নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
আমরা পরপর তিনটে ছবি দেখি; প্রথমে একজন ইতিহাসের অন্যতম ক্রূর স্বৈরাশাসক! সম্ভবত সর্বকালের সবচাইতে ভয়ঙ্করতম নারী স্বৈরাশাসকের ছবি।
পরের ছবিটি ওই ডিক্টেটরের লালিত পাষণ্ড বাহিণীর হাতে নির্মমভাবে নিহত সিড়িতে অবহেলায় পড়ে থাকা ইউনিফর্ম পরিহিত সদ্য সাবালক হয়ে ওঠা একজন কলেজ ছাত্রের লাশ।
তৃতীয় ছবিটি ওই ছাত্রের মত সিড়িতে ঠিক একই ভঙ্গীতে লুটিয়ে থাকা সেই স্বৈরাচারের পিতার নির্মম পরিণতির ছবি। যিনি ছিলেন একজন বাঙ্গালী জাতির রূপকার, একটা জাতির অবিংসবাদী নেতা! যার শোক ঘিরে আজকে এত আয়োজন- অনেকেই আমাদের আমরা এক কন্ঠে বলে' কাদো বাঙ্গালী কাদো'!!!!
এখন আমরা দ্বিতীয় ছবিটা ঘুরিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবি ওখানে নিয়ে যাই। ওই বয়সে তিনি বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে জড়িত ছিলেন। ধরুন বৃটিশদের পালিত পাষণ্ড আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ঠিক ওইভাবে হত্যা করে লাশটা সিড়িতে ফেলে রেখেছে; তাহলে বাঙ্গালী জাতির বা বাংলাদেশের ইতিহাস হয়তো অন্যভাবে লেখা হত সেটা ঠিক কিন্তু শেখ মুজিব নামক মানুষটার ইতিহাস হয়তো লেখাই হোত না। তিনি হারিয়ে যেতেন ইতিহাসের গভীর অন্ধকারে। কোথায় জাতির পিতা, কোথায় জাতির রূপকার আর কোথায় অবিংসবাদী নেতা ...
***
কালের নিষ্ঠুর আঘাতে, মানুষের ভুল আর অত্যাচারে কত গুরুত্বপুর্ণ ইতিহাস আর দলিল হারিয়ে গেছে তার ইয়ত্ত্বা নেই।
ওই বাচ্চাটাকে সুযোগ দেয়া হয় নাই, যেমন দেয়া হয় নাই আরো তিনশত পাঁচ শত কিংবা হাজার কিশোর যুবককে, তেমনি পঙ্গু অন্ধ করে দেয়া হয়েছে হাজারো আরো শিশু থেকে শুরু করে মধ্য বয়সী যুবক যুবতীকে। একটা জাতির ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধ্বংস করে দেবার ষড়যন্ত্র করেছিল কিছু জ্ঞানপাপী গো-মুর্খ বৃদ্ধরা।
ওটা তো একটা মাত্র বাড়িই বৈ আর কিছু নয়! তো হতে পারে সেখানে সংরক্ষিত ছিল জাতির সবচেয়ে অমুল্য সব ইতিহাস। যার দেয়ালে দেয়ালে আঁকা ছিল এ জাতির কলঙ্কের অধ্যায়। সেটাকে আমাদের কিছু মানুষ কিংবা অমানুষ ধ্বংস করে ফেলতে চেয়েছে-যা কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়।
কিন্তু আমার জিজ্ঞাসা; এমন হাজার লক্ষ ইট সিমেন্ট রডের পরতে পরতে লেখা ঐতিহাসিক দেয়াল , কিছু নথি, দলিল, চিঠি আলমিরা, বুকশেল্ফ কিংবা জড় আরো অনেক কিছু- একটা মানুষের জীবন থেকে মুল্যবান হতে পারে না। এই পুরো স্থাপনার বিনিময়ে ফিরিয়ে দিন ওই কিশোর ছেলেটার জীবন যাকে আপনারা শুধু ক্ষমতার জন্য স্বার্থের জন্য লোভের জন্য আরো একজন বঙ্গবন্ধু্ হবার সুযোগ না দিয়ে পৃথিবী থেকে চিরতরে তাড়িয়ে দিলেন।
* এই শোক দিবসে কেউ আমার কথায় কষ্ট পেলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার বক্তব্য অবশ্যই মূল্যবান। স্মৃতিচারণের জন্য ধন্যবাদ।
***
কিন্তু আমার আলোচনার বিষয়বস্তু অন্যকিছু- সে বিষয়ে কিছু বললে ভাল হত।
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: হাসিনা পিতাকে যাচ্ছেতায় ব্যাবহার করে এমন করেছে যে, মানুষ আর ওসবে কান দেয়না, মন দেয়না উল্টো ক্ষোভ আর ঘৃণার পাত্র হল পরিবারটা
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: ওরা ভাবছে মানুষ ৭/১০ দিনেই সব প্রহসন ভুলে গেছে সব ক্ষত মুছে গেছে!
