নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলা বাংলা এবং বাংলা।

বাংলা আমার দেশ।

সোহাগহোসেন

আমি বাংলাকে ভালো বাসি।

সোহাগহোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরবানীর সঠিক ইতিহাস এবং কিছু অজানা বিষয়।(স্ব-চিত্র)

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৬





কুরবানী শব্দের উতপত্তি হলো কুরবান শব্দ থেকে। কুরবান শব্দের অর্থাৎ নৈকট্য, সান্নিধ্য, উৎসর্গ। সুতরাং কুরবানী অর্থ উৎসর্গ করার মাধ্যমে আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য লাভ করা। মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম কুরবানী হল হযরত আদম (আঃ) -এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কুরবানী। কাহিনীটি সূরা মায়েদার ২৭ নম্বর আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।

ঘটনাটি হলো; “যখন হযরত আদম ও হাওয়া (আঃ) পৃথিবীতে আগমন করেন এবং তাঁদের সন্তান প্রজনন ও বংশ বিস্তার আরম্ভ হয়, তখন প্রতি গর্ভ থেকে একটি পুত্র ও একটি কন্যা- এরূপ যমজ সন্তান জন্ম গ্রহণ করত। তখন ভাই-বোন ছাড়া হযরত আদমের (আঃ) আর কোন সন্তান ছিল না। অথচ ভাই-বোন পরস্পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তাই আল্লাহ তা’আলা উপস্থিত প্রয়োজনের খাতিরে আদম (আঃ)-এর শরীয়তে বিশেষভাবে এ নিদের্শ জারি করেন যে, একই গর্ভ থেকে যে যমজ পুত্র ও কন্যা জন্মগ্রহণ করবে, তারা পরস্পর সহোদর ভাই-বোন গণ্য হবে। তাদের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক হবে হারাম। কিন্তু পরবর্তী গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারী পুত্রের জন্যে সম্পর্ক প্রথম গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারিনী কন্যা সহোদরা বোন গণ্য হবে না। তাদের মধ্যে পরস্পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বৈধ। কিন্তু ঘটনাচক্রে কাবিলের সহজাত সহোদরা বোনটি ছিল পরমা সুন্দরী এবং হাবিলের সহজাত বোনটি ছিল কুশ্রী ও কদাকার। বিবাহের সময় হলে শর’য়ী নিয়মানুযায়ী হাবিলের সহজাত কুশ্রী বোন কাবিলের ভাগে পড়ল। এতে কাবিল অসন্তুষ্ট হয়ে হাবিলের শত্রু হয়ে গেল। সে জেদ ধরল যে, আমার সহজাত বোনকেই আমার সাথে বিবাহ দিতে হবে। হযরত আদম (আঃ) তাঁর শরীয়তের আইন অনুযায়ী কাবিলের আবদার প্রত্যাখ্যান করলেন। অতঃপর হযরত আদম (আঃ) হাবিল ও কাবিলের মতভেদ দূর করার উদ্দেশ্যে বললেন; তোমরা উভয়েই আল্লাহর জন্যে নিজ নিজ কুরবানী পেশ কর। যার কুরবানী পরিগৃহীত হবে, সে-ই কন্যার পানি গ্রহণ করবে। হযরত আদম (আঃ)-এর নিশ্চিত বিশ্বাস যে, যেই সত্য পথে আছে তার কুরবানীই গৃহীত হবে।







হাবিল ও কাবিলের কুরবানীর রুপক কাল্পনিক ছবি।



তৎকালে কুরবানী গৃহীত হওয়ার একটি সুস্পষ্ট নিদর্শন ছিল এই যে, আকাশ থেকে একটি অগ্নিশিখা এসে কুরবানীকে ভস্মিভূত করে আবার অন্তর্হিত হয়ে যেত। যে কুরবানী অগ্নি ভস্মিভূত করতো না, তাকে প্রত্যাখ্যাত মনে করা হতো।

