নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহ ছাড়া আর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল ।

েশখসাদী

আল্লাহ ছাড়া আর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই । হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল ।

েশখসাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃষ্টির পানি , আল-কোরআন এবং বিজ্ঞান !

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫





১.



"আল্লাহ আকাশ থেকে বর্ষণ করেন বিশুদ্ধ পানি ।" (সূরা ফুরকান-৪৮)



বৃষ্টির পানি যে বিশুদ্ধ পানি এটা বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক আবিস্কার । নদ-নদী, খাল-বিল বা সমুদ্র হতে বাষ্পীভবনের মাধ্যমে পানি যখন জলীয় বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায়, তখন পানি ময়লা-আবর্জনা মুক্ত হয়ে যায় । এই জলীয় বাস্প ঘনীভূত হয়ে মেঘ তৈরী হয় । পরে মেঘ হতে যখন বৃষ্টি হয় তখন বিশুদ্ধ পানি ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হয় ।



আজ থেকে চৌদ্দশ বছর পূর্বেই কুরআন বিশ্ববাসীকে বৃষ্টির পানির বিশুদ্ধতার ব্যাপারে অবহিত করেছে ।



২.



ভূ-গর্ভস্হ পানি আসলে বৃষ্টির-ই পানি যা আল্লাহ ভূ-গর্ভে সংরক্ষণ করেন । সে ভূ-গর্ভস্হ পানি মাটির প্রতিবন্ধকতাকে অগ্রাহ্য করে স্রোতাকারে প্রবাহিত হয় এবং সে স্রোতের উচ্চতা উঠানামা করে । বলা বাহুল্য, ভূ-গর্ভস্হ পানি স্রোতাকারে প্রবাহিত হয় এ সত্যটাও মানুষ আবিস্কার করে আল-কুরআন নাযিলের বহু শত বৎসর পর । বলা হয়েছে-



"আমি আকাশ থেকে বারি বর্ষণ করি পরিমিতভাবে, অতঃপর উহা মৃত্তিকায় সংরক্ষণ করি । আমি উহা অপসারিতও করতে পারি ।" (সূরা - মোমিনুন-১৮)



Every year, the amount of water that evaporates and that falls back to the Earth in the form of rain is "constant": 513 trillion tons. This constant amount is declared in the Qur'an by the expression "sending down water in due measure from the sky." The constancy of this quantity is very important for the continuity of the ecological balance, and therefore, life.











"তুমি কি দেখ না আল্লাহ আকাশ থেকে বারি বর্ষণ করেন, অতঃপর ভূ-গর্ভে একে স্রোতাকারে প্রবাহিত করেন । (সূরা যুমার-২১)



"তোমরা ভেবে দেখেছ কি যদি ভূ-গর্ভের পানি তোমাদের নাগালের বাইরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে এনে দিতে পারবে সে প্রবাহ ?"



---আল-কুরআনের এ প্রশ্নের উত্তর কি কেউ দিতে পারবেন ?



---প্রশ্নটি কতটুকু যুক্তিঙ্গত কখনও কি আমরা ভেবে দেখেছি ?

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১১/-৯

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

হাসান বায়েজীদ বলেছেন: আপাতত: কয়েক আজলা পানি খায়া লন....

২| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: আমরা যে পেচ্ছাপ করি, সেই পানির কী ব্যবস্থা হয়, কী ব্যপার, তার সম্মন্ধে কিছু বলা যাবে?

৩| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: এসিড রেইন এর কথা শুনেছেন ...?

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

েশখসাদী বলেছেন:
Acid rain is a result of air pollution.

মানুষের কর্মকান্ডের কারণেই জলে স্হলে এবং অন্তরীক্ষে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে - আল-কুরআন ।

Since the Industrial Revolution, emissions of sulfur dioxide and nitrogen oxides to the atmosphere have increased.[2] [3] In 1852, Robert Angus Smith was the first to show the relationship between acid rain and atmospheric pollution in Manchester, England.[4]

৪| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

এস আই শান্ত বলেছেন: কাকশালিখচড়াইগাঙচিল : এর কথার তিব্র নিন্দা করছি। কারন এই লেখার সাথে আপনার প্রশ্নের কোন মিল নেই।

পোষ্টটা ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ............

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৫

অলস ছেলে বলেছেন:
চমৎকার লেখা। ধন্যবাদ।

আল্লাহ তায়ালা ক্বুরআন শরীফের আরেক জায়গায় বলেছেন: (তোমরা যে পানি পান করো, এ সম্পর্কে ভেবেছ কখনো? মেঘ থেকে এ পানি তোমরা নামিয়ে আনো? নাকি আমি বর্ষণ করাই? আমিতো ইচ্ছা করলেই একে লোনা করে দিতে পারি, তবুও কেন তোমরা কৃতজ্ঞ হও না?) সুরা ওয়াক্বিয়া: ৬৮-৭০.

