![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলামী আইন অনুযায়ী, যে সব কাফের যুদ্ধবন্দিনী ইসলামী সৈন্যদের হাতে বাধা পড়বে, তাদের সাথে ইসলামী সৈন্যরা অবাধ যৌনসঙ্গম করতে পারবে। নবীজির সময় থেকেই এই ব্যবস্থা চলে আসছে। নবীজি নিজেও এই কর্ম করেছেন এবং তাঁর সেনাবাহিনীর সদস্যদেরকেও এই কর্ম করতে আদেশ দিয়েছেন। উদাহরণ দেওয়া যাক এক সুন্দরী ইহুদি তরুণী রিহানার। সে অন্য এক ইহুদি ছেলের সাথে বিবাহিতা ছিল। রসুলুল্লাহ বনি কুরায়যা ইহুদিদের আবাসস্থল আক্রমণ করে তাদের ওপর লুটতরাজ চালান এবং তাদেরকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন। এই আত্মসমর্পিত ইহুদিদের প্রতি তিনি তাঁর সুহৃদ সা’দ বিন মুয়াযের বিচারের রায় অনুযায়ী আদেশ দেন সমস্ত প্রাপ্ত বয়স্ক ইহুদি পুরুষদের গলা কেটে হত্যা করার আর ইহুদি মহিলা ও শিশুদের ক্রীতদাসের বাজারে বিক্রি করার। নবীজির আদেশ যথাযথ পালন করা হল কিন্তু এই বন্দিনীদের মাঝে তিনি অপূর্ব সুন্দরী যৌনাবেদনময়ী তরুণী রিহানাকে দেখে তার সাথে সহবাস করার জন্যে ব্যাকুল হয়ে উঠেন। তাই রিহানাকে ক্রীতদাসের বাজারে না পাঠিয়ে নবীজি তাকে তুলে নেন আপন বিছানায়। পরে নবীজি রিহানাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়ে তাকে বিবাহের পরামর্শ দিলে রিহানা তা করতে অস্বীকার করে। তাই রিহানা তার জীবন কাটায় রসুলুল্লাহর বিছানায় তাঁর যৌনদাসী হিসেবে। এছাড়াও ইসলামের ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি যে, নবীজি নিজে তাঁর দুই জামাতা আলী ও উসমানকে উপহার দিয়েছেন সুন্দরী যুদ্ধবন্দিনীদের, যেন তারা ঐ বন্দিনীদেরকে অতিরিক্ত যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এই হল নবীজির নৈতিক চরিত্রের উদাহরণ—যার উদাহরণ ইসলামী চিন্তাবিদরা আমাদেরকে বলেন অনুসরণ করতে।
এরপরেও জুয়েইরার কথা এসে যায়। নবীজি এই অপূর্ব সুন্দরী, বিবাহিতা, অল্প বয়স্কা ইহুদি মেয়েটিকে বনী মুস্তালিকের যুদ্ধে পেয়ে যান যুদ্ধবন্দিনী হিসেবে। আরও পেয়েছেন সফিয়াকে খাইবারের যুদ্ধবন্দিনী হিসেবে। এইসব বিষয়ে বেশ কিছু লেখা পড়া যেতে পারে বিভিন্ন জায়গায়। ইসলামী পণ্ডিতেরা এই সব ঘটনায় শুধু দেখেন নবীজির মাহাত্ম্য। তাঁরা বলেন, দেখুন রসুলুল্লাহ কত মহান, উদার, এবং করুণাময় ছিলেন। তিনি ঐ সব অসহায় যুদ্ধবন্দিনীদের বিবাহ করে তাদেরকে যথাযথ মর্যাদা দিয়েছেন। অনেক ইসলামী বিশারদ এই বলেন যে, ঐ সব মহিলারা, যাদের স্বামী, ভ্রাতা ও পিতাদের নবীজি হত্যা করেছেন, তারা নাকি নবীজিকে দেখা মাত্র তাঁর প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খেতে থাকে। তাই ঐ যুদ্ধ-বন্দিনীদের অনুরোধেই রসুলুল্লাহ তাদেরকে বিবাহ করেন।
কী অপূর্ব কথা আমার শুনছি এই সব ইসলামী মিথ্যাচারীদের কাছ থেকে।
নবীজির এহেন আচরণকে অনৈতিক, নোংরা, জঘন্য ও বর্বরোচিত বলা ছাড়া আর কোনো ভাষা আমরা পাই না।
এই যুগে অনেক উচ্চশিক্ষিত মুসলিম পণ্ডিতেরা বলেন যে, যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে সহবাসের নিয়ম নবীজির সময় ছিল—এখন তা করা যাবে না। কী মিথ্যা কথা-ই না তাঁরা বলে যাচ্ছেন। কারণ কোরান, হাদিস মুসলিমদেরকে পরিষ্কার বলে দিচ্ছে যে, মোহাম্মদের উদাহরণ প্রত্যেক মুসলিমের অনুসরণ করা বাধ্যবাধকতামূলক। তিনি যেমনভাবে গোসল করেছেন, যেমনভাবে পানি পান করেছেন, যেমনভাবে মলমূত্র ত্যাগ করেছেন, যেমনভাবে নারীদেহ উপভোগ করেছেন—এই সব কিছুই মুসলিমদের অনুকরণ করতে হবে। তাই নবীজি যেমনভাবে যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে সহবাস করেছেন, আজকের সমস্ত মুসলিমদের জন্যও তা অবশ্য করণীয়।
