নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন
ছবি, নেট থেকে।
আমি গনতন্ত্র বিশ্বাসী মানুষ, বর্তমান স্বৈরশাসক থেকে মুক্তি চাই কিন্তু এটাও চাই এই মুক্তির পর যেন দেশ সত্যিকারের গনতন্ত্র পথে চলে। আমি ডাকাতের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে চোরের হাতে দিতে রাজী নই, চোর হয়তো দেশের মালিকদের ভয় করে তবুও ডাকাত, চোর দুটোই একেবারে উপড়ে ফেলে দিতে হবে। ডাকাত ও চোর শব্দ দুইটি দলীয় মার্ক না করে শীর্ষ নেতৃত্ববৃন্দদের মার্ক করুন তাহলে সমাধান এই দলগুলোর ভিতর থেকে করা সম্ভব।
গতকাল দেখলাম বিএনপি জাতীয় সরকার করতে চায় তবে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর! কিভাবে হবে এই সরকার গঠন? তাদের কথার ভাবার্থ অনুযায়ী ছোট দলের কোন বড় নেতা নির্বাচনে পরাজিত হলেও তাকে সরকারে রাখার চিন্তাভাবনা থাকবে। তাছাড়া আর একটি প্রস্তাব আছে দুই স্তর সংসদ পদ্ধতি। দ্বিতীয় প্রস্তাবটি বেশ চমৎকার ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরনের ক্ষেত্রে।
তবে এই যে, চিন্তাভাবনা আছে, ইচ্ছে আছে, সুযোগ পেলে করবো এই শব্দগুলো হলো জনগণের সামনে মূলা ধরার মত, শুভঙ্করের ফাঁকি!
বর্তমান জনগণ যেমন এই স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি তেমনি তারা স্পষ্ট বার্তা চায় যারা ক্ষমতা আসতে চায় তাদের কাছ থেকে।
সবকিছু স্পষ্ট হবে, যেমন বলতে হবে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে ছয়মাসে মধ্যে সংবিধানের এই অনুচ্ছেদ বাতিল করবো, এই অনুচ্ছেদ সংযোজন করবো। এক বছরের মধ্যে ক্ষমতা এই এই পর্যায়ে বিকেন্দ্রীকরণ করবো।
সবকিছু খোলাসা করে, স্পষ্ট ভাষায় জনগণের কাছে বলতে হবে নইলে জনগণ ফেসবুকে দুটো গালি দিবে রিস্ক নিয়ে রাস্তায় বা ভোট কেন্দ্রে যাবে না, কারণ জনগণের খুব বেশি ঠেকা পড়েনি স্বৈরাচার তাড়িয়ে পরিবারতন্ত্রের কবলে পড়ার জন্য রিস্ক নিবে।
দ্বিতীয় স্তর সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে আমার একটি পদ্ধতি আছে, (বলতে পারেন আমেরিকা মোডেল) নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান নিয়মে তবে উচ্চ কক্ষ হবে জেলাভিত্তিক, বর্তমান জেলা আছে ৬৪ টি আরো একটি বাড়িয়ে ৬৫ টি করতে হবে। আসন ভিত্তিক ভোটে এমপি নির্বাচিত হবে আর জেলার সব আসনের ভোট যে দল বেশি পাবে সেই দল জেলার সিনেটর নির্বাচিত হবে আর যে দল ৩৩টি সিনেট পদ দখল করবে সেই দল ক্ষমতায় যাবে, এতে স্থানীয় জনগণের চাহিদার প্রতিফলন হবে সাথে সমগ্র দেশের জনগণের রায়ের প্রতিফলনও হবে।
নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষের ক্ষমতার ভারসাম্য আলোচনা করে বুদ্ধিজীবি রাজনীতিবিদরা করবে। এতে করে দেখা যাবে ধীরে ধীরে একক ক্ষমতা কমে আসবে, গনতন্ত্র মজবুত হবে।
অবশেষে বলবো, স্বৈরাচার নিপাত যাক, গনতন্ত্র মুক্তিপাক।
৩১ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৫১
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
দেশে আমি এখনো যে দু একজন ভদ্র রাজনীতিবিদ দেখি তা বিএনপি বা সম চিন্তার ধারা রাজনীতিবিদদের মধ্যে দেখি!! লীগে এখনো কি ভদ্র শব্দ ব্যবহার করার কেউ রাজনীতি করে?
একজন ফকরুল সমান ব্যকিত্ববোধসম্পূর্ণ মানুষ কি লীগে আছে?
২| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি জেনারেল জিয়ার "ক্যান্টনমেন্ট গণতন্ত্র" ভালোবাসেন, সন্দেহ নেই; গণতন্ত্র কিভাবে কাজ করে?
৩১ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৫৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
শুনেছি আপনি নাকি আমরেকিা বসবসা করেন, অথচ এখনো গনতন্ত্র কিভাবে কাজ করে তাও শিখে উঠতে পারেনি, এটা এই ব্লগের জন্য দুঃখের ব্যাপার!! একজন খাঁটি ব্লগার জানেনই না কিভাবে গনতন্ত্র সুষ্টু সহঅবস্থান রাজনীতি নিশ্চিত করে!!
