![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহজাপুরের ইতিহাস
অনু †লখ - ধূসর স্বপ্ন
১। ভূমিকা ঃ-
ইসলামী সংস্কৃতির চর্চা †কন্দ্র,বাঙালী জাতীয় সাংস্কৃতি এবং সাহিত্যের লীলাভূমি ও †মাগল আমলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা হিসাবে চিহ্নিত শাহজাদপুর প্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হয়ে পাক ভারত উপমহাদেশের ইতিহাসে একটি †গŠরব উজ্জল স্থান দখল করে আছে।আর এই †গŠরবের মাত্রা আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়ে শাহজাদপুরে প্রতিষ্?িত হলো রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় । বরন্য মনীষী ও সুফি সাধকের আগমনে ইসলাম প্রচার ,প্রসার ,ও আধ্যাত্ব †চতনায় উদ্ভুদ্ধ করে †রখে †গছেন ইসলামি সাংস্কৃতির স্মৃতি চিহ্ন । প্রাশাসনিক এলাকা হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় †মাগলদের প্রশাসন কার্য পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়াদি , নীলকর ,বারভূইয়া ,কৃষক বিদ্রোহ ,জমিদারী শাসন সর্ব কিছুরই স্মৃতি ধারন করে আছে শাহজাদপুরের ইতিহাসে । কবি গুরূ রবীন্দ্র নাথ ?াকুর অনেক অমর রচনা সম্পাদ করেছেন এখানে বসে। রয়েছে তা †রখে যাওয়া স্বারক চিহ্ন । সব মিলিয়ে ইতিহাসে শাহজাদপুর গুরুত্বপূর্ণ অবদান †রখেছেন।
২। নামকরনঃ- হযরত †মাহাম্মদ (স এর সময় †থকে একদল ইসলামী চিন্তাবীদ ,সুফি সাধক,দরবেশ বিভিন্ন †দশে পদার্পন করেছ্ েইসলাম প্রচার মানুষে।তখন †থকে পাক ভারত উপমহাদেশে এসেছে অনেক সুফি , সাধক , আর মুসলমান বিজয় ও মুসলিম শাসনামলে এর সংখ্যা আরও †বড়ে যায়। এর কম এক পটভ’ূমিতে শাহজাদপুরে আগমন করেন ইয়েমেনের শাহাজাদা শাহ মখদম(র
। রাজ প্রাসাদের বিলাস বহুল জীবন ত্যাগ করে ইসলাম প্রচার কল্পে শাহজাদপুরে এসে ফকিরের মত জীবন যাপন করেন। ইসলাম প্রচার কাজে বিরোধীতা করে স্থানীয় রাজা , ফলে †নমে আসে এক যুদ্ধ, যুদ্ধে শহীদ হন শাহখদুম। অবশ্য শাহজাদপুরের নাম করণ নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে । তবে ইয়েমেনের সাহাজাদা শাহমকদুমের নামানুসারে শাহজাদপুরের নাম করণ হয়েছে এটাই †বশী প্রামাণ্য ।
৩। শাহজাদপুরে মুসলমান আগমন ঃ-
ইয়েমেন শহরের আরব †দশীয় শাহজাদা মকদুম সাহেব পিতার আদেশক্রমে ইসলাম ধর্ম প্রচারার্থে তদীয় ভাগিনেয় ত্রয় এবং নুচর বর্গ নিয়ে স্বদেশ পরিত্যাগ করেন। অনেক দিন পর এই প্রচারকগণ শাহজাদপুরে দুই মাইল দক্ষিণে †পাতাজিয়া নামক স্থানে এসে উপস্থিত হন । তথায় তাদের পোত চরে আটকে পড়ে । একদিন তারা †পাত †থকে †বাখারা †দশীয় উড়ন্ত পারাবতের পায়ে মৃত্তিকা দর্শণে তৎপশ্চাৎ ডিঙ্গি †প্ররণ করেণ । এবং নতুন চর ভূমিতে অবতরণ করেন । ক্রমশ পানি †নমে †যতে থাকে আর ক্ষুদ্র চর বৃহত ভ-ুভাগে পরিণত হয় । তার স্মৃতি স্বরূপ †সখানে মকদুম সাহেবের আজ্ঞায় একটি মসজিদ নির্মিত হয় । এটাই শাহজাদপুরে প্রথম মুসলমান আগমন ।
৪৬
৪। শাহজাদপুরের ঐতিহাসিক অবদান ঃ-