রসুলুল্লাহর উদাহরণ থেকে যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করা যে আজও ফরজ, তার সব চাইতে প্রকৃষ্ট প্রমাণ পাই আমরা বাংলাদেশেই। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী ইসলামী সৈন্যরা বাংলাদেশে গণহত্যা চালায়। এই গণহত্যায় প্রায় তিরিশ লাখ নিরীহ বাঙালি প্রাণ হারায়। এছাড়াও পাকিস্তানী জাওয়ান আমাদের দেশের অগণিত মহিলাদের (তার সংখ্যা হবে আড়াই লক্ষের মত) যুদ্ধবন্দিনী হিসাবে (গনিমতের মাল) ধরে নিয়ে যায়, যৌনউৎপীড়ন চালায় এবং অনেককে যৌনসঙ্গমের পর হত্যা করে। আন্তর্জাতিক যুদ্ধঅপরাধ বিধি অনুযায়ী এ এক বিশাল অপরাধ এবং এর বিচারে দোষীরা মৃত্যুদণ্ড পেতে পারে। কিন্তু হায়! ইসলামী আইন কী বলছে? ঐ সব ইসলামী সৈন্যরা কোনো অপরাধই করেনি। ওরা যে নবিজীর উদাহরণ পালন করেছে মাত্র।
এখন দেখুন, হাদিস কী বলেছে এ ব্যাপারে।
সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২১৫০:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন: হুনাইন যুদ্ধের সময় আল্লাহ্র রসুল আওতাসে এক অভিযান চালালেন। মুসলিম সৈন্যরা তাদের শত্রুকে মোকাবেলা করল এবং তাদেরকে পরাজিত করল। তারা অনেক যুদ্ধবন্দিনী পেল। যুদ্ধবন্দিনীদের কাফের স্বামীরা একই স্থানে থাকার দরুন রসুলুল্লাহর অনেক সাহাবি তাদের হাতে গচ্ছিত বন্দিনী কাফের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করতে বিব্রত বোধ করলেন।
এই সময় আল্লাহ্ নাজেল করলেন কোরানের আয়াত ৪:২৪:
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়—এটা তোমাদের জন্য আল্লাহ্র হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তাদের স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য—ব্যভিচারের জন্যে নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ্ হবে না। যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ্ সু-বিজ্ঞ, রহস্য-বিদ।
এই আয়াতের মানে পরিষ্কার—মুসলিম সৈন্যরা তাদের হাতে পাওয়া গনিমতের মাল, তথা যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে অবাধ সহবাস করতে পারবে—এমনকি যখন ঐ সব ‘মালের’ কাফের স্বামীরাও আশেপাশে থাকবে।
দেখা যাক এই হাদিসটা।
সহিহ মুসলিম বই ৮, হাদিস ৩৪৩২
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
হুনায়েন যুদ্ধের সময় আল্লাহ্র রসুল আওতাসে এক সৈন্যদল পাঠালেন। তারা শত্রুর সাথে যুদ্ধ করে তাদের পরাজিত করল। এরপর মুসলিম সৈন্যরা যুদ্ধবন্দি নিলো। মহিলা বন্দিদের সাথে তাদের পৌত্তলিক স্বামীরাও ছিল। নবীজির সাহাবিরা ঐ মহিলাদের সাথে তাদের স্বামীর সামনে সহবাস করতে নারাজ থাকলেন।
এই সময় আল্লাহ পাঠিয়ে দিলেন এই আয়াত:
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়—এটা তোমাদের জন্য আল্লাহ্র হুকুম। (৪:২৪)
অনেকেই হয়ত ভাববেন, এই ধরনের যৌনক্রিয়া হয়ত শুধুমাত্র সাধারণ ইসলামী সৈনিকদের মাঝেই সীমিত ছিল। কেননা এরা অনেক দিন যুদ্ধে থাকার কারণে সহবাসের জন্য অধীর হয়ে উঠেছিল। ইসলামের যেসব বড় বড় রত্ন আছেন, তাঁরা কোনোভাবেই এই ধরনের বর্বরোচিত কর্ম করতে পারেন না। কিন্তু দেখুন নিচের হাদিসটা। এই হাদিসে আমরা জানতে পারছি যে, রসুলুল্লাহ তাঁর জামাতা আলীকে যুদ্ধবন্দিনী উপহার দিলেন যৌনউপভোগ করার জন্যে। এই সময় আলী রসুলুল্লাহর কন্যা ফাতেমার সাথে বিবাহিত ছিলেন। কিন্তু তাতে কী আসে যায়? কেউ যখন এই নোংরা ব্যাপারটি নিয়ে প্রশ্ন তুলল, তখন নবীজি এমনও বললেন যে, আলী এর চাইতেও বেশী (অর্থাৎ যৌনসম্ভোগ) পাবার অধিকার রাখে। এই হচ্ছে রসুলুল্লাহর নৈতিক চরিত্রের উদাহরণ।
