![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার উত্তরায় বসবাসরত প্রবাসীর স্ত্রী শায়লা আমীনকে প্রায়ই তার একমাত্র মেয়েসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে দেখা যায়। তার সারাদিনের কাজের মধ্যে অন্যতম কাজ হল, তার ৬ বছর বয়সী মেয়েকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া এবং নিয়ে আসা। এই যাতায়াতের প্রাক্কালে শায়লা প্রায় লক্ষ্য করেন, একজোড়া উৎসাহি চোখ তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। প্রথম দিকে বিষয়টি তেমন আমলে না নিলেও পরবর্তিতে যখন সেই একজোড়া তাকে সর্ববস্থায় অনুসরন করতে থাকে তখন শায়লা আমীন সেই জোড়া চোখের অধিকারীর প্রতি কিছুটা বিরক্তি এবং কিছুটা কৌতূহল বোধ করতে থাকে। সেই জোড়া চোখের অধিকারী তেজদিপ্ত তরুন চেহারা তাকে মুগ্ধ করে। একদিন মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যাবার সময় তাড়াহুড়ো করে একটি বাসে উঠে বসলেন। প্রচন্ড ভড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকতে শায়লার ভীষন অসস্থি লাগতেছিল। সেই সময় একজন আসন ছেড়ে বলে উঠল, আপনি এখানে বসুন। সেই লোকটির দিকে তাকাতেই শায়লা চমকে উঠল। এ যে সেই জোড়া চোখের অধিকারী। শায়লা আমীন তার মেয়েকে কোলে নিয়ে সেই আসনে বসে পড়ল। আর তার ঠিক পাশে দাঁড়িয়ে আছে সেই মানুষটি। বাসের প্রচন্ড ভীড়ের মাঝেও লোকটি একবার শায়লার দিকে এগিয়ে এসে বলল, আমি ইশতিয়াক! উত্তরায় থাকি। ভদ্রতার খাতিরে শায়লা বলল, আমি শায়লা আমীন। আমিও উত্তরায় থাকি। সেদিন এটুকুতেই সীমাবদ্ধ ছিল।
পরের সপ্তাহে মেয়েকে নিয়ে আড়ং এর শো-রুমে গেলেন কিছু কেনাকাটা করার জন্য। হঠাৎ একজন বলল, আপনি এখানে! শায়লা পিছন ফিরে দেখল সেদিনের সাহায্যকারী সেই তরুন ছেলেটি। এখনও সে কৌতূহলী চোখে শায়লার দিকে তাকিয়ে আছে। শায়লা বলল, মেয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করার জন্য বের হয়েছি। ইশতিয়াক নিজেই বলল, আমিও হালকা কিছু কেনার জন্য এসেছি। এরপর ইশতিয়াক বলল, চলুন না কোথাও গিয়ে বসি। শায়লা বলল, ঠিক আছে চলুন। তার নিকটবর্তি একটি কফি শপে বসল। ইশতিয়াক আগ বাড়িয়ে নিজের কথা বলতে লাগল। সে একটি কর্পোরেট অফিসে চাকরি করতেছে। উত্তরায় কয়েকজন বন্ধু মিলে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে। ইশতিয়াকের স্মার্টনেস এবং উৎসুক চেহারা শোয়লাকে মুগ্ধ করে। ফেরার সময় ইশতিয়াক বলে, আমি কি আপনার মোবাইল নাম্বারটা পেতে পারি? শায়লা হেসে বলল, অবশ্যিই। শায়লা নিজের নাম্বরাট বলল, আর ইশতিয়াক নিজের মোবাইলে নাম্বারটা তুলে ডায়াল করল। শায়লার ফোনে কলার রিং বেজে উঠলে ইশতিয়াক বলে এটা আমার নাম্বার। এভাবেই তাদের প্রথম সাক্ষাতের দিনটি শেষ হয়।