আল্লাহর সৃষ্টির এরকম শত শত উদাহরণ শুধু এখন না, হাজার লক্ষ বছর আগের উম্মতদেরকেও দেখানো হয়েছে, এরচেয়েও জাজ্বল্যমান উদাহরণও ছিল এবং আছে। কিন্তু যাদের হবার না, তাদের কখনোই হবার না, স্বাভাবিক ;)

আজকের বৃষ্টির জন্য প্রতিটি বিশ্বাসী হৃদয়েরই আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।

৬| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

ক্কেহেরমান বলেছেন: খেক খেক খেক কাকশালিখচড়াইগাঙচিল : এর কথার উত্তর ডা দেন কেউ, গ্যান বারুক।


যে বিরিষ্টি তে ফসল নষ্ট হয়, হেইডার লাইজ্ঞা কার কাচে কিরিতজ্ঞ হইমু যদি একটু কইতেন , @অলস ছেলে

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

েশখসাদী বলেছেন:
...বল আমার প্রতিপালক যার প্রতি ইচ্ছা তার জীবিকা বর্ধিত করেন অথবা সীমিত করেন; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এ জানে না । (সূরা-সাবা-৩৬)

৭| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: দুঃখিত ভাইজান, আপনার কাছে আমি সংজ্ঞা জানতে চাই নি ...
ঈশ্বর চাইলে এই এসিড বৃষ্টিকেও বিশুদ্ধ পানিতে পরিনত করতে পারেন , করেন না কেন?

"মানুষের কর্মকান্ডের কারণেই জলে স্হলে এবং অন্তরীক্ষে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে"

মানুষকে কন্ট্রোল করার দায়িত্ব কার? ঈশ্বরের না?

"আল্লাহ আকাশ থেকে বর্ষণ করেন বিশুদ্ধ পানি"
--এসিড রেইন কে আপনি কোন ভাবেই বিশুদ্ধ বলতে পারবেন না, কন্ট্রাডিকটরী কথা হয়ে গেল না?

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

েশখসাদী বলেছেন:

........মানুষকে সব সময় কন্ট্রোল করলে আর পরীক্ষার কি হল , আর তার বিচারের কি দরকার আর শাস্তি অথবা পুরস্কার ।

.......মাটির দূষিত পানিকে তিনি বিশুদ্ধ করে আকাশ থেকে বর্ষন করান, আর মানুষ এখন তার কর্মকান্ড দ্বারা আকাশকেও তথা বায়ুকেও দূষিত করে ফেলেছে । বিশুদ্ধ পানি যে পাত্র থেকে আসবে সেই পাত্রকেও যদি দূষিত করে ফেলেন, তাহলে আর বিশুদ্ধ পানি কিভাবে পাবেন ?

.....মাটি ও বায়ু দুটোই দূষিত এবার পানি কিভাবে বিশুদ্ধ হবে ? বায়ু মধ্যস্হিত ছাড়া পানি কিভাবে আসবে ? প্রশ্ন করার আগে নিজেও একটু চিন্তা করবেন , দয়া করে ।

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

েশখসাদী বলেছেন:
'তোমাদের অমঙ্গল তোমাদের-ই (কারণে) ' (সূরা ইয়াসীন-১৯)

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪০

ক্কেহেরমান বলেছেন: বুঝসি, আপনের গ্যান সীমিত, আন্নের সাতে কতা বার্তা চালায়া লাব নাই

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

েশখসাদী বলেছেন:

'তোমরা অনুমান ও নিজেদের স্বভাবের অনুসরণ কর, যদিও তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের পথ নির্দেশ এসেছে । (সূরা নাজম, ২৩)

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

ক্কেহেরমান বলেছেন: শালা ভোন্দা

২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

েশখসাদী বলেছেন:
'হে মানব জাতি , তোমাদের ওদ্ধ্যত্য তোমাদের-ই বিরুদ্ধে যায় । (সূরা-ইউনুছ. ২৩)

১০| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মানুষ বলেছেন: বৃষ্টির পানি বিষুদ্ধ কিনা সেটা নির্ভির করছে আপনি কোন এলাকায় বসবাস করছেন তার উপর। ইন্ডাষ্ট্রিয়াল এলাকায় বৃষ্টির পানিতে বশুদ্ধতা নাও থাকতে পারে। সূতরাং বৃষ্টির পানি ফুটিয়ে খাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

১১| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৫৫

জেনারেল বলেছেন: "বৃষ্টির পানি যে বিশুদ্ধ পানি এটা বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক আবিস্কার" এই লাইন পড়ে হাসতে হাসতে হাইগা দিছি- এখন বৃষ্টির পানি লাগবো!!

১২| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:০৯

গুরু ভাই বলেছেন: @কাকশালিখচড়াইগাঙচিল...নিজেকে প্রশ্ন করেন।
ভালো পোস্ট...প্লাস+++

১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:১৬

অনিশ্চিত বলেছেন: আইচ্ছা, দুনিয়ার কোনটা আল্লার কুদরত না, কইনচেন দেহি।

১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:২৯

মোহাইমেন বলেছেন: ভালো লাগছে আপনার লেখা। শোনেন ভাই, এই ব্লগে কিছু অতি-পন্ডিত ব্যক্তি আছেন, তাদেরকে আমার সুস্থ বলে মনে হয় না। তাদের জ্ঞানের গভীরতা কতটুকু আমি বুঝতে পারি না।

তাদের ধর্ম বিশ্বাস করতে বলি না, এটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যপার, কিন্তু নুন্যতম শ্রদ্ধাবোধ থাকা উচিত। আর যদি তা না থাকে তবে তাদের গভীর-জ্ঞান যে কোন নর্দমার সাথে সংযুক্ত তা প্রকাশ পায়।

তারা একটা কেন হাজার হাজার প্রশ্ন করতে পারবে, যদি জানা না থাকে। কিন্তু এইভাবে সম্পকর্হীন প্রশ্ন তাদের দৈন্যতাকে প্রকাশ করে, জ্ঞানপাপী বলে ধরা দেয়। তাদের জ্ঞানকে পুজি করে বেশ্যাবৃত্তি করে।

----------------------
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: আমরা যে পেচ্ছাপ করি, সেই পানির কী ব্যবস্থা হয়, কী ব্যপার, তার সম্মন্ধে কিছু বলা যাবে?