সহিহ বোখারি, ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৬৩৭:
বুরায়দা বর্ণনা করলেন:
রসুলুল্লাহ আলীকে খালেদের কাছে পাঠালেন খুমুস (যুদ্ধে লব্ধ মাল) নিয়ে আসার জন্যে। আমি আলীকে ঘৃণা করতাম। সে সময় আলী গোসলে ছিলেন (এক যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে সহবাস করার পর); আমি খালেদকে বললাম: আপনি কি তাকে দেখলেন (অর্থাৎ আলীকে)? আমরা নবীজির কাছে পৌঁছিলে তাঁকে এ ব্যাপারে অবহিত করলাম। তিনি বললেন: “হে বুরায়দা, তুমি কি আলীকে ঘৃণা কর?” আমি বললাম: “জী হ্যাঁ”; তিনি বললেন: “তুমি তাকে ঘৃণা করছ, তবে সে তো ঐ খুমুস থেকে আরও বেশী পাবার যোগ্য।”
এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে, কোনো যুদ্ধবন্দিনী যদি গর্ভবতী থাকে কিংবা জিহাদিদের সাথে সহবাস করার ফলে গর্ভবতী হয়ে পড়ে, তবে তার কী হবে? এ ব্যাপারে ইসলামের উত্তর আছে। নবীজি যুদ্ধ বন্দিনী ধরার পর সেগুলো তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের মাঝে বিতরণ করে দিতেন—নিজের জন্যে খাসা ‘মাল’টি রেখে। জিহাদিরা সাধারণতঃ তাদের স্ব স্ব ভাগে পড়া ‘মালের’ সাথে সহবাস করে ঐ ‘মাল’টি মদিনার অথবা নিকটবর্তী ক্রীতদাসের বাজারে বিক্রি করে নগদ টাকা নিয়ে নিত। ‘মাল’ কুৎসিত, বৃদ্ধা, মোটা, রুগ্ণা থাকলে অনেক কম দাম পেত। আর ‘মাল’ যদি গর্ভবতী হত তো সেই মালের প্রায় কোন মূল্যই থাকত না। তাই জিহাদিরা এমনভাবে তাদের স্ব স্ব ‘মালের’ সাথে যৌনসংযোগ করতো, যেন ‘মাল’ গর্ভবতী না হয়ে যায়। সেই যুগে তো আধুনিক জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ছিল না। তাই জিহাদিদের জন্যে একটি পথই খোলা ছিল—তা ছিল ‘আজল’; এই আরবি শব্দের সঠিক বাংলা কি জানা নাই। তবে এর সরাসরি মানে হচ্ছে যোনির বাইরে বীর্যপাত করা। অর্থাৎ চরম পুলকের (orgasm) মুহূর্তে পুংলিঙ্গ যোনির বাইরে এনে বীর্যপাত ঘটান। অনেক জিহাদি আবার এইভাবে অতীব যৌন সুখ উপভোগ করতে পছন্দ করত। কেননা তারা সহজে তাদের স্ত্রীর সাথে এইভাবে যৌন উপভোগ করতে পারত না—ইসলামী আইন বলে যে, স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া ‘আ্জল’ করা যাবেনা। শুধুমাত্র ক্রীতদাসী অথবা যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে ‘আজল’ করা যাবে কোনো অনুমতি ছাড়াই। আজকের দিনেও এই ইসলামী আইন বলবত থাকছে।
এ ব্যাপারে দেখা যাক কিছু হাদিস।
সহিহ্ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম। আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম। তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই।"
সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে।”
বলা বাহুল্য, ইসলামের এহেন নৈতিক নিম্নতায় অনেক শিক্ষিত ইসলামী বিশারদরা লজ্জিত হয়ে থাকেন। তাই ইসলামের লজ্জা চাপা দেবার জন্যে অনেক কিছুও বলে থাকেন—যেমন: আমাদের এসব দেখতে হবে স্থান, কাল, ও প্রসঙ্গ ভেদে। অনেকেই বলেন ইসলামকে ভুল বোঝা হচ্ছে, ইসলাম বুঝতে হলে প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার, এই ব্যাপারে ইসলামের পণ্ডিতদের সাথে আলোচনা করা দরকার…এই সব কত বিচিত্র যুক্তি। অনেকে এমনও যুক্তি দেখান যে, ঐ সব বন্দিনীদেরও যৌনক্ষুধার নিবৃত্তি হচ্ছে—তাই মন্দ কী! যখন প্রশ্ন করা হয়—আজকের দিনেও কি ঐ ইসলামী প্রথা মানা যাবে কি না, তখন তাঁরা প্রশ্নটা এড়িয়ে যেতে পছন্দ করেন—হয়ত বা বলবেন: “দেখুন, এ ব্যাপারে ইসলামে ন্যায়সঙ্গত নিয়ম কানুন আছে। তাই ইসলাম যা করবে, তা ভালোর জন্যেই করবে।”
