নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার উপরে দেশ - আমার স্বদেশ। ভাল লাগে সততা, সরলতা। খারাপ লাগে নোংরামি, মিথ্যা, অহমিকা, কুটিলতা।
বাংলাদেশে মন্ত্রনালয়ের সংখ্যা ৩৯টি। দেশের জনগনের সম্পদ এবং কল্যানের কথা বিবেচনা করে সরকারের ব্যবস্হাপনার জন্য সার্বিক কাজকে ৩৯টি মন্ত্রনালয়ে ভাগ করেছে। মন্ত্রীর কাজ হচ্ছে জনগনের সম্পদের সঠিক ব্যবস্হা করে জনকল্যান সাধন নিশ্চিত করা।মন্ত্রী তিনিই হন যিনি একটি সেক্টরকে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম। একজন মন্ত্রী আমার আপনার সম্পদের রক্ষক, দেশের পরিচালক।
কিন্তু সাম্প্রতিক কালে কারা আমাদের মন্ত্রী হচ্ছেন। আমরা জানতে পারলাম দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়ে আবুল হোসেন মন্ত্রী হলেন। মন্ত্রী হয়ে তিনি দূর্নীতিতে প্রতিযোগিতায় নেমে পড়লেন। দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে তিনি দেশপ্রেমিক উপাধি পেলেন। কালো বিড়ালের উদাহরন নাইবা দিলাম।
এত সূচনা বক্তব্যের কারণ, চাঁদপুরের মায়া। যার শক্তিতে নির্ভর করে তার জামাই কর্ণেল সাইদ মানুষ খুনের ঠিকাদারি ব্যবসা চালু করেছিল। সর্বশেষ নারায়নগন্জে কট হয়েছেন সেভেন মার্ডারের কারণে।
খবরে উল্লেখ, মায়া ডঃ কামাল হোসেনকে 'বেয়াদব' ডেকেছেন। কারণ, পত্রিকায় বর্ননা অনুসারে -
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় মায়া ড. কামালের উদ্দেশে বলেন, ‘হাইকোর্টে গেছিলেন। হাইকোর্ট একখান থাপ্পড় দিয়া দিছে। তাতেও লজ্জা হয়নি। এখন আবার বলেন, হাইকোর্ট পক্ষে না বললেও জনগণ পক্ষে আছে। কত বড় বেয়াদ্দব হলে এমন কথা বলতে পারেন।’
দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে মায়ারা আজ এমন সাহস পেয়েছে বাংলাদেশের সংবিধান প্রনেতাকে হেয় করার শুধু আমাদের কারণেই। আমরা বংগবন্ধুর প্রতি আবেগের কারণে শেখ হাসিনার যাবতীয় অবৈধ কাজকে সমর্থন করছি বা চুপ থেকেছি এই মনে করে যে - না হলে তো বিএনপিকে সমর্থন করা হবে। আজ সময় এসেছে ভেবে দেখার।
বিচার বিভাগও দলীয়করণ হয়ে গেছে। এটর্নী জেনারেল যাই বলেন তাই রায় আকারে পাওয়া যায়। আদালত অবমাননা নামক চাবুক হাতে রেখে আদালতই আজ বিচার বিভাগের উপর জনগনের আস্হা নষ্ট করে ফেলেছে। আজ বাংলাদেশ এক বিবেকহীন, নীতিবর্জিত সমাজে রুপ নিয়েছে।
৫ই জানুযারীর একপেশে নির্বাচন নামক নাটকের মাধ্যমে যারা আমাদের মন্ত্রী বনে গেলেন, তারা আর যাই হোক আমাদের মন্ত্রী নন। অবৈধ দখলদারীর মাধ্যমে আর যাই হোক তারা গনমানুষের মন্ত্রী নন। এইসব দূর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীরা আজ দরাজ গলায় উচু কন্ঠে ধমকিয়ে কথা বলে কারণ এরা অবৈধ দখলদার। আর আমরাও সোচ্ছার নই এই জবর দখলের বিরুদ্ধে।
আজ এই সব গডফাদাররাই আমাদের মন্ত্রী। যাদের একটি গ্রুপ অব কোম্পানী চালানোর যোগ্যতা নেই, সেই গডফাদাররাই একটি দেশ পরিচালনা দখল করেছে। সন্ত্রাসী, একদল দলান্ধ সুবিধাবাধী, আর গোবেচারা জনগণ নামক দেশের মালিকদের কারণে এই সব গডফাদাররা মন্ত্রী।
২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৯
সরলপাঠ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোই বলেছেন
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:০৪
মুহামমদল হািবব বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৬
এমএস ইসলাম বলেছেন: ভালোই বলেছেন