![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।
বর্ষরে বর্ষরে -ঝুম বৃষ্টির মাঝে আমার ঐশ্বরিয়া ব্যাপক নাচানাচি করলেও যখন ঢাকা ছাড়লাম তখন আমাদের প্রায় গোসল হয়ে গেছে ঘামে। গ্রীন লাইন এর শীতাতাপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র সাধ্যমত চেস্টা করে যাচ্ছে আমাদের ঠান্ডা করার জন্য। শীতল হবার আগেই ডিভিডিটা শব্দ বিহীন হয়ে গেল। লুমিক্স ক্লিক টু ফেইম - রিয়েলিটি শোর জন্য আমরা মোটামুটি হাইওয়েতে চলা সবগুলো বিলাস বহুল বাসই ট্রাই করে ফেলেছি, এবং প্রতিবারই কোন না কোন ভেজাল লেগে ছিল বাস গুলোর মিউজিক সিস্টেমে, কখনো মনিটর নস্ট তো কখনো ডিভিডি প্লেয়ারটাই নস্ট। এবার সব ঠিক থাকলেও সাউন্ড সিস্টেমে সমস্যা । কিছু একটা করতে গিয়ে শেষে অস্কার জয়ী হার্ট লকার ছাড়া হল। সাউন্ড আসে যায়, ডিভিডি প্লেয়ারে জোরে ঝাকি দিলে সে কিছুক্ষন ভালো শব্দ করে !!!!
ভার্সিটি পড়ার সময় সিলেটের ওয়েদার নিয়ে আমাদের কমন ডায়ালগ ছিল- সিলেটের ওয়েদার আর নারীর মন, এর কোন টাকেই বোঝা সম্ভব নয় । হলও তাই। কটকটে ঢাকা ছেড়ে বৃহত্তর সিলেটে প্রবেশ মাত্রই এক পশলা বৃ্ষ্টি এসে আমাদের মনটাকে জুড়িয়ে দিল। এরপর প্রায়ই ক্ষনে ক্ষনে বৃষ্টি তার কোমল পরশ দিয়ে গেছে আমাদের।
মেঘের মধ্যে দিয়ে চলে আসা জীবন এর মধ্যে বলা আছে
বলা আছে কি ভাবে একটা বিন্দুর ওপর পাক খায় ঘূর্ণি ঝড় .........
না কোন কাল বৈশাখীর দেখা ছাড়াই হার্ট লকার শেষ করে আমরা পৌঁছে গেলাম সিলেট শহর ছেড়ে জাফলং এর পথে জাকারিয়া রিসোর্টে।
সেখানে আমার জন্য অপেক্ষা করছিল বিরাট বিস্ময়। প্রতিযোগী শাওন বলল শামসীর ভাই মোনায়েম ভাই, ফখরুল ভাই, জন ভাই এসেছেন আমাদের সাথে দেখা করতে। তারা সিলেট ফটোগ্রাফী ক্লাবের নেতৃত্বে আছেন। সিলেট জীবনে কত যে আড্ডা দিয়েছি ওনাদের সাথে। মোনায়েম ভাই সেই ফ্লীম ফটোগ্রাফীর আমলে তার ল্যাবে কম মূল্যে আমাদের ছবি প্রিন্ট করে দিতেন, সে কথা ভুলি কি করে। তবুও তারা চাইতেন আমরা যেন ছবি তুলি। প্রায় চার বছর পর এই মানুষ গুলোর সাথে দেখা হয়ে অনেক ভাল লাগল।
এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে- সময় আমার কাটেনা ......তবুও কি আর করা সকালে উঠতে হবে বলে হালকা বৃষ্টি স্নান দিয়ে ঘুমাতে গেলাম।
সকালে নাস্তার টেবিলে গিয়েই মনটা ভাল হয়ে গেল। মনে হল আমরা জঙ্গলে বসে আছি।
