১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২

ভিটামিন সি বলেছেন: সকল ধর্মই এখন গ্রন্থে আবদ্ধ। মানুষের মাঝে বিরাজ করে তার খোলসমাত্র।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

নতুন বলেছেন: ভিটামিন সি বলেছেন: সকল ধর্মই এখন গ্রন্থে আবদ্ধ। মানুষের মাঝে বিরাজ করে তার খোলসমাত্র।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: আমরা ধর্ম সচেতন নই তাই এত অনাচার। আমরা স্রষ্টা সচেতন নই তাই স্রষ্টার আদেশ নিষেধ অমান্য করি। স্রষ্টা মহান, ক্ষমাশীল, পরম করুনাময় তাই তিনি আমাদের পাপের, অপরাধের তাৎক্ষনিক শাস্তি দেন না। স্রষ্টা আমাদের সুযোগ দেন নিজেকে সংশোধন করার। ধর্মগ্রন্থের ধর্মবানী যখন হৃদয়ে স্থাপিত হয় তখন মানুষ ধর্মকে ধারন করে, অধর্মের পথ পরিত্যাগ করে।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭

গোবর গণেশ বলেছেন: চোরায় না শোনে ধর্মের কথা

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

হরিপদ কেরাণী বলেছেন: চুরির শাস্তি হয় না বলে চুরি বাড়ছে। শাস্তি ঠিকমতো প্রয়োগ করলে অবশ্যই চুরি কমবে।

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: খোলস থেকে বের করে আনা প্রয়োজন দ্রুত, তা না হলে ধর্ম ব্যবসায়ীগণ পার পেয়ে যাবে ।ধন্যবাদ সকল মন্তব্যকারীগণকে