নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনিরুদ্ধ চৌধুরী

somoy007

somoy007 › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডলার এনডরসমেন্ট কী কীভাবে করতে হয় জানতে চাই ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

কেউ জানাবেন প্লিজ কিভাবে ডলার এনডরসমেন্ট করতে হয়? যেদিন ফ্লাইট সেদিন কী এয়ারপোর্টে ডলার এনডরসমেন্ট করা যায় কি না?

প্লিজ কারো জানা থাকলে জানাবেন ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ব্যাংকে যেয়ে | ওরাই করতে পারে আপনার ট্রাভেল ডকুমেন্টস দেখে |

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

somoy007 বলেছেন: ভাই এটা কি যেদিন ফ্লাইট সেদিন এয়ারপোর্টে করা যায়?

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: যে পরিমান ডলার বৈধভাবে বিদেশে নিয়ে যেতে চান, সেটা মানি এক্সচেন্জে গিয়ে কিনতে হবে আপনাকে। মানি চেন্জার আপনার পাসপোর্টে সিল মেরে দেবে ঐ পরিমান ডলারের উল্লেখ করে, এটাই ডলার এনডোর্সমেন্ট। প্রতিবছর একটা নির্দিস্ট পরিমান ডলার পাসপোর্টে এনডোর্স করানো যায় বিদেশ ভ্রমনের জন্য। ক্যাশ ডলার ছাড়াও আপনি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড আপনার পাসপোর্টে এনডোর্স করিয়ে নিতে পারেন ব্যাংক থেকে। ব্যাংক থেকেও আপনার পাসপোর্টে ক্যাশ ডলার এনডোর্স করাতে পারেন।

আগমণ বা বহির্গমণকালে কোনরূপ ঘোষণা ছাড়া মাথাপিছু বাংলাদেশী মুদ্রায় সবোর্চ্চ ৫,০০০ টাকা সঙ্গে রাখতে পারবেন। বাংলাদেশী মুদ্রা পাসপোর্টে এন্ডডোর্স হয় না, মনে রাখবেন

বর্ণিত সীমার অতিরিক্ত টাকা থাকলে, বহির্গমণকালে অবশ্যই ডিপার্টিং বন্দরের যেকোন অথরাইজড ডিলার/ব্যাংক থেকে বিদেশী মুদ্রায় কনভার্ট করে পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিন, কারণ ৫০০০ টাকার অতিরিক্ত এক পয়সাও বহন করা যাবে না।

২. বৈদেশিক মুদ্রা সীমা
ক) আগমনকালে যে কোন অংকের বৈদেশিক মুদ্রা সঙ্গে আনতে পারবেন, এনডোর্সমেন্টের বালাই নেই। বুঝেনইতো, যত বেশি আনবেন তত বেশি দেশের লাভ (Y) তবে ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা তার সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রার অধিক হলে নির্ধারিত FMJ ফরমে শুল্ক কর্তৃপক্ষের নিকট ঘোষণা দিতে ভুলে গিয়ে বিপদে পইড়েন না । ঘোষণায় পয়সা লাগে না ।

খ) বহির্গমণকালে ‘ভ্রমণ কোটা’ অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা অবশ্যই পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিবেন। এনডোর্সমেন্ট ছাড়া সিঙ্গেল পেনিও নেয়া যাবে না। তবে Diplomats/Privileged persons/UN personnel, Govt. officials travelling on official duties- এঁদের ক্ষেত্রে এনডোর্সমেন্ট না হলেও চলবে।

ভ্রমণ কোটা

ব্যক্তিগতঃ
বার্ষিক ১২,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা

সার্কভুক্ত দেশ এবং মিয়ানমার = ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা

বাংলাদেশ কর্তৃক স্বীকৃত অন্যান্য দেশ = ৭,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা

একসাথে উপর্যুক্ত দু’প্রকারের দেশ ভ্রমণ করলে কত হবে? সাত আর পাঁচে যা হয় ।

চিকিৎসাজনিতঃ
ডাক্তারি কাগজপত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে ১০,০০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। তার অতিরিক্ত দরকার হলে বিনা-চিকিৎসায় মরার রিস্ক নেয়ার দরকার নেই। যেকোন অথরাইজড ব্যাংককে প্রয়োজনীয় কাজগপত্র দেখালেই বেঁচে যাবেন। প্রয়োজন সাপেক্ষে অতিরিক্ত মুদ্রার অনুমোদন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তাঁরাই নিবে দিবেন।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২১

ভোরের সূর্য বলেছেন: খুব সহজ একটা কাজ।
১) এয়ারপোর্টে এন্ডোরস করা যায় না।
২) যে কোন মানি চেঞ্জার থেকে এন্ডোরস করা যাবে।ব্যাংকে যাবার দরকার নাই হুদাই ৫৭৫টাকা নিবে।
৩) যেদিন ফ্লাই করবেন সেদিনও করা যাবে। আর রাস্তা ঘাটা শত শত মানি একচেঞ্জের দোকার আছে। যেকোন দোকানে ঢুকেই ১৫০টাকা দিলেই করে দিবে।

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

করুণাধারা বলেছেন: আপনি কোথায় কত ডলার নিতে পারবেন তা তিন নং মন্তব্যকারী বলে দিয়েছেন। যা তিনি বলেননি তা এই, সম্প্রতি নিয়ম করা হয়েছে যে মানি চেঞ্জার থেকে পাঁচশ ডলারের বেশি এন্ডোরস করা যাবে না। আপনি এর বেশি কিনে নিতে পারবেন কিন্তু এন্ডোরস না করা থাকলে তা বাজেয়াপ্ত করতে পারে এয়ারপোর্ট এ। বৈধভাবে পাঁচশ ডলারের বেশি নিতে গেলে আপনাকে ব্যাংকে করতে হবে। এজন্য যে ব্যাংকে আপনার একাউন্ট আছে কেবল সেই ব্যাংক থেকেই ডলার নিতে পারবেন, যেকোনো ব্যাংকে গেলেই ডলার নিতে পারবেন না। আপনার টিকেট, পাসপোর্ট আর ভিসার ফটোকপি নিয়ে ব্যাংকের ফর্ম ফিলাপ করতে হবে। এটা সময়সাপেক্ষ কাজ।

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো প্রশ্ন করেছেন। আমিও জেনে নিলাম।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

somoy007 বলেছেন: ধন্যবাদ বসেস।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.