আপনার 'পেচ্ছাপ' কোথায় যায়, আপনি জানেন না ? আপনার (বিকৃত) জ্ঞান বলে না কিছু??? কেলাশ ফাইভেও পড়েন নাই?? না পড়লে আবার স্কুলে ভর্তি হন, সরকারী স্কুল হইলেও চলবো।
----------------------

'তোমাদের অমঙ্গল তোমাদের-ই (কারণে) ' (সূরা ইয়াসীন-১৯)

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:৩১

নাজমুল। বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ। +

১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: কাকশালিখের মন্তব্যটা মুছে দেন। খামোখা অশ্লীলতার কি দরকার বুঝিনা।

১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:৪৮

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন:
শিলা বৃষ্টিত যে ফসল্গুলার __য়া মারা গেলো হেডিও আল্লা সাহেবের নেয়মত কৈতাছেন???

ওহো আপ্নে তো আবার কৈবেন হেয় পরীক্ষা লৈতাছে।
হালার পু__মারা খাইবো খালি গরীব্রা।
আর আপ্নে বল্গাইতে বল্গাইতে কৈবে নেয়ামত পর্ছে।

বেচারা হুজ্জা মিয়ার এক্টা কৈতক আছিলো

হেয় যেদিন্কা ঘরে বৈয়া রৈছে আর এক ব্যাডা রাস্তা দিয়া বৃষ্টির মৈদ্যে লৌড়াইতেছে, হুজ্জা কৈতাছে হৈ মেয়া আল্লা সাবের নেয়ামত ফালাইয়া লৌড় পাড়ো ক্যা? ঐ ব্যাডায় লৈজ্যায় কাউয়া ভিজা হৈয়া বাড়িত গ্যালোগা।
আরেকদিন বৃষ্টি হৈতাছে হুজ্জা মিয়া রাস্তাত, আর ঐ বেডা ঘরের ভিত্রে। এইবার হুজ্জা লৌড়ায়। ঐ বেডায় কয় ঐ মিয়া তুমি যে বড় আল্লা সাবের নেয়ামত ফালাইয়া লৌড় পাড়তাছো? হুজ্জায় কয় আল্লা সাবের নেয়ামত পা দিয়া টাচ কর্তে কও, তুমার সাহস্তো কম্না?

১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:৫৬

প্রচ্ছদ বলেছেন: খেক্ খেক্

কাউয়ার কমেন্ড ঝাঁঝাঁ

১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:১৮

মোহাইমেন বলেছেন: @কাক ভুষুন্ডি: পয়েন্টে আসছেন, কথা বইলা মজা পাবো।

তার আগে বলে নেই, আল্লাহ মানেন না ভালো কথা, কিন্তু বাজে কথা না বলে ভালো ভাবে বললে আপনার মুল্যায়ন বেড়ে যেতো। আপনি যেমন আল্লাহ কে ব্যক্তি সম্বোধন করে আলোচনা করেছেন, আমি কিন্তু আপনাকে শাখামৃগ বলবো না (অবশ্য আপনি স্বগোষিত কাউয়া :) )। আমার উত্তর টা অবশ্যই মানুষ জ্ঞানেই করা। কারন আমার জানা নাই যে কোনো কাউয়া লেখতে পারে , পড়তে পারে, তাও আবার কম্পুটার টাইপ করে ;) নাকি কম্পুটার অপারেটর নিয়োগ দিয়াছেন ;)

(আমি আমার তথাকথিত বাক-স্বাধীনতার ব্যবহার করতেছি মাত্র, ব্যক্তি বিশেষে আক্রমনে বিন্দুমাত্র ইচ্ছা নাই, টাইম ও নাই)।

আপনারা তর্কে লিপ্ত হন একটা 'এনটিটি' নিয়া, অবজেক্ট দেখেন না (নাকি না দেখার ভান!!!)। রহমত একটা ব্যপক জিনিস, কখনো আপাত ক্ষতিটা চুড়ান্ত লাভে দাড়ায়। বৃষ্টি হলে কৃষকের ক্ষতি, আবার কৃষকেরই লাভ। একটা বৃষ্টি হলে একমৌসুমের ১০মন ধান কমে গেলেও এই বৃষ্টির জন্য ১০ মৌসুম জমি প্রান ফিরে পায়। এক বৃষ্টিতে চালের কেজি ৫ টাকা বেড়ে গেল, এটা ক্ষতি। কিন্তু ধান না হলে চাল পাবেন কোথায়। তখন তো ডলার, পাউন্ড দিয়াও তো চাল পাবেন না, টাকা তো পরের কথা :)

একঢিলে দুই পাখি মারতে জানেন আমার বিশ্বাস, আর সৃষ্টিকর্তা এক সাথে পাখিও মারেন, সাপ ও মারেন, লাঠিও আস্তা রাখেন। তার মার বুঝবেন কিভাবে?

