নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার উপরে দেশ - আমার স্বদেশ। ভাল লাগে সততা, সরলতা। খারাপ লাগে নোংরামি, মিথ্যা, অহমিকা, কুটিলতা।
সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী এবং মুজাহিদ এখন সবকিছুর অতীত। তাই তাদের নামের সাথে কোন বিশেষণ যোগ করলামনা। যেহেতু তারা অতীত, তাই একটি নির্মোহ দৃষ্টিতে তাদেরকে নিয়ে শেষ মুহুর্তের নাটকীয়তার বিষয় নিয়ে একটি বিশ্লেষনের প্রয়াস এ লিখায় তুলে ধরলাম। মূলত বর্তমান আওয়ামীলীগের থিংক ট্যাংক যে কোন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে নাটকিয়তা করে। এটা এক ধরনের রাজনৈতিক কৌশল। নাটকীয়তার কারণে মূল ইস্যু থেকে মানুষের মনোযোগ অন্যদিকে সরে যায়। ফলে আওয়ামীলীগ সহজেই তার এ্যজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে পারে। রাজনৈতিক কৌশলে আওয়ামীলীগ যেখানে বটবৃক্ষ, জামাত-বিএনপি সেখানে কাঠাল গাছ।
মূল বিষয় হচ্ছে, সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী এবং আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ দুইজনেই হেভিওয়েট। এদের জন্যে সরকার দেশের বাহির থেকে এবং দেশের ভিতরের বিভিন্ন চাপে ছিল। তবে এক সাথে দুইজনকে ফাঁসি দেয়া অনেক তাৎপর্যপূর্ণ।
মূলত: সরকারী সিদ্ধান্ত ছিল ফাঁসির রিভিউ রায় হওয়ার পর স্বল্পতম সময়ে তা কার্যকর করা। কিন্ত তাতে বাধা হয়ে দাড়িয়েছিল প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার বিষয়টি। জেল কোড অনুসারে এতে কমপক্ষে সাতদিন সময় পেতেন আবেদন করার জন্যে। কিন্তু সরকার এই সময় দিতে নারাজ। কারণ সরকার মনে করছিলেন এতে দেরী হলে দেশের পরিস্হিতি সামাল দেয়া সরকারের জন্যে কষ্টকর হবে। বিশেষ করে সময়ের সাথে রায় নিয়ে সমালোচনা বেড়ে গেলে তা সামাল দেয়া যাবেনা। তাই প্রথমে তারা বললেন জেল কোড এই দুইজনের জন্যে প্রযোজ্য হবেনা। এই ভুল ধারনা দিয়ে মূলত সরকার একধরনের চাপ তৈরি করে ফাঁসির আসামীদের উপর। আর যেহেতু তারা রাষ্ট্রপতিকে লিখার জন্যে সাতদিন সময় পেতেন, তাই নাটকীয়তা না করলে সরকারকে আরও সাতদিন অপেক্ষা করতে হত। এই সাতদিনে অনেক কিছু হয়ে যেতে পারত।
জেলের ভিতর মেজিসট্রেট ২ ঘন্টা পর্যন্ত আলোচনা করে তাদেরকে বুঝালেন আবেদন করতে। অথচ এটাও বেআইনী। কারণ জেলকোড অনুসারে তারা জেল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করবেন। এই ক্ষেত্রে ২ ঘন্টা ধরে মানুষিক চাপ প্রয়োগ করে আবেদন আদায় করাও বেআইনী। যদিও মনে হচ্ছে তারা অবিচারের কথাই আবেদনে তুলে ধরেছেন (ডঃ শাহদীন মালিকের মত, সুত্রঃ যুগান্তর ২১/১১/২০১৫ - অনলাইন) । কিণ্তু এত অল্প সময়ে এই ধরণের আবেদন করার মত মানুষিক অবস্হা তাদের ছিল কিনা সন্দেহ। তাই তারা আদৌ আবেদন করেছেন কিনা সন্দেহ আছে। সরকারের উচিত এই আবেদনের কপি প্রকাশ করা।
সর্বোপরি, এই নাটকের মাধ্যমে সরকার ২টি কাজ করেছে - ১) মানুষকে ক্ষমা চাওয়ার ইস্যুতে ব্যস্ত রেখেছে, ২) অতি অল্প সময়ে তাদেরকে ফাঁসি দেয়ার সরকারী এ্যজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। উল্লেখ্য বংগবন্ধু হত্যা মামলার ফাঁসি কার্যকরের সময় সরকার এমপি তাপসের উপর হামলার নাটক সাজিয়েছিল। সবাই ব্যাস্ত ছিল হামলার খবর নিয়ে। আর ইতোমধ্যে সরকার ফাঁসির রায় কার্যকর করে খুবই দ্রুততার সাথে। এটি একটি গেরিলা রাজনৈতিক কৌশল মাত্র।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৫