এ ব্যাপারে এক ইসলামী মওলানাকে প্রশ্ন করা হলে তাঁর পরিষ্কার উত্তর হল, আজকের দিনেও ঐ ইসলামী নিয়ম প্রযোজ্য এবং আজকেও যদি ইসলামী জিহাদিরা কাফের রমণী লাভ করে যুদ্ধবন্দিনী হিসাবে তবে তারা বিনা বাধায় ঐ রমণীদের সাথে সহবাস করতে পারবে।
এই প্রশ্নের উত্তর এই ওয়েব সাইটের দেওয়া হয়েছিল এই পাতায়। ওয়েব সাইটটি সচল থাকলেও সেই পাতাটি, বোধ করি, এখন অচল।
এখন আমাদের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে গেল, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যেরা কেন তাদের বাঙালি নারী যুদ্ধবন্দীদের সাথে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেনি, বিন্দুমাত্র তাদের বিবেক বিচলিত হয়নি—এ সব তো ইসলামে সিদ্ধ। আর তা ছাড়াও বেশীরভাগ বাঙালিরা তো আসল মুসলমান নয়। তাই তাদের রমণীদের সাথে যদি পাকিস্তানি ইসলামী সৈন্যরা সহবাস করে, তবে তো ঐ সৈন্যরা এক বিশেষ অনুগ্রহ করছে। আর এর ফলে যদি কোন বাচ্চা পয়দা হয় তা তো আল্লাহ্ পাকের অশেষ অবদান। সেই শিশু হবে খাঁটি মুসলিম।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৪৬
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ঘটনাগুলো কতটুকু সত্যি জানি না, তবে একটা কথা, নবীজীর হাজারো ভাল গুণও ছিল। ভালমানুষরা খারাপ মানুষের মধ্যেও ভাল গুণ খোজে, খারাপ মানুষরা ভাল মানুষের মধ্যে খারাপ দোষ খোজে। এতেই দুইপ্রজাতির মানুষের আনন্দ।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৩
এস্কিমো বলেছেন: কোন দেশের ভিসার চেষ্টা করছেন? জার্মানী নাকি সুইডেন?
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৪
ধঅনের শীষ বলেছেন: বুখারী হাদিস, মুসলিম হাদিসে এসব আছে ?? কি আবোল তাবোল কথা বলছেন।
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২০
এ আর ১৫ বলেছেন: আমার হাদিস পন্থি ভাই বোনদের কাছে একটা প্রশ্ন -- তাদের কে বহুবার অনেক ব্লগে বুঝানো হয়েছে হাদিসের উপর ভিত্তি করে কোন মতামত নির্ধারন করা ঠিক নহে কারন এগুলো নবিজী মারা যাওয়ার ৩০০ বৎসর পরে লেখা হয়েছে । অনেক খারাপ খারাপ হাদিস আছে যে গুলো এখানে উল্লেখ করা যাবে না । হাদিস সম্পুর্ন সত্য নহে কারন এ গুলোকে কোরানের মত হাফেজদের দ্বারা মুখাস্ত রাখার কোন ব্যবস্থা ছিল না এবং রসুল (সা) জীবদশায় হাদিস লিখতে মানা করে ছিলেন ।
এখন হাদিস পন্থি সবাই কে জিগ্ঙাসা করি আপনার উপরে হাদিস গুলোকে কি সত্য মনে করেন ?? রসুল (সা) মারা যাবার মাত্র ২০ বৎসরের মধ্য কোরান বিকৃত করা শুরু হয়েছিল তখন হযরত ওসমান (রা) বাধ্য হয়ে সমস্ত হাফেজদের ডেকে বোর্ড গঠন করে কোরানকে সংরক্ষন করেন যা এখন আমরা পড়ছি । আমাদের স্বাধীণতার ইতিহাস মাত্র ৪০ বৎসরে কত রকমের বিকৃত হয়েছে । তাহোলে ৩০০ বৎসর পর লেখা হাদিস কি করে অথেনটিক হয় ??? অথেনটিক যে নয় উপরের হাদিস গুলোই প্রমাণ । যারা হাদিস নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি করে তারা কি বাইবেল বিশ্বাস করে ? বাইবেল লিখা হয়েছিল যিশু খৃষ্ট মারা যাওয়ার মাত্র ৭০ বৎসর পরে এবং বাইবেলের বহু আয়াত কোরানের সাথে মিলে যায় । তাহোলে ৩০০ বৎসর পরে সংকলিত হাদিসকে কেন ১০০% বিশ্বাস করেন । এখন হাদিস পন্থিদের জিগ্ঙাসা করি উপরি উক্ত হাদিস গুলি সত্য না মিত্যা ????
