![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে আল্লাহ্র একজন খাদেম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অক্লান্ত চেষ্টা করছি, করেই যাব......
আপনাকে যদি বলি, আপনার জীবনের আদর্শ কে? নিশ্চয়ই কারো না কারো নাম আসবে। আমাদের সবার ই আদর্শ থাকে। কারো আদর্শ তার বাবা, কারো মা, কারো আদর্শ তার প্রিয় লেখক, কারো খেলোয়ার, কারো আদর্শ নেতা, কারো বা নায়ক-নায়িকা।
যাদের আমরা প্রানপন অনুকরন করার চেষ্টা করি। পারি বা না পারি, চেষ্টার কোন কমতি থাকে না। কেউ কেউ তাঁদের সান্নিধ্য পায়, আবার এমনও হয়, কখনোই তাঁদের দেখা মিলে না। তবুও থেমে থাকে না অন্ধ অনুকরণ! এমনকি তাঁদের জন্য আমরা মরতেও প্রস্তুত থাকি! উদাহরন হিসেবে বাংলাদেশের নায়ক সালমান শাহ বা ভারতের নায়ক উত্তম কুমারের কথা বলা যায়। তাদের মৃত্যুর খবর শুনে সহ্য করতে না পেরে কিছু পাগল ভক্ত চলে গেছেন দুনিয়া ছেড়ে।
কখনো ভেবে দেখেছেন, সারাজীবন অনুকরণের ফলাফল কি? কি পেয়েছেন আপনি? না পেরেছেন তাঁর মতো হতে, না পেরেছেন নিজে কিছু করতে। তাছাড়া যাকে অনুকরণ করলেন, তিনি কি আসলেই অনুকরণের যোগ্য? কে বিচার করবে?
সাধারণত মানুষের আদর্শ নির্বাচিত হয় তার প্রিয় বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যে ফুটবল পছন্দ করে তার আদর্শ হবে সেরা কোন ফুটবল খেলোয়ার। যে পড়তে পছন্দ করে তার আদর্শ হবে সেরা কোন লেখক। নিজে কিছু পারুক বা না পারুক, নিজ আদর্শের মানুষের সাফল্যে নিজেকে সফল মনে করে। এটা এক ধরনের ফ্যান্টাসি ছাড়া আর কিছুই নয়। মজার ব্যাপার হল, আপনার আদর্শের মানুষ কিন্তু সব দিক দিয়ে সেরা নন। হয়তো কোন এক বিষয়ে তিনি পারদর্শি।
চলুন একটু অন্যভাবে ভাবা যাক।
১৮ হাজার মাখলুকাতের মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ হল মানুষ। আল্লাহপাক মানুষের চেয়ে দামী কিছু সৃষ্টি করেন নি। আপনি-আমি সেই মানুষ। চলুন,আল্লাহ্ আমাদের এত বড় সম্মান দিয়েছেন তাই আল্লাহ্র দরবারে জানাই শতকোটি শুকরিয়া। আলহামদুলিল্লাহ্।
এবার বলুন, মানুষের মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ কে?
ঠিক ধরেছেন! তিনি আমাদের রাসুল (সাঃ)। তাঁর চেয়ে দামী মানুষ আদি থেকে কেয়ামত পর্যন্ত কোনদিন আসবে না। তাঁর মাঝেই আল্লাহ্ দিয়ে দিয়েছেন সর্বোত্তম গুনাবলী এবং সর্বোত্তম আদর্শ। রাসুল (সাঃ) কিন্তু শুধুমাত্র এক বিষয়ে সেরা নন। তিনি সব বিষয়ে সেরা। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি এমন কোন বিষয় নেই যেখানে আমরা রাসুল (সাঃ) কে সেরা হিসেবে খুঁজে না পাই।
জীবনে কখনো কি তাঁকে আদর্শ হিসেবে চিন্তা করেছেন? কখনো কি ভেবেছেন, তাঁর মতো হবেন?? কখনো কি ভেবেছেন তাঁর আদর্শের জন্য নিজের জীবন দিবেন???
