নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষের দলে ..

একজন স্বপ্নবাজ তরুন ......

শওকত জামিল

একজন তরুন ....

শওকত জামিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সঠিক বিপ্লবের রূপকার .......... কমরেড সিরাজ সিকদার

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৭

সিরাজ সিকদার একজন বিপ্লবীর নাম । মুক্তির পতাকার ডাক নাম সিরাজ সিকদার ..............



সময়টা ১৯৭৫ সাল। বছরের প্রথম দিনেই বাকশালী গোয়েন্দারা গ্রেপ্তার করে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা সিরাজ সিকদারকে যিনি একাত্তরের পরেও ছিলেন যোদ্ধা। দালালি তাকে স্পর্শ করে নি, কাপুরুষতা তাকে ভীতু করতে পারেনি । ১৬ ডিসেম্বরকে তিনি সূত্রায়ন করেছিলেন, ভারতের কাছে আত্মসমর্পনের দিসব বলে; যা হাড়ে হাড়ে আমরা উপলব্ধি করছি। ১ জানুয়ারি গ্রেপ্তারের পরে তাকে পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনের পরে বিশেষ অনুগত বাহিনীর মাধ্যমে গণভবনে নেয়া হয়। শেখ মুজীবের সাথে রাজনৈতিক বিতর্কের এক পর্যায়ে সিরাজ সিকদার মুজীবের শাসনামলের নানান দুরবস্থাসহ, আওয়ামীলীগারদের দুর্নীতি, ভারতের আগ্রাসন, গণবিমুখী নীতি প্রণয়ন নিয়ে প্রশ্ন করেন । সিরাজ সিকদার আপোষহীনতার ফলাফল জানতেন । ভয় তাকে নীতি ভ্রষ্ট করতে পারেনি, হুমকী তাকে কাবু করতে পারেনি । তিনি ২ জানুয়ারি মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন তবু মাথা নত করেননি । আর রাষ্ট্রীয় প্রেসনোটে তাঁকে সন্ত্রাসী অভিহিত করা হয়েছে, ইয়াহিয়ার প্রেতাত্মারা তাঁকে ক্রসফায়ারে হত্যা করে আবার সংসদে চিৎকার করে উল্লাস করেছে ,‘কোথায় সেই সিরাজ সিকদার ।’



সিরাজ সিকদারকে হত্যা করা হয়েছে, তাঁর স্বপ্ন মরেনি। এখনো তার স্বপ্ন তরুনের চোখে চোখে দীপ্তির মত আলো জ্বালে। মুক্তির দিশারী তুমি, হে মহান জাতীয় নেতা !







একাত্তরে সিরাজ সিকদার :




১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিশাল জয়ের মধ্য দিয়ে জাতীয় মুক্তির লড়াইয়ে পূর্ব বাংলার মধ্যবিত্ত ও বুর্জোয়াদের ক্ষুদ্র সংগঠন আওয়ামী লীগ মূল নেতৃত্বে চলে আসে। তবে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি করতে থাকে। এ সময় আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ মুজিবের সঙ্গে আলোচনার ডাক দেয় পাকিস্তানি জান্তা সরকার। তবে সিরাজ সিকদার ও তাঁর সংগঠন পূর্ব বাংলার শ্রমিক আন্দোলন স্পষ্ট রাজনৈতিক অবস্থান নেয় পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শোষণের বিরুদ্ধে। এ সময় সংগঠনের পক্ষ থেকে সিরাজ সিকদার শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে একটি খোলা চিঠি লেখেন। ১ মার্চ ১৯৭১ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান যখন সংসদ অধিবেশন স্থগিত করার ঘোষণা দেন, উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা বাংলা। পরদিন ২ মার্চ পূর্ব বাংলার শ্রমিক আন্দোলন শেখ মুজিবকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু করার আহ্বান জানায়। একই সময় সংগঠনটি সর্বস্তরের দেশপ্রেমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি অস্থায়ী বিপ্লবী জোট সরকার গঠন এবং সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য জাতীয় মুক্তিযুদ্ধ পরিষদ গঠনের অনুরোধ জানায়। তবে মুজিব তখন ব্যস্ত আলাপ-আলোচনায় সমাধান খুঁজতে। প্রসঙ্গত: আলোচনার মাধ্যমে কোন দেশ স্বাধীনতা লাভ করতে পারেনি , আওয়ামীলীগও পাকিস্থান থেকে আলাদা হতে চায়নি , শেখ মুজীবুর রহমান অখণ্ড পাকিস্থানেরই শাসক হতে চেয়েছিলেন ।



