![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কোন অতীত চিনি না, চিনি না বর্তমান, তাই ভবিষ্যৎ বলেও কিছু নেই! আমার আছে শুধু মহাকাল!
০৩
কমলাও ভাবে এ কার কন্যা! তার গর্ভে এই কন্যা আসলো কোথা থেকে! শিশু কন্যা জন্মের খবরে তাকে দেখতে আসে লালচাঁন। সবাই তাতে আনন্দিত হবার চাইতে বিস্মিত হয় বেশী। সবাই ধরেই নিয়েছিল লালচাঁন বোধ হয় ভেগেছে। তাই লালচাঁনের আগমনে আনন্দে নাকি অভিমানে কে জানে কমলা কেবল মুখ লুকিয়ে কাঁদে।
নানীর ভিক্ষের টাকায় আর চলা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। কিন্তু কমলা এতটাই দূর্বল যে কিছুতেই সে কাজে যেতে পারেনা। এরমধ্যে রহম একটাই যে লালচাঁন তার কন্যার জন্য একদিন এসে দুধ দিয়ে যায় ঠিকই কিন্তু কমলার প্রতি তার আর্কষন আর অবশিষ্ট থাকেনা। দু'দিন বাদেই তাই উপোসের হাতেখড়ি হবার উপক্রম হয় নবজাতকের। তাই বাধ্য হয়েই কমলাকে ছুটতে হয় কাজে। যাবার সময় নিয়ম মতো নানীকে পূনরায় বসিয়ে দেয় শাহবাগ মোড়ে সাথে নবজাতক শিশুটিকে। মনে মনে তারা ভাবে হয়তো এই নবজাতকে কারণেই নানীর ভিক্ষা বেড়ে যাবে। ওমন দুধের শিশুর প্রতি কার না মায়া হবে! এই সব ভাবতে ভাবতে কমলা পৌঁছায় রহিমা চাচির ভাতের হোটেলের কাছে। কিন্তু দূর থেকে দেখেই কমলার আত্মা শুকিয়ে আছে। রাস্তার পাশের ফুটপাত যে একেবারে পরিস্কার! ভেতর থেকে একটা চিৎকার কেবল গোঙ্গানীর মতো উচ্চারিত হয়। পথের দুয়েকজন কে প্রশ্ন করে কমলা জানতে পারে তার জীবনে আরো এক ধ্বংসের সংবাদ- পুলিশ রহিমা চাচির হোটেল তুলে দিয়েছে। এখন সে কোথায় হোটেল খুলেছে তা কেউ বলতে পারেনা। তারপর সমস্ত এলাকা খুজেও সে রহিমা চাচির সন্ধান পায়না। সন্ধ্যায় অভূক্ত অচল শরীরটাকে বয়ে নিয়ে সে নানীকে আনতে যায়। কিন্তু সেখানেও তার জন্য অপেক্ষা করে আরো দুঃসংবাদ। নানী আজ ভিক্ষা পায়নি মোটেই, এবং এর একমাত্র কারন কমলার কন্যা শিশুটি। শিশুটি সারাদিন চিৎকার করে কেঁদে পথচারীর মনোযোগ আর্কষন করেছে ঠিকই কিন্তু ভিক্ষা জোটেনি তেমন। বুড়ির কোলে এই নবজাতকের আবির্ভাবের ফিকির যেন পথচারীরা সহজেই বুঝতে পারে। তাই যারা আগে দু'এক টাকা দিত আজ তারাও মুখ ফিরিয়ে নেয়। তাই সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমলার কন্যাকে কোলে নিয়ে সে আর ভিক্ষায় যেতে পারবেনা।
