই কঠিন এবং প্রশংসনীয়।

হিমুর আর্শীবাদ আপনার উপর রইল। পূর্ণিমার উজ্জ্বলতম আলোয় উদ্ভাসিত হোক আপনার জীবন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

মেঘের দেশে স্বপ্নডানা বলেছেন: ভাল লাগলো +++++++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৭

ঘুমকাতুর বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৫

আহসান২০২০ বলেছেন: ভালো লাগল। জিয়াকে ও মুজিবকে সব সময়ই ভালো লাগে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫২

অচিন.... বলেছেন: valo likhechen

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫২

wrongbaaz বলেছেন: বঙবন্ধু ও জিয়াকে নিয়ে অনর্থক কুতর্ক বন্ধ হোক, পোষ্টটি ভালো লাগলো, ++ দিলাম।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

শাহেদ সাইদ বলেছেন: বঙ্গবন্ধু ও জিয়াকে নিয়ে অনর্থক কুতর্ক বন্ধ হোক

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৭

তোমোদাচি বলেছেন: ভাল লাগল সুন্দর বর্ণনা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

রেজা সিদ্দিক বলেছেন: সমস্যা কোথায় জানেন? আমরা নিজেরটা মানি কিন্তু অন্যের কৃতিত্ব দিতে কুণ্ঠাবোধ করি। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন জিয়ার ভূমিকা খাটো করে দেখার কোনো কারণ নেই।
আসলে তুলনা করাটাই ঠিক না। একটি কথা আছে ‌ তুমি যখন একজনকে অপর জনের সাথে তুলনা করো তখন আসলে তুমি তাকে অপমান করো। তুলনা না করে যার যার কাজের স্মান দেওয়াটাই উত্তম। তাছাড়া অপরকে সমমান দিলে নেজের সম্মান কখনো কমে না।
আপনাকে ধন্যবাদ একটি চমৎকার পোস্টের জন্য।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

শাহেদ সাইদ বলেছেন: সহমত

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৫

তুহিন সরকার বলেছেন: পোস্টের জন্য জন্য ধন্যবাদ। আমি যতদুর জানি জিয়াউর স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে। কথাটি উল্লেখ্য করার মত নয়?
শুভকামনা রইল।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

শাহেদ সাইদ বলেছেন: তিনি অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ধন্যবাদ

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: wrongbaaz বলেছেন: বঙবন্ধু ও জিয়াকে নিয়ে অনর্থক কুতর্ক বন্ধ হোক, পোষ্টটি ভালো লাগলো, ++ দিলাম।



শুভকামনা রইল

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

শাহেদ সাইদ বলেছেন: বঙ্গবন্ধু ও জিয়াকে নিয়ে অনর্থক কুতর্ক বন্ধ হোক

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: ভালো লিখেছেন । সুন্দর বর্ণনা পড়ে ভাল লাগলো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

সািকল খান বলেছেন: একজন জিয়াউর রহমান, প্রয়াত প্রেসিডেন্ট, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তার মৃত্যুর পরে এরা কি কি বলেছিলেন

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

শাহেদ সাইদ বলেছেন: কেউ একজন বলেছিলেন বাঙালির সবচেয়ে বড় শক্তি তার আবেগ, আর সবচেয়ে দুরবলতা আবেগের বাহুল্য

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাল লাগলো +++++++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

নেক্সাস বলেছেন: জিয়াউর রহমান এদেশের মানুষের ঘুড়ে দাঁড়ানোর প্রেরণা। একজন জিয়াউর রহমান একবারই জন্মে।

জন্মদিনে তোমায় সালাম জিয়া

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: বাঙালির সবচেয়ে বড় শক্তি তার আবেগ, আর সবচেয়ে দুরবলতা আবেগের বাহুল্য

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১

আসাদুজ্জামান আসাদ বলেছেন: চৎকার লিখেছেন। আমাদের উচিত যে যতটুকু সম্মান প্রাপ্য তাকে ততটুকু সম্মান দেয়া। আর তাহলেই নিজের সম্মান বেচেঁ থাকে অন্যথায় নয়। এদের দু'জনের মধ্যে তুলনা চলে না। কারন প্রত্যেকেই নিজ নিজ স্থানে নিজ কর্মগুনে আলোকিত। ধন্যবাদ ভাল লেখা শেয়ার করার জন্য।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: আমাদের উচিত যে যতটুকু সম্মান প্রাপ্য তাকে ততটুকু সম্মান দেয়া।

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

সিয়াম রক্সয বলেছেন: লেখাটা অনেক ভাল লাগল :)
আজ নব্য ও জগে উঠা আওয়ামীলীগের চাতুকাররা জিয়াউর রহমানকে রাজাকার বলতেও কার্পণ্য করে না,অথচ স্বয়ং বঙ্গবন্ধুও তাকে অপমান করে নি বরং তাঁর কাজের স্বীকৃতি দিয়েছে,অথচ সেই জিয়াউর রহমানকেই বলা হয় রাজাকার ও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

শাহেদ সাইদ বলেছেন: সহমত। জিয়াউর রহমান নিজে নিজে বীর ঊত্তম খেতাব ধারণ করেন নি। আওয়ামীলীগ সরকারই তাঁকে এই খেতাবে ভূষিত করেছিল।

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

তাওহীদ বলেছেন: " বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের নন, বিশ্বের সর্বকালের সেরা নেতাদের অন্যতম আর জিয়াউর রহমান যতবড় নেতা তার চেয়ে বেশি ভাগ্যবান।"

" জিয়া বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসাবে স্বীকার করলেও হীনমন্য কয়েকজন নেতার পরামর্শে তারা নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্তির মধ্যে রেখেছে।"

ধন্যবাদ ভাল লেখা শেয়ার করার জন্য। আপনি নিয়মিত লিখবেন আশা করি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে আমার রাজনীতি নিয়ে লিখতে ইচ্ছে করে না।

১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

টয় বয় বলেছেন:
লেখক বলেছেন:

আমি নিজেও বিশ্বাস করি, এ দুজনের মধ্যে কোনো তুলনা চলে না। বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের নন, বিশ্বের সর্বকালের সেরা নেতাদের অন্যতম আর জিয়াউর রহমান যতবড় নেতা তার চেয়ে বেশি ভাগ্যবান।


=======>> জিয়া বড় ভাগ্যবান, নেতা নন?? মুজিব যখন নিরাপত্তা হেফাজতে তখন জিয়া কোর্ট মার্শালে নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও সামরিক বাহিনীর বিরুদ্বে বিদ্রোহ করে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েছিলেন|

মুজিব যেখানে ৯ মাস নিরাপদে ছিলেন, সেই যুদ্বের ৯ মাস হাজার হাজার বুলেট বুকের সামনেনিয়ে যুদ্ব করেছেন জিয়া| জিয়া নেতা নয়, ভাগ্যবান মানুষ??


লেখকের এখনো সন্দেহ আছে জিয়া স্বাধীনতার ঘোষনা নিজে দেয় নাই, কারো নির্দেশে দিছে!!!!!!!!!!!!!!