ওরা ১্৬ বছরে যা ক্ষতি করেছে ১০০ বছরেও তার দায় চুকাতে পারবে না।
৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার কমেন্ট মুছে দিয়েছেন? নো'ওমেন, নো ক্রাই ও ইউক্রেনের রাস্তার মেয়েদের নিয়ে গল্প হবে না?
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কি ভয়াবহ রকমের একজন অসভ্য মানুষ সেটা আজ আমি ফের উপলব্ধি করলাম!
আপনি ভাববেন না আগের মন্তব্যটা আমি আপনার ভয়ে মুছেছি-শুধু ওই মন্তব্যের জন্য ব্লগে আপনার চিরবিদায়ের ঘন্টা বাজতে পারে এমন ধারনা করে আমি মুছে দিয়েছি,তবে স্ক্রিন শট রেখে দিয়েছি।
আমি আপনাকে অপছন্দ করি হয়তো অনেক বেশীই করি কিন্তু ব্লগ থেকে আপনার চির নির্বাসন চাই না। আপনি আপনার মতামত নিয়ে থাকুন আপনার মত কথা বলুন এই চেয়েছিলাম।
কিন্তু নিজেকে আলোচনায় রাখার জন্য এমন অসভ্য নোংরামি আপনি করতে পারেন সেটা আমার ধারনায় ছিল না।
আর একবার আমার উঠানে আপনার নোংরা পুচ্ছ দেশ প্রদর্শন মাত্র সরাসরি লাথি খাবেন।
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
নয়া পাঠক বলেছেন: আজ তাদের এ পরিণতির জন্য তারাই দায়ী। তাদের সন্ত্রাসী আচরণ দায়ী, তাদের স্বৈরাচারী সরকার ব্যবস্থাই দায়ী। কিন্তু তবুও কিছু অন্ধ সাপোর্টার রয়েছেন যারা বলবেন, দায়ী আমরা সাধারণ জনতা। মানে তাদের স্বৈরাচারী মনোভাবের পরিবর্তন কোনদিনই হবে না। তারা যা বলবে সেটাই সঠিক, আর সারা পৃথিবীর সকল মানুষ যদি স্বাক্ষ্য বা মতামত দেয় তবুও তা মিথ্যা। এ জন্যই এ দলের এবং তাদের সহযোগী যত অঙ্গ-সঙ্গঠন রয়েছে সবার নিবন্ধন বাতিলপূর্বক এদের রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। সেই সাথে এদের মতো অন্য পরিবাতান্ত্রিক দলের রাজনীতির পলিসিও চেঞ্জ করতে হবে। যেন পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পায়।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার সাথে সম্পুর্ন একমত।
পারিবারিকতন্ত্র চিরতরে বিলুপ চাই - আর যেন কেউ স্বৈরাচার দানব হয়ে উঠতে না পারে এই দেশে।
৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেছেন;
'এ কারণেই, আমি বনী ইসরাঈলের উপর এই হুকুম দিলাম যে, যে ব্যক্তি কাউকে হত্যা করা কিংবা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া যে কাউকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। আর যে তাকে বাঁচাল, সে যেন সব মানুষকে বাঁচাল। ' সুরা আল মায়িদা, আয়াত ৩২।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক তাই- শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
করুণাধারা বলেছেন: দ্বিতীয় ছবিটা বারবার দেখলাম। এটা কোথায় পেলেন? কে ছেলেটা?
এই ছেলেটার মা বাবা কে জানিনা, কিন্তু এটা বুঝতে পারি তাদের বাকি জীবনের বেঁচে থাকার সমস্ত আনন্দ মুছে গেছে। আমার মনে হয় হঠাৎ করে বাবা ছেলেটিকে ডেকে ওঠে, তারপর বুঝতে পারে ছেলেটি আর আসবেনা। রান্নাঘরে গিয়ে মায়ের মনে পড়বে ছেলেটির প্রিয় খাবার... আর কোনদিন খেতে চাইবে না!
মা-বাবার কাছে সন্তান অমূল্য, কানা খোঁড়া হলেও।পৃথিবীর কোন সম্পদ দিয়েই সন্তানের শূন্যস্থান পূরণ করা যায় না। যখন ঝাঁকে ঝাঁকে তরুণ মারা যাচ্ছে, তখন এই মৃত্যুর কথা পুরোপুরি ভুলে গিয়ে নেত্রী যদি কিছু স্থাপনার অন্য জন্য কেঁদে আকুল হন, তখন মানুষ খুবই ক্ষুব্ধ হয়েছেন। এই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এই সব পোড়ানো।
এই পুরো স্থাপনার বিনিময়ে ফিরিয়ে দিন ওই কিশোর ছেলেটার জীবন যাকে আপনারা শুধু ক্ষমতার জন্য স্বার্থের জন্য লোভের জন্য আরো একজন বঙ্গবন্ধু হবার সুযোগ না দিয়ে পৃথিবী থেকে চিরতরে তাড়িয়ে দিলেন ++++
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: ওর নাম মেহেদী হাসান মারুফ। কোটা বিরোধী আন্দোলনে ১৯শে জুলাই মারা যায়।
যার সন্তান হারায় সে বোঝে।
৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: পানি লাগবে কারো পানি লাগবে, মুগ্ধের এই দৃশ্যের কথা মনে পরলে আর
আবু সাঈদ এর দৃশ্য মনে পড়লে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনা।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: হায় এভাবে আরো কত 'আবু সাঈদ' আর 'মুগ্ধ' চলে গেছে সবার অলক্ষ্যে কে আর খবর রেখেছে ...
৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪০
জটিল ভাই বলেছেন:
আচ্ছা, শেখ মুজিব উর রহমান যদি এখন বেঁচে থাকতেন, আর এ দেশের রাষ্ট্রপতি থাকতেন, কিন্তু আলোচিত প্রধানমন্ত্রী পলাতক ব্যক্তিই হতেন, তখন পরিস্থিতিটা কেমন হতো বলে মনে করেন?
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: শেখ মুজিবর রহমান বেঁচে থাকলে আলোচিত ব্যক্তি রাজনীতির ধারে-কাছে ঘেঁষার সুযোগ পেতেন না।
যদি কিন্তু তেমন হইলে তাঁকেও ইনার সাথে পালাইতে হইত।
৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
করুণাধারা বলেছেন: একটা কথা, ৩২ কী বাড়ি নাকি রোড?
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আরে ভাল জিনিস খেয়াল করেছেন তো!! কি ভুলটাই না করেছিলাম- ধন্যবাদ আপু, ঠিক করে দিলাম।
১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ইউক্রেনের রাস্তার মেয়েদের সাথে রাত কাটানোর গল্পকার থেকে রাজনীতিবিদ হচ্ছেন, ইহা দেশের মানুষের জন্য সুখবর।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২০
শেরজা তপন বলেছেন: ** সুপ্রিয় ব্লগারগন যারা এই 'সোনাগাজী' নামক অসভ্য নরকের কিটটাকে এখনো সম্মান করেন কিংবা শ্রদ্ধা করেন ভালবাসেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, তাকে আমি বহুবার বিভিন্নভাবে সাবধান করেছি অনুরোধ করেছি যেন আমার ব্লগে কোন শোভন অশোভন মন্তব্য না করে এবং ব্লগে আমাকে নিয়ে কোন আলোচনা সমালোচনা না করে; কিন্তু সে কোনভাবেই আমার অনুরোধ উপরোধ রক্ষা করেনি, আমার ও ব্লগ কতৃপক্ষের কোন সাবধানবানী গ্রাহ্য করেনি।
এখন থেকে আমি তার বাপ মা সন্তান স্ত্রী নিয়ে এমন ব্যক্তিগত আক্রমন ও গালিগালাজ আরম্ভ করব যা শুনে আপনারা ব্যাথিত হতে পারেন। দয়া করে আমাকে অতিরিক্ত ধৈর্য্যশীল বা সুশীল ভেবে ভুল বুঝবেন না।
অথর্ব যৌনবিকৃত এই বেশ্যার ছেলে জারজটাকে আমি আর সহ্য করতে পারছি না ...
১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: শেখমুজিব জন্ম না নিলেও দেশ স্বাধীন হতো।বাস্তব অবস্থা নেতার জন্মদেয়।নেতা বাস্তব অবস্থার জন্ম দেয় না।
পৃথিবীর অনেক জাতিয় নেতার মতো তিনিও একজন জাতিয়তাবাদী নেতা।পরাধীন দেশে এমন নেতার জন্ম হয় দেশ স্বাধীন করার জন্য।কিন্তু তিনি ভালো শাসক ছিলেন না।এসব নতুন করে বলার কিছু নাই।
আর নিহতদের বিষয়ে যা যলেছেন সেটা আমি প্রথম এক লাইলেই যা বলার বলেছি।এর বেসি বলা সমিচিন না।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: সঠিক সময়ে স্পার্ক হয়েছিল- ব্যাপারটা তেমন। তখন না হলে অন্য কোন সময় অন্যকোনভাবে হয়তো হত, স্বাধীনতার গল্প
হয়তো অন্যভাবে লেখা হত।
''পৃথিবীর অনেক জাতীয় নেতার মতো তিনিও একজন জাতীয়তাবাদী নেতা।পরাধীন দেশে এমন নেতার জন্ম হয় দেশ স্বাধীন করার জন্য।''
ভাল কথা বলেছেন।
১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
জটিল ভাই বলেছেন:
@সোনাগাজী
আর আমেরিকার রাস্তার কুকুর ও উঠতি মেয়েদের সাথে টাংকি মেরে কাটানো রাজনীতিবিদ(!) গল্পকার হইতে চাইলে উহা দেশের মানুষের জন্য কেমন খবর?
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: বাদ দেন- উনার মত নোংরা অসভ্যকে আমি সামলাচ্ছি!