ধর্মিয় ভাবে না হোক, মানুষ হিসেবে যে তিনি সবার সেরা তা কিন্তু ইহুদি-নাসারাও এক বাক্যে মেনে নেয়। তাহলে সেই সেরা মানুষ টিকে জীবনের আদর্শ হিসেবে মেনে নিতে আপনার মন সায় দেয়না কেন?
রাসুল (সাঃ) কে ভাল না বাসলে, তাঁর আদর্শে নিজেকে গড়ে না তুললে আপনি নিজেকে মুমিন দাবী করতে পারবেন না। ফলাফল, জাহান্নাম।
তাঁর কথা বলা, চলাফেরা, কাজ-কর্ম, খাওয়া, ঘুম এমনকি বাথরুমে কিভাবে যাবেন তার নির্দেশনা ও পাওয়া যায় তাঁর সুন্নাহ তে। জীবনে চলার পথে এমন কোন নির্দেশনা নেই যা তাঁর জীবন অনুসন্ধান করলে পাওয়া যাবে না। সেই মহামানব কে ছেড়ে আপনি কার পিছনে ছুটে চলেছেন?
নিজেকে কি মানুষ ভাবেন? যদি ভাবেন তবে সবার আগে জরুরী সেই মানুষকে জীবনের আদর্শ হিসেবে মেনে নেয়া যিনি সব দিক থেকেই সেরা।
আল্লাহ আমাদের বোঝার ক্ষমতা দান করুন, আমিন।
YOU CAN VISIT MY BLOG:
https://www.shishir54.xyz
২২ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শিশির৫৪ বলেছেন: ভাই, বিশ্বের ১০০ জন মানুষের তালিকাতে সব সময় আমাদের রাসুল (সাঃ) এর নাম আগে থাকে। তালিকাটা সবসময় ইহুদি-নাসারারাই করে। আল্লাহতায়ালা রাসুলের (সাঃ) শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন, সেখানে আমি কে?
আচ্ছা ইহুদি-নাসারাদের কথা থাক। আপনার মতামত শুনি। আপনি কি মনে করেন??? আপনার মত লোকের কাছ থেকে এমন মন্তব্য আশা করিনি।
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখতে গিয়ে ভুল তথ্য দিচ্ছেন, অপ্রয়োজনীয় কথা যোগ করছেন; সেটা নিয়ে আমি কথা বলছি।
ইহুদীরা ঈসা (আ: ) ও মোহাম্মদ (স: ) ভুয়া নবী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন; সেখানে উনাকে কি জন্য "সেরা" ভাববেন? সবকিছুর পেছনে লজিক থাকতে হবে!
৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০১
কানিজ রিনা বলেছেন: দশ বছর আগে আমার বাসায় এক ইহুদী
পরিবার এসেছিল তারা জার্মান ইহুদী। তো
তারা সারা পৃথিবী ঘুরতে বেড়িয়েছে এখন
তারা তাদের গাড়িটা জাহাজে উঠাবে সিঙ্গাপুর
যাবে বলে। আমার সাহেব মহাশয়ের অফিসে
আসলে তাদের একটি বাচ্চা সহ দাওয়াত দেয়।
রোজার দিন থাকায় তারাও রোজা ছিল বাসায়
আসলে আমাদের সাথে ওরাও ইফতারির
অপেক্ষা করল। ইসরাইলি ইহুদীদের ঘৃনা করে
কথা বলল। কারন ওরা দাদার আমল থেকেই
ইসরাইল ছেরেছে। ইসরাইল ফিলিস্থিনির যুদ্ধ
ওরা ইসরাইল ইহুদী সরকারের দোশ দিল ঘৃনা
ভরে।
খৃষ্টান পোপ নবী মোহাঃ সঃ সম্মানের সাথে
কথা বলেন। যেমন আমরা মুসলিমরা ইসা আঃ
সম্মান করি। মুসলিম হযরত মোহাঃ সঃ এর
জীবন আদর্শ মেনে চলবে এটাই প্রত্যাশা।
কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেক অনেক মুসলিম
ঘরের সন্তান নাস্তিক। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: ওল্ড টেস্টামেন্ট এর কোথায় ও কি নবী (স বা ঈসা ভুয়া বলা হয়েছে? চাঁদগাজী এই গাজাখোরি লজিক কোথা থেকে পেল?