ইতিহাস খ্যাত শাহজাদপুরের খ্যাতি দু’কারণে (এক) ইসলামী সংস্কৃতির চর্চা †কন্দ্র হিসাবে । (দুই) প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হিসেবে । মকদুম শাহদ্দেŠলার তিরোধান উত্তর কালে আর শিষ্য প্রশিষ্য আন্তরিক প্রচেষ্টায় পুন্ড্রভূমির পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় ইসলাম ধর্মের বিস্তার ও বিকাশ ঘটে ব্যাপক আকারে । অবলুপ্ত †বŠদ্ধ ও নিন্ম বর্ণের হিন্দুদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণের ফলে স্বল্পকালের মধ্যে হিন্দু প্রধান এলাকা, মুসলমান প্রধান এলাকা ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্? এলাকায় রূপান্তরিত হওয়ার কারণে পা?ান †মাঘল আমলের সকল শাসক, প্রশাসকের দৃষ্টি নিবন্ধ হয় এই পূণ্য ভূমির দিকে । শাহজাদ পুর থানা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে পঞ্চদশ শতাব্দীতে । স্বাধীন সুলতানী আমলে সিমান্ত ঘাটি †ক “থানা” বলা হত । এবং রাজস্ব অঞ্চলকে বলা হতো “ডিহি” । ডিহির প্রধানকে বলা হতো ডিহিদার । তাদের ক্ষমতা ছিল সামন্ত রাজদের মতো । তারা প্রজাদের উপর রাজস্বের জন্য †য †কান প্রকার অনাচার অত্যাচার করতে পারত । শাহজাদপুর এক পর্যায়ে ইউসুফ শাহী পরগণার †কন্দ্রীয় অঞ্চলে পরিনত হওয়ায় আরেক ধাপ গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। পা?ান আমালে শাহজাদপুর “থানার” মর্যাদা লাভ করেছিল বলে †সই কালেই বিচারকের স্থায়ী আবাসন গড়ে ও?ে। বিচারকদের অভিহিত করা হতো “কাজী” হিসাবে । তাদের হাতে †ফŠজদারী ও †দওয়ানী উভয় শাখার বিচারের ভার ন্যাস্ত ছিলো । এ ছাড়া অধিকাংশ †ক্ষত্রে কাজীরা নিয়োগ প্রাপ্ত হতেন বংশানুক্রমিকভাবে।
পা?ান আমলের অবসান এবং †মাঘল আমলের প্রারম্ভে প্রশাসনিক এলাকা হিসাবে শাহজাদপুরের গুরুত্ব অব্যাহত থাকে । †য সময় ইউসুফশাহী পরগনার জন্য †য †সনাপতিকে জায়গীরদার নিয়োগ করা হয় তার নাম ছিল তুমাক খান ।
৪৭
তিনি ১৬০৯ সালে এই দ্বায়িত্বে অধিষ্?ীত হন । তৎকালীন †মাঘল সুবেদার ইসরাম খান ঢাকা অভিমুখে যাত্রা কালে শাহজাদপুর কিছুদিন অবস্থান করতে বাধ্য হন এবং ঈদুল ফিতর উৎসব এখানেই উৎযাপন করেন । †স বছর ঈদ অনুষ্?িত হয়ে ছিল ২৮ ডিসেম্বর । ঊনবিংশ শতাব্দীর †গাড়ার দিক †থকেই শাহজাদপুর থানায় মুন্সেফ ও ম্যাজিস্ট্রেটের কর্যালয় প্রতিষ্?িত হয় । ১৫৮৪ সালে এন্থনি ডি লিমোন নামক ইংরেজ মুন্সেফের দায়িত্ব পালন করেন । উক্ত সালের ২২ জুন মৃত্যু বরণ করেন । তার সমাধধিটি বর্তমানে থানা অফিস সংলগ্ন তৎকালীন খ্রীষ্?ান খ্রীস্টানদের সমাধীস্থলে এখনো কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে । ১৮৯৪ সাল পর্যন্ত এখানে মুন্সেফ †কার্ট কার্যকর ছিল । কিন্ত উক্ত সালে †কার্ট ভবনটি ভস্মীভূত হওয়ার ফলে মুন্সেফ আদালত শাহজাদপুর †থকে সিরাজগঞ্জ স্থানান্তরিত হয় ।
৫। শাহজাদপুরে নীল কু?ি ঃ-
শাহজাদপুরের ঐতিহ্যের স্বর্ণস্তম্ভ ?াকুর বাড়ীর “কাচারী” যার অতীত ইতিহাস শাসক ও শাসিতের চিরন্তন সম্পর্কের সুতোয় বাধা। একদা ?াকুর বাড়ীর কাচারী ছিল নীল কু?ি । নীল কু?ির কথা বলতে †গলেই উ?ে আসে নীল গাছের কথা , নীল চাষের কথা , নীল করদের অমানবিক নির্যাতনের কথা, নীল চাষীদের সীমাহীন দুর্ভাগ্যের কথা।