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
মিলিটারী ক্ষমতায় নেই, বিএনপি নেই; বিএনপি ছিলো ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের সাইনবোর্ড
৩১ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৫৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
বিএনপি থাকুক আর না থাকুক লীগকে ঘৃণা করে বর্তমান অধিকাংশ মানুষ, এত জনবিছিন্দ একটি দল ক্ষমতায় থাকা উচিত নয়।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিএনপির মধ্যে ঐরকম বুদ্ধিশুদ্ধি ওয়ালা লোক আছে বলে মনে হয় আপনার? ১৫ বছরের অভুক্ত তারা!
বাংলাদেশে বিএনপি-জামাত পক্ষ মনে করে গণতন্ত্র মানে ভোটাধিকার।
তথাকথিত 'নির্বাচনে ভোটাধিকার' মানে ফ্রী মাঠে গোল দেয়ার অধিকার।
(ফ্রী মাঠ না পাওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে যাবো না, আলোচনায়ও যাব না)
হাসিনা বিহীন, মানে ১৫ই আগষ্টের মত নিরাপদ পরিস্থিতি তৈরি করে তথাকথিত বহুদলীয় গণতন্ত্র, ফ্রী মাঠের ভোটাধিকার।
আর আবার ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে বাংলাদেশকে সোমালিয়া পাকিস্তান ইয়ামেনের মত পরিস্থিতি করা। ইহাই তাহাদের গণতন্ত্র।
বিনপি-জামাত জোটের নীতি।
উন্নয়ন হচ্ছে গোলামী নয়, সার্বভৌমত্ত। পাকিস্তানের বন্ধু হয়ে ভারতকে চাপে রাখা।
বিদেশ থেকে অস্ত্র এনে ট্রাকে ট্রকে অস্ত্র উলফাকে সর্বরাহ। জাহাজ কন্টেইনার বোঝাই পাকিস্তান থেকে ছাপানো জাল রুপি ছড়িয়ে দিয়ে সারাক্ষন ভারতের সাথে গুতোগুতি করা। ইহাই দেশের উন্নয়ন। তথাকথিত সার্বভৌমত্ত রক্ষা। ৫ বছর জুড়ে এটাই উন্নয়ন।
৩১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:০২
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
৭২তের সংবিধানে তো ছিল জনগন সকল ক্ষমতার উৎস!! তা জনগন কাকে চায় সেটা কি ভোটের মাধ্যমে হবে না? ও আপনারা তো বাকশাল আর রাতের ভোটের মানুষ কিভাবে বুঝবেন দিনের ভোটের মর্যাদা?
পরাষ্টনীতিতে আছে কারোর সাথে শত্রু নই সবার সাধে বন্ধুত্ব!! তাহলে সারাদিন পাকি পাকি বলে কি লাভ হয়? ভুট্টো কি জিয়া এনে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিল? দিয়েছিল শেখ মুজিবুর রহমান!!
বেলুচিস্থানে প্রতিদিন ভারতীয় গোয়েন্দা তাদের উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে, পাকিস্থান বসে বসে মশা মারবে? পাকিস্থান ভারতের সাথে দেশের ভোটের অধিকার প্রশ্ন কেন?
দেশের মানুষ টিসিবির লাইনে আর প্রধানমন্ত্রী বিদেশী মাল ভাড়া করে জাতির সাথে তামাশা করছে!! কেন?
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেশ এখন ডাকাতের কাছে চোর লাফালাফি করে। ডাকাতেরা অসংখ্য কিশোর গ্যাং তৈরি করেছে বোমাবাজির জন্য।
৩১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:০৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আমি চাই ডাকাত সরিয়ে নতুন ডাকাত বা চোর নয়, ক্ষমতা যেন যায় সত্যিকারের রাজনীতিবিদদের হাতে।
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: বিএনপির কোমর ভেঙ্গে গেছে। তাঁরা আর কোমর সোজা করে দাড়াতে পারবে না।
৩১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:০৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
বিএনপির কোমর ভাঙ্গার সাথে ভোটাধিকার প্রশ্ন নয়, জনগন ভোট দিবে নিবিগ্নে তাতে নুরু ক্ষমতায় আসুক না মুজাহিদ ক্ষমতায় আসুক তা জনগন নিধারণ করবে। এটাই গনতন্ত্র।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মানুষ শুন্য ভোট, ভোরের ভোট, মধ্যরাতে ভোট দেখলাম এবার কি ভোট দেখবো?
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বেলুচিস্থানে ভারতীয় গোয়েন্দা উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে, পাকিস্থান বসে বসে মশা মারবে?
পাকিস্তান পাকিস্তানে মশা মারুক চাই মাছি মারুক। এই অযুহাতে বাংলাদেশে বিএনপি পাকিস্তানের সহযোগি হয়ে ভারতের সাথে গুতোগুতি করবে কেন?
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: মির্জা ফখরুলের মত তোতা পাখি দিয়ে আপনি দেশ চালাতে চাচ্ছেন! তাহলে ওবায়দুল কাদের কি দোষ করলো?
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিএনপির মধ্যে ঐরকম বুদ্ধিশুদ্ধি ওয়ালা লোক আছে বলে মনে হয় আপনার? ১৫ বছরের অভুক্ত তারা! খাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে আছে!