তীব্র ঘৃনা জানাই এই লেখকের অপপ্রচারের আর এই ফালতু স্টিকি পোস্টের|



১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: অতিরিক্ত আবেগকে আমি কখনোই প্রশ্রয় দেই না। আমি একবারের জন্যেও বলিনি জিয়া কারো নির্দেশে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। সেই সময় আদেশ নির্দেশ দেয়া নেয়ার সময়ও ছিলনা। টম বয় সম্ভবত আমার লেখার পাদটীকা পড়েন নি। টম বয়ের সুবিধার জন্যে সেটি আবার তুলে ধরছি

“বছর দুই আগে একটি অনুষ্ঠানে অলি আহামেদকে এই এসিআরের প্রসঙ্গে জানতে চাওয়ায় তিনি বলেছিলেন, জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষণার কথা জানিয়েছিলেন। কথার মানে এই নয় যে আমি অন্য কোথাও স্বাধীনতা ঘোষণা শুনেছিলাম। আসল কথা হচ্ছে আমি তাঁকে আমাদের বিদ্রোহের খবরটা রেডিয়োর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে অনুরোধ করেছিলাম। জিয়াকে ফাঁসির ঝুঁকি মাথায় নিয়েই স্বনামে স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে হয়েছিল। বলেছিলাম তিনিতো একটি জাতির জন্মে এ বিষয়ে কিছু লেখেন নি। অলি বললেন সে জন্যেই তো তিনি জিয়াউর রহমান।তাঁর হাতে স্থাপিত কয়টি ভিত্তি প্রস্তরে তার নাম লেখা দেখাতে পারবেন?”

১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: জিয়া ৭১এ বাংলার এক বীর সেনানী, একজন অন্যতম সেক্টর কমান্ডার, খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। ৭৫ এবং এরপরে অনেক কার্যক্রম জিয়াকে প্রশ্নবিদ্য করেছে; কিন্তু ৭১ এবং এর পুর্বে, ৭১ এর কিছু পর পর্যন্ত তার ভহুমিকা নিয়ে প্রশ্ন করার কোন কারন নেই; বরং ৭১ এর অবদানের জন্য গর্ব করার মত।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন এমন এক নেতা যার আংগুলের ইশারায় পুরো বাংলার মানুষ একই তালে নাচতে পারত। অসাধারন এক নেতা। হবেন না কেন; যিনি ফাসির কাষ্ঠের সামনে দারিয়ে বলতে পারেন, তার শক্তি এটাই যে তিনি এদেশের মানুষকে ভালোবাসেন, আর তার দূর্বলতা এটাই যে তিনি এদেশের মানুষকে অনেক বেশিই ভালোবাসেন।

দুজনের মাঝে তুলনায় যাওয়া কোন ভাবেই যোক্তিক না।

পোষ্ট পরে ভাল লাগলো। তবে পাদটিকা তে আপত্তি আছে, এই জন্য না যে আপনি অলি আহামেদের রেফারেনস দিয়েছেন বলে। বরং আপনার উপরের লেখার সাথে এই রেফারেন্সের সামনযস্যতা পেলাম না।

আমাদের স্বাধীনতা দিবস ২৭ নয় ২৬ তারিখ। জিয়ার ঘোষনাটি গুরুত্বপূর্ন হলেও জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক বানানোর চেষ্টাটা ঠিক হবে না। মূলত ২৫ তারিখ গভীর রাত থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা প্রচার হতে থাকে, এরই ধারাবাহিকতায় ২৭ তারিখ জিয়া ঘোষনাটি প্রচার করে। এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে যে জিয়া তখন কেবলমাত্র একজন মেজর ছিল এবং সামরিক কর্মকর্তারা তাকে চিনলেও আপামর জনতা এবং বিশ্বে ছিল অপরিচিত। তার কথায় সবাই স্বাধীনতার জন্য ঝাপিয়ে পড়বে, এটা ভাবাটা ভুল হবে। স্বাধীনতা ঘোষনা করার একমাত্র লোকই ছিল তখন বঙ্গবন্ধু। এইজন্যই তার প্রথম ঘোষনার পরে তাকে শুধরে দেয়া হয়েছিল যে সে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষনাটি দিচ্ছে, এবং জিয়া তাই করেছেন।আর জিয়া যদি তখন এত গুরুত্বপূর্ন লোক থাকতেন তাহলে তাকে তখন সেনাপতি করা হত অথবা পাকিস্তানীদের আত্তসমর্পনে তার উপস্থিতি নিয়ে আলচনা হত অথবা যুদ্ধের পরে তাকে প্রধান সেনাপতি করা হত। কোন কিছুই করা হয়নি। বরং তাকে অন্যান্য সেক্টর কমান্ডারের মতই একই কাতারে রাখা হয়েছিল। এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট ভাবে বলতে চাই যে, যদি জিয়া ক্ষমতায় না আসত আর বিএনপি গঠন না করত তাহলে সে স্বাধীনতার ঘোষক হয়ে যেত না।

শ্রদ্ধা রইল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর মত মহান নেতার প্রতি, শ্রদ্ধা রইল জিয়ার মত বীর সেনানীর প্রতি। পোষ্ট++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

শাহেদ সাইদ বলেছেন:
রাজনীতির অলিগলি আমি চিনি না। ACR টি অলি আহমেদের, এর সাথে জড়িত অন্য দুজনের( মীর শওকত, জিয়া) কেউ ই এখন বেঁচে নেই। তাই অলি আহমেদের চেয়ে প্রত্যক্ষ কারও রেফারেনশ হতে পারে না।

স্বাধীনতা দিবস অবশ্যই ২৬ মার্চ। আমাদের প্রথম প্রধান মন্ত্রী তাজ উদ্দিন আহমেদের একান্ত সচিব মঈদুল হাসানের তথ্য অনুযায়ী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে বৈঠকের আগে এই বৈঠকের বৈধতার বিবেচনা থেকে তাজুদ্দিন আহমেদ ইন্দিরা গান্ধীকে জানান যে পাকিস্তানি আক্রমণ শুরু হবার সাথে সাথেই ২৫/২৬ মার্চ রাতে বাংলাদেশ কে স্বাধীন ঘোষনা করে একটি সরকার গঠণ করা হয়েছে। (পৃষ্ঠা ১২, মূল ধারা ৭১)
১১ এপ্রিল শিলিগুড়ির একটি বতার কন্দ্র থেকে তাজ উদ্দিনের প্রথম বেতার ভাষণ প্রচার করা হয়। এই ভাষনে তিনি কালুর ঘাটের ঘোষনার কথা উল্লেখ করেন।

আপনার কথা থিক বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্যা কারো ঘোষনার রাজনৈতিক বৈধতা ছিলনা। এক্তিয়ারও ছিল না। তবু জিয়াঊর রহনান অতি ক্ষুদ্র একজন মেজর এই ঘোষণাটি দিয়ে ফেলেছিলেন। তাতে মানুষ অনুপ্রানিত হয়েছিল। এবং মেজর সাহেবের মাথায় মৃত্যুর পরোয়ানা ঝুলেছিল। কারণ একজন রাজনীতিবিদের রাজনীতির নতুন মেরুকরণে সামিল হবার সম্ভাবনা আছে। সৈনিকের আছে মৃত্যু দন্ড।

২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০

এইচ. এম. মেহেদী হাসান বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

নেক্সাস বলেছেন: জ্ঞাতিবৈর @ একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে একজন মুক্তিযোদ্ধার জবানবন্দী থেকে বলছি " আমরা জিয়ার ঘোষনা শুনে নিশ্চিত হলাম যে মুক্তিযুদ্ধ হবে এবং আমাদের কে মুক্তিযুদ্ধে যেতে হবে। আমরা সাথে সাথেঊদ্যেগ নিলাম সবার মনবল ফিরিয়ে আনতে। তখন আমরা বড় বড় হন কাগজে ( এক ধরনের কাগজ যা সিমেন্টের বস্তায় ইউজ হয়) মোর্চা খোদ -জিয়া" যুদ্ধ কর -জিয়া' সোনার বাংলা স্বাধীন কর - জিয়া" এসব লিখে তাল গাছ খেঁজুর গাছ, নারিকেল গাঁছ স্কুলের বেড়ায় লাগিয়ে দিলাম।"