আমরা যখন জাফলং এর দিকে যায় বৃষ্টি আবারও তার ডানা মেলে হাজির হয়। আমার অন্যতম পছন্দের একটা রাস্তা ধরে ছুটে চলেছি। প্রতিবারের মতই আবারও মনটা খারাপ হয়ে যায়। পাহাড় থেকে নেমে আসা চপলা চঞ্চলা ঝর্ণা গুলো শুধু দেখেই তৃপ্ত থাকতে হয় ছুয়ে দেখার উপায় নেই। সীমানাটা যে ভাগ করেছিল তার উপর আবারও মেজাজটা চড়ে যায়, ঐ পাহাড়গুলো আমাদের হলে পৃথিবীর কি এমন ক্ষতি হত। সে না পাওয়ার ক্ষতি মেনে নিয়েই সবাই ছবি তুলতে লেগে গেল। মেঘলা আলোয় , বৃষ্টিতে খুব ভাল ছবি উঠার কথা না, তবুও এই সৌন্দর্যটুকু ধরে রাখায় কারো চেস্টার কোন কমতি নেই।
জাফলং এখন মৃত, সেই রূপ সুধা আর নেই। আমাদের লোভাতুর দুটো হাত প্রতিনিয়ত একে গলা টিপে হত্যা করছে, আর হয়ত খুব বেশী দিন লাগবেনা একে পুরোপুরি নিঃশ্বেষ করে দিতে।
চা বাগান কে দুপাশে রেখে আমরা গিয়েছিলাম লাওয়াছড়া রেইন ফরেস্টে- বাংলাদেশের একমাত্র রেইন ফরেস্ট। একসময় বানর, হনুমান সহ নানা প্রানীর বিচরন ক্ষেত্র হলেও এখন প্রায়ই নিঃস্ব। কদাচিৎ দেখা মিলবে তাদের। ট্রেনে যারা সিলেট পর্যন্ত যাবেন তাদের কাছে সবচেয়ে রোমাঞ্চকর মনে হবে এই বনের মাঝ দিয়ে যখন ট্রেনটি ছুটে যাবে তখন।
বৃষ্টি নেমেছে, রিম ঝিম বৃষ্টির লহরী -- তার বারে বারে আগমনে খুব একটা ভাল ছবি তোলা গেলনা। আমাদের ফিরতি পথ ধরতে হয় । হইহল্লা আর গান শুনতে শুনতে আমাদের মাইক্রো এগিয়ে চলে। হঠাৎ চোখে পড়ে একটা খালি খাটিয়া নিয়ে এগিয়ে আসছে কিছু মানুষ। হালকা বিষন্নতা ছুয়ে যায় তখন। তবুও জীবন থেমে নেই, জীবন চলছে জীবনের নিয়মে, ভালবাসা অথবা হারানোকে সাথী করে..........পরিবেশটাকে আবার সাবলীল করতে কেউ একজন গেয়ে উঠে-
আমার সারা দেহ খেয়োও গো মাটি
এই চোখ দুটো তার খেয়োনা
আমি মরে গেলেও
তারে দেখার সাধ মিটবেনা গো মিটবেনা।
আমাকে ফিরে আসতে হবে। ফেসবুকে স্ট্যাটাস এ যখন দিয়েছি আমি এখন সিলেটে তখন ভার্সিটির সহপাঠী বন্ধু আসিফ ফোন করে বলল দোস্ত পারলে একবার দেখা করিস শহরে আসলে, চার বছর হতে চলল দেখা হয়না। আসার কিছুসময় আগে ওকে ফোন দিয়ে অপারগতা জানালাম, আমার যে শহরে যাওয়া হচ্ছেনা, প্রিয় ভার্সিটিকেও দেখা হবেনা এবার। কিছুক্ষন পর ও ফোন দিয়ে বলল আমি আসতেছি। আমাকে অবাক করে দিয়ে রাত নয়টার সময় প্রায় বিশ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ও চলে এল জাকারিয়া রিসোর্টে। অনেকদিন এমন আপ্লুত হইনি ।
ছুটে যেতে হয়, ছুটে চলাই জীবন, রাজ্যের বিষন্নতা যখন ভর করে তখন এই গানটিই গুন গুন করি বারবার-
বহুদূর যেতে হবে,
এখন ও পথের অনেক রয়েছে বাকী
তুমি ভয় পেয়োনা, তুমি থেমে যেওনা
ভালবাসায় বিশ্বাস রেখো ..............।
১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫১
শ।মসীর বলেছেন: জেনে শুনেই ধন্যবাদ.....
২| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:১৭
সেবু মোস্তাফিজ বলেছেন: সুন্দর কিছু সংগ্রহ...............
কিন্তু ভাই একটা পোস্ট ডিলিট করুন............
১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৫
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ.....
৩| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২০
এসএনিট বলেছেন: খুবই সুন্দর! সিলেটে একটা রিসোর্ট হয়েছে নাজিমগড় রিসোর্ট সেটা ও খুব সুন্দর ।
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯
শ।মসীর বলেছেন: ওটা অনেক এক্সপেনসিভ....।
৪| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৪
নীল কষ্ট বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে ছবি গুলো।
জাফলং আজকে থেকে অনেক দিন ধরেই ক্রমাগত তার শ্রী হারাচ্ছে, আমারতো মনে হয় এখন আর সেই সৌন্দর্য কিছুই নেই, এখন দেখলে বরং মন খারাপ হয়ে যায় আমার।
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৪
শ।মসীর বলেছেন:
৫| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৭
শিরীষ বলেছেন:
সবগুলো জায়গাই আমি ঘুরেছি। আবারো দেখে নিলাম আপনার সৌজন্যে। অনেক ধন্যবাদ পোস্টটির জন্যে।
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:১৫
শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ .........।
৬| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৩২
অক্রুর মাঝি বলেছেন: এই শহর জানে আমার প্রথম সবকিছু/ পালাতে চাই, যত সে আসে আমার পিছু পিছু...
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:১৮
শ।মসীর বলেছেন: পালানো কি যায় !!!
৭| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০১
করবি বলেছেন: ইস্ কী সুন্দর সব ছবি। দেখ হয়নি কিছুই।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
শ।মসীর বলেছেন: তবে শুরু হউক দেখা ....
৮| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: হুমমম........ তোমার মধ্যে ইদানীং বৈরাগ্য দেখা যাচ্ছে বিপুল পরিমানে। এই পোষ্টের কিছু গান তার প্রমাণ।
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
শ।মসীর বলেছেন: যারে ঘর দিলা সংসার দিলারে
তারে বৈরাগী মন কেন দিলারে
৯| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপনি অনেক ভ্রমণ করেন দেখছি।ভাল লাগল+++++++++++++++++++
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:২৭
শ।মসীর বলেছেন: ক্যামেরা আর ঘুরা এই নিয়েই বেঁচে আছি............কবে যে দেশে সীমানা ছারাতে পারব...।
১০| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৫
রাত্রি২০১০ বলেছেন: অনেক আগে গিয়েছিলাম..ছবি দেখে অনেক লোভ হচ্ছে!
আবার ফিরিয়ে নিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, ভাল লাগল ফিরিয়ে নিতে পেরে....
১১| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১২
আবু সালেহ বলেছেন:
শ্রীমঙ্গল এ নিয়ে দুই বার গেছি.......বেশ ভালো লাগে....চা বাগান.... পাহাড় আর পাহাড়...........
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
শ।মসীর বলেছেন: চা বাগান.... পাহাড় আর পাহাড়..........
১২| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
ফুল পরী বলেছেন: এই ছবিগুলো তোমার তোলা নাকি? খুব সুন্দর।
গাছের মাথায় মেঘের ছবিটা আর সবশেষের রেললাইনের ছবিটা বেশি বেশি সুন্দর। সবশেষের ছবিটা দেখে কেমন কেমন লাগছে জানো? কেমন যে! বলতে পারি না।
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:০৬
শ।মসীর বলেছেন: হুমমম ছবি গুলো আমার তোলা ।
আহারে মন খারাপ হয়ে গেল বুঝি
১৩| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
চতুষ্কোণ বলেছেন: দুর্দান্ত পোষ্ট! ছবি আর কথা মিলিয়ে। কখনো যাইনি, যেতে ইচ্ছে করে।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
শ।মসীর বলেছেন: কখনো যাইনি এটা কোন কথা হল, বল কবে যাইবা..।এখনই ঠিক কইরা ফেলাও....।
১৪| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
আন্ধার রাত বলেছেন:
শহরে এলে আমার সাথে দেখা হতে পারতো, দেখা হলে এক কাপ চা খাওয়াতে পারতেন
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:০০
শ।মসীর বলেছেন: ইস যদি একটু আওয়াজ দিতেন , চা নাহয় খাওয়াইতাম
১৫| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩
সাগর ঢাকা বলেছেন: শামসীর দোস্ত, ফটো গুলো সুন্দর হয়েছে আসিফ এর সাথে তোর ফটো দেখলাম, তুই কত জায়গায় বেড়াতে যাস ..আমি ৪ বসর উত্তরা-বনানী তেই জীবন শেষ করে দিলাম
(
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
শ।মসীর বলেছেন: দোস্ত এইবার বের হয়ে পড়......
