![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে আল্লাহ্র একজন খাদেম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অক্লান্ত চেষ্টা করছি, করেই যাব......
“দশজন যেখানে আল্লাহ্ সেখানে”
অথবা
“দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ”
ছোটবেলা থেকে আমরা এই কথা শুনে এবং বলে বড় হচ্ছি। বাবা-মা, বড়রা আমাদের এই কথাই শিখিয়ে আসছেন! অথচ এটা একটা শিরকি কথা।
দশজন ডাকাত মিলে যদি একজনের বাসায় ডাকাতি করে তবে আল্লাহ্ কার সাথে থাকবেন?
দশজন খারাপ লোক মিলে একজন ভাল লোক কে মারলে আল্লাহ্ কার পক্ষে থাকবেন?
দশজন ধর্ষক মিলে একজন নারীকে ধর্ষন করলে আল্লাহ্ কার পক্ষে থাকবেন?
মাজলুম বা অত্যাচারীর দোয়া এবং আল্লাহ্র মাঝে কোন পর্দা থাকেনা। তারমানে আল্লাহ্ চিরকাল মাজলুমের পক্ষে। আর মাজলুম সব সময় কম সংখ্যক হয়।
যুগে যুগে পৃথিবীতে নবী-রাসুলগণ এসেছেন আল্লাহর বাণী নিয়ে। জান্নাতের সুসংবাদ এবং জাহান্নামের ভয় প্রদর্শনকারী হিসেবে। তাঁরা যখন দুনিয়াতে আসেন তখন সারা দুনিয়ার মানুষ ভুল পথে, তাঁরাই একমাত্র সঠিক পথে। যখন আমাদের মহানবী দুনিয়াতে আসেন তখন তিনি ছাড়া আর সবাই ছিল জাহেল, বর্বর। সংখ্যার বিচারে কখনো সত্য মিথ্যা যাচাই হয় না। সত্য চিরকাল সত্য। একজন বললেও, দশজন বললেও। মিথ্যা চিরকাল মিথ্যা। একজন বললেও, সারা দুনিয়ার মানুষ বললেও।
কবে বুঝবো আমরা???
YOU CAN VISIT MY BLOG:
https://www.shishir54.xyz
২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
শিশির৫৪ বলেছেন: ভাই, পোস্টে কিছু প্রশ্ন আছে উত্তর দিন।
দশজন ডাকাত মিলে যদি একজনের বাসায় ডাকাতি করে তবে আল্লাহ্ কার সাথে থাকবেন?
দশজন খারাপ লোক মিলে একজন ভাল লোক কে মারলে আল্লাহ্ কার পক্ষে থাকবেন?
দশজন ধর্ষক মিলে একজন নারীকে ধর্ষন করলে আল্লাহ্ কার পক্ষে থাকবেন?
এবারেও বলবেন-
ঠিকিইতো আছে! সমস্যা কোথায়?
২| ২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: কবে বুঝবো আমরা???
আল্লাহ বলেছেন কিয়ামতের আগ পর্যন্ত মতভেদ থাকবে। আপনি আফসোস করে কি করবেন?
৩| ২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সংখ্যার বিচারে নয় যারা ন্যায়ের পথে থাকে আল্লাহ তাদের সাথে থাকেন।
৪| ২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার জবাব কোরআনের আয়াতেই খুঁজে নিন..
ﻗﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻣَﺎ ﻳَﻜُﻮﻥُ ﻣِﻦ ﻧَّﺠْﻮَﻯ ﺛَﻼﺛَﺔٍ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﺭَﺍﺑِﻌُﻬُﻢْ ﻭَﻻ ﺧَﻤْﺴَﺔٍ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﺳَﺎﺩِﺳُﻬُﻢْ ﻭَﻻ ﺃَﺩْﻧَﻰ ﻣِﻦ ﺫَﻟِﻚَ ﻭَﻻ ﺃَﻛْﺜَﺮَ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﻣَﻌَﻬُﻢْ ﺃَﻳْﻦَ ﻣَﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﺛُﻢَّ ﻳُﻨَﺒِّﺌُﻬُﻢ ﺑِﻤَﺎ ﻋَﻤِﻠُﻮﺍ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺑِﻜُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻋَﻠِﻴﻢٌ ( ﺍﻟﻤﺠﺎﺩﻟﺔ – 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
এখন আপনি কিছু মন্দ কাজের উপমায় আল্লাহর অস্তিত্ব জাষ্টিফাই করতে চা্চ্ছেন? কেন?