হাবিল ভেড়া, দুম্বা ইত্যাদি পশু পালন করতো। সে একটি উতকৃষ্ট দুম্বা কুরবানী করলো। আর কাবিল করতো কৃষি কাজ। সে কিছু শস্য-গম ইত্যাদি কুরবানীর জন্য পেশ করলো। অতঃপর নিয়মানুযায়ী আকাশ থেকে অগ্নিশিখা অবতরণ করে হাবিলের কুরবানীটি ভস্মীভূত করে দিলো এবং কাবিলের কুরবানী যেমন ছিল তেমনই পড়ে রইল। এ অকৃতকার্যতায় কাবিলের দুঃখ ও ক্ষোভ আরো বেড়ে গেল।





কাবিলের হাবিলকে খুন করার রুপক কাল্পনিক ছবি।





ধারনা করাহয় ছবির এই জায়গা কাবিলের হাতে খুন হয়ে ছিল হাবিল।



সে আত্মসংবরণ করতে পারলো না এবং প্রকাশ্যে তার ভাইকে বলে; অবশ্যই আমি তোমাকে হত্যা করবো। হাবিল তখন ক্রোধের জবাবে ক্রোধ প্রদর্শন না করে একটি মার্জিত ও নীতিগত বাক্য উচ্চারণ করলো;





[সুরা : আল মায়েদা, আয়াত : ২৮-৩১]অনুবাদ :



২৮. (হাবিল বলল) তুমি যদি আজ আমাকে হত্যা করার জন্য আমার দিকে তোমার হাত বাড়াও, তবুও আমি তোমাকে হত্যা করার জন্য তোমার প্রতি আমার হাত বাড়াব না। কারণ, আমি আল্লাহকে ভয় করি, যিনি সৃষ্টিকুলের প্রভু।



২৯. বরং আমি চাই তুমি আমার গুনাহ এবং তোমার গুনাহের বোঝা একাই তোমার মাথায় তুলে নাও; আর এভাবেই তুমি জাহান্নামের অধিকারী হয়ে পড়ো। এ হচ্ছে জালেমদের কর্মফল।



৩০. শেষ পর্যন্ত তার কুপ্রবৃত্তি তাকে নিজ ভাইয়ের হত্যার কাজে উসকানি দিল, একপর্যায়ে সে তাকে খুন করেই ফেলল। এর ফলে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল।



৩১. অতঃপর আল্লাহ তায়ালা সেখানে একটি কাক পাঠালেন। কাকটি হত্যাকারীর সামনে এসে মাটি খুঁড়তে লাগল। উদ্দেশ্য, তাকে দেখানো, কিভাবে সে তার ভাইয়ের লাশ লুকিয়ে রাখবে। এটা দেখে সে নিজে নিজে বলতে লাগল, হায় আমি তো এই কাকটির চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে পড়েছি, আমি তো আমার ভাইয়ের লাশটাও গোপন করতে পারলাম না। অতঃপর সে সত্যি সত্যিই অনুতপ্ত হলো।





কাক পাঠানোর রুপক কাল্পনিক ছবি।



এতে কাবিলের প্রতি তার সহানুভূতি ও শুভেচ্ছা ফুটে উঠেছিল। হাবিল বলেছিল;

তিনি আল্লাহভীরু পরহেজগারের কর্মই গ্রহণ করেন। সুতরাং তুমি পরহেজগারী অবলম্বন করলে তোমার কুরবানীও গৃহীত হতো। তুমি তা করো নি, তাই তোমার কুরবানী প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। এতে আমার দোষ কোথায়…?

কুরবানী দাতা ‘হাবিল’ যিনি মনের ঐকান্তিক আগ্রহ সহকারে আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি লাভের জন্যে একটি অতি সুন্দর দুম্বা কুরবানী রূপে পেশ করেন। ফলে তার কুরবানী কবুল হয়। পক্ষান্তরে ‘কাবিল’ সে অমনোযোগী অবস্থায় কিছু খাদ্য-শস্য কুরবানী হিসেবে পেশ করে। ফলে তার কুরবানী কবুল হয় নি। সুতরাং প্রমাণিত হলো কুরবানী মনের ঐকান্তিক আগ্রহ ছাড়া কবুল হয় না।