প্রচন্ড রাগ লাগে কমলার। সে কি ভাবলো আর কি হলো! ওদিকে লালচাঁনের দেখাই নেই আজকাল। মাঝে মাঝে যাও আসে কিন্তু কিছু বললেই সে আজকাল রেগে যায়। অশ্রাব গালি-গালাজ করে কালুর বাপের মতো। তাই কমলা আজকাল আর ঘাটেনা চাঁনকে। সে ভাবে তাও তো সে আসে, এরপর যদি আর নাই আসে।
সব স্বপ্ন ফুড়িয়ে আবার সব অনুভূতি এসে থামে ভাতের চিন্তায়। স্বপ্ন তাকে দু'দিনের জন্য ক্ষুধার চিন্তাকে ভুলিয়ে রাখলেও সেই স্বপ্নই তাকে ঠেলে দেয় আরো বড়ো অনিশ্চয়তার দিকে। নানী শিশুটিকে নিতে রাজি নয়, তাই কমলা তাকে কোলে নিয়ে বেড়িয়ে পরে একটা কাজের খোঁজে। সারাদিন ঘুরেও একটা কাজ জোগাতে পারেনা সে। আগে যে কাজ সে অনায়াসেই পেতে পারতো আজ সেই কাজের বেলায় কন্যা শিশুটি তাকে অযোগ্য করে তোলে। সারাদিনের কান্ত দেহে সে রাস্তার পাশে বসে হাউমাউ করে কাঁদে। পথচারীরা দেখেও দেখেনা তা।
পরদিন আবার কমলা বের হয়। আজ সে যেন হাটে উদ্দেশ্যহীন ভাবেই। পলাশী মোড়ে হঠাতই দেখা হয়ে যায় লালচাঁনের সাথে। সে এখন রিক্সা চালায়। পুলকিত হয়ে ওঠে কমলা, দুম করে একগাদা স্বপ্ন তার বুকটা ভরিয়ে তোলে। ভাবে চাঁন যখন রিক্সা চালায় তখন নিশ্চয়ই এবার তার দিন ফিরবে। লালচাঁনের ব্যবহারও তাকে আরো উস্কে দেয়। সে ভালো ব্যবহার করে ওদের সাথে। তাকে খেতে দেয়, কন্যার জন্য দুধও কিনে দেয়। কিন্তু সাথে নেবার ব্যাপারে তেমন আগ্রহ দেখায় না। আবার দেখতে যাবে বলে পাশ কাটিয়ে রিক্সা নিয়ে চলেও যায়। তার চলে যাবার পথের দিকে চেয়ে কমলা যেন তার অন্য কোন ভবিষ্যতের রেখা খুঁজে ফেরে।
সন্ধ্যায় ফিরে এলে আজ ঝগড়া হয় নানীর সাথে। একজনের ভিক্ষার টাকায় তিনজনের চলেনা বলে নানী অভিযোগ তোলেন। অপ্রিয় হলেও সে অভিযোগ সত্য। কিন্তু জীবনের এমন দূর্যোগময় মুহূর্তে এমন কথা শুনতে তো প্রস্তুত নয় কমলা। সে রাগ করে মেয়েকে নিয়ে চলে যায় পার্কের ভেতরে। মেয়েকে নিয়ে একা একা বসে কাঁদে। কি করবে সে এখন! কেমন করে শিশুটির খাবার জোগাড় করবে, কেমন করে জোগাবে নিজের দু'মুঠো ভাত? পার্ক এখন নিঃশব্দ অন্ধকার। কিন্তু সে জানে এর ভেতরও আছে মেতে উঠা মানুষেরা। অনেক আগেই এই অন্ধকারের মানুষ হবার প্রস্তাব সে পেয়েছিল, পায় আজো। তাকে বলা হয়, যে কাজের জন্য আজ তার এই অবস্থা সেই কাজই তার জীবন ঘুরিয়ে দিতে পারে। বিনা পরিশ্রমে এর চেয়ে ভালো কাজ আর হয়না। একদিন তুমুল