এবার বলুনতো কোনটা আমার কাছে সঠিক কিছু জিয়া বিদ্ধেষী আওয়ামী ভক্তের নাকি আমার মাহন মুক্তিযোদ্ধা বাবার কথা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

শাহেদ সাইদ বলেছেন: তবু জিয়াঊর রহনান অতি ক্ষুদ্র একজন মেজর এই ঘোষণাটি দিয়ে ফেলেছিলেন। তাতে মানুষ অনুপ্রানিত হয়েছিল। এবং মেজর সাহেবের মাথায় মৃত্যুর পরোয়ানা ঝুলেছিল। কারণ একজন রাজনীতিবিদের রাজনীতির নতুন মেরুকরণে সামিল হবার সম্ভাবনা আছে। সৈনিকের আছে মৃত্যু দন্ড

২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

নেক্সাস বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়ার ভূমিকা নিয়ে আওয়ামিলীগ রাজনীতি করতেই পারে। কারণ এই দলটার পুঁজি বলতে এটুকুই। মুক্তিযু্দ্ধ নিয়ে বাণিজ্য করা। এই দলটার বিরুদ্ধে গেলে শুধু জিয়া কেন- কাদের সিদ্দিকীর মত বঙ্গবীর, ভাষানীর মত জাতিয় নেতা, অলি আহম্মদের মত মুক্তিযোদ্ধা, কেউ রেহায় পাইনি। সেই ১৯৭২ রেহায় পাইনি জহির রায়হানের মত কলম ও ক্যামেরা যোদ্ধা। জিয়া ভাইরাসে আক্রান্ত আওয়ামিলীগ জিয়ার নাম মুছে ফেলার জন্য স্থাপনার শরীর থেকে কালিতে লিখা নামটি মুছে দিতেই পারে। কারণ এটা তাদের রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য।

কিন্তু আপামর জনতার মন ও নিউরনে জিয়া কে ইতিহাসের যে আখ্যান নিজে নিজেই রচিত হয়েছে তা মুছে দেওয়ার সাধ্যা কারো নাই। একজন জিয়া একবারই জন্মে চিরদিনের জন্য।

ইতিহাস শুধু জানবে স্বাধীনতা পরবর্তি সময়ে লাখো শহীদের রক্তের দাগ মুছে যেতে না যেতে আওয়ামী তথা বাকশালী নৈরাজ্য, লুটতরাজ, ব্যাংক ডাকাতি, হানাহানি, গনমাধ্যামের স্বাধীনতা হরণ, সরকারী অব্যাবস্থাপনা, দূর্ভিক্ষ লেগে শিশু রাষ্ট্রটি যখন অকাল নিউমনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু শয্যায় থিক তখনই সেই শিশুটিকে সেবা শশ্রুসা দিয়ে বাঁচিয়ে তুলেছিলেন একজন জিয়া। তলা বিহীন ঝূড়ির তলায় ধীরে ধীরে তলা লাগিয়ে দিয়েছিলেন। প্রায় সাড়ে পাঁচ বছরের শাষনামলে সেই নিউমনিয়া আক্রান্ত শিশুটি। কে মেরুদন্ড সোজা করে ঘুড়ে দাঁড়ানোর উপযুক্ত করে তুলেছিলেন। এর চাইতে বড় কি চাওয়ার আছে।

জিয়া তুমি অমর এদেশের শতকোটি মানুষের অন্তরে এবং থাকবে অনাগত দিনে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

শাহেদ সাইদ বলেছেন: আপনার উপলব্ধিকে সম্মান জানাই

২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

wrongbaaz বলেছেন: @জ্ঞাতিবৈর >>>> কতজন লোক ২৫ তারিখের ঘোষনা শুনে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন? উনি মধ্যম সারির একজন সেনাকর্মকর্তা হয়েও নিশ্চিত মৃত্যুর ভয়কে সামনে রেখেও বিদ্রোহ করেন ও কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র দখল করে স্বাধীনতার ঘোষনা পত্র পাঠ করেন, অফিশিয়ালি দেশের লোক স্বাধীনতার ঘোষনা শুনতে পায়, তাহলে তাকে স্বাধীনতার ঘোষক বলতে আপত্তি কেন?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩২

শাহেদ সাইদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। জিয়াউর রহমানের এই কাজটি স্বাধীন দেশে বসে বিপল্বী বাণী দিয়ে পর মুহূর্তে ভুল বুঝে ক্ষমা চাওয়ার মত সহজ ছিল না। ফাঁসির দড়ির ঝুঁকি নিয়েই তাঁকে স্বনামে বংবন্ধুর পক্ষে ঘোষণা দিতে হয়েছিল। আমি আগেও বলেছি সেটি কত নম্বর ঘোষণা তা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই, তাঁর ঘোষণা মুক্তিকামী জনতা এবং বিদ্রোহী সেনাদের যুথ বদ্ধ হতে প্রেরণা দিয়েছিল।

২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

wrongbaaz বলেছেন: @জ্ঞাতিবৈর >>>> কতজন লোক ২৫ তারিখের ঘোষনা শুনে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন? উনি মধ্যম সারির একজন সেনাকর্মকর্তা হয়েও নিশ্চিত মৃত্যুর ভয়কে সামনে রেখেও বিদ্রোহ করেন ও কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র দখল করে স্বাধীনতার ঘোষনা পত্র পাঠ করেন, অফিশিয়ালি দেশের লোক স্বাধীনতার ঘোষনা শুনতে পায়, তাহলে তাকে স্বাধীনতার ঘোষক বলতে আপত্তি কেন?

২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

রাসেল ভাই বলেছেন: জিয়াকে ভাগ্যবান বলার কিছুই নেই । বরং ভাগ্যবানের জায়গায় ব্যাক্তিত্ববান বলতে পারেন । আর জিয়া ঘোষনার ব্যাপারে নিজে কিছু বলেনি কারন তার মানষিকতা ছিল অনেক উন্নত । তিনি বুঝতে পারেনি স্বাধিনতার ৪১ বছর পরে আমরা ৭১ নিয়ে রাজনিতি করব । তিনি বাংলাদেশিদের অনেক উপরে দেখতে চেয়েছিলেন ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

শাহেদ সাইদ বলেছেন: আপনার উপলব্ধিকে সম্মান জানাই

২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

গেদু চাচা বলেছেন: জিয়াকে ভাগ্যবান বলার কিছুই নেই । বরং এদেশের মানুষই ভাগ্যবান কারণ জিয়ার মত একজন নেতা তাদের জীবনে এসেছিল।

জিয়াউর রহমান
স্পন্দনে স্পন্দনে উচ্চারিত হবে তোমারই নাম?
জিয়াউর রহমান
তোমায় জানাই সালাম; তোমায় প্রণাম

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

শাহেদ সাইদ বলেছেন: জিয়ার জন্মদিনে আমি আমার বেড়ে ওঠার সময়ের একটি নির্মোহ বর্ণনা দিতে চেয়েছিলাম। জিয়াকে যে এখনও এত মানুষ ভাল বাসে তা উপলব্ধি করতে পারিনি।

২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

াহো বলেছেন:
from mobile

in 71 zia is sctor commander and one of the several redaer on the independence message of sheikh mujib on 27 march 1971.

