![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের এই ক্ষণস্থায়ী জীবনটা যেন কেমন!!কে আপন, কে পর, কে বাঁধিয়া রাখিবে বুকের পর তা বুঝা বড়ই দায়।
একরাশ আশা নিয়ে, পরিবারের উন্নতির জন্য, দু'বেলা পেটপুরে খাবার জন্য এরা দেশের মায়া ত্যাগ করে গিয়েছিল বিদেশে (বাহরাইন)।
এরা হয়ত জানতও না এদের বিদেশ গমনে শুধু নিজেরই উন্নয়ন নয়, দেশেরও অনেক উন্নতি হয় (কারন এরা বেশীর ভাগ নিম্নবিত্তের, এরা রেমিটেন্স মানেই হয়ত বুঝে না)।
বিমানবন্দরে এদের আত্বীয়স্বজনের চোখের পানির ফোঁটাও পড়েছে, হয়ত কাঁচের ফাঁক দিয়ে আবার ইচ্ছে হয়েছে সন্তানকে আরেকটি বার চুমু দিতে, পারেনি। আর এদের মনে হয়ত আশা ছিল যখন ফেরত আসবে তখন পরিবারের এই নিকটজনরাই এই বিমানবন্দরেই তাদেরকে হাসিমুখে বরন করে নেবে। আবার চুমু দিতে পারবে তার সেই শিশুটিকে যাকে যাবার সময় মুখে দুধ পান করতে দেখেছে অথচ এবার দেখবে চিপস খাচ্ছে।
তাইে তবু এরা পিছপা হয়নি, পানি ধরে রাখতে পারেনি এদেরকে এদেশে।
কেউবা পরিবারের শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে গিয়েছে।
কিন্তু, বিধাতা ভাগ্যে রাখে নাই।
সেই বাহরাইনেই আগুনে পুড়ে নিহত হয়েছে এই হতভাগ্য ১৩ বাংলাদেশী।
যাদের লাশ বহন করে এনেছে এমিরেটস এয়ারলাইনসের ইকে-৮৩৮।
বাহরাইনের রাজধানী মানামার মুখারকা এলাকায় ১১ জানুয়ারি আগুনে পুড়ে এই বাংলাদেশিরা নিহত হন।
নিহতরা : নাজির আহমেদ, মাহবুব আলম, মোহাম্মদ জামাল, জসিম, সাইফুল ইসলাম সুজন, স্বপন, আনোয়ার হোসেন, জারু মিয়া, শাহাদাত হোসেন, টিটু আহমেদ, শাহিন খান, ওসমান গনি এবং মফিজুল ইসলাম।
তোমাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে তোমাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
সািকল খান বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলি।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
এবিসি১০ বলেছেন: ........................................
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১
বিষন্ন একা বলেছেন: তোমাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে তোমাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।