১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: আহারে কার যাদুধন জানি শেরজা, সিড়িতে রক্তাক্ত অবস্থায় পরে আছে। তার তো স্কুলে থাকার কথা। তার হত্যাকারী ও তাদের সহযোগীরা মনে হয় পৃথিবীর নিকৃষ্টতম প্রাণী। হাজার বার ফাসী হলেও তাদের যথোপযুক্ত সাজা হবে না।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: আমি প্রথম দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। বারবার ওখানে নিজের ছেলেকে রেখেছি আর ভেবেছি- কি করতাম আমি তখন???
এ দুঃসহ যন্ত্রনার কথা ভাবাই যায় না
১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
@জটিল ভাই ,
আমেরিাকনরা কুকুর পোষে, কুকুর নেই রাস্তায়; শিবির হচ্ছে বাংলাদেশের পাগলা কুকুর।
১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
@জটিল ভাই ,
আমি আমেরিকায় চাকুরী করেছি; আমি ইউক্রেন গিয়ে আদম ব্যবসা ( ইউক্রেনে ছাত্র হিসেবে মানুষ নিয়ে, ইউরোপে পাঠানো ) করিনি।
১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০৮
কিশোর মাইনু বলেছেন: আমি কি মন্তব্য করব বুঝতে পারছি না। করতে গিয়েছিলাম, কিন্তু মন্তব্যগুলো পড়ে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। সবচেয়ে বেশী মেজাজ খারাপ হয়েছে আপনার উপর। এত দরদ দেখাইতে কে বলছে ভাই আপ্নারে??? মন্তব্য মুছে দিতে গেলেন কেন? ব্যান খাইলে খাইত আর ই। ব্লগের পরিবেশ তো একটু হলে ও ভাল হত। আপনার এই পোস্টে এই ধরণের জঘন্য মন্তব্য করার চিন্তা ও কেমনে আসে আমি তো এটা বুঝিনা।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: আমি বুঝি কেন সে এমন মন্তব্য করে। কুত্তা যখন মাথার ঘায়ে পাগল হয়ে যায়, তখন কাকে কামড়ায় সে বোঝে না।
বদমায়েশটাকে কত বাচ্চা বাচ্চা পুলাপাইন ল্যাংটা করে লাথি মারল তারপরেও যদি একটু মান সম্মানবোধ থাকত।
* আপনি আপনার মত মন্তব্য করেন- আমি ওকে সামলাচ্ছি।
১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: @কিশোর মাইনুঃ ভালো কথা বলেছেন। আমিও মন্তব্য করতে এসে মেজাজ খারাপ করেই যা বলতে এসেছিলাম বলতে পারলাম না। আসলে তপন সাহেব অতিরিক্ত সুশীল। এতোটাই সুশীল যে মাঝে মধ্যে রাগের চোটে ভাবি এইসব কি আসলেই সুশীলতা? নাকি কপটতা কিংবা অন্যকিছু? নরম মেরুদন্ডের মানুষ কেন জানি আমার পছন্দ না!!!!
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০০
শেরজা তপন বলেছেন: এই ভাবগম্ভীর পরিবেশটাকে আমি নষ্ট করতে চাই নাই। তবে আমি তার মন্তব্যের এবার উপযুক্ত উত্তর দিব বলে মনে মনে স্থির
করে রেখেছি। কাল এসে দেখে যাবেন ...
শঙ্খ ঘোষ বলেছিলেন না; কি খুঁজছেন স্যার? মেরুদণ্ডখানা খুঁজছি...
আমি আমার মেরুদণ্ডখানা আগেই খুঁজে পেয়েছি- সে সেটা আমার ভদ্রতা বা সুশীলতা ভেবে ভুল করেছে- এবার জায়গামত লাথি
খাবে।
১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পোস্টের বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত।
দ্বিতীয় ছবির মত যতগুলো শিশু-কিশোর হত্যা গত একমাসে হয়েছে এই হত্যাগুলো মানুষের মস্তিষ্কের কোষে-কোষে স্থায়ী ভাবে আঁকা হয়ে গেছে। আমার বিশ্বাস আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ আর মাথা তুলে দাড়াতে পারবে না। একই ভাবে এরা বিগত ৬০-৭০ বছরের আওয়ামী ইতিহাসের মুখে এমন কালিমা লেপন করেছে যে কালিমা আর কোন ভাবেই পরিষ্কার করা সম্ভব হবে না।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল বলেছেন তবে গত ১৬ বছরের জঞ্জাল সাফ করা এত সহজ কথা নয়। এখন অনেকেই বেকায়দায় পড়ে ভেক ধরবে, সময়মত
ফের বিষদাঁত দেখাবে।
গতকাল; এক সমন্বয়ক ভাল কথা বলেছি, পুলিশকে কেন এত অনুরোধ করে ডেকে আনা হল। ওই এইটপাশ ন্যায়-নীতি বর্জিতহীন পুলিশ আমাদের দরকার নেই। কেউ আসলে এমনিতেই আসবে নাহলে আমরা লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েশন করা বেকার রয়েছি, আমাদের চাকুরি দিক।