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৯
বীরেনদ্র বলেছেন: রাজীব, অভিজিত, বাবু, নিলয়? এরপর আপনি নন তো?
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬
মাহিরাহি বলেছেন: Rayhana bint Zayd
From Wikipedia, the free encyclopedia
Rayhāna bint Zayd (Hebrew: ריחאנה בת זיד Raychana bat Zayd, Arabic: ريحانة بنت زيد&lrm was a Muslim Israelite woman from the Banu Nadir tribe, who is revered by Muslims as one of the Ummahaatu'l-
Mu'mineen, or Mothers of the Faithful - the Wives of Muhammad.
Rayhana was originally a member of the Banu Nadir tribe who married a man from the Banu Qurayza. After the Banu Qurayza were defeated by the armies of Muhammad in the Siege of the Banu Qurayza neighborhood, Rayhana was among those enslaved, while the men were executed for treason.
According to Ibn Ishaq, Muhammad took her as a maiden slave and offered her the status of becoming his wife if she accepted Islam, but she refused. According to his account, even though Rayhana is said to have later converted to Islam, she died as a slave.[1]
Ibn Sa'd writes and quotes Waqidi that she was manumitted but later married by Muhammad.[2] According to Al-Halabi, Muhammad married and appointed dower for her. Ibn Hajar quotes a description of the house that Muhammad gave to Rayhana after their marriage from Muhammad Ibn al-Hassam's History of Medina.[3]
In another version, Hafiz Ibn Minda writes that Muhammad set Rayhana free, and she went back to live with her own people. This version is also supported as the most likely by 19th-century Muslim scholar, Shibli Nomani.[4]
However, the most accepted position among the Muslims is that the Prophet manumitted her and married her. [5] She died young, 11 years after Muhammad's hajj and was buried in Jannat al-Baqi cemetery.[6] Not much is known about Rayhana; she died 10 years after Muhammad.
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
মাহিরাহি বলেছেন: https://en.wikipedia.org/wiki/Rayhana_bint_Zayd
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: এখন কী করতে আমাদের? ইসলাম ত্যাগ করে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করতে হবে?
১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
মাহিরাহি বলেছেন: উপরে বিধর্মীদের পরিচালিত উইকির তথ্য দিলাম।
কিন্তু মুসলিমদের মতে উনাকে মুক্ত করে বিয়ে করা হয়েছিল।
১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
বিপরীত বাক বলেছেন: মোহাম্মদ (সাঃ) বিবাহ ব্যতিরেকে কোনপ্রকার সঙ্গম করে নাই।।
ওনার সব বিবাহই ছিল সময়ের প্রয়োজনে আর যৌক্তিক বিচারে।
যেমনঃ আয়েশা রাঃ র বয়স কম হওয়ার পরও বিবাহের কারণ ছিল যতদুর জানি সেটা হলো ওনার উচ্চ ক্ষমতার স্মৃতি শক্তির জন্যে।।
এছাড়াও কাউকে হয়তো মুক্তি দিতে বা অসহায়ত্ব থেকে বাচাতে নিজের ঘাড়ে নিয়েছিলেন।।
যা হোক এরকম আরও অনেক কারণ আছে যেগুলো স্টাডি না করে বলা যায় না।।
আর কোন নবী ই অবৈধ ব্যভিচার করে নি।। এমন কি মুসা আঃ ফেরাউনের দরবারে থেকেও তা করেন নি।। অন্তত বর্ণনা পাওয়া যায় না।।
মরিয়ম ( আঃ) এর কাছেও যখন জিবরাঈল ( আঃ) এসেছিল তখন ওনাকেও সাবধান করে দেয়া হয়েছিল যেন ঈসা ( আঃ) মদ্যপান আর ব্যভিচার থেকে বিরত থাকে।। সেটার ওনার জন্মের কিছুকাল পরেই।।
১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পুরান পাগলে ভাত পায় না, নতুন পাগলের...
