![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের এই ক্ষণস্থায়ী জীবনটা যেন কেমন!!কে আপন, কে পর, কে বাঁধিয়া রাখিবে বুকের পর তা বুঝা বড়ই দায়।
এই চিত্র কাদের দ্বারা তৈরী? আমাদের মহান (!!) রাজনীতিবিদদের দ্বারা।
আমরা শুধু গল্প করতে পারি রাজত্বের খবর নিয়ে!!
কিন্তু যধি আমাদের সঠিক অধিকারের কথা বলি তাহলে খুন-গুম-আর যুদ্ধাপরাধী!!! আরো আছে সোনার ছেলেদের চাপাতি।
এই হলো বর্তমানের বাংলাদেশ। সোনার বাংলাদেশ।
প্রতিটি ক্ষেত্রেই দূর্নীতির রেকর্ড আর এই রেকর্ড যাতে অক্ষুন্ন থাকে তার জন্য বিরোধী দলকে সোজাসুজি কাশিমপুর কারাগারে কিংবা রাজনীতিবিদদের এই বলে শাসিয়ে দেয়া যদি রাস্তায় নামস তাহলে .........................তাইতো কিছু সক্রিয় নেতাও নিস্ক্রিয় থাকে!!
সংবাদটা বলতে গিয়ে মনের কিছু ক্ষোভ ঝেড়ে ফেললাম, গলা খাকাড়ি দিয়ে একটা কাঁশিও দিলাম, পান করলাম এককাপ রং চা, এরপর......
প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক ইনকামিং টেলিফোন কল হচ্ছে অবৈধ পথে। এগুলো বৈধ পথে আনা যাচ্ছে না কিছুতেই। তার পরও লোক দেখানো অভিযান চলছে। যন্ত্রাংশ উদ্ধারও হচ্ছে। লাভের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
প্রতিদিন নাকি ছয় কোটি মিনিট অবৈধ কল হচ্ছে!!!!!!!!!
আর এই কলের ফলে লাভ গুনছে একটি চক্র, যারা খুবই ক্ষমতাশালী চক্র।
এক মিনিটের টেলিফোন কল বৈধ পথে এলে তার জন্য দেশে আসে তিন সেন্ট বা আড়াই টাকার সমপরিমাণ, যা সরকার, আন্তর্জাতিক গেটওয়ে (আইজিডবি্লউ), আন্তঃসংযোগ এক্সচেঞ্জ (আইসিএক্স), মোবাইল বা ল্যান্ডফোন অপারেটরের মধ্যে ভাগাভাগি হয়।
ধরা হল, ১ কোটি মিনিট। এই ১ কোটি মিনিট বৈধ কল যদি অবৈধ পথে যায় সেক্ষেত্রে ২.৫০ কোটি টাকা হিসাবের বাইরে থেকে যায়। এ টাকাই পরে ভাগাভাগি হয় এর কারবারিদের সঙ্গে।
এই অবৈধ কলের টাকার ভাগাভাগির হিসাবও প্রতিদিনের।
প্রতি রাতেই আগের ২৪ ঘণ্টার আয় ভাগাভাগি হয়
রাজধানীর অভিজাত হোটেলগুলোতে এক টেবিলে বসেই ক্যাশ লেনদেন হয় একেকজনের প্রাপ্য অংশের।
আবার একটি বড় অংশ দেশেই আসে না, থেকে যায় বিদেশে।
সরকার সমর্থক প্রভাবশালীদের কয়েকজন এই অবৈধ কারবারটি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করেন। জোট সরকারের সময় অন্তত তাই হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি, মন্ত্রণালয়সহ সবাই জানে; কিন্তু কারও কিছুই বলার নেই।
যতটুকু সংবাদ জানতে পারলাম ততটুকুতেই থেমে থাকতে হবে।
নাহয় হয়ত গৃহপালিত ইনু সাহেব গলা চেপে ধরবে কিংবা একজন সাগর-রুনির মত জীবনের অধ্যায় সমাপ্ত হবে, তা চাই না।
এই বাংলায় বেঁচে থেকে দূর্নীতি দেখে যেতে চাই!!
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
সািকল খান বলেছেন: ধন্যবাদ।
ব্যাপারটা নতুন জানি তা না
আমাদের সর্বক্ষেত্রে দূর্নীতি কেমন কাজ করতেছে!!!
মিল্ক টি খাইচে কইছেন এইডাই ভালা।
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রায় সবটুকু ভিওআইপি হয় মহাখালী ও মগবাজার বিটিসিএল টেলিফোন এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে সরকারি যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করে । আর নগন্য পরিমাণ হয় কিছু ব্যাবসায়ীর মাধ্যমে । এই ব্যাবসায়ীরা বিভিন্ন সময় ধরাপড়ে বাট সরকারী প্রতিষ্ঠানের কিছুই হয় না । দুদকের অনুসন্ধানও হয়তো এতোদিনে থেমে গেছে ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
সািকল খান বলেছেন: দুদকের অনুসন্ধানকে তো থেমে যেতেই হবে!!!!!!!!!!
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
শূন্য পথিক বলেছেন: পুরাতন কথা। এর সমাধান কি হতে পারে?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
সািকল খান বলেছেন: আমরা কোনোদিনও দূর্নীতির কোনো সমাধান পাব না!!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
শয়তান ২০০০ বলেছেন: puran kotha vai. apner lekha poira mone hoitace notun janchen beparta. total call ashe 8.5 core min per day. 4 core ashe white route deya. baki ta gray. r shobai jane k k jorito. bal dao falaite parbona tago eida jani valo koira. matha thanda rakhen. milk tea khan.