নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মাত্রই ভুল- এই উক্তিটি অসত্য ও ভুল । এই উক্তিটি সম্পূর্ণ ভুল এতে মানুষকে হীন বলা হয়েছে। মানুষ ভুল করে আবার ভুল শুধরেও ফেলে । আর এই ভুল শুদ্ধের মাঝেই মানুষ জ্ঞান অর্জন করে প্রতিনিয়ত।কিন্তু উক্ত উক্তিতে মানুষ কেবল ভুলই করে তা বোঝানো হয়েছে।
জ্ঞান অর্জনের বিষয় নয় , জ্ঞান জাগ্রত করার বিষয় , উপলব্ধির বিষয়। জ্ঞান মানুষের অন্তরে সুপ্ত , জ্ঞানে মানুষের আত্মা পূর্ণ, প্রয়োজন কেবল জাগ্রত করা । মানুষ মাত্রই জ্ঞানী , মানুষ জ্ঞানী এটি আমার বিশ্বাস , হ্যাঁ কেউ আমার সাথে একমত হবেনা কিন্তু আমার বিশ্বাস জন্মের পূর্বে আত্মা সৃষ্টির মুহূর্তেই আত্মা জ্ঞানে পূর্ণ হয় অথবা এই জ্ঞান দিয়েই তৈরি হয় আত্মা অর্থাৎ আত্মাই জ্ঞান।
আত্মার এই জ্ঞান থাকে সুপ্ত বা ঘুমন্ত সেই জ্ঞান জাগাতে হয় । আত্মার জ্ঞান পূর্ণ জাগ্রত হলেই আত্মা পূর্ণ শক্তিশালী হয়ে উঠবে,আত্মা পাবে তার কাঙ্খিত পূর্ণতা । জন্মের মুহূর্তে মানুষ যেমন নাজুক থাকে জন্মের সময় আত্মার জ্ঞানের অবস্থাও তাই থাকে বেড়ে ওঠার সাথে সাথে আত্মার জ্ঞানও ধীরে ধীরে জাগতে থাকে। আত্মার জ্ঞান পূর্ণ জাগ্রত করতে পারলেই মিলবে মানুষের পূর্ণ মুক্তি তখন মানুষের বা আত্মার কোন সীমাবদ্ধতা থাকবেনা ।আত্মা হয়ে যাবে পূর্ণ শক্তিশালী পূর্ণ স্বাধীন।
আমি আত্মা আমার একটি শরীর আছে। এটাই সত্য । আমার আত্মা , আমার শরীর কিন্তু আমি কই ? তাহলে কি আত্মা এবং শরীরের বাইরে আমি আরেকটি সত্তা। নাকি আত্মা এবং শরীর মিলেই আমি ? অথবা আমি হয় আত্মা অথবা শরীর । আমি আত্মার পক্ষে অর্থাৎ আমিই এই আমিটাই হচ্ছে আত্মা। শরীর আত্মার ধারক মাত্র । আমি নশ্বরতায় বিশ্বাসী নই আবার নশ্বর বলতে আমি মনে করি কেবল রুপের পরিবর্তন কিন্তু বিনাশ বা শেষ নয়।
সৃষ্টির প্রথম থেকে আজ অবধি মানুষের কর্মকাণ্ড যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে হয়ত আমার কথার পক্ষে অস্পষ্ট হলেও কিছুটা সমর্থন পাওয়া যাবে।
মানুষ বন্য পশুর ন্যায় জীবন যাপন করত অর্থাৎ সৃষ্টির প্রথমে মানুষ ও অন্য প্রাণী একই অবস্থায়। মানুষের সভ্যতার প্রথম পদক্ষেপ আগুন এবং চাকা। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ঘর্ষণে আগুন সৃষ্টি হয় মানুষ তা দেখল আয়ত্ত করল এবং সফল হল।অর্থাৎ মানুষ জ্ঞান ধারন ও তা ব্যবহার করতে পারে ।
চাকা আবিস্কারকে সম্পূর্ণই মানুষের জ্ঞান বলতে হবে এটি মানুষ দেখে শেখেনি বা আয়ত্ত করে নয় নিজের ভেতর বা ভেবে বের করেছে অর্থাৎ এই জ্ঞান তার ভেতরে ছিল । অর্থাৎ মানুষের ভেতর এই জ্ঞান পূর্বেই ছিল সমস্যা সমাধানে মানুষ তা ভেতর থেকে বের করেছে ।