প্রত্যেক যুগেই কুরবানীর বিধান ছিল

প্রকৃত পক্ষে কুরবানীর ইতিহাস ততোটা প্রাচীন যতটা প্রাচীন দ্বীন-ধর্ম অথবা মানবজাতির ইতিহাস। মানবজাতির জন্যে আল্লাহর পক্ষ থেকে যত শরীয়ত নাযিল হয়েছে, প্রত্যেক শরীয়তের মধ্যে কুরবানী করার বিধান ছিল। প্রত্যেক উম্মতের ইবাদতের এ ছিল একটা অপরিহার্য অংশ। আল্লাহ তা’আলা বলেন; “আর আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যে কুরবানীর এক রীতি-পদ্ধতি নির্ধারণ করেছি, যেন তারা ঐসব পশুর উপর আল্লাহর নাম নিতে পারে। যে সব তিনি তাদেরকে দান করেছেন।” (সূরা হজ্ব: ৩৪)

কুরবানীর ইতিহাসের মধ্যে হযরত ইবরাহীম (আঃ) ও তাঁর পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর মধ্যে যে ঘটনার অবতারণা হয়েছে তা-ই হলো মহান স্মরণীয় ইতিহাস। কুরআন মাজীদের সূরা সাফ্ফাতের ১০০-১০৮ আয়াতে এই ইতিহাস আলোচনা করা হয়েছে নিচে আয়াতটি তুলে ধরা হলো।







ইবরাহীম (আঃ)এর পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ)কে কুরবানী করাররুপক কাল্পনিক ছবি।





হে আমার প্রতিপালক! আমাকে সৎকর্মপরায়ণ সন্তান দান করুন। অতঃপর সে (সন্তান) যখন তার পিতার সাথে কাজ করার মত বয়সে উপনীত হলো তখন ইবরাহীম (আঃ) বললেন; হে আমার বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে, তোমাকে যবেহ করছি, এখন তোমার অভিমত কি বল? সে বললো; হে আমার পিতা! আপনি যা আদিষ্ট হয়েছেন তাই করুন। আল্লাহ ইচ্ছা করলে আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের অর্ন্তভূক্ত পাবেন। যখন তারা উভয়ে আনুগত্য প্রকাশ করলো এবং তিনি (ইবরাহীম) তাকে (পুত্র) কাত করে (কুরবানী করার জন্যে) শোয়ালেন তখন আমি তাকে আহ্বান করে বললাম; হে ইবরাহীম! তুমি তো স্বপ্নাদেশ সত্যিই পালন করলে! এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি। নিশ্চয় এটা ছিল এক স্পষ্ট পরীক্ষা। আমি তাকে মুক্ত করলাম এক মহান কুরবানীর বিনিময়ে। আমি এটা (তার আদর্শ) পরবর্তীদের স্মরণে রেখেছি।







গুন চিন্হিত পাথর টিতে ইবরাহীম (আঃ)এর পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ)কে কুরবানীর উদ্দেশ্যে সুইয়ে ছিলো বলে ধারনা করা হয়।



প্রকৃত পক্ষে কুরবানী এমন এক সংকল্প, দৃঢ় বিশ্বাস, আত্মসমর্পণ ও জীবন দেয়ার বাস্তব বহি:প্রকাশ যে, মানুষের কাছে যা কিছু আছে তা সবই আল্লাহর এবং তাঁরই পথে তা উৎসর্গীকৃত হওয়া বুঝায়। এটা এ সত্যেরও নিদর্শন যে, আল্লাহর ইংগিত হলেই বান্দাহ তাঁর রক্ত দিতে দ্বিধা করে না। হযরত ইবরাহীম (আঃ) মূলত তা-ই প্রমাণ করলেন। বস্তুত এভাবে আত্মসমর্পণ ও জীবন বিলিয়ে দেয়ার নামই হলো ঈমান, ইসলাম, ও ইহসান।

উম্মতে মুহাম্মদীর (আমাদের) উপর কুরবানীর নির্দেশঃ

মহান আল্লাহ বলেন; অতএব তুমি তোমার প্রভুর উদ্দেশ্যে নামায পড় এবং কুরবানী কর। (সূরা কাওছার: ২) এ কুরবানী হতে হবে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহ তা’আলারই সন্তুষ্টির জন্যে। প্রকৃতপক্ষে সকল দৈহিক ইবাদত বা আনুগত্য এবং সকল আর্থিক ত্যাগ সম্বলিত ইবাদতের উদ্দেশ্য হতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্যে। এক্ষেত্রে তাঁর পরিবর্তে বা তাঁর সাথে আর কারো সন্তুষ্টি অর্জন লক্ষ্য হতে পারে না। এটাই হলো আল্লাহ তা’আলার নির্দেশ। আল্লাহ বলেন; হে নবী! আপনি বলুন, আমার নামায আমার কুরবানী, আমার জীবন, আমার মরণ সবকিছু আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্যে। তাঁর কোন শরীক নেই, এ নির্দেশই আমাকে দেয়া হয়েছে আর আমি হলাম সবার আগে তাঁর অনুগত বান্দা। (সূরা আন’আম: ১৬২-৬৩)