In 75 zia is a millitarry ruler of ayub yahia earshad

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০

শাহেদ সাইদ বলেছেন: Zia was not Just a Sector Commander, He was also the Z Force (The First regular Brigade raised on the 7th of July) commander.

He did not read Sheikh Mujib’s message. So far two versions of Shekh Muzib’s message have been found out. The one read by Mr Abdul Hannan reads the following:

‘Today Bangladesh is a sovereign and independent country. On Thursday night, West Pakistani armed forces suddenly attacked the police barracks at Razarbagh and the EPR headquarters at Pilkhana in Dhaka. Many innocent and unarmed have been killed in Dhaka city and other places of Bangladesh. Violent clashes between E.P.R. and Police on the one hand and the armed forces of Pakistan on the other, are going on. The Bengalis are fighting the enemy with great courage for an independent Bangladesh. May Allah aid us in our fight for freedom’

The other message known as Sheikh Mujib’s telegram reads as following:
This may be my last message. From today Bangladesh is independent. I call upon the people of Bangladesh wherever you have and whatever you have, to resist the army of occupation to the last. Your fight must go on until the last soldier of Pakistan army is expelled from the soil of Bangladesh and the final victory is achieved

I do not know what may be the explanation of these two sets of messages.

Major Rafiqul Islam BU, Mp presented a different story in his book লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে it says:
টেলিফোনে আমি সর্ব জনাব হান্নান, জহুর আহমেদ চৌধুরী এবং এম আর সিদ্দিকীর সাথে আলোচনা করলাম। তাঁদেরকে একথাও বললাম যে, চট্টগামে আমরা যে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি তা রেডিওতে প্রচার হওয়া দরকার। সেই অনুসারে আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ একটি খসড়া ঘোষণা তৈরি করে দিলেন এবং সেটি চুড়ান্ত ভাবে সংশোধন করলেন ডাঃ জাফর। এই ঘোষণাটি ২৬ মার্চ বেলা আড়াইটায় জাতির নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে পাঠ করে শোনান জনাব এম এ হান্নান। প্রথম দিন অনেকেই এ ভাষ্ণ শুনতে পারেন নি। (পৃষ্ঠা ৯২)

জিয়ার ঘোষণাটি এথেকে অনেকটাই আলাদা ছিল। সেই ঘোষণায় যুদ্ধের কারণ, নেতৃত্ব, পররাস্ট্রনীতি এবং পাকিস্তানি সৈন্যদের প্রতি আমাদের মনভাব সংক্ষিপ্ত তবে স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করা হোয়েছিল।

২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

মুক্ত িবশ্বাস বলেছেন: বঙ্গবন্ধু, জিয়া, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান প্রণয়ন- এই ব্যাক্তি ো বিষয়গুলোকে কলষিত রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে যারা ব্যবহার করছেন, তারা বড় মাপের কুলাঙ্গার- এতে কারো কোন আপত্তি থাকার কথা নয়। ব্যাক্তির সকল সিদ্ধান্ত, সকল কর্মকাণ্ড সমানভাবে গ্রহণযোগগো হবে বা সঠিক হবে এমনটি ভাবা ভুল। তাই যিনি যত বড় মাপের তার সামান্য ভুলটি ো অনেক সময় অত বড় করে দেখা হয (বিশেষ করে বিরুদ্ধবাদীদের দৃষ্টিতে। যখন আমাদের এই দুইজন মহান নেতাকে নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি করা হয়, তখন দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম, দেশের সাধারণ পেশাজীবী মানুষ লা জোয়াব হয়ে যান। আয়ামীলীগ যখন জিয়ার সমালোচনা করেন কিংবা বিএনপি যখন বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা করেন, তখন মনে হয় আসলে মুক্তিযুদ্ধ, দেশ স্বাধীন এমনি এমনি হয়েছে। এখানে বঙ্গবন্ধু কিঙবা জিয়াউর রহমানের কোন ভূমিকা ছিল না।

কারণ, আয়ামীলীগ বিএনপির অপশাসন, অপরাজনীতি আর দুর্নীতির কারণে তাদের উপর থেকে মানুষের বিশ্বাস উঠে গেছে। তাই তারা যা বলেন সব মিথ্যা ো স্বার্থসংশ্লিষ্ঠ বলে মনে হয়। কারো সব কথা তো আর মিথ্যা বলা যায় না। তাই আয়ামীলীগের জিয়া বিরোধী বক্তব্য ো বিএনপির বঙ্গবন্ধু বিরোধী বক্তব্যটাকে সত্য হিসেবে ধরে নিলে--- স্বাধীনতা একটি স্বয়ং ঘটিত ঘটনা বা ইতিহাস, এর পেছনে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের খুন, ঘাম ো ত্যাগ থাকলে ো জিয়া কিঙবা বঙ্গবন্ধুর কোন ভুমিকা ছিল না এটা মনে করাতে বা বিশ্বাস করাতে কোন অপরাধ হয়ার কথা নয়।

প্লিজ, এই সব মহান নেতাকে রাজনীতির মাঝে টেনে এনে আর বিতর্কিত করবেন না।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

শাহেদ সাইদ বলেছেন: বঙ্গবন্ধু, জিয়া, মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান প্রণয়ন- এই ব্যাক্তি ো বিষয়গুলোকে কলষিত রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে যারা ব্যবহার করছেন, তারা বড় মাপের কুলাঙ্গার- এতে কারো কোন আপত্তি থাকার কথা নয়

সহমত

২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

াহো বলেছেন:
from mobile

Bangladesh liberation war in the name of sheikh mujib .

Sheikh mujib was the president of independent bangladesh from 10 april 71 to 10 january 72

Read 10 april declaration of independence and read 11 april radio broadcast of 71 prime minister tazuddin ahmad.

I think you forget date of 10 april & 17 april incident of 71.

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬

শাহেদ সাইদ বলেছেন: I forgot nothing.
You are correct, according to you
Bangladesh liberation war in the name of sheikh mujib .
I do not have any doubt about it.

In 71, people could do any thing for him

৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: ++++

পড়তাছি আমিও -- আপনি ওনেক ভালা লিখছেন তাই ++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

টয় বয় বলেছেন: -

জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক, জিয়ার মুখ থেকেই প্রথম স্বাধীনতা কথার উচ্চারন হয়েছে| জিয়ার অস্র থেকেই পাকি হানাদার বাহিনির বুকে প্রথম গুলি ছোড়া হয়েছে|নিজের কমান্ডিং অফিসারকে বন্দি করে বিদ্রোহ ঘোষনা করা আর সারে সাত কোটি মানুসের মাজে স্বাধীনতার ঘোষনা ছড়িয়ে দেয়ার মত সাহস কোন ভাগ্যের ব্যাপর নয়, বীরত্বের ব্যাপার|

স্যালুট বীর উত্তম জিয়া||||||||

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪

শাহেদ সাইদ বলেছেন: সাহসীরা ভাগ্যদেবীর সু নজরে থাকে। জিয়াউর রহমান সাহসী। ভাগ্যই তাগে দুই দুই বার মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরিয়ে এনেছে। আর সাহসের কারণে তিনি দেয়ালে পিঠ ঠেকা অবস্থায়ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন।

৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

টয় বয় বলেছেন:
@কিছু বিএপি পন্হী ব্লগার এই লেখাকে প্লাস দিতাছে!!!!!!!!!!!