প্রতিবাদে যা প্রত্যাখান করেছিল আজ সেই একই প্রস্তাব উচ্চারিত হলেও তেমন করে আর এ জবাব দিতে পারনা সে। বসে বসে ভাবে তবে কি এই তার একমাত্র বেঁচে থাকার উপায়? যে অহংকারে একদিন সে ফিরিয়ে দিয়েছিল এই প্রস্তাব আজ সে অহংকার তো নেই কণামাত্র অবশিষ্ট। তবে কি সে মিশে যাবে ওই অন্ধকারেই? দ্বিধায় কাটে কিছুটা সময়। কিছুটা সময় কাটে তার শিশুটির মুখের দিকে চেয়ে। তারপরই সে উঠে দাঁড়ায় এবং সোজা হাঁটা দেয় ফুটপাতের দিকে।
০৪
সব চেষ্টাই যখন ব্যর্থ হয়ে যায়, তখন কাগজ কুড়ানোর কাজে নামে কমলা। ফরিদ নামের ছেলেটি তাকে এই কাজের সন্ধান দেয়। সে অবশ্য বলে বাচ্চা কোলে এত বড়ো কোন মহিলা এ কাজ করেনা। কিন্ত সে কথা ভাববার অবকাশ কোথায় কমলার! কিন্তু কাজে নেমে ফরিদের কথারই সত্যতা মেলে। সত্যি কাগজ কুড়ানোর কাজে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে কোলের শিশুটি। একহাতে শিশুটিকে ধরে রেখে অন্য হাত কাগজ কুড়ানো যায় বটে কিন্তু বস্তাটি ধরে রাখার জন্য আর তো কোন হাত অবশিষ্ট থাকে না তার। তাই যত দ্রুততায়ই হাত চালায় সে দিন শেষে কন্যার দুধের টাকাও জোটেনা। এইভাবে চললে এই শিশুটিকেও সে বাঁচাতে পারবেনা এমনকি হয়তো নিজেও মারা পরবে। এই সব ভেবে ভীষন ঘৃনা জন্ম নেয়, ইচ্ছা করে কোলের শিশুটিকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে! যেন জীবন থেকে লালচাঁনের সবকিছু মুছে ফেলতে পারলেই তার শান্তি। সে ভালোবাসা নামক ভাবের জন্য তার এই পরিনতি, আজ সেই ভাবের ভার বইতে হবে তাকে একা! কোথায় আজ তার ভালোবাসার মানুষ? কোথায় এই শিশুর বাবা যারও আছে সমান দায়িত্ব! এইসব খেদ কেবল কমলারই যস্ত্রনা বাড়ায়। তাতে না থামে শিশুটির কান্না, না থামে কমলার অনাহার, না ফেরে লালচাঁন ঘরের খোঁজ নিয়ে।
অবিরাম চিৎকার করে চলে শিশুটি। সে কান্না ক্ষুধা-তৃষ্ণার না অন্য কারণে তা আর বোঝো যায়না। কেবল তার চিৎকার ধ্বনি বিদীর্ণ করে কমলার হৃদয়। মেয়ের মুখের দিকে চেয়ে সে কেবল ভাবে এমন করে চললে সে কেমন করে বাঁচাবে এই শিশুকে। কেবল স্নেহ-মায়া-মমতায় তো পেট ভরবেনা ওর। ভরবেনা কারোরই। ভালোবাসার চাইতে ভাতের তীব্রতা পুনরায় প্রবল হয়ে দেখা দেয় আজ। কমলা ভাবে তার কাজ না থাক, অনাহারে অভ্যস্ত পেটে যা তা দিয়ে সে হয়তো বেঁচে থাকতে পারবে কিন্তু এই শিশুর জন্য দুধ তো