১৬| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
ফেরারী... বলেছেন: আমার ঐশ্বরিয়া!!!
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫০
শ।মসীর বলেছেন: এনি ডাউট
১৭| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১১
রেজোওয়ানা বলেছেন: ছবি গুলো অসাধরণ হয়েছে।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, কেমন আছেন
১৮| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২৪
আহমেদ রাকিব বলেছেন: আবহাওয়াটা ছবি তোলার জন্য খুবই অনুপযুক্ত ছিল। ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ছবি গুলো দেখেই এখন আমার জাফলং যেতে ইচ্ছে করছে।
বৈরাগ্য খুব খারাপ জিনিষ। মারাত্নক ছোঁয়াচে।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
শ।মসীর বলেছেন: বৈরাগ্য খুব খারাপ জিনিষ। মারাত্নক ছোঁয়াচে।-- একি তুই ও
১৯| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২৬
লেজী ফেলো বলেছেন: ভাল লাগল।
জাফলং এর সৌন্দর্য সেই ৭/৮ বছর আগেই দেখেছিলাম নষ্ট হয়ে গেছে। এখন নিশ্চই আরো খারাপ অবস্থা।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১২
শ।মসীর বলেছেন: হুমমম
২০| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৮
কথক পলাশ বলেছেন: বস, রেললাইনটা শ্যামলীতে না? মনে আছে, এই রেললাইনে বসে হামজা ভাই 'রেললাইন বহে সমান্তরাল' গানটা গেয়ে সবাইকে কাঁদিয়েছিল। অদ্ভুত!!
১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:০৮
শ।মসীর বলেছেন: হ রে ফরেস্ট বিটের পাশে ....সিলেটে আমাদের ১ম পিকনিক ছিল ঐ খানে.......।
২১| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৯
তাজা কলম বলেছেন: আমার অনেকদিন আগে দেখা শ্রীমঙ্গলকে মনে পড়ল পোষ্টটিতে। ধন্যবাদ শামসীর।
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩০
শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ.......
২২| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:৩২
বড় বিলাই বলেছেন: ছবি দেখলেই তো মন ভালো হয় যায়। নাস্তার জায়গাটা দেখে পাগল হয়ে গেলাম।
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৯
শ।মসীর বলেছেন: নাস্তার জায়গাটা আমার ও ব্যাপক পছন্দ হইছে,আবার যামু নাস্তা করতে ..........
২৩| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
সুবিদ্ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো.......
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৯
শ।মসীর বলেছেন:
২৪| ১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭
কাঠফুল বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো .. ছবিগুলো দারুণ .. লেখা ও ছবির জন্য অভিনন্দন, তবে ছবির জন্য একটু বেশি অভিনন্দন ...
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫২
শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ......
২৫| ১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: জাফলং যারা আগে দেখেন নি তারা কল্পনাও করতে পারবেন না অতিতের ডাউকি নদীর রুপ।
কী প্রচন্ড স্রোত ছিলো। স্রোতের টানে বিশাল আকৃতির পাথর গুলো ভেসে আসতো। এক পাথরের সাথে আরেক পাথর আছড়ে পড়ে চুর্নবিচুর্ন হয়ে ছোট ছোট নুড়িতে পরিনত হতো। লোভি মানুষের করাল থাবায় জাফলং তার শ্রী হারিয়ে ফেলেছে।
সিলেটে প্রতিদিন বৃষ্টি হচ্ছে। দিনে গরমে হাসফাস করলেও রাতে বৃষ্টির কোমল পরশে সব ক্লান্তি দূর করে দেয়। সিলেটের প্রতি আল্লাহের অশেষ রহমত।
১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৬
শ।মসীর বলেছেন: প্রথম দেখি ২০০০ সালে.।থরে থরে পাথর ছিটানো আর এখন
২৬| ১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
সাফির বলেছেন: ছবি গুলো খুব অসাধরণ হয়েছে ................................।
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৭
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ......।
২৭| ১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১১
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: আমোদেই ছিলেন দেখি!