১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
শাহিবযাদা সোহান বলেছেন: আইছে রে আরেক আবাল নাস্তিক
১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনি মিথ্যাগুলোকে আরো নোংরা করে উপস্থাপন করেছেন। হাদিসে এসব কথা আসলে তা মিথ্যা হাদিস।
ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
নেবুলাস বলেছেন: লেখককে এই ব্লগে ব্যান করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২
হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার মত ব্লগারদের যন্ত্রনায় আস্থির হয়ে গেলাম। জীবনে এক লাইন কোরআন পড়ে দেখার নাম নাই, শুধু আছে হাদিস নিয়া। এই সব হাদিসের ইতিহাস জানেন? আপনি যে প্রস্নগে লিখেছেন সে সম্পর্কে আল্লাহ কি বলেছে তা জানেন? ধর্ম নিয়া না জেনে পোস্ট দিয়া মানুষকে বিভ্রান্ত করা ঠিক না। আপনার উল্লেখিত প্রসঙ্গে কোরআনের ৪৭:৪ এ বলা হয়েছেঃ
Therefore, when ye meet the Unbelievers (in fight), smite at their necks; At length, when ye have thoroughly subdued them, bind a bond firmly (on them): thereafter (is the time for) either generosity or ransom: Until the war lays down its burdens. Thus (are ye commanded): but if it had been Allah's Will, He could certainly have exacted retribution from them (Himself); but (He lets you fight) in order to test you, some with others. But those who are slain in the Way of Allah,- He will never let their deeds be lost.
অর্থাৎ, যুদ্ধ বন্দিদেরকে যুদ্ধের শেষে হয় দয়া করে অথবা মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দিতে হবে। অন্য কোন কিছুর বিধান দেওয়া হয় নাই? আপনার কি মনে হয় আমাদের নবী এই কথা জানতেন না নাকি এই কথা মানেন নাই?
১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৯
দ্যা লায়ন বলেছেন: ধর্মের সকল দিক নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে তাতে কোন বাধা নেই কিন্তু এই ধরণের ভাযা বাক্য কি ধর্মকে জানার জন্য নাকি উস্কে দেয়ার উদ্দেশ্য?
আর সামু কর্তৃপক্ষ এটাকে ধরে রেখে কি ধর্মীয় উস্কানিতে সামিল হয়েছেন?
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: এগুলা মডারেটরদের চোখে পড়বে না ।
১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
দধীচি বলেছেন: মডারেটর খানকীর পোলা কই গেল?
বিএনপি জামাতের পোস্ট পাইলেই মডু মাদারচোত ব্যান মারে
আর এখন চুপ করে বসে আছে
শুওরের বাচ্চার বাকস্বাধীনতার অধিকারের কথা মনে পইরা গেছে
জারজের বাচ্চা জারজ মডারেটর
২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০
দধীচি বলেছেন: আর যে খাশি মালুর বাচ্চা পোস্ট দিছস মাদারচোত কলিজা থাকলে সামনে আসিস তোর মায়েরে বাপ
কলকাতার মালু তোগ রেন্ডিয়ায় দিয়া চোদা , বাংলাদেশ তোর মায়ের ভোদা চাটার জায়গা না
খাঙ্কি মাগির জাত শোন, আর একবার এই ধরনের পোস্ট পাইলে তোর মা কালির জিবলা কাইটা শিবের পোঁদের ভীতরে ভইরা দিমু চুতমারানির পোলা
২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নেশার ঘুরে পরে লিখছ বটে তবে মনে রেখ ভাই কথাগুলো মোঠেও সত্য নয় যে তোমার বর্ননাই প্রমান করে। তুমি ও একদিন বুঝবে যখন তোমার বেলা ফুরাই যাবে! কোরআন আর হাদিস নিয়ে এমন বিরোদ্ধচারণ অনেকে করেছে কহে সফল নয়, ভাল করে অধ্যয়ন কর পাগলামী চলে যাবে, সঠিক পথে একদিন আলো দেখা মিলবে।