পৃথিবীর বিখ্যাত দার্শনিকদের দর্শন এবং এই চাকার আবিস্কারকে যদি মেলাই এবং এভাবে ব্যাখ্যা দেই- জন্মের পরেই সক্রেটিস,রবীন্দ্র ,প্লেটো ,আইনিস্টাইন জ্ঞানী হয়ে বা দার্শনিক হয়ে জন্মায়নি এটি যেমন সত্য তেমনি তারা যে জ্ঞান মানুষকে দিয়ে গেছে তা তাদের নিজের ভেতর থেকে বের করা বা নিজের ভেতরে সুপ্ত জ্ঞান যা পৃথিবীতে পূর্বে তারা বা অন্য কেউ কখন জানতোনা বা পায়নি।
সুপ্ত বা ঘুমন্ত এই জন্য বললাম যেহেতু এই জ্ঞান পূর্বে কখনো শোনা অথবা দেখা যায়নি । তাহলে এই জ্ঞান কথা থেকে এলো ? কিন্তু এই জ্ঞান ছিল কোথাও না কোথাও ছিল। কারণ শূন্য বলতে কিছু নাই , শূন্য থেকে কিছু হতে পারেনা। উত্তর একটাই এই জ্ঞান তাদের ভেতর ছিল ঘুমন্ত যা তারা নিজের ভাবনার দ্বারা জাগ্রত করেছে।
তাহলে কোথায় তারা এই জ্ঞান পেলেন ? শূন্য থেকে কোন কিছু হতে পারেনা বা শূন্য বলতে কোন কিছু নেই তাই আত্মার ভেতর বা মনের ভেতর কিছু না থাকলে তা থেকে কিছু সৃষ্টি হতে পারেনা।যে বিষয় পৃথিবীতে কেউ কখন জানেনি যা সম্পর্কে পৃথিবীতে পূর্বে কোন ধারনাই নেই সেই জ্ঞান মানুষের মন থেকে কিভাবে সৃষ্টি হয় ???
উত্তর-ভেবে, চিন্তা করে বের করেছেন। তাহলে এই জ্ঞান তার ভেতরে পূর্বেই ছিল যা তিনি পরে বের করেছেন যে কোন ভাবে। এই কথা যদি ঠিক হয় তাহলে প্রতিটি মানুষের ভেতরে জ্ঞান সুপ্ত অর্থাৎ ভেতরে বা আত্মায় মানুষের জ্ঞান রয়েছে যা জন্মের পূর্বেই আত্মার মাঝে সুপ্ত ।আত্মা হয় জ্ঞানের ধারক অথবা আত্মাই জ্ঞান।
ইসলামে বলা হয় , খোদা বলেন মানুষ আমারই অনুরূপ। আবার বলা আছে খোদা নিরাকার ।
তাহলে কি ? মানুষের আকার রয়েছে খোদার আকার নেই কিভাবে অনুরূপ হয় ? মানুষের শারীরিক আকৃতি আছে কিন্তু আত্মার আকৃতি নেই । আত্মাই মানুষের মূল বা প্রাণ।খোদা এই আত্মার আকৃতির কথাই বলেছেন যা তাঁর অনুরূপ।
সৃষ্টির করেছেন সৃষ্টিকর্তা । সৃষ্টির পূর্বে বা যখন কোন সৃষ্টি ছিলনা তখন কি ছিল ? তখন ছিল সৃষ্টিকর্তা অর্থাৎ ১ এরপর সৃষ্টি হল । তাহলে সৃষ্টি কোথা থেকে হল সৃষ্টিকর্তার থেকে অর্থাৎ সৃষ্টির যা কিছু , সৃষ্টির শুরু সৃষ্টিকর্তার থেকে অর্থাৎ ১ থেকে । তাহলে জানা অজানায় যা কিছু ভালো মন্দ সবই সৃষ্টিকর্তা বা ঈশ্বরের অংশ। ১ কে ২ ভাবে আমরা পাই
১ সমষ্টিগত বা বিভাজিত এক
২ অবিভাজিত বা স্বয়ংসম্পূর্ণ এক