তাই একই ব্যপার কারো জন্য নিয়ামত, আর কারো জন্য কিয়ামত !!!

২০| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:২৭

প্রশ্নোত্তর বলেছেন: মোহাইমেন আপনার পয়েন্টটা কি? এই পোস্ট যে অত্যন্ত জ্ঞানের কথা বলেছে সেটা প্রমাণ করা?

২১| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:৩৫

মোহাইমেন বলেছেন: @প্রশ্নোত্তর, ভাইজানইতো প্রশ্নোত্তর দিয়া দিলেন, নয়কি?

আপনার কাছে এটা অজ্ঞান আর আমার কাছে এটা বিজ্ঞান, প্রবলেম তো নাই তাই না??? 'আপনি আলো, আমি অন্ধকার', তাতে তো প্রবলেম নাই। কিন্তু আলো তে বসে অনধকারের হাতড়ানোটাই দৃষ্টিকটু এবং অনুচিত।

আর সেটা করলেও অবশ্যই সহিষ্নুতা বজায় রেখে, তাই আমার ঐভাবে বলা, নচেত্‌ 'স্কিপ' করাই ভালো।

২২| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:৪০

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন:
@মোহাইমেন- ব্যাপার্না। আমি উত্তম তাই বৈলা সবাই উত্তম হৈবে এরাম আশা করি না।

আপ্নেরা যেই আল্লা সাহেবের উপাসনা করেন আমি তারে এক্টা বহু পঠিত বৈয়ের মুখ্য চরিত্র হিসাবে দেখি।

আম্রা ভাই গরিব গোব্রা পাখি (পশুও কৈতারেন)। খাওন্দাওন ইস্টোর কৈরা রাক্তারিনা। দিন আনি দিন্খাই। তাই টাট্কা দাম্বার্লে আম্গো কষ্টৈ হয়।

কাহিনী সেইটা না। কাহিনী হৈতাছে এক্টা ফসল তোলনের টাইমে গজব দিয়া আপ্নেগো আল্লা সাব কি যে নেয়ামত দেন বুজ্লাম্না।
কিষক হালায় কয়েক্মাস ধৈরা রোদে পুইড়া বৃষ্টিত ভিজ্যা বাচ্চা কাচ্চা মানুষ করনের লাহান ফসল গুলারে বড় করে। ফসল যহন পাইক্যা আইতাছে, কিষক হালায় চিন্তার্তাছে "আল্লাহর দুয়ায় ফসল মাশাল্লাহ ভালোই হইছে, এইবার বউ-বাচ্চা লইয়্যা আগামী ফসল উডা পর্যন্ত খাইয়া পইড়া থাকতে পারুম ইনশাআল্লাহ"। এরাম টাইমে নাম্লো ঠাডায়া শিল বৃষ্টি। সব ফসল __য়া মারা খায়া গ্যালো। এইহানে আপ্নে নেয়ামত পান কৈ? কিষক ব্যডার শ্রম, খরচ, কিছুদিন ভালা থাকনের আশা সব যে গ্যালো গিয়া? নেক্সট ফসল উডা পর্যন্ত কেম্নে কি খাইবো? ধার কর্বো? ভিক্কা কর্বো? আপ্নেগো ধর্মেই তো কওয়া আছে যে শৈল্যে শক্তি থাকা তমাত ভিক্কা করন্যাইবো না? নেয়ামত কৈত্যে আহে? মন্রে বুঝদেওনের লাইগা ফাল্তু নেয়ামত ভাইব্যা বৈয়া থাকেন।

২৩| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১০:৪৮

প্রশ্নোত্তর বলেছেন: ধুর মিয়া, আপনের তো অফেন্স নেওনের মত কিছু বলি নাই, অযথাই রিঅ্যাক্টিভভাবে অ্যাটাক করেন কেন?

তারচেয়ে বরং পোস্টের বিশ্লেষণ করেন।

২৪| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:০৫

মোহাইমেন বলেছেন: "আল্লাহর দুয়ায় ফসল মাশাল্লাহ ভালোই হইছে, এইবার বউ-বাচ্চা লইয়্যা আগামী ফসল উডা পর্যন্ত খাইয়া পইড়া থাকতে পারুম ইনশাআল্লাহ"

কারেকশন, আল্লাহর দুয়ায় না, আল্লাহর রহমতে।

আল্লাহর ব্যপার-স্যপার সুদুরপ্রসারী। আপনি দেখতেছেন 'কুয়া-দৃস্টি' (কুয়ার মধ্যে ব্যাংগের দৃষ্টি যতদুর)। একটা এক্সামপল দেই, যখন আপনি স্কুলে পড়তেন, তখন মনে হইতো স্যারে বেশী পড়া দেয়, প্রেশার দেয়, মারে। পরীক্ষা না নিলে কি সমস্যা??? ইত্যাদি ইত্যাদি। একটু খেয়াল করে দেখেন, যে স্যার বেশি চাপ দিতো, আপনি তার পড়া কিন্তু আগে শেষ করতেন। আর স্যারেরা পরীক্ষা নিতো বইলাই আপনি-আমি এইখানে লিখতে পারতেছি। তখন তো স্যারেরে মনে মনে গত গাইল পারছেন। কিন্তু কল্যান কিন্তু ঠিকই হইছে আপনার-আমার। আল্লাহর কুদরত ম্যাটার-রিয়ালিষ্টিক হয়ে কতটুকু বুঝতে পারি আমরা!!??

