![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাথর অথবা ডালপালার ঘষাঘষিতে যেদিন প্রথম আলো জ্বলে ঊঠেছিল, প্রাচীন কালের সেই আশ্চর্য দিনটিকেই বলা যায় পৃথিবীর সবচেয়ে আলোকিত দিন। হঠাত আলোর ঝলাকানিতে ঘোর লেগে গিয়েছিল প্রাচীন গুহাবাসীদের। মানুষ সহযে তৃপ্ত হবার প্রাণী নয়। ঘোর কাটতেই তারা মরীয়া হয়ে ঊঠেছিল আগুনকে পোষ মানানোর উপায় খুঁজতে। হিংসুটে দেবতারা মানুষের এই উচ্চাভিলাসে শঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। প্রমিথিউস কে প্রাণ দিতে হয়েছিল মানুষের জন্যে আগুন আনতে গিয়ে। বহু পরিশ্রমের পর মানুষ আগুন সৃজন করার ক্ষমতা করায়াত্ত করলেও নব্যদেবতাদের কারণে সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে আসেনি জ্বালানির অধীকার । একে একে গ্যাস, কয়লা, তেল সবই চলে গেছে নব্য দেবতাদের দখলে। পৃথিবীতে নতুন কোন গ্যাস, তেল বা কয়লার উৎস আবিষ্কৃত হলেই তাঁরা সেদিকে হাত বাড়ান। সাধারণ মানুষ এই দৌড়ে বারবার পিছিয়ে পড়ে কখনও প্রযুক্তির দৈন্যতায় কখনও অর্থনৈতিক টানা পোড়েনে।
আমরা আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্যে জ্বালানি তৈরী করার চেষ্টা করে সফল হয়েছি। আমাদের জ্বালানির উৎস, গরুর গোবর, হাস মুরগীর বিষ্ঠা, রান্না ঘরের বর্জ্য, ঘাস পাতা এই সব।
বায়োগ্যাস প্ল্যান্টের মাধ্যমে আমরা গ্যাস উৎপাদন করে, সেই গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করি। বায়োগ্যাস উৎপাদনের পাশাপাশি উৎপন্ন হয় প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি জৈব সার।
আমাদের উদ্দেশ্য পরিবেশের ক্ষতি না করে সাধারণ মানুষের জন্যে জ্বালানি উৎপাদন। আপাতত ঢাকার আশে পাশে আমরা প্ল্যান্ট নির্মাণ, এবং প্রযুক্তি সহায়তা এবং পরামর্শ দিয়ে থাকি। আগ্রহীরা যোগাযোগ করতে পারেন।
রাহাদ -০১৭১২৫৮৯৪৩৮
অথবা ৯১১ ৩৮৩৫ (১০টা- ৫টা)
©somewhere in net ltd.