নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শ্রেষ্ট হওয়ার জন্য শেষ হচ্ছি।।সেই ছোট থেকেই বেড়ে চলেছি আমি তাও জানি এই বেড়ে উঠার ফলেই এক সময় নিংশ্বেষ হয়ে যাব।আকাশে চাঁদ দেখে অবাক হই না, কিভাবে জুলে আছে ঐ শূন্যে! আমি অবাক হই চাদটাকে কে এত সুন্দর নিয়মে বেধে দিয়েছে।

ব্লগার শান্ত

শ্রেষ্ট হওয়ার জন্য শেষ হচ্ছি

ব্লগার শান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন আম্রা এক্টু সচেতুন হুই …………

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

কুত্তার কার্টুন আঁকা চাদরের উপর চিত হয়ে শুয়ে আছে আক্কাস। লাল নীল বেগুনী বাতির এই সাউথ
আমেরিকা শহরটা বড়ই অদ্ভুত। এখানে কাউকে কারো চন্দনের টাইম নাই। যে যার মত পকপক
করে ছুটে চলেছে আপন গতিতে....
ভাবতে ভাবতে আক্কাস একটা কাশি দিলো। লুঙ্গির
গিট্টা খুলে কোছা থেকে একটা মোহিনী বিড়ি নিয়ে দুই ঠোঁটের মাঝখানে ঢুকিয়ে লাইটার
খুঁজতে লাগলো। বিছানার উপর লাইটার পাওয়া গেলোনা। যে করেই হোক এখন
বিড়িটা ধরাতে হবে। নাহলে ড্যাম হয়ে যাবে...
আগুন খুঁজতে আক্কাস রুম থেকে বের হয়ে সিড়ির হাতলে বসলো।
দুইহাতে ঠেলা দিয়ে পিছলা খেয়ে তিনতলা থেকে দোতলায় চলে আসলো। তারপর লাফ
দিয়ে উল্টাদিকে ঘুরে পাছা দিয়ে বাড়িওয়ালা গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্যের ঘরের দরজায়
একটা ধাক্কা দিলো। গৌরাঙ্গদের কলিংবেল নষ্ট। তাই আক্কাস এভাবে ব্যাকসাইড
হিটিং প্রসেসে দরজা নক দেয়...
মিনিটখানেকের মধ্যে দরজা খুললো গৌরাঙ্গের জারজ মেয়ে অঞ্জনা। দরজা খুলেই সে বিকট
স্বরে একটা চিৎকার দিলো। তারপর পকাত করে ফ্লোরে হুতে পরলো। আক্কাস
ফ্লোরে হুতে থাকা অঞ্জনার দিকে তাকাতে গিয়ে দেখলো, তার পিন্দনে সেই জর্দা কালারের
লুঙ্গিটি নেই। বিড়ি বের করার সময় আক্কাস লুঙ্গির গিট্টা খুলেছিলো। তখন আর
গিট্টা বানতে মনে ছিলোনা। ভুলে সে লুঙ্গি থুয়ে এসে পরেছে। এজন্যই দিগম্বর
আক্কাসকে দেখে অঞ্জনা তার ইমোশন সামলাইতে না পেরে হুতে পরেছে...
এভাবেই সচেতনতার অভাবে আক্কাসের মত সম্ভ্রান্ত বংশের ছেলেরা সম্ভ্রম হারিয়ে মানব
সমাজ ছেড়ে দুরে চলে যায়। দেশ হারায় আক্কাসের মত মেধাবী সোনার ছেলেদের। তাই আসুন
আমরা সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সবাই ঐক্যবদ্ধ হই। দেশটা তো আক্কাসদেরই, তাইনা?
হালারাই তো বাংলাদেশ...

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.