এরপর প্রায়ই ইশতিয়াক শায়লাকে কল দিতে থাকে। স্বামী প্রবাসে থাকার কারণে নিঃস্বঙ্গ পুরুষহীন শায়লারও ইশতিয়াকের সঙ্গে কথা বলতে ভালো লাগতে শুরু করে। এভাবে প্রথমে তাদের মাঝে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আর তাদের মাঝে মোবাইলে কথা বলা এবং সাক্ষাতের পরিমানও বাড়তে থাকে। এভাবে চলতে চলতে শায়লা কখন যে ইশতিয়াককে ভালোবেসে ফেলেছে সে নিজেও তা বুঝতে পারেনি। শায়লার পুরুষহীন জীবনে ইশতিয়াক নতুন প্রাণের দোলা দিতে থাকে। এক সময় তারা দু’জনে গভীর থেকে গভীরতর সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ল। শায়লার মেয়ে স্কুলে চলে গেলে ইশতিয়াক শায়লার বাসায় চলে আসত। এভাবেই তাদের সম্পর্কটা পরকীয়ার দিকে এগোতে লাগল। তারা প্রায়ই যৌন সম্পর্কে জড়াত। এখন তাদের বসবাস অনেকটা স্বামী স্ত্রীর মত। আর এই সম্পর্ক তৈরী হবার পর ইশতিয়াক প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে শায়লার কাছ থেকে টাকা নিতো। শায়রা ভাবতো, ইশতিয়াক আমাকে ভালোবাসে। তাছাড়া সে আমার চাহিদা পূরণ করতেছে। তাই ওর বিপদে আমি সাহায্য করতেই পারি। এভাবে চলতে চলতে একদিন শায়লার স্বামী বিদেশ থেকে দেশে চলে আসল। আর এ কারণে শায়লার সঙ্গে ইশতিয়াকের যোগাযোগটাও প্রায় বন্ধ হয়ে গেল। যার কারণে ইশতিয়াক সোনার ডিম পাড়া হাসের কাছেও যেতে পারছে না এবং নিজের প্রয়োজনে টাকাও নিতে পারছে না। শায়লার স্বামী প্রথমে ভেবেছিল দুই মাস পর আবারও বিদেশ চলে যাবেন। কিন্তু কী একটা ঝামেলার কারণে তিনি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন। তিনি আর বিদেশ যাবেন না। এখন দেশেই ব্যবসা শুরু করবেন।
শায়লার স্বামীর এরূপ সিদ্ধান্ত পরবির্তনের কারণে শায়লা খুব চিন্তিত হয়ে পড়ল। একদিকে তার স্বামী সন্তান। আর অন্যদিকে তার প্রেমিক ইশতিয়াক। শায়লা অনেক ভেবে চিন্তে ইশতিয়াককে একদিন কফি শপে আসতে বলল। কফি শপে দেখা করে, শায়লা ইশতিয়াককে সব কথা খুলে বলল। তারপর বলল, তোমার সঙ্গে আমার আর যোগাযোগ রাখা সম্ভব নয়। ইশতিয়াক হঠাৎ করেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল। কেন সম্ভব নয়? তোমাকে সম্পর্ক রাখতেই হবে! আর যদি সম্পর্ক না রাখো তা হলে তোমার আমার গোপন ভিডিও তোমার স্বামীর হাতে পৌছে যাবে! এ কথা শুনে শায়লার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। সে এতোদিন কাকে ভালোবেসেছে! শায়লা বলল, তুমি কি চাও? ইশতিয়াক বলল, আমার ৫০ লাখ টাকা লাগবে। শায়লা বলল, তুমি কি এই টাকার জন্যই আমার সঙ্গে সম্পর্ক করেছো! ইশতিয়াক বলল, হ্যা! এখন টাকা না দিলে তোমার সংসার টিকতে দিবো না! শায়লা কাঁদতে কাঁদতে বলল, তোমার যা ইচ্ছা হয় কর! এরপর ইশতিয়াক শায়লার স্বামীকে মোবাইলে কল দিয়ে সব কথা বলে। আর এও বলে আমাকে ৫০ লক্ষ টাকা না দিলে আপনার স্ত্রীর গোপন ভিডিও আমি ইন্টারনেটে ছাড়িয়ে দিবো। শায়লার স্বামী বিষয়টা শায়লাকে জিজ্ঞেস করলেন। শায়লাও স্বীকার করে নিলো। শায়লার স্বামী ইশতিয়াককে ৫০ লক্ষ টাকা দিল সেই সঙ্গে শায়লাকেও তালাক দিয়ে দিলো। এখন শায়লার জীবন সম্পূর্ন নিঃসঙ্গ। এখন তার জীবনে না আছে ইশতিয়াক না আছে তার স্বামী আর না আছে তার মেয়ে! (একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