সমষ্টিগত বা বিভাজিত এক – যা এক হওয়ার জন্য অন্য এককের সমষ্টির প্রয়োজন হয় । আমি একজন কিন্তু হাত বা পা বা আমার শরীরের অর্ধেক নিয়ে আমি এক নই । তাই শারীরিকভাবে আমার এক হতে হলে অন্য এককের সমষ্টির প্রয়োজন হয়। ঠিক এভাবে আগুন ছাড়া দৃশ্যমান সকল বস্তুর ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য ।
অবিভাজিত বা স্বয়ং সম্পূর্ণ এক- শক্তি হচ্ছে অবিভাজিত এক। জ্ঞান, আলো , গতি ,চাপ , তাপ বা যে কোন শক্তিকে যতই বিভাজিত করা হোক শক্তির মৌলিক গুনের কোন পরিবর্তন হয়না হয়তো দুর্বল হতে পারে কিন্তু শক্তির ধর্ম সম্পূর্ণ অক্ষুন্ন থাকে । একই সাথে শক্তির একক তৈরির জন্য বস্তুর সহযোগিতা লাগে কিন্তু অন্য এককের সমষ্টির প্রয়োজন হয়না।মজার বিষয় শক্তির ক্ষেত্রে কেবল একটি শক্তি দৃশ্যমান তা হচ্ছে আগুন। আলোর সাহায্যে বস্তু দৃশ্যমান হয় কিন্তু আরও মজার বিষয় আলোর কারণে বস্তু দৃশ্যমান কিন্তু আলো দৃশ্যমান নয়।
শক্তি তৈরির জন্য বস্তুর প্রয়োজন হয় । বস্তু বা পদার্থ ছাড়া শক্তি উৎপাদন অসম্ভব।তাই আমার মনে হয় শক্তি পদার্থে বন্দী বা শক্তিকে পদার্থে বন্দী করে রাখা হয়েছে। এমন যদি হয় কোন পদার্থ ছাড়াই আলো , গতি , চাপ, তাপ বা শক্তি উৎপাদিত হয় তাহলে কেমন হয় ! আমার অসম্ভব মনে হয়না কিন্তু কিভাবে সম্ভব তাও জানিনা কিন্তু মনে হয় সম্ভব।
এখান থেকে যদি মানুষ সৃষ্টির দিকে আলোকপাত করি । আত্মা একটি শক্তি যা সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি । তাহলে ঈশ্বর বাণী , মানুষকে ঈশ্বরের অনুরূপ এটি সত্য প্রমাণ হয় - খোদা শক্তি , আত্মাও শক্তি যা ঈশ্বর থেকেই তৈরি এবং ঈশ্বরের অনুরূপ।
ঈশ্বর সব জানেন তাহলে মানুষ সৃষ্টি করা পৃথিবীতে পাঠানো পাপ-পুন্য,স্বর্গ-নরক এত কিছুর কি প্রয়োজন । সৃষ্টির পর স্বর্গ-নরকে পাঠিয়ে দিলেই তো হত ব্যস ঝামেলা শেষ । বিষয়টি খুব চিন্তা করতাম । সঠিক কোন উত্তর পাইনি। কিন্তু যখন পেলাম জানিনা কতটা ঠিক কিন্তু যুক্তি সঙ্গত মনে হল। মানুষের আত্মাই হচ্ছে মূল মানুষ এবং তা তৈরি জ্ঞান দিয়ে , জ্ঞানটি সৃষ্টি কর্তার জ্ঞান। অর্থাৎ আত্মাই জ্ঞান ।যার ক্ষমতা এখন মানুষের কল্পনার বাইরে । যার ফলে সৃষ্টির পরেই যখন আত্মাকে বলা হল , বল আমি তোমার প্রভু কিন্তু আত্মা বলতে অস্বীকৃতি জানায় । কারণ আত্মা তখন তাঁর জ্ঞানের শক্তি জানত । ফলে তাকে ঘুমন্ত করে শরীরে বন্দী করা হল।পৃথিবীতে বা স্বর্গ নরক বা পাপ পুন্যের উদ্দেশ্য একটাই জ্ঞান বা আত্মাকে জাগ্রত করা কিন্তু সঠিক ভাবে । তাকে কিছু মাত্র চেতনা দেয়া হল যাকে আমরা বলি ভাবনা বা মন। আর এটাই হল আত্মা বা জ্ঞান জাগ্রত হওয়ার বা আত্মার মুক্তির একমাত্র পথ। যার বলেই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব।