যে পুলিশ ১০/২০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে একটা চাকুরি পেয়েছে। যে ওসি ৫০ লাখ এক কোটি টাকা দিয়ে তদবির করে তার পছন্দমত জায়গায় বদলী হয়েছে, তারা কি মনে করেন একদিনে নীতিবান হয়ে যাবে? পুরো সিস্টেমের টপ টু বটম কলাপ্স হয়ে গেছে- সম্পুর্নটাকে ছেটে ফেলতে হবে। একদিনে সব সচিবকে অবসরে পাঠিয়ে তাদের দুর্নীতির খতিয়ান নিতে হবে। ভ্যাট ট্যাক্সের সব কর্মকর্তা কর্মচারীকে অবসরে পাঠিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নিতে হবে। ( ভ্যাট আইন নিয়ে ওদের ৯০ ভাগ কর্মকর্তা কিছুই বোঝে না- আইন জানতে চাইলেই বই খুলে বসে)
বাংলাদেশের বাৎসরিক রাজস্ব আদায় যা হয় তার থেকে তিন গুন বেশী ওরা ঘুষ খায়।
অসংখ্য খারাপ মানুষের সাথে কিছু ভাল মানুষ চলে যাবে যাক- যারা দায়মুক্তি পাবে তারা সসন্মানে তার পদে ফিরে আসবে।
শুধু আওয়ামীলীগকে হটালেই হবে না- পুরো সিস্টেম পাল্টে ফেলতে হবে।
১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: দ্বিতীয় ছবিটা দেখে কলিজা ফেটে যায়! আহারে ছেলেটা! বাবা মা এই ছবি দেখলে কি করে সহ্য করবে জানিনা.... আমি তো প্রথমে ভেবেছিলাম ঐ ৩২ নং বাড়িতেই বুঝি আজ ঘটেছে এই ঘটনা। নেতা নেত্রীদের জন্য জীবন দেওয়া এই ছেলেমেয়েগুলোর জন্য দলমত নির্বিশেষে সবার জন্যই হৃদয় কেঁপে ওঠে। কি যে কষ্ট লাগছে ঐ ছবিটা দেখে।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: শিরোনামটা মনে হচ্ছে ঠিক হয়নি- অনেকেই ভিন্নকিছু ভাবতে পারে।
এরপরেও যেই অমানুষেরা ভাবে তাদের নেত্রীই ঠিক তাদের মুখে থুঃ
২০| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৩
মিথমেকার বলেছেন:
আপনার লেখার সাথে এই কিশোরের মর্মান্তিক ঘটনার সামঞ্জস্য থাকায় ছবি দিলাম। এমন অসংখ্য ঘটনা আছে যেগুলো মেইনস্ট্রেম মিডিয়া বা আলাপচারিতায় আসছে না। যা সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের সকল সহ্য সীমার বাহিরে!
লেখাটি সুন্দর হয়েছে।
ভিডিও সোর্স লিঙ্ক
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে অশ্রদ্ধা করার দুঃসাহস আমার নেই- বা অশ্রদ্ধা করার প্রশ্নই আসে না কিনতি ইতিহাস সংরক্ষনের প্রশ্নে আমার অনেক কিছু
বলার আছে। আমরা ফজলুল হক, ভাসা্নী, চার নেতা সহ মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানীদের সৃতি কতটুকু সংরক্ষন করেছি? আমরা
আমদের অগ্রজদের কতটুকু সম্মান করেছি যে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছ থেকে তেমনি আশা করব?
আমাকে যখনু লীগের কেউ বলে ভাস্কর্য ভাঙ্গা ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি বিজরিত বাড়ি ভাঙ্গা নিয়ে তখুনি আমি উলটো প্রশ্ন রাখি- আপনাদের নেত্রী না বলেছি জনগন আমাদের সপক্ষে- পুরো বাংলার কিছু রাজাকার দুস্কৃতিকারী, চোর বাটপার, পাগল পঙ্গু বাদে সব আপনাদের সাপোর্ট করে। এইসব ভাঙ্গার সময়ে পুরো বাংলাদেশের জনগন কই ছিল? আপনারা কই ছিলেন? এখন কান্দেন কার লাগি- কার দায় ছিল এসব ঠেকানোর। মানুষের মৃত্যু নিয়ে একটু কাদেন। এমন মুর্তি আর ঘর চাইলেই হাজার লক্ষ বানানো যায় কিন্তু একজন মানুষের প্রান ফিরিয়ে দেয়া যায় না।
২১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১০ নং মন্তব্যের জবাবে যথার্থই বলেছেন। বিকৃতমস্তিষ্কসম্পন্ন মানুষটা আসলে এই ধরনের কথা শোনার জন্যই এইসব মন্তব্য করে। এই ধরনের কথা শুনে সে চরমসুখ পায়। উহাকে যারা ওস্তাদ মানে, তাদেরকে কিছু বলে কোন লাভ নাই। ওরাও খানিকটা সমমনোভাবসম্পন্ন!!!
আপনাকে বলবো, মুছে ফেলা মন্তব্যের স্ক্রীণশটটাও মন্তব্যে দিয়ে দিন। অন-অফ, অন-অফ খেলা চালিয়ে যাওয়া মডারেশান প্যানেলও দেখুক একটা ভালো পোষ্টে এসে মলত্যাগ করে সেটাকে দুর্গন্ধযুক্ত করা ব্লগার নামের সাইকোপ্যাথের কার্যক্রম!! মাঝে মাঝে আশ্চর্য হই এটা ভেবে যে, একটা মানুষ ইতরামীতে কোন লেভেল পর্যন্ত নামতে পারে!!!