এ কুরবানী শুধু জীবনে কোন এক সময়ের জন্যে নয়, বরং প্রতি বছরই এ কুরবানী দিতে হয়, নবী (সঃ) এর আমল থেকেই তা সুপ্রমাণিত। হযরত উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত; রাসূলে কারীম (সঃ) মদীনায় দশ বছর অবস্থান করেছেন এবং প্রতি বছরই কুরবানী করেছেন। (তিরমিযী)

আল্লাহ আমাদের সকলকে প্রকতৃ কুরবানী করার তাওফীক ও শক্তি দান করুন।







যে ধরনের পষু কুরবানী করা যাবে,



ছবিতে দেয়া পশু গুলো ছাড়াও যেসকল চার পায়া প্রানী মানুষের খাবার যন্য হালাল করা হয়েছে তাও কোরবানী করা যাবে।



উবাইদ ইবনে ফাযরুজ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল-বারাআ ইবনে আযেব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, কোন ধরণের পশু কুরবানী করা জায়েজ নয়?তিনি বললেন



রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের মাঝে দাঁড়ালেন; আমার আঙ্গুলগুলো তার আঙ্গুলের চেয়ে ছোট ও তুচ্ছ; আমার আঙ্গুলের গিরাগুলিও তার আঙ্গুলের গিরার চেয়ে ছোট ও তুচ্ছ (সন্মানার্থে এভাবে বলা হয়েছে)



তিনি আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করে বললেনঃ

চার প্রকারের ক্রটিযুক্ত পশু কুরবানী করা জায়েজ নয়; অন্ধ- যার অন্ধত্ব সুষ্পষ্ট, রুগ্ন- যার রুগ্নতা সুষ্পষ্ট, খোঁড়া- যার খোঁড়ামী সুষ্পষ্ট, বৃদ্ধ ও দুর্বল যার হাড়ের মজ্জা নাই (শুকিয়ে গেছে);



আলী (রা) থেকে বর্ণিত,

তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন; আমরা যেন (কুরবানীর পশুর) চোখ ও কান উত্তমরুপে দেখে নেই;আমরা যেন কুরবানী না করি এমন পশু দিয়ে যা কানা বা অন্ধ,



যার কান অগ্রভাগ বা শেষের অংশ কাটা; যার কান পাশের দিকে ফেঁড়ে গেছে বা গোলাকার ছিদ্র করা হয়েছে.



আলী (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

রাসুলুল্লাহ (সা.) কান কাটা ও শিং ভাঙ্গা পশু দিয়ে কুরবানী করতে নিষেধ করেছেন.



পশুর মাংস খাওয়া কি আমাদের উচিৎ

যারা বলেন পশুর মাংস খাওয়া যাবেনা এটা অমানবিক তাদের যন্য নিচের ছবিটা দেওয়া হল।



১,নম্বর ছবিটা একটি বাঘের দাত যে মাংসাসি।

২,নম্বর ছবিটা জন মানুষের দাত।

৩, নম্বর ছবিটা একটি গরুর দাতের যে তৃনভোজি।

এবার আপনারাই বিচার করুন ১,৩ এই ২টি ছবির দাতের মধ্যে কার দাতের সাথে মানুষের(২ নাম্বর ছবির) দাতের সাথে মিল আছে। ১,২ নম্বর ছবির গোল চিন্হকরা দাত গুলো দেখুন এই দাত গুলো কেবল মাংসাসি প্রানির থাকে। ৩নম্বর ছবিটিতে দেখুন গরুর এইধরনের দাত নেই তাই এরা তৃন ভোজি।