২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:০৭

মোহাইমেন বলেছেন: @প্রশ্নোত্তর, আপনার সাথে আসলে অফেন্সিভ আচরন করি নাই। কথা বলতে যেয়ে আগের পোষ্টের উপসংহারটা আপনার উত্তরে আইসা পড়ছে। দয়া করে বুঝে নেবেন।

২৬| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:০৭

সপ্নচারী_ বলেছেন: +++

২৭| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:১০

আরিফুর রহমান বলেছেন: মুহাইমেন মিঞা, তুমার দাড়ি নাই দেখি!!

কাহিনী কিতা?



যাউক্গা!

তা, বেতের ডরে পড়ালেখা করনের ব্যাপার্ডা ইজি, কারন বেত একটা সলিড বিষয়। এইডা গায়ে পড়লে বেতা লাগে, দেক্লে আরো ডর লাগে!

কিন্তু এর পরে আল্লামিঞারে নিয়া কুদ্রতী মেট্রিয়ালিশ্টিকি কি কি বালছাল কৈলা, তুমি নিজে বুজছো?

কও তো!

২৮| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:২৬

মোহাইমেন বলেছেন: @আরিফুর রহমান : আমি কয়েকটা ব্যাপার এড়িয়ে চলি। এর মধ্যে আছে 'বক-পন্ডিত'। বুইঝা নেন ;)

২৯| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:২৪

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন: @মোহাইমেন- ঐখানে টাইপো আছিলো, দুয়া=দয়া লিক্তে চাইছিলাম। যেই স্যার ব্যডায় পিডাইতো হের পরা আগৈ কর্তাম এডি ইস্কুলে আছিলো(কেলাস আষ্ট তমাত)।
হের্ফর স্যরেরা আপনেগোরে পিডাইতো? আম্গোরে নয় কেলাস থিকা আর গায়ে হাত তোলে নাই।
হের্ফর কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পাস দিলাম, কেউতো পিডায় নাই (আপ্নেগোরে পিডাইতো নাকি)? তহন্তো নিজের্তাগিদেই পর্তাম? শাস্তির্ভয় কৈ গেস্লো জানিনা?

হ রে ভাই আপ্নেগো লাহান নুরানী দিস্টি নাই তো হেল্লিগা কুয়ার্ব্যাং কৈয়া দিলেন।

আগেও কৈছিলাম অহনও কৈ, আমি উত্তম বৈলা সবতেই উত্তম হৈবো আশা করি না।

৩০| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৩৬

মোহাইমেন বলেছেন: @কাক ভুষুন্ডি: আমি অধম তাই তুমি উত্তম হইবে না কেন?
আমি আপনার ঐ আষ্ট কেলাশের কথাই বলছি। পরে তো পড়ছেন নিজের তাগিদে, রাইট? বেজটা কিন্তু গড়ে দিছে নিচের কেলাশে, তাই উপরে উঠে নিজের তাগিদেই পড়েছেন, কাউকে তাগাদা দিতে হয় নাই।

ব্যপারটা এই রকমই। প্রাসংগিক ব্যাপারটা আরেকু ইলাবোরেট করেন, কি বলতে চেয়েছি বুঝে যাবেন।

৩১| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৪৩

হোলসেল বলেছেন: বৃষ্টির পানির মত এত সাদাসিদা, সহজসরল বিজ্ঞান নিয়েতো ভাই মানুষ এখন আর মাথা ঘামায় না। এটা ক্লাস ওয়ান-টু বা ইলিমেন্টারি স্কুল বাচ্চাদের জানার বিষয়। বিজ্ঞানের দৌড় কতদূর সেটা বোঝার ক্ষমতা বোধকরি আপনার হয় নি, তাই বৃষ্টির পানি কিভাবে তৈরি হয়, কি ভাবে বিশুদ্ধ হয় সেটা নিয়ে পড়ে আছেন। আধুনিক বিজ্ঞানের কিছু আবিস্কার এর সাথে কোরান এর সাদৃশ্য বর্ননা করেন দেখি? 'আসমান থেকে বৃষ্টি হয় বিশুদ্ধ পানির' এই জাতিয় নাবালক সুলভ বিজ্ঞান না হয় একটু দূরে রাখি।

৩২| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫০

হোলসেল বলেছেন: বৃষ্টির পানি যে বিশুদ্ধ এতা চৌদ্দশ বছর কেন, চার হাজার বছর আগেও মানুষ জানতো। বিজ্ঞান জিনিসটা ডেভেলপ করছে মানুষের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতাকে এপ্লাইড ফরমে কাজে লাগানোর মাধ্যমে। মানুষ সভাবতই নদির পানি, জলার পানি, পুকুরের পানিতে তৃষ্ণা মেটাতো হাজার বছর ধরে। এবং এও বুঝতো যে এই সব পানি থেকে অনেক ব্যধির জন্ম হয়। এটাও তাদের অভিজ্ঞতায় ছিল যে বৃষ্টির পানি পান করলে রোগ ব্যধি হওয়ার সম্ভাবনা কম। এবং এটাই প্রচলিত ধারনা ছিল যে বৃষ্টি একধরনে ঈশর প্রদত্ত আশির্বাদ, সেই প্রাচীন আমলেও। এটা জাস্ট অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞান ছিল যে বৃষ্টির পানি খাওয়া ভালো, জলার পানি খাওয়ার চাইতে। এই অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞান অর্জনের জন্য অনুবীক্ষন দিয়ে ব্যাক্টেরিয়ার উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি সনাক্ত করনের দরকার পড়ে না। মানব সমাজের প্রচলিত ধারনা কোরান নাজিল হওয়ার অনেক আগেই ছিল যে বৃষ্টির পানি ভালো জিনিস। সেইটাই ওইখানে লেখা হয় পরে। এইটা কোন কোরানের বা নবীজির অভিনব আবিস্কার না।