২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮
বাতিওয়ালা বলেছেন: আপনাকে আল্লাহ্ হেদায়েত দান করুক।
২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:২৯
মুসাফির মানুস বলেছেন: এই সামু।
তুই কি চোখে দেখিস নারে ভাই।
নাকি টিনের চসমা। লাগিয়েছিস।।।
ভাই পোস্টটা, ভাল না।
এটা ব্যান করা উচিত।
যে লিখছে সে মিথ্যাবাদী। ।।
লেখককে এই ব্লগে ব্যান করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।ব্লগ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছ
২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৭
ধঅনের শীষ বলেছেন: এই ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম আর ঐ আমলের লোকজনগুলাই হচ্ছে আসল শয়তান, এরাই নবীজির মৃত্যুর ২০০ বছর পরে ইসলাম ধর্মকে বিকৃতি করে, জঘন্য কিছু নোংরা হাদিস ইসলাম ধর্মের মধ্যে ঢুকিয়ে লুচ্চা এজিদের -হিংস্র এজিদের বিকৃত ইসলামের প্রসার ঘটিয়েছে। মুসলমানদের উচিৎ শক্ত করে কোরআনকে আকড়ে ধরা, আর কোরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হাদিসগুলিকে আকড়ে ধরা, বাকি বাল-ছাল জাল হাদিসগুলোকে ডাষ্টবিনে ফেলে দেওয়া। সেটা বুখারীই লিখুক , আর মুসলিমই লিখুক এটা বিবেচনা করা যাবে না।ব্লগারদের উচিৎ এই ভ্রান্তির শিকার পোষ্টদাতাকে গালি না দিয়ে , যে বুখারী তার হাদিসের মাধ্যমে আমার নবীকে এবং সাহাবাগণকে ধর্ষক হিসিবে চিত্রিত করেছে, লম্পট হিসেবে চিত্রিত করেছে , সেই আসল শয়তান বুখারী-ইমাম মুসলিমদের গালি দেওয়া, ওদের বাল-ছাল জাল হাদিসগুলোকে ডাষ্টবিনে ফেলে দেওয়া।
২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: যুদ্ধে লিপ্ত সেনাবাহিনী বিপক্ষ সেনা বাহিনীর লোকদের গ্রেফতার করে, হত্যা করে, নারীদের ভোগ করে- এটা স্বাভাবিক ঘটনা; কিন্তু কোরআনে যুদ্ধক্ষেত্রে নারী, শিশু, ফসল, বৃক্ষরাজি রক্ষার কথা বলা হয়েছে- আর বুখারি হাদিস যে ১০০% অথেনটিক তা বলবো না.. ইসলামের অনেক ঝামেলার কারণ বুখারি হাদিশ
২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: চমৎকার বলেছেন ধঅনেরশীষ, পুর্ন সমর্থন জানাই/
২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
কাজী ফয়েজ আহমদ বলেছেন: ওরে নরকের কিট, কারো নামে মিথ্যা অপবাদ দিতেও তো তার ব্যাপারে কিছু জ্ঞান থাকা লাগে।
তোকে সাবধান করে দিচ্ছি, এমন বিষয় নিয়ে কথা বলছিস, "যার মূল্য সবকিছু থেকে এমনকি জীবনের চাইতেও বেশি"। সুতরাং একটু ভেবে চিন্তে কর।
তোর চাইতে বড় বড় মূর্খরাই ইসলাম নিয়ে মাথা ঘামিয়ে করতে পারেনি। সত্য টিকে থাকবে সর্বদাই। মিথ্যা পদদলিত হয়েছে, হচ্ছে এবর্ হতে থাকব।
জ্ঞানপাপী মূর্খ অন্ধ তোর জীবনটা মূল্যহীন করে নিস না। একটা কুত্তারও জীবনের মূল্য আছে, তোদের মত নিকৃষ্ট নোংরা প্রাণীর জীবনের মূল্য নেই।
যারাই তোদের মত জানুয়ারদের ধরে ধরে জবাই করে, ওদের উচিত একটা একটা করে না সবগুলো একসাথে জমা করে জবাই করা।
তুই হয়তো আমাদের চারপাশের জীবদেরই একটি, তাই জীবের প্রতি দয়া হিসেবে তোকে দুটো উপদেশ-
এ বিষয়ে একটু সঠিক পড়াশোনা কর, জানা লোকদের থেকে জানার চেষ্টা কর। তোর এইসব অন্ধ ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে মুক্ত মন নিয়ে কিছু ইসলামের ইতিহাস বই পড়াশোনা কর, বুঝতে পারবি তুই কত বড় মূর্খ-অন্ধ।