মাথা ঠিক আছে আপনাদের? এই লেখক কি লিখছে আর তার উদ্দেশ্য কি, সেইটা বুজার চেস্টা করেন| আর রাহো ভাইজান অলরেডী আইসা সাপোর্ট দিতাছে|

এই রকম আওয়ামী ফরমায়েশী লেখার জন্য তীব্র ঘৃনা জানাই|

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: আমি রাজনীতি করি না। প্লাস মাইনাস নিয়ে আমি খুব চিন্তিতও নই। মনের আনন্দে লিখেছি। কারো ভাল লাগলে আমি নিজেই ধন্য। আপনার যদি খারাপ লেগে থাকে ব্যক্তিগত ভাবে নেবেন না।

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

াহো বলেছেন:

in 26 march 71

Pak president blame mujub NOT any other person.




world famous usa magazanie TIME NEWSWEEK write a lot of article about liberation war in 71. Not found name of zia.

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

শাহেদ সাইদ বলেছেন: মজার ব্যাপার হচ্ছে আমাদের দেশের অনেকেই নিজের যুক্তিকে বিশ্বাস যোগ্য করে তোলার জন্যে বিদেশিদের সাক্ষী মানেন। সিদ্দিক সালিক যখন বলেন বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন তখন আমরা সিদ্দিক সালিককে বিশ্বাস করি। সিদ্দিক সালিক যখন বলেন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আমরা প্রকাশ্যে ৬ দফায় অনড় থাকলেও, গোপনে ৬ দফায় কিছু পরিবর্তন আনবো, যাতে আপনাদের কাছেও তা গ্রহণীয় হয়ে ওঠে,( page 41, Witness to surrender) তখন আমরা সিদ্দিকের তথ্যকে অসত্য বলে উড়িয়ে দিই।

মুক্তিযুদ্ধের সময় সারা বিশ্বের অনেক পত্রিকায়ই নানা খবর বেরিয়েছিল। তার কত টুকু তথ্য নিরভর আর কত টুকু খবর বেচার জন্যে সেটিও গুরত্তব পূর্ণ।
আর একটা মজার তথ্য দেই, সিদ্দিক সালিক স্বাধীনতা ঘোষণার ব্যাপারে ডেভিড লোশাকের বই এর উদ্ধৃতি দিয়েছেন, ডেভিড লোসাক তার পাকিস্তান ক্রাইসিস বইয়ে লিখেছেন ২৫ মার্চ সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে রেডিওতে শেখ মুজিবের কন্ঠ ভেসে আসে। কথাটার সত্যতা কতটুকু যে কেউ চিন্তা করে বের করতে পারবে।

৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০

অ আ ই ঈ বলেছেন: খুব সুন্দর একটা লেখা।

তবে আমরাতো ক্যাচাল ছাড়া থাকতে পারি না। দেখেন কেমন ক্যাচাল লাগে। বল্লার চাকে ঢিল মারছেন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

শাহেদ সাইদ বলেছেন: তবে আমরাতো ক্যাচাল ছাড়া থাকতে পারি না। দেখেন কেমন ক্যাচাল লাগে। বল্লার চাকে ঢিল মারছেন।

আপনাকে ধন্যবাদ, হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি।

৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

াহো বলেছেন:
First reader on radio of sheikh mujib mujib message is mr hannan from chittagong.

I am not supporting this article.

There is no name of mujibnagor government ' tazuddin ahmed 'syed nazrul islam ' official independence declation 10 april

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ২৭ নম্বর মন্তব্যের জবাব দ্রষ্টব্য

৩৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

ওই চোরা বলেছেন: ভালো একটা লেখা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২

শাহেদ সাইদ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ,

৩৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

রুদ্র মানব বলেছেন: ভাল লিখেছেন B-) ++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২

শাহেদ সাইদ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ,

৩৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

লাভ ভাই বলেছেন: আপনি নিয়মিত লিখবেন আশা করি। :-B :-B :-B :-B :-B :-B :-B

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

শাহেদ সাইদ বলেছেন: চেষ্টা করব। আপনাকে ধন্যবাদ।

৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

াহো বলেছেন:

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন,

যেহেতু উল্লিখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান; এবং
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ

তারিখ: ১০ এপ্রিল ১৯৭১
--------------------------------------------------------

মুজিবনগর সরকার ১৯৭১
রাষ্ট্রপতি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

(পাকিস্তানের জেলে বন্দী)।
উপরাষ্ট্রপতি: সৈয়দ নজরুল ইসলাম
(রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)।
প্রধানমন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ।
আইন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী: খোন্দকার মোশতাক আহমদ।
অর্থমন্ত্রী: এম মনসুর আলী।
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী: এ এইচ এম কামরুজ্জামান।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি: জেনারেল মো. আতাউল গনি ওসমানী।
চিফ অব স্টাফ: মেজর জেনারেল আবদুর রব।

সচিবালয়
মুখ্য সচিব: রুহুল কুদ্দুস, সংস্থাপনসচিব: কাদের খান, স্বরাষ্ট্রসচিব: আবদুল খালেক, প্রতিরক্ষাসচিব: আবদুস সামাদ, তথ্যসচিব: আনোয়ারুল হক খান, পররাষ্ট্রসচিব: মাহবুব-উল-আলম চাষী, মন্ত্রিপরিষদের সচিব: হোসেইন তৌফিক ইমাম, অর্থসচিব: খন্দকার আসাদুজ্জামান ও কৃষিসচিব: নুরুদ্দিন আহমেদ।

কূটনৈতিক প্রতিনিধি
বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী (বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধি), হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী (নয়াদিল্লির বাংলাদেশ মিশনের প্রধান), হোসেন আলী (কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনের প্রধান)।

পরিকল্পনা কমিশন
চেয়ারম্যান: মুজাফ্ফর আহমদ চৌধুরী।
সদস্য: ড. মোশাররফ হোসেন, ড. আনিসুজ্জামান, ড. খান সরওয়ার মুরশিদ ও ড. স্বদেশ রঞ্জন।

বিভিন্ন অধিদপ্তর
উইং কমান্ডার এস আর মির্জা (পরিচালক, যুব শিবির), এম আর আখতার মুকুল (পরিচালক, তথ্য ও প্রচার দপ্তর), আবদুল জব্বার খান (পরিচালক, চলচ্চিত্র দপ্তর), কামরুল হাসান (পরিচালক, শিল্পকলা দপ্তর), জে জি ভৌমিক (ত্রাণ কমিশনার), ডা. টি হোসাইন (পরিচালক, স্বাস্থ্য), ডা. আহমদ আলী (সহকারী পরিচালক, স্বাস্থ্য)।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০০

শাহেদ সাইদ বলেছেন: তথ্যগত বিভ্রাট নেই, পট ভূমিটা কম জরুরী নয়। জানার জন্যে পড়তে হবে
Bangladesh at war,
Anderson papers.
Witness to Surrender
মূলধারা ৭১
মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর
লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে

৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: অন্তর জুড়ে জিয়া।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১

শাহেদ সাইদ বলেছেন: জিয়া ভক্তরা নিশ্চয়ই খুশি হবে

৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

াহো বলেছেন:


২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।


১১ই এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশবাসীর উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদের বেতার ভাষণ।







১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ । বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা
১০ এপ্রিল ১৯৭১ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারী ও সরকার গঠন করা হয়
১১ই এপ্রিল ১৯৭১ প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদের বেতার ভাষণ।