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমি মডুর সাথে যোগাযোগ করেছি। উনি যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
উনি নিজের পোস্টে ও আমার পোস্টে জঘন্য সব মন্তব্য করেই যাচ্ছেন। উনি চাচ্ছেন আমি আরো বেশী নোংরা গালিগালাজ তাকে দিই কিংবা তাকে নিয়ে পোস্ট দিই। এই লোকটা যে কোন উপায়ে আলোচনার মধ্যমণি থাকতে চায় - গালি খাইলে আরো বেশি উত্তেজিত হয় মজা পায়, দারুন উদ্যোমে আরো নোংরাভাবে আক্রমন করতে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
এদেরকে একেবারে চরমতম দন্ড দেয়া ছাড়া কোনভাবেই ঠেকানো যায় না।
২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৮
কিশোর মাইনু বলেছেন: @মফিজ ভাই মাঝখান থেকে তপন ভাইরে ধুয়ে দিলেন এইভাবে???
কথায় আছে, পাপ বাপকে ও ছাড়ে না। ইসলাম ধর্মানুযায়ী ও সন্তানের পাপের ফল তার পিতামাতা কে ও বহন করতে হবে। এখন শেখ মুজিবের অবদান সবাই ই জানে। এবং সেটা কেউ অস্বীকার ও করছে না। করা সম্ভব না। স্বাধীনতার পরে ও সে যতই পরিবর্তন হয়ে যাক না কেন। তাকে কোন দিন বাংলার মানূষ অসম্মান করেনি। কিন্তু তার কন্যা অত্যাচারের সীমা লংঘ্ণ করে ফেলেছেন। সে এত বেশী বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে হাজারটা লাশ ফেলার পর ও সে দমাতে পারে নাই। তাকে চোরের মত ডেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে। তার পাপ কাজের জন্য মানূশ শেখ মুজিব কে পর্যন্ত অসম্মান করছে। তার দায়ভার কার? যারা অসম্মান করছে তাদের? নাহ, তাদের না। আপনি ভুলে যাচ্ছেন এই জেনারেশন মুজিব কে দেখেনি। তার গল্প শুনেছে। কিন্তু মুজিব কন্যার অত্যাচার? তারা এর ভুক্তভোগী। তাদের চোখের সামনে তাদের বন্ধু ভাই মারা গিয়েছে। তারা আহত হয়ে হাসপাতালে গিয়ে ব্যান্ডেজ করছে। ২ দিন পর একটু ভাল সুস্থ হয়ছে মত লাগলে আবার বের হয় গেছে। হাসিনা এবং জয় এখন ভারতে গিয়ে কি করছেন কি বলছে সেটা তো প্রতিদিন দেখছেই তারা। এত কিছুর পর ও আপনার মনে হয় তাদের কাছে এই ফ্যামিলির সম্মান থাকবে।
মানূষের কাছে ভাল হওয়াটা অনেক কষ্টের, কিন্তু একটা ভুল ই যটেস্ট, আপনার সকল ভাল কিছু মানুষ ভুলে গিয়ে আপনার অই খারাপ টাকেই মানুষ বড় করে দেখবে। সাদা শার্টে কাল দাগ থাকলে চোখে পড়ে বেশী, কিন্তু কাল শার্টের মধ্যে সাদা দাগ কারো নজরে ও আসে না।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: মাঝে মধ্যে এইরকম ধুইলে রক্ত গরম হয়
এদিকে তার বাপের শকে দেশের কিছু মানুষ কেদে কেটে অস্থির আর ওদিকে পেট পুরে ভোজন সেরে দুই কন্যা কালো শাড়ি গায়ে জড়িয়ে ওদের প্রেসিডেন্টের সাথে মুচকি হেসে ছবির পোস দিচ্ছে!!!
হায়রে ভণ্ড - আহারে শোক!!
*ফাঁকে আপনার মন্তব্যের উত্তর বাকি রয়ে গিয়েছিল
২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
@লেখক,
আপনি বলেছেন, "এখন থেকে আমি তার বাপ মা সন্তান স্ত্রী নিয়ে এমন ব্যক্তিগত আক্রমন ও গালিগালাজ আরম্ভ করব যা শুনে আপনারা ব্যাথিত হতে পারেন। দয়া করে আমাকে অতিরিক্ত ধৈর্য্যশীল বা সুশীল ভেবে ভুল বুঝবেন না। "
-আপনি লিজে লিখেছেন যে, ইউক্রনের রাস্তার মেয়ের সাথে নাচার সময়, মেয়ের নরম স্তন আপনার গায়ে লেগেছিলো; এখন আপনি রাজনীতিবিদ হয়েছেন; এটা অনেক বড় বিষয়।
২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
এই পুরো স্থাপনার বিনিময়ে ফিরিয়ে দিন ওই কিশোর ছেলেটার জীবন যাকে আপনারা শুধু ক্ষমতার জন্য স্বার্থের জন্য লোভের জন্য আরো একজন বঙ্গবন্ধু হবার সুযোগ না দিয়ে পৃথিবী থেকে চিরতরে তাড়িয়ে দিলেন ++++
ভারতের মাটিতে নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে হাসিনা কি এর জবাব দিতে পারবেন ????????????