১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৬
শ।মসীর বলেছেন: তা আর বলতে....
২৮| ১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
আবু নাসের তনু বলেছেন: শেষের ছবিটা অনেক ভাল লেগেছে.........
১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৭
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ নাসের ....।কেমন আছ।
২৯| ১৮ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: সেই ১৯৭৩ সালে প্রথম জাফলং দেখেছি। বর্ডার পার হয়ে ডাউকির উপরের ঝুলন্ত ব্রিজে উঠেছি। নিচে খরস্রোতা ডাউকির গর্জনে কারো কথা শোনা যায়নি। আর আজ?
১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৭
শ।মসীর বলেছেন: জাফলং : যখন যৌবন ছিল তার অঙ্গে ।।
Click This Link
৩০| ১৮ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
নতুন রাজা বলেছেন: জাফলং গিয়েছিলাম ২০০২-এ। যাওয়ার পথে একটা রাস্তা আছে, পাহাড়ের বুক চিরে সোজা...যতদুর চোখ যায় সোজা... । এখনো সেই রাস্তাটা মনের মাঝে রয়ে গেছে...
১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৩
শ।মসীর বলেছেন: স্মৃতি গুলো সুখ জাগানিয়া
৩১| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৪২
সায়েম মুন বলেছেন:
বৃহত্তর সিলেটের সব জেলাতেই ঘুরার সৌভাগ্য হয়েছে। জাফলং দু'বছর আগেও গিয়েছিলাম। ঠিক আপনাদের মতই বৃষ্টির কবলে পড়ে ছবি তোলা কষ্টকর হয়েছিল। এবছর গিয়ে ভাল মতোই ছবি তোলা হয়েছে। তবে জাফলংয়ের আগের সৌন্দর্য আর নাই। সিলেট এলাকায় বর্ডারের পাহাড়গুলো দেখে বড় আফসোস হয়।
১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: জাফলংয়ের আগের সৌন্দর্য আর নাই।
৩২| ১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১২
লালসালু বলেছেন: কি মজা!
১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৮
শ।মসীর বলেছেন: তা আর বলতে....। আছ কেমন ।
৩৩| ১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৩
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগা জায়গাগুলো আবার দেখলাম আপনার লেখা আর ক্যামেরার চোখে। ঝর্না গুলো তামাবিলের পরেই। তবে এগুলো ভারতে বাংলাদেশে নয়।
১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৪৮
শ।মসীর বলেছেন: এটাইত দুঃখ ভাইয়া ।
মনটা খারাপ হয়ে যায়। পাহাড় থেকে নেমে আসা চপলা চঞ্চলা ঝর্ণা গুলো শুধু দেখেই তৃপ্ত থাকতে হয় ছুয়ে দেখার উপায় নেই। সীমানাটা যে ভাগ করেছিল তার উপর আবারও মেজাজটা চড়ে যায়, ঐ পাহাড়গুলো আমাদের হলে পৃথিবীর কি এমন ক্ষতি হত।
৩৪| ১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারন!!!
শামসীর, তুমি বাংলার চিরন্তন সৌন্দর্য্যকে তোমার মনের মনণশীলতায় আর ক্যামেরার কারিগরি নান্দনিকতায় জীবনানন্দের কবিতার মত ফুটিয়ে তুলেছো! এমন সৌন্দর্য্য আমার মনের ভিতর সর্বক্ষণ লালন করতে চাই!