আজকে বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে ভারতেরও এমনি একটি পরকীয়া সম্পর্ক চলতেছে। যে সম্পর্কে বাংলাদেশ শায়লার ভূমিকায় ভারত ইশতিয়াকের ভূমিকায় এবং বাংলাদেশের জনগণ শায়রার স্বামীর ভূমিকা পালন করে আসছে। ক্ষমতায় রাখার বদলতে ভারত একের পর সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে। সেই পরকীয়া সম্পর্কের জোরে সমুদ্র সীমা, ট্রানজিড, টিপাইমুখ বাঁধ, নদীর পানি, সমুদ্র বন্দর এবং সর্বশেষ বেন্ডউইথ ইন্টারনেট গ্রহণ করল ভারত। কিন্তু বিনিময়ে শায়লার শুধুমাত্র জৈবিক চাহিদা পূরনের মত আওয়ামিলীগকে ক্ষমতায় বসিয়ে রেখেছে ভারত।
ভারতের সমস্ত টিভি চ্যানেল বাংলাদেশের ক্যাবল সিষ্টেমে চললেও বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতের আকাশসীমায় ছাড়পত্র পায় না। এতে করে সংস্কৃতির বিকাশ ঘটছে বলে এক শ্রেণীর আবালরা বললেও কিন্তু প্রায়ই শাহবাগের মোড় অথবা টিএসসি চত্বরে হাতে প্ল্যাকাড নিয়ে কোন কোন মধ্যবয়সী তরুনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। যেখানে লেখা থাকে, ষ্টার জলসা,জি বাংলা বন্ধ কর বাংলাদেশের পরিবার রক্ষা কর। সবাই বলে লাভ নেই! কে শুনবে কার কথা! নাহ! এবার মনে হয় কথা শুনবে! কারণ এবার ষ্টার জলসা নয় জঙ্গিবাদের ধোঁয়া তুলে ভারতীয় ইসলামীক চ্যানেল পিস টিভি বন্ধ করার পায়তারা চলছে। অবস্থাটা মাথা ব্যথার কারণে পুরো মাথাটাকেই কেটে ফেলা।
আমাদের পাশ্ববর্তি রাষ্ট্র নেপাল যেখানে সমস্ত ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ করে দিতে পারে, সেখানে বাংলাদেশ কেন সেই কথা ভাবতেও পারে না? নেপাল যে বাংলাদেশের তুলনায় খুব বেশি সমৃদ্ধ তা নয়। সমরেশ মজুমদারের “আট কুঠুরি নয় দরজা” উপন্যাসটি পড়লে নেপালের রাজনীতি সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা পেয়ে যাবেন। আজকে যদি জঙ্গিবাদের ধোঁয়া তুলে পিস টিভির সম্প্রচার বাংলাদেশে বন্ধ করাই হয় তাহলে ভারতের সমস্ত চ্যানেলের সম্প্রচারও বাংলাদেশে বন্ধ করে দিতে হবে! আজকে পিস টিভির সম্প্রচার বন্ধের কথা উঠতে একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। ভিক্টোরিয়া যুগের বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী মিঃ গ্লাডষ্টোন একটি কুরআন হাতে নিয়ে নিয়ে House of Commoons এর সদস্য গণকে বলেন, “মুসলিমদের নিকট যতদিন এই গ্রন্থ বর্তমান থাকবে ততদিন পৃথিবীর বুকে আমরা আধিপত্য ও নিরাপত্তার সাথে থাকতে পারবো না। পিস টিভি বন্ধ করার কথা বলে সরকার যেন সেই কথারই পূর্নবতারনা করছেন।