লাগবেই। ভালোবাসা, স্নেহ-মায়া-মমতা যদি তার মেয়ের মৃত্যুর কারণ হয়ে ওঠে, তো কি হবে সেই ভালোবাসা দিয়ে। ভালোবাসাকে ছাপিয়ে প্রবল হয়ে দেখা দেয় মৃত্যু চিন্তা। এবং এই প্রথম অদৃষ্টকে উপেক্ষা করে কমলা নিজের সিদ্ধান্ত নেয় নিজে। জগত তাকে যা ইচ্ছা বলুক, সে নিজের সিদ্ধান্তে অটল হয়ে অভুক্ত শিশুটিকে নিয়ে ফিরে আসে।
সময়টা শরত। কি স্নিগ্ধ বাতাস বইছে । এই সময়টাতে বড়ো শান্তিতে থাকে ফুটপাতের মানুষগুলো। না গরম, না শীত, না বৃষ্টি। পথের মানুষগুলো তাই শরতের স্নিগ্ধ বাতাসে শান্তিতে ঘুমায়। কেবল ঘুমায় না একজন- কমলা। একদিন যে ছিল এই পথের সবচাইতে আর্কষণীয়, আগ্রহের। যার দিকে চেয়ে থাকে পথের সব ছেলেরা; তার জন্য সব করবার প্রতিশ্রুতি দিতো। সেই কমলা আজ জরাজীর্ণ, রোগে-শোকে ক্ষয়ে যাওয়া শরীরে উপেক্ষিতার মতো পড়ে আছে রাস্তায়। শিশুটির জন্য সে বেশ্যা হতেও রাজি আজ কিন্তু পুরুষ যে আর ছোঁয় না তাকে! আজ আর কেউ ফিরেও তাকায় না তার দিকে। নিজের অদৃষ্টের এই পরিনতি জানা নেই বলেই হয়তো আজ সবাই ঘুমায় আর একা জেগে ভয়ংকর এক নির্মমতার প্রস্তুতি নেয় কমলা। অপেক্ষা করে চাঁদ ডুবে যাওয়া অন্ধকারের। এই অন্ধকারেই সে নিজেকে লুকাতো, এই অন্ধকারেই সে নিজেকে মেলে ধরেছিল আজ আবার সেই অন্ধকারেই কিছু করতে চায় কমলা। পরাজিত মানুষের মতো ভাবহীন, ভালোবাসাহীন, ব্যাক্তি জীবনকে বেছে নেবার আয়োজন। যে জীবনে দু'বেলা ভাত জোটেনা, সেই জীবনে ভালোবাসার ভাব প্রবণতার এ দায় তার নিজের। প্রতি বেলা যে শিশু চিৎকার করে দুধের জন্য তার মুখে রোজ জল দেবার চাইতে তাকে ফেলে দেয়াও ঢেড় ভালো। জীবনের আর কোন শোক, ব্যাধি বা বাসনাকে দেখতে চায়না সে। চাঁদ ডুবে গেলে মেয়ে কোলে নিয়ে পথে নামে কমলা।
০৫
গুলিস্তান আউটার স্টেডিয়ামের বারান্দাকে ফুটপাতে থাকার অভিজাত এলাকাই বলা যায়। এই প্রথম এখানে নিয়মের ব্যতিক্রম হয় ঘুম ভাঙ্গার। কোথায় যেন একটা শিশু তীব্রস্বরে কাঁদে, তার সাথে যোগ হয় এখানকার সবচাইতে বৃদ্ধ মহিলার প্রলাপ। শিশুটির কান্না কারো মনোযোগ আর্কষণ না করলেও বৃদ্ধার কান্নার কারণ জানতে কেউ কেউ উঠে আসে। এ জীবনে যা দেখেননি তা দেখে কিছুটা ভয়েই হয়তো কাঁদেন বৃদ্ধা। আর চিৎকার করে জানতে চান এই বাচ্চা কার? কে রাখলো এই বাচ্চা আমার পাশে? কিন্তু তার উত্তর দেবে কে? কেই বা জানে তার উত্তর!