শাহজাদপুরে নীল কু?ির প্রতিষ্?া ঘটেছিল পাবনা †জলায় নীল চাষের শুরু †থকেই পাবনা †জলায় †য ৫টি প্রধান কু?ি নির্মিত হয় তার একটি ধুলাউড়িতে (†বড়া) অনুমান করা যায় এই ধুলাউড়ি †জানের অধীনস্থ একটি কু?িই ছিল শাহজাদপুরের নীল কু?ি।নীল একধরনের বন্য গাছ আমাদের †দশের পা? গাছের মত । নীল গাছের আঁশ জ্বাল দিয়ে রস †বর করে তা †থকে নীল রং প্রস্তুত করা হতো। অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রস্তুত রং ইউরোপে রপ্তানী করে নীল করেরা প্রচুর মুনাফা অর্জন করতো ।
১৮৩৪ সালে প্রিন্স দারকায়নাথ ?াকুর ১৩ টাকা দশ আনা দিয়ে ডিহি শাহজাদপুর নিলামে ক্রয় করেন । তিনি চিনি, জাহাজ , ইত্যাদি ব্যবসায়র মতো নীল ব্যবসার সাথে যুক্ত ছিলেন। এমন বিত্রি কিছু নয় তিনি হয়তো শাহজাদপুরের নীল করদের সঙ্গে ব্যবসায়ী সূত্রে সম্পর্ক যুক্ত ছিলেন । তার প্রমান †মলে তৎকালীন সরকারের কাছে নীল করদের পক্ষ †থকে একটি স্মারক লিপি উপস্থাপনের ঘটনা ঘটে । ১৮৩৫ সালের জুলাই মাসে দু’শ নীলকর গভর্ণর †জনারেলের নিকট এক স্মারক লিপি †পশ করে । তাদের মধ্যে দ্বারকায়নাথ ছিলেন ভারতীয়দের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখ †যাগ্য । দ্বারকায়নাথ ?াকুর মূলত ছিলেন জমিদার প্রজাদের শায়েস্তা করার জন্য ইংরেজ ম্যানেজার নিযুক্ত ছিলো । †দশের অন্যান্য অঞ্চলের নীল চাষীরা †য ভাবে নীল করদের দ্বারা নিগৃহীত হয় শাহজাদপুরের †ক্ষত্রে তার †কান ব্যতিক্রম ঘটেনি ।
৬। শাহজাদপুরে কৃষক বিদ্রোহ ঃ-
বাংলার ক্রমবিবর্তিত রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের ধারায় ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ (১৮৫০- ১৯০০) এক গুরুত্ব পূর্ণ অধ্যায় । ১৮৫৫ সালের সাঁওতাল বিদ্রোহ, ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ, ১৮৭২-৭৩ সালের পাবনা-সিরাজগঞ্জ অঞ্চলের প্রজা বিদ্রোহ এবং ফকির সন্যাসী বিদ্রোহের মতো স্মরনীয় ঘটনা সমূহের মধ্যে একমাত্র সাঁওতাল বিদ্রোহ ছাড়া অন্য সব ঘটনাই শাহজাদপুর অঞ্চলের জনজীবনকে †কান না †কানভাবে স্পর্শ করে যায় । তবে এ সবের মধ্যে ১৮৭২ -৭৩ সালের প্রজা বিদ্রোহই ছিলো সর্বাধিক গুরুত্ব পূর্ণ ।
বিদ্রোহের উদ্ভব ঘটে মূলত এ অঞ্চলের জমিদারদের অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় ও প্রজাদের উপর নির্যাতনের †প্রক্ষিতে । শাহজাদপুর ছিল ইউসুফ শাহী পরগনার অর্ন্তগত। নাটোরের রাণী ভবানী ছিলেন এ পরগনার অর্ন্তগত । অর্থাভাবে রানী ভবানী রাজস্ব পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় ইংরেজ সরকার উক্ত পরগনা নিলামে বিক্রয় করে †দয় । যারা এই পরগনা নিলামে ক্রয় করে তারা হলো কলিকাতা †জাড়াসাঁকোর ?াকুর পরিবার, ঢাকাস্থ মুড়াপাড়ার জমিদার ব্যনার্জি পরিবার, সিরাজগঞ্জের সলপের জমিদার সান্যাল পরিবার, সিরাজগঞ্জের †চŠহালির অর্ন্তগত স্থলের পাকরাশি পরিবার, এবং শাহজাদপুরের অর্ন্তগত †পারজনার ভাদুরী পরিবার । প্রজাদের সংগে তৎকালীন জমিদারেরা †য নৃসংস অত্যাচার করতো †যগুলো -১. দ-াঘাত বা †বত্রাঘাত ২. চর্মপাদুকা প্রহার ৩. বংশ কাষ্?াদি দ্বারা বক্ষদলন ৪. খাপড়া দিয়ে নাসিকা কর্ন ঘর্ষন ৫. পি?ে দুই হাত †মাড়া দিয়ে †বধে বংশ দ- দিয়ে †মাডা †দওয়া ৬. প্রবল শীতের সময় জলে †ডাবানো ৭. গাছে বা অন্যত্র †বধে টান †দয়া এ রকম আরো অনেক নির্মম অত্যাচার চলতো প্রজাদের উপর ।