পরকীয়াটা যে এক পাক্ষিক তা ক্রিকেটের দিকে তাকালেই বোঝা যায়! বাংলাদেশ টেষ্ট ষ্ট্যাটাস পাওয়ার ১৫ বছর হয়ে গেল কিন্তু আজ অবধি ভারতে বাংলাদেশকে নিজের দেশে খেলার জন্য আমন্ত্রন জানালো না। আগামী পাঁচ বছরেও সেই সম্ভাবনা নেই। আর বাংলাদেশের টেষ্ট ষ্ট্যাটাসের পাওয়ার বিরোধীতা করে যারা গলাবাজি করেছিল তাদের মধ্যে কিন্তু এই ভারতই অন্যতম। বাংলাদেশে চলছে বিপিএল। যেখানে ক্রিস গেইল, তিলকারাত্নে দিলশান, কুমার সাঙ্গাকারার মত তারকা ক্রিকেটাররা খেললেও ভারতের দ্বিতীয় ক্যাটাগরির ক্রিকেটারদেরকেও বাংলাদেশের লীগে খেলার ছাড়পত্র দেয়া হয় না।
শায়লার মত অন্ধভাবে পরকীয়া করে গেলে শেষ পর্যন্ত সরকারকে শায়লার পরিনতিই বরণ করতে হবে। নিজের অধিকারটুকু আদায় না করে সব দিয়ে দিলে পরবর্তিতে দেবার মত আর কিছুই থাকবে না। তখন ভারতও আজকের ক্ষমতাধরদের ডাষ্টবিনের সর্বনিম্নে ছুড়ে দিতে কুন্ঠাবোধ করবে না। যেখানে থাকবে না ক্ষমতা, থাকবে না প্রটোকল, থাকবে না ক্ষমতার বাহাদূরি!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
জীবনতরী চলছে বলেছেন: শায়লা এক সময় ফিল করেছে তার ভুল হয়েছে। কামব্যাক করা হদরকার। আমরা যে ভারতের কাছে সব উজাড় করে দিচ্ছি রাখঢাক না করেই। তাতে এতটুকু অনুশোচনা নেই। হীনমন্যতা নেই। শায়লা গোপনে করেছে, তাই স্বামী ত্যাগ করলেও তা ভাইরাল হয় নি। কিন্তু বাংলাদেশ !
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: বাংলাদেশের কপালে খুব খারাপি আছে শুধু এটুকুই বলা যায়!
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
উচ্ছল বলেছেন: ভার্সিটিতে একদিন ক্লাসে স্যার আমাদের অকার্যকর রাষ্ট্রের সীমাবদ্ধতা বোঝাতে গিয়ে একটি কারন দেখিয়েছিলেন যে, সমুদ্রে একসেস না থাকা।
আমাদের বাংলাদেশের সমুদ্র থাকলেও নেপালের কিন্তু তা নেই। তারপরও নেপাল তাদের স্বাধীকার নীতিতে অটল। অনেকে বলেন সেটা সম্ভব হয়েছে সে দেশে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ না থাকার কারনে।
সবচেয়ে বড় বিষয়- বিজয়ের এই মাসে সীমান্তে প্রতিবেশীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বোভৌমত্বকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এদেশের নাগরিক হত্যা করছে, স্বাধীনতার সহযোগী দেশের খেলোয়াড় এদেশে খেলতে আসছে না আর স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তির খেলোয়াড়দের চার ছক্কায় নর্তকীদের নাচে এবং আমাদের হাততালিতে নতুন মাত্রা পাচ্ছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আবার তারা দলের ক্যাপ্টেনও হয়ে যাচ্ছে! সেখানে আর চেতনার কোন ক্ষতি হয় না! যতদোষ সব নন্দঘোষ!
৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
বিষণ্ণ সৈনিক বলেছেন: Hmmm...একদম ঠিক[sb]
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: সহমত প্রকাশ ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: সহমত প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
মুদ্দাকির বলেছেন: ভালো উপমা দিলেন
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
অরন্য সামির বলেছেন: valo bolecen. ..