+
১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
শ।মসীর বলেছেন: মনকে গতিশীল রাখার জন্য এটাই আমার কাছে সবচেয়ে ভাল পথ মনে হয়েছে.........।
ভাইয়া যে বিশেষন দিয়েছেন তার যোগ্য আমি নই, তবু আমি আনন্দিত এই ভেবে যে আপনি সে ভাবে ভেবেছেন ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে.........ভাল থাকবেন সবসময়।
৩৫| ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০৪
শাহ্ নাজ বলেছেন: মেঘলা দিন/বৃষ্টির দিনে তোলা ছবিরও কিন্তু একটা আলাদা আমেজ আছে ।
পোস্টটা পড়ে সিলেট ঘুরে আসতে ইচ্ছে করছে ।
১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন বৃস্টি দিনে । ভাল লাগবে...
৩৬| ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২২
মেরিনার বলেছেন: আমার বাড়ী সিলেট - মাত্র বাড়ী থেকে ঘুরে এলাম, ৫ দিন ছিলাম। তবু আপনার দেয়া ছবিগুলো দেখে এখনই আবার ছুটে যেতে ইচ্ছা করছে। ক'দিন আগে, ঢাকার ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রা নিয়ে যখন ঢাকাবাসীরা complain করছে, আমার গ্রামের বাড়ীতে তখন রাতে ফ্যান বন্ধ করে রীতিমত গায়ে কাঁথা চড়াতে হয়েছে।
একজন ব্লগার যেমন বলেছেন - সিলেটে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের উপর মানুষের লোভের তীক্ষ্ম নখের চিহ্ন ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে এবং এগুলোর অবাধ পণ্যায়ন চলছে। সিলেটি হিসেবে এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় অশনি সংকেত ও ভাবনার বিষয়।
১৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:০৯
শ।মসীর বলেছেন: সিলেটে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের উপর মানুষের লোভের তীক্ষ্ম নখের চিহ্ন ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে এবং এগুলোর অবাধ পণ্যায়ন চলছে।
কিছুই করার নেই
৩৭| ২০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
নীল-দর্পণ বলেছেন: ১০ এবং ১১ নম্ব ছবি দুইটার তোলার সময় লেন্সের চারপাশে কিছু দিয়েছিলেন নাকি?
নিজ চোখে জাফলং না দেখলে বলতাম ফটোশপের কাজ।
২০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:২০
শ।মসীর বলেছেন: বৃষ্টিতে ক্যামেরার চারপাশে একটা পলিব্যাগ জড়িয়ে নিয়েছিলাম
জাফলং বৃস্টিতে অতুলনীয়......।
৩৮| ২১ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:১৪
পুরাতন বলেছেন: দেইখা যাইতে ইচ্ছা করতাছে ্|++++
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪০
শ।মসীর বলেছেন: দেশে আসলে অবশ্যই যাবেন ....।
৩৯| ২১ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:২৫
চাঙ্কু বলেছেন: পোলাপাইন এত ঘুরাঘুরি করার সময় পায় কুথায় ?? আফসুস
উপরের ছবিটা ছাড়া সবগুলি ছবি কেমন বিষন্ন , সবচেয়ে বেশী বিষন্ন লাগছে রাস্তাগুলাকে । রাস্তাগুলার জন্য আফসুস । বেচারা রাস্তা, সাথে নাস্তা খাওয়ারও কেউ নাই ।
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫০
শ।মসীর বলেছেন: আহারে
মনটাও যে বিষন্ন ছিল তখন , হয়ত তাই
৪০| ২১ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৪৫
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: স্যাম, নাজিমগড় গেসিলাম।
ভার্সিটি যাইবার টাইম পাই নাই।
ওইদিন তোমারে আগোরার পাশে দেখসিলাম।
এই হইল খবরাখবর।
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: দেইখা একটা ফোন কি দিতে পারলানা
৪১| ২১ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৫১
নিমা বলেছেন: ছোট বেলা থেকে চা বাগানের এতো কাছাকাছি বড় হয়েছি
প্রতিদিন দেখে ও আজ মনে হয় আরো কিছু দেখা বাকি ছিলো.।
আমাদের দেশটা এতো সুন্দর কেনো?
ভালোলাগা ছোয়ে গেলো
২১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১৬
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ
দেখার আছে অনেক কিছু, চোখ খুলে দেখে যান..