চিঠির সংক্ষিপ্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে ছাপা হবে ছোট অক্ষরে, আপনার ও আপনার পার্টির ছয় দফা সংগ্রামের রক্তাক্ত ইহিতাস স্পষ্টভাবে প্রমাণ করেছে, ছয় দফার অর্থনৈতিক দাবিসমূহ বাস্তবায়ন সম্ভব সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্যমে, পূর্ব বাংলাকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন, মুক্ত ও স্বাধীন করে। আলোচনার মাধ্যমে ছয় দফা আদায় সম্ভব নয় ।



আপনাকে ও আপনার পার্টিকে পূর্ব বাংলার সাত কোটি জনসাধারণ ভোট প্রদান করেছে পূর্ব বাংলার উপরস্থ পাকিস্তানের অবাঙালি শাসকগোষ্ঠীর ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের অবসান করে স্বাধীন ও সার্বভৌম পূর্ব বাংলা কায়েম করার জন্য।



পূর্ব বাংলার জনগণের এ আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য পূর্ব বাংলার শ্রমিক আন্দোলন আপনার প্রতি ও আওয়ামী লীগের প্রতি নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলো পেশ করছে :



১. পূর্ব বাংলার নির্বাচিত জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে এবং সংখ্যাগুরু জাতীয় পরিষদের নেতা হিসেবে স্বাধীন, গণতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ, নিরপেক্ষ, প্রগতিশীল পূর্ব বাংলার গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করুন।



২. পূর্ব বাংলার কৃষক-শ্রমিক, প্রকাশ্য ও গোপনে কার্যরত পূর্ব বাংলার দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক পার্টি ও ব্যক্তিদের প্রতিনিধি-সংবলিত স্বাধীন, শান্তিপূর্ণ, নিরপেক্ষ, প্রগতিশীল পূর্ব বাংলার প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী সরকার কায়েম করুন।



৩. পূর্ব বাংলাব্যাপী এ সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র জাতীয় মুক্তিযুদ্ধের আহ্বান জানান। এ উদ্দেশ্যে পূর্ব বাংলার জাতীয় মুক্তিবাহিনী গঠন এবং শহর ও গ্রামে জাতীয় শত্রু খতমের ও তাদের প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের আহ্বান জানান।



৪. পূর্ব বাংলার জাতীয় মুক্তিসংগ্রাম পরিচালনার জন্য শ্রমিক-কৃষক এবং প্রকাশ্য ও গোপনে কার্যরত পূর্ব বাংলার দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক পার্টি ও ব্যক্তিদের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে 'জাতীয় মুক্তি পরিষদ' বা 'জাতীয় মুক্তি ফ্রন্ট' গঠন করুন।



৫. প্রকাশ্য ও গোপন, শান্তিপূর্ণ ও সশস্ত্র, সংস্কারবাদী ও বিপ্লবী পদ্ধতিতে সংগ্রাম করার জন্য পূর্ব বাংলার জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।




(এরপর ৬ নম্বর পয়েন্টে শ্রমিক আন্দোলনের খোলা চিঠিতে ১৩টি করণীয় নির্ধারণ করে। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলে জমি বণ্টন, শ্রমিকদের শ্রম শোষণ বন্ধ, ভাষাগত, ধর্মীয়, জাতিগত সংখ্যালঘুদের সম-অধিকার দেওয়ার বিধানসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা হাজির করে)।



তবে শেখ মুজিব ও তাঁর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সিরাজ সিকদারের নেতৃত্বাধীন শ্রমিক আন্দোলনের এই খোলা চিঠি আমলে আনেননি। হতে পারে নিরঙ্কুশ ভোটে জয় পাওয়ার পর আওয়ামী লীগ তখন একলা চলো নীতিতে অটুট ছিল।



১৭ এপ্রিল মুজীব নগর সরকার শপথ নেবার পরেও সিরাজ সিকদার তাদেরকে খোলা চিঠি পাঠান এবং সেখানে যুদ্ধের ময়দানে তাদের করণীয় সম্পর্কে বলেন । এবারও সরকার তাঁর কথায় কর্ণপাত করেননি । বরং ভারতের মাটিতে হেঁটে চলে গেছেন । এরই ধারাবাহিকতায় পূর্ববাংলা শ্রমিক আন্দোলন ৩০ এপ্রিল জাতীয় মুক্তিবাহিনী গড়ে তোলেন এবং ০৩ জুন সংগঠনের নামকরণ করেন,‘ পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি ।’