পারবেন না, কারন হাসিনা এদেশের মানুষের উপর প্রতিশোধ নেয়ার সংকল্প নিয়েই রাজনীতিতে এসেছেন। এবং তার প্রতিটি কাজে ও কথায় হাসিনা তার প্রমান রেখে গেছেন!
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: আজকে তার একটা ছবি দিয়েছি,এদিকে রোকেয়া প্রাচী কালো শাড়ি পড়ে তার বাবার জন্য মার খেয়ে কেঁদে কেটে একাকার ওদিকে তিনি তারা কালো শাড়ি পড়ে ভারতের প্রেসিডেন্টের সাথে বসে মুচকি হাসি দিচ্ছে। শালার কার কান্না কে কাদে!!!
হাসিনা এদেশের মানুষের উপর প্রতিশোধ নেয়ার সংকল্প নিয়েই রাজনীতিতে এসেছেন। এবং তার প্রতিটি কাজে ও কথায় হাসিনা তার প্রমান রেখে গেছেন! ~ অবশেষে দেখেশুনে তো তাই মনে হচ্ছে। এতদিন বিশ্বাস করি নাই। এখন হচ্ছে।
২৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের আবেগগুলিও একতরফা এবং পক্ষপাতদুষ্ট। ৪৯ বছর আগে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে রোকেয়া প্রাচীর আবেগ আছে কিন্তু ৪৯ দিন আগে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে তার কোন আবেগ নাই। এই কারণেই আমাদের জাতির এই অবস্থা। দেশ গঠনে, রাষ্ট্র গঠনে এতো আবেগের প্রশ্রয় দিলে দেশ কখনও আগাবে না। ৫৩ বছর অনেক বড় সময়। জাপান দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পরে ৩০ বছরের মধ্যে সব ভুলে পুনরায় তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করে। ৫৩ বছর পরেও আমাদের রাজনীতির বিষয় হল মুক্তিযুদ্ধ। এই ব্যাপারে কোন সমাধান আমরা এখনও করতে পারিনি।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: তবে আমার ইদানিং মনে হচ্ছে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ পুরো বাঙ্গালী জাতির বড় একটা অংশকে নিষ্ঠুর আর আবেগহীন করে দিয়েছে।
মন্তব্য ভাল করেছেন কিন্তু আপনার কোন পোস্ট দেখছি যে ইদানিং?
২৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
মিথমেকার বলেছেন: @লেখক বলেছেন: আমরা ফজলুল হক, ভাসা্নী, চার নেতা সহ মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানীদের সৃতি কতটুকু সংরক্ষন করেছি?
তাঁরা এক নেতা, ও তার পরিবারের রাহুগ্রাস এ এখন বিলুপ্তপ্রায়। এখানে আওয়ামীলীগেরও চরম ব্যর্থতা রয়েছে। তারা শুধু এক নেতার পূজা করেছে, অতীততের মহান নেতাদের অবদান বিন্দু মাত্র চর্চা করেনি।
আমদের অগ্রজদের কতটুকু সম্মান করেছি যে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছ থেকে তেমনি আশা করব?
আওয়ামীলীগ কখনোই অনার/ ডিগনিটি এর পলিটিক্স করেনি। বরাবরই চাটুকরিতার চর্চা করেছে। তারা একটি জেনারেশন কে মন থেকে সম্মান দেয়া শিখাতে ব্যর্থ হয়েছে। যার ফল পেয়েছে খুব ভালো ভাবেই। জেন জি ভয়ানক ভাবে স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড!
আপনাদের নেত্রী না বলেছি জনগন আমাদের সপক্ষে- পুরো বাংলার কিছু রাজাকার দুস্কৃতিকারী, চোর বাটপার, পাগল পঙ্গু বাদে সব আপনাদের সাপোর্ট করে। এইসব ভাঙ্গার সময়ে পুরো বাংলাদেশের জনগন কই ছিল? আপনারা কই ছিলেন?
বাংলাদেশের সুস্থ মস্তিষ্কের ছাত্র-জনতা সব সময়ে সত্যের পক্ষে ছিল, থাকবে। তাঁদের সেন্টিমেন্টে আঘাত দিয়ে ভুয়া চেতনা চর্চা কখনোই মেনে নেয়া হবে না, হয়নি!