তাহলে আমরা কিভাবে বলতে পারি যে মানুষ কেবল মাত্র ঘাস লতা পাতা খেয়ে বেচে থাকবে, হালাল প্রানীর মাংস খেতে পারবেনা।







এই পোষ্ট টি কাউকে ছোট বা কাউকে বড় দেখাবার যন্য নয়, আমি কেবল ইসলামের ইতিহাসে রেখে যাওয়া ঘটনার অস্তিত্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।





চলুন আমরা সবাই এই শিশু টির মতন আল্লাহতালার কাছে দোয়া চাই আমরা যেন সকল মুসলিম, নওমুসলিম ,অমুসলিম মিলে সুন্দর একটি পৃথিবী গড়তে পারি।

পরিশেষে সবাইকে জানাই ঈদুল আজহার আগাম মোবারক বাদ।





আমার প্রকাশিত আরো দুটি ইসলামিক পোস্টঃ

কয়েকটি ইসলামিক নিদর্শন(নাস্তিকদের প্রবেশনিষেধ)



আল কুরআনে বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের রূপরেখা

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩২

কলমবাঁশ বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫১

সোহাগহোসেন বলেছেন: জ্বি জনাব।

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬

স্বল্পজ্ঞানী বলেছেন: গুড জব

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭

সোহাগহোসেন বলেছেন: লজ্জায় মাথা অবনত।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮

আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: বড্ড বড়। কয়েক পর্বে দিলে মন্দ হত না।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৮

সোহাগহোসেন বলেছেন: একটা কম্প্লিট প্যাগেজ দিতে চেষ্টা করেছি, লোকে যেনো এক পোষ্টে মোটা মুটি একটা ধারনা পেতে পারে।

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৯

শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
ধন্যবাদ এমন পোস্টের জন্য।

ঈদের শুভেচ্ছা।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৩

সোহাগহোসেন বলেছেন: ভালো থাকবেন।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪১

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: ভালো পোষ্ট । তবে একই লেখা দুবার হয়ে গেছে । দয়া করে ঠিক করে দিন ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫০

সোহাগহোসেন বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭

ফয়জুল আলম বেলাল বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার। যে পড়বে উপকৃত হবে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৪

সোহাগহোসেন বলেছেন: ওটাই আমার উদ্দেশ্য ভাই।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: আমি নি (?) বলেছেন: হাবিল ছিল রাখাল। তাই সেপশু কুরবানী দিল। আর কাবিল ছিল চাষি। সে কুরবানী দিল কৃষি পন্য। মরুভুমির ঈশ্বর যে পশুটাই পছন্দ করবেন তাতে আর বিস্ময়ের কি আছে?
ভারতের ঈশ্বর হয়তো শস্য গ্রহন করত।


প্রথমে বুঝলাম না মরূভূমির ঈশ্বর ব্যপার টা....আর মরূভূমির ঈশ্বর হলে কেন পশু পছন্দ করতে হবে.....একটু যদি বুঝায় দিতেন....

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০২

সোহাগহোসেন বলেছেন: ভাই এইটা একটা তথ্য বহুল পোষ্ট আমি কোন আস্তিক নাস্তিক ক্যচাল চাইনা। আমি জানি আপনি যে প্রশ্নখানা করেছেন তার উত্তর আপনি জানেন। ধন্যবাদ। সবিনয়নিবেদন অত্যান্ত নতজানু হয়ে বলছি এধরনে কমেন্টস মুছে দেওয়া হবে।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০০

মোস্তাফিক বলেছেন: গুড ওয়ান।।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৪

সোহাগহোসেন বলেছেন: ধইন্যা ভালো থাকবেন।

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১১

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
চমৎকার! ছবিগুলো সুন্দর! ধন্যবাদ ওজনদার ও আকর্ষনীয় পোষ্টের জন্য

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

সোহাগহোসেন বলেছেন: ধইন্যা ভালো থাকবেন।

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৯

খুজে ফিরি অজানা কে? বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম আস্তে ধীরে পরে পড়ব।

ভাল থাকবেন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সোহাগহোসেন বলেছেন: ভাল থাকবেন আপনিও।

১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৮

ফয়সল মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।

৬ নম্বর ছবি টা ব্যবহার না করলেও হতো।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪

সোহাগহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, ৬ নম্বর ছবিটা কি অপরাধ করছে ধরতে পারলাম না।

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯

আহলান বলেছেন: ছবিতে দেয়া পশু গুলো ছাড়াও যেসকল চার পায়া প্রানী মানুষের খাবার যন্য হালাল করা হয়েছে তাও কোরবানী করা যাবে

হরিন কুরবানী দেওর যায়? আর নবীদের ছবি এভাবে আঁকলো কোন বেয়াদব?