ধর্ম কি ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী চলবে নাকি সত্যবিমুখ কিছু ধর্মীয় নেতা ও মানুষের ধারনা অনুযায়ী চলবে? তথকালীন কিছু ইহুদি নেতা তাদের ধর্মীয় ফায়দার জন্য নবী (স কে স্বীকার করে নাই?
ওল্ড টেস্টামেন্ট এর তো বলা আছে- সেই সত্যের আত্মার আগমন সম্পর্কে দ্বিতীয় বিবরণ ১৮:১৫-১৯ বলা হয়েছেঃ
“১৫তোমর ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমার মধ্য হইতে, তোমার ভ্রাতৃগণের মধ্য হইতে, তোমার জন্য আমার সদৃশ এক ভাববাদী উত্পন্ন করিবেন, তাঁহারই কথায় তোমরা কর্ণপাত করিবে।
তো এই ভাববাদি কে যদি ঈসা (আ (নবী স
ভূয়া হোন??
নাকি দাজ্জাল সেই ভাববাদি চাদগাজি লজিক অনুযায়ী বলিবেন??
উপসংহার: জনাব চাদগাজীর খোস পাচাড়া আছে। ইসলাম ধর্মীয় কোন পোস্ট তা বেড়ে যায়।
৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
মেরিনার বলেছেন: যারা নিজেদের মুসলিম মনে করেন, তাদের জন্য ব্যাপারটা কোন choose করার মত কোন option নয় - বরং obligatory বা ওয়াজিব এবং ঈমানের শর্ত। আল্লাহ্ কুর'আনে বলেন:
"অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।" (৩৩:২১)
আল্লাহ্ যখন কোন বিষয়কে "যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা করে" - এভাবে বলেন, তখন তা ঈমানের শর্ত হয়ে যায়!
৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
@ফেল কড়ি মাখ তেল ,
তোরাহ'এর পর, ইহুদীরা অন্য কোন গ্রন্হ মানে না; তারা তাদের নতুন মেসাইয়া'র জন্য অপেক্ষা করছে; ঈসা (আ: ) ও মোহাম্মদ (স: ) তারা নকল নবী হিসেবে গণ্য করে; এই পোস্টের লেখক বলেছেন, "ধর্মিয় ভাবে না হোক, মানুষ হিসেবে যে তিনি সবার সেরা তা কিন্তু ইহুদি-নাসারাও এক বাক্যে মেনে নেয়। "; এটা সত্য নয়, ইহুদীরা ইসলামের নবীর প্রতি অনেক ক্ষিপ্ত আছে, মদীনার ব্যাপারে।
কিছু না জেনে চীৎকার দিয়ে চলেছেন; আপনাদের মত কমশিক্ষিত মুসলমানের কারণে, মুসলমান এলাকার উন্নয়ন ঘটেনি
৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩২
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: @চাদগাজী
আপনি তো শিক্ষিত নাকি নকল কড়ে পাশ করেছেন, এই এখন পযন্ত ধর্মীয় ব্যপারে যুক্তি রেফারেন্স দিয়ে কোন পোস্ট দিয়েছেন যে ধর্ম বলে কিছু নাই? কচ্ছপের মত মাথা গুছিয়ে বসে থাকেন কেন?
পাড়েন তো শুধু ধর্মীয় পোস্ট গুলোতে যেয়ে হাঊ মাঊ করতে? অশালীন মন্তব্য করতে?
শিক্ষার আর বিজ্ঞানের নামে তো ব্লগে এসে নাস্তিকতা ছড়াচ্ছেন?
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২০
আলআমিন১২৩ বলেছেন: সঠিক।শিক্ষার আর বিজ্ঞানের নামে ব্লগে এসে নাস্তিকতা ছড়াচ্ছেন।
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১০
শিশির৫৪ বলেছেন: রাসুল (সা যদি ইস্লামের দাওয়াত না দিতেন তবে তিনি সবার কাছেই ভাল থাকতেন। আমরা যেমন কোন নবী-রাসুল কে খারাপ বলিনা তেমনি সবাই। সমস্যা হয় তখন যখন ধর্মের ব্যাপার চলে আসে।
অনেক মুশরেক আমাদের রাসুল (সা এর কাছে আমানত রাখতো তাদের নিজেদের লোকের কাছে না রেখে। কেন? @চাদগাজী
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি নিচের লিংকে যে মন্তব্য করেছেন সেটার উত্তর দেওয়া হয়েছে ১৩ নং মন্তব্যে অনুগ্রহ পুর্বক সেখানে গিয়ে দেখে আসুন নিচের লিংকে .