সরলপাঠ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। সংবিধান হচ্ছে সর্বোচ্ছ আইন। ট্রাইবুনালের আইন নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়। ট্রাইবুনালের আইনে এই কথা বলা নেই যে, মানবতা বিরোধী আইনে জেল কোড অকার্যকর। সাত দিনের বিধান জেল কোড অনুসারে। আর সংবিধান অনুসারে - সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কোনো দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ক্ষমা প্রদর্শন করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি। এ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোনো আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে কোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যে কোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।’
ট্রাইবুনাল নিজের জন্যে বিধি তৈরি করতে পারে। ট্রাইবুনালের বিধিতেও এই কথা বলানেই যে, এই ট্রাইবুনালের রায়ে কারা বিধি অকার্যকর। যেহেতু সুপ্রিম কোর্ট ট্রাইবুনালের রায়ের উপর শুনানী করছেন, সেহেতু জেল কোড এই ক্ষেত্রে প্রজোয্য হবে, যদিনা মানবতা বিরোধী অপরাধ আইনে সরাসরি কোন বিষয় উল্লেখ থাকে। প্রচলিত আইন আর জেল কোড এক বিষয় নয়। প্রচলিত আইন বলতে ফৌজদারী আইনকে বুঝানো হয়েছে।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩২
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: ৭দিনে অনেক কিছু হতে পারতো!
কিছুই হতোনা কারন এদের বিচার আন্ত র্জাতিক লেভেলের। তাদের অপরাধ ও ইন্টার্ন্যাশনার মাপের, এদের ফাঁসি দিয়ে সরকার অনেকের আত্বাকে মুক্তি দিয়েছেন। মুজাহিদ, মীরকাশিম, বাচ্চু রাজাকারদেরো বিচার হবে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৩
সরলপাঠ বলেছেন: বিচারের ব্যাপারে প্রশ্ন নয়। তবে সত্যকে জোর করে অস্বীকারও নয়। "এদের বিচার আন্ত র্জাতিক লেভেলের" - কথাটি একেবারেই সত্যের অপলাপ মাত্র। এমন কোন আন্তর্জাতিক সংস্হা নেই যারা একে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। বরং সাকার বিচার নিয়ে, তার পক্ষের স্বাক্ষীর সংখ্যা সীমাবদ্ধ করা নিয়ে, বা স্বাক্ষ গ্রহন পক্রিয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক লেভেলে যে প্রশ্ন উঠেছে তা অবান্তর নয়। একটু আন্তরিক হলেই এ ধরণের প্রশ্ন এড়ানো যেত। সবচেয়ে বড় কথা কাদের মোল্লাকে যে পদ্ধতিতে ফাঁসি দেয়া হয়েছে, তা কোন আন্তর্জাতিক আইনেই সমর্থন করেনা।
এই সব বিষয়ে বলতে চাইনা। কারণ, এর মাধ্যমে আমাদের দীর্ঘদিনের দাবীটিই বিতর্কিত হয়। তবে একটু সতর্ক হলে, স্বল্পমেয়াদী রাজনৈতিক লাভালাভকে এড়িয়ে চললে এ বিচারটি মাইলফলক হতে পারত।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
কারাবন্দি বলেছেন: আবেদন জনগণের সামনে পেশ করতে মুজিব সাহেবের কি নিষেধ আছে ???
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯
অগ্নিবীণা! বলেছেন: নির্লজ্জ বেহাল দাম্বা লীগ গুলোর আর কি আছে মিথ্যাচার ছাড়া???
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
দুখু বাঙাল বলেছেন: শুধু মজিব হত্যা বিচার নয়। এই সরকার আসার পর থেকেই, একের পর এক নাটক মন্ঞায়িত হচ্ছে। এবং একটি নাটক পূর্বের নাটককে ঢেকে দিচ্ছে।
সেই পিলখানা থেকে শুরু, আজবদি চলছে সে নাটক।
একটা হত্যা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তো আরেকটা হত্যা এনে সামনে দাঁড় করিয়ে দিলো।
ক্রিকেট নিয়ে চলছে তুমুল উত্তেজনা, আর এই ফাঁকে কুলাংগার লতিফকে দিয়ে দেওয়া হলো খালাশ।
আজীবন মেয়াদ নিয়ে কমর গেঁড়ে গদিতে বসার স্বপ্ন তাদের। তবে এই আকাশ কুসুম ভাঙবে একদিন। সৈরাচারীদের ইতিহাস বোধ হয় জানা নেই তাদের।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
সরলপাঠ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
উচ্ছল বলেছেন: এটি একটি গেরিলা রাজনৈতিক কৌশল মাত্র।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
সরলপাঠ বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। সংবিধান হচ্ছে সর্বোচ্ছ আইন। ট্রাইবুনালের আইন নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়। ট্রাইবুনালের আইনে এই কথা বলা নেই যে, মানবতা বিরোধী আইনে জেল কোড অকার্যকর। "
-আপনি আইন ও সংবিধানের মাঝের পার্থক্য সঠিকভাবে বুঝেন না; যাক, অবগতির জন্য, সংবিধান হলো আইন প্রনয়নের নীতিমালা; আর আইন হলো, সাইন করা বিল।
আপনি আইনী কথা লিখছেন সাধারণ ধারণা থেকে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
সরলপাঠ বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে আপনাকে জানাতে চাই - মন্তব্য না বুঝে মন্তব্য করা অশোভনীয়। 'সংবিধান হচ্ছে সর্বোচ্ছ আইন' - এটা বুঝতে হলে আপনাকে 'কনস্টিটিউশানলা ল' সম্পর্কে জানতে হবে। আমি বিশ্বাস করি আপনার সে ধারনা আছে। যে কোন আইন যদি সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক হয় তবে সে আইন রহিত হবে। এটি একটি আইনি পক্রিয়া। যার কারণে বলা হয় সংবিধানের বিধি হচ্ছে সর্বোচ্ছ আইন। সংবিধানের অধিনে কোন আইনি প্রতিকার পেতে হলে সর্বোচ্ছ আদালতের কাছেই যেতে হয়। যাইহোক এটি আলোচনার বিষয় নয়। তবে আলোচনার বিষয় ছিল জেল কোড অনুসারে ৭ দিন সময় পাবে কিনা।
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার লেখাটাকে অত্যন্ত যৌক্তিক মনে হল ।
নির্মোহ বিচার, বিশ্লেষণের ক্ষমতা বাঙ্গালীর নেই । অপরাধীকে শাস্তি দিতে গিয়ে আমরা নিজেরাও অপরাধী হয়ে উঠি । সেই অপরাধের দায়ও যে একসময় না একসময় মেটাতে হবে সেকথা আমাদের মনে থাকে না........।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
সরলপাঠ বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৯
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: ভাই এই রাজাকারগুলো যখন মানুশ মেরেছিল তখন কতটুকু সময় দিয়েছিল ??????????? আর আপনি আজকে রাজাকার সময় পাবে কিনা সেটা নিয়ে কথা বলতে এসেছেন ?????
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
সরলপাঠ বলেছেন: আবেগ দিয়ে বিচার চলেনা, বিচার চলে নির্মোহ আইনে। বিচারেের সাথে আবেগ যুক্ত হলে তখন আর তা বিচার থাকেনা, হয়ে যায় অবিচার বা রাজনীতি। একটি অপরাধের বিচার করতে গিয়ে যদি পুরো জাতিই যদি অপরাধী হয়ে যায় আবেগ তাড়িত হয়ে, তখন জাতির দায় অনেক বেশী বেড়ে যায়। সভ্য মানুষ তার আবেগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে, যাতে নতুন অন্যায়ের সৃষ্টি না হয়। এটি সত্য মুক্তিযুদ্ধ আমাদের আবেগ। দুঃখিত এভাবে কথাগুলো লিখার জন্য।
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: সভ্য মানুষ তার আবেগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে, যাতে নতুন অন্যায়ের সৃষ্টি না হয়। ঠিকই বলেছেন , সভ্য মানুষ তার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে । তাই আপনিও আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা শিখুন , রাজাকারদের প্রতি আবেগকে নিয়ত্ন্রন করে ঠাণ্ডা মাথায় আইন পড়ুন , বুঝুন এবং শিখুন ।
"যেহেতু সুপ্রিম কোর্ট ট্রাইবুনালের রায়ের উপর শুনানী করছেন, সেহেতু জেল কোড এই ক্ষেত্রে প্রজোয্য হবে, যদিনা মানবতা বিরোধী অপরাধ আইনে সরাসরি কোন বিষয় উল্লেখ থাকে।" রাজাকারদের প্রতি আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে আইনের ভুল ব্যাখ্যা দিবেন না । সুপ্রিম কোর্ট শুনানি করলেই যে জেল কোড প্রযোজ্য হবে সেটা আপনাকে কে বলেছে ???? ন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল আইনে পরিষ্কার ভাবে বলা আছে যে জেল কোড প্রযোজ্য হবে না , আর সংবিধানে পরিষ্কার ভাবে বলা আছে "গণহত্যাজনিত অপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ বা যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের জন্য কোন সশস্ত্র বাহিনী বা প্রতিরক্ষা বাহিনী বা সহায়ক বাহিনীর সদস্য (বা অন্য কোন ব্যক্তি, ব্যক্তি সমষ্টি বা সংগঠন, যা ১৫তম সংশোধনীতে যুক্ত) " এদের জন্য ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রযোজ্য নয় ।
তাহলে কেন মানুষদেরকে বিভ্রান্ত করছেন ??????
কখনো কি ডি.এন.এ টেস্ট করে শিওর হয়েছেন যে আপনার শরীরে পাকিস্তানীদের রক্ত নাই ? যদি থেকেই থাকে তবে আপনার পাকিস্তানি পিতাদের দেশ পাকিস্তানে যাচ্ছেন না কেন ????
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩২
রাফা বলেছেন: ভুল ব্যাখ্যা দিলেন আপনি -এদের কিন্তু সাধারন আইনে বিচার হোচ্ছেনা।স্পেশাল ট্রইবুনাল এ্যাক্টে বিচার হোচ্ছে।সবকিছু জেলকোড অনাুযায়ি হওয়ার কোন কারন নেই।
সরকার সাস্তি কার্যকর করতে চেয়েছে অতি দ্রুত এটা সত্যি।কারন দেশের আইনশৃংখলার অবনতি যাতে না ঘটে।মুজাহিদ ও সাকা কোন লৌহ মানব ছিলোনা-এরা ছিলো কাপুরুষ কাজেই এরা ক্ষমা চেয়েছে এতে কোনই সন্দেহ নেই।