এই পৃথিবী সমস্যায় ভরা বেঁচে থাকার মূল কারণই হচ্ছে “সমস্যা”। এই সমস্যাকে সঠিকভাবে বা পাপহীন ভাবে সমাধান করতে পারলেই ভাবনার বা মনের শক্তি বৃদ্ধি পায় জ্ঞান জাগ্রত হতে থাকে । যাকে কিছু জ্ঞানী মানুষরা বলেন অন্তরচক্ষু।যার খুলেছে সে জানে আসলে আত্মা কি ? আমরা কিছু উপলব্ধি করি মাত্র। কিন্তু পাপ বা ভুল সেই সঠিক পথ থেকে মানুষকে সরিয়ে আনে মানুষকে তাঁর অক্ষমতার মধ্যে আটকে রাখে । মানুষ ভাবে সে অক্ষম ফলে আত্মা বা জ্ঞান থাকে ঘুমন্ত । শয়তানের মূল কাজই হচ্ছে আত্মাকে বিভ্রান্ত করে ঘুমন্ত রাখা । যাতে আত্মা তাঁর আত্ম পরিচয় যেন না পায়।
এ কারণেই পৃথিবীতে মানুষের আগমন যার মূল কারণ আত্মার ক্ষমতাকে বা জ্ঞানকে জাগ্রত করার সঠিক পথ আয়ত্ত করা ।
মৃত্যুর পর স্বর্গ নরক যে ভালো করল সে প্রাথমিক ধাপ পূর্ণ করল। স্বর্গে যেখানে সমস্যাহীন সে তখন আরও উন্নত ধাপে যাওয়ার সুযোগ পাবে তাঁর আত্মাকে পূর্ণ মাত্রায় জাগ্রত করার । যে ভুল করল সে যাবে নরকে অনন্ত সমস্যায় এবং নরকের আত্মা হয়ত আর কখনই প্রকৃত জ্ঞানের খোঁজ পাবেনা , পাবেনা সেই কাঙ্খিত মুক্তি। । জানিনা এরপরে আরও কিছু থাকতে পারে কিন্তু পৃথিবী ,জীবন, স্বর্গ নরক সব কিছুরই মূল লক্ষ এই আত্মাকে জ্ঞানকে জাগ্রত করা আত্মাকে পূর্ণ শক্তিশালী করে মুক্ত করা।
জ্ঞান আসলে কি ? যা আমরা শিখি আয়ত্ত করি বা আমাদের মাঝে যে জ্ঞান সুপ্ত আছে তা ভেবে বের করি ও অন্যের মাঝে সেই জ্ঞান ছড়িয়ে দেই।
পৃথিবীতে মানুষ ছাড়া আরও বহু প্রাণী রয়েছে কিন্তু আমাদের জ্ঞানের সীমায় এখন এমন প্রাণী নেই যা মানুষের জ্ঞানের সাথে তুলনীয়। মানুষ যে শ্রেষ্ঠ এর প্রমাণ বা এই স্বীকৃতি কেবল একটি জায়গাতেই সুস্পষ্ট উল্লেখ করা হয় তা হল ধর্ম।
একমাত্র ধর্মই মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ । যেখানে কোন প্রশ্ন বিতর্ক পরীক্ষা ছাড়াই মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের সাক্ষী দেয়।যদিও ধর্ম নিয়ে বিতর্ক অনেক যা মানুষ করে। কিন্তু ধর্ম মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে বিন্দু মাত্র বিতর্ক করেনা অন্য কোন প্রাণীকেও মানুষের সম মর্যাদা দেয় না। প্রতিটি ধর্ম মানুষকে বলে সৃষ্টির সেরা জীব এখন আমরা ধর্মকে যাই বলি, মানি বা না মানি।