৩৩| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫০

প্রশ্নোত্তর বলেছেন: এই বাণীগুলো যদি কুরানের অলৌকিকত্ব প্রমাণ করে তাহলে জানতে হোবে অলৌকিকত্ব জিনিসটা আসলে কি?

# পানিচক্র কুরানের আবিষ্কার না, বহু আগেই গ্রীকরা জানত, সে জ্ঞান মিশরীরদের মাঝেও ছিল।
# বৃষ্টির পানি মোটেই পুরোপুরি বিশুদ্ধ নয়, ক্ষেত্র বিশেষে দুষিত।
# "আমি আকাশ থেকে বারি বর্ষণ করি পরিমিতভাবে, অতঃপর উহা মৃত্তিকায় সংরক্ষণ করি । আমি উহা অপসারিতও করতে পারি ।" (সূরা - মোমিনুন-১৮)

এই কথা শুনে মনে হচ্ছে কোন বর্রব-মূর্খ জনারন্যে কোন এক ওঝা টাইপের কেউ মজমা বসিয়েছে! একেই ঈশ্বরের বাণী বলা কতটা সমীচিন?

৩৪| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৩

আরিফুর রহমান বলেছেন: নিজেরে এভয়েড করতে গিয়া ব্লগে আইসা পড়লা কেমনে 'বক-ধাম্মিক' মুহাইম্যান?

৩৫| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

হোলসেল বলেছেন: বোধকরি চৌদ্দশ বছর আগেও মানব সমাজের জ্ঞান-বিজ্ঞানের যে প্রসার ঘটেছিল, সেই ব্যাপারে আপনি ওয়াকেবহাল না। না হলে এই বালখিল্য আবিস্কার (বৃষ্টির পানি বিশুদ্ধ না বিশুদ্ধ না) দিয়ে কোরানের ব্যপক মাহাত্ম্য বর্ননার চেস্টা করতেন না। চার হাজার বছর আগেও মিশরের পিরামিড নির্মানে জিওমেট্রি, ক্যালকুলাস আর ম্যাথের যে এপ্লিকেশন হয়, সেগুলার তুলনায় বৃষ্টির পানি বিশুদ্ধ না শুদ্ধ - এই আবিস্কার একধরনের ছ্যাবলামির পর্যায়ে পড়ে।

৩৬| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

প্রশ্নোত্তর বলেছেন: তবে অন্যান্য সোর্সের চে' বৃষ্টির পানি শুদ্ধতর।

৩৭| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১:০৩

হোলসেল বলেছেন: আর একটা প্রশ্ন বিশুদ্ধতার মাপকাঠি কি? এই ব্যপারে কিছু বলা আছে কোরানে? পানির ইনগ্রেডিয়েন্ট হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন - এই দুই জিনিস পানির মলেকিউলার ফরম এ ( H2O) ছাড়া অন্য যে কোন জিনিস এর উপস্থিতি (সেটা পিপিএম বা পিপিবি লেভেলের হোক না কেন) পলুট্যান্ট হিসাবে ধরা হয়। কথা হল, কত লেভেলে ধরবেন। সম্পুর্ন বিশুদ্ধতা মিন করে যে সেখানে H2O ছাড়া আর কিছু থাকবে না (যেটা অসম্ভব)। সো কোরানে 'বিশুদ্ধ পানি' বলতে কি বুঝিয়েছে একটু বলবেন কি? কত পার্সেন্ট অবিশুদ্ধতা সেখানে টলারেট করা যাবে এব্যাপারে কোন হিন্টস আছে?

৩৮| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১:২৯

পৈতাল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ। +

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৫

েশখসাদী বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ ।

৩৯| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১:৪১

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন: আপ্নে তৈলে কৈতাছেন, আষ্ট কেলাস তমাত স্যারেরা পিডায়া আমার মনে শাস্তির ভয় ধরায়া দেসে, আর পড়া পার্লে পুরস্কারের্লোভ ধুকায়া দিসে? সেই ভয় আর লোভে বাকি জেবন ঠিক্মতো পড়াশুনা কর্ছি?@মোহাইমেন

৪০| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৩:০১

মোহাইমেন বলেছেন: @হোলসেল: আপনার কথা যৌক্তিক, আমি মেনে নিলাম।

কয়েকটা ব্যাপার বলেন তো দেখি:
১. কু'রআন শরীফ কি বিজ্ঞান গ্রন্থ নাকি বিজ্ঞানময় গ্রন্থ??
২. পানির রাসয়নিক বিক্রিয়া দিয়া বুঝাইতে হবে যে 'আমি আল্লাহ বলতেছি, তোমরা শোনো?', সহজভাবে বলার পরওতো আমরা কেউ বুঝি না।

একটা কথা, আমরা পানি বললে ভাবি 'ও পানি!', পানিরে ওয়াটার বললে ভাবি 'ও ওয়াঠার!', আর মাম হইলে তো হইলোই 'ও ম্যাম!!!'