বিষয়টা আপনার বোঝার সমস্যা। আপনি মন্দ উপমা দিয়ে ভালকে জাষ্টিফাই করতে গেলে আপনি যে বিভ্রাটে আছেন তার জন্ম হয়। আর মুক্ত জ্ঞানে সত্য খুঁজতে গেলে কোরআনই যথেষ্ট।
ভাল থাকুন।
৫| ২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ﻗﻮﻟﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻣَﺎ ﻳَﻜُﻮﻥُ ﻣِﻦ ﻧَّﺠْﻮَﻯ ﺛَﻼﺛَﺔٍ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﺭَﺍﺑِﻌُﻬُﻢْ ﻭَﻻ ﺧَﻤْﺴَﺔٍ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﺳَﺎﺩِﺳُﻬُﻢْ ﻭَﻻ ﺃَﺩْﻧَﻰ ﻣِﻦ ﺫَﻟِﻚَ ﻭَﻻ ﺃَﻛْﺜَﺮَ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﻣَﻌَﻬُﻢْ ﺃَﻳْﻦَ ﻣَﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﺛُﻢَّ ﻳُﻨَﺒِّﺌُﻬُﻢ ﺑِﻤَﺎ ﻋَﻤِﻠُﻮﺍ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺑِﻜُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻋَﻠِﻴﻢٌ ( ﺍﻟﻤﺠﺎﺩﻟﺔ – 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
এই আয়াতের অর্থ বিদ্রোহী ভৃগু-কে নয় বরং ব্লগ লেখককে সমর্থন করছে। এখানে তিনি হলেন আল্লাহ। আর আয়াতের মানে হচ্ছে যত লোক যেখানেই থাকুক না কেন, আল্লাহ সবার সঙ্গেই থাকেন। আর সংখ্যায় কম হোক আর বেশী আল্লাহ তাদেরকেই সমর্থন করেন যারা ন্যায়ের পথে আছে।
৬| ২৩ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
বিজন রয় বলেছেন: অভিজ্ঞতা বলে আল্লাহ থাকেন খৃষ্টান পাড়ায়। ১০ জনে নয়।
৭| ২৩ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
নতুন বলেছেন: “দশজন যেখানে আল্লাহ্ সেখানে”
এটা ছোট বেলায় কখন শুনলেন???
দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ”--- এটারর মাঝে শিরিক খুজে পান আপনি?
৮| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
শিশির৫৪ বলেছেন: আপনি একটা খারাপ কাজ করবেন আর ভাববেন আল্লাহ আপনার সাথে আছে? কি বিচিত্র যুক্তি আপনার!
৯| ২৪ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: সাধারণ মুসলমানরা এটা মনে করে যে কালেমা না পড়লে জাহান্নামে ছাড়া আর কোথাও জায়গা নেই। আর একবার কালেমা পড়ে ফেললে যতই পাপ করো, মরার আগে হুজুর দিয়ে একটা তওবা করিয়ে নিলেই জান্নাতের গ্যারান্টি ১০০%।
অথচ এমনটা কি শিক্ষা ছিলো কুরআনের?
২৪ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
শিশির৫৪ বলেছেন: ভাই, প্রশ্ন করেছেন তাই লিখছি। কে জান্নাতে যাবে আর কে যাবেনা তা ঠিক করার মালিক একমাত্র আল্লাহতায়ালা। আর তওবা হুজুর দিয়ে হয় না। যার যার তওবা তার তার করতে হয়। আর হ্যা, মৃত্যুর আগে অন্তর থেকে কালেমা পড়তে পারলে আপনার জীবনের সমস্ত শিরক কেটে যাবে। এবং আশা করা যায় আপনি জান্নাতি হবেন। কারন আল্লাহ্র ওয়াদা, বান্দা যদি পাহাড় পরিমান পাপ নিয়ে আল্লাহ্র দরবারে উপস্থিত হয় কিন্তু সেই পাপে কোন শিরক না থাকে তবে আল্লাহ্ তা ক্ষমা করে দিবেন।
কিন্তু কথা হল, আপনি সারাজীবন পাপ করে কি করে আশা করেন মৃত্যুর আগে অন্তর থেকে কালেমা পড়বেন???
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: “দশজন যেখানে আল্লাহ্ সেখানে”
অথবা
“দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ”
ঠিকিইতো আছে! সমস্যা কোথায়?
শিরক ফায়সালা দেবার আগে আরেকটু ভালভাবে জ্ঞানানুসন্ধান করে নিন প্লিজ!