নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বই পড়, বইকে বন্ধু বানাও, এই বন্ধু কখনও তোমাকে ছেড়ে যাবে না।
ভাবছি,
একটি রকেট কিনবো
তাতে চড়ে উড়াল দিবো
মঙ্গলের কক্ষপথে
আচ্ছা,
একলা ভাল?
নাকি,
তাকে সঙ্গে নিলে?
এই পৃথিবীর মানুষগুলো
দিনকে দিন
যাচ্ছে ভুলে
মানুষ নামের অস্তিত্বকে।
মঙ্গলের ছোট্ট ঘরে
আঁকবো ছবি
ইচ্ছে মত
নদীর সাথে সাগর মিশে
তুলবে ঢেউ মোহনাতে।
পাখিরা সব মুক্ত থেকে
কিচিরমিচির করবে সদা
সবুজ গাছের ডালে বসে।
যদি সে সঙ্গে থাকে
বলবো তারে গাইতে গান
দেশের গান,
প্রানের গান।
যদি একলা থাকি
হাতে নিবো সুরের বাঁশি
তুলবো সুর
মাগো তোমায় ভালবাসি।
হয়তো আমি দেখবো না
ধানের শীষের শিশির ফুটা
পাল তোলা নৌকা বাওয়া
তবুও বুকের কোনে
থাকবে জমে ভালবাসায় জনম ধরে।
২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:১৬
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
আন্তরিক ধন্যবাদ হিমুদা।
২| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার ।
২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:১৬
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
প্রিয় আলী ভাই মন্তব্যটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো থাকবেন শাহিন ভাই মঙ্গলের ছোট্ট ঘরে।
২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:১৯
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
দাদার আর্শিবাদ পেলে শুধু মঙ্গলে নয় লক্ষ কোটি আলোকবর্ষ দূরে কোন নাম না জানা গ্রহে দিব্যি হেঁটে বেড়াতে পারবো।
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০০
আর. হোসাইন বলেছেন: চমৎকার অনেক ভালো লাগলো
২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:১৯
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
আন্তরিক ধন্যবাদ প্রিয়।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার কবিতায় আজকে একটি চমৎকার বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলাম-
স্বরবৃত্ত ছন্দে অনেক সময় চারমাত্রা রক্ষিত হয়নি। তিন বা পাঁচ মাত্রায়ও এছন্দ লেখা হয়।
ভাবছি, একটি রকেট কিনব/তাতে চড়ে/
উড়ান দিব/মঙ্গলের কক্ষপথে/
আচ্ছা, একলা ভালো/নাকি তাকে সঙ্গে নিলে?
আরো ভালো লাগতো যদি পরের গুলোর ক্ষেত্রেও আপনি এই ছন্দটা ধরে রাখতে পারতেন।
উল্লেখ্য স্বরবৃত্ত ছন্দ বা লোকসাহিত্যের ছন্দ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশেষ প্রিয়।
যেমন-
বালিশ, নেই সে/ ঘুমোতে যায়/
মাথার নীচে/ইট দিয়ে
কাথা নেই, সে/পড়ে থাকে
রোদের দিকে/ পিঠ দিয়ে।
এরকম বিভিন্ন কবিদের হাজারো বৈশিষ্ট্য আছে স্বরবৃত্ত ছন্দের ব্যবহারে।
শুভেচ্ছা রইলো।
২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:২৯
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
হিহিহি, হেসে নিলুম, এখন বলি।
দাদা আমি এত উচ্চমাত্রার চিন্তুক নই, একদম ডি গ্রেডের স্টুন্ডেন্স।
এই লেখাটির লেখার কাহিনী শুনলে আপনি হাসবেন, তবুও বলি, দুপুরে গোসল করতে ঢুকেছি ওয়াসরুমে মাথায় পানি ঢালতে ঢালতে হঠাৎ এইগুলো মনে উদয় হলো তাড়াতাড়ি বের হয়ে ভিজে তোয়ালে পরা অবস্থায় মোবাইলের ই-ডায়রীতে লিখে তারপর কাপড় পাল্টিয়েছি, দুইবার ক্রস চেক একটি শব্দ পরিবর্তন করে সাথে সাথে পোস্ট! পুরো সময় আধা ঘন্টা।
আপনার দেওয়া উপদেশ দাদা হিসাবে মনে রাখবো, ভবিষ্যতে চেষ্টা করবো এরকম কিছু লেখার।
দাদা এইরকম ভালবাসা ভরা উপদেশের কি শব্দ ব্যবহার করে প্রতিউত্তর দিতে হয় জানা নেই। শুধু এক বাক্যে বলি "শ্রদ্ধার আসনে থাকবেন সবসময়"
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: প্রানবন্ত।