নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
আয়নাঘর হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাউন্টার-টেরোরিজম ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (সিটিআইবি) দ্বারা পরিচালিত একটি গোপন আটক কেন্দ্রের নাম। শেখ হাসিনার আমলে তৈরি এই আয়নাঘরেই রাখা হতো গুম করে রাখা মানুষদেরকে। আলো বাতাসহীন একটি কক্ষ। সেখানে সারাক্ষণ ঘড়ঘড়িয়ে চলে ফ্যান। শুনতে যতটা সাদামাটা ততটাই রহস্যময়। এই আয়নাঘরেই বলপূর্বক গুমের শিকারদের আটক ও নির্যাতনে পর গায়েব করে দেওয়া হতো অনেককেই। হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক ছিল আয়নাঘরের মাস্টার মাইন্ড এবং পরিচালক ছিল জিয়া এবং বেনজির।
সাড়ে চার ফিট বাই সাড়ে তিন ফিট আয়তনের প্রকষ্ঠোগুলেতে ছিলনা কোন জানালা না ছিল কোন আলো, দরজা বন্ধ করার পর একটি ফুটোই ছিল বায়ু চলাচলের একমাত্র পথ। সেখানে না যেত শোয়া না যেত বসে থাকা এমনই এক নির্মম কুঠির। কখন দিন কখন রাত কিছুই বুঝতে পারতোনা। কত দিন, কত রাত বা কত বছর বন্দি আছেন তাও বলতে পারতোনা।
গুমের তদন্তে গিয়ে যেসব বিভৎস ঘটনা দেখলো তদন্ত কমিশন তা এবার তাদের মুখেই শুনুন।
এরপরেও কি বলবেন - শেখ হাসিনার সরকার বার বার দরকার? যদি বলেন তাহলে আপনাকেই আয়নাঘরে ভরে রাখা উচিত।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা শুধু দুঃখজনক নয়।
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভিডিওটি দেখতেছি। দেখার পর মন্তব্য করবো।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওকে
৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভিডিওটি না শুনলে আসলে বোঝা যাবেনা কতটা নির্মম নিষ্ঠুর এবং নির্দয়ভাবে আটককৃতদের নির্যাতন করা হয়েছে; ইলেক্ট্রিক শক, ঘূর্ণয়মান চেয়ার, ঝুলানোর মেসিন, বাশডলা, বুটদিয়ে হাতপা থেতলানো নখ উপড়ে ফেলা এমন কোন নির্যাতন নেই যে আয়নাঘরে করা হয়নি শুধু মাত্র বিরোধীদল মতকে দমন করার জন্য। হাসিনা ছিল অত্যন্ত নিষ্ঠূর প্রকৃতির মানুষ সে তার বাবার হত্যা প্রতিশোধ নিতে লক্ষ্য মানুষকে খুন করতে দ্বিধা করবেনা। সে হাসতে হাসতে বুকে ছুরি ঢুকিয়েদিতে সিদ্ধহস্ত।
৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কতটা ভয়াবহ তা এই ভিডিওটি বলে দেয়।
৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮
অরণি বলেছেন: ভাবতে অবাক লাগে নির্যাতনকারী ওরাও নাকি মানুষ?!
৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
হাসিনার আয়নাঘর ও আসাদের আয়নাঘরের মাঝে পাথর্ক্য কেমন?
৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪০
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের ব্লগার জুলভার্ন আয়নাঘর্ ছিলো।তার কাছে জিজ্ঞেস করলে বিস্তারিত সব জানা জাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: খুবই দুঃখজনক।