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৩
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।তবুও সত্যিকারের বোধোদয় হওয়ার নয়!!!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আমাদের চামড়া হয়তো গন্ডরের চামড়ার আদলে গড়ে তৈরী হয়েছে!
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৬
মুস্তাকিম দা পিপঁড়া বলেছেন: অসাধারনের সুপার্লাটিভ
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৬
গাজী আলআমিন বলেছেন: আমাদের সামাজিক অবস্থান খুব দুরুত্ব পরিবতর্ন ঘটছে। যার ফলে আমাদের দেশের শান্তি নষ্ট হচ্ছে। আর এর মধ্যে সবচেয়ে বিপদজনক বিষয়টি পরকিয়া।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আমরা বলছি আমরা দিনদিন আধুনিকতার দিকে যাচ্ছি। কিন্তু আধুনিকতার বহিঃরূপ যে নগ্নতা তা এক এক করে বুঝতে পারতেছি! বস্তুবাদি শিক্ষা আমাদেরকে নগ্নবাদি আধুনিক করতে পারবে হয়তো কিন্তু সভ্য মানুষ করে তুলতে পারবে না।
১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। ধন্যবাদ
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
সরকার মারুফ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯
মাসুদ রানা মামুন বলেছেন: ভারতের পা চাটা দালাল আওয়ামিলীগ
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: প্রত্যেকেই কারো না কারো দালাল! কেউই দালালদের প্রভাব থেকে মুক্ত নয়।
১৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: আনিসুল হকের একটা লেখা পড়েছিলাম এইরকম। পড়ে দেখতে পারেন।
তারিখ: ২২-১১-২০১১
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: কলাম নাকি বই?? বই হলে নামটা বলেন প্লীজ।
১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্রেফ আর স্রেফ ক্ষমতার স্বার্থে কথিত চেতনার হোলসেলাররা যা করছে- তাতে একদনি শায়লার পরিণতি ছাড়া কিছূই দেখা যায় না! না থাকবে স্বাশী না থাকবে প্রেমিক। মাঝের কষ্ট টুকু কেবলই স্বাশীর মতো - আমজনতার!
+++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: যত আজাব সব জনগনের উপর দিয়াই যাবে। কাদের আর কি! তারা থাকবে লন্ডন প্যারিস আর মালওয়েশিয়ায়!
১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
সুলতানা রহমান বলেছেন: কই থেইকা কই গেল?
ডন ভিটো কর্নিয়লি দেখে ভাবলাম হয়তো বা কোন গডফাদার নিয়ে কিছু জানবো।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: নাম দিয়ে কি এসে যায়! যদি ঠিকঠাক বুঝতে পারেন তাহলে ডনের মতই কিছু একটা করেছি! আর যদি বুঝতে না পারেন তাহলে মারিও পুজোর গডফাদার খুলে বসে থাকুন।
১৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে আমি স্তদ্ধ হয়ে গেলাম..........!!!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: স্তবদ্ধ হলেন কি লেখার কারণে নাকি আমাদের ভাগ্য বরণের দিকে তাকিয়ে??
১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৭
মুর্দা ফকির বলেছেন: হেতেরা শুধু ভালবাসা চায়। যত দিবেন তত লাগবো হেদের। মাগার আপনি পাইবেন না।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: না ভাই পামু পামু! আইক্কাওয়ালা আস্ত একখাঁন বাঁশ পামু!
১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫১
আরজু পনি বলেছেন:
পোলাপাইনরে মিষ্টির মধ্যে কেমনে ওষুধ খাওয়াতে তা বেশ পারেন বোঝা গেল ।
ভাবনা শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: বুঝতে পারার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: কলাম ছিল, অরণ্যে রোদন। হেডলাইন ছিল, এভাবে ভালোবাসা হয় না। আমার প্রথম কমেন্টে লিংকটা দেয়া আছে। ধন্যবাদ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩
ডন ভিটো কর্নিয়লি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার শতভাগ সহমত