![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৪/0৪ তারিখ থেকে যেখানে যাই না কেন সব জায়গায় একই বিষয় “পহেলা বৈশাখের ঘটনা”। মনে হচ্ছে ঘটনা যে শুধু এই বছরেই ঘটেছে । এইসব মনে মনে হচ্ছে ঘটনা যে শুধু এই বছরেই ঘটেছে । এইসব ঘটনা যে কত আগে তা তা শুধু ভুক্তভোগীরাই জানে। কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা সেই ২০০৬ সালেই।সদ্যবিবাহিত বিবি কে নিয়ে ২০০৬ এর বৈশাখে যখন রমনা পারকে ঘুরতে গেলাম তখন বিবি কে ঠিকই রক্ষা করতে পেরেছিলাম কিন্তু মানিব্যাগখানা ঠিকই খুয়াইত হয়েছিল (যদিও আমরা ৩টা পরিবার একসাথে ছিলাম)।এরপর থেকে বৈশাখ পারিবারিক বা গোষ্ঠিগতকরলেও এরপর থেকে বৈশাখ পারিবারিক বা গোষ্ঠিগত পালন করলেও কখনও রমনা বা সোহরাওয়ারদি উদ্দানে আসার চিন্তা তো করিই না কেউ আসতে চাইলেও নিরউৎসাহিত করি। কারন কেউ যেন আমাদের মতো নিগৃহীত নাহয়। আমার মতো যদি সবাই সবাই কে সতরক করতো তাহলে আজ এই ব্যাধি বৃষবৃক্ষের মতো ছড়াতো না
কিন্তু হাফ-হাব দেখে মনে হচ্ছে বাঙ্গালী দের পহেলা বৈশাখে সোহরাওয়ারদি উদ্দানে যেতেই হবে না গেলে পেটের ভাত হজম হবে না। “আমাদের উৎসব”-এ সরকার যদি পৃষ্টপোষকতা না করে বা হাত না বাড়ায় তবে একে জোর করে পোষার তো দরকার নাই।না হয় নাই গেলাম বৈশাখে সোহরাওয়ারদি উদ্দানে।অন্তত মান-ইজ্জত নিয়ে বেচে থাখবো। আড্ডা না হয় পাড়ার মহল্লায় দিলাম।আর ঢং করে সং সেজে বাইরে যাওার দরকারটাই বা কি?
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:০০
ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: সুস্থ পরিবেশের জন্য পরিবেশের দরকার আছে।রমনা তে বয়স্করা প্রাতঃভ্রমন করেন। এখানেও সেটা ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
উবুন্তু বলেছেন: jani uporer kotha sunte kharap sonaitese but eitai true.Sexual assault jeita hoise oitar bichar mone hoy na hobe.Tai amar mone hoy ei elaka avoid kora ucit
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০
ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: একমত পোষন করার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
টি এম মাজাহর বলেছেন: যেটা বলছেন সেটা ঠিক আছে, পারিবারিকভাবে আমরা অনেকেই উদযাপন করি। কিন্তু এই শহরটা ধীরে ধীরে এমন বন্দীশালা হয়ে উঠছে যে, সারা বছরই চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থাকতেই হবে এমন অবস্থা তৈরী হয়ে যাচ্ছে। টিএসসি বা রমনায় গিয়ে যে সবাই খুব বিশাল আনন্দ উদযাপন করে তা না, কিন্তু তারপরও বছরের এই কয়েকটি ছুটির দিনে মানুষ পরিবারের প্রিয়জনকে নিয়ে 'একটু ঘোরা' র উদ্দেশ্যেই বের হয়। মানুষ যেহেতু রোবট নয়, বিনোদন মানুষের একটি মোলিক অধিকার মাত্র। আর এই শহরে ডিশের লাইন ছাড়া বিনোদনের কোন একটি মাধ্যম নাই, তাও আবার বাংলাদেশী একটি চ্যানেলের অনুষ্ঠানও মাত্রাতিরিক্ত খবর ও মাত্রাতিরিক্ত বিজ্ঞাপনের যন্ত্রনায় দেখা যায় না। বাসার শিশু সন্তানটিকে নিয়ে একটিমাত্র দিনে আমি রাস্তায় বের হতেও পারবো না? আমার মনে আছে, চাকুরীজীবি বাবা এরকম ছুটির দিনে বাসায় থাকলে সকাল থেকে ওনাকে ধরে থাকতাম একটু বাইরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। তিনি দুপুরে খাবার পর আমাদের নিয়ে যেতেন কোথাও না কোথাও- এটা কি বিশাল কোন বিনোদন? ট্রাফিক জ্যামের অত্যাচারে জর্জরিত এই শহরে বন্ধের দিনেও বের হওয়াটা ভয়াবহ ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। আমরা কি শুধু অল্টারনেটিভই খুজবো? কারও বাসায় যাওয়া যায় কিনা, মার্কেটে যাওয়া যায় কিনা? ঘরে বসে সিনেমা দেখা যায় কিনা, কিংবা বাচ্চার হাতে নতুন একটা ভিডিও গেমস তুলে দেয়া যায় কিনা?
অল্টারনেটিভ খোজাটা একমাত্র সমাধান না।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: আপনি যদি বাঘ-ভাল্লুক ভরপুর কোন বনের ভিতর থাকেন তাহলে খাচার ভিতরেই আপনি নিরাপদ বোধ করবেন।তখন সেখান থেকে বাচার জন্য যত অল্টারনেটিভ থাকবে সবই খুজতে থাকবেন।
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
টি এম মাজাহর বলেছেন: অবশ্যই আমি আপনার মন্তব্যের সাথেও একমত।
কিন্তু এভাবে আর কতদিন? দেশের রাস্তাঘাট হায়েনাদের দখলে চলে যাচ্ছে, আসুন, সেই অল্পকিছু হায়েনার জন্য আমরা সবাই নিজেদের বন্দী না করে প্রতিবাদ করি। আজকে উতসবের দিনে নিজেদের বন্দী করলে কালকে সাধারণ দিনেও নিজেকে বন্দী করতে হবে, পরশু এই হায়েনার দল আমার সেই খাচায়ও আক্রমণ করতে দ্বিধা করবে না।
৬| ০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৮:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: ভাই আপনি তো বেরসিক লোক ওইখানের ধাক্কাধাক্কির চিপাচিপিতে অনেক নারী পুরুষ মজা পায়, আপনি সেটা নিরুৎসাহিত করতেছেন।
২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: ভাই আপনার কথা শুনে হাসি পাইলো
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২৮
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: তাইলে তো ভাই সোহরাওয়ার্দি উদ্যান না রাইখা সেখানে প্লট বরাদ্দ দিলেই হয়