'H2O খাবেন' এইটা মুদির দোকানে যাইয়া বইলেন তো। দোকানদার সারা দোকান খুজে ফেললেও পাবেনা :)

ভাইজান, এখন আপনারা অনেক কিছুই জানতেছেন, তাই এইরকম মনে হইতেছে। কিন্তু কতকিছু জানা নাই সেটা কি খেয়াল রাখা কর্তব্য না। আল্লাহ কিন্তু এইখানে বলেন নাই, 'আসো তোমাদের বিজ্ঞান শিক্ষা দেই'। আল্লাহ বলছেন, তোমরা পড়, জানো আর দেখো আমি তোমাদের জন্য কৃপা ঢেলে দিয়েছি। আপনি জ্ঞানী হচ্ছেন H2O দিয়া, আর আমার প্রশ্ন হলো H2O আসলো কোথ্থেকে!!!! আর আল্লাহ সেই কথারই ইংগিত দিচ্ছেন বারবার।

----------------------
'চার হাজার বছর আগেও মিশরের পিরামিড নির্মানে জিওমেট্রি, ক্যালকুলাস আর ম্যাথের যে এপ্লিকেশন হয়, সেগুলার তুলনায় বৃষ্টির পানি বিশুদ্ধ না শুদ্ধ - এই আবিস্কার একধরনের ছ্যাবলামির পর্যায়ে পড়ে।'

-আল্লাহতো সবসময়ই আছেন। আর মানুষ তারই সৃষ্টি। আমার একটা হাইপোথিসিস কি জানেন, আমরা আসলে ভাবি আমরা বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ শিখরে আছি। একটু নজর দেন, ১৯৭০ এ তাই ভাবা হতো, ১৮৭০? ১৪০০? ১০০০? ৩০০? -১৯৯৯? একই।

মানুষের ভাবনাটাই এইরকম। আমরা ভাবি আমরা গ্রেট, ২০৩০ এও মানুষভাবে তারা গ্রেট। আবার যদি পৃথিবীতে সাময়িক বিপর্যয় নেমে আসে, তখন আবার পিছনে ফিরে নতুন করে শুরু হবে, মানুষ তখন ভাববে আমরাই গ্রেট। আমি আসলে বলছি, ব্যপারটা আপেক্ষিক হয়ে গেল, নিতান্তই আপেক্ষিক।
----------------------
মানুষ পিরামিড বানাইতে পারবে নাতো কে পারবে? অন্য প্রানীর তো কথা না। কারন তার আছে মস্তিস্ক (সৃষ্টিকর্তার দেয়া)।

@প্রশ্নোত্তর: খুবই সাধারন কথা, ঠিক। "আমি আকাশ থেকে বারি বর্ষণ করি পরিমিতভাবে, অতঃপর উহা মৃত্তিকায় সংরক্ষণ করি । আমি উহা অপসারিতও করতে পারি ।" (সূরা - মোমিনুন-১৮)

আমি ধর্ম বা কু'রআনের বিশ্লেষক না। তবুও বলি, কু'রআনে যে ব্যাপার অন্তর্নিহিত তা আমাদের চোখে ধরা পড়ে না। আর যখনই পড়ে আমরা ফাল দেই। এইটা আমরা জানি, এটা কিসের নির্দেশ করে??? 'এটা ছ্যাবলামি!!!!' আমার অনেক কথাতে অনেকের চর্ম-জ্বালা করে। এটা নিয়া একটা উদাহরন দেই - চর্মের ব্যাপারে একটা নোটিশমুলক বানী আছে, এটার সত্যতা আমরা পাইছি এই কিছু দিন আগে। এই আমরাই কিন্ত বলতে শুরু করছি, 'এটাও ছ্যাবলামি!!!!' এইরকম হাজারো উদাহরন দেয়া যাবে। ঐদিকে যাবো না।

এইখানে আল্লাহ তার কৃপার কথা স্বরন করিয়ে দিচ্ছেন সরল বর্ননায়। কু'রআনের ভাষাতে এ্যালার্জী থাকতেই পারে, প্রবলেম নাই। আল্লাহ মালিক।

---------------------
সবাইকে বলতেছি:
এটিএনে রোজার রাতে একটা তেলওয়াতের অনুষ্ঠান হতো, তেলওয়াতের সিডি টা খুজতেছি। আপনারা যেকোনো একটা পোস্টাল এড্রেস দিয়েন, সিডি আর কু'রআন শরীফ তরজমা সহ পাঠিয়ে দেব। একটু গভীর ভাবে শুনবেন, একটু পড়বেন, একটু জানবেন। :)
---------------------
শুধু এতটুকু বলি, এক লোককে একজন চড় মেরে বসল। আশেপাশের সবাই গেল দেখতে, গিয়ে সবাই একটা করে চড় দিলো, তারপর চলে গেল। কারন টা কি বলতে পারেন??? কারন টা প্রথম লোকটাই জানে, আর কেউ না। হুজুগে সবাই চড়াইয়া ভাগলো।
---------------------
কু'রআন ও আল্লাহ সম্পর্কে বলেন ভালো কথা। জেনে নেন, বুঝে নেন। তারপর ডিসিশনে আসেন। আর আমি এইটুকু বলতে পারি, জানার পর ভালো না লাগলেও উদ্ধত্য আচরন থাকবে না, এটলিস্ট ভেবে বলবেন।