ইমাম বুখারি এবং হাদিসের অঙ্ক
এটা খুব আশ্চর্যের বিষয় আপনি সবাইকে ইসলামের হেদায়েত করতে এসেছেন কিন্তু কোরান কখোন লিখা হয় এবং এবং হাফেজদের মাধ্যমে মুখাস্ত করিয়ে কোরানের টেক্সকে নিশ্চিত করা হয় সেটা আপনি জানেন না , আপনি মনে করেন হাদিস যেমন ৩০০ বৎসর পর লিখা হয়েছিল , কোরান ও তেমনি ৩০০ বৎসর পর লিখা সংরক্ষন ও মখাস্ত করানো হয় !!!!!!!!!
বিশেষ দ্রষ্টব্য ::::: যেহেতু আপনি অন্য লিংকে মন্তব্য দিয়ে অনেক দিনের জন্য গায়েব হয়ে যান তাই এইখানে এই মন্তব্য দিয়ে আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করা হোল !!!!
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪২
শিশির৫৪ বলেছেন: কোরান যেমন হাফেজদের মাধ্যমে আল্লাহ্ সংরক্ষন করেছেন, হাদিস ও তেমনি। দু'টোর ভেতরে পার্থক্য শুধু সময়ের। হাদিস লিখতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছিলেন কারন তিনি আশঙ্কা করেছিলেন, মানুষ হয়তো কোরান-হাদিস দু'টোকে মিলিয়ে ফেলবে।
যাইহোক, এবার আপনি হয়তো বলবেন, হাদিস ৩০০ বছর পর লেখা হয়েছে তাই এটি সঠিক নাও থাকতে পারে। একথার জবাব আমি দিব না। হাদিস সংকলনের ইতিহাস আপনি জেনে নিবেন নিজ দায়িত্বে। আল্লাহ্ কোরান কে যখন হেফাজত করতে পারেন, হাদিস কে কি পারেন না?
বুখারী-মুস্লিমের বিশুদ্ধতা নিয়ে কোন আলেমদের কোন দ্বন্দ্ব নেই। আপনি প্রশ্ন তুললে তাঁদের চেয়েও আপনাকে বড় আলেম ভাবতে হবে, দুঃখিত, সে সাহস আমার নেই।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: বুখারী-মুস্লিমের বিশুদ্ধতা নিয়ে কোন আলেমদের কোন দ্বন্দ্ব নেই। আপনি প্রশ্ন তুললে তাঁদের চেয়েও আপনাকে বড় আলেম ভাবতে হবে, দুঃখিত, সে সাহস আমার নেই।
আপনার এই প্রশ্নের জবাব আপনারি লিখা নীচের লিংকের ২১,২২,২৩,২৪ এবং ২৬ নং মন্তব্যে দেওয়ার পর আপনি কেন আবার ভাঙ্গা রেকর্ড আবার বাজাচ্ছেন ??? সহি হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে , সেটা যদি বোঝার মত ক্ষমতা না থাকে তাহোলে কেন ভুল তথ্য এবং ব্যাখা দিয়ে ইসলাম ধর্মের ক্ষতি করছেন ??? ঐ সমস্ত হাদিসের সব গুলো যে ভুল তা নয় , যে গুলো কোরানের সাথে মিলে সেগুলো অবশ্যই ঠিক এবং যে গুলো মিলে না সে গুলোকে কি কারনে আপনি সত্য বলে মানবেন ???
মুর্তি নিয়ে কিছু কথা। নিজেকে কি মুসলিম ভাবেন?