২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
কাজী ফয়েজ আহমদ বলেছেন: ওরে নরকের কিট, কারো নামে মিথ্যা অপবাদ দিতেও তো তার ব্যাপারে কিছু জ্ঞান থাকা লাগে।
তোকে সাবধান করে দিচ্ছি, এমন বিষয় নিয়ে কথা বলছিস, "যার মূল্য সবকিছু থেকে এমনকি জীবনের চাইতেও বেশি"। সুতরাং একটু ভেবে চিন্তে কর।
তোর চাইতে বড় বড় মূর্খরাই ইসলাম নিয়ে মাথা ঘামিয়ে করতে পারেনি। সত্য টিকে থাকবে সর্বদাই। মিথ্যা পদদলিত হয়েছে, হচ্ছে এবর্ হতে থাকব।
জ্ঞানপাপী মূর্খ অন্ধ তোর জীবনটা মূল্যহীন করে নিস না। একটা কুত্তারও জীবনের মূল্য আছে, তোদের মত নিকৃষ্ট নোংরা প্রাণীর জীবনের মূল্য নেই।
যারাই তোদের মত জানুয়ারদের ধরে ধরে জবাই করে, ওদের উচিত একটা একটা করে না সবগুলো একসাথে জমা করে জবাই করা।
তুই হয়তো আমাদের চারপাশের জীবদেরই একটি, তাই জীবের প্রতি দয়া হিসেবে তোকে দুটো উপদেশ-
এ বিষয়ে একটু সঠিক পড়াশোনা কর, জানা লোকদের থেকে জানার চেষ্টা কর। তোর এইসব অন্ধ ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে মুক্ত মন নিয়ে কিছু ইসলামের ইতিহাস বই পড়াশোনা কর, বুঝতে পারবি তুই কত বড় মূর্খ-অন্ধ।
২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
কাজী ফয়েজ আহমদ বলেছেন: ওরে নরকের কিট, কারো নামে মিথ্যা অপবাদ দিতেও তো তার ব্যাপারে কিছু জ্ঞান থাকা লাগে।
তোকে সাবধান করে দিচ্ছি, এমন বিষয় নিয়ে কথা বলছিস, "যার মূল্য সবকিছু থেকে এমনকি জীবনের চাইতেও বেশি"। সুতরাং একটু ভেবে চিন্তে কর।
তোর চাইতে বড় বড় মূর্খরাই ইসলাম নিয়ে মাথা ঘামিয়ে করতে পারেনি। সত্য টিকে থাকবে সর্বদাই। মিথ্যা পদদলিত হয়েছে, হচ্ছে এবর্ হতে থাকব।
জ্ঞানপাপী মূর্খ অন্ধ তোর জীবনটা মূল্যহীন করে নিস না। একটা কুত্তারও জীবনের মূল্য আছে, তোদের মত নিকৃষ্ট নোংরা প্রাণীর জীবনের মূল্য নেই।
যারাই তোদের মত জানুয়ারদের ধরে ধরে জবাই করে, ওদের উচিত একটা একটা করে না সবগুলো একসাথে জমা করে জবাই করা।
তুই হয়তো আমাদের চারপাশের জীবদেরই একটি, তাই জীবের প্রতি দয়া হিসেবে তোকে দুটো উপদেশ-
এ বিষয়ে একটু সঠিক পড়াশোনা কর, জানা লোকদের থেকে জানার চেষ্টা কর। তোর এইসব অন্ধ ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে মুক্ত মন নিয়ে কিছু ইসলামের ইতিহাস বই পড়াশোনা কর, বুঝতে পারবি তুই কত বড় মূর্খ-অন্ধ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: অনুরোধেই রসুলুল্লাহ তাদেরকে বিবাহ করেন।
কী অপূর্ব কথা আমার শুনছি এই সব ইসলামী মিথ্যাচারীদের কাছ থেকে।
নবীজির এহেন আচরণকে অনৈতিক, নোংরা, জঘন্য ও বর্বরোচিত বলা ছাড়া আর কোনো ভাষা আমরা পাই না।
এই যুগে অনেক উচ্চশিক্ষিত মুসলিম পণ্ডিতেরা বলেন যে, যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে সহবাসের নিয়ম নবীজির সময় ছিল—এখন তা করা যাবে না। কী মিথ্যা কথা-ই না তাঁরা বলে যাচ্ছেন। কারণ কোরান, হাদিস মুসলিমদেরকে পরিষ্কার বলে দিচ্ছে যে, মোহাম্মদের উদাহরণ প্রত্যেক মুসলিমের অনুসরণ করা বাধ্যবাধকতামূলক। তিনি যেমনভাবে গোসল করেছেন, যেমনভাবে পানি পান করেছেন, যেমনভাবে মলমূত্র ত্যাগ করেছেন, যেমনভাবে নারীদেহ উপভোগ করেছেন—এই সব কিছুই মুসলিমদের অনুকরণ করতে হবে। তাই নবীজি যেমনভাবে যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে সহবাস করেছেন, আজকের সমস্ত মুসলিমদের জন্যও তা অবশ্য করণীয়।