মুজীব বাহিনী এবং পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি :



সিরাজ সিকদারের নেতৃত্বাধীন সর্বহারা পার্টি প্রথম দিকে আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মীকে আশ্রয় দেয়। এ সময় সর্বহারা পার্টি কর্মসূচি হাতে নেয়, দেশপ্রেমিক মুক্তিবাহিনী গড়ে তোলার ব্যাপারে। এ অবস্থা ১৯৭১ সালের আগস্ট পর্যন্ত সর্বহারা পার্টি ধরে রাখে আগস্টের শুরুতে সর্বহারা পার্টির অন্যতম কেন্দ্রীয় সদস্য এবং বর্তমান বাংলাদেশের পতাকার নকশাকার সাইফুল্লাহ আজমীসহ পাঁচজন যোদ্ধাকে সাভারে পাঠানো হয় মুজিববাহিনীর সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে। মুজিববাহিনী তাদের নির্মমভাবে হত্যা করে। বুর্জোয়া জাতীয়তাবাদী দলের বাহিনীর সঙ্গে শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বাধীন সর্বহারা পার্টির সব ঐক্য ভেস্তে যায়। তবে এরও আগে ভারতে খুব গোপনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং)-এর নেতৃত্বে গড়ে ওঠে মুজিববাহিনী। মূলত এই বাহিনী গড়েই তোলা হয় যুদ্ধ থেকে কমিউনিস্টদের হটিয়ে দেওয়ার জন্য। ১৯৭১ সালের আগস্ট পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরে থেকে লড়াই-সংগ্রাম করেছে মূলত এ দেশের বিভিন্ন কমিউনিস্ট পার্টি ও গ্রুপ, যার মধ্যে সর্বহারা পার্টি অন্যতম...





একাত্তরের গণ্ডাখানেক অপদেবতা আর দালালদের ভীড়ে সিরাজ সিকদার তরুন প্রজন্মের আড়ালে পড়তে পারেন কিন্তু অচলবস্থা কতদিন ! ইতিহাস একদিন জাগবেই, তরুনের তারুন্যের ডামাডোলে তাকে জাগতেই হবে ।



বিপ্লবী কমরেড শহীদ সিরাজ সিকদার, তোমাকে বিনম্র সালাম ।



...................... চলার পথ সহজ নয় কঠিন, তবুও চলতে হবে ।



সিরাজ সিকদার

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৩৫

নানাভাই বলেছেন: সিরাজ সিকদার একজন বিপ্লবীর নাম ।...................... চলার পথ সহজ নয় কঠিন, তবুও চলতে হবে ।
লাল সালাম, কমরেড।
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ক্রসফায়ারে হত্যা।আর সেই হত্যার নেতা ছিলেন তৎকালীন সিটি এসপি মাহবুব(যিনি এখন আওয়ামী টিকেটে মুন্সীগন্জ থেকে ইলেকশন করছেন)। হত্যার পর বংগবন্ধু জাতীয় সংসদে দাড়িয়ে স্বদম্ভে বলেছিলেন, "কোথায় আজ সিরাজ শিকদার"?
কষ্ট হয় যখন দেখি এই সিরাজ শিকদারের বোন শামীম শিকদার বংগবন্ধুর মূর্তি বানান ঢাকা কারাগারে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

শওকত জামিল বলেছেন: বিপ্লবী শক্তিতো আর উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া যায় না । বাস্তবতাতো মানতে হবে । কত বিপ্লবীই তো বিপ্লব পরবর্তী সময়ে প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে পড়েন ... তাই না ?