: কোরান যেমন হাফেজদের মাধ্যমে আল্লাহ্ সংরক্ষন করেছেন, হাদিস ও তেমনি। দু'টোর ভেতরে পার্থক্য শুধু সময়ের।
এই ধরনের ভুয়া তথ্য দিয়ে কেন মানুষকে বিভ্রান্ত কোরছেন , যদি হাদিসে হাফেজ থাকতো তাহোলে একই বিষয়ের উপর বিভিন্ন বর্ণনা কারির বর্ণনা একই হোত সেগুলো ভিন্ন হোত না । যে বিষয়ে বিবি আয়েশা ( রা: ) যা বলেছিলেন সে বিষয়ে হযরত আবু হুরাইরা ( রা: ) বর্ণনা এবং টেক্সট ভিন্ন কেন ??? যদি হাদিসে হাফেজ তৈরী করা হয় ????
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩০
শিশির৫৪ বলেছেন: আবু হুরায়রা (রাঃ) সাড়ে পাঁচ হাজার হাদিসের হাফেজ ছিলেন, আয়েশা (রাঃ) দুই হাজারের উপর হাদিসের হাফেজা ছিলেন। আপনার কেন মনে হল ভুল তথ্য দিচ্ছি? বুখারী-মুস্লিমে এমন কোন হাদিস নেই যা কোরান বিরোধী।
দেখুন, আমার লেখা ভাল লাগা না লাগা সেটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। সেখানে আমার কিছু বলার নেই। তবে কোরান-হাদিস নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা আমি সহ্য করবো না। ভুয়া তথ্য আমি দিচ্ছি না, দিচ্ছেন আপনি। নিজের বিবেক খাটিয়ে ধর্ম কে বিচার করছেন যা একবারেই ঠিক নয়। ধর্ম আপনার কথায় চলবে না, ধর্ম চলে রাসুল (সাঃ) এর কথায়, যার নাম হাদিস।
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১০
এ আর ১৫ বলেছেন: আবু হুরায়রা (রাঃ) সাড়ে পাঁচ হাজার হাদিসের হাফেজ ছিলেন,
তিনি কেমন হাফেজ ছিলেন তার উদাহরন নীচের লিংকে আবার দেওয়া হোল
চিন্তাশীল মুসলিম ভাইদের প্রতি প্রশ্নঃ বুখারী/মুসলিম শরীফের হাদীস কতটা নির্ভরযোগ্য? আসুন যাচাই করি।
বুখারী-মুস্লিমে এমন কোন হাদিস নেই যা কোরান বিরোধী।
তাই নাকি আপনি আপনার লিখা নীচের লিংকের ২১,২২,২৩,২৪ নং কমেন্ট গুলো পড়ে কি কিছু বুঝেছেন ?? সহি হাদিসের উদাহরন দিয়ে কোরানের সাথে বিরোধটা দেখানো হয়েছে । সেগুলো যদি না বুঝেন তাহোলে আবার পড়েন এবং তারপর ও যদি বুঝতে না পারেন তখন সেটা উল্লেক্ষ করেন দয়া করে । আমি একই বিষয়ে একই মন্তব্য আবার পোষ্ঠিং করতে চাই না ।
মুর্তি নিয়ে কিছু কথা। নিজেকে কি মুসলিম ভাবেন?
তবে কোরান-হাদিস নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা আমি সহ্য করবো না
এখানে কোন উল্টা পাল্টা কথা বলা হয় নি সব কিছু উদাহরন দিয়ে রেফারেন্স সহ বরং আপনি হাদিস নিয়ে দাবি কোরছেন বুখারী মুসলিম শরিফের কোন হাদিস কোরান বিরুধী নহে । আপনার এ ধরনের উল্টাপাল্টা মিথ্যা কথা আমি ও সহ্য করবো না । আমি সহি হাদিসের গ্রন্থ হতে হাদিস দেখিয়ে কোরানের সাথে কি ভাবে অথবা সরাসরি বিরোধ হয় সেটা উল্লেখ করেছি , এখন আপনার উচিত প্রমাণ করা ঐ সমস্ত হাদিস কোরান বিরুধী নহে ।
ভুয়া তথ্য আমি দিচ্ছি না, দিচ্ছেন আপনি।
আপনি নিজে ভূয়া মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন এবং দাবি কোরছেন ঐ হাদিস গুলোর সাথে নাকি কোরানের কোন কনফ্লিট নেই কিন্তু আমি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি কোথায় কোরানের সাথে বিরোধ । আমার দেওয়া তথ্য ভুল এবং ভুয়া প্রমাণ করেন তো দেখি ???? আপনার দাবি যে ভুল এবং ভুয়া সেটার প্রমাণ আমি দেখিয়েছি ।
ধর্ম আপনার কথায় চলবে না, ধর্ম চলে রাসুল (সাঃ) এর কথায়, যার নাম হাদিস।
কথায় বলে কুত্তার লেজ কখনো সোজা হয় না সব সময়ে বাকা থাকে । জী ধর্ম চলবে কোরান এবং কোরান সম্মত হাদিস দিয়ে । যারা কোরান বিরুধী হাদিসকে রসুলের ( সা: ) কথা বলে দাবি করে তারা প্রকৃত পক্ষে ইসলামের ক্ষতি করছে !!!!!! কোন হাদিসের সাথে কোরানের বিরোধ দেখিয়ে দেওয়ার পর ও যারা ঐ সমস্ত হাদিসকে মনে প্রাণে পালন করে তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন তাদের অন্তর মোহর করে দেওয়া হয়েছে তারা সঠিক পথ দেখালেও দেখবে না !!!!!
