![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের এই ক্ষণস্থায়ী জীবনটা যেন কেমন!!কে আপন, কে পর, কে বাঁধিয়া রাখিবে বুকের পর তা বুঝা বড়ই দায়।
হলমার্ক নিয়ে বুদ্ধিজীবী ও ব্যাংকারদের সাম্প্রতিক মতামত ‘রাবিশ ও বোগাস’ বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তিনি বলেন, ‘ব্যাংকিং খাতে পৃথিবীজুড়ে জালিয়াতি হয়, নানা দুষ্টুমিও হয়। বাংলাদেশেও সেটা হয়েছে। তবে এটা ভয়ংকর কিছু না।
এই সরকারের কাজে টাসকি খাইতে খাইতে এখন আর কুনো সমস্যা হয় না।
ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও বেশ আতন্কিত!!!
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৬
সািকল খান বলেছেন: মাল কথাও কইছে মালের মত্ত.............
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৪
রওনক বলেছেন: মিহিত ভাই ঠিকই বলেছেন, এটা ভয়ংকর কিছু না।
বরং যারা এটাকে ভয়ংকর কিছু বলে তার আসলে ভয়ংকর ভাবে দেশদ্রোহী।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
সািকল খান বলেছেন: খালি টাসকি
Click This Link
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪১
দেখি তাই বলি বলেছেন: ১। তানভীর কী বলেছিল মনে আছে- টাকা হলমার্কের নামে উঠেছে ঠিকই কিন্তু সে পেয়েছে খুব অল্প একটা অংশ। বাকি টাকা কোথায় সে ব্যাপারে সে নির্দিষ্ট কোন নাম বলেনি- তবে একটা বিশেষ দলের নেতাদের কথা বলেছিল।
২। এটার সাথে মিলান শুরু থেকেই মাল সাহেবের সাফাই গাওয়াকে। এবার বলেন তো টাকা কোন কোন পকেটে গেছে???
৩। ধরেন তানভীর জেলে থেকে গেল। যদিও চেষ্টার ত্রুটি হচ্ছে না- তবু দৈব দুর্বিপাক তো উড়িয়ে দেয়া যায় না। যদি বাআল ক্ষমতায় কোন কারণে আসতে পারল না- অথবা ১/১১র মত সেনাবাহিনী জেকে বসল- তাহলে জেলে এইরকম একটা বোমা থাকলে কী হতে পারে? বিশেষ করে যে অন্যের পাপের বোঝা নিজের মাথায় চাপাতে বাধ্য হল অথবা যাকে বলির পাঁঠা বানানো হল- সে কি তারপরও বলির পাঁঠা হয়ে থাকবে নাকি মুখ খুলবে? সাধারণ জ্ঞান কী বলে? এ ক্ষেত্রে কী করা উচিত। সেটাই হতে যাচ্ছে। তাকে বের করে হাতে আরো কিছু ধরিয়ে দিয়ে বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হবে পলিটিকাল অ্যাসাইলামে।
আপনারা কি মনে করেন তানভীরকে কেউ আটকে রাখতে পারবে? যদি মনে ক্ষীণতম সন্দেহও হয় তবে মনে করে দেখেন জনাব মাল কী বলেছিলেন- "আমি ছাড়বো কেন, আদালত তাকে ছাড়বে।" এর সঙ্গে সাম্প্রতিককালে বিকাশের ছাড়া পাওয়াটাকে একটু মিলিয়ে দেখেন তো। সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। দুদক যে হুংকার দিয়েছে আমার ধারণা সেটাও একটা সাজানো নাটক।
বিশ্বাস না হলে আর জাস্ট কিছুদিন অপেক্ষা করে দেখেন। আমাদের নতুন প্রজন্ম এখন ইতিহাসের পরীক্ষা নিয়ে খুবই ব্যস্ত। সাম্প্রতিক ঘটনাবলী আপাতত তাদের চোখে ধরা পড়বে না। এ নিয়ে তারা আরো বছর চল্লিশ পরে একটা আন্দোলনে বসবেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। যতক্ষণ ইতিহাস পরীক্ষাটা চলছে ততক্ষণ যতটা করে নেয়া যায়। ৪০ বছর পরের আন্দোলনের কথা ৪০ বছর পরে ভাবা যাবে।
৪। সেই টাকা কি নিজেদের ভাগ থেকে দেবেন? কেন দেবেন, জনগণ থাকতে। অতএব তাকে আবারো লোন দেয়া হবে। (কেউ কি প্রশ্ন করেছেন, নতুন করে টাকা দিতে হবে কেন? আগের টাকা তানভীর কী করেছেন। মাননীয় মাল সাহেব কী বোঝাতে চান সে টাকা সব হাওয়া?)
৫। এইরকম নির্লজ্জ আচরণের পরেও আমাদের ব্লগের কিছু ভাইয়েরা মাল সাহেবের মত মাল খেয়ে বলবেন- এটা তেমন কিছুই না। যদিও মালের পেটে যে মাল গেছে সে তুলনায় তাদেরটা কিছুই না।
এই বিশ্লেষণগুলো যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে? তাহলে ৬ নম্বর পয়েন্টে আসি। মাল সাহেবের প্রকৃত বক্তব্য আরো পরিস্কার হয়ে যাবে।
৬। আমার এক বন্ধু যে জেলা পর্যায়ের যুবলীগের গুরুত্বপূর্ণ একটা পদে আছে। বিম্পি আমলে সে দূর্নীতি বিষয়ে ব্যাপক সোচ্চার ছিল। কিন্তু যেই পাশা উল্টে গেল অমনি তার বক্তব্যও উল্টে গেল। এখন তার বক্তব্য হল, রাজনীতিবিদরা দেশকে নিয়ে যেভাবে ভাবেন তাতে তাদের আর্থিক নিরাপত্তার জন্যই জনগণের উচিত তাদের টাকা দেয়া। সে থিওরী অনুযায়ী-
মাল সাহেবদেরকে আমরা জনগণ তাদের পাওনা পরিশোধ তো করছিই না- অথচ যখন দায়িত্বশীল হয়ে তারা নিজেরাই সেই পাওনা গ্রহণ করে আমাদের দায়মুক্ত করছেন- তখন সেটা নিয়ে আমরা প্রশ্ন তুলছি। এই কেসে যদি সত্যি কারো শাস্তি পেতে হয় তবে তা পেতে হবে সেই সমস্ত ব্যাংক কর্মকর্তাদের যারা ধোকা দিয়ে এমন একটা অডিট করেছিলেন। কেচো খুড়তে গিয়ে সাপ বের করবেন অথচ সাপের ছোবল খাবেন না তা কি করে হয়?
সত্যি সত্যি কি কেউ জানি- এই ব্যাংক কর্মকর্তাগণ এখন কোথায় আছেন? কেমন আছেন?????
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০২
নষ্ট শয়তান বলেছেন: