নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I don\'t tryto be better then any one else.I only try to be.....better then myself..

নুরউদ্দিন আহমেদ শ্যামল

নুরউদ্দিন আহমেদ শ্যামল › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঠাও রাইডার ও মহিলা যাত্রীর নৈতিকতা কই??

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২১


পাঠাও বাংলাদেশের জনপ্রিয় এক যাত্রীসেবার নাম। এই সেবার মাধ্যমে সহজে কর্মজীবী মানুষসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কম সময়ের মধ্যে পৌঁছাতে সক্ষম। নিঃসন্দেহ এই সেবা মানুষের জন্য একটি আর্শিবাদ বটে যদি কিছু সমস্যা বা বিড়ম্বনা আছে। সেইদিকে না হয় নাই গেলাম। প্রত্যেক সেবারই নেগেটিভ বিষয় আছে। আমি নেগেটিভ-পজেটিভ বিষয়ে কথা আজ লিখবোনা। এবার আশি মূল আলোচনায়।
পাঠাও সেবা শুরুর দিকে শুধু পুরুষরাই এই সেবা গ্রহন করতো। মাত্র বছর দুয়েকের শেষে অর্থাৎ বর্তমান সময়ে এই সেবা এখন নারী শিক্ষার্থী, কর্মজীবী সহ অনেক গৃহিণীরাও দ্রুত গন্তব্যে পৌছাতে পাঠাও বাইকের সেবা নিচ্ছে।
নারীরাও সেবা ভোগ করবে এটা তাদের অধিকার আছে কিন্তু একজন পর পুরুষের পিছনে উঠে নিজের শরীর বাইকারের দেহের সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে অবলীলায়। ৮৫+% ইসলাম ও মুসলিম দেশে এমনভাবে চলাফেরা করা নৈতিকতা কোন পর্যায়ে। এমন পরিস্থিতিতে নারীরা স্বাধীনতার নামে অতিরঞ্জিত করে নিজেদেরকে বিকিয়ে দিচ্ছেনাতো! এসব দেখে আমাদের প্রজন্ম এবং পরবর্তী প্রজন্ম কি শিক্ষা নিবে?
কোন পথে চলছে একবিংশ শতাব্দীর সভ্যতার ধারক ও বাহকরা!! আমি ব্যক্তিগত ভাবে খুব সংকিত।
একটা ঘটনা শেয়ার করি, গত কয়েকদিন আগে আমার এক বন্ধুর মোটরবাইকের পার্টসের দোকানে বসেছিলাম। সময়টা ছিলো রাত আটটার দিকে। বন্ধুর পূর্বপরিচিত এক কাষ্টমার আসলেন। বয়স প্রায় ৩৫। উনি পাঠাও এর সেবা দেন। উনি নিজেমুখে পাঠাও এর মাধ্যমে এক মহিলা চাকরিজীবির গভীর প্রেমের উপন্যাস উথ্যাপন করলেন। যা শুনতে হয়েছিল নিরবে। এছাড়া আমি নিজেও অনেক দেখেছি অনেক মেয়ে পাঠাও এর সেবা গ্রহন করতে। একটা উদাহরণ থেকে বুঝা যায় যে, পাঠাও এর রাইডার এবং মহিলা যাত্রীদের নৈতিক অবস্থান কোথাই??!
আল্লার রাসূল সাঃ এর হাদিসঃ যখন কোন বেগানা নারী ও পুরুষ একত্রে অবস্থান করে তখন সেখানে তৃতীয় ব্যক্তি শয়তান অবস্থান করে।
এমতা অবস্থা থেকে বাবা, মা, ভাই এবং স্বামীদেরকেই মুক্তির পথে বের করতে হবে। যাতয়াতের বিকল্প পথ বের করতে হবে, নইতোবা বেশি সময় নিয়ে যাত্রায় বের হতে হবে। সবচেয়ে বড়কথা নৈতিকতার শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। এর বিকল্প সতিত্ব এবং নৈতিকতা রক্ষার কোন পথ নেই।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সেবা এখন নারী শিক্ষার্থী, কর্মজীবী সহ অনেক গৃহিণীরাও দ্রুত গন্তব্যে পৌছাতে পাঠাও বাইকের সেবা নিচ্ছে।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
কথা সত্য তবে আপনি বিক্লপ কি কিছু দিতে পারছেন ???
চলমান জীবন চিত্র এভাবেই পাল্টে যাবে ।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধর্ম মানলে নারীর যেমন গুনাহ হচ্ছে ঠিক তেমন পুরুষেরও গুনাহ হচ্ছে। আর ধর্ম না মানলে তো কোন কথা নেই। নারীদের জন্য 'ও বোন' সার্ভিস আছে যা শুধু নারী রাইডার রা চালায়...

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: এদশে আজ পর্যন্ত নারীবান্ধব কোন যাতায়াত ব্যবস্থা গড়ে উঠলো না! সকলের আশু দৃষ্টি প্রয়োজন, এ সমস্যা নিরসনে।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: সাধারন একটা বিষয় সহজ ভাবে মেনে নেওয়া উচিত।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

রুহের গ্রাস বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে। মেয়েদের এভাবে হোন্ডায় ড্রাইভারের গা ঘেষে বসাটা ঠিকনা। তবে এর ব্যাতিক্রমও কিন্তু আছে। আমি অনেক মেয়েদেরকেই দেখেছি যারা ড্রাইভার এবং নিজের মাঝে ব্যাগপ্যাক রেখে বাইকের সিটে বসে যাতে করে ড্রাইভারের সাথে শরীর এর টাচ্ না লাগে। এছাড়া আপনি লক্ষ্য করবেন, বাসে অনেক মেয়েরাই পুরুষদের পাশের সিটে বসে। তাহলে বাইকে কি প্রবলেম বলেন ভাই? ছেলেরা রাইড সুবিধা নিলে মেয়েরা কেন পারবেনা। বাসে কি মেয়েদের যাতায়াত করার মত পরিবেশ আছে? পুরুষরাই তো ঠিকভাবে দাড়ানোর স্থান পায়না। সেক্ষেত্রে বাইক রাইডইতো অপেক্ষাকৃত উত্তম মনে হয়। আসলে শালীনতা বজায় রাখাটাই মূখ্য। আর ইসলামিক দৃষ্টিকোন থেকে যদি দেখেন তাহলে বলব পর্দাহীন ও অশালীন ভাবে চলাফেরা করাটাই অনুচিত। সেক্ষেত্রে পাঠাও রাইড মূখ্য বিষয় না।
বিঃদ্রঃ- কথাগুলো একান্তই আমার নিজস্ব চিন্তা-চেতনা থেকে লেখা। কারো অনুভুতিতে আঘাত পেলে আমি অান্তরিকভাবে দুঃখিত।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

কে ত ন বলেছেন: মেয়েদের জন্য তো মহিলা রাইডার আছে। তাঁদের রেখে পুরুষ রাইডারের বাইকে উঠতে হবে কেন? আর ঊঠলেই বা কি? গায়ের সাথে গা লাগলেই তো আর শরীর অপবিত্র হয়ে যাচ্ছেনা। আধুনিক হহতে শিখুন, তাহলে ইউরোপ আমেরিকার মত উন্নত হতে পারবেন।

ওখানে মেয়েরা ধর্ষিতা হলেও নষ্ট হয়ে যায়না। শারীরিক সম্পর্ক কথায় কথায় হয়ে যাচ্ছে। এই করে বিশ্বে সব জাতি উন্নত হয়ে যাচ্ছে। আমরা এখনও সেই ব্রিটিশ আমলের নৈতিকতা নিয়ে পড়ে রয়েছি বলে আমাদের উন্নতি হচ্ছেনা।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

হাঙ্গামা বলেছেন: রাইডারদের একটা বড় অংশ এই সুযোগের আশায় থাকে।

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

শেখ মফিজ বলেছেন: বিষয় হচ্ছে দৃষ্টিভঙ্গীর ।
আপনি খারাপ দৃষ্টিতে দেখলে খারাপ ।
ভাল দৃষ্টিতে দেখলে সাধারণ ।

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

করুণাধারা বলেছেন: দূরের পথ যেতে কোন উপায় না থাকলে মহিলারা পাঠাও ডাকে, ঢাকায় মহিলারা যাতায়াতে খুবই দুরবস্থায় পড়ে। সবার তো ট্যাক্সিতে যাবার সামর্থ্য থাকে না। আপনি লেগুনা বা বাস দেখুন, মুরগির খাঁচার মতো মানুষ ঠাসাঠাসি করে বসে, মহিলারাও। মহিলারা কি করে চলাচল করবে বলেন তো.........

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

জুন বলেছেন: করুনাধারার সাথে একমত । পাবলিক বাসেই কি আমরা খুব শালীনতা বজায় ( গায়ে গা লাগা ) রেখে চলতে পারি ! মেয়েদের জন্য কয়টা বাস আছে ঢাকা শহরে? দেশ বিদেশে মেয়েদের জন্য লোকাল ট্রেনগুলোর আলাদা বগি আছে। শাটল সার্ভিস আছে তাদের জন্য। আর আমাদের কি আছে ?
কোন শপিং মলে বিশেষ করে গাউছিয়া চন্দ্রিমা যেটা মুলত মহিলাদের শপিং সেন্টার, সেখানেও তো পুরুষরা এসে অযথা মায়ের বয়সী, ছায়ের বয়সী মেয়েদের সাথে ইচ্ছা করে ধাক্কা ধাক্কি করে আর তা জোরে সোরে চিৎকার করে বুঝিয়েও দেয় তারা দল বেধে কেন এসেছে সেখানে ?
অত্যন্ত অপারগ হয়েই মেয়েরা পাঠাও এর আশ্রয় নিয়েছে বলেই একজন মেয়ে হয়ে বুঝি।
করুনাধারার মত আমারো একই প্রশ্ন কর্মজীবি মহিলারা কি করে চলাচল করবে বলেন তো......... আর নইলে ঘরে বসে থাকা ছাড়া তাদের আর গত্যন্তর নেই ।

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

ম্যাড মাক্স বলেছেন: খুবই নিম্নস্তরের চিন্তা ভাবনা। বাসের সিট এটোতাই আঁটসাঁট যে পাশের জনের সাথে গায়ে লেগেই যায়। বাসে দাঁড়িয়ে থাকেলও একজনের সাথে অন্যজনের গায়ে লেগে যায়। লেগুনাতে (এখনি যদিও বন্ধ) একি অবস্থা, পাশের জনের শরীর একদম তীব্র ভাবে লেগে থাকে। যাদের প্রতিদিন বের হতে হয় তাদের কি সম্ভব সিএনজি বা পাঠাও উবার এর গাড়ি ভাড়া করে চলাচল করা? এখন আপনার উত্তর কি হবে আমি জানি। আপনি বলবেন মেয়েদের বাইরে যাওয়াই কি দরকার? ঘরে চুড়ি পরে বসে থাকলেই তো হয় দিন দুনিয়া উদ্ধার হয়! Your thoughts are shameful।

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: মহিলাদের রাইডের জন্য স্পেশালভাবে মহিলা বাইকার নিয়োগ দিতে কোম্পানি গুলোকে সরকার বিশেষ নির্দেশনা/আইন করতে পারে- এবং মহিলা বাইকারদের জন্য কোম্পানি থেকে পুরুষ বাইকারদের চেয়ে বেশী কমিশন ধার্য্য করলে অবশ্যই অনেক বাইক চালক মহিলা আগ্রহী হবেন। তাতে মহিলা যাত্রীরা নিরাপদ বোধ করবেন এবং বেশী যাত্রী অবশ্যই পাবেন।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: নুরউদ্দিন আহমেদ শ্যামল ,



আপনার পোস্টের মূল বক্তব্যে একটা প্রবচন মনে পড়লো --
ভাত দেবার মুরোদ নেই , কিল দেবার গোঁসাই ... ।

মনে হয় আপনার কোনও ধারনাই নেই বা নেই কোনও উপলব্ধি বা সহমর্মিতা, যখন জানেন না একজন নারীকে কেন ঘর থেকে বেরিয়ে বাইরে চাকুরীতে যেতে হয় । হয়তো দেখেনইনি পথের পাশে পুরুষের ভীড়ে একটি মেয়ে বা একজন নারীকে কী অসহায় মুখ নিয়ে একটি পরিবহনের অপেক্ষায় কাটাতে হয় মিনিটের পর মিনিট - ঘন্টার পর ঘন্টা। কর্মস্থলে যেতে ও আসতে কী অবর্ণনীয় সময়ক্ষেপন ও পুরুষের সাথে ঠেলাঠেলি করে যে কোনও পরিবহনে ঊঠতে হয় । সেই নারীটিকে কর্মস্থলে আসা যাওয়ার আগেপিছের সময়ে তাকে সংসারও সামলাতে হয় । এসব আপনার দৃষ্টিতে ধরা পড়েনি ।
যদি জানতেন, যদি খানিকটা হলেও তাদের অসহায়ত্বটাকে অনুভব করতেন তবে এধরনের লেখা না দিয়ে মহিলাদের পরিবহন সংকট নিয়ে লিখতেন যা এবজন সচেতন মানুষের মতো হতো ।

উপরে করুণাধারা বলেছেন ---সবার তো ট্যাক্সিতে যাবার সামর্থ্য থাকে না। আপনি লেগুনা বা বাস দেখুন, মুরগির খাঁচার মতো মানুষ ঠাসাঠাসি করে বসে, মহিলারাও।

জুন বলেছেন --- পাবলিক বাসেই কি আমরা খুব শালীনতা বজায় ( গায়ে গা লাগা ) রেখে চলতে পারি ! মেয়েদের জন্য কয়টা বাস আছে ঢাকা শহরে? দেশ বিদেশে মেয়েদের জন্য লোকাল ট্রেনগুলোর আলাদা বগি আছে। শাটল সার্ভিস আছে তাদের জন্য। আর আমাদের কি আছে ?
এথেকে নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পারবেন একজন পাঠাও এর মহিলা যাত্রী কতোটা নিরূপায় হয়েই তাতে সওয়ার হয় কারন ঘরে ফিরে তাকে সংসার সামলাতে হবে । আপনার মতোন একজন পুরুষ স্বামীর ও সন্তানের সামনে খাবার তুলে দিতে হবে ।

আপনি একদিন মাত্র আপনার বন্ধুর দোকানে বসে কোনও এক পাঠাও চালকের বয়ান শুনেই নৈতিকতা নিয়ে পড়লেন । এই নৈতিকতা কোথায় ছিলো দিনের পর দিন- বছরের পর বছর, যখন আপনার মা-বোন-স্ত্রী-কন্যা- আত্মীয়া- সহকর্মীনিকে রাস্তায় অসহায়ের মতো , এতিমের মতো একটি বাসের পাদানীতে ঝুলে ঝুলে যেতে একটুখানি পা রাখার জায়গার জন্যে একাকী যুদ্ধ করে যেতে হচ্ছে ?????????

আশা করি আপনি বুঝবেন এবং মহিলাদের জন্যে আলাদা পরিবহনের দাবীতে সোচ্চার হবেন ।

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

ব্লু হোয়েল বলেছেন: ০১। বিষয়টি দৃষ্টিকটু । রাস্তাঘাটে যা কিছুই দেখা যাবে এড়িয়ে যাওয়াই শ্রেয় । চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করতে কেউ পিছপা হবে না ।

০২। আমার মা, মেয়ে, বোন, স্ত্রীকে কখনো এভাবে অন্য কারো সঙ্গে/কোন বাইকারের সঙ্গে রাইডিং দেয়ার প্রশ্নই আসে না ।

০৩। পাবলিক ট্রান্সপোর্টগুলোয় মহিলাদের জন্য নির্ধারিত আসন ব্যবস্থা বেশ বাজে । ঢাকা শহরে চলাচলকারী অধিকাংশ বাসেই মহিলাদের জন্য আসন নির্ধারিত থাকে চালকের বাম পাশে ইঞ্জিনের ঢাকনার উপর । স্থানটা গাড়ির স্বাভাবিক অবস্থান হতে একটু উঁচু হওয়ার একজন নারীকে যথেষ্ট কসরৎ করে গাড়িতে উঠার পর ইঞ্জিন কাভারের উপর নির্ধারিত আসন গ্রহণ করতে হয় । অনেক সময় অনেককে দেখেছি উঁচু স্থানে উঠতে গিয়ে শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যান ।

০৪। পাবলিক বাসে মহিলাদের জন্য ইঞ্জিন কাভারের সিটের পরিবর্তে ডান বামে সমান্তরালে আসন নির্ধারণের জোর দাবি জানাচ্ছি ।

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

শিখণ্ডী বলেছেন: ‌আজকে ইনিয়ে-বিনিয়ে নারীদের পাঠাও-য়ে উঠতে নিষেধ করবেন, কালকে বলবেন হে নারীরা তোমরা প্যাকেটজাত পণ্য হয়ে চলাচল করো নয়ত ঘরে বসে ডিমে তা দাও।

১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২১

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: ভাত দেবার মুরোদ নেই , কিল দেবার গোঁসাই

১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: @ শ্যামল ভাই - আপনার ধারাবাহিক উত্তরগুলো কার মন্তব্যের বিপরীতে বুঝলাম না; আপনি কি ব্লগে প্রতিউত্তর কিভাবে দিতে হয় জানেন না বোধহয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.