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৩৮

নানাভাই বলেছেন:
সিরাজ সিকদার হত্যা মামলার বিবরণী

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

শওকত জামিল বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: সিরাজ শিকদার ছিল পাগলা কুকুর ও জীবন্ত জল্লাদ: শত শত কৃষককে হত্যা করেছে 'জোতদার' নাম দিয়ে; এসব কৃষকের ব্উরা পরে ভিক্ষা করেছে।

এই পাগলা কুকুরকে রক্ষী বাহিনী কুত্তার মতো গুলি করে মেরে দক্ষিণের কৃষকদের রক্ষা করেছে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৩

শওকত জামিল বলেছেন: বেশ রেগে আছেন বোধহয় । মাথা ঠাণ্ডা করে চিন্তা করুন ।

সিরাজ সিকদার কী ছিলেন তা উইকিপিডিয়ায়ও দেখতে পারেন । কার বউ ভিক্ষা করেছে আর কার বউ অন্যের হাত ধরে অভিসারে গেছে তা দিয়ে সিরাজ সিকদারের আদর্শকে খাটো করার অবকাশ নেই ।

আজ যদি বাংলাদেশ স্বাধীন না হতো তবে আপনিই মুক্তিযোদ্ধাদের কুকুর বলতের আর আমি ঠিক এই পোস্টে তাঁদের স্মরণ করতাম, তাদের নির্বিচারে হত্যার প্রতিবাদ করতাম ।

শেখ মুজিবর রহমানের আত্মজীবনী বা লীগারদের আত্মজীবনী ভিত্তিক ইতিহাসে সিরাজ সিকদার কী তা আমি বলিনি , বরং জাতীয় মুক্তিবাহিনী গঠনের আহ্বান এবং সেই সাথে লীগকে মার্কিন-ভারতের তাবেদারী না করার যে আহ্বান তিনি ১৯৭০ বা তারো আগে থেকে খোলা চিঠির মাধ্যমে করে েএসেছেন এবং তার বিপ্লবী রাজনৈতিক লাইনের কথা আমি উল্লেখ করেছি ।

দয়া করে লেখাটি পড়ুন , তারপরে মন্তব্য করুন । আপনাকে ধন্যবাদ

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

তিক্তভাষী বলেছেন: সব বাকশালী 'কৃষক'কে সিরাজ সিকদার খতম করতে পারেননি দেখা যাচ্ছে। অনেকেই সময়মতো বিদেশে ভেগে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন। এক বাকশালী 'কৃষক'-কে তো ভিন্ন নামে এই ব্লগেই দেখতে পাচ্ছি।

@পাঠক১৯৭১

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০

শওকত জামিল বলেছেন: তিক্তভাষী, এত তিক্ততার দরকার নেই ।

বাচ্চারা সব বুঝে না , দালালরা বুঝবে না ।

তাই না ?

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তরটা দিতে দেরী হল। দুঃখিত।

৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: সিরাজ শিকদারের উপযুক্ত সাজা হয়েছে।

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন: বেশ রেগে আছেন বোধহয় । মাথা ঠাণ্ডা করে চিন্তা করুন ।
=p~ =p~ =p~ =p~
---------------
শেখ মুজিবর রহমানের আত্মজীবনী বা লীগারদের আত্মজীবনী ভিত্তিক ইতিহাসে সিরাজ সিকদার কী তা আমি বলিনি , বরং জাতীয় মুক্তিবাহিনী গঠনের আহ্বান এবং সেই সাথে লীগকে মার্কিন-ভারতের তাবেদারী না করার যে আহ্বান তিনি ১৯৭০ বা তারো আগে থেকে খোলা চিঠির মাধ্যমে করে েএসেছেন এবং তার বিপ্লবী রাজনৈতিক লাইনের কথা আমি উল্লেখ করেছি ।
:) :)
এদের বোঝাতে পারবেন না। আমার এলাকার এক মুক্তিযোদ্ধা সিনিয়র ভাই আছেন- উনার সামনে এই শ্রেণী এবং হাম্বার নাম করলে রীতিমতো জ্বলে উঠেন- এবং তিনি এই গংয়ে সুন্দর একটা নাম দিয়েছেন-
স্কেবিজ ওঠা কুকুর!
যারা শুধু এটা নিয়েই ব্যস্ত থাকে। বাকী সত্যাসত্যে কিছূ যায় আসে না।

নানা ভাইয়ের সাথে সহমত এবং ধন্যবাদ।

ইয়াজিদ সত্য চাপা দিয়ে নিজের মতো করতে চেয়েছে পারেনি..
পাকিরা পারে নি..
এরাও পারবে না!!!!

দলের চেয়ে দেশ বড়। এরা দরকে বড় করতে দিয়ে দেশকে ছোট কি.. না্ িকরে দিতেও দ্বিধা করে না-- আবার কথায় বড় বড় চিক্কুর!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.