১৭ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে।

১১ আগস্ট ১৯৭১ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার অভিযোগে শেখ মুজিবুর রহমানের রুদ্ধদ্বার কক্ষে বিচার শুরু হয়েছে। মামলায় সমস্ত শুনানি গোপন রাখা হবে।

৯ই অক্টোবর 1971 বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম ব্যাচ কমিশন পেয়েছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্রেনিং এ।

৬ই ডিসেম্বরে 1971 ভারত সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ কে কূটনৈতিক স্বীকৃতি।
১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
১৬ ডিসেম্বর 1971 রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি সেনা আত্মসমর্পণ করে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯

শাহেদ সাইদ বলেছেন: ২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

তাজ উদ্দিনের বলার কারণটি এভাবে দেওয়া আছে মুলধারা ৭১ এ :

ইন্দিরা গান্ধীর সাথে বৈঠকের আগে এই বৈঠকের বৈধতার বিবেচনা থেকে তাজুদ্দিন আহমেদ ইন্দিরা গান্ধীকে জানান যে পাকিস্তানি আক্রমণ শুরু হবার সাথে সাথেই ২৫/২৬ মার্চ রাতে বাংলাদেশ কে স্বাধীন ঘোষনা করে একটি সরকার গঠণ করা হয়েছে। (পৃষ্ঠা ১২, মূল ধারা ৭১)
১১ এপ্রিল শিলিগুড়ির একটি বতার কন্দ্র থেকে তাজ উদ্দিনের প্রথম বেতার ভাষণ প্রচার করা হয়। এই ভাষনে তিনি কালুর ঘাটের ঘোষনার কথা উল্লেখ করেন।

৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: নেক্সাস @ ভাই, আমার বাবা তখনকার সেনা কর্মকর্তা, ২৫শে মার্চের ঘটনার সময় ক্যান্টনম্যান্টে পাকিস্তানি সেনাদের হাতে এরেস্ট হন। ওনাকে যখন ওনার বসের কাছে নেয়া হল তখন তার(বসের) হাতে বাংগালী সেনাদের লিস্ট, যাদের মারা হবে। কিন্তু বস তাকে জানাল যে তা হাতে ২টি অপসন আছে, ১-মেরে ফেলা, ২-পশ্চিম পাকিস্তানের জেলে পাঠানো। পরে সে তাকে জেলে পাঠিয়ে দিছিল( তাই আরকি আমার যন্ত্রনা সইছেন)। আর মা-বাবার বাকি ভাইয়েরা সবাই যুদ্ধে গিয়েছিলো। সে কারনেই, আপনার চেয়ে মুক্তিযোদ্ধ নিয়ে আমার ক্রেইজ কম না।

আপনার বাবা যেটা বলেছে সেটা সত্যি। সব সেক্টরেই তা হয়েছিলো, সেটা যুদ্ধের সময়; আমি বলেছি যুদ্ধ শুরুর কথা। সে সময় জিয়াকে কজন চিনত?? এখানে খেয়াল রাখতে হবে যে জিয়াকে যতটুকু সম্মান পাবার তা দিতে হবে, এরচেয়ে বেশী দেয়ার চেষ্টা করাটা ঠীক হবে না। তাহলে বাকিদেরকে ছোট করা হবে।

wrongbaaz @ বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয়া শুরু করেছিলো ৭ই মার্চের ঘোষনার পরপরই (লেখক জিয়ার বক্তব্যের রেফারেন্স দিয়েই তা বলেছেন)। একারনেই ২৫ মার্চের রাতে এটাক দিতে গিয়েই পাকি বাহিনী বাধার সম্মুখীন হয়েছিলো। সুতরাং এ জন্য অফিসিয়াল কোন ঘোষনার দরকার ছিলো না। অফিসিয়াল ঘোষনার দরকার ছিলো বহির্বিশ্বের মানুষের জন্য। সেটা ২৫ মার্চ রাতেই হয়েছিল। ২৭ তারিখের পত্রিকায় সারা বিশ্ব যখন দেখলো মুজিব পূর্ব পাকিস্তানে স্বাধীনতা ঘোষনা করেছে, তখন শুনলো জিয়ার ভাষন। জিয়ার ভাষন গুরুত্বপূর্ন ছিল, কিন্তু তা ছিলো বিক্ষিপ্ত বিদ্রোহকে সমন্নিত প্রয়াসের মধ্যে নিয়ে আশার জন্য। আরেকটি বিষয়, তখন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারনে মানুষ রেডিওর সংবাদ শুনার জন্য বসে থাকত। ২৬ মার্চেই সব বিদেশী মাধ্যমগুলো পূর্ব পাকিস্তানে স্বাধীনতা ঘোষনা প্রচার করে।

আশাকরি উত্তর পেয়েছেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৮

শাহেদ সাইদ বলেছেন: "জিয়ার ভাষন গুরুত্বপূর্ন ছিল, কিন্তু তা ছিলো বিক্ষিপ্ত বিদ্রোহকে সমন্নিত প্রয়াসের মধ্যে নিয়ে আশার জন্য। আরেকটি বিষয়, তখন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারনে মানুষ রেডিওর সংবাদ শুনার জন্য বসে থাকত। ২৬ মার্চেই সব বিদেশী মাধ্যমগুলো পূর্ব পাকিস্তানে স্বাধীনতা ঘোষনা প্রচার করে"।


পাকিস্তানি বাহীনির অতর্কিত আক্রমনের প্রায় সাথে সাথে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই বাঙালি তার জবাব দিতে শুরু করে। ৭ই মার্চের ভাষণ সেখানে যতটা না প্রেরণা হিসাবে কাজ করে, বাঙালির আত্মরক্ষার মরীয়া চেষ্টা তারচে' বড় অনুঘটক হিসাবে প্রতিভাত হয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় সেই লগ্নেই।

২৬ মার্চ সকল বিদেশি মাধ্যম স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেনি। তাজ উদ্দিন আহমেদ ২৭ তারিখের আগে এব্যাপারে কিছুই জানতে পারেননি। ব্যরিস্টার আমিরুল ইসলাম কুষ্টিয়া যাবার পথে জিয়ার ভাষনের কথা জানতে পারেন। ( মুক্তি যুদ্ধের দলিল পত্র পঞ্চদশ খন্ড।)

৪৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

াহো বলেছেন:
Sheikh Mujibur Rahman's action of starting his non-co-operation movement is an act of treason. He and his party have defied the lawful authority for over three weeks. They have insulted Pakistan's flag and defiled the photograph of the Father of the Nation. They have tried to run a parallel Government. They have created turmoil, terror and insecurity.
TEXT OF YAHYA'S BROADCAST on March 26, 1971



শেখ মুজিব রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ-সংগঠিত করেছেন এবং নেতৃত্ব দিয়েছেন...। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা এবং সেনাবাহিনীর অনুগত্য বিনষ্টের অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
ইয়াহিয়া খান
নভেম্বর ১৯৭১

৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

াহো বলেছেন:
USA
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ এবিসি নিউজে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার খবর
http://www.sachalayatan.com/porimanob/43863


বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। ঘোষণা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। অন্য কেউ নয়। অন্য কোনো দিন নয়। খবরটি প্রচারিত হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি নিউজে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ তারিখেই। নিচে এবিসি নিউজের দুটো ভিডিও ক্লিপে দেখুন সেদিনের স্বাধীনতা ঘোষণার খবরটি।