এ কান সে কান করে কথা রটে যায় পুরো এলাকায় আর মুহুর্তেই একটা ছোট ভিড় জমে যায় বৃদ্ধ মহিলার চারপাশে। কিন্তু শিশুটির আগমনের কোন হদিশ দিতে পারেনা কেউ। এভাবে কিছুটা সময় অতিবাহিত হবার পর সকলের দৃষ্টি পরে শিশুটির ওপর। সবাই ধরে নেয় এ নিশ্চয়ই বড়ো লোকের কাজ। বড়ো লোক ছাড়া এমন সুন্দর মেয়ে আর কোথায় হবে। বৃদ্ধাকে সবাই সান্তনা দেয় এই বলে যে, যেহেতু তার আর কেউ নেই তাই আল্লাহই তাকে একজন নাতনী পাঠিয়েছে। আর কিছু না হোক এই শিশুটি তো বৃদ্ধা মারা গেলে অন্তত মাটি দিতে পারবে। একথা হয়তো মনে ধরে বৃদ্ধার। তিনিও মনে মনে ভাবেন এই দীর্ঘ একাকী জীবনের শেষে এই শিশুটিই না হয় হলো তার একমাত্র আপনজন। তারপরই বৃদ্ধা শিশুটিকে প্রথম কোলে তুলে নিলেন। তার সাথে সাথে অন্য মহিলারাও মেতে উঠলেন শিশুটিকে নিয়ে। একজন বললেন
-নাতনী তো পাইলা বুড়ি। এবার তার একখান নাম রাখি দাও!
বৃদ্ধা ভেবে পায়না সে কি নাম রাখবে এর! অন্য একজন বলে,
-তোমার নাতনীর গায়ের রংটা তো দেহি কমলা ফলের লাহান। তয় ওর নাম কমলাই রাইখা দাও!
অন্য আরেকজন ঠাট্টা করে বলে,
-খালি কমলা ক্যান? লগে সুন্দরীও রাখো।
তারপর সবার ইচ্ছায় শিশুটির নামকরণ হয়ে যায় কমলা, কমলা সুন্দরী! সে ভাবনায় হাসিতে কলরিত হয়ে ওঠে ভাসমান মানুষ সকল।
এইদিকে হাসির কলরব উঠলেও তখন রমনার ফুটপাতে কান্নার রোল ওঠে। কালি মন্দিরের পুকুর পাড়ের কড়ই গাছে নিজের শাড়িতে যে ফাঁস নিয়েছে কমলা......!!
এই হাসি আর কান্নার ধ্বনিতেই মুখরিত হয়ে থাকে জীবন ও জগত। কেবল মহাকাল জেনে যায় কমলাদের জন্ম-মৃত্যুর ইতিকথা, কমলাদের জন্মবৃত্তান্ত। কোথাও যেন বাজে সেই গানে সুর......
তোমার ওপর আছড়ে পড়ে,
আলো তোমায় কামড়ে ধরে
আড়াল কোথা, আড়াল কোথা মেয়ে?
ফুটপাতের মেয়ে, এখন তোমার চেয়ে
কে বিপন্ন, অবসন্ন ফুটপাতের মেয়ে।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১
আইরিন সুলতানা বলেছেন: একটা জীবনের শুরু কারণ হয়ে গেলে আরেকটা জীবনের সমাপ্তির। এবং আশংকা করা যায় যে, এটা চক্রাকারে ঘটতেই থাকবে। গল্পের শেষে এসে মনে হলো, কমলার বাবা-মায়ের পরিচয় প্রকাশে তার নানীর বারংবার এড়িয়ে যাওয়াটা......জীবন চক্র !!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৩
ইফতেখার.আমিন বলেছেন: আমি জানি? ফানেফ খাঁ জানে।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৪
শ্রাবনের ফুল বলেছেন: পড়লাম....কমলাদের জীবন এমন করেই মহাকালের ইতিহাসে ধামাচাপা পড়ে থাকবে হয়তো..কখনো কখনো গল্প হয়ে কমলারা ফিরে আসবে এভাবে...আবার বিলীন হবে..
লেখককে শুভ কামনা...
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭
ইফতেখার.আমিন বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৩
নীরজন বলেছেন: একটু বড়...........................তারপরেও বেশ ভালো লাগলো।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪০
ইফতেখার.আমিন বলেছেন: ধৈর্য নিয়ে পড়লেন বলে আপনাকেও ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫
আইরিন সুলতানা বলেছেন: পড়া শুরু করলাম ...