![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
না প্রেমিক না বিপ্লবী
প্রমীলা টেনিসের হৃদভূমি এখন পূর্ব ইউরোপ। Ranking এর প্রথম তিরিশ নম্বরের মধ্যে পনেরটিই পূর্ব ইউরোপের সুন্দরীদের দখলে। বছরব্যাপী সব টুর্নামেন্টে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোর মেয়েদের জয়জয়কার। অঞ্চল-ভিত্তিক এতটা আধিপত্য এর আগে কখনো ছিলো কিনা আমার জানা নেই। (আমি টেনিসের কোন পন্ডিত না যে আমার জানা নাই মানে তা ঘটে নাই )। এবার আসুন দেখি ranking এর শীর্ষস্থানীয় কয়েকজনকে, যারা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সারা-দুনিয়ার টেনিস কোর্ট।
Ranking এর ২ নাম্বারে আছেন ২০১২, ২০১৩ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়ী বেলারুশের তারকা ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা
ranking এর ৩ –এ আছেন ক্যারিয়ার গ্র্যান্ডস্লাম (অস্ট্রেলিয়ান, উইম্বলডন,ফ্রেঞ্চ,ইউ এস ওপেন) জেতা রাশান তারকা গ্ল্যামারাস মারিয়া শারাপোভা
৪ –এ আছেন ‘বডি ইস্যু’ আলোচিত পোল্যান্ডের আগ্নেয়াস্কি রাদোয়ানাস্কা
৭ নাম্বারে ২০১১ এর উইম্বল্ডন চ্যাম্পিয়ন চেক প্রজাতন্ত্রের পেত্রা কেভিতোভা
সার্বিয়ার ইলেনা জাঙ্কোভিচ আছেন ১১ নাম্বারে
২০০৮ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ী আরেক সার্বিয়ান তারকা আনা ইভানোভিচ আছেন ১৪ নাম্বারে
রুমানিয়ার Simona Halep ১৭ নাম্বারে
১৮ নাম্বারে আরেক রুশ সুন্দরী Maria Kirilenko
১৯ নাম্বারে বেলারুশের মেয়ে Kirsten Flipkens
কিন্তু সব আগ্রাসন একাই রুখে দিচ্ছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা মহিলা টেনিস খেলোয়াড় মার্কিন তারকা সেরেনা উইলিয়ামস
তবে আমার পছন্দ ওপেন যুগের সর্বাধিক ২২টি গ্র্যান্ডস্লাম এবং ইতিহাসে একমাত্র টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে একই বছরে সবকটি গ্র্যান্ডস্লাম আর অলিম্পিক সোনা অর্থাৎ ক্যালেন্ডার ইয়ার গোল্ডেন স্লাম জয়ী জার্মানীর স্টেফি গ্রাফকে
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
শূন্যবতী বলেছেন: টেনিস খেলা খুব একটা বুঝি না…… দেখিও অল্প কিছুদিন ধরে… মাঝেমাঝে, পত্রিকা পড়া জ্ঞানে যতটুকু মনে হয় ডেভেনপোর্ট থেকেই মেয়েদের টেনিসে পাওয়ারের আধিপত্যের সূচনা। উইলিয়ামস ভগিনীগণ যা সফলভাবে প্রয়োগ করেন। ডেভেনপোর্টের কাছে ৯৯’র উইম্বল্ডনের ফাইনালে হেরেই স্টেফি অবসরে গিয়েছিলেন। খুব খারাপ লেগেছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২২
অ্যামাটার বলেছেন: পূর্ব ইউরোপিয় সুন্দরীদের রুখে দিয়েছে আমেরিকা(সেরেনা), সেটা থিওরিটিকালি ঠিক, তবে ডেভেনপোর্টের সময় সত্যিই নেটিভ আমেরিকানের হাতে ছিল রাজত্ব।