প্রথম নিউজ--

এবিসি নিউজে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ দুটো খবর প্রচারিত হয়।
প্রথম নিউজ-- শেখ মুজিবুর রহমান পূর্বাঞ্চলের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এবিসি, মার্চ ২৬, ১৯৭১

হেড লাইন : পাকিস্তান/ সিভিল ওয়ার
সংক্ষিপ্ত খবর (ঢাকা, পূর্ব পাকিস্তান) পূর্ব পাকিস্তান গত ডিসেম্বরে জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল পূর্বাঞ্চলে পাকিস্তানের নীতি বদলানোর জন্য নতুন সংবিধান প্রণয়ন। পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টোর অনুরোধে ৩ সপ্তাহের জন্য জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেছে পাকিস্তান। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে মিটিং করেছে। তার সঙ্গে ভুট্টোও উপস্থিত ছিল। জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করার পরে পূর্ব পাকিস্তান স্বধীনতা ঘোষণা করেছে।

দ্বিতীয় নিউজ—
পাকিস্তানে সিভিল ওয়ার শুরু হয়েছে। পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে নেমে পড়েছে। পূর্ব পাকিস্তানের নেতা পূর্বাঞ্চলের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। ফিল্মে দেখা যাচ্ছে—শেখ মুজিবুর রহমান গতকাল ২৫ মার্চ, ১৯৭১ একটি র‍্যালীতে বক্তৃতা করছেন। তিনি বলেছেন—পূর্ব পাকিস্তানীদের কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।

৪৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

রমিত বলেছেন: ভালোই লিখেছেন । আমি সিলেট ক্যাডেট কলেজের। আপনি কোন ক্যাডেট কলেজের?

৪৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: @লেখক>>> আপনি স্বাধীনতার ঘোষক আর ঘোষনা পাঠ কারী এই দুই এর মধ্যে গুলিয়ে ফেলছেন।
আপনি বলছেন, তাজ উদ্দিনের প্রথম বেতার ভাষনে কালুর ঘাটের ঘোষনার কথা উল্লেখ করেন।আমার কথা হচ্ছে কালুর ঘাট থেকে কি শুধু জিয়াই ঘোষনা পাঠ করেছেন নাকি আরও অনেকে করেছে?? আমি অনেক মুক্তিযোদ্ধার কাছেই সুনেছি ২৫মার্চ গভির রাতেই স্বাধীনতার ঘোষনা শোনার কথা, আমার আপন মামা চাচারাই সাক্ষী, যারা জিয়ার মতই দেশ স্বাধীন করার জন্যই নিশ্চিত মৃত্যুর ভয়কে সামনে রেখেও যুদ্ধ করেছেন।

আর জিয়া কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র দখল করেনি, বরং এখান থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা প্রচারিত হচ্ছিল বলেই আশংকাছিল আক্রান্ত হবার, তাই এর নিরাপত্তা দেবার জন্য সেনা কর্মকর্তার খোজে গেলে তাকে পাওয়া যায় এবং জিয়া এর নিরাপত্তা দেবার প্রত্যয় দেয়। প্রচারের এক পর্যায়ে বেতারের একজন জিয়াকে বলেছিলেন"আমরাতো নেন মেজর লোক, আপনিতো মেজর মানুষ। আপনি একবার ঘোষনা দেননা!!" তখন জিয়া এই ভাষন দেন এবং সেটা ২৭ তারিখ।

তবু জিয়াঊর রহনান অতি ক্ষুদ্র একজন মেজর এই ঘোষণাটি দিয়ে ফেলেছিলেন - মানে কী?? আমি একজন ক্ষুদ্র মানুষ যদি এই ঘোষনা পাঠ করতাম আমি ঘোষক হয়ে যেতাম?? যদি তাই হয়, তাহলে হান্নান কেনো ঘোষক হবেন না?? তাহলে বেতারের যারা বারবার ঘোষনা প্রচার করছিলেন তারা কেনো হবেন না??

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

শাহেদ সাইদ বলেছেন: সম্ভবত আমার প্রকাশ এত প্রাঞ্জল নয়, তাই আপনি আমাকে বুঝতে ভুল করছেন। আমার আজকের লেখার উদ্দেশ্য স্বাধীনতার ঘোষক নির্ণয় নয় তাই আমি এ বিষয়ে তেমন কিছু লিখতে চাইছিলাম না। তার পরও আপনি যখন চাইছেন তখন বলি।
পাঠক তাঁকেই বলা যায় যিনি অন্যের লেখা পড়েন। জিয়া বঙ্গবন্ধুর বার্তা পাঠ করেন নি। বেলাল মোহাম্মাদের ভাষায় “তিনি নিজেই তাঁর ঘোষণার মুসাবিদা করেছিলেন।
আর তাঁর বক্তব্য আর আব্দুল হান্নানের বক্তব্য একনয়। পাঠক নিজেকে প্রভিশনাল কমান্ডার ঘোষণা করেন না। জিয়াউর রহমান করেছিলেন (ইউ টিউব সাক্ষী) জিয়া বংবন্ধুর পক্ষে ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি বিশ্বের সকল দেশ কে বাংলাদেশ কে সহযোগিতা য় স্বীকৃতি দানের আহবান জানিয়েছিলেন। তিনি পররাষ্ট্র নীতি সম্পরকে বলে ছিলেন ফ্রেন্ডশীপ টু অল, ম্যালিস টু নান। সবাধীনতা ঘোষনার এত গুলি উপাদান থাকা এবং স্বনামে ঘোষণা দেওয়া শুধু মাত্র পাঠক বলার মত হীন মণ্য আমি নই।

৪৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

উমাইর চৌধুরী বলেছেন: নেতা ছিল একখান !

৪৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

বাংলার জেমস বন্ড বলেছেন: প্রিয়তে

৪৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০

wrongbaaz বলেছেন: @জ্ঞাতিবৈর >>> দুঃখিত তখন আমাদের দেশের মানুষ বিদেশি মাধ্যম থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা শুনেছেন এবং আমাদের অবকাঠামো ততটা শক্তিশালী ছিল এটা আমি জানতাম না। তো ৭ ই মার্চেই যেহেতু ঘোষনা আসল, তাহলে ২৬ ই মার্চ আমাদের স্বাধিনতা দিবস কেন পালন করি? আর স্বাধীনতা যুদ্ধ শুধু সামরিক বাহিনীই করে নাই, যে সাধারণ জনগণ অংশ নিলেন তারা এই ঘোষনা কিভাবে শুনল? তখনতো যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব ভালো ছিল না। আর বিশ্ববাসী কিভাবে কোনদিন কি ঘোষনা শুনল তা মুখ্য বিষয় না, মুখ্য হচ্ছে দেশের মানুষ যারা প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন কিসের প্রেক্ষিতে !