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
শিশির৫৪ বলেছেন: আমি কোন আলেম নই তাই আপনার সাথে তর্ক করতে চাই না। আম্নি যেমন আবু হুরায়রা (রাঃ) কে মিথ্যেবাদী প্রমান করেছেন তেমনি রাসুল (সাঃ) কে মিথ্যাবাদী প্রমান করতে ও আপনার সমস্যা হবার কথা নয়।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
এ আর ১৫ বলেছেন: আম্নি যেমন আবু হুরায়রা (রাঃ) কে মিথ্যেবাদী প্রমান করেছেন তেমনি রাসুল (সাঃ) কে মিথ্যাবাদী প্রমান করতে ও আপনার সমস্যা হবার কথা নয়।
রসুল (সা: )কে মিথ্যাবাদি কোরান বিরুধী হিসাবে প্রতিমান তো আপনারা প্রতি নিয়ত করতেছেন ( নাউযুবিল্লাহ ) । হাজার হাজার হাদিস যে গুলো কোরান বিরুধী সে গুলোকে তার বাণী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করার ঈমাণী দায়িত্ব নিয়ে প্রতি নিয়ত রসুল (সা: ) কে অবমাননা করছেন !!!! আপনারা কোরান বিরুধী হাদিসের উপর ঈমাণ এনে রসুল (সা: )কে কোরান লংঘন কারি ( নাউযুবিল্লাহ ) দেখিয়ে তাকে যে কত বড় অপমান করছেন সেটার কোন হিসাব না নিয়ে বড় বড় বুলি ছোটানোর কোন কারন নেই ।
আয়নায় আগে নিজের চেহারাটা দেখেন । আপনারাই তাকে মিথ্যাবাদি কোরান লংঘন কারি হিসাবে ( নাউযুবিল্লাহ) সবার কাছে তুলে ধরছেন , মিথ্যা কোরান বিরুধী হাদিস গুলোকে তার কথা কাজ হিসাবে বিশ্বাষ করে ।
৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩০
শিশির৫৪ বলেছেন: জাল-যঈফ হাদিস কে আমি মনে প্রানে ঘৃনা করি। কিন্তু বুখারী-মুসলিমের হাদিস কে আপনি যেভাবে নিজের যুক্তি দিয়ে মিথ্যা প্রমাণ করছেন তাতে আমি হতবাক। আবু হুরায়রার (রাঃ) মত সাহাবীকে আপনি যেভাবে মিথ্যাবাদী বলছেন তাতে আল্লাহ্ আপনাকে ক্ষমা করবেন কি না জানিনা। তবে আমি দোয়া করি মহান আল্লাহ্ আপনাকে ক্ষমা করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
"ধর্মিয় ভাবে না হোক, মানুষ হিসেবে যে তিনি সবার সেরা তা কিন্তু ইহুদি-নাসারাও এক বাক্যে মেনে নেয়। "
-আপনি কতজন ইহুদী থেকে এই কথা শুনেছেন? আপনি কি সিরিয়াস, নাকি খোস-গল্প করছেন?