৪২| ২১ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:০৬
দ্যা ডক্টর বলেছেন: জাফলং বা সিলেট যাইনি কখনো, ছবিতে দেখা হয়ে গেল
হাউজিংটা কি পলিথিন ব্যাগ দিয়ে তৈরী?
২১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২০
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ........।
হুমম পলিথিন দিয়ে
৪৩| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ছবি গুলি অসাধারন হয়েছে। জাফলং লাউয়াছড়া বান্দরবন এই গুলি যায়গায় আবার যেতে হবে। তোমার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে বৃষ্টির সময়ই আসলে যাওয়া উচিত।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৭
শ।মসীর বলেছেন: আসলেই বৃস্টির সময় যাওয়া উচিৎ, ঐ সময়টা পুরা অন্যরকম.....
৪৪| ৩০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
সহেলী বলেছেন: তোমার লেখা পড়বো না কি ছবি দেখবো !
অবাক হয়ে কয়েকবার দেখলাম " চাঙ্কু" মন্তব্য করেছে !
০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
শ।মসীর বলেছেন:
হুমম অনেক দিন পর চাঙ্কুকে দেখলাম !!!
৪৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ রাত ২:১০
সোমহেপি বলেছেন: জাফলং আমার ভালো লাগেনা।খালি চাইয়া থাহনের আছে ধরা যায়না ছোঁয়া যায়না
০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৮
শ।মসীর বলেছেন: আমিওত তাই বলি, খালি আফসোস বাড়ে
৪৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৮
দুখী মানব বলেছেন:
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
শ।মসীর বলেছেন: কি হইল.....
৪৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪৩
স্বপ্নচর বলেছেন: অসাধারন।এক কথায় অতুলনীয়।
খুব সুন্দর লাগলো ছবি গুলো।
অফটপিক:
আপনি কি ক্যামেরা ব্যবহার করেন।
০৯ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৫০
শ।মসীর বলেছেন: ব্যবহার আগে করতাম ফুজি এখন করি নাইকন ডি৯০
৪৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৪
নীল মানব বলেছেন: সিলেট শহর ছেড়ে জাফলং এর পথে জাকারিয়া রিসোর্টে। এটা কোনদিকে..একটু বলবেন কী ?
যদি ট্যুর এরকম হয় চট্টগ্রাম-সিলেট শহর-জাফলং-তামাবিল তাহলে কী জাকারিয়া রিসোট পাওয়া যাবে ?
কিংবা
চট্টগ্রাম-সিলেট শহর-শ্রীমঙ্গল-লাউয়াছড়া
কিংবা
লালাখাল যুক্ত করলে কীভাবে সফর করা যায় ?
২দিনের সফরে কী সম্ভব ? জাকারিয়া রিসোট নিয়ে কিছু বলবেন ?
গাড়ী পাওয়া যাবে কী করে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৪৫
শ।মসীর বলেছেন: সিলেট শহর থেকে জাফলং এর পথে ৪-৫ কিলো যাবার পর হাতের বামে জাকারিয়া রিসোর্ট, নির্দেশনা দেয়া আছে, কারো কাছে জানতে চাইলেও দেখিয়ে দিবে।
চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে শ্রীমঙ্গল নেমে যাবেন। সেখান থেকে লাউয়াছড়া ঘুরে , চাইলে মাঢব কুন্ডও যেতে পারেন। টারপর সিলেটে যেতে পারেন বাসে বা ট্রেনে। রাতে রওয়ানা দিলে শ্রীমঙ্গল পৌঁছাবেন সকালে , তারপর ঘুরে রাতের মাঝে বাসে সিলেট যেতে পারেন।
লালাখাল জাফলং যাবার পথে।
২ দিনে সম্ভব, যদি সবার সেরকম এনার্জি থাকে।
সিলেটে নেমে রেন্টের গাড়ি সহজেই পেতে পারেন।
৪৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:০১
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: আল্লাহ বাঁচালে শ্রীমংগল যাবই যাব।
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:২০
শ।মসীর বলেছেন: ইনশাআল্লাহ......
৫০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১০
মুহিব বলেছেন: ট্রেন যাওয়ার পথটার কোন তুলনা হয় না।
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:২১
শ।মসীর বলেছেন: ওটা অসাধারন....
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জেনে শুনে পেলাশ