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০১

শাহেদ সাইদ বলেছেন: এ বিষয়ে আমার নিজস্ব ভাবনাটি আপনার সাথে শেয়ার করতে পারি। ৭০ এর নিরবাচনের আগ পর্যন্ত রাজনীতিবিদরা সম্ভবত স্বাধীনতার কথা ভাবেন নি। কনফেদারেশ্অনের কথা ভেবে ছিলেন এবং সে অনুযায়ী সংবিধানের খসড়াও তৈরি হয়েছিল। নির্বাচনে নিরঙ্কুস সঙ্খাগরিষ্ঠতার পরও তাঁরা সংসদে যেতে চেয়েছিল।
তবে ছাত্র রাজনীতি মূল ধারার রাজনিতি থেকে কোন না কোন ভাবে আলাদা হয়ে গিয়ছিল। সবাধিনতারম ইস্তেহার পাঠ, পতাকা উত্তোলন, ছাত্র বাহিনি গঠন সব কিছুতে তারা এগিয়েছিল।
দলের বুর্জোয়া চরিত্রের কারণে যুদ্ধের চেয়ে নিয়ম তান্ত্রিক আন্দোলনে অধিকতর বিশ্বাসী আওয়ামীলীগ ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের মত কোন কিছুর আশা করেছিল। তাঁদের যুদ্ধ প্রস্তুতি বলতে গেলে ছিলোই না।
অপারেশন সার্চ লাইটের মাধ্যমে যে মুহূর্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাঙ্গালিদের উপর চড়াও হয়, এবং বাঙালি সৈন্য, পুলিশ এবং সীমান্ত রক্ষিদের নিরস্ত্র করা শুরু করে সেই লগ্নেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। এই সৈন্যরাই ইউনিট থেকে গ্রামে গঞ্জে পালিয়ে গিয়ে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করে। এই কারনেই সকল জেলায় মুক্তি যুদ্ধ একই সাথে শুরু হয়নি। চট্টগ্রামে বাঙালি সৈনিক এবং ইপিআর বিদ্রোহ করার তিন দিন পর বিদ্রোহ হয়েছে যশোরে, ২ দিন পর সৈয়দপুরে ।

অপরদিকে স্বাধীন বাংলা সরকার গঠনে রাজনিতিবিদদের চেয়ে সেনা নেতৃত্ব বেশি উদগ্রীব ছিল। কারন সরকার গঠিত না হলে বিদ্রোহীদের সকলেরই রাস্ট্রদ্রোহ মামলায় ঝুলতে হবে। এই কারনেই ১৯৭১ ৪ঠা এপ্রিল সিলেটের তেলিয়া পাড়ায় মিলিত হয়ে বিদ্রোহি সেনা কর্মকর্তারা সরকার গঠনের জন্যে রাজনৈতিক নেতৃতবকে আহবান জানায়। এখানেই পরিস্ফুট হয়ে ওঠে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের রুপ রেখা। পরবর্তীতে তাজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে কলকাতার থিয়েটার রোদে অনুষ্ঠিত হয় সম্মেলন।

৫০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১

wrongbaaz বলেছেন: @জ্ঞাতিবৈর >>> দুঃখিত তখন আমাদের দেশের মানুষ বিদেশি মাধ্যম থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা শুনেছেন এবং আমাদের অবকাঠামো ততটা শক্তিশালী ছিল এটা আমি জানতাম না। তো ৭ ই মার্চেই যেহেতু ঘোষনা আসল, তাহলে ২৬ ই মার্চ আমাদের স্বাধিনতা দিবস কেন পালন করি? আর স্বাধীনতা যুদ্ধ শুধু সামরিক বাহিনীই করে নাই, যে সাধারণ জনগণ অংশ নিলেন তারা এই ঘোষনা কিভাবে শুনল? তখনতো যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব ভালো ছিল না। আর বিশ্ববাসী কিভাবে কোনদিন কি ঘোষনা শুনল তা মুখ্য বিষয় না, মুখ্য হচ্ছে দেশের মানুষ যারা প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন কিসের প্রেক্ষিতে !

৫১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬

াহো বলেছেন:



১১ই এপ্রিল ১৯৭১ প্রধানমন্ত্রী জনাব তাজউদ্দীন আহমদের বেতার ভাষণ। -- স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে জিয়া নাম আছে?





১১ই এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশবাসীর উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী

জনাব তাজউদ্দীন আহমদের বেতার ভাষণ



২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।




Click This Link

৫২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২

wrongbaaz বলেছেন: আমি আমার জিজ্ঞাসা গুলোর উত্তর চাচ্ছিলাম। জনাব তাজুদ্দীন ভাষন দিয়েছেন, এই নিয়ে তো আমি প্রশ্ন তুলছি না।

৫৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪

াহো বলেছেন: ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশবাসীর উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী

জনাব তাজউদ্দীন আহমদের বেতার ভাষণ



২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

৫৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

াহো বলেছেন:

জনাব স্পীকার : এই হাউসের সামনে যে প্রস্তাব ছিল তা সংশোধনের পরে যে আকারের হয়েছে, আমি তা পড়ে শোনাচ্ছি। সংশোধিত প্রস্তাব হচ্ছে :
“বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ঐতিহাসিক স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশের যে বিপ্লবী জনতা, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, যুবক, বুদ্ধিজীবী, বীরাঙ্গনা, প্রতিরক্ষা বিভাগের বাঙ্গালীরা, সাবেক ই. পি. আর পুলিশ, আনসার, মুজাহিদ ও রাজনৈতিক নেতা ও কর্মী ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জন করেছেন। আজকের দিনে বাংলাদেশর জনগণের ভোটে যথাযথভাবে নির্বাচিত বাংলাদেশ গণপরিষদের সশ্রদ্ধচিত্তে তাঁদের স্মরণ করছে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার যে ঘোষণা করেছিলেন এবং যে ঘোষণা মুজিব নগর থেকে ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল স্বীকৃত ও সমর্থিত হয়েছিল এই সঙ্গে এই গণপরিষদ তাতে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
স্বাধীনতা সনদের মাধ্যমে যে গণপরিষদ গঠিত হয়েছিল আজ সে সনদের সঙ্গেও এ পরিষদ একাত্মতা ঘোষণা করছে।
এক্ষণে এই পরিষদ বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার সেই সব মূর্ত আদর্শ, যথা, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা, যা শহীদান ও বীরদের স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মত্যাগে উদ্বুদ্ধ করেছিল, তার ভিত্তিতে দেশের জন্য একটি উপযুক্ত সংবিধান প্রণয়নের দায়িত্ব গ্রহণ করছে।”
বাংলাদেশ গণপরিষদ [১০ এপ্রিল, ১৯৭২]

৫৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬

wrongbaaz বলেছেন: কেউ কি দয়া করে জ্ঞাতিবৈর ভাইয়ের কাছে আমার জিজ্ঞাসার উত্তর দিবেন? এক বড় ভাইতো শুধু একি কথা বারবার বলছেন।

৫৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৮

াহো বলেছেন: from mobile


bbc & Akash bani radio helps a lot in 71.


One market is called after liberation BBC Market in Bangladesh in village.

৫৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১০

েরদওয়ান রহমান বলেছেন: একজন জিয়া একবারই জন্মে। প্রিয়তে

৫৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১

ফুরব বলেছেন: লেখক বলেছেন: তবু জিয়াঊর রহনান অতি ক্ষুদ্র একজন মেজর এই ঘোষণাটি দিয়ে ফেলেছিলেন। :P :P

মেজর ক্ষুদ্র আর বৃহৎ হয় না। একজন মেজর [মার্শাল ল চলা কালে একজন সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদ মর্যাদার অফিসার ডিসির দায়িত্ব পালন করে থাকে] পদ মর্যাদার মিলিটারী অফিসার একটা দেশ চালাবার যোগ্যতা রাখে কিন্তু আজকে যারা দেশের প্রধান মন্ত্রি হইতেছে তাদের একটা প্রাইমারী স্কুল চালাবার যোগ্যতা আছে কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।। কিন্তু তারা দেশ চালাচ্ছে আর দেশ কিভাবে চলতেছে তারা জানে কিনা তা নিয়েও সন্দেহ আছে।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.