জমিদারদের অতিরিক্ত †শাষণ বঞ্চনা ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে প্রজাদের হৃদয়ে †রাষানল ধুমায়িত হতে থাকে । এবং ১৮৭২ সালে তা অগ্নি স্ফুলিঙ্গে রূপায়িত হয়। বিদ্রোহ পরিচালনার জন্য ১১ সদস্য বিশিষ্ট †য পরিষদ গ?িত হয় তা হলো -
ঈশান চন্দ্র - রাজা
ক্ষুদি †মাল্লা - রাজমন্ত্রী
রমজান সরকার - নায়েব
জাকের †জায়ারদার - গোমস্তা
শম্ভু পাল - সুপারিনটেনডেন্ট
রহিম প্রামানিক - সরদার
হাজারি প্রামানিক - পাইক
আরবিন মৃধা - সদস্য
মন্দির সরকার - জরিপ আমিন
কণক †ভŠমিক - জর্জ আমিন
গঙ্গাচরণ পাল - হুরা সাগরের পশ্চিম পাড়ের শাসনকর্তা
শাহজাদপুরের এই প্রজা বিদ্রোহ ছিল হিন্দু- মুসলিম প্রজাদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন †নতৃত্বে এসেছিলেন শিক্ষিত হিন্দু সমাজ , বিত্তবান মুসলিম সমাজ । এই প্রজা বিদ্রোহ পরিষদের পশ্চাতে হাজার হাজার কৃষক সমবেত হয়ে জমিদারদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রতিরোধ, কখনো সাহিংস আক্রমনেও অংশ গ্রহণ করতে থাকে । শাহজাদপুরের প্রজা বিদ্রোহ ধীরে ধীরে অঞ্চল বিশেষে সিমাবদ্ধ না †থকে সমগ্র বঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে । বিজয় অর্জিত হয় কৃষকদের পরাভব ঘটে জমিদার †শ্রণীর । বিদ্রোহের বার্তা †পŠছে যায় বাংলার প্রতিটি অঞ্চলে । শাহজাদপুর অধিকার করে †নয় বিদ্রোহের ইতিহাসে এক †গŠরবোজ্জল অধ্যায় ।
সিরাজগঞ্জ †জলার নাম করণ ঃ-
প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী বর্তমানের সিরাজগঞ্জ †জলা এক সময় ময়মনসিংহ †জলার সিরাজগঞ্জ থানার পাবনা †জলার সামিল হয় । †বলকুচির স্বনামধন্য জমিদার সিরাজ আলী †চŠধুরী সাহেব ১৮০৯ খ্রিস্টাব্দ হইতে সিরাজগঞ্জকে বাণিজ্যিক বন্দর রূপে গড়িয়া তুলিতে থাকেন । তাহার নামানুসারে এই নব প্রতিষ্?িত বন্দরের নাম হয় সিরাজ গঞ্জ । সিরাজ আলী †চŠধুরী সাহেব ১৭৪৫ খ্রিস্টাব্দে জন্ম গ্রহণ করেন এবং ৮০ বছর জীবীত ছিলেন । ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে সিরাজগঞ্জ মহুকুমা প্রতিষ্?িত হয় । পরে বিভিন্ন †জলার অনেক পরিবর্তন সাধিত হয়ে সিরাজগঞ্জ †জলায় উন্নীত হয় ।
-ঃ সমাপ্ত ঃ-
-ঃ সহায়ক প্রন্থ ঃ-
১। শাহজাদপুরের ইতিহাস
ডঃ আব্দুল জলিল রচিত
২। গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান পরিচিতি
ডঃ †মাঃ মিজানুর রহমান রচিত ।
৩। চলনবিলের ইতি কথা।
৪। পাবনা †জলার ইতিহাস।
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
ধূসর সপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: অগোছালো লেখা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১৯
প্রামানিক বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