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সময়ের সল্পতায় উত্তর নাতিদীর্ঘ হল বলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
২৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট । এই পোস্টে যারা খারাপ মন্তব্য করে তার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে রোল মডেল হচ্ছে --- ছাত্ররা দেখিয়ে দিয়েছে, তারা কি করতে পারে। একজন মানুষ কিভাবে ভয়ংকর স্বৈরশাসক হয় এবং দলের সকলকে রেখে পালিয়ে যায় তা আমরা দেখলা।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
এই বাচ্চাদের সাথে তাদের অভিভাবক বিশেষ করে মায়েদের ভুমিকা ছিল অসীম। ঘরে ঘরে নারীরা এমন বিশাল এক আন্দোলন গড়ে তোলার পেছনে দারুন ভুমিকা রেখেছে।
২৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় তপন ভাই, আবেগের চাইতে বাস্তবতা উপলব্ধি করা বেশী প্রয়োজন। একজনের কুকর্মে একজন মহান নেতাকেও অপদস্ত করার জন্য খুনী হাসিনা এবং তার দোসরদের বারবার শাস্তি হওয়া উচিত।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: একেবারে ঠিক কথা প্রিয় ভাই। এবার স্বনামে আসুন।
২৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩০
করুণাধারা বলেছেন: বুকের মধ্যে কাঁপন ধরিয়ে দেওয়া মেহেদী হাসান মারুফের ছবিটা দেখে আমার আরো কিছু জানতে ইচ্ছে করছিল সে কোথায় পড়তো, কার বাসার সিড়িতে তাকে গুলি করা হলো... এইসব! আপনি যদি ছবিটা এই কমেন্টের উত্তরে দেন, তাহলে আমি সেটা থেকে হয়তো কিছু খবর বের করতে পারব।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: স্যরি আপু- আমি অনেকগুলো পেইজ ও ভারতীয় সনামধন্য সংবাদপত্রে তার ছবি দেখলেও নামটা নিয়ে ধন্ধে আছি।
অনেক খুঁজে 'ইসলামের বাণী' নামক একটা পেইজে তার আইডি কার্ডের ছবি পেলাম। নাম লেখা; শেখ ফাহিম জাফর। টঙ্গী গভঃ কলেজের একাদশ বা দ্বাদশ বর্ষের ছাত্র ছিল।
আমি লিঙ্কটা দিচ্ছি;
ইসলামের বাণী
আপনি ইন্ডিয়া ডট কমে পাবেন।
এবিএস-সিবিএন নিউজে পাবেন। কিন্তু নাম নেই কোথাও। আগে অন্য একটা সোর্স থেকে নাম পেয়েছিলাম।
৩০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৫
করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ -ভাল থাকবেন।
৩১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
ইমরান৯২ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের পরের ইতিহাস মানে ৭২ -৭৫ এর আসল ইতিহাস যদি জাতিকে জানতে দিত তাহলে এই বাড়ির একটা ইটও অবিশিষ্ট থাকতো না
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: দুঃখিত ভাই দেরিতে উত্তর দেবার জন্য।
মুক্তিযুদ্ধের পরের ইতিহাস মানে ৭২ -৭৫ এর আসল ইতিহাস যদি জাতিকে জানতে দিত তাহলে এই বাড়ির একটা ইটও অবিশিষ্ট থাকতো না~ আমরা এতোবেশী এগ্রেসিভ না হয়ে তাঁর আগের অবদান কিছু মনে রাখি না হয়।
৩২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০০
রুদ্রনীল৭৮ বলেছেন: সোনাগাজীর ব্যাপারে আগেও কইছিলাম, এখনো কইতাছি যে এই লোকটার ব্লগীয় আচরণ মর্ষকামী টাইপের। যেইদিন সে অন্যের লাত্থি গুতা বাজে কমেন্ট না পায়, সেইদিন তার মনটা খারাপ থাকে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন- এই লোগ নেগেটিভ প্রচারনায় মজা পায় কিংবা যেকোন উপায়ে নিজেকে নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে পছন্দ করে। যত বেশী গালিগালাজ খায় ততই সে মনের আনন্দে হৈ হৈ করে
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: মাছ ধরতে গেলে যে মাছটা ছুটে যায় সেই মাছটাই থাকে বড়।
এটা শুধু একটা বাড়ী না বহু স্মৃতি বিজড়িত একটি বাড়ী।হাজার হাজার বাড়ী থেকে এই বাড়ীটার একটা আলাদা মূল্য আছে।৭২ সালে আমাদের এমপির সাথে একবার গিয়েছিলাম ঐ বাড়ীতে।মুড়ির মোয়া আর চা খেতে দিয়ে ছিলো।জীবনে আর কোন দিন যাই নি।
সে আমার আদর্শের নেতাও ছিলো না।সেই ছাত্র থাকা কালিন সময় থেকেই তার বিরোধিতা করে বড় হয়েছি।কিন্তু বর্তমানে যত রাজনৈতিক দল আছে তাদের মাঝে একমাত্র এই দলটিই অসাম্প্রদায়ীক।
আর ভারত বিশ্বে বৃহত গনতান্ত্রিক দেশ।ভারতের সরকার হয়তো খারাপ কিন্তু দেশ না।দেশ আর সরকার এক বিষয় না।সরকার যায় সরকার আসে কিন্তু দেশ ও সংবিধার হলো দেশের মূল চরিত্র।