আত্মাই জ্ঞান । পুন্য এই জ্ঞানকে জাগ্রত করে,আত্মাকে নিয়ে যায় তাঁর সঠিক পথে মুক্তির পথে । ভুল জ্ঞানকে করে শৃঙ্খলিত আত্মাকে রাখে ঘুমন্ত । মানুষ আকাশের দিকে তাকায় , তাকায় অনন্তের দিকে , ডানা মেলা পাখির দিকে আর তাঁর আধ জাগরিত আত্মা মুক্তির আকাঙ্খায় ছটফট করে । সে খোঁজে মুক্তির পথ। পুন্যই জ্ঞান , জ্ঞানই আত্মা , পূর্ণ জ্ঞান মানে মুক্তি আর এ কারণেই আত্মার সৃষ্টি।মানুষ এখন এ পর্যন্তই জানে তাঁর মুক্তি পেতে হবে আত্মাকে জ্ঞানকে পূর্ণ জাগ্রত করতে হবে কিন্তু এরপর কি জানেনা , মুক্তি পেলে কি ? তা জানেনা । এরপর জানতে হলে মানুষকে অপেক্ষা করতে হবে আত্মার মুক্তি পর্যন্ত।
ঈশ্বরের উদ্দেশ্য মানুষ ঈশ্বরকে জানুক। ঈশ্বর মানুষ সৃষ্টি করেছেন তারই মত করে।পুণ্যই জ্ঞান জ্ঞানই আত্মা। ঈশ্বরের প্রকৃত পরিচয় দেয়াই ঈশ্বরের মূল লক্ষ্য । যা পৃথিবী , জীবন,স্বর্গ-নরক হয়ত আরও এমন অনেক ধাপের পর মানুষ পাবে সেই প্রকৃত জ্ঞানের সন্ধান আত্মার পূর্ণ মুক্তি ঈশ্বরের পরিচয়।স্বর্গ বা নরক যখন সেই বাস্তবতায় মানুষ যাবে একটি বিতর্ক শেষ তা হচ্ছে ঈশ্বরের অস্তিত্ব । তখন মানুষ ভাবা শুরু করবে কেবল ঈশ্বরকে নিয়ে । আর ঈশ্বরই হচ্ছেন প্রকৃত জ্ঞান।
_____________________________________________
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
সরকার পায়েল বলেছেন: ধন্যবাদ । বেদান্তে আমার তেমন কোন জ্ঞান নেই যা কিছু বলি নিজের কিছু উপলব্ধি মাত্র। অনুরোধ করব
মন্ত্রের ডাক (Click This Link
এটি সময় হলে দেখার জন্য ।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
রিভানুলো বলেছেন: ঈশ্বরই হচ্ছেন প্রকৃত জ্ঞান।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০০
সরকার পায়েল বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল । জ্ঞান আহরনের নয় উপলব্ধির বিষয় ।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
রিয়াজউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: তাহলে সমস্যা হীন আর সমস্যা যুক্ত স্থান টা কোথায় ? আপনি কি পূনজন্ম এর কথা বলছেন?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
সরকার পায়েল বলেছেন: আমি কোন সমস্যা নিয়ে কিছু বলিনি । আমি জ্ঞান নিয়ে বা জ্ঞান কি তা নিয়ে আমার উপলব্ধির কথা বলেছি মাত্র। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
সিস্টেম অ্যাডমিন বলেছেন: আত্মতত্ত্ব প্রকৃতপক্ষে বেক্তিগত উপলব্ধির বিষয়বস্তু । বেদান্ত বলেন , একজন প্রকৃত আত্মজ্ঞ গুরু ব্যাতিত এ গুরহ তত্ত্ব অনুধাবন সম্ভবপর নয়। তবে শুরুটা হবে "আমি কে?" এই প্রশ্নের মাধ্যমে ।
জ্ঞানমার্গ একটি অন্যতম সাধন পথ।
ভাল প্রচেষ্টা , সাধুবাদ জানাই।