একটা 'প্রিমইড লিষ্ট' ধরে প্রশ্ন করে যাচ্ছেন, (সব নাস্তিকের বেলায় প্রযোজ্য - অবশ্য 'শুইনা মুসলমানের' মতো এই ব্লগে 'শুইনা নাস্তিকের' অভাব নাই), কিন্তু একটা প্রশ্ন, নিজে কখনো আস্তিক-নাস্তিকের চিন্তা বাদ দিয়া 'ব্যাপারটা কি' জানার চেষ্টা করেছেন? না করলে একবার করেন দয়া করে, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। খুটিনাটি সব। তারপর ঐ 'প্রিমইড লিষ্ট' টা ধরে ক্রস-চেক করেন। আর আমি আল্লাহর বান্দা হিসাবে জানি, ঐ 'প্রিমইড লিষ্ট' আপনার না। :) 'প্রিমইড লিষ্ট'টার জন্য সব কিছুতেই মনে হবে আমি ঠিক, এইটার উত্তর কই??? উত্তর আপনাকেই পেতে হবে। আমি বা অন্য কেউ দিলে আপনার মনোপুত হবে না। উদাহরনে বলতে পারি, যেই জিওমেট্টির উদাহরন দিলেন, এর সুত্রগুলো মাথায় ঢুকাতে হয়েছে আপনাকেই, আপনার স্যারেরা গাইড করছে মাত্র। আপনার কথায় আমি পাল্টে যাবো না, তেমনি আপনিও। আর পাল্টা-পাল্টির দরকার নাই, দরকার শুধু একটু পড়া-একটু জানা। সেটা আমি আপনাদের মতো ট্যালেন্ট মানুষদের কাছে চাইতেই পারি, কি বলেন!!! :)

৩০ শে মার্চ, ২০০৯ সকাল ৯:১৪

েশখসাদী বলেছেন:

......আপনার প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ । আল্লাহ আপনার সহায় হোন ।

৪১| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩

কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: আপনার 'পেচ্ছাপ' কোথায় যায়, আপনি জানেন না ? আপনার (বিকৃত) জ্ঞান বলে না কিছু??? কেলাশ ফাইভেও পড়েন নাই?? না পড়লে আবার স্কুলে ভর্তি হন, সরকারী স্কুল হইলেও চলবো---------------------------
আমার গ্যানতো, যা ইস্কুলে পড়ছিলাম তাতে কুনও কুদরতি কারবার নাই, সিম্পল পানি বিষয়ক ব্যপার।
তবে সেটা তে ইউরিয়া থাকায়, প্রসেস কইরা লইলে সারের কামে লাগতে পারে।

সরকারী ইস্কুলের বান্দাই আমি।
যাইহোক,আমি গ্যানপাপী হইলে, মানে দাড়ায়, পাপী হইলে আমার গ্যান আছে। আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে।
আমার গ্যান স্বীকৃতি পাইল।
যাক, কুনও কেউ কিন্তু আমার প্রশ্নের জবাবটা দিলেন না।

ডরাইছেন?

৪২| ৩০ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫

ক্যাপটেন হ্যাটেরাস বলেছেন:
বৃষ্টির পানি যে বিশুদ্ধ সেটা গ্রীক রা আগেই জানতো, সে কারণেই ৩০০ বিসি তে তারা ওয়াটার মীল আবিষ্কার করে ছিল।

সব জ্ঞানের সাথেই আল-কুরআনকে মিলিয়ে ফেলা একটা বিষদৃশ ব্যাপার!

কিছু উদাহরন দিচ্ছি

১. মিশরীয়রা পালতোলা নৌকা আবিষ্কার করে ৩১০০ বিসি তে
২. চাকা আবিষ্কার হয় ইরাকে আনুমানিক ৩৪০০ বিসি তে
৩. কাগজ আবিষ্কৃত হয় কুরআন অবতীর্ন হওয়ারো অনেক আগে।

এভাবে দেখলে মনব সভ্যতার জন্য জরুরী বিষয় গুলো আবিষ্কার হয়েছিল কুরানের আগেই। তাই ইধারকা মাল উধার করে কুরানকেই সব জ্ঞানের উৎস বললে হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পরে যাওয়া ছারা উপায় থাকেনা।


সাঁঝবাতির রুপকথা বলেছেন
"মানুষকে কন্ট্রোল করার দায়িত্ব কার? ঈশ্বরের না?"

জাকির নায়েকের একটা ভাষনে দেখছিলাম উনি বলছেন আল্লাহ তা-আলা ভিসিআর বানান, তারপর সেই ভিসিআর এর ভেতর প্রোগ্রাম সেট করে দ্যান। সেই হিসাবে বললে কোন ভিসিআর কাজ না করলে সেটা প্রোগ্রামারের দোষ।

৪৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৭

ডট কম ০০৯ বলেছেন: বিস্বাশ করলে সব ঠিক না করলে শুন্য।

তাই তরকো করে লাভ কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.