![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
একজন সার্ডিং ডিপ্লোম্যাট বা কর্মরত কূটনৈতিকের কূটনৈতিক পাসপোর্ট কখনো বাতিল করা যায় না। এক্ষেত্রে হয় তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিতে হবে অথবা সংশ্লিষ্ট কূটনীতিককে আগে চাকরি থেকে অব্যাহতি নিতে হবে। মিথিলা ফারজানা এবং অপর্ণা পালের ক্ষেত্রে এর কোনোটাই ঘটেনি। অথচ অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্যে তাদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিলের ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নজিরবিহীন ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা উৎখাত হয়। ৫ আগস্ট রাতেই মিথিলা ফারজানা এবং তার স্বামী ও ছেলের অনুকূলে থাকা ৩টি এবং অপর্ণা পালের অনুকূলে থাকা ১টি মোট ৪টি কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিলের আবেদন করা হয়।
২০২৪ সালের ৮ আগস্ট পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডিএম সালাউদ্দিন আহমেদ, মিথিলা ফারজানা, অপর্ণা পাল এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট সাধারণ পাসপোর্টে পরিবর্তনের জন্য ফাইল প্রস্তুত করে তা অনুমোদনের জন্য তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের কাছে উপস্থাপন করেন। পররাষ্ট্র সচিব ফাইলটি তাৎক্ষণিকভাবে অনুমোদন দেন। অর্থাৎ ৮ আগস্ট সন্ধ্যায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেওয়ার আগেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া এই বিতর্কিত দুই কর্মকর্তাও তাদের পরিবারের সদস্যদের অনুকূলে থাকা ৪টি কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করে সাধারণ পাসপোর্ট পাওয়ার যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।
কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল সংক্রান্ত এই ধরনের ফাইল সাধারণত সহকারী সচিব অথবা সিনিয়র সহকারী সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা উত্থাপন করে থাকেন। কিন্তু এক্ষেত্রে নিয়ম ভঙ্গ করে অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে তৎকালীন মহাপরিচালক (প্রশাসন) নিজেই ফাইলটি উত্থাপন করেন এবং তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন তাৎক্ষণিকভাবে তা অনুমোদন করেন।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পড়ে কী বুঝলেন?
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:১৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ও দোয়া রইল মশিউর দা
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনাকেও রমাদানের শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন অনিঃশেষ।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: এরকম আরো কত ঘটনা এখনও ঘটছে। সব জায়গাতেইতো স্বৈরাচারের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে ।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৫০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রতিটি জায়গাতেই স্বৈরাচারের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে ।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন অনিঃশেষ।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:০৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: পাসপোর্ট বতিল করে লাভ কি পেলেন ওনারা?
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কূটনৈতিক পাসপোর্টে লুকানোর কোন সুযোগ নেই।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন অনিঃশেষ।
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পড়লাম মানে হল মন্তব্য বাড়ানো। যত্তসব আজাইরা
আফসোসরা ঘাপটি মেরে বসে আছে সব জায়গায়। খালি রং বদলাচ্ছে
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পড়লাম মানে হল মন্তব্য বাড়ানো। কথা সত্য
ধন্যবাদ ভালো থাকুন অনিঃশেষ।
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৫
অরণি বলেছেন: মাসুদ বিন মোমেন এই হারামীদের ডিম থেরাপী দিলে হবেনা এদের পাথর থেরাপী দিতে হবে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মাসুদ বিন মোমেনকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন অনিঃশেষ।
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মাসুদ বিন মোমেনকে চূড়ান্তভাবে পাথর থেরাপী দিতে হবে যাতে ভবিষ্যকে কেউ এমন কর্ম করার সাহস কলিজায় না জন্মায়। এরাই দেশটাকে শেষ করে দিয়েছে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এমন শান্তি নিশ্চিত করতে হবে যাবে ভবিষ্যতে কেউ এমন কর্ম করার সাহস না পায়।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন অনিঃশেষ।
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: সৈয়দ সাহেব, আপনিও আজিজ ভায়ের মতো খবরের কাগজ থেকে খবর পোস্ট করা শুরু করলেন!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।