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৬

সোহাগহোসেন বলেছেন: আপনিই জবাব টা দিয়ে দেন হরিন কুরবানি দেয়া যাবে কি যাবেনা, আমি জানি আপনি এই জবাবটা জানেন।

এই ছবি আমি আকি নাই, এইটা সত্য। তবে আমিও আপানার সাথে স হ ম ত নবী দের ছবি আকা ঠিক না। তবে কেউ বলতে যাচ্ছেনা ওটা ওমুক নবীর ছবি। আপনি ছবির নিচের ক্যপসন টুকু খেয়াল করে পড়লে দেখতেন, সেখানে লেখা আছে রুপক কাল্পনিক ছবি।

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৯ নং ছবিটা সরিয়ে দিতে পারেন।

কারণ এই যুক্তিটা আংশিক। মাংসাশি বোঝাতে গিয়ে আরেকটা বিষয় মনে হয় খেয়াল করেন নি;
মাংসাশিরা কিন্তু হাজার কষ্টেও ঘাস লতা পাতা খায় না, মাংসই খায়, মানুষ কিন্তু তেমনটি নয়-
মানুষ প্রজাতির আরেকটা নাম আছে সর্বভূক। ;)

ভেবে দেখতে পারেন।

আর একটা বিষয় ছিল- বাহ্যিক আচারের সাথে মনের বিষয়টা যুক্ত করলে মনে হয় আরও পূর্ণতা পেত।
মনের ভিতর যে পাশবিক আকাংখা, লোভ, লালসা, হিংসার জানোয়ার বসত করে তাদের কোরবান করে দেবার প্রসংগটা না থাকায় খানিকটা শূন্য লেগেছে।
যার অভাবে আমরা ফিবছর বনের পশু জবেহ করছি শুধূ আমাদের ব্যক্তিক সামাজিক নৈতিকতায় কোন বদল আসছে না! অথচ ইসলাম, জ্ঞান, যুক্তি তাই বলে- পরিবর্তন আসার কথা। অথচ তাই ঘটছে না। কারণ আচার বাহ্যিকতায় আমরা ডুবে আছি মনো জগত, অন্র্তজগতে নিজেকে না বদলে সামাজিক, লোক দেখানো ক্রিয়া কর্মেই বেশি লিপ্ত।

ভাল থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ সুন্দ পোষ্টটির জন্য। এটা এলৌ বলেই না এত কিছূ ভাবতে প্রকাশ করতে পারলাম :)

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৭

সোহাগহোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি কি কোথাও বলেছি যে মানুষ সব্জি খেতে পারবেনা। আপনি একটু খেয়াল করে দেখলে বুঝতে পারবেন আমি কেবল মাংস খাবার ব্যাপার টাকে প্রধান্য দিয়ে বোঝাতে চেয়েছি। যারা বলে মাংস খাওয়া যাবেনা তাদের যন্য, আপনি সর্বভুক হননা সমস্যকি? যারা মানুষকে কেবল নিরামিষাসি হতে বলে ঐ অংশ টুকু তাদের যন্য। আপনি সর্বভুক হলে ঐ অংশ টুকু আপনি নাহয় নাই দেখলেন। সবিনয়ে যানাচ্ছি ৯ নম্বর ছবিটা সরানোর কোন প্রয়জনিয়তা দেখছিনা। ধন্যবাদ।

১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৭

যুবাইরআজাদ বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম।

১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:১০

মোঃ আনাস বলেছেন: আসসালামুয়ালাইকুম ! আমি কুরবানি বিষয় একটি ভিডিও তৈরি করছি সেখানে আপনার এই ব্লগ থেকে কিছু তথ্য নিতে চাই ! নেওয়া যাবে ভাই ?? @সোহাগহোসেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.